বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪ | ১৪ চৈত্র ১৪৩০
Dhaka Prokash

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বাড়ানো হলো নীতি সুদ হার

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে অর্থ সরবরাহ ক‌মাতে বাংলাদেশ ব্যাংক নীতি সুদ হার বাড়িয়েছে। যা ৫ দশমিক ৭৫ থেকে ৬ শতাংশ করা হয়েছে। সোমবার (১৬ জানুয়ারি) থেকেই এ নীতি কার্যকর হচ্ছে। কনজুমার ঋণের সুদ হারও বৃদ্ধির জন্য মৌলিক নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

আস্তে আস্তে অন্যান্য ঋণ ও আমানতেও ক্যাপ (সুদের সীমা) তুলে নেওয়া হবে। এভাবে সতর্কতামূলক নীতি অবলম্বন করে ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের (জানুয়ারি-জুন) মুদ্রানীতি ঘোষণা করা হয়েছে।

রবিবার (১৫ জানুয়ারি) মতিঝিলে বাংলাদেশ ব্যাংকের জাহাঙ্গীর আলম কনফারেন্স হলে নতুন এ মুদ্রানীতি ‘মনিটারি পলিসি স্টেটমেন্ট (এমপিএস)’ প্রকাশ করেন গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার।

মুদ্রানীতি ঘোষণার সময় গভর্নর বলেন, ‘মূল্যস্ফীতি, মুদ্রাবাজার ও সুদহা‌রের নিয়ন্ত্রণের ল‌ক্ষ্য নি‌য়ে এবারের মুদ্রানীতি করা হ‌য়ে‌ছে। আগামী‌তে এন‌পিএল (খেলা‌পি ঋণ) কমা‌ ও সুশাসন নি‌শ্চিত কর‌তে কাজ করবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

গভর্নর বলেন, করোনার প্রভাব কাটিয়ে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার কার্যক্রম শক্তিশালী হলেও চলমান রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সাপ্লাই চেইনে সৃষ্ট সমস্যা আরও বৃদ্ধি পাওয়ায় চাহিদা ও সরবরাহের মধ্যে অসামঞ্জস্যতা এখনো বিদ্যমান রয়েছে। তবে সার্বিক দিক বিবেচনা করে বলা যায় বাংলাদেশের অর্থনীতির সহনশীলতা অত্যন্ত গভীর। ধাক্কায় পড়ে যাবে না। বর্তমানে যে অবস্থা তার চেয়ে খারাপ অবস্থায় যাবে না। আশা করি, শিগগির ভালো দিন আসবে।

তিনি বলেন, ‘নতুন অর্থবছরের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখা। ত‌বে মূল্যস্ফীতির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কিছু উপকরণ ব্যবহার ছাড়া তেমন কোনো করণীয় নেই। যে কয়েকটি উপকরণ রয়েছে, তার অন্যতম প্রধান হলো টাকার প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করা। অর্থাৎ বেসরকারি খাতে কম হারে ঋণ দেওয়া। এজন্য চল‌তি অর্থবছরের মুদ্রানীতিতে বেসরকারি খাতের ঋণপ্রবাহ প্রথমার্ধের ম‌তো একই হার ধরে দ্বিতীয়ার্ধের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে।

এক প্রশ্নের জবাবে গভর্নর বলেন, ‘নীতি সুদ হার বাড়ানো হলেও মূল্যস্ফীতি বাড়বে না। কারণ হলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বৃদ্ধি করতে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার বিভিন্ন তহবিল গঠন করে বিভিন্ন ব্যাংকের মাধ্যমে শূন্য ৫০ থেকে ৪ শতাংশ সুদে দেওয়া হচ্ছে।

চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহের লক্ষ্যমাত্রা ১৪ দশ‌মিক ১০ শতাংশ করা হয়েছে। আ‌গের অর্থবছরে যা ছিল ১৪ দশমিক ৮ শতাংশ। তবে বাজেটের বিশাল ঘাটতির অর্থায়নে সরকারি খাতের ঋণপ্রবাহ কমায়‌নি, বরং বা‌ড়িয়েছে। দ্বিতীয়ার্ধে এ লক্ষ্য ঠিক ক‌রছে ৩৭ দশ‌মিক ৭০ শতাংশ করা হ‌য়ছে।

