বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় আছে প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা

বাংলাদেশের ভৌগলিক অবস্থা যদি আমরা লক্ষ্য করি, তাহলে দেখা যাবে বছরে দুইবার ঋতু পরিবর্তনের সময় অথবা মৌসুমি বায়ু দিক পরিবর্তনের সময় বঙ্গোপসাগরে কিংবা আরও গভীরে মহাসাগরে নিম্নচাপ সৃষ্টি হয়। এই নিম্নচাপটি ধীরে ধীরে উত্তরে এগোয়। এটি উত্তর-পশিমে, উত্তর-পূর্বে যেতে পারে, সরাসরি উত্তরেও যেতে পারে। উত্তর-পশ্চিম হলে ভারতের উপকূলে আঘাত হানে। উত্তর-পূর্ব হলে মায়ানমারে আঘাত হানে। সরাসরি উত্তর কিংবা উত্তর-পশ্চিম কোনায় হলে বাংলাদেশে আঘাত হানে।

এটি কোন দিকে যাবে, বাতাসের চাপের দিক থেকে যেদিকে নিম্নচাপটি গতি বাড়ায় সেদিকে ঘূর্ণিঝড়টি রওনা দেয়। বছরের এই দুই সময়ে যদি সমুদ্রের পানির উত্তাপ ২৭ শতাংশ থাকে, তখন নিম্নচাপটি সমুদ্র থেকে প্রচুর শক্তি সঞ্চয় করে। মনে রাখতে হবে, নিম্নচাপটি ঘনীভূত হয়েছে বলতে চারদিক থেকে বাতাস ধাবিত হচ্ছে, সমুদ্রের পানির উচ্চতা উপরে উঠছে। জোয়ার অস্বাভাবিক মাত্রায় হচ্ছে এবং ভাটাও অস্বাভাবিক মাত্রায় নিচে নেমে যাচ্ছে। এটি বলা যেতে পারে ভারতের দক্ষিণ এটি বলা যেতে পারে এটি ভারতের একেবারে দক্ষিণ কোনা থেকে মধ্যখানে বাংলাদেশ হয়ে মায়ানমারের দক্ষিণ পর্যন্ত যেকোনো জায়গায় আঘাত করতে পারে এবং নির্ভর করে বাতাসের গতিবেগের উপরে। এর শক্তি নির্ভর করে সমুদ্র থেকে কতটা শক্তি সে গ্রহণ করল। আমরা অনেক সময় দেখি নিম্নচাপটি উত্তর দিকে অগ্রসর হচ্ছে এবং তারপর কোনদিকে থেমে আছে। যখন সে থেমে থাকে তখন সে আরও বেশি শক্তি সঞ্চয় করে।

এবারে মোখার কথা যদি বলি, ১০ থেকে ১২ দিন আগে থেকেই নিম্নচাপের কথা বলা হয়েছে। মহাকাশে যে ভূ-উপগ্রহগুলো আছে, সেগুলো থেকে ভূপৃষ্টে বা সমুদ্রপৃষ্ঠে ঘূর্ণিঝড়টি কতদূর নাগাদ শক্তিশালী হবে। সে অনুযায়ী সবগুলো পূর্বাভাস মোটামুটি সঠিক। তবে বলা বাহুল্য এই পূর্বাভাস কখনো অঙ্ক করে চলে না। দিক পরিবর্তন করে। কাজেই হয়তো একটি আনুমানিক দিক নির্দেশনা দেওয়া যায়।

এটি গেল বিজ্ঞানের ব্যাপার। মানুষকে যে পূর্বাভাস দেওয়া হবে, তাদেরকে যে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে, এটি কিন্তু মানুষেরই ব্যবস্থাপনা। এই ব্যবস্থাপনায় আমি মনে করি অনেক গোলমাল আছে, অনেক উন্নতি করার ব্যাপার আছে। প্রথম কথা হচ্ছে, আমাদের আবহাওয়া দপ্তর পরিচালিত হয় সামরিক বিভাগের অধীনে অর্থাৎ মিনিস্ট্রি অফ ডিফেন্স। তারা নিয়ম কানুন সুক্ষ্মভাবে মেনে চলেন। কিন্তু পূর্বাভাসতো আর সূক্ষ্মভাবে মেনে চলবে না। দ্বিতীয় কথা হচ্ছে, পূর্বাভাস ১০০/১৫০ বছর আগে সমুদ্র জাহাজ চলাচলের জন্য প্রণীত হয়েছিল যেন জাহাজগুলো ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। এই সমুদ্রগামী জাহাজকে মাছধরার ট্রলারকে আবহাওয়ার সতর্ক সংকেত দিলেতো আর কাজ হবে না। তাদের জন্য প্রয়োজন আছে। কিন্তু উপকূলে লক্ষ লক্ষ মানুষ বসবাস করে। তাদের জন্য পূর্বাভাসটুকু দিতে হবে।

