শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৬ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

হিলিতে মাল্টা চাষের দিকে ঝুঁকছেন কৃষক

দিনাজপুরের হিলিতে ভালো ফলন ও বাজারে দাম ভালো পাওয়ায় মাল্টা চাষাবাদের দিকে ঝুঁকছেন কৃষকরা। একজনের দেখাদেখি অপরজন এই মাল্টা চাষাবাদের দিকে ঝুঁকছেন। এদিকে ফলের আমদানি নির্ভরতা কমাতে মাল্টা চাষাবাদে কৃষকদের সবধরনের সুযোগ সুবিধা দিচ্ছে কৃষি বিভাগ।

হিলির খট্টামাধবপাড়া ইউনিয়নের খট্টা গ্রামের কৃষক এএনএম জাকারিয়া তার বাড়ির পার্শ্বে ২০ শতক জমিতে ৬০টি মাল্টার গাছ দিয়ে গড়ে তোলেন মাল্টার বাগান। সেই মাল্টা বাগান লাভজনক হওয়ায় এবার পরিসর বাড়িয়ে আরও প্রায় ২বিঘা জমিতে মাল্টাসহ কমলার বাগান গড়ে তুলেছেন।

বাগানে কর্মরত শ্রমিক জাহাঙ্গির হোসেন বলেন, জাকারিয়া ভাই মাল্টা বাগান করেছেন সেখানে আমার মতো আরও তিনজন বেকার যুবকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এখানে মাল্টা বাগান দেখাশোনা করাসহ গাছের পরিচর্যা ও মাল্টা উঠানোর কাজ করি। এতে করে ৩০০-৪০০ টাকা মজুরি পাই। তাই দিয়ে আমাদের ছেলে মেয়েদের পড়ালেখার খরচ চালানোসহ দিনপথ ভালোই যাচ্ছে।

বাগান দেখতে আসা কৃষক আসলাম হোসেন বলেন, জায়গাটি পতিত ছিল। কোনো ফসলের আবাদ হচ্ছিল না। কিন্তু কৃষি অফিস থেকে গাছ নিয়ে এখানে মাল্টার বাগান করেছেন। তাতে করে ভালোই ফলাফল দেখতে পারছি আমরা। আগে তার যে অবস্থা ছিল মাল্টার বাগান করার ফলে তার চেয়ে এখন অর্থনৈতিক অবস্থা বেশ উন্নত হয়েছে। আমাদের বেশ জায়গা পতিত রয়েছে তা কোনো কাজেই আসে না। তাই আমিও সিদ্ধান্ত নিয়েছি, তার মতো মাল্টা বাগান করব। তাতে করে আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারব সংসারের আয় উন্নতি আসবে। এজন্য জাকারিয়া ভাইয়ের কাছ থেকে মাল্টা চাষাবাদের পরামর্শ নিচ্ছি পাশাপাশি কৃষি অফিস থেকেও পরামর্শ নিচ্ছি।

কৃষক এএনএম জাকারিয়া বলেন, গত ২০১৬ সালে উপজেলা কৃষি অফিস থেকে বারি-১ জাতের ৬০টি মাল্টা গাছের চারা পাই। আমার বাড়ির পাশে পতিত ২০ শতক জমিতে সেই চারাগুলো লাগায়। ৬০টি গাছের মধ্যে প্রাপ্ত বয়স্ক গাছ হয় ৩৬টি, গাছ লাগানোর দুবছরের মাথায় ফল আসতে শুরু করে। এসময় সেই ফলগুলো এলাকাবাসীর মাঝে বিলিয়ে দিই। এরপরে ২০১৯ সাল থেকে বিক্রি শুরু করি। এ সময় ৩০ হাজার টাকার উপরে মাল্টা বিক্রি করি। এরপরের বছর গাছে আরও বেশি মাল্টা ধরলে সেসময় ৫৪ হাজার টাকার উপরে মাল্টা বিক্রি করি। এরপরের বছর সেটি আরও বেড়ে ৭৪ হাজার টাকার উপরে মাল্টা বিক্রি করি।

তিনি বলেন, চলতি বছর আবহাওয়া ভালো থাকায় গাছে বেশ মাল্টা ধরেছে, আকারও বেশ বড়। তবে এখনো গাছ থেকে মাল্টা বিক্রি শুরু করিনি। এ বছর আশা করছি ১ লাখ টাকার উপরে মাল্টা বিক্রি করতে পারব। বাগান করা থেকে শুরু করে এপর্যন্ত আমার ব্যয় হয়েছে ৭৪ হাজার টাকা। এতে করে এই মাল্টা বাগান করে আমি ভালো লাভবান হয়েছি। আমি এটিকে আরও বড় করতে সম্পূর্ণ নিজ উদ্যোগে কৃষি অফিসের পরামর্শক্রমে অন্য একটি বাগান করেছি। যেখানে ৪৮৫টি গাছ রয়েছে এর মধ্যে দার্জিলিং কমলার গাছ রয়েছে ১৫০টি। এ ছাড়া ৬০টি গাছ রয়েছে ভিয়েতনামের বারোমাসি মাল্টা গাছ, বাকিটা বারি-১ জাতের মাল্টা গাছ রয়েছে।

