বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | ৫ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

নজরুলের ‘মধুমালা’ তার বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকদের চরিত্রে

বিদ্রোহী ও বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম ‘মধুমালা’ নামে একটি গীতিনাট্য লিখেছেন। তার নামে প্রতিষ্ঠিত ত্রিশালের জাতীয় কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্য, সঙ্গীতপ্রেমী অধ্যাপকরা ‘মধুমালা’ মঞ্চস্থ করেছেন। তারা উন্মুক্ত প্রদর্শনী করেছেন গাহি সাম্যের গান মঞ্চে।

নির্দেশনা দিয়েছেন নাট্যকলা ও পরিবেশনা বিদ্যা বিভাগের প্রভাষক হীরক মুশফিক।

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের মোট ১৮ জন অধ্যাপক থেকে প্রভাষক মধুমালার বিভিন্ন চরিত্র করেছেন।

নায়িকা ও প্রধান চরিত্র মধুমালা চরিত্র করেছেন এফএমএস বা ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজের মাশকুরা রহমান রিদম। তার বিপরীতে বিভাগের পুরস্কারপ্রাপ্ত অভিনেতা মনোজ প্রামাণিক মদন কুমার।

অন্য চরিত্রগুলো করেছেন- বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের ড. মার্জিয়া আক্তার, সিএসই (কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং)’র অধ্যাপক ও প্রক্টর ড. উজ্জ্বলকুমার প্রধান, সঙ্গীতের জাহিদুল কবীর, চারুকলার মাসুম হাওলাদার, এফএমএসের তুহিন অবন্ত (তুহিনুর রহমান), ইংরেজির উম্মে ফারহানা, মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনার সাজন সাহা প্রমুখ।

‘মধুমালা’র নির্দেশক হীরক মুশফিক বলেছেন, “কবি কাজী নজরুল ইসলামের অন্যতম গীতিনাট্য ‘মধুমালা’। তিনি অসুস্থ হওয়ার পর ১৯৬০ সালে সুহৃদদের উদ্যোগে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়েছে। রূপকথাকে ঐতিহ্যের মিশেলে রচনা করেছেন বিদ্রোহী কবি। মদনকুমারের স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা মধুমালা। তাকে খুঁজতে গিয়ে কাহিনীর চমকে প্রণয়ে আবদ্ধ হন কাঞ্চনমালার সঙ্গে। মধুমালা, মদনকুমার ও কাঞ্চনমালার ত্রিভুজ প্রেম মূল কাহিনী। মধুমালার ট্র্যাজিক পরিণতি ঘটেছে।’

নাট্যকলা ও পরিবেশনা বিদ্যা বিভাগের প্রভাষক হীরক মুশফিক আরো জানিয়েছেন, ‘যেকোনো দেশের সার্বিক উন্নয়নে নিজস্ব সংস্কৃতির চর্চা ও বিকাশ অতি গুরুত্বপূর্ণ। প্রজন্মের সঙ্গে নিজস্ব সংস্কৃতির মেলবন্ধনের এই দায় থেকে কবি গীতিনাট্য রচনা করেছেন। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানিত অধ্যাপকদের গীতিনাট্যে অংশগ্রহণে নাটকটি প্রবলভাবে চমক সৃষ্টি করেছে।’

তিনি বলেছেন, ‘আমি আপ্লুত এমন কাজে যুক্ত বলে। উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখরকে সাহায্যের জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই। সেই সঙ্গে প্রযোজনা সংশ্লিষ্ট সব ছাত্র, ছাত্রীকে আন্তরিক ধন্যবাদ। শিক্ষক-শিক্ষার্থীর প্রদশন মেলবন্ধন নিশ্চয়ই ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে ভূমিকা রাখবে।’

লেখা ও ছবি : আতোয়ার রহমান, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়।

ওএফএস। 

এসব কাজ আর করব না- ‘রূপান্তর’ নাটক প্রসঙ্গে জোভান

ফারহান আহমেদ জোভান। ছবি: সংগৃহীত

প্রতিবছরের মত এই ঈদেও একাধিক নাটকে অভিনয় করেছেন জনপ্রিয় অভিনেতা ফারহান আহমেদ জোভান। তবে এই ঈদে তিনি আলোচনার থেকে বেশি সমালোচনার শিকার হচ্ছেন একটি নাটকের জন্য। নাটকের নাম ‘রূপান্তর’।