আমাদের দেশে ১ থেকে ১১ আমি পুনরায় বলছি, ১ থেকে ১১ এর যে সতর্ক সংকেত এটি জাহাজের ক্যাপ্টেনের জন্য দেওয়া হয়। মানুষের জন্য দেওয়া হয় না। বাংলাদেশের ৪টি বন্দর অর্থাৎ মংলা বন্দর পায়রা বন্দর চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার বন্দর এই চারটি বন্দরকে কেন্দ্র করে দেওয়া হয়। এর আগের ঘুর্ণিঝড়গুলো যদি আমরা দেখি, সতর্ক সংকেতগুলো বেশ গোলমেলে ছিল। তবে আমি বেশকিছু পরিবর্তন এসেছে। কক্সবাজারকে ১০ নম্বর সতর্ক সংকেত দিয়েছে। মংলা ও চট্টগ্রামকে ৮ নম্বর কিন্তু ঘূর্ণিঝড় চলে গেল মায়ানমারের দিকে। ঘূর্নিঝড়ের ১০ নম্বরে আমি ভুল ধরছি না। কিন্তু এটিতো জাহাজের ক্যাপ্টেনকে দেওয়া হলো। এর সঙ্গে জলোচ্ছ্বাসের খবরটুকু পরিষ্কার হতে হবে। কোন এলাকাতে জলোচ্ছ্বাস হবে, জলোচ্ছ্বাস কখন ল্যন্ড ফল করবে, এটি জানা দরকার। ভরা কাটালের সময় জলোচ্ছ্বাস আসে, পূর্ণ জোয়ারের সময় জলোচ্ছ্বাস আসে, তাহলে মহাবিপদ। ভাটার সময় যদি জলোচ্ছ্বাস আসে প্রভাবটা অনেক কম হয়। তাহলে বাতাসের গতিবেগ নিয়ে আমাদের এক ধরনের ভাবনা হবে।

জলোচ্ছ্বাসের বিষয় নিয়ে আরেক ধরনের ভাবনা হবে। আমাদের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার যে স্ট্যন্ডিং অর্ডার আছে, সে অনুযায়ী সঠিক হলেও সঠিক সংকেত যে সবসময় সঠিক কাজ করবে তা কিন্তু নয়। এই সংকেতগুলো সাধারণ মানুষের বোধগম্য করে দিতে হবে।

এর পরের কথা হচ্ছে আশ্রয় ব্যবস্থাপনা। ৪ নম্বর সতর্ক সংকেত ব্যবহারের পরে আমাদের আশ্রয় ব্যবস্থাপনায় যাওয়ার কথা। খবরের কাগজে আমরা যতটকু দেখতে পাচ্ছি, অনলাইন অথবা ইন্টারনেটে যতটুকু দেখতে পেয়েছি, মানুষ আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে চায়নি। তারা তাদের গুদাম বাড়িঘর ফেলে যেতে চায় না। আশ্রয় কেন্দ্রগুলো সব জায়গায় পর্যাপ্ত নয়। তা ছাড়া, প্রশ্ন হচ্ছে আশ্রয় কেন্দ্রে কখন যাব? ঘূর্ণিঝড় কখন আঘাত হানতে পারে? যেমন সতর্ক সংকেত অনুযায়ী ঘূর্ণিঝড় আঘাত হেনেছে সম্ভাব্য সময়ের ১২/১৩ ঘণ্টা পরে। বিভিন্ন দেশে আমরা দেখি এরা ঘণ্টায় ঘণ্টায় আঘাত করে। তারপর ৪/৫ ঘণ্টা খবর নেই। আমি মনে করি, আজকের সময়ে এটি পর্যাপ্ত নয়। ভারত যদি এটি ঘন ঘন করে আপডেট দেখাতে পারে, তাহলে আমাদের এখানে হবে না কেন?

