শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪ | ১৫ চৈত্র ১৪৩০
Dhaka Prokash

হেমু গ্রামের হত্যাযজ্ঞ

পাখি ডাকা ছায়া ঢাকা, সবুজের মায়া আঁকা; ছোট এক গ্রাম। গ্রামের নাম হেমু। হেমু গ্রামের লোকজনের পেশা ছিল কৃষি। গরু-ছাগল, হাঁস-মুরগি পালন করে কোনো রকম তারা জীবনযাপন করতো। গ্রামে পড়াশোনা জানা মানুষ একজনও ছিল না। তবু জীবন তাদের থেমে থাকেনি। জীবন জীবনের গতিতে চলতো।

হেমু গ্রামের পাশ দিয়ে কুলুকুলু রবে বইতো ছোট একটি নদী। নদীর নাম খরিস। খরিস নদীর উপর ছিল পাকা একটি সেতু। সেতুর নাম খরিস সেতু। এই খরিস সেতু দিয়ে পাকিস্তানি মিলিটারীরা জলপাই রঙের ট্রাকে চড়ে সব সময় যাওয়া-আসা করতো। তারা বিভিন্ন গ্রামে গিয়ে ইচ্ছেমতো আক্রমণ চালাতো, লুটপাট করতো।

জৈন্তাপুরে মিলিটারীরা ক্যাম্প বসালো। ক্যাম্প থেকে তারা যখন তখন জীপ কিংবা ট্রাকে চড়ে সশস্ত্র মহড়া দিতো। খরিস সেতু পার হয়ে অজপাড়া গাঁ পর্যন্ত তারা চলে যেতো। গিয়ে এলাকার লোকজনকে ডর-ভয় দেখাতো। কারও বিরুদ্ধে সামান্যতম অভিযোগ পেলে ক্ষমা করতো না। পাখির মতো গুলি করে মেরে ফেলতো। কখনও আবার অভিযোগও লাগতো না। ইচ্ছে হলো ব্যস, গুলি করে দিতো। এভাবে নির্বিচারে চলতো পাকিস্তানি মিলিটারীদের অন্যায় হত্যাযজ্ঞ।

একদিন বিকেল বেলা। হাটবার ছিল সেদিন। হেমু গ্রামের কেরামত আলী আখ বিক্রি করছিলেন জৈন্তাপুর বাজারে। মধ্য বয়স্ক মানুষ কেরামত আলী। অন্যান্য দিনের চেয়ে তিনি সেদিন অনেক আখ বিক্রি করলেন। পকেটে জমা হলো তার চকচকে কাঁচা পয়সা। বেশি পরিমাণ আখ বিক্রি করতে পারায় কেরামত আলীর মনে আনন্দ বিরাজ করছিল। আনন্দে হঠাৎ তার কণ্ঠ থেকে বেরিয়ে এলো ‘জয় বাংলা’ ধ্বনি।
তার পাশ দিয়েই যাচ্ছিল একটি মিলিটারী জিপ। কেরামত আলী তা খেয়াল করলেন না। আচমকা ‘জয় বাংলা’ ধ্বনি শোনার পর পাকিস্তানি মিলিটারীদের শরীরে যেন কেউ আগুন লাগিয়ে দিলো। জীপ থামিয়ে বন্দুক তাক করে ছুটে এলো দুজন মিলিটারী। এসেই আর কোনো কথা নেই। কেরামত আলীসহ আরও চার-পাঁচজনকে গুলি করে মাটিতে ফেলে দিলো। গুলি খেয়ে রক্ত ভেজা মানুষগুলো গলা কাটা মুরগির মতো ছটফট করতে করতেই মারা গেলেন। চিরদিনের মতো নিথর হয়ে গেল মানুষগুলো। সেই খবর ছড়িয়ে পড়লো সারা বাজারে। লোকজন দোকান পাট বন্ধ করে যে যার মতো পালিয়ে গেল।

