মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৩ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

মূল্যস্ফীতি সার্বিক ব্যবস্থাপনা ও সুশাসনের উপর নির্ভরশীল

আমাদের অর্থনীতি এখন বিশ্বের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। সারাবিশ্বে যাই হোক না কেন আমরা প্রবৃদ্ধি চালিয়ে যাব, এটা একেবারেই অমূলক। বিশ্বের সঙ্গিন অবস্থার কারণে আমাদের এখানেও তার প্রভাব পড়বে এবং সেটিই হয়েছে।

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আমরা যদি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চাই তাহলে প্রথম কাজ হলো নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের আমদানি শুল্ক কমানো। এক্ষেত্রে কিছুটা করছাড় দেওয়া গেলে মূল্যস্ফীতি একটু নিয়ন্ত্রণ করা যেত। সেখানে সম্পূর্ণ করছাড় দিচ্ছি না আমরা। মাত্র দু-একটা পণ্যের ওপর করছাড় দেওয়া হচ্ছে। ভোজ্যতেলের ওপর আগে কিছুটা কর কমানো হয়েছিল। কিন্তু খুব একটা সুবিধা হয়নি। আরেকটা বিষয় হলো, ভোজ্যতেলের মধ্যে সয়াবিনের দাম বাড়ার ফলে অনেকে কিন্তু পাম তেল ব্যবহার করছেন। এর ওপর করছাড় হয়নি। তাই বাজেটের মধ্যে মোকাবিলার যে আর্থিক পদক্ষেপ তা দেখা যাচ্ছে না। ফলে আমদানিজনিত মূল্যস্ফীতির চাপটা থাকবে।

দ্বিতীয়ত, সরাসরি কিছু সহায়তার জন্য আর্থিক বরাদ্দ দেওয়া যেত। শুধু দরিদ্র নয়, মধ্যবিত্তের জন্যও পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি অসহনীয় হয়ে উঠছে। তাদের জন্য স্বল্পমূল্যে রেশনিং ব্যবস্থা চালু করা, খোলাবাজারে পণ্য বিক্রির ব্যবস্থা বাড়ানো দরকার। খোলাবাজারের আওতা বাড়াতে হবে, যাতে অনেক মানুষ এর সুফল পায় এবং এতে আরও অধিক পণ্য অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

একই সঙ্গে নিরাপত্তাবেষ্টনীর সুফলভোগীদের সংখ্যা বাড়াতে হবে। তাদের ভাতা বাড়াতে হবে। দুঃখজনকভাবে সামাজিক নিরাপত্তার বাজেট জিডিপির তুলনায় এখনো অনেক কম। এ বছরে এ খাতে বরাদ্দ বেড়েছে মাত্র ১ দশমিক ৮৯ শতাংশ। কিন্তু এর মধ্যে আবার সরকারি কর্মচারীদের পেনশন অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। পুরো সামাজিক নিরাপত্তা খাতে বরাদ্দ এত কম বাড়লেও পেনশনের অংশটা বেড়েছে ২১ দশমিক ৮ শতাংশ। আবার যদি ভাগ করে দেখি, অনেক কর্মসূচির বরাদ্দ কমে গেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ হলো, খোলাবাজারে পণ্য বিক্রির জন্য বরাদ্দ ১১ দশমিক ৫ শতাংশ কমে গেছে।

এদিকে তিন বছর ধরে করমুক্ত আয়ের সীমা ৩ লাখ টাকা রাখা হয়েছে। এটা চাইলেই সাড়ে ৩ লাখ করা যেত, এমনকি ৪ লাখও করা যেত। তাতে এমন কিছু হতো না। বরং মানুষের উপকার হতো। সত্য যে রাজস্ব কিছুটা কমত। কিন্তু সরকার তো অনেককে নানাভাবে রাজস্ব সহায়তা দিচ্ছে। সেখান থেকেও তো কর আদায় কমে যাবে। মূল বেতনের বাইরে যে ভাতা থাকে, যেমন বাড়ি ভাড়া, যাতায়াত, স্বাস্থ্য প্রভৃতি ভাতার করমুক্ত সীমাটা সাড়ে ৫ লাখ থেকে ১০ লাখ টাকা করা হয়েছে। সেখান থেকেও সরকার কিছুটা করবঞ্চিত হবে। আবার বিভিন্ন বিনিয়োগে মানুষ যে কর রেয়াত পায়, সেটাও ১০ থেকে ১৫ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। সেখানে তো একটা স্বস্তি দেওয়া হলো। সব মিলিয়ে স্বস্তির জায়গাটা হলো যারা ভালো অবস্থায় আছে তাদের জন্য। কিন্তু এটা তো দরিদ্র, নিম্নমধ্যবিত্তদের জন্য কোনো কাজে আসছে না। যাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তারা তো পাচ্ছে না।