রাফাত মজুমদার রিংকু ট্রান্সজেন্ডার বিষয়ভিত্তিক নাটকটি পরিচালনা করেছেন। এরই মধ্যে ‘রূপান্তর’ নিয়ে বিভিন্ন মহলে আলোচনা-সমালোচনার জের ধরে ইউটিউব চ্যানেল একান্ন মিডিয়া থেকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে ‘রূপান্তর’ নাটকটি। সমালোচনার মুখে রূপান্তর নাটকটি নিয়ে কথা বলেছেন জোভান। সেই সঙ্গে তাকে বয়কটের ডাক দিয়েছে অনেকেই।

এর ফলে জোভান সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তিনি ভবিষ্যতে এ ধরনের কাজ আর করবেন না।

ফারহান আহমেদ জোভান। ছবি: সংগৃহীত

 

এ প্রসঙ্গে জোভান গণমাধ্যমকে বলেছেন, আমি বুঝতে পারছি না নাটকটি নিয়ে কেন এমন সমালোচনা করা হচ্ছে। নাটকটির ভিউ হয়েছিল নব্বই হাজার। তাহলে বাকি মানুষ তো দেখেনি! আমার মনে হয় না তারা দেখেই সমালোচনা করছে। বিষয়টি নিয়ে আমি ঘোরের মধ্যে আছি। বুঝতে পারছি না কী হচ্ছে।

বয়কটের ডাক দ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে মনে করছেন নায়কের ভাষ্য, এটা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হতে পারে। কারণ সামগ্রিকভাবে কথা বলার চেয়ে ব্যক্তিগত আক্রমণটা বেশি হচ্ছে।

তবে নেটিজনেদের এমন সমালোচনার মুখে জোভান সিদ্ধান্ত নিয়েছেন দর্শক পছন্দ করেন না এমন কোনো চরিত্রে অভিনয় করবেন না। বললেন, যেহেতু মানুষ পছন্দ করছে না সেহেতু এসব আর করা যাবে না। এরপর থেকে এগুলো আর করব না।আমি ভেবেছি এটা নিয়ে একটি বিবৃতি দেব। ওই বিবৃতির মাধ্যমে আমার কথাগুলো জানাব।

এই ইস্যুতে নাটকের পৃষ্ঠপোষক ওয়ালটন বিষয়বস্তু অবহিত না করে আদর্শ ও নীতিমালার পরিপন্থীভাবে নাটকটিতে তাদের বিজ্ঞাপনী প্রচার করায় বিজ্ঞাপনী প্রতিষ্ঠান ‘লোকাল বাস এন্টারটেইনমেন্ট’কে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছে। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে সব ধরনের বিজ্ঞাপনী চুক্তিও বাতিল করেছে। একইসঙ্গে বিষয়টির জন্য ওয়ালটন গ্রুপ ক্রেতা ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের নিকট আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেছে।

নীহার আহমেদের চিত্রনাট্যে নাটকটির প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন ফারহান আহমেদ জোভান। গল্পটি মূলত একজন তরুণ চিত্রশিল্পীকে ঘিরে। যিনি শৈশবে ট্রেন দুর্ঘটনায় হারিয়েছেন পরিবারের সদস্যদের। যার ফলে তিনি জানতেই পারেননি তার বাবা-মা কে কিংবা কোন ধর্মের মানুষ। বড় হয়েছেন শিশু আশ্রমে। বড় হয়ে হয়েছেন চিত্রকর। পেয়েছেন খ্যাতিও। এর মধ্যে একজন ধনীর দুলালী তার আঁকায় মুগ্ধ হয়ে প্রেমে পড়েন। বিয়ের জন্য পারিবারিকভাবে প্রস্তাব দেওয়া হয় চিত্রকরকে। কিন্তু তিনি সাফ জানিয়ে দেন, তাকে দিয়ে সেটা সম্ভব নয়। এরপর তার চিকিৎসকের মাধ্যমে জানা যায়, তিনি আসলে একটি হরমোন জনিত বিরল জটিলতায় ভুগছেন। তিনি দেখতে পুরুষের মতো হলেও মানসিকভাবে তিনি একজন নারী।

