
প্রখ্যাত রকস্টার জেমসের জন্মদিন আজ
০২ অক্টোবর ২০২৩, ০২:৩৯ পিএম | আপডেট: ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ১১:৫৫ এএম

‘পাগলা হাওয়ার তরে’, ‘গুরু ঘর বানাইলা কী দিয়া’, ‘সুন্দরী তমা আমার’, ‘লিখতে পারি না কোন গান’, ‘তোর প্রেমেতে অন্ধ হলাম’, ‘আমি তারায় তারায় রটিয়ে দেব’, ‘লেইস ফিতা লেইস’, ‘লাগ ভেলকি লা’, ‘দুষ্ট ছেলের দল’, ‘এই গানই শেষ গান’। এই গানগুলো শুনলেই চোখের সামনে ভেসে আসে গিটার হাতে ঝাঁকড়া চুলের গুমোট মুখের কঠিন একটা চেহারা। ভক্তদের কাছে তিনি ‘গুরু’। অনেকের কাছে তিনি নগর বাউল। তার ভারি কণ্ঠে মাতোয়ারা সব বয়সের সংগীতপ্রেমীরা। তার কনসার্ট মানে আলাদা এক উদ্দীপনা, প্রাণোচ্ছ্বলতা। যেতেই হবে, না গেলে যেন মিস করে ফেলবে অনেক কিছু। এমন একটা ভাবনা।
বাংলাদেশের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী নগর বাউল জেমসের ৫৯তম জন্মদিন আজ। এই রকস্টারের জন্ম ১৯৬৪ সালে নওগাঁয়, বড় হয়েছেন চট্টগ্রামে। তাঁর পুরো নাম ফারুক মাহফুজ আনাম জেমস। দেশ ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নগর বাউল জেমস নামেই তাঁর অধিক পরিচিতি।
পরিবারের দ্বিমতে শুরু করেন সংগীতচর্চা। জেমসের গায়কজীবন চাননি বাবা–মা; আর তাই অভিমানী জেমসকে ছাড়তে হয় ঘর। ঘর থেকে পালিয়ে জেমসের ঠিকানা হয় চট্টগ্রামের কদমতলীর পাঠানটুলী রোডে মতিয়ার পুলের আজিজ বোর্ডিংয়ের ৩৬ নম্বর কক্ষে। সেখানে থেকেই তার সংগীতের মূল ক্যারিয়ার শুরু হয়। আজিজ বোর্ডিংয়ে গানের কথা আর সুরের নেশায় ঘুমহীন অনেক রাত কেটেছে জেমসের। সেই স্মৃতিময় আজিজ বোর্ডিং স্মরণে জেমস গেয়েছিলেন একটি গান। তিনি নিজেই গানটি লিখেছিলেন।
১৯৮০ সালে জেমস প্রতিষ্ঠা করেন ব্যান্ড ‘ফিলিংস’। সাত বছর পর এই ব্যান্ডের হয়ে প্রথম অ্যালবাম ‘স্টেশন রোড’ প্রকাশ করেন। এর কিছু গান দারুণ সাড়া পায়। পরের বছর ‘অনন্যা’ শীর্ষক একটি একক অ্যালবাম নিয়ে আসেন তিনি, যা তাঁকে সংগীত ইন্ডাস্ট্রিতে প্রতিষ্ঠিত করে।
জেমসের গান মানেই কথা ও সুরের এক অনন্য মিশেল। নগর বাউল ব্যান্ডের লিড গিটারিস্ট ও ভোকালিস্ট জেমস। প্রথমে এই ব্যান্ডের সদস্য ছিলেন ফান্টি (ড্রামস), স্বপন (বেজ গিটার), প্যাবলো (ভোকাল ও পিয়ানোবাদক)। তখন জিম মরিসন, মার্ক নাফলার, এরিক ক্ল্যাপটনের গাওয়া গান কাভার করতেন।
ভালো কিছু করার তাড়নায় জেমস একসময় ছাড়েন প্রিয় চট্টগ্রাম। আশির দশকের মাঝামাঝি চলে আসেন ঢাকায়। নতুনভাবে ফিলিংসে যুক্ত হন বেজ গিটারে আওরঙ্গজেব বাবু ও কিবোর্ডে তানভীর। ফিলিংসে পরে যুক্ত হন অর্থহীন ব্যান্ডের বেজবাবা সুমন। নতুন ব্যান্ড, নতুন ধারার গান নিয়ে ১৯৮৭ সালে ফিলিংস প্রকাশ করে প্রথম অ্যালবাম ‘স্টেশন রোড’। এই অ্যালবামের ‘ঝরনা থেকে নদী’, ‘স্টেশন রোড’, ‘আমায় যেতে দাও’, ‘রূপ সাগরে ঝলক’ শ্রোতার মনে দাগ কাটে। পরের বছর ‘অনন্যা’ অ্যালবাম সুপারহিট হয়। এরপর প্রকাশিত হয় ‘জেল থেকে বলছি’, ‘নগরবাউল’, ‘লেইস ফিতা লেইস’, ‘কালেকশন অফ ফিলিংস’, ‘দুষ্টু ছেলের দল’, ‘বিজলি’ । জেমসের একক অ্যালবামগুলো হলো ‘অনন্যা’, ‘পালাবি কোথায়’, ‘দুঃখিনী দুঃখ করো না’, ‘ঠিক আছে বন্ধু’, ‘আমি তোমাদেরই লোক’, ‘জনতা এক্সপ্রেস’, ‘তুফান’ ও ‘কাল যমুনা’।