আমি মনে করি, এখানে আমাদের একটি প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা আছে। আমাদের সকল দফতরগুলোতে একজন মহাপরিচালক নেতৃত্ব দেন। আবহাওয়া দপ্তরে কিন্তু একজন পরিচালক নেতৃত্ব দেন। মহাপরিচালক নেই এবং এটি বিজ্ঞান মন্ত্রণালয়ের জন্য সঠিক হতে পারে। আমার কথা হচ্ছে, বৈশ্বিক উষ্ণতা বাড়ছে। বছরে কখনো একবার কখনো দুবার তিনবার হচ্ছে, এখন থেকে ১০/১৫ বছর পরে এর সংখ্যা আরও বাড়তে থাকবে। প্রস্তুতি এখন থেকেই নিতে হবে। এই অদ্ভুত সতর্কতা সংকেত পদ্ধতি বদলাতে হবে। সতর্ক সংকেতগুলোতে সম্ভাব্য আক্রান্ত এলাকাগুলো দেখাতে হবে। এখন থেকে ঘূর্নিঝড়কে অর্থাৎ প্রাকৃতিক দূর্যোগগুলোকে মনে রেখে সম্পূর্ণ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনাকে ঢেলে সাজানোর জন্য এখন থেকেই পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

ড. আইনুন নিশাত: ইমেরিটাস অধ্যাপক, সেন্টার ফর ক্লাইমেট চেইঞ্জ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট রিসার্চ, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়

 

Header Ad
Header Ad

২৮ জানুয়ারি থেকে সারাদেশে চলবে না ট্রেন!

২৮ জানুয়ারি থেকে চলবে না ট্রেন। ছবি: সংগৃহীত

পেনশন ও নিয়োগপত্রের দুই শর্ত প্রত্যাহারের দাবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন রেলওয়ের রানিং স্টাফরা। ২৭ জানুয়ারির মধ্যে দাবি মানার সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন তাঁরা।

সম্প্রতি রাজধানীর রেল ভবনে রেলওয়ে মহাপরিচালকের সঙ্গে সভা শেষে এমন সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন বাংলাদেশ রেলওয়ের রানিং স্টাফ ও শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো. মজিবুর রহমান।

তিনি বলেন, আমাদের দাবি-দাওয়া পূরণে বারবার রেলওয়ে কর্তৃপক্ষকের কাছে চিঠি দেওয়া হয়েছে। এতদিন পার হয়ে যাওয়ার পরেও তারা আমাদের দাবির বিষয়ে কোনো সুরাহা করছে না। তারা বারবার সময় চাইছে। আমরা মহাপরিচালকের সঙ্গে সভায় আগামী ২৭ জানুয়ারি পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছি। এই সময়ের মধ্যে তারা যদি আমাদের দাবি মেনে না নেয়, তাহলে ২৮ তারিখ সকাল থেকে কর্মবিরতি শুরু হবে।

ময়মনসিংহ স্টেশনে রেলওয়ে রানিং স্টাফ ঐক্য পরিষদ বিক্ষোভ।

মো. মজিবুর রহমান বলেন, রেলের রানিং স্টাফদের মধ্যে রয়েছেন লোকোমাস্টার (এলএম), সহকারী লোকোমাস্টার (এএলএম) এবং সাব-লোকোমাস্টার (এসএলএম)। ৮ ঘণ্টা কর্মদিবস হলেও রানিং স্টাফদের গড়ে ১৫-১৮ ঘণ্টা কাজ করতে হয়। সেজন্য তাদের দেওয়া হয় বিশেষ আর্থিক সুবিধা, যাকে রেলওয়ের ভাষায় বলা হয় মাইলেজ। মাইলেজ রানিং স্টাফদের বেতনেরই অংশ।

