মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | ১০ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

একজন মুক্তিযোদ্ধার আত্মকথন

সবাই আমাকে পা কাটা রাসু নামে চেনে। হাটেবাজারে গেলে দূর থেকে শুনতে পাই কেউ কেউ বলে, ওই দেহ ঠ্যাং কাটা রাসু আইতাছে। তাতে আমি রাগ করি না। যারা প্রকৃত ঘটনা জানে তারা আমারে সালাম দেয়। সম্মান করে চা খাওয়ায়। গর্বে বুকে জড়িয়ে ধরে। বারবার পা কাটা ইতিহাস শুনতে চায়। আর যারা জানে না তাঁরা নানান রকম মন্তব্য করে। কেউ কেউ বলে, আগে মনে হয় চুরি ডাকাতি করতো। মানুষ ধইরা পা ভাইঙ্গা দিছে। ভাঙা পাও জোড়া লয় নাই, তাই কাইট্টা ফালাইছে। তাতেও আমি রাগ করি না।

আমার পা কাটার ইতিহাস যারা জানতো তারা অনেকেই বেঁচে নেই। তাছাড়া আমি আমার গ্রামে থাকি না। আমি সর্বশান্ত একজন মানুষ। আমারও বাড়ি ছিল, ছিল হালের বলদ। আর ছিল অল্পকিছু আবাদ করার মত ফসলি জমি। তাতে চাষাবাদে ফসল যা হতো তাতে মা- বাবাকে নিয়ে আমাদের ছোট্ট সংসার ভালোই চলতো। যুদ্ধের মাঝমাঝি বাপজানকে হারালাম। বিধবা মায়ের একমাত্র সন্তান আমিও রাতের আঁধারে নিরুদ্দেশ হলাম।

যুদ্ধ শেষে গ্রামে ফিরে এলাম গুলিবিদ্ধ ক্ষত পা নিয়ে। কিছু পোড়া কাঠ ছাড়া বাড়ি ঘরের কোনো চিহ্ন খুঁজে পেলাম না। কিছু মরচে ধরা ভাঙ্গা টিন মাটিতে মিশে আছে। গর্ভধারিনী মা'কে ও কোথাও খুঁজে পেলাম না। লোকজন মুখে শোনলাম, কোনো এক গভীর রাতে হানাদারের সাথে রাজাকার আর আলবদররা মিলে বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেয়। জোয়ানমর্দরা কেউ কেউ পালাতে পারলেও আমার মা পালাতে পারেনি। কারণ আমার মা ছিলেন রাতকানা রোগী। ঘরের দোর খুঁজে বের করতে গিয়ে আগুনে পোড়ে হয়তো ছাই হয়ে গেছেন। আমি শোকে পাথর হয়ে গেলাম।

বাপদাদার ছোট্ট একখন্ড জন্ম ভিটা তাও বেদখল হয়ে গেল। আমি নতুন করে ঘর তুলতে গেলে গ্রামের মোড়ল বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়। যুদ্ধের সময় মা নাকি সুদে টাকা নিয়ে ছিলেন। কত টাকা তার কোনো দলিল নেই। শুধু সাদা কগজে মায়ের নাম লেখা। নামের নিচে কাজলমাখানো একটা টিপ সই। কি আর করা। রাজাকার মোড়লদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে না পেরে গ্রাম ছেড়ে চলে এলাম জেলা শহরে। ভালো চিকিৎসার অভাবে পায়ের ক্ষতে পচন ধরলো। পা থেকে দুর্গন্ধ বের হতে লাগলো। আমার নিজের নাকে সেই গন্ধ বিচ্ছিরি লাগে। আগে লাঠি ভর করে হাঁটতে পারতাম। এখন তাও পারি না। যুদ্ধবিধ্বস্ত স্বাধীন দেশে ভালো ডাক্তারেরও কমতি ছিল। দু'একজন নামী ডাক্তার থাকলেও টাকা কড়ির অভাবে তাদের কাছে যাওয়া সম্ভব হয়নি। এক সরকারি হাসপাতালে মুক্তিযুদ্ধার পরিচয়ে ভর্তি হলাম। কর্মরত ডাক্তাররা পচন ধরা ক্ষত পা কেটে ফেলে আমাকে বাঁচালেন। আমি বেঁচে গেলাম। ক্র্যাচে ভর করে পথ চলি। হাত পাতি মানুষের কাছে। যার দয়া হয় সে সাহায্য করে। যার দয়া হয় না, সে মুখ ফিরিয়ে নেয়। নানান মন্তব্য করে।

