শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৬ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

অভাবে মোড়ানো এক নারীর জীবন

ভারতের বিখ্যাত নারী প্রযোজক গুনিত মঙ্গা তার দেশকে দুটি অস্কারটি এনে দেওয়ার গৌরবে ভাসছেন। স্বল্পদৈর্ঘ্য শাখায় এবার তার নির্বাহী প্রযোজিত ‘দ্যা এলিফেন্ট হুইসপারস’ অস্কার নিয়ে ফিরেছে। এই ছবিটিতে আরো টাকা ঢেলেছেন-পরিচালক ও চিত্রনাট্যকার কার্তিকি গনজালভেস, দুগলাস ব্লুস ও অচিন জৈন।

৩৯ বছরের প্রযোজক গুনিতের একই শাখায় ‘প্রিয়ড: এন্ড অব সেনটেন্স’ একই রকম নির্বাহী প্রযোজনার সূত্রে ৯১তম অস্কারে, ২০১৮ সালে সেরা প্রামাণ্যচিত্রের অস্কার জয় করেছে। তবে জীবন কখনো ফুলের পাপড়ি বেছানো ছিল না গুনিতের জন্য। ভয়াবহ দু:স্বপ্নের মতো মেয়েবেলা কেটেছে। সম্পত্তি নিয়ে আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে বিবাদ থাকায় সেগুলো ভোগ করতে পারতেন না তারা। ফলে এক রুমের একটি পাঞ্জাবি ঘরে একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের কষ্টের জীবন বেছে নিতে হয়েছে তার বাবা-মাকে। মাকে এত দমন ও নিপীড়নের শিকার হতে হয়েছে যে, একবার মামারা গুনিতের মাকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারতে চেষ্টা করেছিল। তারপর তারা বাড়ি ছেড়ে পালালেন। এরপর থেকে তাদের ধার করে, করে জীবনযাপন করতে হয়েছে। অভাবের কোনো সীমা ছিল না। তারা আর পাঞ্জাবে নয়, দিল্লীতে থাকতেন।

গুনিত বলেছেন, ‘বাইরের বিশ্বের কাছে আমরা একটি সুখী পরিবার হিসেবে ছিলাম। তবে কেউই জানতেন না, দরজাগুলো বন্ধ করে দেওয়ার পর আমাদের পরিবারে কী ঘটত? একটি বড় বাড়িতে একটি ঘর নিয়ে আমরা থাকতাম। ভাইদের সঙ্গে সম্পত্তির ভাগাভাগি নিয়ে আমার মাকে যুদ্ধ করে যেতে হয়েছিল। তারা তাকে নিপীড়ন করেছিলেন। আমার মনে পড়ে, একবার তাদের ঝগড়া বিবাদ এমন অবস্থায় পৌঁছালো যে, মামারা মাকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারতে চেষ্টা করলেন। এরপর আমার বাবা পুলিশকে ডেকে নিয়ে আসলেন ও আমাদেরকে খাবলে নিয়ে নিলেন এবং তারপর আমাদের সবাইকে নিয়ে দৌড়ে বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে গেলেন।’

একটি নতুন বাড়িতে ওঠার পর এই পরিবারের সদস্যরা তাদের জীবনের দ্বিতীয় ইনিংসের শুরু করলেন। একানেও তাদের স্বপ্ন দেখানোর নায়িকা তার মা। তিনি নীচতলায় তিনটি শোবার ঘরের একটি বাসার স্বপ্ন দেখে বেড়াতেন। মায়ের এই স্বপ্নকে সত্যি করতে ১৬ বছর বয়স থেকেই গুনিত মঙ্গাকে কাজে নামতে হলো। তিনি বলেছেন, ‘আমরা আমাদের জীবনকে নতুনভাবে তৈরি করেছি। আমি মায়ের জন্য তিনটি পা দিলেই বাসায় ঢুকে পড়া যায় ও তিনটি শোবার ঘর আছে এমন একটি বাড়ি বাড়ি কিনে দেবার প্রতিজ্ঞা করেছিলাম। ফলে তখন থেকে আমাকে কাজে নামতে হয়েছিল। বিদ্যালয়ের লেখাপড়াকে ব্যালেন্স করতে হয়েছে ও রাস্তায়, রাস্তায় ঘুরে আমি পনির বিক্রি করতাম। কখনো একজন ঘোষক, কখনো বিক্রেতা, কখনো একজন ডিজে। কলেজে ভতি হওয়ার পর থেকে আমি মুম্বাইতে আসতে শুরু করলাম যেন ছবিতে কাজের সুযোগ পাই। একজন সমন্বয়ক বা কো-অর্ডিনেটর হতে চেয়েছিলাম ফিল্মে, এরপর একজন প্রডাকশন ম্যানেজার। যাই আমি আয় করতাম না কেন, আমার বাবা-মাকে আমাদের স্বপ্ন পূরণের জন্য দিয়ে দিতাম।’

