শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪ | ৭ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

দেশে সীমাহীন দুর্নীতি এবং আরাভ ইস্যু

আমি মনে করি আরাভ ইস্যুতে আরও প্রমাণ দরকার। শুধু মাত্র ভাসা ভাসা কথার উপর ভিত্তি করে আমরা নিশ্চয়ই কোনো সিদ্ধান্তে আসতে পারি না। আমার মনে হয়, বিষয়টি আরও পরিষ্কার হওয়া দরকার। তবে আমি যেটি বলতে চাই যে, আমাদের দেশের অর্থ বাইরে পাচার হচ্ছে এবং উন্নত দেশে টাকাটা যাচ্ছে। এটি শুধু যে মধ্যপ্রাচ্যে যাচ্ছে তাই না, আমরা ভালো করেই জানি এই পাচারকৃত অর্থ আমেরিকা, লন্ডন, কানাডাসহ বিভিন্ন উন্নত দেশেই যাচ্ছে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, আমেরিক কানাডাতে এলিট শ্রেণির জন্য বাড়ি কেনা হচ্ছে। কানাডাতে বাড়ি ক্রয়ের বিষয়ে বেগম পাড়ার কথাও চলে আসে। এসবই এখন প্রকাশিত।

পাচারকৃত অর্থের বিষয়ে ইংল্যান্ড ও কানাডার সরকার ভালো করেই জানে। আমেরিকার সরকার খুব ভালো করেই জানে যে, এটি বৈধ অর্থ নয়। কারণ এত টাকা বাংলাদেশ থেকে বহন করে নেওয়ার কথা নয়। তারা হয়ত বলবে যে টাকাটা সিঙ্গাপুরের মাধ্যমে এসেছে এবং তারাও বিষয়টি সম্পর্কে অবহিত। আমার কথা হচ্ছে, বাংলাদেশে যত দুর্নীতি হচ্ছে, এটির ফায়দা নিচ্ছে উন্নত দেশগুলো। টাকাটা যদি বাংলাদেশেই রি-ইনভেস্ট হতো ক্ষতি ছিল না। আমাদের দেশে অর্থ পাচারের বিষয়টি যদি গুরুত্বের সাথে দেখি, তাহলে দেখা যাচ্ছে সমাজের তথাকথিত এলিট শ্রেণি অর্থাৎ নকল এলিট শ্রেণির ছেলেমেয়রা সবই বিদেশেই থাকে। যারা বিদেশে থাকে, বিদেশে বাড়িঘর করছে, তাদের নামও আমরা জানি এবং আমরা এটিও জানি যে, এগুলোর সমাধান এত সহজে হবে না। জনগণের মধ্যে সচেতনতা থাকতে হবে। তবে এটির জন্য আইন কানুন দরকার। বিভিন্ন দেশের সরকারের সঙ্গে বসা দরকার। টাকাটি ভিনদেশে যাচ্ছে কীভাবে ?

আমি সবসময়ই বলি, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) প্রতিবছর যে সার্ভে করে সেক্ষেত্রে প্রতি বছরই আমরা দেখি যে, বাংলাদেশ বেশ খারাপ অবস্থায় আছে। সিআইডি কখনো তদন্ত করে না, টাকাটি কোন অবস্থায় কোন কারণে কীভাবে দেশের বাইরে পাচার হয়ে যাচ্ছে।

আমার কথা হচ্ছে, দেশের মধ্যেই দুর্নীতির উপাদান কিন্তু সবসময়ই ছিল। এখন সব দেশের যদি সহযোগিতা না থাকে, তাহলে তো আমরা এগুলো থামাতে পারব না। আজকে যেসব উন্নত দেশের কথা বলি, ইতিহাস বলে, তারাও কিন্তু দুর্নীতিকে আশ্রয় প্রশ্রয় করেই এ পর্যন্ত এসেছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আজ ইতিহাসের জন্ম দিয়েছে। ভাষা আন্দোলনের জন্ম দিয়েছে। আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলিট শ্রেণির জন্ম দিয়েছে। আবার সেই শ্রেণিই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে বর্জন করেছে দেখেছি। এইসব শিক্ষিত এলিটের কয়জন সন্তান দেশে পড়ালেখা করছে? তাদের ছেলেমেয়েরা বাংলাদেশে পড়ে না। চাকরি জীবন শেষে এরাও বিদেশে পাড়ি জমায় উন্নত নিরাপদ জীবনের আশায় এবং সে উদ্দেশ্যেই বিবেকহীন হয়ে দেশের সম্পদ বিদেশে পাচার করে নিয়ে যায়। একজন দুইজন ব্যতিক্রম ছাড়া অধিকাংশের সন্তান সেটি আমলা, অর্থনীতিবিদ, মিডিয়ার মুখপাত্র ইত্যাদির খোঁজ নিলে দেখা যাবে তাদের সন্তানরা সব বিদেশেই থাকে। দিনে দিনে বাংলাদেশে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে এতে কোনো সন্দেহ নেই।