মাইলেজের হিসাব হলো, প্রতি ১০০ কিলোমিটার ট্রেন চালালে রানিং স্টাফরা মূল বেতনের এক বেসিকের সমপরিমাণ টাকা বেশি পাবেন। ৮ ঘণ্টায় এক দিনের কর্মদিন ধরলে রানিং স্টাফদের প্রতি মাসে কাজ দাঁড়ায় আড়াই বা দুই-তিন মাসের সমপরিমাণ। তাদের বেতনও সেভাবেই দেওয়া হয়। এ ছাড়া মূল বেতনের হিসাবে অবসরকালীন ভাতা যা হয় তার সঙ্গে অতিরিক্ত আরও ৭৫ শতাংশ টাকা বেশি দিয়ে তাদের পেনশন দেওয়া হয়। কিন্তু ২০২২ সালের জানুয়ারিতে অর্থ মন্ত্রণালয় রানিং স্টাফদের সেই সুবিধা বাতিল করে। এরপর থেকে বাংলাদেশ রেলওয়ের রানিং স্টাফ ঐক্য পরিষদ ধারাবাহিকভাবে আমরা আন্দোলন করে আসছি।

চট্টগ্রাম বটতলী পুরোনো রেলস্টেশনে সংবাদ সম্মেলনে রেলওয়ে রানিং স্টাফ ও শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের নেতারা।  

অন্যদিকে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কর্মঘণ্টার বেশি সময় ধরে কাজ করতে হয় বলে অনেক রানিং স্টাফ চাকরি ছেড়ে চলে যাচ্ছেন। রানিং স্টাফ পদে এতে ২ হাজার ২৩৫ জন কর্মচারী থাকার কথা থাকলেও এখন ১ হাজার ১৩৫ জন কাজ করছেন। এতে রানিং স্টাফরা পর্যাপ্ত বিশ্রাম পাচ্ছেন না। 

অবশ্য এর আগেও মাইলেজের দাবিতে রেলের রানিং স্টাফরা আংশিক কর্মবিরতি পালন করেছেন। এতে ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয় শুরু হয়, ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা। চলতি ডিসেম্বর মাসে রানিং স্টাফদের কর্মসূচিতে বেশ কয়েকটি মেইল ও কমিউটার ট্রেন চলাচল বন্ধ ঘোষণা করতে হয়েছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষকে। এবার দেশব্যাপী সর্বাত্মক কর্মবিরতি শুরু করলে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা রয়েছে।

 

Header Ad
Header Ad

বাবার জানাজার মাঠ থেকে কণ্ঠশিল্পী মনির খানের আইফোন চুরি

কণ্ঠশিল্পী মনির খানের বাবার জানাজা। ছবি: সংগৃহীত

কোটি বাঙালির প্রিয় সংগীতশিল্পী মনির খান শোকাহত। তার বাবা মো. মাহবুব আলী খান মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) বিকেলে ৯৯ বছর বয়সে মারা যান (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাই রাজিউন)। দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকার পর ঝিনাইদহে নিজ বাড়িতে বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) সকালে ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার মদনপুর গ্রামে তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।

তবে এ শোকাবহ মুহূর্তে একটি অদ্ভুত ঘটনা ঘটে। জানাজার মাঠ থেকে চুরি হয়ে যায় শিল্পী মনির খানের আইফোন এবং তার ছেলের মোবাইল ফোন। গায়ক মনির খান নিজেই এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

বাবা মো. মাহবুব আলী খানের সঙ্গে মনির খান। ছবি: সংগৃহীত

মাহবুব আলী খানকে পরে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। প্রিয় বাবা হারানোর শোক এখনও কাটিয়ে উঠতে পারেননি মনির খান, এমন অবস্থাতেই চুরির এই ঘটনা তার জন্য দুঃখজনক।

মনির খানের জনপ্রিয়তা নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। ১৯৯৬ সালে তার *তোমার কোন দোষ নেই* অ্যালবামটি প্রকাশের পরই তিনি সংগীতপ্রেমীদের মন জয় করেন। তার কণ্ঠে প্রায় সব গানই শ্রোতাদের হৃদয়ে দাগ কাটে, বিশেষ করে 'তোমার কোন দোষ নেই' গানটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। এরপর থেকে একের পর এক হিট অ্যালবাম এবং সিনেমার গান উপহার দিয়েছেন তিনি।