সেই ঘটনার পর জৈন্তাপুর অঞ্চলে নেমে এলো কেমন যেন শোকের ছায়া। সব জায়গায় লক্ষ্য করা গেল কেমন যেন থমথমে ভাব। লোকজন কেমন ভয়ে ভয়ে থাকতো। কেউ কারও সাথে তেমন কথা বলতো না। নিতান্ত দরকার না হলে মানুষ খুব একটা বাজার-হাটেও যেতো না। চাপা কণ্ঠে ফিসফিস করে কেউ কেউ বলতো সারা দেশে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। খুব শীঘ্রই বাংলাদেশ স্বাধীন হবে। সোনার বাংলা শত্রু মুক্ত হবে।” এভাবেই যাচ্ছিল দিন।
তারপর হঠাৎ একদিন এলো ভয়াল সেই রাত। রাতের খাবার খেয়ে হেমু গ্রামের লোকজন ঘুমিয়ে পড়েছিল। ঘন অন্ধকার রাত। ঝোপঝাড়ে অবিরাম ঝিঁঝিঁ পোকা ডাকছে। ঝিঁঝিঁ পোকার সাথে পাল্লা দিয়ে ঝাঁক ঝাঁক জোনাক পোকা জ্বলছে আর নিভছে।
এমনি সময়ে রাতের নিস্তব্ধতা ভেদ করে শো-শো আওয়াজ তুলে কোথা থেকে যেন উড়ে এলো তিন তিনটি জঙ্গি বিমান। বিমানগুলো যে পাকিস্তানি বিমান বাহিনীর তা পরে জানা গেল। বিমানগুলো উড়ে এসে জৈন্তাপুরের আকাশে ঘুরে ঘুরে কয়েকবার চক্কর খেলো। তারপর আচমকা শুরু করলো বোমা বর্ষণ। সব কয়টি বোমাই এসে পড়লো হেমু গ্রামের ওপর। আকস্মিক বোম্বিংয়ের কারণে অনেক লোক ঘুমন্ত অবস্থাতেই মারা গেল। বোম্বিংয়ের শব্দে হেমু গ্রামের লোকদের কারও কারও ঘুম ভেঙ্গে গেল। ঘুম থেকে জেগে গ্রামের লোকজন যেন বোবা হয়ে গেল। তারা দেখে কী, তাদের প্রিয় গ্রামখানি দাউদাউ করে জ্বলছে। আগুনের লেলিহান শিখা চারদিকে ছড়িয়ে পড়ছে। যেসব স্থানে বোমা পড়েছিল, সেই সব জায়গায় এক একটা পুকুর তৈরি হয়ে গেল।
জীবিত মানুষ প্রাণ ভয়ে দিকবিদিক ছুটতে লাগলো। সেই রাতে হেমু গ্রামের অনেক নিরীহ মানুষ মারা গেল। হারিছ আলী, ছাড়া মিয়া, আয়েশা বেগম, আব্দুল্লাহ, নাছিমা বেগম, ইছাক আলী ও আলেকজান বিবিসহ কয়েক শত নিরীহ মানুষ বোমার আঘাতে শহীদ হলেন।
সেই রাতে কেউ কেউ কোনো রকম জান নিয়ে পালিয়ে বাঁচলো। অনেকের মতো লেংগুই মিয়া এবং তার বউও পালাতে চেয়েছিলেন। কিন্তু বাঁচতে পারেননি। লেংগুই মিয়ার বউয়ের কোলে ছিল ছোট একটি শিশু। দিকদিশা হারিয়ে বউকে নিয়ে হুড়মুড় করে পালাতে গিয়ে ঘটলো বিরাট এক অঘটন। নদীর ধারে এসে লেংগুই মিয়ার বউ হঠাৎ হাউমাউ করে কেঁদে উঠলেন। ‘আমার ময়না পাখি’ ‘আমার ময়না পাখি’ বলে বউটি আহাজারি শুরু করে দিলো।
লেংগুই মিয়া দেখলেন বউয়ের কোলে তাদের শিশু বা”চাটা নেই। নেই কেন? ভাবতে লাগলেন তিনি।
পরে বউটি নিজ থেকেই বললো, “আমার সব্বনাশ অইয়া গেছে গো। সব্বনাশ অইয়া গেছে। তাড়াহুড়া কইরা আইতে গিয়া ভুল কইরা আমি আমার ময়না পাখি রে ঘরো থুইয়া আইয়্যা পড়ছি। ময়না পাখির বদলে আমি তার বালিশটা লইয়্যা আইয়্যা পড়ছি। এহন আমার কী অইবো গো। কী নিয়া আমি বাঁচুম গো।” বলে বউটি গলা ফাটিয়ে রীতিমতো মরাকান্না শুরু করে দিলো।

বউয়ের কান্না শুনে লেংগুই মিয়া বললেন, “কান্দিছ না বউ। তুই এই হানো ব। আমি যাইয়াম আর আইয়াম। আমি ময়না পাখি রে ঠিক লইয়্যা আইয়াম। তুই কুনো চিন্তা করিছ না।”
বলে লেংগুই মিয়া হেমু গ্রামের উদ্দেশে বেরিয়ে পড়লেন। এক দৌড়ে তিনি চলে এলেন হেমু গ্রামে। এসে দেখলেন, তার ছনের ঘরখানি দাউদাউ করে জ্বলছে। ঘরের ভেতর শোনা যাচ্ছে ছোট্ট শিশুর কান্না। লেংগুই মিয়া চিনতে পারলেন সেই কণ্ঠ। তারপর এক লাফে গিয়ে তিনি ঘরের ভেতর প্রবেশ করলেন। ততক্ষণে শিশুটির কান্না থেমে গেছে। লেংগুই মিয়া ঘরের ভেতর ঢুকতেই হঠাৎ ঘরের চালটি তার উপর খসে পড়লো। কিছুতেই তিনি আর ঘর থেকে বেরোতে পারলেন না।
সকাল বেলা লোকজন এসে লেংগুই মিয়ার ঘরের খালি জায়গাটাতে আবিষ্কার করলো ছাইয়ের উঁচু স্তূপ। ছাইয়ের ভেতর জড়াজড়ি অবস্থায় পাওয়া গেল আধ পোড়া দুটো মানব কংকাল। একটি ছোট্ট শিশুর। আর অন্যটি একজন বয়স্ক মানুষের।

