মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি ২০২৫ | ৩০ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

হলুদ ফুলে লুকানো কৃষকের স্বপ্ন

নীলফামারীতে ফসলের মাঠজুড়ে এখন শুধুই হলুদের সমারোহ। সরিষা ফুলের মৌ মৌ গন্ধ ছড়িয়ে পড়েছে বাতাসে। ভোজ্য তেলের মূল্য বৃদ্ধি ও সরিষা তেল স্বাস্থ্য সম্মত হওয়ার কারণে গত কয়েক বছরের চেয়ে জেলায় এবার সরিষার আবাদ কয়েক গুণ বেড়েছে।

লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ জমিতে হয়েছে সরিষার আবাদ। ফলনও হয়েছে ভালো। আর কয়েকদিন পরেই চাষিরা সরিষা ঘরে তুলতে ব্যস্ত সময় পার করবেন। সরিষা তোলার পরই কেউ ভুট্টা আবার কেউ বোরো আবাদে নেমে পড়বেন। সে কারণে কৃষকরা মাঠ উপযোগী করতে কাজ করে যাচ্ছেন। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় বাম্পার ফলনের আশা করছে কৃষি বিভাগ ও কৃষকরা।

জেলা কৃষি বিভাগ জানিয়েছেন, জমি থেকে সরিষা উঠার পর বোরোর আবাদে মেতে উঠবে কৃষক। মাঝের সময় সরিষা আবাদ করে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হবেন তারা। সরিষা আবাদের ফলে কৃষি জমির উর্বরতা শক্তি বৃদ্ধি পায় ও বোরোর ফলন ভালো হয়। এ বছর অধিক (উচ্চ) ফলনশীল আগাম জাতের সরিষার চাষ করছেন চাষিরা। এর মধ্যে বারি-১৪, ১৫, ১৬, ১৭, ১৮ জাত চাষে কৃষক মাত্র ৭৫ থেকে ৮০ দিনের মধ্যে ফসল ঘরে তুলতে পারবেন। প্রতি হেক্টরে ফলন হয় দেড় হাজার কেজি (প্রায় সাড়ে ৩৭ মণ)। তবে স্থানীয় জাত টরি-৭ ফলন কম হয়, উৎপাদনের সময়ও বেশি লাগে। এ জন্য চাষ কমিয়ে দিয়েছেন অনেকে। বারি জাত ছাড়াও বিনা-৪, ৯ ও ১৭ জাতের সরিষার ফলন ভালো হয়।

তা ছাড়া বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট উচ্চ ফলনশীল জাতের সরিষা বীজ উদ্ভাবন করায় বর্তমানে চাষের পরিমাণ বেড়েছে। এর মধ্যে বারি-১৪, ১৫, বিনা-৯/১৭, ৪ ও সোনালি সরিষা (এসএস-৭৫) উল্লেখযোগ্য। চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরে ৫ হাজার ৫৫০ হেক্টর জমিতে সরিষা চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করলেও চাষ হয়েছে প্রায় ৭ হাজার হেক্টরেরও বেশি। এর মধ্যে সদরে দুই হাজার ৫৪৫ হেক্টর, সৈয়দপুর ২৭৫, ডোমারে ৭৫০, ডিমলা ৮২০, জলঢাকা ৮৪৫ ও কিশোগঞ্জ উপজেলায় ৫৮০ হেক্টর। এতে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৭ হাজার ৮৬০ টন।

এই ফসল চাষে খরচ কম ও লাভ বেশি। এতে সেচ দিলেও চলে না দিলেও ফসল কমে না। বর্তমানে বাজারে প্রতি মণ সরিষার দাম ২ হাজার ৮০০ থেকে ৩ হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। তা ছাড়া অনেকেই এবার সরিষার তেল করে রাখবেন। সরিষার তেল স্বাস্থ্যসম্মত হওয়ায় অনেকেই এখন সয়াবিন তেলের পরিবর্তে সরিষার তেল ব্যবহার শুরু করেছেন। তাই কৃষকরা এবার বেশি জমিতে সরিষার আবাদ করেছেন।

তা ছাড়া সরকারিভাবেও সরিষা আবাদের জন্য কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে। সরিষা আবাদের জন্য দেওয়া প্রণোদনা। নীলফামারী সদরের চত্তরা রড়গাছা ইউনিয়নের লোকমান হোসেন জানান, এক বিঘা জমিতে সরিষা আবাদে (হাল, বীজ, সার) খরচ হয় ২ হাজার ৪০০ থেকে ২ হাজার ৫০০ টাকা পর্যন্ত। ফসল হয় ৫ মণের মতো। এতে অনেক লাভ হয়।