আমাদের দেশে কর্পোরেট কর বেশি। এ কারণে ব্যক্তি খাতে বিনিয়োগ বাড়ছে না, বিদেশি বিনিয়োগ আসছে না। কাজেই কর্পোরেট কর কমানোর জন্য দাবি রয়েছে। কিন্তু এতে দরিদ্র জনগণ সরাসরি উপকৃত হবে না। একটা প্রবৃদ্ধিমুখী পদক্ষেপ এবং এর ফল পেতে কিছুটা সময় লাগবে। তা ছাড়া এ মুহূর্তে কে বিনিয়োগ করবে এবং ফলাফল কতদিনে দেখব। তার চেয়ে বরং আগামী এক বছরের জন্য জরুরি ব্যবস্থাপনা দরকার।

তাই আমি মনে করছি না মূল্যস্ফীতি কমানোর জন্য আসলে যথেষ্ট আর্থিক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে মনিটরিং ব্যবস্থার কথা বলা হচ্ছে। মুদ্রানীতির মাধ্যমে মূল্য নিয়ন্ত্রণ করা হবে। আমাদের দেশে তো মুদ্রানীতি খুব একটা কাজ করে না। বর্তমানে শুধু আমদানি ব্যয় নিয়ন্ত্রণের জন্য যদি মুদ্রানীতি ঠিক করি তাহলে সেটি একপক্ষীয় হয়ে যাচ্ছে। বরং কোন পণ্য আমদানি করা এখন দরকার এবং কোনগুলো এখন দরকার নেই, সেগুলো চিহ্নিত করে নিষেধাজ্ঞা দিতে পারি। চলতি অর্থবছরে রেমিট্যান্স প্রবৃদ্ধির হার ১৬ শতাংশ কমে গেছে। তাহলে কীভাবে আমরা বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের স্থিতিশীলতা বজায় রাখব। বাণিজ্য ঘাটতি বেড়েছে অনেক, বেড়েছে চলতি হিসাবের ঘাটতি। এ সব ঘাটতি মিলে বহিঃখাতের ওপর প্রচণ্ড চাপ দেখা যাচ্ছে।

আমরা শুধু বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নিয়ে চিন্তা করছি। সরকারিভাবে খাদ্যের মজুদ বা ভোজ্যতেলের মজুদ নিয়ে চিন্তা করছি না। এ সব মজুদ বাড়াতে অন্য সরকারগুলো কী করছে, সেটা দেখছি না। কেবল বলছি, আমাদের প্রবৃদ্ধি হচ্ছে, মূল্যস্ফীতি কমবে, বিনিয়োগ বাড়বে ইত্যাদি। সেগুলো নিয়ে মোহগ্রস্ত হয়ে আছি। কিন্তু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য প্রস্তুতি পর্যাপ্ত নয়। এখানে সংবেদনশীল চিন্তাভাবনার যথেষ্ট অভাব রয়েছে। আমাদের রিজার্ভের পরিমাণ কিছুটা কমেছে। কিন্তু তারপরও এখনো ভালো অবস্থায় আছে। সেটা দিয়েই আমাদের খাদ্যদ্রব্য ও জ্বালানিপণ্য আনার প্রস্তুতি নিতে হবে। দ্বিতীয় বিষয় হলো ব্যবস্থাপনা। এটা সামগ্রিক প্রাতিষ্ঠানিক দক্ষতা, ব্যবস্থাপনা ও সুশাসনের ওপর নির্ভরশীল। যাতে আমরা দুর্নীতিমুক্তভাবে খাদ্য ও পণ্যের মজুদ ব্যবস্থাপনা করতে পারি। তার জন্য যারা দায়িত্বপ্রাপ্ত তাদের আরও সক্রিয় হতে হবে।