কাজেই আমার কথা হচ্ছে, এই আরাভ ইস্যু মূলত দেশের রন্ধ্রমূলে গজিয়ে উঠা যে দুর্নীতির মহিরুহ আমরা দেখছি, সেক্ষেত্রে নিঃসন্দেহে একটি বিপদ সংকেত, যেখান থেকে আমাদের পরিত্রাণের পথ খুঁজে পেতে এখনই সচেতনতা দরকার।

ড. ইমতিয়াজ আহমেদ: অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও বিশ্লেষক

আরএ/

তীব্র তাপপ্রবাহ: সারাদেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৭ দিনের ছুটি ঘোষণা

তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে সারাদেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৭ দিনের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। ছবি: সংগৃহীত

প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৭ দিনের ছুটি ঘোষণা করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। চলমান দাবদাহে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা বিবেচনায় ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংশ্লিষ্ট বিভাগ।

শনিবার প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, আগামী ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, শিশু কল্যাণ ট্রাস্টের বিদ্যালয় ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর লার্নিং সেন্টারগুলো বন্ধ থাকবে।

দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বয়ে যাচ্ছে তাপপ্রবাহ। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে গরমের তীব্রতা। তীব্র গরমে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। দেশের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া তাপপ্রবাহে গরম আরও বেড়ে যাওয়ার শঙ্কায় শুক্রবার তিন দিনের জন্য হিট অ্যালার্ট জারি করে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এমন পরিস্থিতিতে আগামীকাল রোববার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার কথা ছিল।

তবে অভিভাবকদের পক্ষ থেকে চলমান তাপদাহ স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার দাবি উঠে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গ্রীষ্মকালীন ছুটি এগিয়ে আনার দাবি করেন অনেকেই। তবে গরমে শিক্ষার্থীদের সুস্থতার কথা ভেবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয় মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর।

এক গরুর দাম কোটি টাকা, কারণ ‘বংশমর্যাদা’

কোটি টাকার গরু ‘রোজু’। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের পুরোনো বাণিজ্যমেলা মাঠ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয় দুদিনব্যাপী প্রাণিসম্পদ মেলা। এতে নানা জাতের গরু নিয়ে হাজির হয় সাদিক এগ্রো। এর মধ্যে আমেরিকার ব্রাহামা জাতের একটি গরুর দাম হাঁকানো হয় এক কোটি টাকা।

১ হাজার ৩০০ কেজি ওজনের গরুটি দেখতে ভিড় করেন দর্শনার্থীরা। গরুর দাম এত বেশি কেন জানতে চাইলে প্রতিষ্ঠানটির মালিক ইমরান হোসেন বলেন, গরুটির বংশমর্যাদার জন্য দাম বেশি। এই গরুটার বাবা, দাদা, দাদার বাবার পরিচয় আছে।

মেলার আকর্ষণ ‘রোজু’ নামের গরুটির রং সাদার ওপর হালকা কালো শেড ছাপ ছাপ, ছোট শিং, নাকে নথ। গলায় স্বর্ণের আদলে তৈরি চেইনের সঙ্গে লকেট। গরুটি প্রতিপালনে মাসে ২৫ হাজার টাকা খরচ হয় বলে জানান ইমরান হোসেন।

কোটি টাকার গরু ‘রোজু’। ছবি: সংগৃহীত

 