ইউটিউবে মুক্ত হওয়া এই নাটকটি নিয়ে ১৬ এপ্রিল সকাল থেকে অন্তর্জালে চলছে তুলকালাম। দিনজুড়ে অন্তত শতাধিক পোস্ট ও লাখ প্রতিক্রিয়া মিলছে নাটকটির বিরুদ্ধে। বয়কটের ডাক এসেছে এর অভিনেতা জোভান ও স্পন্সর প্রতিষ্ঠান ওয়ালটনের বিরুদ্ধেও। সামাজিক মাধ্যমে বলা হচ্ছে ট্রান্সজেন্ডার ইস্যু নিয়ে নাটকটি বানানো হয়েছে। আরেকটি পক্ষ বলছে ট্রান্সজেন্ডার ইস্যুকে কেন্দ্র করে না জেনেই পরিচালক মনগড়া কথা বলছেন। অন্য একটি পক্ষ দাবি করছে, ট্রান্সজেন্ডার কনসেপ্টকে প্রচারণা করা হচ্ছে।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) দিনভর এই নাটক নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা সমালোচনা চলতে থাকে।

ইরানের হামলার জন্য নেতানিয়াহুই দায়ী: এরদোগান

তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোগান। ছবি: সংগৃহীত

সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে ইরানের কনস্যুলেটে প্রাণঘাতী হামলার প্রতিশোধ নিতে ইরান সরাসরি ইসরায়েলি ভূখণ্ডে হামলা চালায়। প্রতিশোধমূলক এই হামলার জন্য সরাসরি ইসরায়েলকে দায়ী করেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোগান।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) তিনি বলেছেন, গত ১৩ এপ্রিল সন্ধ্যায় আমাদের হৃদয়ে যে উত্তেজনা গ্রাস করেছিল, তার জন্য প্রধান দায়ী হলেন নেতানিয়াহু এবং তার নিষ্ঠুর প্রশাসন।

আঙ্কারায় মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর টেলিভিশনে সম্প্রচারিত ভাষণে এরদোগান বলেন, গত শনিবারের ঘটনাগুলোকে শূন্যতায় দেখা অন্যায়। তিনি বলেন, ১৩ এপ্রিল সন্ধ্যায় আমাদের হৃদয়ে যে উত্তেজনা গ্রাস করেছিল তার জন্য প্রধানত একজন দায়ী, তিনি হলেন নেতানিয়াহু এবং তার রক্তাক্ত প্রশাসন।

এরদোগান বলেন, ৭ অক্টোবর থেকে, ইসরায়েলি সরকার পুরো অঞ্চলে আগুন ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য উস্কানিমূলক পদক্ষেপ বেছে নিয়েছে। ইসরায়েলি সরকার আন্তর্জাতিক আইন এবং ভিয়েনা কনভেনশন লঙ্ঘন করে দামেস্কে ইরানের কনস্যুলেটকে লক্ষ্যবস্তু করেছে।

এরদোগান বলেন, আমরা পশ্চিমা দেশগুলির দ্বৈত-মানিক দৃষ্টিভঙ্গি দেখেছি, মাত্র কয়েকটি দেশ ইসরায়েলের পদক্ষেপের নিন্দা করেছে, কিন্তু ইরানের প্রতিক্রিয়াকে নিন্দা করতে তারা ছুটে গেছে।

তুরস্কের প্রেসিডেন্ট বলেন, এরদোগান সাধারণভাবে বর্তমান সংঘাতের জন্য ইসরায়েলকেও দায়ী করে বলেছেন, তার বাহিনী গাজায় ‘নির্বিচারে’ হাজার হাজার ফিলিস্তিনি বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করেছে, যার মধ্যে মানবিক সহায়তার জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা লোকেরাও রয়েছে। তুর্কি নেতা দাবি করেন, ১৩২ দিনেরও বেশি সময় ধরে ইসরায়েল গণহত্যামূলক নীতি বাস্তবায়ন করছে।

৪০ বছর ধরে হজযাত্রীদের বিনামূল্যে খাওয়ানো সেই বৃদ্ধ মারা গেছেন

ইসমাইল আল-জাইম আবু আল-সাবা। ছবি: সংগৃহীত

মদিনায় জিয়ারত করতে যাওয়া হজ-ওমরাহকারীদের বিনামূল্যে চা, কফি, খেজুরসহ বিভিন্ন খাবার বিতরণ করতেন অশীতিপর বৃদ্ধ শেখ ইসমাইল আল-জাইম আবু আল-সাবা।

হজ-ওমরাহ করতে যাওয়া অনেকেই বিভিন্ন সময় তাকে দেখেছেন, তার দেওয়া খাবার খেয়েছেন। ৪০ বছরের বেশি সময় ধরে তিনি হজ-ওমরা পালনকারীদের মধ্যে বিনামূল্যে খাবার বিতরণ করেছেন। অনেক বাংলাদেশি হাজি তার হাতে চা-কফি পান করেছেন।

সদাহাস্য সিরিয়ান এই নাগরিক মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) ৯৬ বছর বয়সে মদিনায় ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।

