শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৬ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

আলোর মানুষ লাইব্রেরিয়ান জসিম উদ্দিন

কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার পাইকপাড়া মির্জাপুর গ্রামে জন্ম মো. জসিম উদ্দিনের। তার বাবা মো. আব্দুল মোতালেব শেখ ও মা মোছা. আমেনা খাতুন। বাবা নিরুদ্দেশ হওয়ার পর দ্বিতীয় শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেন তিনি। তৃতীয় শ্রেণির বই হাতে নিয়েই সংসারের হাল ধরতে হয় তাকে। দুই ভাই ও এক বোনের মধ্যে তিনিই অগ্রজ।

বাবা আর না ফেরায় পুঁথিগত বিদ্যার বা স্কুলের ইতি সেখানেই টানতে হয় জসিম উদ্দিনের। ওই বয়স থেকেই কাঠমিস্ত্রির কাজ শিখতে শুরু করেন। এখনো পেশাগতভাবে তিনি একজন কাঠমিস্ত্রি। কাঠমিস্ত্রি হিসেবে কাজ করেছেন নানা জায়গায়- ঢাকা, চট্টগ্রাম এমনকি ভারতেও। যখন কাঠের কাজ থাকত না তখন অন্য কাজ করতেন। এমনকি রিকশাও চালাতেন।

জীবন ও জীবিকার এই টানাপোড়েনের মধ্যে দিয়েও জসিম উদ্দিন নিজের মতো নিজেকে শিক্ষা দিয়েছেন। অবসর সময়ে নানা ধরনের বই-পত্রিকা পড়তেন, নিজের মতো লেখালেখিও করতেন। নিজেকে বাস্তব শিক্ষা ও স্বশিক্ষায় শিক্ষিত করেছেন বছরের পর বছর ধরে এবং মনে প্রাণে লালন করেছেন অদম্য এক আলোর স্বপ্ন। একটা উন্মুক্ত পাঠাগার বা লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা করেন নিজ গ্রামে, যেটা সব শ্রেণিপেশার মানুষের জন্য উন্মুক্ত।

বলতে গেলে কৈশোরবেলা থেকেই এই স্বপ্ন বুনতে শুরু করেন জসিম। তিনি নিজেকে যেমন উন্মোচন করেছেন ঠিক তেমনই সবাইকে জ্ঞানের আলোয় উন্মোচিত করতে চেয়েছিলেন। তার এই স্বপ্ন অনেক কাঠখড় পোড়ানোর পর ২০১৫ সালে নিজ মায়ের ভিটার তিন শতাংশ জায়গার এক শতাংশের উপরে নির্মাণ করেন টিনের ছাউনি ও কংক্রিটের মেঝে দিয়েই শুরু 'খোসকা কমিউনিটি লাইব্রেরি'।

বর্তমানে লাইব্রেরিতে বইয়ের সংখ্যা ২ হাজার ৫০০ এর বেশি। পাঠক সংখ্যা প্রায় ৪৭০ জন। নিয়মিত পাঠক সংখ্যা দুইশ'র বেশি। জসিম উদ্দিন যে শুধুমাত্র বই পুস্তক নিয়ে কাজ করছেন তা নয়। তিনি কোমলমতি নতুন প্রজন্মদের নানাভাবে বিভিন্ন উপায়ে বৈশ্বিক জ্ঞান চর্চা, গান বাজনা, লেখালেখি, প্রযুক্তি ও তার স্বপ্নের মতোই গড়ে তোলার চেষ্টা করছেন, যেমনটা তিনি তার আপন কৈশোর বেলায় পাননি। তাদের শুধুমাত্র স্কুলের পাঠ্যবইয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে উন্মুক্ত জ্ঞান চর্চার দিকে তিনি নিরলসভাবে উদ্বুদ্ধ করে চলেছেন।

জসিম উদ্দিনের স্বপ্ন, তিনি এখানে একটি আধুনিক লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা করতে চান। যেখানে বাংলা ভাষায় বৈশ্বিক জ্ঞান চর্চার এক ভান্ডার থাকবে, সব ধরনের বই থাকবে এবং যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সব ধরনের অগ্রযাত্রায় পদচারণা করতে চান ও অংশগ্রহণ করতে চান তিনি। তৃতীয় বিশ্বের একটি দেশে বসবাস করে এমন ভাবনা ভাবা এবং তাকে স্বপ্ন করে সেটার বাস্তবায়ন করা সত্যিই বিরল।