ধীরে, ধীরে কিছু টাকা জমানোর পর এই পরিবারটি তাদের স্বপ্নটিকে আসলেই সফল করতে পেরেছিল। তারা একটি বাড়ি কেনার জন্য বায়না করেছিলেন। তবে যখন বাড়িটি তাদের হাতে তুলে দেওয়ার সময় হলো, এর ছয় মাসের ব্যবধানে গুনিত মঙ্গা তার বাবা ও মাকে হারিয়েছেন। তার মায়ের গলায় ক্যান্সার হয়েছিল। বাবা মারা গিয়েছেন কিডনি বিকল হয়ে যাওয়ায়। এরপর তার হৃদয় ভেঙে গেল ও পুরোপুরিভাবে মুম্বাইতে চলে এলেন। একটি পুরোপুরি বদলে যাওয়া জীবনের সন্ধানে তিনি নিজের ব্যাগগুলো গোছালেন এবং বাড়িটি বিক্রি করে দিলেন। তারপর টাকাগুলো নিয়ে বম্বেতে কাজ করতে চলে এলেন। নিজের জন্য সিনেমাতে শক্তি খরচ করার স্বপ্নটি বাতিল করে দিলেন ও এরপর থেকে তার পরিচালকদের স্বপ্নগুলোই হলো তার স্বপ্ন। সবসময় তাকে নিজের শক্তির ওপর নির্ভর করতে হয়েছে ও প্রতিদিন গড়ে ৪ ঘন্টা মোটে ঘুমাতে পারতেন। তখনো তাকে বাঁচিয়ে রেখেছিল সিনেমা বানানোর স্বপ্নই। কেননা, এই কাজটিকে তিনি সবসময় ভালোবাসতেন। তবে কাজটি তার জন্য কোনোদিনও সহজ ছিল না। দর্শক-তহবিল যোগাড় থেকে আন্তর্জাতিক বিক্রিগুলোর প্রতিটিতে তিনি তার মুখে একটি হাসি নিয়ে সমস্যাগুলোর মোকাবেলা করেছেন। তবে সবসময় একটিই অভাবে ভুগেছেন, সেটি হলো, তার পিতামাতার প্রশংসা ও তাদের অনুপস্থিতি।

গুনিত মঙ্গা বলেছেন, ‘আমি এখনো মনে করতে পারি, আমার বাবা তার স্বর্ণের খাদা বা শিখ পুরুষদের ধর্মীয় হাতের বালাটি বিক্রি করে দিলেন আমাকে বিদ্যালয়ের হয়ে প্রথম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরে যেতে। এর কারণটি হলো, তিনি আমাকে বিশ্বটি দেখাতে চেয়েছিলেন। কোনো ব্যাপারই ছিল না তারা কীভাবে এরপর সমস্যাগুলোর মোকাবেলা করেছেন দুজনে। ফলে আমার জীবনের সবচেয়ে আনন্দময় সময়গুলো-যেগুলো এসেছে ‘অস্কার’-উৎসবগুলোতে বা যখন আমরা ‘গ্যাংস অব ওয়াসিপুর’ এবং ‘দি লাঞ্চবক্স প্রযোজনা করেছি বা যখন নিজের প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানটি চালু করেছি (অচিন জৈন’র সঙ্গে মিলে তিনি তাদের ‘শিখিয়া এন্টারটেইমেন্ট’ শুরু করেছেন ২০০৮ সালে), সবসময়ই আমার চাওয়া ছিল বাবা-মা পেছনে আছেন।’

ওএফএস/এএস

নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ, ডিপজলকে শোকজ

ডিপজল। ছবি: সংগৃহীত

রাত পোহালেই বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন। এ নিয়ে এফডিসিতে উৎসবের আমেজ বইছে। এরইমধ্যে ডিপজলের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিয়েছেন সাদিয়া মির্জা নামে এক অভিনেত্রী।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) বিকেলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার খোরশেদ আলম খসরু বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, আমাদেরকে ভিডিও প্রমাণসহ এমন অভিযোগ করেন সাদিয়া মির্জা নামক এক প্রার্থী। বিষয়টি নিয়ে সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী ডিপজলকে ৬ ঘণ্টার মধ্যে একটি কারণ দর্শানোর চিঠি দিয়েছি। এদিকে সঠিক কারণ দর্শাতে না পারলে ডিপজলের প্রার্থিতা বাতিল বলে গণ্য হবে বলে জানান বর্তমান নির্বাচন কমিশনার খসরু।