ইসমাইল আল-জাইম আবু আল-সাবা। ছবি: সংগৃহীত

 

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে হারামাইনের খবর সরবরাহকারী ভেরিফায়েড পেইজ ‘ইনসাইড দ্য হারামাইন’ এই খবর জানিয়ে তার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে।

জানা যায়, প্রতিদিন ৪০টি ফ্লাস্কে করে চা-কফি আনতেন তিনি। এ জন্য একটি বিশেষ ট্রলি ব্যবহার করতেন, মসজিদে নববিতে যাওয়া অন্যতম পথ জায়েদিয়া এলাকায় বসতেন তিনি। সবুজ চা, লাল চাসহ নানা স্বাদের চা বানিয়ে আনতেন। থাকত চিনিযুক্ত, চিনিমুক্ত চা-কফি। এছাড়া এলাচযুক্ত চা, পুদিনা চা, বিভিন্নরকমের মশলাযুক্ত চা আনতেন।

তিনি রাস্তার পাশে বসে পথচারীদের মধ্যে চা, কফি, খেজুর, রুটি ও বিস্কুট বিনামূল্যে বিতরণ করতেন। এই কাজে তাকে সহযোগিতা করতেন ছেলেরা। কেউ কিছু দিতে চাইলে বিনয়ের সঙ্গে প্রত্যাখান করতেন।

গত বছর সৌদি আরবের প্রভাবশালী পত্রিকা আল আরাবিয়া তাকে নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। সিরিয়ার নাগরিক শায়খ ইসমাইল প্রায় ৪০ বছর ধরে মদিনায় বসবাস করে আসছিলেন। মদিনার কুবা এভিনিউতে একটি সাধারণ বাড়িতে বসবাস করলেও নিজের সম্পদ পুরোটাই উৎসর্গ করেছিলেন হজ ও উমরা যাত্রীদের খেদমতে।

টানা চার দশক ধরে অনন্য এই সেবার কারণে সবার কাছে তিনি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার পাত্রে পরিণত হন। তার মৃত্যুতে মদিনায় শোকের ছায়া নেমে আসে। বাংলাদেশের অনেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে স্মৃতিচারণের পাশাপাশি শোকপ্রকাশ করে তার জন্য দোয়া কামনা করেছেন।

সর্বশেষ সংবাদ

এসব কাজ আর করব না- ‘রূপান্তর’ নাটক প্রসঙ্গে জোভান
ইরানের হামলার জন্য নেতানিয়াহুই দায়ী: এরদোগান
৪০ বছর ধরে হজযাত্রীদের বিনামূল্যে খাওয়ানো সেই বৃদ্ধ মারা গেছেন
ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের জন্য দুঃসংবাদ
পীরজাদা হারুনকে বয়কট করলেন চিত্রনায়িকা শিল্পী
উপজেলা নির্বাচন: তৃতীয় ধাপের তফসিল ঘোষণা
গুলশানে বারের সামনে চুলোচুলি, সেই ৩ নারী গ্রেপ্তার
গোবিন্দগঞ্জে অটোরিকশা চালক হত্যার বিচার দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতির আলোকে প্রস্তুতি নিতে মন্ত্রীদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
উপজেলা নির্বাচনের নামে দেশে আরেকবার ধাপ্পাবাজি: আমীর খসরু
সংসদ এলাকায় ড্রোন, মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সাবেক এমপিপুত্র
গরমে বেঁকে যেতে পারে লাইন, গতি কমিয়ে ট্রেন চালানোর নির্দেশ
আইপিএল থেকে মোস্তাফিজের শেখার কিছু নেই: জালাল ইউনুস
ঘুমন্ত স্বামীর গোপনাঙ্গ কেটে সন্তান রেখেই পালালেন স্ত্রী
৯৬ হাজার ৭৩৬ শিক্ষক নিয়োগের আবেদন শুরু
ইউক্রেন যুদ্ধে ৫০ হাজারের বেশি রুশ সেনা নিহত
ঝালকাঠিতে ট্রাক-প্রাইভেটকার-অটোরিকশার ত্রিমুখী সংঘর্ষ, নিহত ১২
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও হবিগঞ্জের দুই গ্রামের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ২০
আমিরাতে ৭৫ বছরের ইতিহাসে রেকর্ড বৃষ্টিপাত, প্লাবিত দুবাই বিমানবন্দর
বিজ্ঞাপনী প্রতিষ্ঠানকে আইনি নোটিশ, চুক্তি বাতিল করল ওয়ালটন