 

গবেষণা কর্মকর্তা
ট্রাস্টিবোর্ড অফিস, লিডিং ইউনিভার্সিটি
রাগীবনগর, দক্ষিণ সুরমা, সিলেট-৩১১২

 

ডিএসএস/ 

আজকের সেহরির শেষ সময় (ঢাকা)

0

ঘণ্টা

0

মিনিট

0

সেকেন্ড

সরকার জনবিচ্ছিন্ন হয়ে সন্ত্রাসনির্ভর হয়ে গেছে: রিজভী

নাটোর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ফরহাদ আলী দেওয়ান শাহীনকে দেখতে যান রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

ডামি নির্বাচনের পর সরকার সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) বিএসএমএমইউ সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন নাটোর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ফরহাদ আলী দেওয়ান শাহীনকে দেখতে গিয়ে এসব কথা বলেন। এসময় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু এবং স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা: রফিকুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।

রিজভী বলেন, ‘ক্ষমতাসীন দলের এমপিদের সন্ত্রাসী বাহিনী দেশে ভয়াবহ নৈরাজ্যকর ও ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি করেছে। ডামি নির্বাচনের পর সরকার সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে। কারণ তাদের সাথে কোনো জনগণ নাই, তাদের জনগণের ভোটের কোনো প্রয়োজন হয় না।’

সন্ত্রাসনির্ভর সরকারের পরিণতি ভালো হবে না বলে এসময় হুঁশিয়ারী উচ্চারণ করেন রিজভী।

রিজভী আরো বলেন, নাটোরের এমপি শিমুলের সন্ত্রাসী বাহিনী ফরহাদ আলী দেওয়ান শাহীনকে হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা করেছে, তার উপর গুলি চালিয়েছে। ফরহাদ জেলা ছাত্রদল ও জেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি ছিল। সরকারবিরোধী আন্দোলন ও সংগ্রামে সে অত্যন্ত সক্রিয় ভূমিকা রেখেছে। আর এ কারণেই ক্ষমতাসীন দলের নেতারা তার ওপর ক্ষুদ্ধ। কিন্তু হত্যা করে, নিপীড়ন করে সরকারের শেষ রক্ষা হবে না।

উল্লেখ্য, গত ১৩ মার্চ নাটোর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ফরহাদ আলী দেওয়ান ওরফে শাহীনকে (৪২) মাইক্রোবাসের ধাক্কায় ফেলে দেয়ার পর পিটিয়ে ও গুলি করে হত্যাচেষ্টা করে দুর্বৃত্তরা। তারা সবাই এমপি শিমুলের অনুসারি বলে অভিযোগ করে বিএনপি।

ফাঁকা বাড়িতে বয়ফ্রেন্ডকে ডেকে ধরা পড়েছিলেন অনন্যা!

অভিনেত্রী অনন্যা পাণ্ডে। ছবি: সংগৃহীত

বাবা-মায়ের অনুপস্থিতিতে একবার বাড়িতে নিজের প্রেমিককে ডেকেছিলেন অনন্যা পাণ্ডে। সেই বিষয়টি টের পেয়ে যান বাবা চাঙ্কি পাণ্ডে। নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া অনাকাঙ্ক্ষিত এ ঘটনা নিয়ে প্রথমবার মুখ খুললেন এ অভিনেত্রী।

অভিনেত্রী অনন্যা পাণ্ডে। ছবি: সংগৃহীত

 

অনন্যা বলেন, আমার বাবা লিভিংরুমে ক্যামেরা বসিয়েছিলেন। কিন্তু আমি ভেবেছিলাম, আমাকে ভয় দেখানোর জন্য এটা করেছেন। আমি খুব ভীতু প্রকৃতির মেয়ে, কখনো বাবা-মায়ের সঙ্গে মিথ্যা বলি না। আমার যখন বয়স আরও কম ছিল, তখন আমি প্রথম একটি ছেলের সঙ্গে সম্পর্কে জড়াই। ওই সময়ে মাকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, আমি কি তার প্রস্তাবে রাজি হব? আসলে, আমি এমন মেয়ে তখন ছিলাম, এখনো আছি।

