বুধবার, ১৪ মে ২০২৫ | ৩১ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বইমেলা নিয়ে লেখক-পাঠক-প্রকাশকদের ১০ দফা সুপারিশ

অমর একুশে বইমেলা নিয়ে ১০ দফা সুপারিশ দিয়েছে লেখক, পাঠক ও প্রকাশকদের প্ল্যাটফর্ম বইবাড়ি রিসোর্ট।

শনিবার (১৫ জানুয়ারি) শাহবাগের পাঠক সমাবেশ কেন্দ্রে এক সংবাদ সম্মেলনে এই ১০ দফা সুপারিশ দেওয়া হয়। সংবাদ সম্মেলনে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন লেখক ও প্রকাশক রবীন আহসান। এসময় প্রকাশক, লেখক ও পাঠক প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

সংবাদ সম্মেলনে রবীন আহসান বলেন, গত আড়াই বছরে করোনার কারণে প্রকাশকরা ব্যপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। প্রকাশকরা সারা বছর বইমেলার দিকে তাকিয়ে থাকে। মেলাতেই মূলত বিপুল সংখ্যক বিক্রি হয়। অথচ এবার করোনার বিধিনিষেধের কারণে বইমেলা হবে কী-না সেটা নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে।

বইমেলা মার্চে হতে পারে এমন ইঙ্গিত পাওয়া গেছে জানিয়ে রবীন আহসান বলেন, বইমেলা ফেব্রুয়ারিতেই হতে হবে। মার্চে ঝড়বৃষ্টির সময়। তখন বইমেলা করলে আমরা অংশগ্রহণ করব না। তাছাড়া মেলা নিয়মিতভাবে ১৫ দিন করতে হবে। এক মাস বইমেলা করার মতো অবস্থায় আমরা এখনো যাইনি।

এই ১০ দফা সুপারিশ ও প্রস্তাবনা নিয়ে আগামীকাল রবিবার (১৬ জানুয়ারি) বাংলা একাডেমির মহাপরিচালকের সঙ্গে বসবেন বলে জানান রবীন আহসান।

দশ দফা সুপারিশ ও প্রস্তাবনা

১. স্বাস্থ্যবিধি মেনে 'নো মাস্ক নো এন্ট্রি ও টিকা সনদ প্রদর্শন করে প্রবেশ করার ব্যবস্থা করা।

২. স্বাস্থ্যবিধির প্রয়োজনে মেলায় একাধিক 'প্রবেশ পথ' ও 'বাহির পথ' এর ব্যবস্থা করা।

৩. অমর একুশে বইমেলা ২০২২-এর সময় সূচি করতে হবে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা।

৪. অমর একুশে বইমেলা ২০২২ সফল করার জন্য বইমেলায় যাওয়া-আসার জন্য বইমেলা প্রাঙ্গণকে ঘিরে ঢাকা শহরের বিভিন্ন রুটে অন্তত ৫০টি বাস চালু করা হোক। বাংলা একাডেমি, বিআরটিসি ও সিটি করপোরেশনকে সঙ্গে নিয়ে বইমেলার জন্য অতি সহজেই বাস সার্ভিস চালু করতে পারে।

৫. ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে বয়স-সীমাদের জন্য মেলায় প্রবেশের জন্য টিকেটের ব্যবস্থা করা যেতে পারে। এতে করে অনাহুত জনসমাগম এড়ানো যাবে এবং যারা বইপ্রেমী মূলত তারাই বইমেলায় যাবেন। শিক্ষার্থীদের তাদের আইডি কার্ড দেখিয়ে বিনা টিকেটে মেলায় প্রবেশ করতে পারবেন।

৬. প্যাভিলিয়ন চতুর্দিকে খোলা না রেখে প্রবেশ ও বাহির পথসহ নির্মাণ করতে হবে। নির্দিষ্ট কিছু জোনে নয় প্যাভিলিয়নের অবস্থান হতে হবে পুরো মেলার সমানুপাতিক অবস্থানে।

