সোমবার, ১৩ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৯ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নিয়মিত বোরকা পরছেন মাহি, অভিনয়কে বিদায় বলার ইঙ্গিত?

২০১২ সালে ‘ভালোবাসার রঙ’ সিনেমা দিয়ে চলচ্চিত্র অভিষেক হওয়ার পর মাহিয়া মাহিকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। অল্পদিনে হয়ে ওঠেন বাংলা চলচ্চিত্রের ‘অগ্নিকন্যা’। একাধিক ব্যবসা সফল ছবির নায়িকা তিনি। রোমান্টিক, অ্যাকশন, কমেডি, গ্রামীণ, শহুরে যেখানে যেমন, মাহি সেখানে তেমন আকার ধারণ করতে পারেন! নিজের অভিনয় নৈপুণ্যে মাহি কয়েক বছরে নিজেকে নিয়ে গেছেন শীর্ষ নায়িকাদের কাতারে। সম্প্রতি বিভিন্ন ঘটনায় তার মধ্যে পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। জাজ মাল্টিমিডিয়ার সঙ্গে চুক্তি বাতিল, বিবাহবিচ্ছেদ, পূনরায় বিয়ে, ওমরা পালন, ফোনকল ফাঁস ইত্যাদি ঘটনা তার ওপর প্রভাব ফেলেছে। এ অবস্থায় ভক্ত-অনুরাগীরা দেখছেন এক নতুন মাহিকে।

কিছুদিন আগে ওমরা থেকে ফেরার পর যেন পাল্টে গেছেন দেশের আলোচিত অভিনেত্রী মাহিয়া মাহি। নিজেকে আড়ালে রেখেছেন, অভিনয় থেকে নিজেকে দূরে রেখেছেন। গণমাধ্যমের মুখোমুখিও হচ্ছেন না। শুক্রবার (১৭ ডিসেম্বর) বোরকায় আবৃত এক নারীর ছবি পোস্ট করলেন মাহি, যা নিয়ে ভক্ত-অনুরাগীদের মাঝে কৌতুহলের সীমা নেই। নিজের ফেসবুকে ছবিটি পোস্ট না করলে বোঝার উপায় নেই যে, বোরকা পরিহিত এই নারী অভিনেত্রী মাহি। মাহির কাছের এক বন্ধু জানিয়েছেন, নিয়মিতই বোরকা পরছেন তিনি। আর মাহির পাল্টে যাওয়া রূপ দেখে অনেক পরিচালক শঙ্কা প্রকাশ করেছেন, অভিনয়কে বিদায় বলতে পারেন তিনি।

চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্টদের শঙ্কা তৈরি হওয়ার কারণও আছে কিছু। কয়েকদিন আগে ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে জানিয়েছেন, ইমনের বিপরীতে ‘কাগজের বৌ’ সিনেমা করছেন না তিনি। অভিনয়কে বিদায় দিয়ে তিনি পুরোটা সময় তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ‘ভারা’-তে সময় দিতে চান। এটা একটা অনলাইন শপ। এখানে মেয়েদের সবকিছুই পাওয়া যায়। উত্তরা ১২ নাম্বার সেক্টরে ছোট্ট একটা অফিস আছে তার। অনলাইনে অর্ডার এলে বিক্রিবাট্টা সেখান থেকেই চলে। ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ‘ভারা’ নিয়ে মাহি নাকি সাজাতে চান তার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা।

মাহি তার নিকটজনদের বলেছেন, তিনি যখন সিনেমা থেকে চলে যাবেন, তখন ‘ভারা’ নিয়েই থাকবেন। এই প্রতিষ্ঠানটি বড় করবেন। বিভিন্ন জায়গায় শো-রুম চালু করবেন। মানে সিনেমা ছেড়ে ব্যবসার দিকে মনোযোগী হবেন।

শোনা যাচ্ছে, মাহির হাতে যেসব সিনেমা আছে সেগুলোর কাজ শেষ করেই চলচ্চিত্রকে বিদায় জানাবেন তিনি। বর্তমানে মাহির হাতে রয়েছে- ‘নরসুন্দরী’, ‘মাফিয়া’, ‘অহংকারী বউ’, ‘গ্যাংস্টার’সহ বেশ কিছু সিনেমা। এসব সিনেমার সংশ্লিষ্ট পরিচালক, প্রযোজকদের আশা, মাহি দ্রুতই শুটিংয়ের শিডিউল দেবেন। সিনেমার বাকি কাজ সমাপ্ত করবেন।

সম্প্রতি নতুন করে ঘর বেঁধেছেন মাহিয়া মাহি। তার স্বামীর নাম রাকিব সরকার। তিনি ব্যবসায়ী ও গাজীপুরে এক রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান। তিনি নিজেও রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। এটি মাহি এবং রাকিবের দ্বিতীয় বিয়ে। রাকিবের আগের ঘরে এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে।

