বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪ | ১৪ চৈত্র ১৪৩০
Dhaka Prokash

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে ভোক্তাদের হাঁসফাঁস

নিত্যপণ্যের দাম সহনীয় রাখা হচ্ছে বলে সরকারের পক্ষ থেকে বার্তা দেওয়া হলেও প্রতিটি জিনিসের দাম সম্প্রতি এত বেড়ে গেছে যে ভোক্তাদের আয়ে সংকুলান হচ্ছে না। অনেকেরই ধারদেনা করে চলতে হচ্ছে। আবার অনেকে জিনিসপত্র কেনা কমিয়ে দিয়েছেন।

ক্রেতারা বলছেন, অনেক আগে থেকে করোনার প্রভাব তো আছে, সঙ্গে যুক্ত হয়েছে লাগামহীন নিত্যপণ্যের দাম। এভাবে চলা যায় না। ভোক্তাদের হাঁসফাঁস অবস্থা। তারা সরকারের দিকে চেয়ে আছেন।

শরিবার (৫ মার্চ) সরেজমিনে বিভিন্ন বাজারে ভোক্তাদের সঙ্গে কথা বলে এমনই চিত্র পাওয়া গেছে।

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির ব্যাপারে মোহাম্মদপুরের টাউনহল বাজারে ঢাকাপ্রকাশকে অবসরে যাওয়া চাকরিজীবী মো. সানাউল্লাহ বলেন, ‘নিত্যপণ্য থেকে শুরু করে সব জিনিসের দাম এত বেড়ে গেছে যে, চলতে খুবই কষ্ট হচ্ছে। দেনা করে চলতে হচ্ছে। আগের মতো কোনো জিনিস বেশি করে কেনা তো দূরের কথা, খুব দরকার না হলে কোনো কিছু কিনছি না।’ তিনি দ্রব্যমূল্যের ব্যাপারে ক্ষোভ ও অসহায়ত্বও প্রকাশ করেন।

সানাউল্লাহ আরও বলেন,‘কী আর বলব? প্রায় দুইবছর ধরে চলছে করোনা আবার আয়ও বাড়েনি। কিন্তু সংসারে ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া থেকে শুরু করে প্রতিদিন খাবারের যে খরচ তো থেমে নেই বরং বাড়ছে। এই যেমন ৫ লিটার তেলের দাম হয়ে গেছে ৮০০ টাকা, যা কয়েক মাস আগে ৬৫০ টাকা ছিল। আবার ৮৫ টাকার হুইল পাওডার হয়ে গেছে ১০০ টাকা।’

তিনি আরও বলেন, ‘এভাবে আগে কখনো জিনিসের দাম বাড়তে দেখিনি। সরকারের উচিত যেভাবেই হোক লাগাম টেনে ধরা।’

শুধু টাউনহলে নয়, রাজধানীর কারওয়ান বাজার থেকে শুরু করে অন্যান্য বাজারেও ভোক্তরা বলছেন, এভাবে জীবন চলে না। সরকারের কিছু করা উচিত বলে অনেকেই মন্তব্য করেছেন।

একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন তানজিমুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘অল্প সময়ের ব্যবধানে সব জিনিসের দাম অনেক বেড়ে গেছে। যার প্রভাব সংসার জীবনে হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি। চলা যাচ্ছে না। সব কিছু কেনা কমিয়ে দিয়েছি।’

তানজিমুল আরও বলেন, ‘আগে কিনতাম তিনটি হ্যান্ডওয়াশ আর আজ কিনলাম একটি। আগে রিকশায় চলাফেরা করলেও বর্তমানে প্রায় জায়গায়ই পায়ে হেঁটে চলা শুরু করেছি। কারণ, নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় রিকশা ভাড়াও বেড়ে গেছে।’

