শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪ | ৭ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

গণটিকা কার্যক্রম

সাতক্ষীরায় ৩০ হাজার কম মানুষকে টিকা দেওয়া হয়েছে

করোনাভাইরাস প্রতিরোধে গণটিকার লক্ষ্যমাত্রা পূরণ না হওয়ায় দেশব্যাপী এ কার্যক্রম বাড়ানো হয়েছে আরও দুইদিন। একই ভাবে হয়ে সাতক্ষীরায় টিকাদানের এ কার্যক্রম চলবে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।

করোনাভাইরাস প্রতিরোধে শনিবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) দেশব্যাপী ১ কোটি মানুষকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে স্বাস্থ্য বিভাগ। তারই ধারাবাহিকতায় সাতক্ষীরা জেলায় একদিনে ১ লাখ ৭০ হাজার মানুষকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। তবে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৩০ হাজার কম মানুষকে টিকা দেওয়া হয়েছে।

শনিবার সকাল থেকে জেলার ৭টি উপজেলা, দুটি পৌরসভা ও ৭৮টি ইউনিয়নে একযোগে করোনা টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া হয়। টিকা গ্রহণকারীদের দুর্ভোগ কমাতে জেলায় স্থায়ী ও অস্থায়ী বিভিন্ন কেন্দ্রে টিকা প্রদানের ব্যবস্থা করে স্বাস্থ্য বিভাগ। টিকা প্রদান নিয়ে জেলার বিভিন্ন মসজিদ-মন্দিরসহ শহর থেকে গ্রাম পর্যায়ে মাইকিং করা হলেও নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে ১ লাখ ৪০ হাজার মানুষকে করোনার টিকা দেওয়া হয়েছে।

সাতক্ষীরা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ হুসাইন শাফায়াত বলেন, 'সাতক্ষীরা জেলায় একদিনে ১ লাখ ৭০হাজার মানুষকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু, নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে ১ লাখ ৪০ হাজার মানুষকে করোনার টিকা দেওয়া হয়েছে।'

প্রথম ডোজের গণটিকাদান কর্মসূচির মেয়াদ স্বাস্থ্য বিভাগ আরও দুই দিন বাড়িয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, 'আগামী ২৮শে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এ কর্মসূচির আওতায় টিকা দেওয়া হবে। টিকা দেওয়ার জন্য প্রতিটি ইউনিয়নে তিনটি কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যরা এসব স্থান নির্ধারণ করেছেন। এ ছাড়াও পৌরসভার প্রতিটি ওয়ার্ডে তিনটি, নির্ধারিত কেন্দ্রের বাইরেও প্রতি উপজেলায় পাঁচটিসহ জেলায় ২০টি ভ্রাম্যমাণ দল থাকছে।'

তিনি আরও বলেন, 'আগামী ২৮শে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচি অনুযায়ী সকাল থেকে টিকাদানের কার্যক্রম চলমান থাকবে। টিকা গ্রহণের ক্ষেত্রে জন্মনিবন্ধন বা কোনো ধরনের কাগজপত্র লাগবে না। বরং টিকা গ্রহণকারীরা তাদের মোবাইল নম্বর দিয়েই টিকা নিতে পারবেন। এসময় গ্রহণকারীদের মোবাইল নম্বরের মাধ্যমে তাদের তথ্য নথিভুক্ত করে একটি কার্ড দেওয়া হবে। সেটিই হবে তাদের টিকা নেওয়ার প্রমাণ।'

এসএন

মানুষ কি হাঁস-মুরগির মতো সাপের ডিমও খেতে পারে?

ছবি: সংগৃহীত

ডিম খেতে সকলেই কম-বেশি ভালোবাসে৷ ছোট থেকে বড় সকলেই ভালোবাসে ডিম খেতে৷ হাঁস হোক বা মুরগি ডিমের পুষ্টিগুণের কথা সকলেরই জানা৷ কিন্তু সাপের ডিমও কি হাঁস-মুরগির ডিমের মতো খাওয়া যায়?