৭. মেলায় প্রবেশ ও বাহির পথের শৃঙ্খলা রক্ষা করতে হবে। এ ক্ষেত্রে শাহবাগ, দোয়েল চত্বর ও রমনার মোড়ের ট্রাফিক ও পথচারীদের চলাচলের পথ সুগম রাখতে হবে। মেট্রো রেলের নির্মাণ স্থাপনা ও বিভিন্ন রোড ডিভাইডার ইত্যাদি সুশৃঙ্খল করার প্রয়োজন রয়েছে। বিশেষ দিবস (ভ্যালেন্টাইন ডে, পহেলা ফাল্গুন, অমর একুশ, শুক্রবার ও শনিবার) নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা করা প্রয়োজন, সেই দিনগুলোতে সর্বোচ্চ সংখ্যক পাঠক ক্রেতা মেলায় আসেন। নিরাপত্তা ইস্যুসহ পাঠক ক্রেতা দর্শনার্থীদের আসা যাওয়া নির্বিঘ্ন করার পদক্ষেপ নিতে হবে।

৮. খাবারের দোকান/ক্যান্টিন ছড়িয়ে ছিটিয়ে না দিয়ে নির্দিষ্ট জোনে দিতে হবে। টিএসসির গেট দিয়ে উদ্যানে প্রবেশের পর এলোপাথাড়ি খাবার ও কাবাব ইত্যাদির দোকান বরাদ্দ বন্ধ করতে হবে।

৯. অমর একুশে বইমেলাকে শিশুবান্ধব বইমেলায় পরিনত করতে হবে। স্টল সজ্জা শিশুদের উপযোগী করে তৈরি করতে হবে। শিশুরা যাতে স্বাচ্ছন্দ্যে মেলায় ঘুরাঘুরিসহ স্টলে প্রদর্শিত বই দেখতে পারে।

১০. লেখক-কবি-সাহিত্যিকদের নিয়ে যে আলোচনা আয়োজনটি নিয়মিত মেলা প্রাঙ্গনে হয় সেটির কলেবর আরো বৃদ্ধি করতে হবে।

আরইউ/এএস

Header Ad
Header Ad

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

দেশের স্বর্ণ বাজারে আবারও ঊর্ধ্বগতি দেখা দিয়েছে। এবার ভরিপ্রতি ১ হাজার ৫৬৩ টাকা বাড়িয়ে নতুন করে স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।

মঙ্গলবার (১৩ মে) রাতে বাজুসের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আন্তর্জাতিক বাজারে তেজাবি স্বর্ণের মূল্য বৃদ্ধির প্রভাব দেশের বাজারেও পড়েছে। ফলে সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এনে নতুন মূল্যহার নির্ধারণ করা হয়েছে, যা আগামীকাল বুধবার (১৪ মে) থেকে সারা দেশে কার্যকর হবে।

নতুন দামে ২২ ক্যারেটের এক ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৬৯ হাজার ১৮৬ টাকা। পাশাপাশি ২১ ক্যারেটের স্বর্ণ বিক্রি হবে ভরিপ্রতি ১ লাখ ৬১ হাজার ৫০০ টাকায়। ১৮ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম নির্ধারিত হয়েছে ১ লাখ ৩৮ হাজার ৪২৮ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির স্বর্ণ বিক্রি হবে প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৪৩৬ টাকায়।

বাজুস জানিয়েছে, এই মূল্য তালিকা পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। তবে এই দামের সঙ্গে সরকার নির্ধারিত ৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) এবং সংগঠন নির্ধারিত ন্যূনতম ৬ শতাংশ মজুরি যোগ করতে হবে। গহনার ডিজাইন ও মান অনুযায়ী মজুরি ভিন্ন হতে পারে।

উল্লেখ্য, এর মাত্র একদিন আগেই, ১২ মে, বাজুস স্বর্ণের দাম সামান্য কমিয়ে ২২ ক্যারেটের ভরিপ্রতি মূল্য নির্ধারণ করেছিল ১ লাখ ৬৭ হাজার ৬৮০ টাকা।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ জেলা যুবদলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন

নওগাঁ জেলা যুবদলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন। ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ জেলা যুবদলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন পেয়েছে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, মাসুদ হায়দার টিপুকে আহ্বায়ক এবং রুহুল আমিন মুক্তারকে সদস্য সচিব করে গঠিত হয়েছে ৫১ সদস্যের এই কমিটি।

মঙ্গলবার (১৩ মে) রাতে যুবদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নূরুল ইসলাম নয়নের যৌথ স্বাক্ষরে কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়। পরে কেন্দ্রীয় দপ্তর সেল থেকে সহ-দপ্তর সম্পাদক মিনহাজুল ইসলাম ভূঁইয়ার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে কমিটির তালিকা প্রকাশ করা হয়।