ড. ফাহমিদা খাতুন: নির্বাহী পরিচালক, সিপিডি

আরএ/

সেনা অভিযানে কেএনএফের ৮ সদস্য আটক, অস্ত্র উদ্ধার

সেনা অভিযানে কেএনএফের ৮ সদস্য আটক। ছবি: সংগৃহীত

সেনাবাহিনীর অভিযানে বান্দরবানের দোপানিছড়াপাড়া থেকে সশস্ত্র গোষ্ঠী কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) ৮ সদস্যকে আটক করা হয়েছে। এ সময় বেশ কয়েকটি অস্ত্র উদ্ধারের তথ্যও জানিয়েছে সেনাবাহিনী।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) বান্দরবান রিজিয়নের ১৬ ইস্ট বেঙ্গলের ধুপানিছড়া পাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন সুংসাং পাড়া আর্মি ক্যাম্পের মেজর রাজীব।

সেনাবাহিনী জানিয়েছে, কেএনএফ সন্ত্রাসীদের অবস্থানের গোপন খবর পেয়ে এলাকাটি ঘেরাও করে সেনা সদস্যরা। পরে আটজনকে আটক করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে ৯টি এলজি, ১৯টি এলজি কার্টিজ, ২টি মোবাইল ফোন ও ২টি আইডি কার্ড উদ্ধার করা হয়।

এর আগে, গত ২ এপ্রিল রাতে তারাবিহ নামাজের সময় বান্দরবানের রুমা শাখা সোনালী ব্যাংক ও আশপাশের এলাকা ঘিরে ফেলে শতাধিক সশস্ত্র দুর্বৃত্ত। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, মসজিদ থেকে ব্যাংক ম্যানেজার নেজাম উদ্দিনকে ধরে নিয়ে ব্যাংকের ভেতরে মারধর করে তারা। পরে তাকে অপহরণ করে নিয়ে যায়।

এ সময় ব্যাংকের নিরাপত্তায় নিয়োজিত ১০ পুলিশ ও ৪ আনসার সদস্যকে নিরস্ত্র করে আটটি চাইনিজ অটোমেটিক রাইফেল, দুটি এসএমজি, চারটি শটগান ও ৪১৫ রাউন্ড গুলি ছিনিয়ে নেয় দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় ২ পুলিশ সদস্য আহত হন। এর পরদিন থানচিতে আরও দুটি ব্যাংকে ডাকাতি হয়।

এর রেশ কাটতে না কাটতেই ওইদিন মধ্যরাতে আলীকদমের ২৬ মাইল ডিম পাহাড় এলাকায় যৌথবাহিনীর চেক পোস্টে হামলা হয়। সবগুলো ঘটনার সঙ্গেই কেএনএফ জড়িত বলে ধারণা করা হচ্ছে।

চুয়াডাঙ্গায় রেললাইনের পাশ থেকে রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার

রেললাইনের পাশ থেকে রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গার দর্শনায় রেললাইনের পাশ থেকে দিলীপ কুমার হালদার (২৮) নামে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে রেলওয়ে পুলিশ।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকালে দর্শনা হল্ট রেলওয়ে স্টেশনের অদূরে রেললাইনের পাশ থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়।  মরদেহের পাশ থেকে একটি মোটরসাইকেলও উদ্ধার করা হয়েছে।

দিলীপ কুমার হালদার মেহেরপুর জেলার মুজিবনগর উপজেলার মহাজনপুর ইউনিয়নের কোমরপুর গ্রামের কার্তিক হালদারের ছেলে।

দর্শনা রেলওয়ে পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) আতাউর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, মঙ্গলবার সকালে খবর পেয়ে রেললাইনের পাশ থেকে অজ্ঞাত যুবকের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে পরিচয় পাওয়া গেছে। ধারণা করা হচ্ছে আনুমানিক রাত ১টার দিকে ট্রেনের ধাক্কায় তার মৃত্যু হয়েছে। মরদেহের পাশ থেকে একটি মোটরসাইকেল উদ্ধার করেছে দর্শনা থানা পুলিশ। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।

ইসরায়েল পাল্টা হামলা চালালে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে জবাব দেবে ইরান

ইরানের রাজনীতিবিষয়ক উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী আলি বাঘেরি কানি। ছবি: সংগৃহীত

