বুধবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৪ | ২৮ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

হারিয়ে যাওয়া ১২৫ বছরের চকহরিপুর প্রাচীন মসজিদ

অশিক্ষা, কুশিক্ষা থেকে ভ্রান্তি, অজ্ঞতা, নিরক্ষরতা, বর্বরতা ও অহংবোধ মুসলিম জাতিকে কালের পর কাল শুধু পিছিয়ে দিয়েই ক্ষান্ত হয়নি তাদেরকে ভুলিয়ে দিয়েছে আমাদের রাসূল মহামানব হযরত মুহম্মদ (সা.) এর মহান বাণীসমূহও। গ্রাম্য শালিশকারী ভূ-স্বামীরা যে কত নির্দয়-নিষ্ঠুর হতে পারে তা এই ঐতিহ্যবাহী মসজিদ ভেঁঙ্গে গুঁড়িয়ে দিয়ে নুন্যতম স্মৃতিটুকুও ধরে না রাখার নোংরা মানসিকতা থেকেই বোঝা যায়। সরকারি সর্দাররা তো দূরে থাক, এলাকার উঠতি বয়সের শিক্ষিত যুবক-তরুণরা পর্যন্ত বাঁধা দেয়নি, অনুধাবণ করেনি মসজিদের ঐতিহাসিক গুরুত্ব।

কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার চকহরিপুর গ্রামে একশত পঁচিশ বছরের অধিক একটি ঐতিহ্যবাহী নান্দনিক পুরাতন মসজিদ ছিল!! কিছুদূরে কোন এক পুরাতন মরা নদীর স্রোতের প্রবাহ ছিল, যার জেগে ওঠা চরের উপর শেখ বংশের বসতবাড়ির সীমানায় মসজিদটি অবস্থিত ছিল যা এখন ‘চকহরিপুর প্রাচীন মসজিদ’ নামে বহুল পরিচিত। প্রথমে মসজিদটি কাঁচা স্থাপনার টিনের ছাউনি দিয়ে নির্মিত হয়েছিল। ঐ সময়ে অত্র অঞ্চলের জমিদার শেখ ইছাহক আলী ঘোড়ায় চড়ে পাবনায় যেতেন দাপ্তরিক কাজে এবং যাত্রাপথে ভাঁড়ালা গ্রামের ঐতিহাসিক একটি মসজিদে নামাজ আদায় করতেন। তখন তাঁর মনে স্বপ্ন জাগে অনুরূপ একটি মসজিদ তৈরির। অত:পর তিনি মুঘল স্থাপত্যকলার নক্শা অনুযায়ী মসজিদ তৈরির নিমিত্তে বাংলা ১৩০০ সনে (ইংরেজি ১৮৯৩) তাঁর নিজস্ব জায়গার উপর মসজিদের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন। কিন্তু তিনি মসজিদের নির্মাণকাজ শুরুর পূর্বেই মৃত্যুবরণ করেন। তখন তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র শেখ আব্দুস ছাত্তার কলকাতা থেকে নিপুণ কারিগর এনে সাড়ে বারো হাজার টাকা ব্যয় করে মসজিদের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করেন।

মসজিদটি ৪২ ফুট দৈর্ঘ্য এবং ২২ ফুট প্রস্থের তিনটি কাতারে নামাজ আদায় করা যেত এবং প্রতি কাতারে ২৫ জন মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারতেন। মসজিদের দেয়াল ছিল ২৫ ইঞ্চি চওড়া ও চুন-সুরকি ইটের গাঁথুনি দিয়ে তৈরি। আর শুধুই টালি ইটের দ্বারা গাঁথুনি করে তিনটি সমান গম্বুজ ছিল যা আভিজাত্যের প্রতীক নির্দেশ করতো। মসজিদের সুদৃশ্য মেহরাব ছিল। উত্তর-দক্ষিণে একটি করে দুটি জানালা এবং পূর্বদিকে তিনটি দরজা ছিল প্রবেশদ্বার হিসেবে। মসজিদের নির্মাতা শেখ আব্দুস সাত্তার ছিলেন তৎকালীন নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগর কোর্টের জুরি বোর্ডের সদস্য। তিনি অনুমানিক ১৯২০ সালে মাত্র চল্লিশ বৎসর বয়সে অকালপ্রয়াণ করেন। অত:পর জমিদার শেখ ইছাহক আলী’র মৃত্যুকালীন ওছিহত অনুযায়ী তাঁর দ্বিতীয় পুত্র শেখ আব্দুল আহাদ স্বপ্রণোদিত হয়ে তামাম শরীকদের কাছ থেকে দাবী করে ৩ একর ২৩ শতক জমি নিয়ে মসজিদের নামে ওয়াক্ফ করে দেন। পরবর্তীতে মসজিদের পাশ দিয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের খাল খনন হলে জমির পরিমাণ কমে যায়। মসজিদের দৃষ্টিনন্দন নান্দনিকতা ও স্থাপত্যশৈলী তখন সমগ্র খোকসা, কুমারখালী ও রাজবাড়ী অব্দি বহু অঞ্চলে ছিল মানুষের মুখে মুখে। দর্শনার্থীদের ভিড়ও ছিল। সেই সাথে তৎকালীন সময়ে চকহরিপুর প্রাচীন মসজিদটি ছিল শোমসপুর, মাসিলিয়া, উত্তরশ্যামপুর, সন্তোষপুর গ্রামের মুসল্লীদের নামাজ আদায় করার এক মাত্র মসজিদ। ২০১৪ সালে নান্দনিক মসজিদটি গুঁড়িয়ে দিয়ে নতুন স্থাপনার একতলা মসজিদ নির্মিত হয়েছে যেখানে আটটি কাতার রয়েছে ও প্রতি কাতারে ৩০ জন মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারেন।