শুরু থেকেই গিটার বাজানোয় দারুণ পটু ছিলেন জেমস। আর তার কণ্ঠের মোহ সে তো অদ্বিতীয়। শুধু গানই গাওয়াই নয়, গান লেখার পাশাপাশি সুরও করেন এই শিল্পী। দীর্ঘ ক্যারিয়ারে নিজের লেখা গানের পাশাপাশি কবি শামসুর রাহমান, প্রিন্স মাহমুদ, সিবলির লেখা গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। বাংলা চলচ্চিত্রের গানেও কণ্ঠ দিয়েছেন জেমস।সেখানেও তিনি সফল।
নব্বইয়ের দশকের পুরোটা সময় তরুণদের কণ্ঠে শোনা যেত জেমসের বিখ্যাত সব গান। সুপারহিট সেই গানগুলো আজও মুগ্ধতা ছড়ায় চারপাশে। জেমসের গানের জনপ্রিয়তা শুধু দেশে নয়, পৌঁছেছে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও। ২০০৪ সালে কলকাতার সংগীত পরিচালক প্রিতমের সঙ্গে গান নিয়ে কাজ করেন জেমস। শুধু বাংলা গান নয়, বলিউডে হিন্দি গান গেয়েও জনপ্রিয়তা অর্জন করেন জেমস। ২০০৫ সালে বলিউডে গ্যাংস্টার চলচ্চিত্রে প্লেব্যাক করেন। চলচ্চিত্রে তার গাওয়া ‘ভিগি ভিগি’ গানটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায় এবং এক মাসেরও বেশি সময় গানটি বলিউড টপচার্টের শীর্ষে ছিল। ২০০৬ সালে আবারও বলিউডের ছবিতে কণ্ঠ দেন। ২০০৭ সালে তিনি ‘লাইফ ইন এ মেট্রো’ চলচ্চিত্রে প্লেব্যাক করেন। চলচ্চিত্রে তার গাওয়া গান দুটি হল রিশতে এবং আলবিদা। আর তাতেই বাজিমাত। এই গানগুলো শ্রোতাদের মুখে মুখে। তবে ২০১৩ সালে ‘ওয়ার্নিং’ সিনেমার ‘বেবাসি’ গানের পর আর বলিউডে পাওয়া যায়নি জেমসকে।
এ বিষয়ে ভক্তদের আগ্রহ থাকলেও গত ৯ বছরে একেবারেই মুখ খোলেননি জেমস। এ বছরের ৩০ এপ্রিল নিজের গাওয়া নতুন গান ‘আই লাভ ইউ’ প্রকাশের দিন বলেছিলেন, ‘বলিউডে তখন ক্যারিয়ার গড়তে পারতাম। খুব সহজ ছিল। কিন্তু সেখানে স্থায়ী হলে আমাকে বাংলাদেশটা ছাড়তে হতো। যেটা আমাকে দিয়ে সম্ভব নয়। আরও বড় প্রলোভন দিলেও দেশ আমি ছাড়তে প্রস্তুত নই। তাই আর বলিউডে কন্টিনিউ করা হয়নি। বিশ্বজোড়া খ্যাতি সত্ত্বেও জেমসের পা বরাবরই থেকেছে মাটিতে। সাদামাটা চালচলন, সৃষ্টির প্রতি নৈবেদ্য এবং ফটোগ্রাফির প্রতি ভালোবাসা বার বার রক তারকার খ্যাতির আড়ালে তার আপামর মানুষের শিল্পী পরিচয়কেই সামনে এনেছে।
সংগীতের জন্য সেদিন যদি তিনি ঘর ছেড়ে না পালাতেন তাহলে আজ আমরা পেতাম না সংগীতের একজন কিংবদন্তীকে। যে কিংবদন্তির সুরের মূর্ছনায় চার দশক ধরে ডুবে আছি আমরা।
চলচ্চিত্রে সর্বশেষ এই শিল্পীকে ২০১৭ সালে ‘সত্ত্বা’ ছবিতে গাইতে দেখা যায়। এই ছবির ‘তোর প্রেমেতে অন্ধ আমি’ গানটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে এবং সেই বছর জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারও অর্জন করে।