কৃষক তাইজুল জানান, আমন ও বোরো চাষের মাঝখানে সরিষা চাষে জমির উর্বরতা বৃদ্ধি পায়। বোরো ধানের ফলনও বেশি হয়। এ ছাড়া সরিষার ডাটা জ্বালানির কাজে ব্যবহার হয়। তবে অনেকেই অভিযোগ করে বলেন, সরকারিভাবে যাদের সরিষা আবাদের জন্য প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে তাদের বেশিরভাগেই সরিষা আবাদ করেনি। তারা বীজ ও সার বাজারে বিক্রি করে দিয়েছেন।

সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. কামরুল হাসান জানান, সরিষা চাষের পাশাপাশি মৌমাছিও চাষ করা যায়। এতে বাড়তি মুনাফা আসে। এবার সদরে ২ হাজার ৫৪৫ হেক্টর জমিতে সরিষা চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। চলতি মৌসুমে তা শতভাগ (২ হাজার ৫৪৫ হেক্টর) অর্জন সম্ভব হয়েছে।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, এবার আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অর্জন বেশি হয়েছে। অল্প সময়ের মধ্যে অধিক ফলন পেতে কৃষি কর্মকর্তারা মাঠপর্যায়ে কৃষকদের নানা পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন। আশা করি, ভালো ফলন ও বাজারে ভালো দাম পেলে কৃষকরা লাভবান হবেন।

এসএন

Header Ad
Header Ad

ময়মনসিংহে হামলার হুমকিতে ৭৫৫ বছরের ওরস বন্ধ রাখার নির্দেশ প্রশাসনের  

ছবিঃ সংগৃহীত

উগ্রবাদীদের হুমকির প্রেক্ষিতে ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার হজরত শাহ সৈয়দ আবদুল আজিজ বোগদাদীর (রহ.) মাজারের ৭৫৫তম বার্ষিক ওরস বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।

ওরসকে কেন্দ্র করে উগ্রবাদীদের সাথে মাজারের ভক্ত-অনুসারীদের দ্বন্দ্বে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি হতে পারে- এমন আশঙ্কায় এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

রোববার ১২ই জানুয়ারি সন্ধ্যার পর উপজেলা প্রশাসন জরুরি সভা ডেকে সেখানে এমন সিদ্ধান্ত নেয়। পরে মাজার পরিচালনা কমিটিকে তা জানিয়ে দেয়।

এ নিয়ে এলাকায় দেখা দিয়েছে তীব্র অসন্তোষ এবং ক্ষোভ। এই মাজারের ওরস উপলক্ষ্যে হিন্দু-মুসলিমসহ বিভিন্ন ধর্ম-বর্ণের মানুষ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে জড়ো হতেন। তাদের আগমনে এলাকায় একটা সম্প্রীতির পরিবেশ বিরাজ করত। শত শত বছর ধরে চলে আসা এই অনুষ্ঠান ইতিপূর্বে কখনো বন্ধের নির্দেশ আসেনি। এবারই উগ্রবাদীদের হুমকিতে এভাবে ওরস বন্ধের নির্দেশে স্থানীয়রা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানান।

মাজার পরিচালনা কমিটির সভাপতি আইনজীবী অ্যাডভোকেট কাজী শাহ জাহান জানান, ১৫-১৭ জানুয়ারি তিন দিনব্যাপী ৭৫৫তম বার্ষিক ওরসের আয়োজন করা হয়েছিল। কিন্তু একটি সংগঠনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ওরস বন্ধ রাখতে নির্দেশ দিয়েছে প্রশাসন।

তবে মাজারে বাউল ও লোকসঙ্গীতের আয়োজন বন্ধ রাখলেও কোরআন খতম, শিরনি বিতরণসহ অন্যান্য কার্যক্রম চালু থাকবে বলে জানান তিনি।

ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার জাটিয়া ইউনিয়নের বর্তমান দরগাপাড়া গ্রামটির নামকরণ করা হয়েছে বটগাছে ঘেরা হজরত শাহ সৈয়দ মাওলানা আবদুল আজিজ বোগদাদীর (রহ.) মাজারকে ঘিরে। প্রায় ৪০ বছর মাজারের খাদেম হিসেবে আছেন নুরুল ইসলাম ফকির (৯০)।