মূল্যস্ফীতির চাপ কমাতে, পাশাপা‌শি বি‌নিয়োগ ও কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে ঋণ সরবারহ নি‌শ্চিত করতে নী‌তি হার হিসাবে বিবেচিত রে‌পো (কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ঋণ প্রদান) সুদহার ২৫ বে‌সিস পয়েন্ট বা‌ড়িয়ে ৫ দশ‌মিক ৭৫ থে‌কে ৬ শতাংশ করা হ‌য়ে‌ছে। অর্থাৎ এখন কেন্দ্রীয় ব্যাংক থে‌কে ব্যাংকগু‌লো জরু‌রি প্র‌য়োজ‌নে অর্থ নি‌লে গুণতে হ‌বে অ‌তি‌রিক্ত সুদ।

পাশাপা‌শি রিভার্স রেপোও ২৫ বে‌সিস পয়েন্ট বা‌ড়িয়ে ৪ শতাংশ থেকে ৪ দশ‌মিক ২৫ শতাংশ করা হয়েছে। এখন কেন্দ্রীয় ব্যাংকে টাকা রাখলে ব্যাংকগু‌লোকে আগের চেয়ে বে‌শি সুদ পা‌বে। এ ছাড়া, মুদ্রা সরবরাহের লক্ষ্যমাত্রা ১২ দশমিক ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১১ দশমিক ৫০ শতাংশে নামানো হয়েছে।

চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেটে মূল্যস্ফীতিকে ৫ দশমিক ৬ শতাংশে রাখার কথা বলা হলেও গত নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৭১ শতাংশ। তাই সার্বিক দিক বিচেনা করে ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ ধরা হয়েছে। প্রবৃদ্ধিও কমানো হয়েছে এই মুদ্রানীতিতে। সরকার সাড়ে ৭ শতাংশ ঘোষণা করলেও তা থেকে কমে বাজেট ঘাটতি মেটাতে সরকার ব্যাংক ঋণে জোর দেবে।

২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেট ঘাটতি পূরণে ১ লাখ ৬ হাজার ৩৩৪ কোটি টাকার ব্যাংক ঋণ নেবে বলে লক্ষ্য ঠিক করছে সরকার। এই অংক চলতি অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২৯ হাজার ৮৮২ কোটি টাকা বেশি। চলতি অর্থবছরের বাজেটে ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে ৭৬ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য ঠিক করা আছে।

গভর্নর বলেন, ‘চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের মুদ্রানীতিতে বাংলাদেশ ব্যাংক আগামী জুন পর্যন্ত বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলন করেছে ১৪ দশমিক ১০ শতাংশ। আগের মুদ্রানীতিতে যা ১৪ দশমিক ৮০ শতাংশ ছিল। মূলত সাম্প্রতিক সময়ে ঋণ বৃদ্ধির প্রবণতা বিশ্লেষণ করে মুদ্রানীতিতে প্রাক্কলন কিছুটা কমানো হয়েছে। এখনই ক্যাপ উঠবে না। ভালো সময় আসলে ঋণ ও আমানতের সুদ হারের সীমা উঠিয়ে নেওয়া হবে।

অনুষ্ঠানে বাংলা‌দেশ ব্যাং‌কের ডেপুটি গভর্নর আহমেদ জামাল, কাজী ছাইদুর রহমান, আবু ফরাহ মো. নাছেরের, এ কে এম সাজেদুর রহমান খান, বিএফআইইউ প্রধান মাসুদ বিশ্বাস, প্রধান অর্থনী‌তি‌বিদ ড. হা‌বিবুর রহমান, নির্বাহী প‌রিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হকসহ গবেষণা বিভাগের সং‌শ্লিষ্টরা উপস্থিত ছি‌লেন।

জেডএ/এমএমএ/

আজকের ইফতারের সময় (ঢাকা)

0

ঘণ্টা

0

মিনিট

0

সেকেন্ড

বিএনপি নেতাদের স্ত্রীরা ভারতীয় শাড়িতে কাঁথাও বানায় না: রিজভী

ঈদ উপহার বিতরণ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

‘বিএনপির নেতারা যদি বাসায় গিয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান, সেদিন বিশ্বাস করবো আপনারা সত্যি ভারতীয় পণ্য বর্জন করলেন।’ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এমন বক্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ। তিনি বলেন, বিএনপি নেতাদের স্ত্রীরা ভারত থেকে শাড়ি তেমন কেনে না। আর ভারতীয় পুরোনো শাড়ি দিয়ে কাঁথাও বানায় না।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) দুপুরে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলনে মারা যাওয়া, গুম হওয়া ও পঙ্গুত্বের শিকার নেতাকর্মীদের পরিবারের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।