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা শুক্রবার
০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৩:২৬ পিএম | আপডেট: ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৩:৩৫ পিএম

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ ২০২৩-এর প্রথম গ্রুপের (রংপুর, বরিশাল ও সিলেট বিভাগ) আওতাধীন জেলাগুলোর লিখিত পরীক্ষা আগামীকাল শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত জেলা পর্যায়ে অনুষ্ঠিত হবে।
বৃহস্পতিবার (০৭ ডিসেম্বর) প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত জানান, শুক্রবার সকাল ১০.০০ টা থেকে ১১.০০ টা পর্যন্ত জেলা পর্যায়ে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
শাহ রেজওয়ান হায়াত আরও জানান, সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা অনুষ্ঠানের জন্য প্রয়োজনীয় সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। এ সংক্রান্ত সকল প্রকার সামগ্রী এরইমধ্যে জেলায় পাঠিয়েও দেয়া হয়েছে। প্রতিটি কেন্দ্রে ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
উল্লেখ্য, তিন বিভাগের ১৮টি জেলায় (রংপুর ৮, বরিশাল ৬, সিলেট ৪) এবারের পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩ লাখ ৬০ হাজার ৬৯৭ জন। কেন্দ্রের সংখ্যা ৫৩৫ এবং কক্ষের সংখ্যা ৮১৮৬।
পরীক্ষা-সংক্রান্ত জরুরি প্রয়োজনে সংশ্লিষ্টদের ০২৫৫০৭৪৯৬৯ নম্বরে যোগাযোগ করার অনুরোধ জানানো হয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের পক্ষ থেকে।
বিভাগ : শিক্ষা
বিষয় : শিক্ষক-নিয়োগ-পরীক্ষা , নিয়োগ , পরীক্ষা , লিখিত-পরীক্ষা , প্রাথমিক-শিক্ষা-অধিদফতর

১০ কোটি টাকা পুরস্কার পেলেন বাড়ির উঠোনে স্কুল প্রতিষ্ঠা করা শিক্ষক
০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ০২:৫১ পিএম | আপডেট: ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৩:৩৫ পিএম

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের বিনামূল্যে লেখাপড়া করানোর উদ্দেশে মাত্র ১৩ বছর বয়সে নিজের বাড়ির উঠোনে একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেছিলেন পাকিস্তানের রিফাত আরিফ । কিন্তু অর্থের অভাবে রিফাতের কাছে ছিল না কোনো শিক্ষক কিংবা ভবন । কিন্তু মনোবল ছিল অটুট । আজ সেই মনোবল স্বপ্নকে পুঁজি করেই রিফাত আরিফ এখন সারা বিশ্বের শিক্ষকের কাছে আইকন। অর্থের অভাবে যিনি স্কুল চালাতে পারছিল না । তিনিই আজ কোটিপতি বনে গেলেন ।
পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম এক্সপ্রেস ট্রিবিউন জানিয়েছে, রিফাত আরিফ ‘সিস্টার জেফ’ নামেও পরিচিত। এই নারী শিক্ষাবিদের জন্ম পাকিস্তানের গুজরানওয়ালায়। স্কুল চালানোর অর্থ জোগাড়ের জন্য তিনি একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতেন। সেই প্রতিষ্ঠানে প্রতিদিন আট ঘণ্টা কাজ করার পর সন্ধ্যায় স্কুলে ফিরে এসে চার ঘণ্টা ছেলেমেয়েদের পড়াতেন। রিফাতের এই পরিশ্রম বৃথা যায়নি। দীর্ঘ ২৬ বছর পর তাঁর স্কুলে এখন শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২০০ জন। সবাইকেই তিনি বিনামূল্যে শিক্ষা দেন।