জাকারিয়া বলেন, ইতোমধ্যেই এসব মাল্টাগাছে ফল আসতে শুরু করেছে। তবে আমি এখনো বাণিজ্যিকভাবে ফল উত্তোলন শুরু করিনি। আগামী বছর থেকে মাল্টা বিক্রি শুরু করব আর ২০২৪ সাল থেকে কমলা গাছে আসতে পারে। আর এসব মাল্টা বিক্রি নিয়ে কোনো টেনশন নেই, পাইকাররা বাগানে এসে মাল্টা দেখে কিনে নিয়ে যায়। প্রতি কেজি মাল্টা ১০০ থেকে ১০৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি করি।

তবে সময়ের আগেই মাল্টা উত্তোলন না করতে মাল্টা চাষিদের পরামর্শ দেন তিনি। সময়ের আগে মাল্টা উত্তোলন করলে বাজারে সেসময় মাল্টা পরিপক্ক হবে না। আর এতে স্বাদ ভালো হবে না। ফলে বাজারে দাম কম থাকে তাতে করে কৃষকরা লোকশানের মুখে পড়ে। অক্টোবর মাস থেকে মাল্টা উত্তোলন শুরু করলে মাল্টা যেমন পরিপক্ক হবে, স্বাদ ভালো হবে এবং দাম ভালো পাবেন। এতে করে কৃষকরা লাভবান হতে পারবে।

হাকিমপুর উপজেলা কৃষি অফিসার ড. মমতাজ সুলতানা বলেন, আমাদের এই উপজেলায় মাল্টা একটি সম্ভাবনাময় ফসল। প্রথমে প্রকল্পের আওতায় জাকারিয়া নামের এক কৃষককে ৬০টি মাল্টা গাছ দিয়েছিলাম। সেই বাগানে বিগত কয়েকবছর ধরে ফল ধরতে শুরু করেছে। মাল্টার আকার বেশ বড়, সুস্বাদু ও ফলন বেশ ভালো হওয়ায় উনি মাল্টাচাষাবাদ করে বেশ লাভবান হচ্ছেন। এর ফলে উনি আরও বৃহৎ আকারে ৪৮৫টি গাছ দিয়ে পৃথক একটি মাল্টার বাগান করেছেন। এ ছাড়া ৩ হেক্টর জমি জুড়ে আরও ৩টি বাগান রয়েছে। তাদের দেখাদেখি আরও অনেক কৃষক মাল্টা চাষাবাদের দিকে ঝুঁকছেন। আমাদের কাছ থেকে পরামর্শ নিতে আসছেন। আমরা চাচ্ছি এই ফসল এই উপজেলায় সম্প্রসারিত হোক। বিদেশ থেকে যে মাল্টা আমদানি করা হয় সেটি কমিয়ে দেশীয়ভাবে উৎপাদন করে সেই চাহিদা মেটাতে চাই। সেলক্ষ্যে কৃষকদের প্রকল্পের আওতায় চারা বিতরণসহ সবধরনের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

এসএন

নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ, ডিপজলকে শোকজ

ডিপজল। ছবি: সংগৃহীত

রাত পোহালেই বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন। এ নিয়ে এফডিসিতে উৎসবের আমেজ বইছে। এরইমধ্যে ডিপজলের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিয়েছেন সাদিয়া মির্জা নামে এক অভিনেত্রী।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) বিকেলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার খোরশেদ আলম খসরু বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, আমাদেরকে ভিডিও প্রমাণসহ এমন অভিযোগ করেন সাদিয়া মির্জা নামক এক প্রার্থী। বিষয়টি নিয়ে সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী ডিপজলকে ৬ ঘণ্টার মধ্যে একটি কারণ দর্শানোর চিঠি দিয়েছি। এদিকে সঠিক কারণ দর্শাতে না পারলে ডিপজলের প্রার্থিতা বাতিল বলে গণ্য হবে বলে জানান বর্তমান নির্বাচন কমিশনার খসরু।

এছাড়াও যদি অভিযোগ প্রমাণিত হয় ডিপজলের প্রার্থিতা বাতিল হয়ে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়লাভ করার সম্ভাবনা রয়েছে সাধারণ সম্পাদক পদে থাকা নিপুণ আক্তারের।

