বুধবার, ১৪ মে ২০২৫ | ৩১ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

শনিবার দশম সঞ্জীব উৎসব

হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে হাওরের কূল ঘেঁষে ছোট্ট একটি গ্রাম মাকালকান্দি। সবুজ প্রকৃতিঘেরা সেই গ্রামীণ পরিবেশে ১৯৬৪ সালের ২৫ ডিসেম্বর জন্ম নেয় একটি শিশু। তার নাম রাখা হয় সঞ্জীব, মানে সঞ্জীব চৌধুরী। যিনি পরবর্তীকালে একাধারে দেশের বিশিষ্ট গীতিকার, গায়ক, সাংবাদিক ও সংগঠক হয়ে ওঠেন। নিজের সততা, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতা দিয়ে একসময় পরিচিত মহলে তার পরিচয় হয়ে ওঠে সবার প্রিয় সঞ্জীবদা হিসেবে। শনিবার (২৫ ডিসেম্বর) প্রয়াত সংগীতশিল্পী সঞ্জীব চৌধুরীর জন্মদিন। এ উপলক্ষে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ‘দশম সঞ্জীব উৎসব ২০২১’।

জন্মদিনে সঞ্জীব উৎসব অনুষ্ঠিত হবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে অবস্থিত সঞ্জীব চত্বরে। ২০১০ সাল থেকে প্রতিবছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে 'সঞ্জীব উৎসব উদ্‌যাপন পর্ষদ' আয়োজন করছে এ উৎসব। দশমবারের মতো আয়োজিত এ উৎসবে গান করবেন শুভযাত্রা, জয় শাহরিয়ার, সাবকনশাস, বে অব বেঙ্গল, সাহস মোস্তাফিজ , লালন মাহমুদ, সুহৃদ স্বাগত, দুর্গ, ইন্ট্রোয়েট ও ব্যান্ড বিস্কুট।

এবারের উৎসবে প্রকাশিত হতে যাচ্ছে সঞ্জীব চৌধুরীর গান কবিতা সমগ্র 'তোমাকেই বলে দেব'। জয় শাহরিয়ারের সংকলন ও সম্পাদনায় প্রকাশিতব্য বইটিতে সঞ্জীব চৌধুরীর প্রকাশিত সব লিরিক স্থান পেয়েছে এক মলাটে। বইটি প্রকাশ করছে আজব প্রকাশ।

সঞ্জীব উৎসবের অন্যতম আয়োজক সংগীতশিল্পী জয় শাহরিয়ার বলেন, দেখতে দেখতে ১৪ বছর হয়ে গেল সঞ্জীবদা নেই। উৎসবেরও দশ বছর পেরিয়ে গেল। সঞ্জীব উৎসব দাদাকে ভালোবেসেই করা। এ উৎসবের মূল উদ্দেশ্য যারা দাদাকে কাছে পায়নি, তাদের কাছে দাদার গান ও গানের দর্শন পৌঁছে দেওয়া।

এ আয়োজনে সার্বিক সহযোগিতা করছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক সংসদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ব্যান্ড সোসাইটি এবং আজব কারখানা। বিকেল ৪টায় শুরু হবে এই আয়োজন।

সঞ্জীব চৌধুরীর বাবা স্বর্গীয় ননী গোপাল চৌধুরী এবং মা প্রভাষিণী চৌধুরী। পাঁচ ভাই ও চার বোনের মধ্যে সঞ্জীব ছিলেন সপ্তম। তার স্ত্রী প্রজ্ঞা নাসরীন ও একমাত্র মেয়ে কিংবদন্তি। শরীরে জমিদার বংশের রক্ত থাকার পরও সঞ্জীব একজন সাধারণ মানুষের মতোই নিজের কর্ম ও সাধনায় নিজেকে বিলিয়েছিলেন। অসম্ভব প্রাণচঞ্চল ও উদ্যমী মানুষ ছিলেন সঞ্জীব চৌধুরী। দীর্ঘদিন সাংবাদিকতার সঙ্গে জড়িত থাকলেও গানের জগতে আত্মপ্রকাশের আগ পর্যন্ত তার নাম-পরিচয় তেমন একটা প্রচার পায়নি। আত্মপ্রচারবিমুখ মানুষটি বেশির ভাগ সময়ই সভা-সমাবেশ এড়িয়ে চলেছেন। তবে ঘরোয়া আড্ডায় তিনি ছিলেন সবার মধ্যমণি। আর সে আড্ডায় অপরিহার্য ছিল তার গান। কখনো কখনো পত্রিকার অফিসকক্ষেই টেবিলে তবলার বোল ফুটিয়ে একের পর এক গান গেয়ে যেতেন। গানই ছিল সঞ্জীব চৌধুরীর প্রাণ।

