শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪ | ১৫ চৈত্র ১৪৩০
Dhaka Prokash

২০৪০ সালে ট্রিলিয়ন ডলার অর্থনীতির দেশ হবে বাংলাদেশ

বেসরকারি খাতের নেতৃত্ব, দ্রুত বেড়ে ওঠা মধ্যবিত্ত ও বিপুল ভোক্তা শ্রেণির কারণে ২০৪০ সালের মধ্যে ট্রিলিয়ন ডলার বা লাখ কোটি বা এক হাজার বিলিয়ন ডলারের অর্থনীতির পথে এগিয়ে চলেছে বাংলাদেশ।

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গ্লোবাল ম্যানেজমেন্ট কনসাল্টিং ফার্ম বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপের (বিসিজি) এক গবেষণা প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।

বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপ সম্প্রতি বাংলাদেশের অর্থনীতির গতি-প্রকৃতি এবং সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বিপর্যয়ের পরও কীভাবে দেশটির অর্থনীতি সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে তার ওপর আলোকপাত করে একটি সমীক্ষা পরিচালনা করে।

শুক্রবার (২৫ নভেম্বর) রাজধানীর ওয়েস্টিন হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ‘দ্য ট্রিলিয়ন-ডলার প্রাইজ-লোকাল চ্যাম্পিয়নস লিডিং দ্য ওয়ে’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদনের ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। অনুষ্ঠানের মূল বক্তা ছিলেন এইচএসবিসি বাংলাদেশের করপোরেট কমার্শিয়াল ব্যাংকিংয়ের এদেশীয় প্রধান রিয়াজ এ চৌধুরী। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন— বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপের গ্লোবাল চেয়ার ইমেরিটাস ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক হ্যান্স-পল বার্কনার, বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপের জ্যেষ্ঠ অংশীদার ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক জারিফ মুনির, প্রতিষ্ঠানটির অংশীদার ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক শৈবাল চক্রবর্তী ও বোস্টন কলসাল্টিং গ্রুপের অংশীদার তৌসিফ ইশতিয়াকসহ অন্যান্য উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভিয়েতনাম, ভারত, ইন্দোনেশিয়া ও থাইল্যান্ডের মতো দেশকে পেছনে ফেলে বাংলাদেশ দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে এবং ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতিতে পরিণত হওয়ার পথে এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশের এ প্রবৃদ্ধিকে ত্বরান্বিত করতে অপ্টিমিস্টিক আউটলুক (দৃঢ় আশাবাদ), গিগ ইকোনমি (ইন্টারনেটের ওপর নির্ভরশীল খণ্ডকালীন কাজ), ভোগ্য পণ্যের চাহিদা বৃদ্ধি, তরুণ ও ক্রমবর্ধমান কর্মশক্তি, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা (হাই ইকোনমিক রেজিলিয়ান্স), ডিজিটাল মাধ্যমের বহুল ব্যবহার, সরকারি উদ্যোগ এবং একটি বৃহৎ, সুসংগঠিত বেসরকারি খাতসহ বিভিন্ন বিষয় সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ‘বাংলাদেশের উদীয়মান চ্যাম্পিয়নরা নিজেদের বিশ্বের দরবারে সেরা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে ও দেশকে নেতৃত্ব দিতে নিত্যনতুন কৌশল নিচ্ছে এবং চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করছে। এভাবেই বাংলাদেশ ২০৪০ সাল নাগাদ এক ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি হওয়ার পথে এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশের উদীয়মান কম্পানিগুলো উদ্ভাবনী, দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জনের মধ্য দিয়ে অভ্যন্তরীণ বাজারে কাঠামোগত সুবিধা তৈরি করেছে এবং বৈশ্বিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা পূরণেও প্রস্তুত। এ চ্যাম্পিয়নের সাফল্য অন্যান্য দেশের অনুকরণীয় কোম্পানিগুলোর উদ্যোগেরই প্রতিধ্বনি। নিজস্ব দক্ষতা, সফলতা ও গুণগত মান অর্জনে তারা যেন দ্বিগুণ প্রতিশ্রুতি নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘এই চ্যাম্পিয়নদের লক্ষ্য আন্তর্জাতিক পুঁজি বাড়ানো, বৈশ্বিক জোট গঠন এবং সরবরাহ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বৈচিত্র্যময় ও পরিবর্তনশীল বৈশ্বিক সরবরাহ ব্যবস্থায় প্রবেশ করা। বেসরকারি খাত উদ্ভাবন ও উৎপাদনশীলতা বাড়াচ্ছে এবং সুগঠিত কৌশলগত কর্মসূচির মাধ্যমে ক্রমবর্ধমান ডিজিটাল সুবিধাকে কাজে লাগাচ্ছে। আমরা বিশ্বাস করি, এই চ্যাম্পিয়নরা বাংলাদেশের ট্রিলিয়ন ডলারের উচ্চাকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে শক্তিশালী অবদান রাখবে।’