এ নিয়ে মিশা-ডিপজল প্যানেলের চিত্রনায়ক আলেকজান্ডার বোকে প্রশ্ন করলে তিনি জানান, আমরা এমনটি আভাস পেয়েছি নির্বাচনের আগেই একটি পক্ষ নির্বাচন বাঞ্চালের চেষ্টা করবে। তবে আমরা চাইবো সুষ্ঠ নির্বাচন হোক। এমন অভিযোগ আমরা অন্য প্যানেল থেকেও অনেক পেয়েছি কিন্তু তাতে আমরা গুরুত্ব দেইনি।

তিনি আরও বলেন, ডিপজল ভাই মহৎ মানুষ এমনিতেই দানবীর, সবাইকে টাকা-পয়সা দান করে থাকেন। এটা নিয়ে নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করলে বিষয়টি সুখকর হবে না।

তবে এ বিষয় নিয়ে কলি-নিপুণ প্যানেলের কেউ মুখ খোলেননি। কথা বলতে চাননি মিশা-ডিপজল পরিষদের অন্য সদস্যরাও।

নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকাল ৯টায় শিল্পী সমিতির কার্যালয়ে ভোটগ্রহণ শুরু হবে। দুপুরে বিরতি দিয়ে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত চলবে এই ভোট। পরে ভোট গণনা শেষে একইদিন ফলাফল প্রকাশ করা হবে। নির্বাচন উপলেক্ষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা বেশ জোরদার করা হয়েছে।

টাঙ্গাইলে সেরা ওসি হলেন আহসান উল্লাহ্, পেলেন শ্রেষ্ঠ সম্মাননা পুরস্কার

টাঙ্গাইলে সেরা ওসি হলেন আহসান উল্লাহ্। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

মাদক, সন্ত্রাস, বাল্যবিয়ে, ইভটিজিং- জুয়ারোধ, চাঞ্চল্যকর হত্যাকন্ডের দ্রুত সময়ে রহস্য উদ্‌ঘাটন করে আসামিদের গ্রেফতার, অপরাধ দমন এবং সর্বাধিক ওয়ারেন্ট তামিল লক্ষ্য পূরণ করাসহ ভালো কাজের বিশেষ ভূমিকা রাখার স্বীকৃতি স্বরূপ টাঙ্গাইল জেলার মধ্যে আবারও শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন মো. আহসান উল্লাহ্। তিনি জেলার ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।

এ নিয়ে জেলার মধ্যে চতুর্থবারের মতো সেরা ওসি নির্বাচিত হলেন তিনি। একইসাথে ভূঞাপুর থানাও শ্রেষ্ঠ হয়েছে এবং থানার এসআই, এএসআই ও কনস্টেবলসহ ৯ জন ক্রেস্ট সম্মাননা পেয়েছেন। তার এই অর্জনে উপজেলার সুধীজন, বিভিন্ন সামাজিক সেবামূলক সংগঠনের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সকালে জেলা পুলিশের উদ্যোগে পুলিশ লাইন্স মাল্টিপারপাস শেডে আয়োজিত মাসের কল্যাণ সভায় তাকে শ্রেষ্ঠ ওসির সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।

এ সময় ওসি আহসান উল্লাহ্’র হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট (পুরস্কার) তুলে দেন জেলা পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সার (বিপিএম) (অ্যাডিশনাল ডিআইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত)। এতে জেলা পুলিশের অন্যান্য কর্মকর্তাসহ জেলার বিভিন্ন থানার কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আহসান উল্লাহ্ বলেন, জেলা পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সার মহোদয় (অ্যাডিশনাল ডিআইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) এর দিক-নির্দেশনায় মাদক, সন্ত্রাস, বাল্য বিয়ে, ইভটিজিংরোধ ও চাঞ্চল্যকর হত্যাকন্ডের দ্রুত সময়ে রহস্য উদ্‌ঘাটন ও আসামিদের গ্রেফতারসহ বিশেষ অবদানের জন্য চতুর্থ বার আমাকে শ্রেষ্ঠ ওসি ও ভূঞাপুর থানাকে শ্রেষ্ঠ নির্বাচিত করা হয়।

ওসি আহসান উল্লাহ্ আরও বলেন- ভূঞাপুর থানার কর্মরত সকল পুলিশ সদস্য এবং উপজেলার সকলের সার্বিক সহযোগিতায় ভূঞাপুর থানার এমন এক সাফল্যময় গৌরব অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। এই অর্জন সকলের। তাছাড়া জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি ও থানা নির্বাচিত হওয়ায় আমাদের দায়িত্ববোধ আরও বেড়ে গেল। ভূঞাপুর থানা সকলের জন্য উন্মুক্ত। আগামী দিনগুলোতে আরও ভালো কিছু করতে ভূঞাপুর উপজেলাবাসীর সার্বিক সহযোগিতা সহযোগিতা কামনা করছি।