 

ইতিহাস গবেষক ও প্রাবন্ধিক

ডিএসএস/ 

Header Ad

দক্ষিণ এশিয়ায় বিদ্যুৎ সংযোগের আহ্বান ড. ইউনূসের, জলবিদ্যুৎ আমদানির সম্ভাবনার ওপর জোর

ছবি: সংগৃহীত

প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস দক্ষিণ এশিয়ায় বিদ্যুৎ সহযোগিতা বাড়াতে নেপাল ও ভুটানে উৎপাদিত জলবিদ্যুতের জন্য একটি আঞ্চলিক বিদ্যুৎ গ্রিড তৈরির প্রস্তাব দিয়েছেন। আজারবাইজানের বাকুতে কপ-২৯ জলবায়ু সম্মেলনের ফাঁকে সোশ্যাল বিজনেস গ্রুপের সঙ্গে এক বৈঠকে তিনি বলেন, বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, ও ভুটানের মধ্যে এমন একটি গ্রিড স্থাপন করা হলে হিমালয়ের দেশগুলোর বিপুল জলবিদ্যুৎ সম্ভাবনা কার্যকর করা সম্ভব হবে। নেপালে ৪০ হাজার মেগাওয়াট জলবিদ্যুৎ উৎপাদনের সম্ভাবনা রয়েছে, যা ভারত ও বাংলাদেশের জন্য কম কার্বন নির্গমনশীল শক্তির উৎস হতে পারে।

ড. ইউনূসের মতে, বাংলাদেশ থেকে নেপাল মাত্র ৪০ মাইল দূরে হওয়ায় দেশটি থেকে জলবিদ্যুৎ আমদানি সহজ এবং পরিবেশবান্ধব হবে। তিনি আরো উল্লেখ করেন যে, বাংলাদেশ পানি ব্যবস্থাপনাকে উচ্চ অগ্রাধিকার দিয়েছে, যা দেশের বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।

উল্লেখ্য, দেশের যুব উন্নয়ন ও শিক্ষার সংস্কারেও অন্তর্বর্তী সরকার অগ্রাধিকার দিচ্ছে। জানুয়ারিতে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক টি-টোয়েন্টি বিপিএল টুর্নামেন্টের সাথে তরুণদের জন্য একটি উৎসবের আয়োজন করা হবে। এতে ফিফা প্রেসিডেন্ট জিয়ান্নি ইনফান্তিনো এবং আইওসি প্রেসিডেন্ট টমাস বাখের অংশগ্রহণের সম্ভাবনা রয়েছে। নারী ফুটবলের জন্যও একটি টুর্নামেন্ট আয়োজনের পরিকল্পনা করা হচ্ছে।

ড. ইউনূস আরো বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার শেখ হাসিনার দীর্ঘ ১৫ বছরের শাসনের অবসান ঘটিয়ে চলমান সংস্কার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

Header Ad

পুরুষ না নারী, কে বেশি ঘুমায়?