প্রতিবেদনটি বিসিজির বিশ্লেষণ এবং বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় কোম্পানিগুলোর সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে তৈরি করা হয়েছে, যাদের বার্ষিক আয় ৩০০ মিলিয়ন থেকে তিন বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

বিসিজি প্রতিবেদনে কোম্পানিগুলোর মধ্যে দৃঢ় আশাবাদ পেয়েছে এবং এদের ৫৭ শতাংশ বিশ্বাস করে পরবর্তী প্রজন্ম আরও ভালো জীবনযাপনের সুযোগ পাবে। বাংলাদেশের একটি উদীয়মান তরুণ শ্রমশক্তি রয়েছে। যাদের গড় বয়স ২৮ বছর। এ দেশে কর্মক্ষম জনসংখ্যা ৬৮.৪ শতাংশ।

প্রতিবেদনে বলা হয়, জরিপে দেখা গেছে বাংলাদেশে ৮৩ শতাংশ কোম্পানির সাহসী ও উচ্চাকাঙ্ক্ষী ভিশন রয়েছে এবং ৩৮ শতাংশ আরও ভালো গ্রাহক ফলাফল অর্জনে মনোনিবেশ করেছে। প্রায় ৭৮ শতাংশ কম্পানি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে তারা প্রতিনিয়ত রূপান্তরের একটি সংস্কৃতি তৈরি করতে সক্ষম হবে এবং ৬১ শতাংশ আন্তর্জাতিক সম্প্রসারণে কৌশল গ্রহণ করেছে বৈশ্বিক ব্র্যান্ড তৈরি করার জন্য।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ভোক্তা বাজার বিশ্বের নবম বৃহৎ হওয়ার পথে রয়েছে মধ্যবিত্ত ও উচ্চ শ্রেণির দ্রুত বিস্তৃতির মধ্য দিয়ে। এই শ্রেণিটি ২০২০ সালের ১৯ মিলিয়ন থেকে ২০২৫ সাল নাগাদ হবে ৩৪ মিলিয়ন। ২০১৬ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত গড়ে বার্ষিক ৬.৪ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ এশিয়ার অন্যান্য প্রতিদ্বন্দ্বী ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ভিয়েতনাম, ফিলিপাইন ও থাইল্যান্ডকে ছাড়িয়েছে। এ দেশের প্রবৃদ্ধির হার নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোর দ্বিগুণ এবং বৈশ্বিক গড় ২.৯ শতাংশের চেয়ে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বেশি।

অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ‘আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশ অনেক আগে থেকেই ডিজিটাল রূপান্তরের মাধ্যমে সমৃদ্ধ রাষ্ট্রে পরিণত হওয়ার স্বপ্ন দেখছে। এখন আমরা বিশ্বের উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম। আমি বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপকে এ ধরনের সমীক্ষা পরিচালনার জন্য ধন্যবাদ জানাই, যেখানে আমাদের অর্থনৈতিক সক্ষমতার চিত্র উঠে এসেছে।’

বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপের গ্লোবাল চেয়ার ইমেরিটাস হ্যান্স-পল বার্কনার বলেন, ‘বাংলাদেশ এখন অন্যান্য উন্নয়নশীল অর্থনীতির জন্য আদর্শস্থানীয়। এই দেশ ইতোমধ্যে অনেক কিছু অর্জন করেছে। বিশেষ করে দেশের বেসরকারি খাতের অপরিসীম অবদানের কারণে এ অর্জন সম্ভব হয়েছে। করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোর রূপান্তর এবং দেশের বেসরকারি খাতের উল্লেখযোগ্য অবদান এ গতিকে ত্বরান্বিত করেছে।’

আরএ/

আজকের ইফতারের সময় (ঢাকা)

0

ঘণ্টা

0

মিনিট

0

সেকেন্ড

বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে লরি-কাভার্ডভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ১

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে লরি ও কাভার্ডভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে মো. আব্দুর রহিম (৩০) নামে এক কাভার্ডভ্যানের চালক নিহত হয়েছেন। এ সময় দুটি গাড়িতেই আগুন ধরে যায়।

নিহত মো. আব্দুর রহিম তিনি রংপু্র জেলার বদরগঞ্জ উপজেলার শ্যামগঞ্জ গ্রামের মৃত মুনছের আলীর ছেলে। এছাড়াও এই ঘটনায় আরও দুইজন আহত হয়েছেন। তারা হলেন- কাভার্ডভ্যান চালকের সহকারী শাকিল (২৫) ও নোমান (২৪)। আহত দুইজনই একই উপজেলার বাসিন্দা বলে জানা গেছে।

বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ৩ টার দিকে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কের জোকার চর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব থানার ওসি আলমগীর আশরাফ জানান, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা কনটেইনারবাহী লরি ও উত্তরবঙ্গ থেকে ছেড়ে আসা কাভার্ডভ্যান জোকারচর এলাকায় পৌঁছালে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে দুই গাড়িতেই আগুন ধরে যায়। পরে আহত দুইজনকে উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় একজনের মৃত্যু হয়।

তিনি জানান, দূর্ঘটনার কারণে মহাসড়কে দুইপাশের সড়কে পরিবহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে ক্ষতিগ্রস্থ গাড়ি দুইটি সড়ক থেকে সড়িয়ে নেয়ার পর মহাসড়কে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়।

সন্তানের মুখ দেখার আগেই ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল বাবার

সজিবুল ইসলাম সুজন। ছবি: সংগৃহীত

টাঙ্গাইলে ট্রাকচাপায় সজিবুল ইসলাম সুজন (৩০) নামে একজন নিহত হয়েছেন। তিনি মোটরসাইকেলযোগে ঢাকা থেকে বাড়ির ফিরছিলেন। আগামী ১৫ এপ্রিল তার বাবা হওয়ার কথা থাকলেও সন্তানের মুখ দেখার আগেই তার মৃত্যু হয়।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) রাতে গোড়াই-সখীপুর সড়কের তক্তারচালা বাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনায় ঘটে।

নিহত সুজন সখীপুর উপজেলার বড়চওনা চটানপাড়া গ্রামের আবদুল বাছেদ মেলেটারির ছেলে। সুজন বড়চওনা বাজারের ব্যবসায়ী ছিলেন। আগামী ১৫ এপ্রিল সুজনের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীর সন্তান প্রসব হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সন্তানের মুখ দেখার আগেই মৃত্যু হয় তাঁর।

প্রত্যক্ষদর্শী ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে মোটরসাইকেল চালিয়ে ঢাকা থেকে বাড়ি ফিরছিলেন সুজন। রাত ৮টার দিকে গোড়াই-সখীপুর সড়কের তক্তারচালা বাজার এলাকায় পৌঁছলে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাক তাঁকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি।

সখীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ শাহিনুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, তার মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

আগুনে পুড়লো ‘ভূঞাপুর থানা’ মার্কেটের ৪ দোকান

ভূঞাপুর থানা মার্কেটে আগুনে পুড়ে যাওয়া ক্ষতিগ্রস্থ দোকান। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর থানা মার্কেটে অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে পুড়ে ৪টি দোকান ক্ষতিগ্রস্থ হয়। বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিটের কারণে এই আগুনের সূত্রপাত বলে ধারণা করছে ফায়ার সার্ভিস।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) ভোররাতে থানা মার্কেটের এই অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। আগুনে প্রায় ৮ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। মার্কেটের লামিয়া স্টোর পুরোপুরি ক্ষতি হয়েছে। এছাড়া মৌ কনফেকশনারী, উৎসব মডেল মেডিসিন ও মা-বাবার দোয়া ফ্যাশনের আংশিক ক্ষতিগ্রস্থ হয়।