তিনি বলেন, চারটি বটগাছে ঘেরা মাজারে প্রতিদিনই মানুষ আসে। তিন শ শতাংশ জায়গা নিয়ে মাজারটি।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ইত্তেফাককুল ওলামা নামের একটি সংগঠন দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করে আসছে। অভিযোগ রয়েছে, ইতিপূর্বে ঈশ্বরগঞ্জ এলাকায় অত্যন্ত নিভৃতে থাকা অল্প কয়েকটি আহমদিয়া পরিবারের সদস্যদের ওপরেও তারা হুমকি-ধমকি দিয়ে নিপীড়ন চালিয়েছিল। এই উগ্রবাদী সংগঠনটি মাজারের ভক্ত-অনুসারীদের বিরুদ্ধে সবসময় কঠোর অবস্থান নিয়ে আসছে। মাজারকে শিরকি আখ্যা দিয়ে বিভিন্ন সময় বক্তব্য-বিবৃতি দিয়ে আসছে।

তবে সকল অভিযোগ এড়িয়ে গিয়ে সংগঠনটির ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মুফতি মাহমুদুল হক আজিজি বলেন, আল্লাহর অলির মাজার অপবিত্র করে ‘কার্যক্রম’ করা অন্যায়। অলির মাজারকে কষ্ট দেওয়ায় আমাদের ইমানি দায়িত্ব থেকে প্রতিবাদ জানিয়েছি।

ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এরশাদুল আহমেদ বলেন, ‘আলেম-ওলামারা’ চাচ্ছেন না মাজারে ওরস হোক। ময়মনসিংহ শহরে একটি মাজারে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এসব মাথায় রেখেই প্রশাসনের আশঙ্কা, এখানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি খারাপ হলে মোকাবিলা করা কঠিন হবে। ৫ই আগস্ট–পরবর্তী পরিস্থিতি যেহেতু স্থিতিশীল নয়, তাই ওরসের আনুষ্ঠানিকতা বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

ভবিষ্যতে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে তারা আবারও বার্ষিক ওরস আয়োজন করতে পারবেন বলে জানিয়েছেন ইউএনও।

ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওবায়দুর রহমান বলেন, ময়মনসিংহ শহরে মাজারে একটি ঘটনা ঘটেছে। পাশাপাশি উপজেলা এটি। সেটির প্রভাব এখানেও পড়তে পারে, এমন আশঙ্কা ছিল আমাদের। ৭৫৫তম ওরস হলেও এবার আগের মতো পরিবেশ-পরিস্থিতি তো নেই।

Header Ad
Header Ad

নারায়ণগঞ্জে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ২ বন্ধুর মৃত্যু  

ছবিঃ সংগৃহীত

নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ উপজেলায় ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী দুই বন্ধুর প্রাণ গেছে; এতে আহত হয়েছেন আরও এক বন্ধু। এ ছাড়া আটক করা হয়েছে ট্রাক চালককে।

সোমবার (১৩ জানুয়ারি) দুপুরে আদমজী-শিমরাইল সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- ভোলার চরফ্যাশন থানাধীন উত্তর মনিরাজ গ্রামের মৃত আব্দুস সাত্তারের ছেলে শুভ (২২) ও শেরপুরের ঝিনাইগাতী থানাধীন ফুলহারি বাকাগোড়া গ্রামের মৃত পারভেজের ছেলে ইমন (২১)।

নিহত দুইজন ছাত্রদলের কর্মী ছিলেন বলে জানিয়ে নারায়ণগঞ্জ মহানগর ছাত্রদলের সাবেক প্রচার সম্পাদক আন্দালিব রহমান মিরাজ বলেন, “ইমন আর শুভ ছাত্রদলের কর্মী ছিল। তারা আমার সঙ্গেই রাজনীতি করতো। তাদের এমন মর্মান্তিক মৃত্যু কোনোভাবে মেনে নেওয়া যায় না। আমরা ট্রাকচালকের কঠোর শাস্তির দাবি জানাই “

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, একটি মোটরসাইকেলযোগে শুভ, ইমন ও রবিন নামের তিন যুবক ইপিজেডের সামনে দিয়ে আদমজীর দিকে যাচ্ছিলেন। এ সময় একটি ব্যাটারিচালিত (থ্রি-হুইলার) অটোরিকশাকে ওভারটেক করতে গেলে অপর দিক থেকে আসা একটি ট্রাকের নিচে চাপা পড়ে শুভ ও ইমন ঘটনাস্থলেই নিহত হন। তবে রবিন ভাগ্যক্রমে বেঁচে যান।