রিজভী বলেন, ‘‘যে দেশ ভোট ডাকাত দখলদার সরকারকে প্রকাশ্যে সমর্থন করে সেই দেশের পণ্য বর্জন করা ন্যায়সঙ্গত। ২০১৪ সালে পার্শ্ববর্তী দেশের কূটনীতিক এসে ভোটারবিহীন সরকারকে প্রকাশ্যে সমর্থন দিয়ে গেলো, ২০১৮ সালে রাতে ভোট হলো- সেই নির্বাচনকেও তারা স্বীকৃতি দিলো। এবার ২০২৪ সালে এত বড় একটা ডামি নির্বাচন হয়ে গেলো তারপরও প্রকাশ্যে তারা বলছেন- ‘আমরা এই সরকারের পাশে আছি।’ যারা একটি ভোট ডাকাত সরকারকে প্রকাশ্যে সমর্থন করে, সেই দেশের পণ্য বর্জন করা ন্যায়সঙ্গত, তাদের বিরুদ্ধে যে সামাজিক আন্দোলন গড়ে উঠেছে, আমরা সেই আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করি।’’

বিএনপির এই মুখপাত্র বলেন, ‘‘শেখ হাসিনা, আপনি দেশের স্বার্থ নিয়ে তামাশা করেন। আপনি বলেছেন— ‘আওয়ামী লীগের নেতারা পালিয়ে গেলে যুদ্ধটা করলো কে?’ যুদ্ধ করেছে এদেশের কৃষক শ্রমিক, ছাত্র, যুবকরা, নজরুল ইসলাম খান, সাদেক হোসেন খোকা প্রখ্যাত মুক্তিযোদ্ধা, তারা কি আওয়ামী লীগ করতেন ।’’

রিজভী প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক ক্ষুণ্ন করা ঠিক হবে কি না, এসব নিয়ে অনেকে নিউজ করছেন, টকশো করছেন। কিন্তু কথা হলো ভারতের পণ্য বর্জন করায় সরকার ও তাদের লোকরা এত বিচলিত কেন?’

সীমান্ত হত্যা নিয়ে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ‘সীমান্তে হত্যা, ন্যায্য হিস্যার বিষয়ে কেন কথা বলা যাবে না। এগুলো কি দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে যাচ্ছে না?’

ইভ্যালির রাসেল-শামিমার বিচার শুরু, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

ছবি: সংগৃহীত

চেক প্রতারণার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ রাসেল ও প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।

আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার ষষ্ঠ যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ হুমায়ুন কবির এ আদেশ দেন। আদালতে মামলাটি দায়ের করেন তোফাজ্জল হোসেন নামে এক ব্যক্তি।

মামলার বাদী তোফাজ্জল হোসেনের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. মিয়া হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, আজ আদালতে এ মামলার অভিযোগ গঠনের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু আসামিরা উপস্থিত না থাকায় আদালত অভিযোগ গঠন করে তাদের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করেন। পরবর্তী তারিখে সাক্ষ্য গ্রহণ হবে।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, আসামিদের প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি ডটকম লিমিটেডের পক্ষ থেকে বিশেষ ছাড়ে মোটরসাইকেল বিক্রির অফার অনলাইনের (ইভ্যালি ডটকম) মাধ্যমে দেখতে পেয়ে চলতি বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারি ১ লাখ ৪৯ হাজার ৬৩৫ টাকা পরিশোধ করে একটি মোটরসাইকেল কেনার অর্ডার করেন তোফাজ্জল হোসেন। তাঁকে মোটরসাইকেলটি অর্ডারের ৪৫ দিনের মধ্যে ডেলিভারি করার কথা ছিল। তা না হলে মোটরসাইকেলের মূল্য বাবদ ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা দেওয়া হবে। তবে নির্ধারিত সময়ে মোটরসাইকেলটি ডেলিভারি করতে না পারায় ২৮ জুন ২ লাখ ৫০ হাজার টাকার সিটি ব্যাংকের একটি চেক ইভ্যালি ডটকম লিমিটেডের পক্ষ থেকে সিনিয়র ম্যানেজার ফাইন্যান্স ও ম্যানেজার ফাইন্যান্স স্বাক্ষর করে তোফাজ্জল হোসেন বরাবর ইস্যু করেন।

ব্যাংকে টাকা উত্তোলন করতে গেলে চেকটি ডিজঅনার হয়। পরবর্তীতে তোফাজ্জল হোসেন আসামিদের বরাবর লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়ে ৩০ দিনের মধ্যে টাকা পরিশোধের তাগিদ দেন। তবু তাঁরা টাকা পরিশোধ না করায় তোফাজ্জল হোসেন বাধ্য হয়ে আদালতে মামলা দায়ের করেন।