হাত পাতা মানে ভিক্ষাবৃত্তি। কজটা লজ্জাজনক। বিবেক বাঁধা দিল। মানুষের কাছে হাতপাতা ছেড়ে দিলাম। যৎসামান্য লেখাপড়া জানি। এক আড়ৎদার আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা জেনে কাজ দিলন। ভারী কোনো কাজ না। সারাদিনে বেচাকেনার হিসাব খাতায় তুলে রাখা। কাজের ফাঁকে মুক্তিযোদ্ধা সনদের জন্য দৌঁড়ঝাপ করি।
আজ হবে কাল হবে আশায় থাকি। হঠাৎ বঙ্গবন্ধু মুজিব খুন হয়। মুজিবও মরলো কপাল ও পুড়লো।
স্বাধীনতা বিরোধীদের হাতে ক্ষমতা চলে গেলো। আমার কপালে আর মুক্তিযোদ্ধার সনদ জুটলো না।

স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরে কত রাজা বদল হলো। ভেবেছিলাম বঙ্গবন্ধুর দল আবার ক্ষমতায় এলে আমার মত সকল পা কাটা রাসুদের সনদ মিলবে। প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের সঠিক তালিকা কেউ প্রনয়ন করবে। মাস গেলে অন্য মুক্তিযোদ্ধার মত আমিও ভাতা পাব। কিন্তু তা আর পেলাম না। ক্ষমতা আর দুর্নীতির বাজারে মুক্তিযোদ্ধার নামের তালিকা যে ভাবে গ্যাজেটভোক্ত হয় তা আমি চাই না। আমি দুর্নীতিকে ঘৃণা করি। হাত বদলের খেলায় সঠিক মুক্তিযোদ্ধার তালিকা কোনদিন হবে না। কারণ স্বাধীনতার বিরোধী শক্তি এখন বঙ্গবন্ধুর গুণকীর্তনে রাষ্টীয় ক্ষমতা ভাগাভাগি করে দেশ শাসন করছে। আর তারা কখনো মাঠপর্যায়ের মুক্তিযোদ্ধাদের স্বীকৃতি দেবে না। শুনেছি মুক্তিযোদ্ধার সনদ এখন বেঁচাকেনা হয়। মোটা অংকের টাকা দিতে পারলে সরকারি গ্যাজেটে নাম লিপিবদ্ধ হয়। আমার তো ঠিকমত তিনবেলা ভাতই জুটে না, টাকা পাব কোথায়? আমি যে একজন মুক্তিযোদ্ধা কেউ বিশ্বাস করুক আর নাই বা করুক, উপরে যে একজন আছেন তিনি তো জানেন। দেশ স্বাধীনের জন্য জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করেছি। তাতে কোন স্বার্থ ছিল না। দেশ স্বাধীন হয়েছে এর চেয়ে বড় প্রাপ্তী আর কি হতে পারে। আমার একটা পা নষ্ট হয়েছে কিন্তু অন্যদের মত মরে তো যাইনি। বেঁচে থেকে স্বাধীনতার বিজয় দেখেছি। এখনো দেশের ভালোমন্দ দেখছি। আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা হয়ে টাকা দিয়ে সনদ কিনতে পারি না। আমরা কিছু মুক্তিযোদ্ধা না হয় পা কাটা রাসু নামেই বেঁচে থাকব যতদিন হায়াত থাকে।

 

ডিএসএস/ 

কাতারের আমিরের নামে ঢাকায় সড়ক ও পার্কের নামকরণ

ছবি: ফোকাস বাংলা

কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানির নামে রাজধানীতে একটি সড়ক ও পার্কের নামকরণ নামকরণ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের করবী হলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ঢাকায় সফররত কাতারের আমির শেখ তামিমের উপস্থিতিতে দুই দেশের মধ্যে কয়েকটি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই হয়। ওই সময় মিরপুরের কালশী এলাকার বালুর মাঠে নির্মিতব্য পার্ক ও মিরপুর ইসিবি চত্বর থেকে কালশী উড়ালসড়ক পর্যন্ত সড়কটি কাতারের আমিরের নামে সড়কটির নামকরণ করা হয়।

এর আগে সকালে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের পর ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের করবী হলে কাতারের আমির শেখ তামিম ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে দুদেশের মধ্যে ৫টি চুক্তি ও ৫টি সমঝোতা স্মারক সই হয়।