শুধু চাকরিজীবী নয়, ব্যবসায়ীরাও হাঁসফাঁস করতে শুরু করেছেন। দ্রব্যমূল্যের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে জানতে চাইলে টাউনহলের হাজী স্যানিটারীর মো. আকতারুজ্জামান বাবু ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘কী আর বলব ভাই। করোনার প্রভাবে দীর্ঘদিন দোকান বন্ধ ছিল। তারপর মাছ, মাংস, চাল, ডাল, তেল ও সাবান থেকে শুরু করে সব জিনিসের দামই বাড়ছে। কিন্তু আয়তো বাড়েনি বরং লোকসান গুনতে গুনতে ধারদেনা করে চলতে হচ্ছে। দীর্ঘদিনের ব্যবসা, এভাবে দেনা করে চলা যায় না। যেকোনো সময় আমার ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে।’

এদিকে কারওয়ান বাজারে নিত্যপণ্যের বাড়তি দামের ব্যাপারে জানতে চাইলে সরকারি কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছেই। সংসার চালাতে খুবই কষ্ট হচ্ছে। আগে বেশি করে মাছ, মাংসসহ অন্যান্য জিনিস পত্র বেশি করে কিনতাম। এখন তা কমিয়ে দিয়েছি। কারণ, আয়তো আর বাড়েনি। অন্যান্য খরচও তো আছে। এভাবে চলা যায় না। সরকারের কিছু করা উচিত।’

শুধু এই কয়েকটি বাজারের কয়েকজন ভোক্তা নয়, সারা দেশের প্রায় ভোক্তাদের একই দশা। কারণ,করোনাকালে সরকারি চাকরিজীবী ছাড়া ব্যাংক, বীমা থেকে শুরু করে গার্মেন্টসসহ সব প্রতিষ্ঠানে চাকরিচ্যুত হয়েছে কয়েক লাখ লাখ মানুষ। অনেকে এখনো কর্মে ফিরতে পারেনি।

জেড/এমএমএ/

আজকের সেহরির শেষ সময় (ঢাকা)

0

ঘণ্টা

0

মিনিট

0

সেকেন্ড

গুলি করে মারা হলো বিশ্বের সবচেয়ে বড় সেই সাপটিকে

বিশ্বের সবচেয়ে বড় সেই সাপ। ছবি: সংগৃহীত

ব্রাজিলের রেইনফরেস্টে পাঁচ সপ্তাহ আগে ২৬ ফুট লম্বা ভয়ংকর এক সাপের সন্ধান পান বিজ্ঞানীরা। যার মাথা ছিল মানুষের মত। আর দেহ ছিল বড় বাসের টায়ারের মত। এই সাপটিকে বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বড় সাপ বলে উল্লেখ করেন বিজ্ঞানীরা।

বিজ্ঞানীদের একটি দল ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকের ডিজনি+ সিরিজ ‘পোল টু পোল উইথ উইল স্মিথ’-এর দৃশ্য ধারণ করার সময় আমাজনের ভেতর দৈত্যাকার সাপটিকে খুঁজে পেয়েছিলেন। আনা জুলিয়া নামের প্রায় ২০০ কেজি ওজনের এই সাপটিকে ব্রাজিলের দক্ষিণাঞ্চলের দুর্গম ফোরমোসো নদীতে সাঁতার কাটতে দেখা যায়। সাপটি এতটাই বড় ছিল যে এটি মাথা মানুষের মাথার সমান ছিল।

বিশ্বের সবচেয়ে বড় সেই সাপগ্রিন অ্যানাকোন্ডা। ছবি: সংগৃহীত

 

একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাপটিকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। তবে ডাচ বিজ্ঞানী প্রফেসর ফ্রিক ভঙ্ক, যিনি সাপটিকে খুঁজে পেতে সহায়তা করেছিলেন, তিনি জানিয়েছেন, সাপটির মৃত্যুর কারণ খুঁজে বের করতে এখনো তদন্ত চলছে।

সাপটির মৃত্যুর কথা ইন্সটাগ্রামে নিজেই জানিয়েছেন প্রফেসর ফ্রিক ভঙ্ক। তিনি ইন্সটাগ্রামে বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) লিখেছেন, অন্তত দুঃখ ও ভারাক্রান্ত মন নিয়ে জানাচ্ছি বিশালাকৃতির গ্রিন অ্যানাকোন্ডা, যেটির সঙ্গে আমি সাঁতার কেটেছিলাম, এ সপ্তাহের শেষ দিকে সেটিকে নদীতে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে। খুবই শক্তিশালী প্রাণী, একটি লড়াকু, যেটি নদীতে কয়েক দশক সাঁতার কেটেছে।