নবগঠিত কমিটিতে সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবে রয়েছেন এ. কে. এম রওশন উল ইসলাম। যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন দেওয়ান মোস্তাকিম আহমেদ নিপু, মো. রুবেল হোসেন, মো. ময়নুল হক লিটন (দপ্তরে সংযুক্ত), মো. কহিনুল ইসলাম মিলি এবং মো. নাসিম ইকবাল পলাশ।

কমিটির সদস্য হিসেবে যুক্ত হয়েছেন- মো. এনামুল হক পাতি, মো. শফিকুল ইসলাম মিছিল, জুলহাজ উর রশিদ অপু, মো. জুয়েল হক, শেখ তুহিন, মো. রাশিকুজ্জামান উজ্জল, মোজাফফর রহমান, আলম খান, রিপন কুমার মন্ডল, মো. মাহমুদ হোসেন খন্দকার, সঞ্জয় কুমার দাস, মো. জাহিদুর রহমান বাবু, মো. আবু হাসান তৌফিক ইমাম, মো. শাহানুর রহমান গোলাম, মো. সাইদুল হক বাঘা, এস. এম. সাহারাজ আলম সনি, মো. মামুনুর রশিদ মামুন, জাহাঙ্গীর আলম লিটন, মো. এহতেশামুল হক নোমান, মো. শামীনুর রহমান শামীম, মো. আবিদুর রেজা সাবু, মো. শাকিব ইসলাম কাজল, মো. শহীদুল, খন্দকার মো. রাসেলুজ্জামান সিম, মঞ্জুরুল ইসলাম সনি, আবদুল কাদের, মো. আশিকুর রশিদ মোল্লা, মো. আশিকুর আজাদ আশিক, মো. এমদাদুল হক, মো. রাসেল খান, মো. এমরান হোসেন (দপ্তরে সংযুক্ত), জিএম সালেহ (জেমস), মিজানুর রহমান, মো. আবু সালেহ স্নেহ, সোহেল রানা, মো. আসাদুল ইসলাম নিশান, মো. সামিউল ইসলাম পারভেজ, তৌফিক ওমর সজল, মো. মেহেদী হাসান, মো. সৌরভ খান, মো. আনোয়ার হোসেন, মো. গোলাম রব্বানী এবং মো. সোহেল রানা।

নতুন এ কমিটির মাধ্যমে সংগঠনের কার্যক্রম আরও গতিশীল হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন কেন্দ্রীয় নেতারা।

Header Ad
Header Ad

কৃষি সচিবের সঙ্গে বৈঠক ফলপ্রসূ হয়নি, বাকৃবিতে ফের রেলপথ অবরোধ

রেলপথ অবরোধ করে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

কৃষিবিদদের অধিকার রক্ষা ও পেশাগত বৈষম্য দূরীকরণে উত্থাপিত ছয় দফা দাবির বাস্তবায়ন না হওয়ায় ফের আন্দোলনে নেমেছে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) শিক্ষার্থীরা। কৃষি সচিবের সঙ্গে বৈঠক ফলপ্রসূ না হওয়ায় মঙ্গলবার (১৩ মে) সন্ধ্যায় ঢাকা-ময়মনসিংহ রেলপথ অবরোধ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদের শিক্ষার্থীরা।

সন্ধ্যা ৬টা ৪০ মিনিটে জব্বারের মোড়ে অবস্থান নিয়ে শিক্ষার্থীরা রেললাইন অবরোধ শুরু করেন। তবে এতে কোনো ট্রেন আটকে না পড়লেও সাময়িক সময়ের জন্য রেল যোগাযোগ ব্যাহত হয়। আন্দোলনে অংশ নেন কয়েকশ শিক্ষার্থী, যারা ‘তুমি কে আমি কে – কৃষিবিদ কৃষিবিদ’, ‘কৃষিবিদের একশন – ডাইরেক্ট একশন’ সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন।

রাত ৮টা ৫০ মিনিটে ময়মনসিংহ সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আরিফুল ইসলাম প্রিন্স এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অনুরোধে শিক্ষার্থীরা অবরোধ প্রত্যাহার করেন, ফলে রেলপথে চলাচল স্বাভাবিক হয়।