পাঁচ চুক্তির মধ্যে আছে—উভয় দেশের পারস্পরিক বিনিয়োগ উন্নয়ন ও সুরক্ষা সংক্রান্ত চুক্তি, দ্বৈতকর পরিহার ও কর ফাঁকি সংক্রান্ত চুক্তি, আইনগত বিষয়ে সহযোগিতা সংক্রান্ত চুক্তি, সাগরপথে পরিবহন সংক্রান্ত চুক্তি এবং দু’দেশের ব্যবসা সংগঠনের মধ্যে যৌথ ব্যবসা পরিষদ গঠন সংক্রান্ত চুক্তি।

পাঁচ সমঝোতা স্মারকের মধ্যে আছে—কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সহযোগিতা সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক, উচ্চশিক্ষা ও বৈজ্ঞানিক গবেষণা সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক, যুব ও ক্রীড়া ক্ষেত্রে সহযোগিতা সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক, শ্রমশক্তির বিষয়ে সমঝোতা স্মারক এবং বন্দর ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক।

ইসলাম গ্রহণ করেছেন বিখ্যাত ডাচ অভিনেতা ডনি রোয়েলভিঙ্ক

ডনি রোয়েলভিঙ্ক। ছবি: সংগৃহীত

জনপ্রিয় ডাচ অভিনেতা ও মডেল ডনি রোয়েলভিঙ্ক ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন। গত ১৯ এপ্রিল স্থানীয় এক মসজিদে জুমার নামাজের পর মুসল্লিদের সামনে কালিমা পড়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন তিনি।

নেদারল্যান্ডসের সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, স্থানীয় এক মসজিদে জুমার নামাজের পর মুসল্লিদের সামনে কালিমা পড়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন তিনি।

ডনি রোয়েলভিঙ্ক। ছবি: সংগৃহীত

তার ইসলাম ধর্ম গ্রহণের মুহূর্তের একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে নিজেই প্রকাশ করেছেন অভিনেতা। ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘আমি জানি আপনারা আমাকে অনুসরণ করেন। আপনারা অনেকই হয়তো জানেন, গতকাল আমার জীবনের একটি বিশেষ দিন ছিল।’

ডনি রোয়েলভিঙ্কের ইসলামের প্রতি আগ্রহী হওয়ার বিষয়ে দ্য টেলিগ্রাফ লিখেছে, ২০২২ সালে বন্ধুদের সঙ্গে একটি ফিটনেস ভিডিও শুট করার সময় তিনি আহত হয়েছিলেন। সে দুর্ঘটনায় তাঁর পাঁচটি পাঁজর ভেঙে যাওয়ায় কয়েক সপ্তাহ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি।

একই বছর অভিনেতার অণ্ডকোষ ক্যানসার ধরা পড়ে। ওই দুটি ঘটনায় তিনি একেবারে ভেঙে পড়েন। হৃদয়ে প্রশান্তি খুঁজতে থাকেন। শেষ পর্যন্ত ইসলাম ধর্মে শান্তি খুঁজে পান এ অভিনেতা। এরপর তিনি ইসলাম গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেন।

উল্লেখ্য, কয়েক সপ্তাহ ধরে ডনি রোয়েলভিঙ্ক মসজিদে যান। রমজানে রোজাও পালন করেন। অল্প অল্প করে কোরআন তিলাওয়াত শিখতে থাকেন। এই সবকিছুই তার মনে পরিবর্তন আনতে থাকে। ভালোলাগা ও প্রশান্তি অনুভব করেন তিনি। আর সে জন্যই তিনি ইসলামের ছায়াতলে চলে আসেন।

আপাতত বিয়ের প্ল্যান নেই, এনজয় করছি : জয়া আহসান

অভিনেত্রী জয়া আহসান। ছবি: সংগৃহীত

দেশের শোবিজ অঙ্গনে দুই দশকের বেশি সময় ধরে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন দুই বাংলার দর্শকনন্দিত অভিনেত্রী জয়া আহসান। মডেলিং ও নাটক দিয়ে ক্যারিয়ার শুরু করলেও চলচ্চিত্রে ভিন্ন মাত্রার চরিত্রে অভিনয় করে জায়গা করে নিয়েছেন সিনেমাপ্রেমীদের মনে।