আশির দশকেই অডিও বাজারে আসন গেড়ে বসতে পারতেন সঞ্জীব চৌধুরী। কিন্তু তিনি তা চাননি। সংশয়, নির্লিপ্ততা আর আলসেমি হয়তো এর মূল কারণ ছিল। প্রিয়জনের অনেক ঠেলাধাক্কার পর নব্বই দশকের মাঝামাঝিতে কণ্ঠশিল্পী বাপ্পা মজুমদারের সঙ্গে মিলে বের করেন তার প্রথম অ্যালবাম 'আহ্...'। দুজনে মিলে গঠন করেন ব্যান্ড 'দলছুট'। তার প্রথম অ্যালবাম প্রকাশের পরই সংগীতবোদ্ধা ও শ্রোতামহলে বেশ সাড়া পড়ে যায়। এরপর দলছুট থেকে একে একে বের হয়েছে 'হৃদয়পুর', 'স্বপ্নবাজি', 'আকাশচুড়ি', 'জোছনা বিহার' অ্যালবাম। এর মধ্যে 'স্বপ্নবাজি' সঞ্জীবের একক অ্যালবাম। সঞ্জীব চৌধুরীর গাওয়া গানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো 'গাড়ি চলে না চলে না রে', 'তোমার বাড়ির রঙের মেলায় দেখেছিলাম বায়োস্কোপ', 'সাদা ময়লা রঙিলা পালে', 'আমি তোমাকেই বলে দেব', 'আমাকে অন্ধ করে দিয়েছিল চাঁদ', 'তোমার ভাঁজ খোলো আনন্দ দেখাও', 'এক পলকেই চলে গেল', 'চোখটা এত পোড়ায় কেন', 'আগুনের কথা বন্ধুকে বলি', 'হাওয়ারে তোর পায়ের ঘুঙুর', 'আমার বয়স হলো সাতাশ' ইত্যাদি।

সংগীতশিল্পীর পাশাপাশি সঞ্জীব চৌধুরী কবি পরিচয়েও উজ্জ্বল। তার গানের মধ্যেও কবিতার আবেশ পাওয়া যায়। লিখেছেন ছোটগল্পও। আর পত্রিকায় লিখেছেন অসংখ্য ফিচার। শুধু নিজেই ফিচার লেখেননি, অনেককে দিয়ে ফিচার লিখিয়েছেন এবং শিখিয়েছেন। সঞ্জীব চৌধুরীর কাছে হাতেখড়ি নেওয়া অনেক গুণী সাংবাদিক বর্তমানে দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে ছড়িয়ে আছেন। সঞ্জীব ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ছাত্র ছিলেন। তার হাত ধরেই একসময় দেশের দৈনিক পত্রিকার ফিচার পাতা নতুন রূপ-রঙ ধারণ করেছিল। ২০০৭ সালের ১৮ নভেম্বর সবাইকে ছেড়ে অজানার উদ্দেশে পাড়ি জমান তিনি। 

Header Ad
Header Ad

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

দেশের স্বর্ণ বাজারে আবারও ঊর্ধ্বগতি দেখা দিয়েছে। এবার ভরিপ্রতি ১ হাজার ৫৬৩ টাকা বাড়িয়ে নতুন করে স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।

মঙ্গলবার (১৩ মে) রাতে বাজুসের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আন্তর্জাতিক বাজারে তেজাবি স্বর্ণের মূল্য বৃদ্ধির প্রভাব দেশের বাজারেও পড়েছে। ফলে সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এনে নতুন মূল্যহার নির্ধারণ করা হয়েছে, যা আগামীকাল বুধবার (১৪ মে) থেকে সারা দেশে কার্যকর হবে।

নতুন দামে ২২ ক্যারেটের এক ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৬৯ হাজার ১৮৬ টাকা। পাশাপাশি ২১ ক্যারেটের স্বর্ণ বিক্রি হবে ভরিপ্রতি ১ লাখ ৬১ হাজার ৫০০ টাকায়। ১৮ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম নির্ধারিত হয়েছে ১ লাখ ৩৮ হাজার ৪২৮ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির স্বর্ণ বিক্রি হবে প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৪৩৬ টাকায়।

বাজুস জানিয়েছে, এই মূল্য তালিকা পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। তবে এই দামের সঙ্গে সরকার নির্ধারিত ৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) এবং সংগঠন নির্ধারিত ন্যূনতম ৬ শতাংশ মজুরি যোগ করতে হবে। গহনার ডিজাইন ও মান অনুযায়ী মজুরি ভিন্ন হতে পারে।