এর আগে সিলেটের ব্যবসায়ী পারভেজ মাহমুদ অপুকে ২০১৬ সালে ভালোবেসে বিয়ে করেন মাহিয়া মাহি। বিয়ের এক বছর না যেতেই তাদের মধ্যে বিচ্ছেদের কথা শোনা যাচ্ছিল। অবশেষে সব জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে গেল মে মাসে অপুর সঙ্গে বিচ্ছেদের ঘোষণা দেন মাহি। তারপরই রাকিবের সঙ্গে ঘর বাঁধেন এই অভিনেত্রী।

Header Ad
Header Ad

ভ্যাট বাড়ানোর কারণ জানালেন খাদ্য উপদেষ্টা

খাদ্য উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার। ছবি: সংগৃহীত

সরকারের রাজস্ব ঘাটতি মেটাতেই কিছু পণ্যের ওপর ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার। সোমবার (১৩ জানুয়ারি) সকালে মাদারীপুর সার্কিট হাউসে এক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

ভ্যাট বাড়ানোর কারণ ব্যাখ্যা করে খাদ্য উপদেষ্টা বলেন, সরকারের রাজস্ব প্রয়োজন। প্রচুর ভর্তুকিও লাগে। এ অর্থ কোথাও না কোথাও থেকে সংগ্রহ করতে হয়। তাই কিছু পণ্যের ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে, এতে তেমন কোনো অসুবিধা হবে না।

খাদ্য আমদানির ব্যবস্থা করা হয়েছে জানিয়ে আলী ইমাম মজুমদার বলেন, এ বছর অকাল বন্যায় আমন ধানের ক্ষতি হয়েছে। এতে খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে ছিল। সেই ঘাটতি পূরনের জন্য বর্তমান সরকার চেষ্টা চালাচ্ছে। বিদেশ থেকে খাদ্য আমদানির ব্যবস্থা করা হয়েছে। আগামীতে ভালো ফসল হবে, ইরি ধানের বাম্পার ফলন হলে চাল বিদেশ থেকে আমদানি করতে হবে না।

তিনি আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব বিদেশ থেকে খাদ্য আমদানি করা এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে সেই খাদ্য সঠিকভাবে পৌঁছানো। দেশের চালের বাজার স্থিতিশীল রাখতে আমদানি কার্যক্রম সহায়ক হবে। ওএমএস-এর সুবিধা বাড়ানোর চিন্তা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে প্রতি উপজেলায় দুই টন করে চাল দেওয়া হয়েছে। খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতে আগামী দুই মাস দেশের ৫০ লাখ উপকারভোগী মাত্র ১৫ টাকা কেজিতে ৩০ কেজি করে চাল পাবেন।

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের দুর্নীতি নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আলী ইমাম মজুমদার বলেন, খাদ্য মন্ত্রণালয়ে কিছু অনিয়ম রয়েছে, সেই সম্পর্কে দুদক অনুসন্ধান করছে। ভবিষ্যতে এ অনুসন্ধান চলবে বলেও জানান তিনি।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন মাদারীপুর জেলা প্রশাসক ইয়াসমিন আক্তার, পুলিশ সুপার মো. সাইফুজ্জামান, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মো. হাবিবুল আলম প্রমুখ।

Header Ad
Header Ad

মাহফিলে ‘তুমি’ সম্বোধন করা নিয়ে যে ব্যাখ্যা দিলেন আজহারী

মিজানুর রহমান আজহারী। ছবি: সংগৃহীত

ওয়াজ মাহফিলে শ্রোতাদের উদ্দেশে "তুমি" সম্বোধন করার বিষয়ে সম্প্রতি সমালোচনার মুখে পড়েন জনপ্রিয় ইসলামিক স্কলার মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী। তবে এ নিয়ে তিনি নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট দিয়ে বিষয়টির ব্যাখ্যা দিয়েছেন।

সোমবার (১৩ জানুয়ারি) দুপুরে স্ট্যাটাসে আজহারী জানান, তিনি সাধারণত শ্রোতাদের "আপনি" বলেই সম্বোধন করেন। তবে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে বেশি স্নেহবোধ থেকেই মাঝে মাঝে কিশোর এবং তরুণ শ্রোতাদের "তুমি" সম্বোধন করেন।

নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে তিনি লিখেছেন, ‘আমি মাহফিলগুলোতে সাধারণত শ্রোতাদেরকে ‘আপনি’ বলে সম্বোধন করি। মাঝে মাঝে কিশোর ও তরুণ শ্রোতাদের ‘তুমি’ বলে এড্রেস করি। কখনো ঢালাওভাবে ‘তুমি’ সম্বোধন করি না’।