তিনি বলেন, গরুটার দাম এক কোটি চাওয়া হচ্ছে, এটার অনেক কারণ আছে। এক নম্বর হচ্ছে- এই গরুটার ১১০ বছরের পেডিগ্রি (বংশ পরম্পরা) আছে। আরেকটা বড় কারণ হচ্ছে, এই গরুটার বাবা ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়ন ব্লাড লাইন। এটা হচ্ছে আমেরিকান ভিয়েট ল্যাঞ্চের নোবেল সিরিজ, ওদের সবচেয়ে বেস্ট সিরিজ এটা। এই জাতের গরু কম খাদ্য খেয়ে দ্রুত বড় হতে পারে। মাংস কিংবা ওজনের চিন্তা করে না বরং এটা বংশমর্যাদাপূর্ণ গরু। এর জন্যই দাম বেশি। গরুটি প্রতিপালনে মাসে ২৫ হাজার টাকা খরচ হয় বলেও জানান ইমরান হোসেন।

সাদিক এগ্রোর মালিক আরও বলেন, মেলায় আমরা গরু, ছাগল, উট, দুম্বা, ভেড়াসহ অনেক প্রাণী নিয়ে এসেছি। শুধু যে বেচাকেনা করার জন্য এনেছি সেটি নয়, অনেক প্রাণী আছে মানুষ দেখেনি, তাই নিয়ে আসা। আজকে যেসব বাচ্চারা আসছে, এরা অনেকেই হয়তো উট দেখেনি, আজ দেখতে পারবে। আমরা মনে করি, এটা আমাদের মেলার একটা অর্জন। এই প্রাণীগুলোর সঙ্গে আগামী প্রজন্মকে পরিচয় করিয়ে দেওয়াটাও আমাদের একটা লক্ষ্য।

এ ছাড়া সাদিক এগ্রোর আরেক কর্মকর্তা সৌরভ জানান, মেলা উপলক্ষে প্রায় ২৫ থেকে ৩০টি গরু, ৪টি ছাগল, ৫টি দুম্বা, ৭টি ভুট্টি গরু মেলায় প্রদর্শন করছে। একেকটি দুম্বা ৪ লাখ করে আর ভুট্টি জাতের গরু ২ লাখ ৫০ হাজার থেকে তিন লাখ টাকা দাম চাওয়া হচ্ছে।

ঈদযাত্রার ১৫ দিনে সড়কে ঝরেছে ৪০৭ প্রাণ

সড়ক ‍দুর্ঘটনা। ফাইল ছবি

এবারের ঈদুল ফিতরের যাতায়াতে দেশের সড়ক ও মহাসড়কে ৩৯৯টি দুর্ঘটনায় ৪০৭ জন নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া আহত হয়েছেন ১৩৯৮ জন। বাংলাদেশ যাত্রীকল্যাণ সমিতির পর্যবেক্ষণে এই তথ্য উঠে এসেছে।

শনিবার (২০ এপ্রিল) রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে যাত্রী কল্যাণ সমিতি আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী এ তথ্য তুলে ধরেন।

বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির সমিতির সড়ক দুর্ঘটনা মনিটরিং সেলের প্রতিবেদনে ঈদযাত্রা শুরুর দিন ৪ এপ্রিল থেকে ১৮ এপ্রিল ঈদ শেষে কর্মস্থলে ফেরা পর্যন্ত এ তথ্য উঠে এসেছে।

যাত্রী কল্যাণ সমিতির সংবাদ সম্মেলন। ছবি: সংগৃহীত

একই সময়ে রেলপথে ১৮টি দুর্ঘটনায় ২৪ জন নিহত ও ২১ জন আহত হয়েছেন। নৌ-পথে দুটি দুর্ঘটনায় সাতজন নিহত, পাঁচজন আহত হয়েছেন। সড়ক, রেল ও নৌ পথে সর্বমোট ৪১৯টি দুর্ঘটনায় জন ৪৩৮ নিহত ও ১ হাজার ৪২৪ জন আহত হয়েছেন।

আর বিগত ২০২৩ সালের ঈদুল ফিতরে ৩০৪টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৩২৮ জন নিহত ও ৫৬৫ জন আহত হয়েছিল। গত বছরের সঙ্গে তুলনা করলে এবারের ঈদে সড়ক দুর্ঘটনা ৩১ দশমিক ২৫ শতাংশ, প্রাণহানি ২৪ দশমিক ০৮ শতাংশ, আহত ১৪৭. দশমিক ৪৩ শতাংশ বেড়েছে।