তিনি গ্রাম্য পরিস্থিতি নিয়ে জানান, গ্রামের অনেকেই বিশেষ করে নতুন প্রজন্মকে তিনি প্রযুক্তির যুগে প্রযুক্তির সঙ্গে প্রাথমিক শিক্ষা ও পরিচয় করিয়ে দেওয়ার ইচ্ছে পোষণ করেন। এ বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে তিনি কম্পিউটার, ডিভাইস ও সফটওয়্যার বিষয়ক বই নিয়ে কথা বলেন। তার ইচ্ছা, অন্তত কিছু কম্পিউটার থাকবে তার পাঠাগারে, যেখান থেকে শিক্ষার্থী ও পাঠকরা কম্পিউটারের প্রাথমিক খুঁটিনাটি ধারণা পাবেন। এমনটাই স্বপ্ন তার। একটা আধুনিক পাঠাগার যেখানে সব ধরনের বই থাকবে, প্রযুক্তি থাকবে এবং সবার জন্য তা উন্মুক্ত থাকবে।

জসিম উদ্দিনের মায়ের ভিটায় দুটি টিনের ঘর, একটিতে তিনি ও তার পরিবার বসবাস করে এবং অন্যটি পাঠাগার। নিজের পরিবার ও জীবন-জীবিকার কথা তুলতেই তিনি বলেন, সমস্যা সবারই থাকে, হোক সেটা আর্থিক সমস্যা অথবা জাগতিক, কিন্তু মানুষের উচিৎ তার স্বপ্নে অবিচল থাকা।

কথা প্রসঙ্গে তিনি নেপোলিয়ন বোনাপার্টের বিখ্যাত উক্তিটি আওড়ান, 'তুমি আমাকে শিক্ষিত মা দাও, আমি তোমাকে শিক্ষিত জাতি দেব।'

জসিম উদ্দিনের দর্শন ও চিন্তাভাবনা দূরদৃষ্টি ও দূরদর্শী, যেটা আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে নতুন আলোর মুখ দেখাবে এই কামনা করি। তিনি এখনো কাঠমিস্ত্রি হিসেবেই জীবিকা নির্বাহ করেন। প্রতি শুক্রবার ছুটি থাকে, সেদিন তিনি নানারকম উদ্বুদ্ধমূলক কাজ করেন পাঠাগারে। গানের প্রতিযোগিতা, ছবি আঁকার প্রতিযোগিতা এবং পাঠ্যপুস্তক সম্বন্ধীয় সব ধরনের রুচিশীল ও মানসম্মত আয়োজন করে থাকেন। তিনি জানান, এতে তিনি তৃপ্তি বোধ করেন এবং নতুন এক শিক্ষিত আলোকিত প্রজন্মের স্বপ্ন দেখেন।

লাইব্রেরিয়ান মো. জসিম উদ্দিনের এখনকার স্বপ্ন সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, একটা সুগঠিত আধুনিক এবং নিজ জমির উপর সুন্দর করে সম্পূর্ণ কংক্রিটের লাইব্রেরি তৈরি করতে চান। সরকারি-বেসরকারিভাবে সামান্য অনুদান পেলেও তিনি তার স্বপ্নকে আরও সামনে এগিয়ে নিতে সবার সুদৃষ্টি ও শুভকামনার প্রত্যাশা করেন।

তার স্বরচিত পাঠাগার নিয়ে লেখা কবিতাটি হলো-

পাঠাগার
মো. জসিম উদ্দীন

পাড়া-মহল্লায় প্রতি বাড়ি-ঘরে পাঠাগার গড়তে চাই,
বিশ্বমানব আলোকিত জীবনে যার বিকল্প নাই!
পাঠাগারেই এনেছে সভ্যতা আজ অসভ্য করেছে দূর,
দুর্ভাগ্য আজ পাঠাগার ছাড়া তুলছি ভিন্ন সুর!