তিনি আরও বলেন, ‘একটা সময় ছিল যখন মাহফিলগুলোতে বেশিরভাগ শ্রোতা ছিলেন বয়স্করা। পঞ্চাশ কিংবা ষাটোর্ধ্ব মুরুব্বিরা। আলহামদুলিল্লাহ সময় বদলেছে। এখন মাঠে জেন-জি দেরকে আমরা শ্রোতা হিসেবে পাচ্ছি। তরুণ প্রজন্মের এই ছেলেগুলো আপনি-র চেয়ে তুমি বললেই বেশী উৎফুল্ল হয়। আর তুমি বলে, আমিও সহজেই তাদের সাথে কানেক্ট করতে পারি’।

পোস্টের শেষে তিনি বলেন, ‘মূলত ওদেরকে বেশি আপন করে নিতেই, স্নেহভরে এই ‘তুমি’ সম্বোধন। আপনি-তুমির মিশেলে চলুক না আমাদের ভাবের এই আদান প্রদান’।

উল্লেখ্য, ২০২০ সালে রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে এবং গবেষণার উদ্দেশ্যে তিনি মালয়েশিয়া চলে গিয়েছিলেন। এরপর দীর্ঘ সময় পর গত বছরের ডিসেম্বরে দেশে ফিরে মাহফিলে অংশ নেন। সম্প্রতি তার তাফসীর মাহফিল ঘিরে সিলেটের এমসি কলেজ মাঠে জড়ো হয়েছিলেন লক্ষাধিক শ্রোতা। বিপুল সমাগমের কারণে মাহফিল পরিচালনায় বেগ পেতে হয় মিজানুর রহমান আজহারীকে।

মঞ্চের ঠিক সামনের সারিতে উপস্থিত শ্রোতাদের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। বেশ কয়েকবার পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন মাওলানা আজহারী। শেষ পর্যন্ত মোনাজাতের মাধ্যমে মাহফিল সংক্ষিপ্ত করেন। এসময় মোনাজাত শুরুর আগে অনেকটা বিরক্তির সুরেই মিজানুর রহমান আজহারী বলে উঠেন, ‘সিলেট আজকে কী করেছ, এটা মনে থাকবে’।

Header Ad
Header Ad

ঝগড়ায় ভালোবাসা বেড়ে যায় দ্বিগুণ, বলছে গবেষণা

প্রতীকী ছবি

সম্পর্কে তিক্ত মধুর ,আনন্দ- বেদনা মিশ্রণের ফলশ্রুতিতে প্রকৃত ভালোবাসার জন্ম হয়। সম্পর্কে মাঝে যেমন সুখ আছে তেমনি ঝগড়াতে সম্পর্কের মাঝে ফাটলের পর্যায়ে চলে যায়।

আবার মান অভিমান, ঝগড়া ভুলে একে অন্যের কাছেই ছুটে যায়। তখন নাকি ভালোবাসার গভীরতা আরও বেড়ে যায়। প্রেম-ভালোবাসায় মানুষ যেমন একে অন্যকে ছাড়া থাকতে পারে না।

ঝগড়া কি শুধু সম্পর্ক নষ্ট করে? মোটেও না, বরং ঝগড়া করলে সম্পর্ক আরও দৃঢ় ও মজবুত হয়। আবার ভালোবাসাও বাড়ে দ্বিগুণ। গবেষণা বলছে, রাগ পুষে না রেখে বরং মন খুলে ঝগড়া করে সম্পর্কের যত্ন নিন। সবারই নিজস্ব মত প্রকাশের অধিকার আছে।

তবে তাই বলে এই ছোট ছোট ঝগড়া অশান্তিগুলোকে বড় করে দেখবেন না। মনে রাখবেন ঝগড়া না হওয়াটাই বরং অস্বাভাবিক। ঝগড়া করলে মন হালকা হয়। অন্যদিকে ঝগড়া না করলে ভেতরে জমা কথা এক সময় মানসিক রোগের কারণ হতে পারে। জানলে অবাক হবেন যে, ঝগড়া করলেও মেলে উপকার। চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক-

অভিমান দূর হয়
ঝগড়ায় মনে পুষে রাখা অভিমান দূর হয়। সঙ্গীর যে কোনো কাজ খারাপ লাগতেই পারে।তবে সেই খারাপ লাগা নিজের মধ্যে পুষে না রেখে মুখের উপর বলে দিন। দেখবেন সব ধরনের ভুল বোঝাবুঝির অবসান ঘটবে। হয়তো মনোমালিন্য হতে পারে। মুষলধারে বৃষ্টি শেষে যেমন আকাশ পরিষ্কার হয়ে যায়, তেমনই দীর্ঘ ঝগড়ার শেষে মান-অভিমান দুজনকে আরও কাছাকাছি নিয়ে আসে। এতে সম্পর্ক আরও মজবুত ও দৃঢ় হয়।