ক্যাপশন: সম্মাননা ক্রেস্ট গ্রহণ করছেন টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আহসান উল্লাহ্।

দেশে প্রতিদিন সড়কে প্রাণ হারাচ্ছেন ১৬ জনের বেশি

সড়ক দুর্ঘটনা। ফাইল ছবি

দেশে বেড়েই চলেছে সড়ক দুর্ঘটনা। লম্বা হচ্ছে মৃত্যুর মিছিল। ফরিদপুরে ঈদের পরদিন সড়কে মৃত্যু হয় ১৪ জনের। এই রেশ কাটতে না কাটতেই ঝালকাঠিতে সড়কে প্রাণ ঝরে আরও ১৪ জনের। গত তিন মাসের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, প্রতিদিন সড়কে প্রাণ যাচ্ছে ঝরছে ১৬ জনের বেশি।

বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ জানাচ্ছে, এ বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত দেশে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ১ হাজার ৬৩০টি। এতে মৃত্যু হয়েছে ১ হাজার ৪৭৭ জনের। আহত হয়েছেন ১ হাজার ৯২০ জন।

বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) তথ্য অনুযায়ী, এ বছরের জানুয়ারিতে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ৪৩৭টি, এতে মৃত্যু হয়েছে ৪০৪ জনের আর আহত হয়েছেন ৫১৪ জন। ফেব্রুয়ারিতে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ৫৬৯টি। এতে মারা গেছেন ৫২৩ জন আরও আহত হয়েছেন ৭২২ জন।

মার্চে সড়ক দুর্ঘটনা বেড়ে হয় ৬২৪টি। এতে আহত হন ৬৮৪ জন। মারা গেছেন ৫৫০ জন। এপ্রিল মাসের ১৬ দিনে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ২৬৯টি আর মৃত্যু হয়েছে ২৮৪ জনের। গড়ে প্রতিদিন সড়কে মৃত্যু হচ্ছে ১৬ জনেরও বেশি।

গত ৩ মাসে সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ঘটেছে মোটরসাইকেলে, যার সংখ্যা ৫৫৪টি, আর এতে মৃত্যু ৫০৪ জনের। আর সার্বিকভাবে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু চট্টগ্রাম বিভাগে।

বিআরটিএ বলছে, গেল বছরের প্রথম তিন মাসের তুলনায় দুর্ঘটনা এবং মৃত্যু দুটোই এবছর প্রথম তিন মাসে বেড়েছে।

সর্বশেষ সংবাদ

নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ, ডিপজলকে শোকজ
টাঙ্গাইলে সেরা ওসি হলেন আহসান উল্লাহ্, পেলেন শ্রেষ্ঠ সম্মাননা পুরস্কার
দেশে প্রতিদিন সড়কে প্রাণ হারাচ্ছেন ১৬ জনের বেশি
টানা তিনদিন চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড, হিট অ্যালার্ট জারি
তীব্র গরমে পশ্চিমবঙ্গে স্কুল ছুটি ঘোষণা
ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জাতিসংঘের 'প্রিমিয়াম টিম': সেনাপ্রধান
আগামীকাল ঢাকা মাতাবেন আতিফ আসলাম
এমপি-মন্ত্রীর স্বজনদের উপজেলা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে আ.লীগের নির্দেশনা
নওগাঁয় শান্ত বাহিনীর শাস্তির দাবিতে ঝাড়ু মিছিল ও মানববন্ধন
বিএনপি এখনও টার্গেটে পৌঁছাতে পারেনি: রিজভী
বিরামপুরে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত
বোতলজাত সয়াবিনের দাম বাড়ল, কমল খোলা তেলের
মুস্তাফিজের বদলে ইংল্যান্ড পেসারকে দলে নিল চেন্নাই!
যে কারণে দুবাইয়ে এমন ভারী বৃষ্টিপাত ও ভয়াবহ বন্যা
গায়েব হয়ে গেল জোভান-মাহির ফেসবুক ফ্যানপেজ!
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইরান একাই যথেষ্ট: চীন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ধান শুকানোর জায়গা দখল নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ৫০
ইসরায়েলের সঙ্গে গুগলের চুক্তি, প্রতিবাদ করায় চাকরি হারালেন ২৮ কর্মী
আইপিএল থেকে বিরতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রিকেটে ম্যাক্সওয়েল