ছবি: সংগৃহীত

ঘুম অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি শারীরিক বৃত্তীয় ক্রিয়া। সুস্থতার জন্য মানুষের প্রতিদিন সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুম গুরুত্বপূর্ণ। মানুষের বিভিন্ন ধরনের রোগের ঝুঁকি কমায় ভালো মানের ঘুম। কিন্তু জানেন কি পুরুষ না নারী- কে বেশি ঘুমায়? গবেষণায় মিলেছে অবাক করা সেই তথ্য।

নারীরা পুরুষদের তুলনায় বেশি ঘুমান, এমনই প্রচলিত ধারণা রয়েছে। যদিও এই তথ্যকে সত্য বলে বিশ্বাস করেন না সকলে। অনেকের মতে, এটি সম্পূর্ণই গুজব। কিন্তু সত্যি কি পুরুষদের তুলনায় নারীদের বেশি ঘুমের প্রয়োজন হয়? গবেষণায় দেখা গিয়েছে, নারীদের প্রতিদিন কমপক্ষে সাত থেকে ৯ ঘণ্টা ভালো ঘুম হওয়া জরুরি। আসলে বিভিন্ন বয়সে নারীদের শরীরে বিভিন্ন রকম পরিবর্তন হয়। তাই সেই পরিস্থিতিতে সুস্থ থাকার জন্যই প্রয়োজন ঘুম।

একইসঙ্গে পুরুষদের তুলনায় নারীদের দৈনন্দিন জীবনে বেশি চাপ এবং উদ্বেগ থাকে। সবকিছুর সঙ্গে মোকাবেলা করে সুস্থ জীবনযাপনের জন্য পর্যাপ্ত ঘুম দরকার। তাই পুরুষদের তুলনায় নারীদের বেশি ঘুমের প্রয়োজন বলেই গবেষণায় বলা হয়েছে। শুধু ঘুমই নয়, ভালো মানের ঘুমও জরুরি।

প্রাথমিক কয়েকটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, জৈবিক গঠন অনুসারে পুরুষ এবং নারীদের ঘুমের প্রয়োজনীয়তার সামান্য পরিবর্তন থাকতে পারে। এছাড়া ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের ঘুম অনেক বেশি সজাগ। তুলনায় ছেলেদের মধ্যে গভীর ঘুমের প্রবণতা আছে। মেয়েদের ঘুম খুব পাতলা হয়। ফলে সময় পেলেও বিভিন্ন কারণে ভেঙে যায়। অনেক মহিলারা যেহেতু ঘর এবং বাইরে দু'দিকে সামলাতে হয়, ফলে মানসিক চাপ সবসময়ে কাজ করে। নিশ্চিন্তে ঘুমানোর সুযোগ কম থাকে।

উল্লেখ্য, প্রাপ্তবয়স্কদের সাধারণত প্রতি রাতে ৭-৯ ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন হয়। যদিও বয়সের সাথে মানুষের ঘুমের চাহিদা কিছুটা কমতে পারে। তা সত্ত্বেও বয়স্ক প্রাপ্তবয়স্কদেরও প্রতি রাতে প্রায় অন্তত সাত ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করা উচিত।

Header Ad

ভারতের কাছে পাকিস্তানে না যাওয়ার লিখিত ব্যাখ্যা চায় পিসিবি

ছবি: সংগৃহীত

আগামী বছর ফেব্রুয়ারিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আয়োজন করবে পাকিস্তান। তবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলতে পাকিস্তানে দল পাঠাবে না ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। দু’দিন আগেই ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিলকে (আইসিসি) নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করে দিয়েছেন জয় শাহরা। প্রতিযোগিতার আয়োজন পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডকে (পিসিবি) বিষয়টি জানিয়ে দিয়েছে আইসিসি। এতে খুশি নন পাকিস্তানের ক্রিকেট কর্মকর্তারা। তারা বিসিসিআইয়ের কাছে লিখিত ব্যাখ্যা চান।

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজনের জন্য দীর্ঘদিন ধরে প্রস্তুতি নিচ্ছে পাকিস্তান। স্টেডিয়াম সংস্কার করেছে তারা। ক’দিন আগে ১০০ দিনের গণনা শুরু করেছে। এমন সময় ৮ দলের টুর্নামেন্টটি অনিশ্চিতার মধ্যে পড়ে গেছে। সম্ভাব্য হাইব্রিড পদ্ধতির কথা বলা হচ্ছে। তবে পাকিস্তান এখনো দেশে সম্পূর্ণ টুর্নমেন্ট আয়োজনের সিদ্ধান্তে অনড়।