এছাড়াও যদি অভিযোগ প্রমাণিত হয় ডিপজলের প্রার্থিতা বাতিল হয়ে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়লাভ করার সম্ভাবনা রয়েছে সাধারণ সম্পাদক পদে থাকা নিপুণ আক্তারের।

এ নিয়ে মিশা-ডিপজল প্যানেলের চিত্রনায়ক আলেকজান্ডার বোকে প্রশ্ন করলে তিনি জানান, আমরা এমনটি আভাস পেয়েছি নির্বাচনের আগেই একটি পক্ষ নির্বাচন বাঞ্চালের চেষ্টা করবে। তবে আমরা চাইবো সুষ্ঠ নির্বাচন হোক। এমন অভিযোগ আমরা অন্য প্যানেল থেকেও অনেক পেয়েছি কিন্তু তাতে আমরা গুরুত্ব দেইনি।

তিনি আরও বলেন, ডিপজল ভাই মহৎ মানুষ এমনিতেই দানবীর, সবাইকে টাকা-পয়সা দান করে থাকেন। এটা নিয়ে নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করলে বিষয়টি সুখকর হবে না।

তবে এ বিষয় নিয়ে কলি-নিপুণ প্যানেলের কেউ মুখ খোলেননি। কথা বলতে চাননি মিশা-ডিপজল পরিষদের অন্য সদস্যরাও।

নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকাল ৯টায় শিল্পী সমিতির কার্যালয়ে ভোটগ্রহণ শুরু হবে। দুপুরে বিরতি দিয়ে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত চলবে এই ভোট। পরে ভোট গণনা শেষে একইদিন ফলাফল প্রকাশ করা হবে। নির্বাচন উপলেক্ষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা বেশ জোরদার করা হয়েছে।

টাঙ্গাইলে সেরা ওসি হলেন আহসান উল্লাহ্, পেলেন শ্রেষ্ঠ সম্মাননা পুরস্কার

টাঙ্গাইলে সেরা ওসি হলেন আহসান উল্লাহ্। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

মাদক, সন্ত্রাস, বাল্যবিয়ে, ইভটিজিং- জুয়ারোধ, চাঞ্চল্যকর হত্যাকন্ডের দ্রুত সময়ে রহস্য উদ্‌ঘাটন করে আসামিদের গ্রেফতার, অপরাধ দমন এবং সর্বাধিক ওয়ারেন্ট তামিল লক্ষ্য পূরণ করাসহ ভালো কাজের বিশেষ ভূমিকা রাখার স্বীকৃতি স্বরূপ টাঙ্গাইল জেলার মধ্যে আবারও শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন মো. আহসান উল্লাহ্। তিনি জেলার ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।

এ নিয়ে জেলার মধ্যে চতুর্থবারের মতো সেরা ওসি নির্বাচিত হলেন তিনি। একইসাথে ভূঞাপুর থানাও শ্রেষ্ঠ হয়েছে এবং থানার এসআই, এএসআই ও কনস্টেবলসহ ৯ জন ক্রেস্ট সম্মাননা পেয়েছেন। তার এই অর্জনে উপজেলার সুধীজন, বিভিন্ন সামাজিক সেবামূলক সংগঠনের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সকালে জেলা পুলিশের উদ্যোগে পুলিশ লাইন্স মাল্টিপারপাস শেডে আয়োজিত মাসের কল্যাণ সভায় তাকে শ্রেষ্ঠ ওসির সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।

এ সময় ওসি আহসান উল্লাহ্’র হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট (পুরস্কার) তুলে দেন জেলা পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সার (বিপিএম) (অ্যাডিশনাল ডিআইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত)। এতে জেলা পুলিশের অন্যান্য কর্মকর্তাসহ জেলার বিভিন্ন থানার কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আহসান উল্লাহ্ বলেন, জেলা পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সার মহোদয় (অ্যাডিশনাল ডিআইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) এর দিক-নির্দেশনায় মাদক, সন্ত্রাস, বাল্য বিয়ে, ইভটিজিংরোধ ও চাঞ্চল্যকর হত্যাকন্ডের দ্রুত সময়ে রহস্য উদ্‌ঘাটন ও আসামিদের গ্রেফতারসহ বিশেষ অবদানের জন্য চতুর্থ বার আমাকে শ্রেষ্ঠ ওসি ও ভূঞাপুর থানাকে শ্রেষ্ঠ নির্বাচিত করা হয়।