উল্লেখ্য, এর মাত্র একদিন আগেই, ১২ মে, বাজুস স্বর্ণের দাম সামান্য কমিয়ে ২২ ক্যারেটের ভরিপ্রতি মূল্য নির্ধারণ করেছিল ১ লাখ ৬৭ হাজার ৬৮০ টাকা।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ জেলা যুবদলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন

নওগাঁ জেলা যুবদলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন। ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ জেলা যুবদলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন পেয়েছে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, মাসুদ হায়দার টিপুকে আহ্বায়ক এবং রুহুল আমিন মুক্তারকে সদস্য সচিব করে গঠিত হয়েছে ৫১ সদস্যের এই কমিটি।

মঙ্গলবার (১৩ মে) রাতে যুবদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নূরুল ইসলাম নয়নের যৌথ স্বাক্ষরে কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়। পরে কেন্দ্রীয় দপ্তর সেল থেকে সহ-দপ্তর সম্পাদক মিনহাজুল ইসলাম ভূঁইয়ার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে কমিটির তালিকা প্রকাশ করা হয়।

নবগঠিত কমিটিতে সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবে রয়েছেন এ. কে. এম রওশন উল ইসলাম। যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন দেওয়ান মোস্তাকিম আহমেদ নিপু, মো. রুবেল হোসেন, মো. ময়নুল হক লিটন (দপ্তরে সংযুক্ত), মো. কহিনুল ইসলাম মিলি এবং মো. নাসিম ইকবাল পলাশ।

কমিটির সদস্য হিসেবে যুক্ত হয়েছেন- মো. এনামুল হক পাতি, মো. শফিকুল ইসলাম মিছিল, জুলহাজ উর রশিদ অপু, মো. জুয়েল হক, শেখ তুহিন, মো. রাশিকুজ্জামান উজ্জল, মোজাফফর রহমান, আলম খান, রিপন কুমার মন্ডল, মো. মাহমুদ হোসেন খন্দকার, সঞ্জয় কুমার দাস, মো. জাহিদুর রহমান বাবু, মো. আবু হাসান তৌফিক ইমাম, মো. শাহানুর রহমান গোলাম, মো. সাইদুল হক বাঘা, এস. এম. সাহারাজ আলম সনি, মো. মামুনুর রশিদ মামুন, জাহাঙ্গীর আলম লিটন, মো. এহতেশামুল হক নোমান, মো. শামীনুর রহমান শামীম, মো. আবিদুর রেজা সাবু, মো. শাকিব ইসলাম কাজল, মো. শহীদুল, খন্দকার মো. রাসেলুজ্জামান সিম, মঞ্জুরুল ইসলাম সনি, আবদুল কাদের, মো. আশিকুর রশিদ মোল্লা, মো. আশিকুর আজাদ আশিক, মো. এমদাদুল হক, মো. রাসেল খান, মো. এমরান হোসেন (দপ্তরে সংযুক্ত), জিএম সালেহ (জেমস), মিজানুর রহমান, মো. আবু সালেহ স্নেহ, সোহেল রানা, মো. আসাদুল ইসলাম নিশান, মো. সামিউল ইসলাম পারভেজ, তৌফিক ওমর সজল, মো. মেহেদী হাসান, মো. সৌরভ খান, মো. আনোয়ার হোসেন, মো. গোলাম রব্বানী এবং মো. সোহেল রানা।

নতুন এ কমিটির মাধ্যমে সংগঠনের কার্যক্রম আরও গতিশীল হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন কেন্দ্রীয় নেতারা।

Header Ad
Header Ad

কৃষি সচিবের সঙ্গে বৈঠক ফলপ্রসূ হয়নি, বাকৃবিতে ফের রেলপথ অবরোধ

রেলপথ অবরোধ করে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

কৃষিবিদদের অধিকার রক্ষা ও পেশাগত বৈষম্য দূরীকরণে উত্থাপিত ছয় দফা দাবির বাস্তবায়ন না হওয়ায় ফের আন্দোলনে নেমেছে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) শিক্ষার্থীরা। কৃষি সচিবের সঙ্গে বৈঠক ফলপ্রসূ না হওয়ায় মঙ্গলবার (১৩ মে) সন্ধ্যায় ঢাকা-ময়মনসিংহ রেলপথ অবরোধ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদের শিক্ষার্থীরা।

সন্ধ্যা ৬টা ৪০ মিনিটে জব্বারের মোড়ে অবস্থান নিয়ে শিক্ষার্থীরা রেললাইন অবরোধ শুরু করেন। তবে এতে কোনো ট্রেন আটকে না পড়লেও সাময়িক সময়ের জন্য রেল যোগাযোগ ব্যাহত হয়। আন্দোলনে অংশ নেন কয়েকশ শিক্ষার্থী, যারা ‘তুমি কে আমি কে – কৃষিবিদ কৃষিবিদ’, ‘কৃষিবিদের একশন – ডাইরেক্ট একশন’ সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন।

