শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪ | ৭ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

সামরিক বাহিনী বেসামরিক ভাষা বোঝে না

মিয়ানমার সামরিক বাহিনী দেশের ভেতরে দিন দিন দুর্বল হয়ে পড়ছে। একটি কথা খুবই স্পষ্ট যে, অং সান সু চির দলের যে সমর্থন ছিল সেটি এখন আর নেই। একসময় বহু নাগরিক সামরিক বাহিনীর গুলিতে মারা গেছে। যে কারণে এক ধরনের সিভিল কনফ্লিক্ট তৈরি হয়েছে মিয়ানমারের ভেতরে। এই দুর্বলতা থেকেই সামরিক বাহিনী বেশ মরিয়া হয়ে উঠছে।

একটি দেশের সামরিক শক্তি যদি দেশের অভ্যন্তরেই দুর্বল হয়ে পড়ে, তখন তারা বহিঃবিশ্বে যুদ্ধের একটি আবহ তৈরি করার মাধ্যমে শক্তি বৃদ্ধির চেষ্টা করে থাকে। মিয়ানমারও আসলে সেই চেষ্টা করেছে। বাংলাদেশ যেহেতু প্রতিবেশী রাষ্ট্র— এখন বাংলাদেশের সঙ্গে যদি দ্বন্দ্ব তৈরি করতে পারে সেটিকে তারা শক্তির অংশ মনে করে। এটি শুধু মিয়ানমার না, অনেক বড় রাষ্ট্রেও আমরা এরকম নীতি দেখেছি। রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন যেটি ত্বরান্বিত হওয়ার কথা ছিল, সেটিকে বিলম্বিত করার এটি একটি উপায়। তার মধ্যে যদি ছোটখাট যুদ্ধ বাঁধিয়ে দিতে পারে বাংলাদেশের সঙ্গে তাহলে আরও ভাল হবে এমনটাই এরা মনে করছে।

প্রশ্ন হচ্ছে এখন বাংলাদেশ কি করবে? অনেকেই বলেছেন বাংলাদেশকে এর জবাব দিতে হবে। একইসঙ্গে বেসরকারি দল যারা আছে, তারা এজন্য সরকারকে দায়ী করছে। মিয়ানমার চায় বাংলাদেশের যদি বিভাজন বাড়ানো যায়, অর্থাৎ সরকারি দল অথবা বিরোধী দলে বিভাজন থাকলে তার রেসপন্সও দুর্বল হবে।

আমরা দেখতে পাচ্ছি, মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে তলব করা হচ্ছে। একাধিকবার তলব করে বলা হচ্ছে যে, এটি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তার বাইরে আরও একটি বিষয় থাকে, আন্তর্জাতিকীকরণ বিষয়টি। সেখানে আমরা যেটি দেখেছি, বাংলাদেশের বাইরে বিদেশি কূটনীতিক যারা আছেন, তাদের ডেকে বলা এবং তারা কি করতে পারেন সেটি নিয়ে আলোচনা করা যায় কি না ভেবে দেখা।

জাতিসংঘে প্রধানমন্ত্রী যখন ভাষণ দেবেন, সেখানে তিনিও হয়ত বলবেন। অন্যদিকে আন্তর্জাতিকীকরণ বাড়ানো দরকার। এমনকি নিরাপত্তা পরিষদেও বৈঠকে আলোচনা দরকার। আন্তর্জাতিক অনেক ধরনের ফোরাম আছে। একইভাবে অঞ্চলিকীকরণের বিষয়টিও বাড়ানো দরকার। আমার মতে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কটিও বাড়ানো দরকার। দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় এখন পর্যন্ত ফলাফল হয়নি যদিও, যেহেতু সামরিক বাহিনী মিয়ানমারের ক্ষমতায় আছে, তারা হয়ত সামরিক ভাষাই বোঝে। তারা সিভিলিয়ান (বেসামরিক) ভাষা বোঝে কি না তাতে সন্দেহ আছে। এটি যদি বাড়তে থাকে তাহলে সমস্যা আরও বাড়তে থাকবে।