বাজারের নৈশ প্রহরী মিন্টু জানান, রাতে বাজারে টহলরত অবস্থায় দেখতে পাই থানা মার্কেটের একটি মুদিখানা দোকান থেকে ব্যাপক ধোয়া বের হচ্ছিল। পরে মুহুর্তেই আগুন ছড়িয়ে পরে। বিষয়টি থানায় অবহিত করা হয়।

ভূঞাপুর ফায়ার স্টেশন সার্ভিসের টিম লিডার স্বপন আলী জানান, খবর পাওয়ার পরই ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। এতে একটি দোকানের পুরোপুরি ক্ষতি হয়েছে। এছাড়া আরও ৩ টি দোকান আংশিক ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। এতে প্রায় ৮ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। যেখানটিতে আগুন লেগেছে তার কয়েক মিটার পরেই ভূঞাপুর থানা ভবন।

তিনি আরও জানান, থানা মার্কেটের পাশে ভূমি অফিসের পুকুর থেকে পানি পাওয়া না গেলে আরও বড় ধরণের ক্ষয়ক্ষতি হতো। এতে ঝুঁকিতে পড়তো থানা ভবনও। তবে- ওই পুকুরের পানিতে ব্যাপক ময়না-আবর্জনা থাকায় পানি তুলতে অনেক কষ্ট হয়েছে।

এ ঘটনায় ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আহসান উল্লাহ বলেন, থানা মার্কেটে আগুন লাগার খবরটি বাজারের নৈশ প্রহরী জানানোর পর তাৎক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসকে জানানো হয়। পরে ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। আগুনে কয়েকটি দোকান ঘর ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে।

সর্বশেষ সংবাদ

বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে লরি-কাভার্ডভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ১
সন্তানের মুখ দেখার আগেই ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল বাবার
আগুনে পুড়লো ‘ভূঞাপুর থানা’ মার্কেটের ৪ দোকান
পছন্দের শীর্ষে ভারতীয় নায়ক-নায়িকাদের নামে দেশে তৈরি পোশাক
‘জিম্মি নাবিকদের মুক্তিপণের বিষয়ে এখনো কথা হয়নি’
প্রাথমিকের শেষ ধাপের পরীক্ষা আজ
সেতু থেকে খাদে পড়ে ৪৫ বাসযাত্রী নিহত, অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল শিশু
স্বাস্থ্যমন্ত্রীর আশ্বাসে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি স্থগিত
ফিলিস্তিনি নারীদের অন্তর্বাস নিয়ে অশ্লীল খেলায় মেতেছে ইসরায়েলি সেনারা
যত জঙ্গি গ্রেপ্তার করেছি, একজনও মাদরাসার ছাত্র নন : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার বিরোধিতা করায় সাংবাদিকের কারাদণ্ড
বাতিঘরের শ্যুটিংয়ে হিমাচলে শিরোনামহীন ব্যান্ড
যৌনস্বাস্থ্য ভালো রাখতে প্রতিদিন খাদ্যতালিকায় রাখুন এ সব
গাজায় নিহত আরও অর্ধশতাধিক ফিলিস্তিনি
৮ এপ্রিলের ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু আজ
ডিজিটাল হুন্ডির মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকা পাচার, গ্রেপ্তার ৫
দূষণে বাংলাদেশে বছরে ২ লাখ ৭২ হাজার মানুষের অকালমৃত্যু: বিশ্বব্যাংক
বরিশালে নামাজ চলাকালে মসজিদে এসি বিস্ফোরণ
নওগাঁয় পরীক্ষার রুটিন পরিবর্তনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
গুলি করে মারা হলো বিশ্বের সবচেয়ে বড় সেই সাপটিকে