অভিনেত্রী বলেন, আমি সেদিন কিছুটা ঝুঁকির মধ্যে ছিলাম। কিন্তু নিজেকে সাহসী মনে হচ্ছিল। তবে খুব শান্ত ছিলাম। সেদিন লিভিংরুমে বসে তার (বয়ফ্রেন্ড) সঙ্গে শুধু কথাই বলেছিলাম। বাবা আমাদের ভিডিও দেখেছিলেন। বাবা আমাকে বলেছিলেন, তুমি আমাকে হতাশ করেছ। এ ঘটনার পর বাবা-মাকে ৫ পৃষ্ঠার চিঠি লিখে ক্ষমা চেয়েছিলাম।

বর্তমানে আদিত্য রায় কাপুরের সঙ্গে সম্পর্কে রয়েছেন অনন্যা রায়। এ কথা তারা সরাসরি স্বীকার না করলেও তাদের সব জায়গায় একসঙ্গে দেখা যায়। এমনকি বিদেশে একসঙ্গে ছুটি কাটাতেও দেখা যায় এই জুটিকে।

চট্টগ্রামের জুতার কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে

চট্টগ্রামের জুতার কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে। ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামের বায়েজিদে টেক্সটাইল মোড় এলাকায় জুতা তৈরির কারখানায় লাগা আগুন ১ ঘণ্টা ৪৫ মিনিটের চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে এসেছে।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) বিকেল ৫টা ৫৫ মিনিটে এ আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ১২টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ করে বলে জানিয়েছে চট্টগ্রাম ফায়ার সার্ভিসের কন্ট্রোল রুম।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপ-সহকারী পরিচালক মো. আব্দুর রাজ্জাক।

তিনি বলেন, বিকেল ৪টা ১৫ মিনিটে বায়েজিদের একটি জুতার কারখানায় আগুন লেগেছে এমন খবর পাই। এর ১৫ মিনিটের মধ্যে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করেন ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা। শুরুতে চারটি ইউনিট কাজ শুরু করলেও পরে ১২টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করেছে। বিকেল ৫টা ৫৫ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হই আমরা।

প্রাথমিকভাবে আগুনের কারণ ও ক্ষয়ক্ষতি সম্পর্কে কিছুই জানাতে পারেননি এ ফায়ার কর্মকর্তা। এ বিষয়ে বায়েজিদ বোস্তামী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সঞ্জয় কুমার সিনহা বলেন, কারখানাটি বিদেশি মালিকানাধীন বলে শুনেছি। আমরা খোঁজ নিচ্ছি।

সর্বশেষ সংবাদ

সরকার জনবিচ্ছিন্ন হয়ে সন্ত্রাসনির্ভর হয়ে গেছে: রিজভী
ফাঁকা বাড়িতে বয়ফ্রেন্ডকে ডেকে ধরা পড়েছিলেন অনন্যা!
চট্টগ্রামের জুতার কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে
গোলাগুলি-বিস্ফোরণের শব্দে কাঁপছে সেন্ট মার্টিন
রাতেই ঢাকাসহ ৯ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টির আশঙ্কা
রাস্তা থেকে ৩০০ ফুট খাদে পড়ল গাড়ি, নিহত ১০
চট্টগ্রামে জুতা কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১২ ইউনিট
সৌদি আরবে সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি যুবক নিহত
বিএনপি ইফতার পার্টি করে মিথ্যাচার চালাচ্ছে: ওবায়দুল কাদের
বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে লরি-কাভার্ডভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ১
সন্তানের মুখ দেখার আগেই ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল বাবার
আগুনে পুড়লো ‘ভূঞাপুর থানা’ মার্কেটের ৪ দোকান
পছন্দের শীর্ষে ভারতীয় নায়ক-নায়িকাদের নামে দেশে তৈরি পোশাক
‘জিম্মি নাবিকদের মুক্তিপণের বিষয়ে এখনো কথা হয়নি’
প্রাথমিকের শেষ ধাপের পরীক্ষা আজ
সেতু থেকে খাদে পড়ে ৪৫ বাসযাত্রী নিহত, অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল শিশু
স্বাস্থ্যমন্ত্রীর আশ্বাসে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি স্থগিত
ফিলিস্তিনি নারীদের অন্তর্বাস নিয়ে অশ্লীল খেলায় মেতেছে ইসরায়েলি সেনারা
যত জঙ্গি গ্রেপ্তার করেছি, একজনও মাদরাসার ছাত্র নন : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার বিরোধিতা করায় সাংবাদিকের কারাদণ্ড