সাপের নাম শুনলেই ভয়ে শিউরে ওঠেন সকলেই৷ শুধু তাই নয়, সাপ কতটা বিষাক্ত সেটাও সকলে জানেন৷ তবে সাপের ডিম খাওয়া নিয়ে অনেকেরই ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে৷ সত্যিই কি সাপের ডিম খাওয়া যায়৷ সাপের ডিম খেলে শরীরে কী প্রভাব পড়বে তা জানলে রীতিমতো চমকে যাবেন৷

সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম Quora-তে অনেকেই অদ্ভুত প্রশ্ন করে৷ এবং সেখানেই একজন প্রশ্ন করেছেন,মানুষ কি মুরগির মতো সাপের ডিমও খেতে পারে?

উত্তরে জানা গেছে, সাপের ডিম ঠিকমতো রান্না করে খাওয়া যায়। এটি অনেক দেশে খাওয়া হয়। সুমিত কুমার নামে এক ব্যবহারকারী জানান, যে সাপের ডিম নিষিক্ত হয়নি সেগুলো খাওয়া যায়। এসবই সোশ্যাল মিডিয়ায় দেওয়া প্রশ্নের উত্তর। এবার জেনে নিন নির্ভরযোগ্য সূত্রগুলি এই সম্পর্কে কী বলে।

ওয়াইল্ডলাইফ ইনফরমার ওয়েবসাইটের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাপের ডিম সঠিকভাবে রান্না করে খাওয়া প্রয়োজন। মুরগির ডিমের মতো, সাপের ডিমেও প্রচুর প্রোটিন থাকে এবং খুব পুষ্টিকরও হয়।

সাপের ডিম খেলে শরীরে কী প্রভাব পড়বে? জানা গেছে, সাপের ডিম বিষাক্ত নয়। তবে ঠিকমতো রান্না করা সাপের ডিম না খেলে পেট ব্যথা বা অন্য কোনও সমস্যায় ভুগতে পারেন। এমন অনেক দেশ আছে যেখানে সাপ ও সাপের ডিম খাওয়া হয়। যেমন-ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, চীন, জাপানের মতো কিছু দেশ আছে যেখানে সাপ এবং ডিম উভয়ই খাওয়া হয়। সূত্র: নিউজ১৮ বাংলা

হাত-পা বেঁধে স্বামীর গোপনাঙ্গ কেটে গৃহবধূর আত্মহত্যা

সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। ছবি: সংগৃহীত

সাতক্ষীরায় পারিবারিক কলহের জেরে হাত-পা বেঁধে স্বামীর গোপনাঙ্গ কেটে ফেলে এক গৃহবধূ আত্মহত্যা করেছেন বলে খবর পাওয়া গেছে।

শনিবার (২০ এপ্রিল) ভোরে জেলার কলারোয়া উপজেলার সোনাবাড়িয়া পাঁচপোতা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- ওই গ্রামের আজাহারুল ইসলাম ও তার স্ত্রী ঝর্না খাতুন।

কলারোয়া থানার অফিসার ইনচার্জ রফিকুল ইসলাম জানান, আজহারুল ইসলামের দ্বিতীয় স্ত্রী ঝর্না। প্রথম স্ত্রীকে নিয়ে সম্প্রতি দ্বিতীয় স্ত্রী ঝর্নার সঙ্গে তার দ্বন্দ্ব চলছিল। শনিবার রাতে আজহারুলকে ভাতের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে দেয় ঝর্না। পরে ঘুমন্ত স্বামীর হাত-পা বেঁধে গোপনাঙ্গ কেটে নেয়। এক পর্যায়ে ঝর্নাও ঘুমের ওষুধ খেয়ে অজ্ঞান হয়ে পড়ে। ভোরে ঘটনাটি জানাজানি হলে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে কলারোয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। সেখানে তাদের অবস্থা অবনতি হলে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (সামেক) ভর্তি করা হয়।

হাসপাতালের রেজিস্টার ডা. মানস কুমার জানান, সামেক হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার আগে ঝর্না খাতুন মারা গেছেন। স্বামীর অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।

একাত্তরের শরণার্থীদের স্মরণে নওগাঁয় প্রতীকী পদযাত্রা ‘রোড টু বালুরঘাট’