বিশ্বকাপ না জিতলে আমি হয়তো জাতীয় দল ছেড়ে দিতাম: মেসি

লিওনেল মেসি। সংগৃহীত

২০১৪ বিশ্বকাপের ফাইনালে গিয়ে বিশ্ব জয়ের স্বপ্ন ভঙ্গ হয় লিওনেল মেসির। এরপর ২০১৫ ও ২০১৬ পরপর দুই বার কোপা আমেরিকা ফাইনালে চিলির কাছে হেরে বিদায় নিতে হয়েছে আর্জেন্টিনাকে। চিলির বিপক্ষে দুর্ভাগ্যজনক ওই হারের পর জাতীয় দল থেকে অবসর নিয়েছিলেন লিওনেল মেসি।

অবশ্য টিম ম্যানেজমেন্টের অনুরোধে সেই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করেন কয়েক মাস পরই। ৩৬ বছর বয়সী ফরোয়ার্ড বললেন, ২০২২ সালে কাতার বিশ্বকাপে ট্রফি না জিতলে হয়তো আর্জেন্টিনার জার্সি-বুট সারাজীবনের জন্য তুলে রাখতেন।

বিগ টাইম পডকাস্টের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে এমন কথা বলেছেন মেসি। বিশ্বকাপে ভিন্ন কিছু হলে সম্ভবত আর কখনও জাতীয় দলের হয়ে খেলতেন না।

মেসি বলেছেন, ‘বিশ্বকাপ জেতা ছিল আমাদের, আমাদের পরিবার ও পুরো দেশের জন্য জাদুকরী ব্যাপার। এটা আমাদের জীবনের অবশিষ্ট সময়েও সঙ্গী হয়ে থাকবে। আমরা যদি বিশ্বকাপ জিততে না পারতাম আমি হয়তো জাতীয় দল ছেড়ে দিতাম। সৌভাগ্যবশত এটা হলো এবং আমরা আর্জেন্টিনাকে আরেকটি শিরোপা দিলাম।’

আগামী জুনে ৩৭ বছর পূর্ণ হবে মেসির। বয়স বাড়তে থাকলেও যতদিন ফিট থাকবেন, খেলে যেতে চান। অবসর ভাবনা নিয়ে তিনি বলেছেন, ‘যে মুহূর্তে মনে হবে আমি আর পারফর্ম করতে পারছি না, আমি উপভোগ করছি না কিংবা আমার সতীর্থদের সাহায্য করতে পারছি না (তখন আমি অবসর নিবো)।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমি খুবই আত্মসমালোচক। আমি জানি কখন আমি ভালো করছি, কখন করছি না, কখন আমি ভালো খেলি, কখন আমি বাজে খেলি। যখন আমার মনে হবে এই পদক্ষেপ নেওয়ার সময় হয়েছে, আমি আমার বয়সের কথা না ভেবেই সেটা করবো।’

সর্বশেষ সংবাদ

বিএনপি নেতাদের স্ত্রীরা ভারতীয় শাড়িতে কাঁথাও বানায় না: রিজভী
ইভ্যালির রাসেল-শামিমার বিচার শুরু, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
বিশ্বকাপ না জিতলে আমি হয়তো জাতীয় দল ছেড়ে দিতাম: মেসি
জিম্মি নাবিকদের উদ্ধারে অনেক দূর এগিয়েছে সরকার: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
কারওয়ান বাজার স্থানান্তরপ্রক্রিয়া শুরু
বিরামপুরে জমজ সন্তানের একজন জন্ম নিলো এক পা নিয়ে
দায়িত্ব নিয়েই বিএসএমএমইউ উপাচার্য বললেন ‘দুর্নীতি করবো না, প্রশ্রয়ও দেব না’
ময়মনসিংহে বাসচাপায় শিশুসহ নিহত ৩
এপ্রিলে ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির
টাকার বিছানায় ঘুমিয়ে ভাইরাল নেতা
অ্যানেসথেসিয়া ব্যবহারে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা
দ্রুত ভিসা দিতে নতুন যেসব নির্দেশনা দিলো ইতা‌লি দূতাবাস
যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব উপেক্ষা ইসরায়েলের, গাজায় প্রাণহানি বেড়ে প্রায় ৩২৫০০
কুড়িগ্রামের পথে ভুটানের রাজা
বাংলাদেশে পূর্ণাঙ্গ গণতন্ত্র বাস্তবায়নে প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে : ম্যাথিউ মিলার
আজ ঢাবির সব ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল
আজ ঐতিহাসিক ‘বদর’ দিবস
নিউইয়র্কে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত
‘তুফান’ এ দুর্ধর্ষ লুকে শাকিব
আইপিএলের ইতিহাসে রেকর্ড ২৭৭ রান করলো হায়দরাবাদ