রাষ্ট্রীয়-পারিবারিক উৎসবে যেন বই'ই হবে উপহার,
ভুরিভোজ খেয়ে নগদ অর্থ কাম্য না অলংকার!
বই রাখব প্রতি রুমে র‍্যাকে রাখব হাতের কাছে,
আলসে নয় জ্ঞানাস্বাদনে রইব নাতো পড়ে পাছে।

কবি নজরুল, রবীন্দ্রনাথ, প্লেটো, মাইকেল মধুসূদন দত্ত,
মহামানব মনীষীর বাণী করব আমরা রপ্ত।
কেউই মরেনি এসেছে তারা আমাদের যাচ্ছে ডেকে,
এসো নবীন দল জ্ঞানচর্চা করি পাঠাগারের ওই র‍্যাকে।

এসেছে গুণী কবি বিজ্ঞানী জ্ঞান সাগরে জাহাজ বেয়ে,
নোঙর করেছে পাঠাগার মাঝে আমরা উঠব যেয়ে।

এসজি

হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে কেনিয়ার সেনাপ্রধানসহ নিহত ১০

হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় নিহত কেনিয়ার সামরিক বাহিনীর প্রধান জেনারেল ফ্রান্সিস ওমন্ডি ওগোল্লা। ছবি: সংগৃহীত

হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে কেনিয়ার সামরিক বাহিনীর প্রধান জেনারেল ফ্রান্সিস ওমন্ডি ওগোল্লাসহ দেশটির ১০ জন সামরিক কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) স্থানীয় সময় দুপুর ২টা ২০ মিনিট নাগাদ এলজিও মারাকওয়েট কাউন্টিতে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এলাকাটি রাজধানী নাইরোবির উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত।

সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা জানিয়েছে, ওই হেলিকপ্টারে সেনাপ্রধান ফ্রান্সিসের সঙ্গে ১১ জন সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তা ছিলেন। সেখান থেকে বেঁচে ফিরেছেন মাত্র দু’জন।

সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, দুর্ঘটনায় নিহত অন্য নয়জন হলেন- ব্রিগেডিয়ার সোয়াল সাইদি, কর্নেল ডানকান কিটানি, লেফটেন্যান্ট কর্নেল ডেভিড সাওয়ে, মেজর জর্জ বেনসন মাগোন্ডু, ক্যাপ্টেন সোরা মোহাম্মদ, ক্যাপ্টেন হিলারি লিটালি, এসএনআর সার্জেন্ট জন কিনুয়া মুরেথি, সার্জেন্ট ক্লিফন্স ওমন্ডি এবং সার্জেন্ট রোজ ন্যাভিরা।

তবে হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ এখনও জানা যায়নি। দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে তদন্ত শুরু করেছে কর্তৃপক্ষ।

দেশের জন্য এমন ঘটনা খুবই দুঃখের এমনটা জানিয়ে সংবাদ সম্মেলনে দেশটির প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো বলেন, দুর্ভাগ্যবশত হেলিকপ্টারটি উড্ডয়নের পরপরই বিধ্বস্ত হয়। এ বিষয়ে নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বৈঠক হয়েছে। দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে কেনিয়ার বিমান বাহিনী থেকে একটি তদন্ত দল গঠন করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।

এদিকে আজ শুক্রবার থেকে তিন দিনের শোক পালন করবে কেনিয়া। এ সময় জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখবে পূর্ব আফ্রিকার এই দেশটি।

পালিয়ে আসা ২৮৫ সেনা সদস্যকে ২২ এপ্রিল ফেরত নেবে মিয়ানমার: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পালিয়ে আসা ২৮৫ সেনা সদস্যকে ২২ এপ্রিল ফেরত নেবে মিয়ানমার। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমারের ২৮৫ জন বর্ডার গার্ড পুলিশ ও সেনা সদস্যকে আগামী ২২ এপ্রিল ফেরত পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বিকেলে বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ ও ‘কারাগারের রোজনামচা’র অহমিয়া ভাষায় রূপান্তরিত সংস্করণ, আসামের কবি ও গবেষক ড. রীতা চৌধুরী রচিত মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ‘জিরো আওয়ার’ এবং একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক জাফর ওয়াজেদ রচিত ‘ভুবন জোড়া শেখ হাসিনার আসনখানি’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।

মন্ত্রী বলেন, ‘কয়েক দিনে মিয়ানমার থেকে ২৮৫ বিজিপি ও সেনা সদস্য বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। তাদের ২২ এপ্রিল নৌপথে ফেরত দেয়া হবে। যে জাহাজ বাংলাদেশে আসবে মিয়ানমারে আটকা পড়া ১৫০ বাংলাদেশি।’

শেখ হাসিনার মতো নেতৃত্ব সারাবিশ্বে বিরল উল্লেখ করে তিনি বলে, ‘শেখ হাসিনা শুধু বাংলাদেশের নেতা নন, এখন বিশ্বনেতায় রূপান্তরিত হয়েছেন। বিদেশি নেতারা তার প্রসংশা করে চলেছেন।’