সড়ক ‍দুর্ঘটনা। ছবি: সংগৃহীত

প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতিবছর ঈদ কেন্দ্রিক সড়ক দুর্ঘটনা আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে যাওয়ায় সংগঠনটি ঈদযাত্রায় সড়ক দুর্ঘটনা, অতিরিক্ত ভাড়া আদায় ও যাত্রী হয়রানির বিষয়টি দীর্ঘদিন ধরে পর্যবেক্ষণ করে আসছে।

পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, এবারের ঈদে লম্বা ছুটি থাকায় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২০ শতাংশ মানুষের বেশি যাতায়াত হয়েছে। বর্তমান সরকারের বিগত ১৫ বছরে ধারাবাহিক উন্নয়নের ফলে দেশের সড়ক-মহাসড়কের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো থাকায় যানবাহনে গতি বেড়েছে। দেশের সবকটি সড়ক-মহাসড়কের পাশাপাশি পদ্মাসেতুতে মোটরসাইকেলের অবাধ চলাচলের কারণে মোট যাত্রীর সাত দশমিক পাঁচ শতাংশ মোটরসাইকেলে যাতায়াত হয়েছে।

সড়ক ‍দুর্ঘটনা। ছবি: সংগৃহীত

সরকারের বিভিন্ন নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মাঠে থাকলেও অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের নৈরাজ্য ও পথে পথে যাত্রী হয়রানি চরমে উঠেছিল। গণপরিবহনগুলোতে ঈদকে কেন্দ্র করে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের নৈরাজ্যের কারণে বাসের ছাদে, ট্রেনের ছাদে, খোলা ট্রাকে, পণ্যবাহী পরিবহনে যাত্রী হয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দরিদ্র লোকজনদের ঈদে বাড়ি যেতে হয়েছে।

সড়ক ‍দুর্ঘটনা। ছবি: সংগৃহীত

প্রতিবেদনে আরও দেখা যায়, বরাবরের মতো এবারও দুর্ঘটনার শীর্ষে রয়েছে মোটরসাইকেল। এবারের ঈদে ১৯৮টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ১৬৫ জন নিহত, ২৪০ জন আহত হয়েছেন। যা মোট সড়ক দুর্ঘটনার ৪৯ দশমিক ৬২ শতাংশ, নিহতের ৪০ দশমিক ৫৪ শতাংশ এবং আহতের ৩০ দশমিক ৩৭ শতাংশ প্রায়।

সড়ক ‍দুর্ঘটনা। ছবি: সংগৃহীত

এ সময় সড়কে দুর্ঘটনায় আক্রান্ত ৮৭ জন চালক, ৩১ জন পরিবহন শ্রমিক, ৪০ জন পথচারী, ৭৫ জন নারী, ৪৭ জন শিশু, ২৭ জন শিক্ষার্থী, ০৮ জন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, চারজন শিক্ষক, একজন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী, একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, দুজন চিকিৎসকের পরিচয় মিলেছে।

সর্বশেষ সংবাদ

তীব্র তাপপ্রবাহ: সারাদেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৭ দিনের ছুটি ঘোষণা
এক গরুর দাম কোটি টাকা, কারণ ‘বংশমর্যাদা’
ঈদযাত্রার ১৫ দিনে সড়কে ঝরেছে ৪০৭ প্রাণ
শিল্পী সমিতির নির্বাচন: কে কত ভোট পেলেন?
সাবমেরিন ক্যাবলে ত্রুটি, সারাদেশে ইন্টারনেটে ধীরগতি
চাঁদপুরে চলন্ত লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে নদীতে ঝাঁপ যাত্রীদের
গরমে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অ্যাসেম্বলি না করার নির্দেশ
ফেসবুকে ভিডিও বার্তায় যা জানালেন বেনজীর আহমেদ
স্বামীর প্রশংসা করার দিন আজ
টাঙ্গাইলে বিয়ে করে হেলিকপ্টারে বউ আনলেন ছাত্রলীগ নেতা
চিন্তাও করিনি মাত্র ১৬ ভোটে হারবো: নিপুণ
সিরিয়ায় আইএসের হামলায় ২৮ সেনা নিহত
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার রেকর্ড ২৭ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নেতৃত্বে মিশা-ডিপজল
২৪ ঘণ্টায় আরও ১৬ জনের করোনা শনাক্ত
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা, হিট অ্যালার্ট জারি
জামায়াতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
শহরে কৃষক লীগের প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না: ওবায়দুল কাদের
রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত
হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে কেনিয়ার সেনাপ্রধানসহ নিহত ১০