শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৬ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

আফগানিস্তানকে পাত্তাই দেয়নি বাংলাদেশ

টি-টোয়েন্টিতে ১৫৫ রান খুব বড় পুঁজি নয়। নিরাপদও নয়। আবার তা নিরাপদ হয়েও উঠতে পারে, যদি বোলাররা উইকেট ত্রাস সৃষ্টি করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে অনেক সময় এ রকম মাঝারিমানের পুঁজিও নির্ভরতা এনে দেয়। এই যেমন আজ মিরপুরের হোম অব ক্রিকেটে বাংলাদেশকে এনে দিয়েছে। মোট আট উইকেটে ১৫৫ রান করেও বাংলাদেশ জিতেছে বোলারদের দাপুটে ৬১ রান। নাসুমের ঘূর্ণিতে আফগানরা শুরুতেই কপোকাত হয়ে যায়।

নাসুম টানা ৪ ওভার বোলিং করে ১০ রানে ৪ উইকেট তুলে নিয়ে সেই যে ম্যাচের লাগাম টেনে ধরেছিলেন, তা আর পরবর্তিতে আফগান ব্যাটসম্যানদের পক্ষে টেনে ধরা সম্ভব হয়নি। তাদের রান শুধুই দলের বড় হার এড়াতে পালন করে ভুমিকা।

আফগানরা ১৭.৪ ওভারে মাত্র ৯৪ রান করে অলআউট হয়ে যায়। দুই ম্যাচ সিরিজে বাংলাদেশ এগিয়ে গেল ১-০ ব্যবধানে। দ্বিতীয় ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে ৫ মার্চ শনিবার। ম্যাচ সেরা হয়েছেন নাসুন আহমেদ।

টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে নতুন সেনশেসন নাসুম আাহমেদ। বল হাতে ইনিংসের শুরু করে প্রায়ই দলকে সাফল্য এনে দেন। কখনো কখনো এমনই সাফল্য পান যে তার শুরুর এই সফলতাই ম্যাচের চিত্রনাট্য লেখা হয়ে যায়। ম্যাচের বাকিটুকু হয়ে পড়ে শুধুই আনুষ্ঠানিকতা। কিংবা হারের ব্যবধান কমিয়ে আনা। আজ তার নেতৃত্বে তাই করে দেখালেন বাংলাদেশের বোলাররা।

আফগানদের মূল শক্তি হলো বোলিং। এই বোলিং দিয়ে তারা প্রতিপক্ষকে কাবু করে বেশি রান জমা করতে দেয়না। এর ফলে ব্যাটসম্যানদের কাজটা সহজ হয়ে যায়। বাংলাদেশের বিপক্ষেও ব্যতিক্রম হয়নি। ৮ উইকেটে বাংলাদেশের করা ১৫৫ রান অতিক্রম করতে হবে। মাঝারি মানের সংগ্রহ। কিন্তু বাংলাদেশ দলে যে নাসুম আহমেদ নামে একজন বাঁহাতি আছেন। যার কাছে ঘরের মাঠে নাবিশ্বাস উঠেছিল অস্ট্রেলিয়া-নিউ জিল্যান্ডের ব্যাটসম্যানদের। এবার আফগান ব্যাটসম্যানদের নাবিশ্বাস তুলে ছাড়েন। তার ও ইনিংসের প্রথম ওভারে ১টি, দ্বিতীয় ওভারে ২টি, চতুর্থ ওভারে গিয়ে আরও একটি। পাঁচটিও হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু আম্পায়ার আউট দিলেও রিভিউ নিয়েং বেঁচে যান আফগান কাপ্তান মোহাম্মদ নবী। ফলে নাসুমের আর ক্যারিয়ারে সেরা বোলিং হয়নি। আগের সেরার সমান হয়ে থাকে তার ১০ রানে নেয়া ৪ উইকেট। এর আগে তিনি নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে ১০ রানে নিয়েছিলেন ৪ উইককেট। তবে প্রথম তিনি ৪ উইকেট নিয়েছিলেন অস্ট্রেলয়ার বিপক্ষে ১৯ রানে।