প্রতীকী পদযাত্রা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর নির্মম হত্যাযজ্ঞ ও নৃশংস অত্যাচার থেকে রক্ষা পেতে ভারতে শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় নিয়ে দুর্বিষহ জীবন-যাপন করেছিল কোটি কোটি মানুষ। মুক্তিযুদ্ধের সময় নওগাঁর অধিকাংশ মানুষ শরণার্থী হিসেবে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাট শহরে আশ্রয়ে নেন।

ওই সব শরণার্থীদের দুর্ভোগ-দুর্দশার চিত্র তুলে ধরতে ‘রোড টু বালুরঘাট’ নামে প্রতীকী পদযাত্রার আয়োজন করে নওগাঁর সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন একুশে পরিষদ নওগাঁ।

প্রতীকী পদযাত্রা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টায় শহরের তাজের মোড় থেকে এ প্রতীকী পদযাত্রা শুরু হয়।

প্রতীকী পদযাত্রাটি শহরের ব্রিজের মোড়, বই পট্টি হয়ে শহরের পুরাতন কালেক্টরেট চত্বর মাঠে গিয়ে শেষ হয়। একুশে পরিষদ নওগাঁর সদস্যসহ স্থানীয় বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ এ পদযাত্রায় অংশ নিয়ে একাত্তরে ভারতে শরণার্থী হিসেবে গমনকারী বাঙালিদের দুঃখ-দুর্দশার চিত্র ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেন।

প্রতীকী পদযাত্রা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

একুশে পরিষদের সভাপতি ডি এম আব্দুল বারী জানান, ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের এ দেশীয় দোসরদের বর্বরোচিত অত্যাচার, নিপীড়ন, গণহত্যা থেকে বাচঁতে যুদ্ধের শুরু থেকেই নওগাঁ থেকে হাজার হাজার মানুষ শরণার্থী হিসেবে ভারতের বালুরঘাট শহরে আশ্রয় নেন।

প্রতীকী পদযাত্রা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

সে সময় চলার পথে অনেকেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। শরণার্থীদের ক্লান্তি ও দুর্ভোগ দুর্দশার স্মরণ করতে এবং সেসব চিত্র নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতেই এমন আয়োজন করা হয়েছে।

সর্বশেষ সংবাদ

মানুষ কি হাঁস-মুরগির মতো সাপের ডিমও খেতে পারে?
হাত-পা বেঁধে স্বামীর গোপনাঙ্গ কেটে গৃহবধূর আত্মহত্যা
একাত্তরের শরণার্থীদের স্মরণে নওগাঁয় প্রতীকী পদযাত্রা ‘রোড টু বালুরঘাট’
অনিবন্ধিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল বন্ধ করে দেওয়া হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
স্বর্ণের দাম কমলো
উপজেলা নির্বাচন: আওয়ামী লীগের সম্মেলন ও কমিটি গঠন বন্ধ ঘোষণা
তীব্র গরম, চুয়াডাঙ্গায় হিটস্ট্রোকে যুবকের মৃত্যু
প্রেমিকাকে জীবনসঙ্গী করে পেতে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি
হাসপাতালে ভর্তি বিএনপি নেতা আউয়াল মিন্টু
শ্যালক রুবেলকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের নির্দেশ দিলেন প্রতিমন্ত্রী পলক
তীব্র তাপপ্রবাহ: সারাদেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৭ দিনের ছুটি ঘোষণা
এক গরুর দাম কোটি টাকা, কারণ ‘বংশমর্যাদা’
ঈদযাত্রার ১৫ দিনে সড়কে ঝরেছে ৪০৭ প্রাণ
শিল্পী সমিতির নির্বাচন: কে কত ভোট পেলেন?
সাবমেরিন ক্যাবলে ত্রুটি, সারাদেশে ইন্টারনেটে ধীরগতি
চাঁদপুরে চলন্ত লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে নদীতে ঝাঁপ যাত্রীদের
গরমে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অ্যাসেম্বলি না করার নির্দেশ
ফেসবুকে ভিডিও বার্তায় যা জানালেন বেনজীর আহমেদ
স্বামীর প্রশংসা করার দিন আজ
টাঙ্গাইলে বিয়ে করে হেলিকপ্টারে বউ আনলেন ছাত্রলীগ নেতা