রাত ৮টা ৫০ মিনিটে ময়মনসিংহ সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আরিফুল ইসলাম প্রিন্স এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অনুরোধে শিক্ষার্থীরা অবরোধ প্রত্যাহার করেন, ফলে রেলপথে চলাচল স্বাভাবিক হয়।

বাকৃবির কৃষি অনুষদের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী ওয়াসিম আকরাম বলেন, “এ দেশে ডিপ্লোমা পাস করলেই কেউ ইঞ্জিনিয়ার, নার্স ডাক্তার, আর কৃষি ডিপ্লোমাধারীও নিজেকে কৃষিবিদ দাবি করে। আমরা এই পেশাগত অনিয়ম ও অপমানের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছি। দাবি না মানলে দেশের সব কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পূর্ণাঙ্গ শাটডাউনের দিকে যাব।”

এর আগে, ‘কৃষিবিদ ঐক্য পরিষদ’ নামে একটি প্রতিনিধিদল কৃষি সচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ানের সঙ্গে বিকেল ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বৈঠক করেন। বৈঠকে অংশ নেওয়া বাকৃবির শিক্ষার্থী ও সংগঠক নাজমুল আলম বলেন, “আলোচনা মোটেও ফলপ্রসূ হয়নি। আমরা সচিব বরাবর স্মারকলিপি জমা দিয়েছি। তিনি পরামর্শ দিয়েছেন কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি)-এর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে দাবি উত্থাপন করলে আলোচনা এগোতে পারে।”

শিক্ষার্থীদের ছয় দফা দাবি-
১. কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই), বিএডিসিসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে ১০ম গ্রেডের পদগুলো কৃষিবিদদের জন্য উন্মুক্ত করতে হবে।
২. কৃষি অফিসে ৯ম গ্রেডসহ অন্যান্য উচ্চ পদে নিয়মিত পদোন্নতি ও পুনর্বিবেচনা নিশ্চিত করতে হবে।
৩. শুধুমাত্র নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের ৯ম গ্রেডে উন্নীত করার সুযোগ থাকতে হবে; বিএডিসি কোটা বাতিলের দাবি।
৪. ডিপ্লোমাধারীদের জন্য আলাদা কোনো কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা যাবে না।
৫. শুধুমাত্র কৃষি বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রিধারীরাই “কৃষিবিদ” পদবি ব্যবহার করতে পারবেন; সরকারি প্রজ্ঞাপন চাই।
৬. কৃষি ডিপ্লোমা বা কারিগরি শিক্ষাকে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আওতায় রাখতে হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
নওগাঁ জেলা যুবদলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন
কৃষি সচিবের সঙ্গে বৈঠক ফলপ্রসূ হয়নি, বাকৃবিতে ফের রেলপথ অবরোধ
ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে আবারও বন্দুকযুদ্ধ, নিহত ৩
জাপান যেতে আগ্রহীদের জন্য সুখবর, জেনেন নিন খুঁটিনাটি
জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি জুলাই ঐক্যের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করায় উদ্বিগ্ন ভারত, দ্রুত নির্বাচনের তাগিদ
খাদ্য অধিদপ্তরে ১৭৯১ পদে বিশাল নিয়োগ, আবেদন অনলাইনে
চুয়াডাঙ্গায় ভুট্টাখেত থেকে নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার
চোখ রাঙাচ্ছে ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, বাংলাদেশে আঘাত হানবে কবে?
ভারতের পেট্রাপোলে বিজিবি-বিএসএফের সীমান্ত বৈঠক অনুষ্ঠিত
এনবিআর বিলুপ্ত প্রসঙ্গে যা জানালেন অর্থ উপদেষ্টা
বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে আশ্রয় নিলেন মমতাজ
দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে বিএনপির ২ নেতা বহিষ্কার
ব্রাজিল কোচ হিসেবে বছরে ১২১ কোটি টাকা বেতন, প্রাইভেট জেট পাচ্ছেন আনচেলত্তি
পাকিস্তান-বাংলাদেশ সিরিজের নতুন সূচি প্রকাশ
যশোরের শার্শায় ৩০ মামলার আসামি আইনাল গ্রেফতার
রমনা বোমা হামলা মামলায় ২ জনের যাবজ্জীবন, ৯ জনের ১০ বছরের কারাদণ্ড
সাবিলা নূরকে নায়িকা মনে হয় না: মারিয়া মিম
জুলাইয়ে বাংলাদেশে হত‍্যাযজ্ঞ হয়েছে, জেনোসাইড হয়নি: চিফ প্রসিকিউটর (ভিডিও)