বাকৃবির কৃষি অনুষদের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী ওয়াসিম আকরাম বলেন, “এ দেশে ডিপ্লোমা পাস করলেই কেউ ইঞ্জিনিয়ার, নার্স ডাক্তার, আর কৃষি ডিপ্লোমাধারীও নিজেকে কৃষিবিদ দাবি করে। আমরা এই পেশাগত অনিয়ম ও অপমানের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছি। দাবি না মানলে দেশের সব কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পূর্ণাঙ্গ শাটডাউনের দিকে যাব।”

এর আগে, ‘কৃষিবিদ ঐক্য পরিষদ’ নামে একটি প্রতিনিধিদল কৃষি সচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ানের সঙ্গে বিকেল ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বৈঠক করেন। বৈঠকে অংশ নেওয়া বাকৃবির শিক্ষার্থী ও সংগঠক নাজমুল আলম বলেন, “আলোচনা মোটেও ফলপ্রসূ হয়নি। আমরা সচিব বরাবর স্মারকলিপি জমা দিয়েছি। তিনি পরামর্শ দিয়েছেন কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি)-এর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে দাবি উত্থাপন করলে আলোচনা এগোতে পারে।”

শিক্ষার্থীদের ছয় দফা দাবি-
১. কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই), বিএডিসিসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে ১০ম গ্রেডের পদগুলো কৃষিবিদদের জন্য উন্মুক্ত করতে হবে।
২. কৃষি অফিসে ৯ম গ্রেডসহ অন্যান্য উচ্চ পদে নিয়মিত পদোন্নতি ও পুনর্বিবেচনা নিশ্চিত করতে হবে।
৩. শুধুমাত্র নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের ৯ম গ্রেডে উন্নীত করার সুযোগ থাকতে হবে; বিএডিসি কোটা বাতিলের দাবি।
৪. ডিপ্লোমাধারীদের জন্য আলাদা কোনো কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা যাবে না।
৫. শুধুমাত্র কৃষি বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রিধারীরাই “কৃষিবিদ” পদবি ব্যবহার করতে পারবেন; সরকারি প্রজ্ঞাপন চাই।
৬. কৃষি ডিপ্লোমা বা কারিগরি শিক্ষাকে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আওতায় রাখতে হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
নওগাঁ জেলা যুবদলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন
কৃষি সচিবের সঙ্গে বৈঠক ফলপ্রসূ হয়নি, বাকৃবিতে ফের রেলপথ অবরোধ
ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে আবারও বন্দুকযুদ্ধ, নিহত ৩
জাপান যেতে আগ্রহীদের জন্য সুখবর, জেনেন নিন খুঁটিনাটি
জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি জুলাই ঐক্যের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করায় উদ্বিগ্ন ভারত, দ্রুত নির্বাচনের তাগিদ
খাদ্য অধিদপ্তরে ১৭৯১ পদে বিশাল নিয়োগ, আবেদন অনলাইনে
চুয়াডাঙ্গায় ভুট্টাখেত থেকে নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার
চোখ রাঙাচ্ছে ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, বাংলাদেশে আঘাত হানবে কবে?
ভারতের পেট্রাপোলে বিজিবি-বিএসএফের সীমান্ত বৈঠক অনুষ্ঠিত
এনবিআর বিলুপ্ত প্রসঙ্গে যা জানালেন অর্থ উপদেষ্টা
বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে আশ্রয় নিলেন মমতাজ
দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে বিএনপির ২ নেতা বহিষ্কার
ব্রাজিল কোচ হিসেবে বছরে ১২১ কোটি টাকা বেতন, প্রাইভেট জেট পাচ্ছেন আনচেলত্তি
পাকিস্তান-বাংলাদেশ সিরিজের নতুন সূচি প্রকাশ
যশোরের শার্শায় ৩০ মামলার আসামি আইনাল গ্রেফতার
রমনা বোমা হামলা মামলায় ২ জনের যাবজ্জীবন, ৯ জনের ১০ বছরের কারাদণ্ড
সাবিলা নূরকে নায়িকা মনে হয় না: মারিয়া মিম
জুলাইয়ে বাংলাদেশে হত‍্যাযজ্ঞ হয়েছে, জেনোসাইড হয়নি: চিফ প্রসিকিউটর (ভিডিও)