প্রফেসর ভাঙ্ক আরও লিখেছেন, যতদূর আমরা জানি, সাপটি খুবই সুস্থ ছিল এবং জীবনের সবচেয়ে ভালো সময়ে ছিল। সামনের বছরগুলোতে সাপটি নিজের বংশধরের খুব ভালো যত্ন নিতে পারত। যেহেতু এ ধরনের সাপ খুব বেশি নেই ফলে তার মৃত্যুটি জীববৈচিত্র্যের জন্য একটি বড় ধাক্কা।

গুলির মাধ্যমে সাপটিকে হত্যার যে গুঞ্জন উঠেছে সেটি নিয়েও কথা বলেছেন প্রফেসর ভাঙ্ক। তিনি জানিয়েছেন, এখনো মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যায়নি। ডাচ বিজ্ঞানী বলেছেন, মৃত্যুর কারণ এখন তদন্ত করা হচ্ছে। সবকিছুই বিবেচনা করা হচ্ছে। সাপটির মৃত্যু প্রাকৃতিক কারণেও হতে পারে। সূত্র: ইন্ডিপেনডেন্ট

 

দুঃসময় অতিক্রম করছি, সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে: মির্জা ফখরুল

ইফতার মাহফিলে বক্তব্য রাখছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত

দেশের মানুষ দুঃসময় অতিক্রম করছে উল্লেখ করে দল-মত নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, আমরা একটা কঠিন সময় অতিক্রম করছি। একটা দুঃসময় অতিক্রম করছি। এসময়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) রাজধানীর লেডিস ক্লাবে এক ইফতার মাহফিলে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। রাজনৈতিক নেতাদের সম্মানে এ ইফতালের আয়োজন করা হয়।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমরা একটা কঠিন সময় অতিক্রম করছি। একটা দুঃসময় অতিক্রম করছি। ফ্যাসিবাদী শক্তি সমস্ত জাতির ওপর চেপে ধরে বসে আছে। আমাদের সকল আশা আকাঙ্ক্ষাগুলো ব্যর্থ করে দিয়ে এক দলীয় শাসন ব্যবস্থা চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। এ অবস্থার প্রেক্ষিতে আমরা আন্দোলন-সংগ্রাম শুরু করেছি।

সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, এক দফার আন্দোলনে সব গণতান্ত্রিক শক্তিকে সম্মিলিত করে। আমরা চূড়ান্ত আন্দোলনের জন্য কাজ করছি। সে আন্দোলনে বিজয় আমাদের হবেই, ইনশাআল্লাহ্।

অনুষ্ঠানে জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেন, ১৮ কোটি মানুষের দেশে মানুষ আজ মজলুম। পুরো দেশের মানুষ আজ জুলুমের শিকার। লড়াই আমাদের চালিয়ে যেতে হবে। বিজয় আমাদের হবেই, ইনশাআল্লাহ্।

এতে জামায়াত নেতাদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন- জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া মো. গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম, নায়েবে আমীর সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান, সেলিমা রহমান, বিএফইউজের একাংশের সভাপতি রুহুল আমিন গাজী, বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, এবি পার্টির আহ্বায়ক এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী, এলডিপির মহাসচিব শাহাদাত সেলিম, জাগপা একাংশের সভাপতি খন্দকার লুৎফর রহমান, গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক সুব্রত চৌধুরী ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না প্রমুখ।

উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলতাফ মাহমুদ চৌধুরী, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, জাতীয় পার্টির মহাসচিব আহসান হাবীব লিংকন, গণঅধিকার পরিষদ একাংশের আহ্বায়ক মশিউজ্জামান, জাগপার জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি রাশেদ প্রধান, কল্যাণ পার্টির মহাসচিব মুহাম্মদ আবু হানিফ, গণঅধিকার পরিষদ একাংশের সভাপতি নুরুল হক নুর, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, আহমেদ আযম খান, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও জাতীয় সংসদের সাবেক বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নাল আবদিন ফারুক, যুগ্ম-মহাসচিব মাহবুব উদ্দিন খোকন, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, নির্বাহী কমিটির সদস্য ফজলুর রহমান খোকন, মৎস্যজীবী দলের সদস্য সচিব আব্দুর রহিম ও ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছির প্রমুখ।