নজিরবিহীন হামলার পর এবার ইসরায়েলকে কঠোর হুমকি দিল ইরান। হামলার জবাব দিতে তেহরান ১২ দিন অপেক্ষা করবে না। এমনকি ঘণ্টাও দেরি করবে না, কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই জবাব দেবে ইসরাইলকে।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) ইরানের রাজনীতিবিষয়ক উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী আলি বাঘেরি কানি এই হুমকি দিয়েছেন। তিনি বলেন, ইসরাইল যদি পাল্টা হামলা চালায়, ইরান কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে জবাব দেবে।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, ১ এপ্রিল সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে ইরানের কনস্যুলেটে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় ইসরাইল। এই হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর বিদেশে কার্যক্রম পরিচালনাকারী কুদস ফোর্সের জ্যেষ্ঠ কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ রেজা জাহেদিসহ কয়েকজন সামরিক কর্মকর্তা নিহত হন।

বদলা হিসেবে ইরান গত শনিবার রাতভর ইসরাইলে শত শত ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়। ইরানের বেশির ভাগ ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র ইসরাইলি ভূখণ্ডে পৌঁছানোর আগেই ধ্বংস করা হয় বলে দাবি তেল আবিবের।

ইসরাইলে হামলার মধ্য দিয়ে বদলার বিষয়টির রফাদফা হয়ে গেছে বলে মনে করছে ইরান। তবে ইসরাইলি সামরিক বাহিনীর চিফ অব স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল হারজি হালেভি বলেছেন, ইরানের হামলার জবাব দেওয়া হবে।

ইরানের হামলার জবাবে ইসরাইল ঠিক কী পদক্ষেপ নেবে, তা নির্দিষ্ট করেননি জেনারেল হারজি। তা ছাড়া কবে, কখন ইসরাইল এই জবাব দেবে, তার কোনো সময়সীমা উল্লেখ করেননি তিনি।

ইসরাইলের মিত্ররা ইরানের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। তবে তারা এই হামলার পরিপ্রেক্ষিতে ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনঞ্জামিন নেতানিয়াহুর সরকারকে সংযম দেখানোর আহ্বান জানিয়েছে।

সর্বশেষ সংবাদ

সেনা অভিযানে কেএনএফের ৮ সদস্য আটক, অস্ত্র উদ্ধার
চুয়াডাঙ্গায় রেললাইনের পাশ থেকে রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার
ইসরায়েল পাল্টা হামলা চালালে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে জবাব দেবে ইরান
উপজেলা নির্বাচন: এমপি-মন্ত্রীদের যে নির্দেশনা দিলেন প্রধানমন্ত্রী
গোবিন্দগঞ্জে কোরআন পোড়ানোর অভিযোগে যুবক আটক
টেস্ট পরীক্ষার নামে অতিরিক্ত ফি নিলে কঠোর ব্যবস্থা: শিক্ষামন্ত্রী
নওগাঁয় পরকীয়ায় আসক্ত স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন
শিল্পী সমিতির নির্বাচন: দুই প্যানেলে লড়ছেন যারা
তীব্র গরমের পর রাজধানীতে হঠাৎ স্বস্তির বৃষ্টি
টি-২০ বিশ্বকাপ নিয়ে বেশি প্রত্যাশা না রাখার অনুরোধ শান্তর
আরও সোয়া লাখ টন চাল আমদানির অনুমতি পাচ্ছে ৫০ প্রতিষ্ঠান
পাপ মোচনে যমুনা নদীতে স্নান করতে পুণ্যার্থীদের ঢল
অনিবন্ধিত অনলাইন নিউজ পোর্টালের বিরুদ্ধে পদক্ষেপের ঘোষণা তথ্য প্রতিমন্ত্রীর
'ডিগবাজি' এখন ব্র্যান্ড হয়ে গেছে: জায়েদ খান
নেতানিয়াহু এ যুগের হিটলার, তার চেয়েও ভয়ংকর: ওবায়দুল কাদের
ঘুম বঞ্চিত দেশের তালিকায় শীর্ষে জাপান, পরের অবস্থানে ভারত ও সৌদি আরব
সাগরে ভাসমান নৌকায় মিলল ২০ পচা-গলা লাশ
নওগাঁয় প্রকাশ্যে ঠিকাদারকে কুপিয়ে জখম; ভিডিও ভাইরাল
পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টি ও বজ্রপাতে ৩৯ জনের মৃত্যু
ফরিদপুরে নিহতদের পরিবার পাচ্ছে ৫ লাখ টাকা, আহতরা ৩