হাছান মাহমুদ আরও বলেন, ‘যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক শেখ হাসিনাকে বলেছেন- আপনি শুধু আমারই নয় আমার পরিবারেরও অনুপ্রেরণা। ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত আমার সঙ্গে দেখা করে বলেছে, আমরা যদি আরব বিশ্বে একজন শেখ হাসিনা পেতাম তাহলে আজ গাজায় যুদ্ধ হতো না।’

পাকিস্তানের নেওয়াজ শরিফও প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করেছেন বলে জানান ড. হাছান মাহমুদ। শেখ হাসিনা শুধু এই দেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে ভূমিকা রাখেননি তিনি এই বাংলার সংস্কৃতিও পুনরুদ্ধার করেছেন বলে দাবি করেন মন্ত্রী।

তিনি বলেন, শেখ হাসিনাকে বারবার জিয়াউর রহমান, এরশাদ এবং খালেদা জিয়া হত্যার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু তিনি মৃত্যুঞ্জয়ী। সব বাধাকে প্রতিহত করে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন।

চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন: ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২৬ মেয়াদি দ্বিবার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে আজ।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকাল ৯টায় শিল্পী সমিতির কার্যালয়ে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। মাঝে এক ঘণ্টা বিরতি দিয়ে যা বিকাল ৫টা পর্যন্ত চলে। ভোটগ্রহণ শেষে এখন গণনা চলছে।

২১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির এই নির্বাচনে ছয়জন স্বতন্ত্রসহ দুইটি প্যানেল থেকে ৪৮ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। প্যানেল দুটি হলো মিশা-ডিপজল ও মাহমুদ কলি-নিপুণ।

এবারের নির্বাচনে পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেন শিল্পীরা। তবে নামীদামি অনেক সেলিব্রেটিই ব্যক্তিগত কাজ ও দেশের বাইরে থাকায় এবারের নির্বাচনে ভোট দিতে পারেননি।

শিল্পী সমিতির এবারের ভোটার সংখ্যা ৫৭০ জন। তারাই ভোটের মাধ্যমে এবারের নির্বাচনে বেছে নেবেন আগামী দুই বছরের জন্য চলচ্চিত্র শিল্পীদের নেতা-অভিভাবক। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ভোটগ্রহণ শেষে শুরু হয়েছে গণনা। ভোট গণনার পরই জানা যাবে এবারের নির্বাচনে বিজয়ীদের নাম।

সর্বশেষ সংবাদ

হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে কেনিয়ার সেনাপ্রধানসহ নিহত ১০
পালিয়ে আসা ২৮৫ সেনা সদস্যকে ২২ এপ্রিল ফেরত নেবে মিয়ানমার: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন: ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা
সারাদেশে ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি
বিমানবন্দরের বাউন্ডারি ভেঙে ঢুকে পড়ল বাস, প্রকৌশলী নিহত
১০ হাজার টাকা চেয়ে না পেয়ে বাবাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
প্রতিমন্ত্রী পলকের শ্যালক লুৎফুলকে শোকজ করল আওয়ামী লীগ
হামলার পর ইসরায়েলকে যে হুমকি দিল ইরান
আওয়ামী লীগ দেশকে মগের মুল্লুকে পরিণত করেছে: মির্জা ফখরুল
স্বচ্ছতার সাথে অনুদানের চলচ্চিত্র বাছাই করা হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
শিশু হাসপাতালের আগুন নিয়ন্ত্রণে
তীব্র গরমের মধ্যেই ঢাকাসহ তিন বিভাগে ঝড়-শিলাবৃষ্টির আভাস
ফরিদপুরে মন্দিরে আগুন, সন্দেহের জেরে গণপিটুনিতে ২ ভাই নিহত
রাজধানীর শিশু হাসপাতালে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট
জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার খবর অস্বীকার ইরানের, তেহরানে বিমান চলাচল স্বাভাবিক
নওগাঁয় ভুয়া সিআইডি কর্মকর্তা গ্রেপ্তার
মানুষ এখন ডাল-ভাত নয়, মাছ-মাংস নিয়ে চিন্তা করে: প্রধানমন্ত্রী
দাঁড়িয়ে থাকা বাসকে পিকআপের ধাক্কা, ১০ পোশাককর্মী আহত
নতুন রেকর্ড গড়ে ইউরোপা লিগের সেমিতে লেভারকুসেন