মাকে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়ায় শিক্ষক কারাগারে

গ্রেপ্তার শিক্ষক ছেলে জলিল মিয়া। ছবি: সংগৃহীত

জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে নিজের মাকে ভরণপোষণ না দিয়ে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগে ছেলেকে গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করেছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সরিষাবাড়ী থানার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুশফিকুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে বুধবার (২৭ মার্চ) বিকালে উপজেলার মহাদান ইউনিয়নের বাশঁবাড়ী এলাকায় নিজ বাড়ি থেকে ছেলে জলিলকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওই দিন রাতে তাকে আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

অভিযুক্ত জলিল মিয়া পেশায় একজন শিক্ষক। তিনি উপজেলার মহাদান ইউনিয়নের শ্যামের পাড়া ফিরোজা মনিজা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক।

ভুক্তভোগী খোদেজা বেগম বলেন, আমার এক ছেলে ও এক মেয়ে। মেয়েকে বিয়ে দেওয়ার পর থেকে মেয়েকে ওয়ারিশ থেকে বঞ্চিত করে সকল সম্পত্তি ছেলেকে লিখে দিতে বলে। এতে রাজি না হলে আমার খোঁজ খরব নেওয়া বন্ধ করে দেয়। সেই সাথে চিকিৎসা সেবাসহ কোন প্রকার ভরণপোষন দেয় না। বিভিন্ন সময় আমাকে মারপিট সহ শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করে।এক পর্যায়ে আমাকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বাড়ি থেকে বের করে দেয়। আমি বৃদ্ধ বয়সে নিরুপায় হয়ে আইনের আশ্রয় নেই।

এ বিষয়ে সরিষাবাড়ী থানার থানার ওসি মুশফিকুর রহমান বলেন, ভুক্তভোগী খোদেজা বেগম থানায় ২০১৩ সনের পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ আইন ৫(১) ধারায় মামলা করেন। মামলার পর পুলিশ অভিযান চালিয়ে আবদুল জলিলকে গ্রেপ্তার করে।

সর্বশেষ সংবাদ

গুলি করে মারা হলো বিশ্বের সবচেয়ে বড় সেই সাপটিকে
দুঃসময় অতিক্রম করছি, সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে: মির্জা ফখরুল
মাকে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়ায় শিক্ষক কারাগারে
বাংলাদেশ থেকে আম-কাঁঠাল-আলু নিতে চায় চীন
ঢাবির ভর্তি পরীক্ষায় চার ইউনিটে প্রথম হলেন যারা
বাংলাদেশে আসছেন সংগীতশিল্পী আতিফ আসলাম
চট্টগ্রামে ফিশিং বোটে আগুন, দগ্ধ ৪
ঢাবি ভর্তি পরীক্ষার ৪ ইউনিটের ফল প্রকাশ, ৮৯ শতাংশই ফেল
ভারত থেকে ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ আসছে শুক্রবার!
৮ বছর পর বাঙলা কলেজ ছাত্রলীগের কমিটি ঘোষণা
‘নির্বাচনে ১ কোটি ২৬ লাখ টাকা খরচ হয়েছে, এটা তুলব, এটুক অন্যায় করবোই’
প্রথম বাংলাদেশি আম্পায়ার হিসেবে আইসিসির এলিট প্যানেলে শরফুদ্দৌলা
পাঁচ বছর আগে নিরুদ্দেশ হয়ে যাওয়া ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর
কুড়িগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা ওয়াংচুক
শিগগিরই ইন্টার্ন চিকিৎসকদের ভাতা বাড়ানো হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
রেলমন্ত্রীর সঙ্গে ভারতের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১১ প্রকল্প অনুমোদন
বিএনপি নেতাদের স্ত্রীরা ভারতীয় শাড়িতে কাঁথাও বানায় না: রিজভী
ইভ্যালির রাসেল-শামিমার বিচার শুরু, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
বিশ্বকাপ না জিতলে আমি হয়তো জাতীয় দল ছেড়ে দিতাম: মেসি