রিফাতের এই মহানুভবতার জন্য গত মাসে তিনি ইউনেস্কোর ‘গ্লোবাল টিচার’ অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন। ফ্রান্সের প্যারিসে পুরস্কার গ্রহণের মঞ্চে দাঁড়িয়ে রিফাত বলেন, শিক্ষকতা নিছক কোনো পেশা নয়। এটি এমন এক পেশা, যা পরবর্তী প্রজন্মকে তৈরি করে। আসুন, আমরা প্রতিটি শিশুকে শেখার সুযোগ দেই, স্বপ্ন দেখার সুযোগ দেই এবং তাদেরকে ইতিবাচকভাবে বেড়ে উঠতে দেই।
পুরস্কার হিসেবে ১০ লাখ ডলার পেয়েছেন রিফাত, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১০ কোটি টাকা। পুরস্কারের এই পুরো অর্থই তিনি শিক্ষাখাতে ব্যয় করার ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘পাকিস্তানের অনেক ছোট শহরে পর্যাপ্ত স্কুল নেই, শিক্ষক নেই। অনেক শিশু শিক্ষার অধিকার থেকে বঞ্চিত। তাদের দিকে আমাদের নজর দিতে হবে।’
রিফাত আরিফ বলেছেন, পুরস্কারের এই অর্থ দিয়ে তিনি অনাথ শিশুদের জন্য একটি স্কুল ও আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ করবেন। সারা পৃথিবী থেকে শিক্ষকদের নিয়ে এসে শিশুদের বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষা দেওয়ার পরিকল্পনা আছে বলেও জানান তিনি।

প্রতিদিন ঘি খেলে যে উপকারিতা
০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ০২:৩২ পিএম | আপডেট: ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৩:৩৫ পিএম

গরম ভাতের সঙ্গে এক চামচ ঘি খেতে পছন্দ করেন অনেকেই। ঘি শুধু স্বাদে এবং গন্ধে অতুলনীয় নয়, এর স্বাস্থ্যগুণও রয়েছে অনেক। রান্নার স্বাদ বৃদ্ধিতে ঘি’য়ের জুড়ি নেই।
ঘি’তে থাকা অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, ভিটামিন, খনিজ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এর পাশাপাশি শরীরের প্রতিটি পেশি শক্তিশালী করে, মেদ ঝরায়, হাড় মজবুত করে, শরীরের প্রতিটি কোষ সচল রাখে। অনেকের ধারণা, ঘি খেলেই ওজন বাড়ে।
পুষ্টিবিদরা বলছেন, ইচ্ছেমতো খেলে ওজন বাড়ার ঝুঁকি থাকে। কিন্তু নিয়ম করে খেলে শুধু ওজনই নিয়ন্ত্রণে থাকবে তা নয়। পাশাপাশি আরও অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যাবে।
প্রতিদিন ঘি খাওয়ার অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। আয়ুর্বেদ অনুসারে, ঘি শরীরকে ভেতর থেকে গরম করতে সাহায্য করে এবং ঠান্ডার জন্য উপকারি। নাকের ছিদ্রে কিছু ঘি লাগালে সংক্রমণে দ্রুত উপশম হবে।
ঘিতে থাকা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড প্রদাহ ও জ্বালাপোড়া কমাতে সাহায্য করে। ফলে এটি বদহজমের সমস্যা কমাতেও কাজে লাগে।
বাত ও জয়েন্টের ব্যথা কমাতে ঘি সহায়ক। ঘি খেলে এই সব ব্যথা কমতে পারে।
ঘিতে থাকা ভিটামিন, মিনারেল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। দূষিত পদার্থ শরীর থেকে বের করে দিতে সাহায্য করে ঘি।
ঘি হজমশক্তির উন্নতি ঘটায়, কোষ্ঠকাঠিন্য ও পেট ফোলাভাব কমায়। অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। পেটের বহু সমস্যাই কমে এর কারণে।
ত্বক, চুল ও চোখের স্বাস্থ্যের জন্য ঘি খুবই ভালো। তবে ঘি পরিমিতভাবে খাওয়া উচিত। অতিরিক্ত খেলে ওজন বাড়ে। তাই প্রতিদিন এক চামচের বেশি ঘি খাওয়া উচিত নয়। সূত্র : হিন্দুস্থান টাইমস