নাসুমের এই সূচনায় উজ্ঝীবিত হয়ে উঠেন দলের বাকি বোলাররাও। সাকিবের বলও খেলতে পারেননি ব্যাটসম্যানরা তিনিও ৪ ওভারে ১৮ রানে তুলে নেন ২ উইকেট। দুই বাঁহাতি স্পিনার মিলে টপ অর্ডারের ছয়জনকে ঘায়েল করার পর দুই বাঁহাতি পেসার শরিফুল ও মোস্তাফিজ মিলে আফগানদের লেজ ছেটে দেন। শরিফুল ২৯ রানে নেনে ৪ উইকটে। মোস্তাফিজের ১ উইকেটের জন্য খরচ ছিল ১৯ রান। আফগানরা বাংলাদেশের ইনিংসের ১০৬ বল খেলেছিল, যেখানে তারা অর্ধেকেরও বেশি ৫৮ বলে কোনো রানই নিতে পারেননি। সবচেয়ে বেশি ডট বল দিয়েছেন নাসুম ১৭টি। এরপর শরিফুল ১৩টি। ১১টি ছিল সাকিবের। এ ছাড়া মোস্তাফিচ ৯টি, মেহেদি ৮টি ডট বল দেন। আফগানদের ইনিংসে তিনজন মাত্র ব্যাটসম্যান দুই অংকের রান করতে পেরেছিলেন।

এর আগে ওয়ানডে সিরিজের মতো টি-টোয়েন্টি সিরিজেও টস হাসে বাংলাদেশের দিকে। কিন্তু ব্যাটিং পাওয়ার প্লেতেই হারিয়ে বসে দুই ওপেনারকে। বাজে সময় কাটানো মোহাম্বমদ নাঈমকে (১) দিয়ে শুরু। দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর জাতীয় দলে খেলার সুযোগ পেয়ে ভালোই শুরু করেছিলেন মুনিম শাহরিয়ার। ১৮ বলে ৩ চারে ১৭ রান করে রশিদ খানের এলবিডব্লির ফাঁদে পড়েন। রিভিউ নিয়েও বাঁঁচতে পারেননি। সাকিব (২) মাহমুদউল্লাহ (১০) দ্রুত বিদায় নিলে বাংলাদেশষ চাপে পড়ে যায়। পঞ্চম উইকেট জুটিতেদ লিটন দাস আফিফকে নিয়ে ৪৬ রানের জুটি গড়লে বাংলাদেশের লড়াকু সংগ্রহের পুঁজি দাঁড়ায়। শেষের দিকে রান বাড়ানোর তাড়া থেকেই প্রথমে লিটন দাস, পরে আফিফও বিদায় নিলে বাংলাদেশের পূঁজি আর বাড়তে পারেনি।

শেষ দুই ওয়ানেডতে ১৩৬ ও ৮৬ রান করার পর লিটন দাস তা ওয়ান ডাউনে নেমে টি-টোয়েন্টিতেও টেনে এনে ৩৪ বলে ফিফটি তুলে নেন। এটি ছিল তার পঞ্চম হাফ সেঞ্চুরি। আউট হন ফজলহকব ফারকীর বলে শট ফাইন লেগে আজমতউল্লাহ ওমরজাইয়ের হাতে ক্যাচ দিয়ে। আফিফ আউট হন আজমতউল্লাহর বলে মোহাম্মদ নবীর হাতে কাভারে ক্যাচ দিয়ে। ইয়াসির আলী ৭ বলে ৮ রান করে রান আউট হয়ে গেলে তিনিও অভিষেককে রাঙাতে পারেননি। রান আউট হয়ে যান মেহেদি হাসানও ৭ বলে ৫ রান করে। উইকেট পতনের এই ধারাবাহিকতায়ও বাংলাদেশ শেষ ৫ ওভারে সংগ্রহ করে ৪৫ রান। উইকেট পড়ে ৪টি। ফজলহক ফারুকী ২৭ ও আজমতউল্লাহ ওমরজাই ৩১ রানে ২টি করে উইকেট। ১টি করে উইকেট নেন রশিদ খান ও কায়েস আহমেদ।

সংক্ষিপ্ত স্কোর

বাংলাদেশ ১৫৫/৮, ওভার ২০ ( লিটন ৬০, আফিফ ২৫, মুনিম ১৭, মাহমুদউল্লাহ ১০, ইয়াসির আলী ৮, মেহেদি হাসান ৫, শরিফুল ৪*, নাসুম ৩*, মোহাম্মদ নাঈম ২, ফজলহক ফারুকী ২/২৭ আজমতউল্লাহ ওমরজাই ২/৩১, রশিদ খান ১/১৪, কায়েস ১/২১)।