এদিকে এ ঘটনায় ট্রাকসহ (কুষ্টিয়া ট ১১-১২৫৮) চালক আনোয়ার হোসেনকে (৫৩) আটক করেছে পুলিশ। তিনি কুষ্টিয়ার বটতলী দক্ষিণপাড়া গ্রামের মৃত আব্দুল সাত্তারের ছেলে।

সিদ্ধিরগঞ্জ থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ মো. শাহীনুর আলম জানান, এ ঘটনায় ট্রাকসহ চালককে আটক করা হয়েছে। পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা করা হলে এ ঘটনায় মামলা নেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

এলপিজি গ্যাসের সাড়ে ৭ শতাংশ অতিরিক্ত ভ্যাট অব্যাহতি  

ছবিঃ সংগৃহীত

তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) উৎপাদন পর্যায়ে সাড়ে ৭ শতাংশের অতিরিক্ত ভ্যাট অব্যাহতি দিয়ে বিশেষ আদেশ জারি করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।

সোমবার (১৩ জানুয়ারি) এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করেছে এনবিআর।

আদেশে বলা হয়, বর্তমানে এলপি গ্যাস বাসাবাড়িতে রান্নার জ্বালানি, অটোগ্যাস স্টেশনে যানবাহনের জ্বালানি এবং বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। পাশাপাশি বর্তমানে গ্যাস ডিস্ট্রিভিউশন কোম্পানি থেকে সরবরাহ করা প্রাকৃতিক গ্যাস অপ্রতুল হওয়ার কারণে গার্মেন্টসসহ বিভিন্ন প্রকার শিল্প কারখানায় এলপি গ্যাসের চাহিদা প্রতিনিয়ত বাড়ছে।

এ পরিস্থিতিতে এলপি গ্যাসের উৎপাদন ও ব্যবহার সহজলভ্য করার লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক আইন, ২০১২ (২০১২ সনের ৪৭ নং আইন) এর ধারা ১২৬ এর উপ-ধারা (৩) এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে এলপি গ্যাসের উৎপাদন পর্যায়ে ৭.৫ শতাংশের অতিরিক্ত মূল্য সংযোজন কর থেকে অব্যাহতি দিয়েছে।

এই আদেশ গত ৯ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হয়েছে বলে গণ্য হবে বলেও জানিয়েছে এনবিআর।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ময়মনসিংহে হামলার হুমকিতে ৭৫৫ বছরের ওরস বন্ধ রাখার নির্দেশ প্রশাসনের  
নারায়ণগঞ্জে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ২ বন্ধুর মৃত্যু  
এলপিজি গ্যাসের সাড়ে ৭ শতাংশ অতিরিক্ত ভ্যাট অব্যাহতি  
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি চূড়ান্তের পথে  
রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে ভুল প্রতিবেদন প্রকাশ, ঢাকার কড়া প্রতিবাদ
এ বছরের মাঝামাঝিতে জাতীয় নির্বাচন চায় বিএনপি  
নাইজেরিয়ায় কৃষকদের জড়ো করে গুলি, নিহত অন্তত ৪০
দুর্দান্ত ডেথ বোলিংয়ে ঘুরলো ম্যাচের মোড়, রংপুরের সাতে সাত
বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ নির্বাচন আয়োজন করতে বললেন প্রধান উপদেষ্টা
এইচএমপিভি নিয়ে শাহজালাল বিমানবন্দরে সতর্কতা জারি
স্বচ্ছ ভোটার তালিকা ১৮ কোটি মানুষের আমানত : নির্বাচন কমিশনার
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা বহিষ্কার
ইবিতে পরীক্ষা দিতে এসে তোপের মুখে ছাত্রলীগ নেতা, থানায় সোপর্দ
এবার মাদক অধিদপ্তরের ডিসপ্লেতে ‘ছাত্রলীগ আবার ভয়ংকর রূপে ফিরবে’
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনের বিরুদ্ধে এক নারীর গুরুতর অভিযোগ
জাপানে ৬.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
বাংলাদেশে কিছুই নেই, ওই দেশে দরিদ্র মানুষ বেশি: বিজেপি নেতা
গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাব প্রত্যাহারের আহ্বান জামায়াতের
ভারতে পালানোর সময় ইডেন ছাত্রলীগ নেত্রী সুস্মিতা গ্রেপ্তার
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন ১৭ ফেব্রুয়ারি