এ পর্যন্ত চার দশকেরও বেশি সময় ধরে একক অ্যালবাম এবং তিন শতাধিক দ্বৈত ও মিশ্র অ্যালবামে গান গেয়েছেন মনির খান। তার সুরেলা কণ্ঠে গাওয়া গানগুলো বাংলা ভাষাভাষী শ্রোতাদের হৃদয়ে বিশেষ জায়গা করে নিয়েছে। 'অঞ্জনা' খ্যাত এই শিল্পী তিনবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারসহ অসংখ্য সম্মাননা লাভ করেছেন।

বর্তমানে ইউটিউব চ্যানেল 'মনির খান' ও 'এমকে মিউজিক 24' থেকে নিয়মিত নতুন গান প্রকাশ করে যাচ্ছেন তিনি, যা তার ভক্তদের কাছে অত্যন্ত প্রশংসিত হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

মোবাইল ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের ওপর আরোপিত কর প্রত্যাহার

ছবি: সংগৃহীত

মোবাইল ফোন ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবহারের ওপর নতুন করে আরোপিত কর প্রত্যাহার করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। ফলে গ্রাহকদের জন্য ইন্টারনেট খরচ অপরিবর্তিত থাকছে।

বুধবার (২৪ জানুয়ারি) এনবিআর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, দেশের ডিজিটাইজেশন কার্যক্রম অব্যাহত রাখা, আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন তরুণ প্রজন্ম গড়ে তোলা এবং অনলাইনভিত্তিক কর্মকাণ্ড বৃদ্ধির লক্ষ্যে মোবাইল সিম/রিম ব্যবহারের সেবা ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের ওপর আরোপিত বর্ধিত সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার করা হয়েছে।

এর আগে, চলতি বছরের ৯ জানুয়ারি এনবিআর মোবাইল সেবায় অতিরিক্ত ৩ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক এবং ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবায় ১০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ করেছিল।

এই কর কার্যকর হলে মোবাইল সেবায় ১০০ টাকার রিচার্জে কর বেড়ে ৫৬ টাকার বেশি হয়ে যেত এবং ব্রডব্যান্ড সেবায় ৫০০ টাকার সংযোগের জন্য গ্রাহকদের অতিরিক্ত ৭৭ টাকা গুনতে হতো। গ্রাহকদের আপত্তি এবং ডিজিটাইজেশনের গতি ধরে রাখতে সরকারের এই সিদ্ধান্তের প্রশংসা করেছে সংশ্লিষ্ট মহল।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

২৮ জানুয়ারি থেকে সারাদেশে চলবে না ট্রেন!
বাবার জানাজার মাঠ থেকে কণ্ঠশিল্পী মনির খানের আইফোন চুরি
মোবাইল ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের ওপর আরোপিত কর প্রত্যাহার
বিএনপি ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাতির কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ: আমীর খসরু
বাবা-মা চাচ্ছিলেন না আমি পৃথিবীতে আসি : অপু বিশ্বাস
৪ দফা দাবিতে ম্যাটস শিক্ষার্থীদের শাহবাগ মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ
নিজের সিনেমায় নিজের লেখা গান গাইলেন মোশাররফ করিম
আদালতে চকলেট খেতে চাইলেন সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী
আগামী ৩ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস নিয়ে যা জানা গেল
৯ বছরেও শেষ হয়নি রিজার্ভ চুরির মামলার তদন্ত, দায়িত্ব নিতে চায় দুদক
গাজায় ধ্বংসস্তূপ সরাতেই বেরিয়ে আসছে কঙ্কাল, পচাগলা ১২০ মরদেহ উদ্ধার
বোমা পাওয়া যায়নি বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে, নিরাপদে নামলো যাত্রীরা
কারওয়ান বাজারে পুলিশের সাথে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি
প্রথমবার ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে বিশ্বকাপের আশা বাঁচিয়ে রাখল বাংলাদেশ
৭ টেলিকম প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল
বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে বোমা হামলার হুমকি, চলছে তল্লাশি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গাছ থেকে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস আলম
শিশুদেরও গোপন কারাগারে রেখেছিলেন হাসিনা, দেওয়া হতো না মায়ের দুধ!
অভিযানকালে জুয়াড়িদের হামলা, ডিবি পুলিশের ৭ সদস্য আহত