এ ক্ষেত্রে মিডিয়ার একটি বড় ধরনের ভূমিকা আছে বলে আমি মনে করি। মিডিয়া বাংলাদেশের ভালো যেমন দেখতে ভালবাসে, ঠিক তেমনি কোথায় ঘাটতি আছে সেটিও দেখা দরকার। একইসঙ্গে মিয়ানমারের বিষয়টিও আমাদের দেখতে হবে। আমি মনে করি, সেই মনযোগটুকু জরুরি। সেক্ষেত্রে তাদের ইন্টিলিজেন্স বাড়াতে হবে এবং বড় ধরনের মনযোগ দেওয়া উচিত মিয়ানমারের উপরে। এখন পর্যন্ত আমি তার অভাব দেখি। সিভিল সোসাইটিও কিন্তু কার্যত তেমন কোনো ভূমিকা নিতে পারেনি। সেটি বাড়ানো দরকার।

আন্তর্জাতিক মহলকেও মনযোগ দিতে হবে মনে করি। সরকারের উপর বিষয়টিকে ফেলে রাখা উচিত নয়। বিশেষ করে জাতীয় সংকট মোকাবিলায় যেখানে যুদ্ধ ভাবাপন্ন অবস্থা, সেখানে সবাই যদি সচেতন না হোন সমস্যা বাড়তেই থাকবে। কাজেই আমি মনে করি, সচেতনতার সঙ্গে সঙ্গে বড় আকারে ভালো কিছু কীভাবে করা যায় সে ব্যাপারেও চিন্তা ভাবনার দরকার আছে।

লেখক: অধ্যাপক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও বিশ্লেষক

আরএ/

স্বামীর প্রশংসা করার দিন আজ

প্রতীকী ছবি। ছবি: সংগৃহীত

বাবা দিবস, মা দিবস সহ বছরে কতশত দিবস আমাদের পালন করতে হয়। এসব দিবস কেন্দ্রিক আমাদের আবেগেরও কমতি থাকে না। এত দিবসের ভিড়ে স্বামীর প্রশংসা দিবস কী করে বাদ যায়!

‘সংসার সুখের হয় রমণীর গুণে’- কথাটি যত সত্যই হোক না কেন, সুখের সংসারে স্বামীরও আছে যথেষ্ট অবদান। সে কথাটি স্মরণ করিয়ে দিতেই আজ পালিত হচ্ছে ‘হাজব্যান্ড অ্যাপ্রিসিয়েশন ডে’ বা স্বামীর প্রশংসা দিবস। যেসব স্ত্রী স্বামীর প্রশংসা করার সময়-সুযোগ পান না- আজ অন্তত স্বামীর প্রশংসা করুন।

স্বামীর সময় এবং কাজকে মূল্যায়ন করার ভাবনা থেকেই এই দিবসটি পালন করা হয়। স্বামীর কাজের মূল্যায়নের এই দিবস ঠিক কবে, কোথায় পালন শুরু হয়েছে, সে বিষয়ে স্পষ্ট কিছু জানা যায়নি। সাধারণত প্রতি বছর এপ্রিল মাসের তৃতীয় শনিবার এটি পালিত হয়।

স্বামী প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার জন্য এ দিনটি পালিত হয়। স্বামীর প্রশংসার এই দিবসে সমাদর পেতে স্বামীর ভেতর বেশ কিছু গুণ থাকা জরুরি। যেমন: স্বামী অত্যন্ত পরিশ্রমী হবেন, তিনি একজন নিঃস্বার্থ প্রেমিক ও বন্ধু হবেন, স্ত্রীকে খুশি রাখতে পারবেন, হাসাতে পারবেন এবং স্ত্রীর স্বপ্ন পূরণে হবেন যথেষ্ট সহায়ক ও আন্তরিক। এই পর্যায়ে স্বামীদের বলছি, কতগুলো বিষয় আছে, যা স্ত্রীদের বিরক্তির উদ্রেক করে। সেগুলো এড়িয়ে চলুন।

দিবসের ইতিহাস:

যদিও ‘স্বামী প্রশংসা’র দিবসের উৎস অস্পষ্ট। অনেকে বিশ্বাস করেন যে এই ছুটির সূচনা ফাদার্স ডে-এর প্রতিরূপ হিসেবে হয়েছিল। যা জুনের তৃতীয় রোববার পড়ে- যাতে কোনো সন্তানহীন স্বামীরাও স্বীকৃতি বোধ করতে পারে। ‘স্বামী সমাদর’ দিবস হলো যাই হোক না কেন সব স্বামীর প্রশংসা করার দিন।

যেভাবে স্বামীর প্রশংসা করতে পারেন:

স্বামীর প্রশংসা করতে পছন্দের কোনো উপহার দিতে পারেন। পছন্দের কোনো খাবার রান্না করে খাওয়াতে পারেন। স্বামীর সঙ্গে কোনো কারণে দূরত্ব তৈরি হয়ে থাকলে তা ঘোচাতে খোলাখুলি কথা বলতে পারেন। সংসারে তার উপস্থিতি কতটা প্রয়োজনীয় তা বলতে পারেন এ দিনটিতে। এ ছাড়া খুব সহজ একটি উপায় হলো, তাকে প্রশংসা করে কিছু লিখে উপহার দিন। দেখবেন এটুকুতেই আপনার সঙ্গী অনেক খুশি হয়ে যাবেন। তথ্যসূত্র: ডেজ অব দ্য ইয়ার

টাঙ্গাইলে বিয়ে করে হেলিকপ্টারে বউ আনলেন ছাত্রলীগ নেতা

বিয়ে করে হেলিকপ্টারে বউ আনলেন ছাত্রলীগ নেতা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

মা-বাবার ইচ্ছে পূরণে ও বিয়ে স্মরণীয় করে রাখতে টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে আব্দুল্লাহ বিন সিয়াম নামে এক ছাত্রলীগ নেতা বিয়ে করে হেলিকপ্টারে করে নববধূকে বাড়ি নিয়ে এসেছেন।

সিয়াম উপজেলার আজগানা ইউনিয়নের বেলতৈল গ্রামের ইটভাটা মালিক হাবিবুর রহমান হবির ছেলে এবং সে আজগানা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক। গত শুক্রবার ১৯ এপ্রিল বেলা আড়াইটার দিকে হেলিকপ্টারে করে লতিফপুর একতা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে নামেন। বিয়ের অনুষ্ঠানে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত হন।

বিয়ে করে হেলিকপ্টারে বউ আনলেন ছাত্রলীগ নেতা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

এরপর সন্ধ্যার দিকে বিবাহ অনুষ্ঠান শেষে হেলিকপ্টারে করে নববধূকে নিয়ে বংশাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে হেলিকপ্টার থেকে নামেন তারা। এ সময় হেলিকপ্টার এক নজর দেখতে শতশত স্থানীয় উৎসুক জনতা ভিড় জমায়। পরে তাদের নামিয়ে হেলিকপ্টার চলে যায়।

জানা গেছে, ব্যবসায়ী হাবিবুর রহমানের একমাত্র ছেলে সিয়ামের বিয়েটাকে স্মরণীয় করে রাখতে হেলিকপ্টারে বউ আনার পরিকল্পনা ছিল। পার্শ্ববর্তী লতিফপুর ইউনিয়নের লতিফপুর গ্রামের আলমাস মাস্টারের একমাত্র মেয়ে আফরিন আক্তারের সঙ্গে শুক্রবার বিয়ের দিন ধার্য হয় সিয়ামের।

উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মীর আসিফ অনিক জানান, একমাত্র ছেলে সিয়ামের বিয়ে স্মরণীয় করে রাখতে পরিবারের পক্ষ থেকে এমন আয়োজন করা হয়েছিল।

নতুন বর ও কনে। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

 

এ ব্যাপারে ছাত্রলীগ নেতা আবদুল্লাহ বিন সিয়াম জানান, বিয়েকে স্মরণীয় করে রাখতেই পূর্বপরিকল্পনা ছিল হেলিকপ্টারে চড়ে বিয়ে করার। বাবা-মা, দাদা-দাদিসহ পরিবারের উদ্যোগে তার জন্য এ আয়োজন করা হয়।

এ বিষয়ে উপজেলার লতিফপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলী হোসেন রনি জানান, হেলিকপ্টারে বরযাত্রী আসা আমাদের এলাকায় এবারই প্রথম। বিয়ের অনুষ্ঠানটি এলাকায় আলোচনার খোরাক হয়েছে।

চিন্তাও করিনি মাত্র ১৬ ভোটে হারবো: নিপুণ

চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার। ছবি: সংগৃহীত

দ্বিতীয় মেয়াদে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক হওয়া হলো না চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তারের। বহুল আলোচিত এ পদে ডিপজলের কাছে মাত্র ১৬ ভোটের ব্যবধানে হেরে গিয়েছেন তিনি।

শনিবার (২০ এপ্রিল) সকালে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির দ্বি-বার্ষিক নির্বাচনের ফল ঘোষণার পরে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন নিপুণ।

চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নেতৃত্বে মিশা-ডিপজল। ছবি: সংগৃহীত

এ সময় সাংবাদিকদের নিপুণ বলেন, ‘ডিপজল ভাইয়ের বিপক্ষে মাত্র ১৬ ভোটে হারবো সেটা আমি চিন্তাও করিনি। আমি ভেবেছিলাম ডিপজল সাহেবের সঙ্গে আমি যখন দাঁড়াবো, খুব বেশি হলে ৫০টা ভোট পাবো।’

এই নায়িকা বলেন, ‘আমার ২৬টা ভোট নষ্ট হয়েছে, ২০৯টি ভোট আমি পেয়েছি। যেখানে ডিপজল ভাই পেয়েছেন ২২৫টি ভোট। শিল্পী সমিতির ভাই-বোনেরা প্রমাণ করে দিয়েছেন যে তারা আমাকে ভালোবাসেন। আমাকে এত সম্মান দেওয়ার জন্যে আমি তাদেরকে ধন্যবাদ দিতে চাই।’

নিপুণ-মাহমুদ কলি। ছবি: সংগৃহীত

 

নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে মন্তব্য করে নিপুণ আরও বলেন, ‘প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই ২০২৪-২৬ নির্বাচন যারা পরিচালনা করেছেন তাদের। আমার মনে হয় আমার টার্মে থেকে আমি খুব সুন্দর একটি নির্বাচন পরিচালনা করেছি।’

এদিকে নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশ হলে দেখা যায়, ডিপজলের পক্ষে ভোট পড়েছে ২২৫টি। অন্যদিকে নিপুন আক্তার পেয়েছেন ২০৯ ভোট। মাত্র ১৬ ভোট কম পেয়ে সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে দূরে পড়ে রইলেন নায়িকা। অন্যদিকে সভাপতি পদে মিশা সওদাগর পেয়েছেন ২৬৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন মাহমুদ কলি। তিনি পেয়েছেন ১৭০ ভোট।

এ নির্বাচনে মিশা-ডিপজল প্যানেল নিরঙ্কুশভাবে জয়লাভ করেছে। মাহমুদ কলি-নিপুণ প্যানেল থেকে জয়লাভ করেছে মাত্র তিনজন।

উল্লেখ্য, গতকাল শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৯টায় অভিনেতা ডা. এজাজের (অভিনেতা ও চিকিৎসক এজাজুল ইসলাম) ভোট প্রদানের মাধ্যমে শিল্পী সমিতির কার্যালয়ে ভোট গ্রহণ শুরু হয়। ভোট গ্রহণ শেষ হয় বিকেল ৫টায়। এবারের নির্বাচনে মোট ভোটার ছিলেন ৫৭০ জন। ২১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠনের এই নির্বাচনে ছয়জন স্বতন্ত্রসহ দুটি প্যানেল থেকে ৪৮ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

সর্বশেষ সংবাদ

স্বামীর প্রশংসা করার দিন আজ
টাঙ্গাইলে বিয়ে করে হেলিকপ্টারে বউ আনলেন ছাত্রলীগ নেতা
চিন্তাও করিনি মাত্র ১৬ ভোটে হারবো: নিপুণ
সিরিয়ায় আইএসের হামলায় ২৮ সেনা নিহত
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার রেকর্ড ২৭ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নেতৃত্বে মিশা-ডিপজল
২৪ ঘণ্টায় আরও ১৬ জনের করোনা শনাক্ত
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা, হিট অ্যালার্ট জারি
জামায়াতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
শহরে কৃষক লীগের প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না: ওবায়দুল কাদের
রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত
হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে কেনিয়ার সেনাপ্রধানসহ নিহত ১০
পালিয়ে আসা ২৮৫ সেনা সদস্যকে ২২ এপ্রিল ফেরত নেবে মিয়ানমার: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন: ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা
সারাদেশে ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি
বিমানবন্দরের বাউন্ডারি ভেঙে ঢুকে পড়ল বাস, প্রকৌশলী নিহত
১০ হাজার টাকা চেয়ে না পেয়ে বাবাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
প্রতিমন্ত্রী পলকের শ্যালক লুৎফুলকে শোকজ করল আওয়ামী লীগ
হামলার পর ইসরায়েলকে যে হুমকি দিল ইরান
আওয়ামী লীগ দেশকে মগের মুল্লুকে পরিণত করেছে: মির্জা ফখরুল