বিষয়টি নিয়ে পিসিবির একজন কর্মকর্তা বলেছেন, ‘হাইব্রিড মডেলের কোন চিন্তাই করা হচ্ছে না।’ এর আগে ২০২৩ সালে পিসিবির আয়োজনে হাইব্রিড মডেলে এশিয়া কাপ হয়েছে। ওই টুর্নামেন্টে ভারতের ম্যাচগুলো অন্যত্র হয়েছিল এবং বাকি ম্যাচ হয়েছিল পাকিস্তানে। তবে ওই বছরই বিশ্বকাপ খেলতে ভারত সফর করেছে পাকিস্তান দল। শর্ত ছিল, চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলতে ভারতীয় ক্রিকেট দলও পাকিস্তানে যাবে। কিন্তু কথার খেলাপ হওয়ায় কঠোর অবস্থান নিয়েছে পিসিবি ও পাকিস্তান সরকার।

বিসিসিআইয়ের বক্তব্য জানার পর আইসিসি কর্তারা ভারতের ম্যাচগুলোর জন্য বিকল্প ব্যবস্থার পরিকল্পনা শুরু করেছেন। সংযুক্ত আরব আমিরাতকে প্রস্তুত রাখা হচ্ছে। অবশ্য, এ ব্যাপারে সরকারি ঘোষণা হয়নি। তারা আপাতত যুযুধান দু’দেশের বোর্ড কর্তাদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন।

উল্লেখ্য, রাজনৈতিক সম্পর্কের কারণে ভারত-পাকিস্তান দ্বিপক্ষীয় ক্রিকেট সিরিজ বন্ধ এক দশকের বেশি সময়। ২০০৭-০৮ মরসুমে শেষবার ভারতের মাটিতে টেস্ট সিরিজে মুখোমুখি হয়েছিল দু’দেশ। ২০১২ সালে শেষবার ভারতের মাটিতে এক দিনের এবং টি-টোয়েন্টি সিরিজে মুখোমুখি হয়েছিল দু’দল। তার পর থেকে বহুদলীয় প্রতিযোগিতা ছাড়া ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ম্যাচ হয় না। গত বছর এশিয়া কাপের জন্য বিসিসিআই রোহিতদের পাকিস্তানে না পাঠালেও এক দিনের বিশ্বকাপের সময় বাবর আজমদের ভারতে পাঠিয়েছিল পিসিবি।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দক্ষিণ এশিয়ায় বিদ্যুৎ সংযোগের আহ্বান ড. ইউনূসের, জলবিদ্যুৎ আমদানির সম্ভাবনার ওপর জোর
পুরুষ না নারী, কে বেশি ঘুমায়?
ভারতের কাছে পাকিস্তানে না যাওয়ার লিখিত ব্যাখ্যা চায় পিসিবি
খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা রোজি কবির মারা গেছেন
তৌহিদ আফ্রিদির বিয়ের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল
ভারতে অনুপ্রবেশের সময় শার্শা সীমান্তে ৩ বাংলাদেশী নারী আটক
খোলামেলা দৃশ্যে অভিনয় নিয়ে মুখ খুললেন বরুণ
জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনে নতুন নেতৃত্বে তারেক রহমান, ২৩ সদস্যের কমিটি গঠন
‘উই আর নাহিদ’ হ্যাশট্যাগে ছেয়ে গেছে ফেসবুক- কেন এত সমর্থন?
মিষ্টি পান চাষে জহুরুলের বাজিমাত, অল্পদিনেই সংসারে ফিরেছে দারুণ স্বচ্ছলতা
ঝুহাইয়ে প্রাইভেটকারের চাপায় ৩৫ জনের মৃত্যু, আহত ৪৩
বশির উদ্দিন ও ফারুকীকে সরাতে আইনি নোটিশ
ঢালাও মামলা আমাদের বিব্রত করে : আইন উপদেষ্টা
বিপ্লবীদের ফাঁসির দড়ি এগিয়ে আসছে : হাসনাত আব্দুল্লাহ
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়কদের অবাঞ্ছিত ঘোষণা সাধারণ শিক্ষার্থীদের
টাকার জন্য মাকে হত্যা, লাশ ডিপ ফ্রিজে রেখেছিল ছেলে
মাদক ও বাল্য বিবাহকে না বলে শপথ নিলো ৬শ শিক্ষার্থী
ওমরাহ পালনে সৌদি আরবে সাকিব আল হাসান
‘যুদ্ধ শেষ হয়নি’, আবারও লাল ফেসবুক ওয়াল
সাবেক এমপি ইলিয়াস মোল্লার সহযোগী বেনু গ্রেপ্তার