ওসি আহসান উল্লাহ্ আরও বলেন- ভূঞাপুর থানার কর্মরত সকল পুলিশ সদস্য এবং উপজেলার সকলের সার্বিক সহযোগিতায় ভূঞাপুর থানার এমন এক সাফল্যময় গৌরব অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। এই অর্জন সকলের। তাছাড়া জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি ও থানা নির্বাচিত হওয়ায় আমাদের দায়িত্ববোধ আরও বেড়ে গেল। ভূঞাপুর থানা সকলের জন্য উন্মুক্ত। আগামী দিনগুলোতে আরও ভালো কিছু করতে ভূঞাপুর উপজেলাবাসীর সার্বিক সহযোগিতা সহযোগিতা কামনা করছি।

ক্যাপশন: সম্মাননা ক্রেস্ট গ্রহণ করছেন টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আহসান উল্লাহ্।

দেশে প্রতিদিন সড়কে প্রাণ হারাচ্ছেন ১৬ জনের বেশি

সড়ক দুর্ঘটনা। ফাইল ছবি

দেশে বেড়েই চলেছে সড়ক দুর্ঘটনা। লম্বা হচ্ছে মৃত্যুর মিছিল। ফরিদপুরে ঈদের পরদিন সড়কে মৃত্যু হয় ১৪ জনের। এই রেশ কাটতে না কাটতেই ঝালকাঠিতে সড়কে প্রাণ ঝরে আরও ১৪ জনের। গত তিন মাসের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, প্রতিদিন সড়কে প্রাণ যাচ্ছে ঝরছে ১৬ জনের বেশি।

বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ জানাচ্ছে, এ বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত দেশে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ১ হাজার ৬৩০টি। এতে মৃত্যু হয়েছে ১ হাজার ৪৭৭ জনের। আহত হয়েছেন ১ হাজার ৯২০ জন।

বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) তথ্য অনুযায়ী, এ বছরের জানুয়ারিতে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ৪৩৭টি, এতে মৃত্যু হয়েছে ৪০৪ জনের আর আহত হয়েছেন ৫১৪ জন। ফেব্রুয়ারিতে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ৫৬৯টি। এতে মারা গেছেন ৫২৩ জন আরও আহত হয়েছেন ৭২২ জন।

মার্চে সড়ক দুর্ঘটনা বেড়ে হয় ৬২৪টি। এতে আহত হন ৬৮৪ জন। মারা গেছেন ৫৫০ জন। এপ্রিল মাসের ১৬ দিনে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ২৬৯টি আর মৃত্যু হয়েছে ২৮৪ জনের। গড়ে প্রতিদিন সড়কে মৃত্যু হচ্ছে ১৬ জনেরও বেশি।

গত ৩ মাসে সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ঘটেছে মোটরসাইকেলে, যার সংখ্যা ৫৫৪টি, আর এতে মৃত্যু ৫০৪ জনের। আর সার্বিকভাবে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু চট্টগ্রাম বিভাগে।

বিআরটিএ বলছে, গেল বছরের প্রথম তিন মাসের তুলনায় দুর্ঘটনা এবং মৃত্যু দুটোই এবছর প্রথম তিন মাসে বেড়েছে।

সর্বশেষ সংবাদ

নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ, ডিপজলকে শোকজ
টাঙ্গাইলে সেরা ওসি হলেন আহসান উল্লাহ্, পেলেন শ্রেষ্ঠ সম্মাননা পুরস্কার
দেশে প্রতিদিন সড়কে প্রাণ হারাচ্ছেন ১৬ জনের বেশি
টানা তিনদিন চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড, হিট অ্যালার্ট জারি
তীব্র গরমে পশ্চিমবঙ্গে স্কুল ছুটি ঘোষণা
ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জাতিসংঘের 'প্রিমিয়াম টিম': সেনাপ্রধান
আগামীকাল ঢাকা মাতাবেন আতিফ আসলাম
এমপি-মন্ত্রীর স্বজনদের উপজেলা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে আ.লীগের নির্দেশনা
নওগাঁয় শান্ত বাহিনীর শাস্তির দাবিতে ঝাড়ু মিছিল ও মানববন্ধন
বিএনপি এখনও টার্গেটে পৌঁছাতে পারেনি: রিজভী
বিরামপুরে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত
বোতলজাত সয়াবিনের দাম বাড়ল, কমল খোলা তেলের
মুস্তাফিজের বদলে ইংল্যান্ড পেসারকে দলে নিল চেন্নাই!
যে কারণে দুবাইয়ে এমন ভারী বৃষ্টিপাত ও ভয়াবহ বন্যা
গায়েব হয়ে গেল জোভান-মাহির ফেসবুক ফ্যানপেজ!
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইরান একাই যথেষ্ট: চীন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ধান শুকানোর জায়গা দখল নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ৫০
ইসরায়েলের সঙ্গে গুগলের চুক্তি, প্রতিবাদ করায় চাকরি হারালেন ২৮ কর্মী
আইপিএল থেকে বিরতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রিকেটে ম্যাক্সওয়েল