ধৈর্যশক্তি বাড়ায়
দাম্পত্য জীবনে ঝগড়া দুজনকে আরও ধৈর্যশীল করে তোলে। অনেকক্ষণ ঝগড়ার পর আপনার হয়তো ক্লান্ত লাগতে পারে কিংবা অশান্তি বাড়াতে না চাইলে চুপ হয়ে যেতে পারেন। এর অর্থ হলো আপনি ধৈর্য্যধারণ করছেন। আপনার এমন মনোভাব দেখে একসময় সঙ্গীও চুপ হয়ে যাবেন। এ কারণে ঝগড়া মানুষকে ধৈর্যশীল করে তোলে।

সম্পর্ক মজবুত হয়
ঝগড়ায় মন হালকা হয়, এমনটিই বলছেন মনোবিদরা। বর্তমানের যান্ত্রিক জীবনে সবাই ব্যস্ত। একে অপরকে যথেষ্ট সময় দিতে পারেন না অনেক দম্পতিই। তাদের ক্ষেত্রে ঝগড়া সম্পর্ককে আরও মজবুত করে। এমন দম্পতিরা প্রয়োজনে অকারণেই ঝগড়া করুন। সারা সপ্তাহ সঙ্গীর প্রতি যত রাগ অভিমান পুষে রেখেছেন সব বলে দিন। মন হালকা করুন।

বিশ্বাস বাড়ে, সন্দেহ দূর হয়
বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দাম্পত্যে ঝগড়া হতে পারে। এর ফলে বিশ্বাসের ভিত আরও মজবুত হয়। কারণ ঝগড়ার মাধ্যমে মনের লুকানো ক্ষোভ ও অভিমান প্রকাশ পায়। এর ফলে দুজনের বিশ্বাসের বন্ধনটা অনেক দৃঢ় হয়। অনেকেই সঙ্গীর প্রতি সন্দেহপ্রবণ হয়ে ঝগড়া কিংবা অশান্তি করেন। এক্ষেত্রে সঙ্গীও নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করার চেষ্টা করে, সব মিলিয়ে দুজনের মধ্যকার অবিশ্বাস ও সন্দেহ দূর হয়ে যায় মুহূর্তেই।

 

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভ্যাট বাড়ানোর কারণ জানালেন খাদ্য উপদেষ্টা
মাহফিলে ‘তুমি’ সম্বোধন করা নিয়ে যে ব্যাখ্যা দিলেন আজহারী
ঝগড়ায় ভালোবাসা বেড়ে যায় দ্বিগুণ, বলছে গবেষণা
শেখ হাসিনাসহ গণহত্যায় জড়িতদের গুরুত্বপূর্ণ কল রেকর্ড প্রসিকিউশনের হাতে
রুপির দাম সর্বকালের সর্বনিম্ন, এক ডলারে ৮৬ রুপি
যুক্তরাষ্ট্রে আমন্ত্রণ নিয়ে বিভ্রান্তি, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ
নগদে ২৩০০ কোটি টাকার অনিয়ম, অবৈধ ই-মানি ৬০০ কোটি: গভর্নর
রাজনৈতিক চাপের মুখে বিএমডিএ, নিয়োগ বাতিল হচ্ছে সাড়ে ৪ হাজার কর্মচারীর!
সীমান্তে ভারতীয় বিএসএফের বর্বরতা, ১ দশকে নিহত ২৮৯ বাংলাদেশি
১০ হাজার অবৈধ প্রবাসীকে ফেরত পাঠালো সৌদি আরব
রাজশাহীর সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ
সায়ান এফ রহমান ব্রিটিশ রাজার দাতব্য সংস্থায় ‘আড়াই লাখ পাউন্ড’ দান করেন  
জবির গেটে তালা ঝুলিয়ে অনশন করছেন শিক্ষার্থীরা
বাবা হারালেন জনপ্রিয় নির্মাতা রায়হান রাফী
অতিবৃষ্টিতে সবুজ হচ্ছে সৌদির মরুভূমি, যা কেয়ামতের আলামত
যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত উভয়েই স্থিতিশীল বাংলাদেশ দেখতে চায়: ভারতের মার্কিন রাষ্ট্রদূত  
দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আনন্দ মোহন কলেজ হল বন্ধ ঘোষণা  
সীমান্তে উত্তেজনা এড়ানোর আহ্বান বাংলাদেশের  
দেশের মোবাইল ইন্টারনেট নিয়ে সুখবর দিলো বিটিআরসি  
নিজে নিজে হাঁটতে পারছেন খালেদা জিয়া