আফগানিস্তান ৯৪/১০, ওভার১৭.৪ (নজিবুল্লাহ জাদরান ২৭, আজমতউল্লাহ ওমরজাই ২০, মোহাম্মদ নবী ১৬ কােেয়স আহমেদ ৮৯, হযরতউল্লাহ জাজাই ৬, করিম জানাত ৬, মুজিব উর রহমান ৪,দারউইস রাসুল ২, রশিদ খান ১,রহমানউল্লাহ গুরবাজ ০, ফজলহক ফারকী ০, নাসুম ৪/১০, শরিফুল ৩/২৯, সাকিব ২/১৮, মোস্তাফিজ ১/১৯ )

 

এমপি/আরএ/এমএমএ/

ফরিদপুরে মন্দিরে আগুন, সন্দেহের জেরে গণপিটুনিতে ২ ভাই নিহত

ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। ছবি: সংগৃহীত

ফরিদপুরের মধুখালীর ডুমাইন ইউনিয়নের পঞ্চপল্লীতে গণপিটুনিতে দুই নির্মাণশ্রমিক নিহত হয়েছেন। এ সময় পুলিশ সদস্যসহ গুরুতর আহত হয়েছেন আরও আটজন। এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। সেই সাথে চার প্লাটুন বিজিবি মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) জেলা প্রশাসক মো. কামরুল আহসান তালুকদার গণপিটুনিতে দুইজন শ্রমিক নিহতের খবর নিশ্চিত করেছেন।

নিহত দুই নির্মাণ শ্রমিক হলেন- মধুখালী উপজেলার নওয়াপাড়া ইউনিয়নের ঘোপেরঘাট গ্রামের শাহজাহান খানের ছেলে আশরাফুল (২১) ও তার ভাই আশাদুল (১৫)।

এর আগে বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) উপজেলার ডুমাইন ইউনিয়নের পঞ্চপল্লী গ্রামের বারোয়ারী মন্দিরে আগুনের ঘটনা ঘটে। এরপর এই আগুন দেওয়ার অভিযোগে মন্দিরের পাশের স্কুলে নির্মাণকাজে নিয়োজিত শ্রমিকদের ওপর হামলা চালান স্থানীয়রা।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, হিন্দু অধ্যুষিত পঞ্চপল্লী গ্রামের ওই বারোয়ারি মন্দিরের কালী প্রতিমায় বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর আগুন লাগার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় স্থানীয় লোকজন বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। তারা মন্দির থেকে ২০ গজ দূরের পঞ্চপল্লী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ওয়াশরুম নির্মাণকাজে নিয়োজিত মুসলিম সাত শ্রমিককে সন্দেহ করে স্কুলের শ্রেণিকক্ষে অবরুদ্ধ করে মারপিট করে।

খবর পেয়ে মধুখালী থানা পুলিশ ও উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা ঘটনা স্থলে গেলে হামলাকারীরা তাদেরও অবরুদ্ধ করে রাখে, এবং হতাহতদের উদ্ধারে বাধা দেয়। পরে ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার ফরিদপুর, রাজবাড়ী ও মাগুরা জেলা থেকে অতিরিক্ত পুলিশ ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে প্রায় ৫ ঘণ্টা পর তাদের উদ্ধার করে মধুখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং ৪ জনকে ফরিদপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুইজন মারা যান। আহত আরও দুজনের অবস্থাও আশঙ্কাজনক।

এ বিষয়ে ফরিদপুরের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোর্শেদ আলম বলেন, এখানে কয়েকজন নির্মাণ শ্রমিক কাজ করছিলেন। উত্তেজিত জনতা ভেতরে ঢুকে তাদের লাঠি দিয়ে বেদম প্রহার করে ও ইট দিয়ে থেতলিয়ে গুরুতর আহত করে। খবর পেয়ে মধুখালী থানার ওসি ফোর্সসহ এখানে আসে। তাদের সঙ্গে মধুখালী উপজেলার ইউএনও ছিলেন। তারা এখানে এসে উত্তেজিত জনতার হাতে আটকে পড়েন। খবর পেয়ে আমরা ফরিদপুর থেকে অতিরিক্ত ফোর্সসহ এসে তাদেরসহ আহতদের উদ্ধার করে অ্যাম্বুলেন্সে ফরিদপুরে হাসপাতালে পাঠাই।

রাজধানীর শিশু হাসপাতালে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট

রাজধানীর শিশু হাসপাতালে আগুন। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর আগারগাঁওয়ে ঢাকা শিশু হাসপাতালের ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ৫ ইউনিট কাজ করছে।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) আগুন লাগার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস।