১৯৯৮ সালের ১৪ মে ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন মডেল ও অভিনেতা ফয়সাল আহসানকে। তবে শেষ অবদি টেকেনি তাদের সেই সংসার। ২০১১ সালে ১৩ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানেন জয়া-ফয়সাল। এরপর থেকে একাই জীবন পার করছেন এই দুই তারকা। সম্প্রতি বিয়ে-বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুলেছেন জয়া।

দেশের এক গণমাধ্যমে ব্যক্তিগত জীবনের নানান বিষয় নিয়ে কথা বলেন জয়া। এ সময় তিনি জানান, কখনও যদি অভিনেত্রীর মনে হয়, জীবনে কাউকে প্রয়োজন তবেই নতুনভাবে বিয়ের চিন্তা-ভাবনা করবেন। তবে আপাতত বিয়ের কোনো প্ল্যান নেই জয়ার।

জয়া বলেন, আমার বর্তমান জীবন খুবই এনজয় করছি। পরিবার তো শুধু স্বামী-স্ত্রীকেই ঘিরে নয়, অথবা পার্টনার হলেই হয় না, পরিবারে আরও অনেকেই আছে। পরিবারে মা-বাবা আছেন, আমার বাড়িতে যেসব লোক কাজ করেন, তারাও আছেন। আমার পোষ্যরাও আছে। তাদেরকে সবাইকে নিয়ে খুবই ভালো আছি।

তিনি আরও বলেন, আমি তো কোনো কিছু পরিকল্পনা করি না। যদি মনে করি যে সিঙ্গেল থেকে ডাবল হতে চাই, দরকার আছে, তখনই হব। তবে এই মুহূর্তে আমার কোনো পরিকল্পনা নেই। কারণ, বর্তমানে আমি খুবই ভালো আছি, শান্তিতে আছি।

অভিনেত্রী ভাষ্য, তরুণ কীভাবে আছি জানি না, তবে সময়টাকে উপভোগ করাটাই মনে হয় সবচেয়ে বড় বিষয়।

পরবর্তী কাজ প্রসঙ্গে জয়া বলেন, বাংলাদেশে এখন পরিচালক আশফাক নিপুণের সঙ্গে একটি ওয়েব সিরিজ। যেটা আমার প্রথম ওয়েব সিরিজ হবে। আর ভারতেও অনিরুদ্ধ রায় চৌধুরীর একটি কাজ শুরু করতে যাচ্ছি।

সর্বশেষ সংবাদ

কাতারের আমিরের নামে ঢাকায় সড়ক ও পার্কের নামকরণ
ইসলাম গ্রহণ করেছেন বিখ্যাত ডাচ অভিনেতা ডনি রোয়েলভিঙ্ক
আপাতত বিয়ের প্ল্যান নেই, এনজয় করছি : জয়া আহসান
চুয়াডাঙ্গায় বৃষ্টির জন্য ইস্তিস্কার নামাজ আদায়
ছুটিতে বাড়ি গিয়ে হিটস্ট্রোকে পুলিশ সদস্যের মৃত্যু
ভারতের রাষ্ট্রপতির হাত থেকে ‘পদ্মশ্রী’ নিলেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা
বাংলাদেশ-কাতারের মধ্যে ১০ চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই
চতুর্থ ধাপের উপজেলা নির্বাচনের তফসিল হতে পারে মঙ্গলবার
বুড়িচং সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক আহত
বোরকা পরে বালিকা মাদরাসায় ফাহিম, ধরা পড়ে খেলেন গণপিটুনি
তাইওয়ানে কয়েক ঘন্টায় ৮০ বার ভূমিকম্প অনুভূত
এবার ইরাকে মার্কিন বাহিনীকে লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা
ঢাকায় পৌঁছেছেন টাইগারদের নতুন কোচ
ঢাকাসহ ৪ অঞ্চলে ধেয়ে আসছে ঝড়
যত বাড়ল ট্রেনের ভাড়া !
কাতারের আমিরের সাথে প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক আজ
‘বাংলাদেশ জলবায়ু উন্নয়ন অংশীদারিত্ব’ গঠন করা হয়েছে : প্রধানমন্ত্রী
নওগাঁয় গলায় কাঁচি দিয়ে খুঁচিয়ে স্ত্রীকে হত্যা, স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
মীনা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ডস পেলেন বনি আমিন ও সবুজ মাহমুদ সহ ১৫ সাংবাদিক
রাজধানীতে হিট স্ট্রোকে রিকশা চালকের মৃত্যু