ফায়ার সার্ভিস নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার লিমা খানম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, শুক্রবার ১টা ৪৭ মিনিটে শিশু হাসপাতালে আগুন লাগার খবর পাওয়া যায়। খবর পেয়ে দ্রুত প্রথমে দুই ইউনিট ও পরে আরও তিন ইউনিট হাসপাতালে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা করছে। এখন পর্যন্ত ৫টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে।

তিনি জানান, প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ ও হতাহতের কোনো খবর জানা যায়নি।

জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন

শিব নারায়ণ দাস। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অন্যতম নকশাকার ও জাসদ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা শিব নারায়ণ দাস (৭৮) মারা গেছেন।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকাল ৯টা ২৫ মিনিটের দিকে তিনি রাজধানী ঢাকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের কেবিন ব্লকের আইসিইউতে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।

জানা গেছে, শিব নারায়ণ রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে চিকিৎসকদের পরামর্শে দ্রুত তাকে বিএসএমএমইউতে ভর্তি করা হয়।

১৯৭০ সালের ছয় জুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকবাল হলের (বর্তমান শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল) ১১৬ নম্বর কক্ষে রাত ১১টার পর পুরো পতাকার নকশা সম্পন্ন করেন। এ পতাকাই পরবর্তীতে ১৯৭১-এর দুই মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় উত্তোলিত হয়।

১৯৭০ সালের সাত জুন ঢাকার পল্টন ময়দানে অনুষ্ঠিত ছাত্রদের এক সামরিক কুচকাওয়াজে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অংশ গ্রহণের কথা ছিল। এই জন্য ছাত্রদের নিয়ে একটি জয়বাংলা বাহিনী, মতান্তরে 'ফেব্রুয়ারি ১৫ বাহিনী' গঠন করা হয়। ছাত্র নেতারা এই বাহিনীর একটি পতাকা তৈরির সিদ্ধান্ত নেন।

১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ পাকিস্তান দিবসে সমগ্র পূর্ব পাকিস্তানের বিভিন্ন স্থানে পাকিস্তানের জাতীয় পতাকার পরিবর্তে শিবনারায়ন দাশের নকশা করা বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয়।

১৯৭২ সালে শেখ মুজিবুর রহমানের সরকার শিবনারায়ন দাসের নকশা করা পতাকার মধ্যে মানচিত্রটি বাদ দিয়ে পতাকার মাপ, রঙ, ও তার ব্যাখ্যা সংবলিত একটি প্রতিবেদন দিতে বলে পটূয়া কামরুল হাসানকে। কামরুল হাসান দ্বারা পরিমার্জিত রূপটিই বর্তমানে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা।

সর্বশেষ সংবাদ

ফরিদপুরে মন্দিরে আগুন, সন্দেহের জেরে গণপিটুনিতে ২ ভাই নিহত
রাজধানীর শিশু হাসপাতালে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট
জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার খবর অস্বীকার ইরানের, তেহরানে বিমান চলাচল স্বাভাবিক
নওগাঁয় ভুয়া সিআইডি কর্মকর্তা গ্রেপ্তার
মানুষ এখন ডাল-ভাত নয়, মাছ-মাংস নিয়ে চিন্তা করে: প্রধানমন্ত্রী
দাঁড়িয়ে থাকা বাসকে পিকআপের ধাক্কা, ১০ পোশাককর্মী আহত
নতুন রেকর্ড গড়ে ইউরোপা লিগের সেমিতে লেভারকুসেন
ইরানে ইসরাইলের হামলা: লাফিয়ে বাড়ছে তেল ও স্বর্ণের দাম
মিয়ানমার থেকে পালিয়ে এলেন আরও ১৩ বিজিপি সদস্য
চুয়াডাঙ্গায় স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ করার লক্ষ্যে কিশোর-কিশোরীদের নিয়ে সেমিনার
ইরানে হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল
নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ, ডিপজলকে শোকজ
টাঙ্গাইলে সেরা ওসি হলেন আহসান উল্লাহ্, পেলেন শ্রেষ্ঠ সম্মাননা পুরস্কার
দেশে প্রতিদিন সড়কে প্রাণ হারাচ্ছেন ১৬ জনের বেশি
টানা তিনদিন চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড, হিট অ্যালার্ট জারি
তীব্র গরমে পশ্চিমবঙ্গে স্কুল ছুটি ঘোষণা
ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জাতিসংঘের 'প্রিমিয়াম টিম': সেনাপ্রধান
আগামীকাল ঢাকা মাতাবেন আতিফ আসলাম