মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫ | ২ আষাঢ় ১৪৩২
Dhaka Prokash

মনোমুগ্ধকর কুসুম্বা মসজিদের অন্দর

সুন্দর স্থাপত্যশৈলীর জন্য কুসুম্বা মসজিদটি এখন নওগাঁর প্রধান পর্যটন আকর্ষণও বটে। বছরজুড়ে ভিড় থাকে পর্যটকদের। এটি নওগাঁর একমাত্র মসজিদ যেখানে অমুসলিমরাও ঘুরতে যেতে পারেন। কালো ও ধূসর রঙের পাথর আর পোড়ামাটির ইটে গড়া মসজিদ। অসাধারণ কারুকার্য খচিত মনোমুগ্ধকর কুসুম্বা মসজিদের অন্দর যে কাউকে নিমগ্ন করে তুলবে।

মসজিদের অন্দর পশ্চিম দেয়ালে ফুল ও লতাপাতার অলংকরণ সমৃদ্ধ ৩টি মিহরাব রয়েছে। কেন্দ্রীয় মিহরাবটি কালো পাথরের প্যানেল দ্বারা আবৃত এবং অত্যন্ত কারুকার্য খচিত ঝুলন্ত শিকল, ফুল ও লতাপাতার নকশা অলংকৃত রয়েছে। মসজিদের অভ্যন্তরে উত্তর- পশ্চিম কোণে উত্তরের মিহরাবের সঙ্গে সমন্বয় করে নকশা করা ৪টি কালো পাথরের পিলার দ্বারা খিলানাকৃতির দরজা এবং এর উপর তৈরি করা হয়েছিল একটি আয়াতাকৃতির মঞ্চ বা ‘বাদশাহ-কি-তাখ্ত' যা 'জেনানা গ্যালারি’ নামে পরিচিত। বাংলাদেশের ৫ টাকার নোটে কুসুম্বা মসজিদের ছবি ছাপানো আছে।

নওগাঁ জেলার মান্দা উপজেলার কুসুম্বা ইউনিয়নের কুসুম্বা গ্রামে বর্তমান কুসুম্বা মসজিদটির অবস্থান। মসজিদটি ২৪.৭৫২৭৫৯ অক্ষাংশ এবং ৮৮.৬৮১৪৫৭ দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত। মসজিদটি উত্তর-দক্ষিণে ১৭.৫৭মি. × পূর্ব- পশ্চিমে ১২.৭২মি এবং দেয়ালসমূহ প্রায় ১.৮১ মিটার প্রশস্ত। মসজিদের দেয়ালসমূহ বাইরে ও ভেতরে কালো পাথর দ্বারা আবৃত। মসজিদটিতে ৩টি করে দুই সারিতে মোট ৬টি গম্বুজ রয়েছে। মসজিদটির বাইরে এবং ভেতরে কালো পাথরের উপর খোদাই করা অলংকরণ এবং চার কোণে চারটি অলংকৃত অষ্টকোণাকৃতি বুরুজ রয়েছে। পূর্ব দেয়ালে তিনটি খিলানযুক্ত প্রবেশ পথ এবং উত্তর ও দক্ষিণে দুটি করে খিলানযুক্ত প্রবেশপথ রয়েছে।

আবার কোনো কোনো ঐতিহাসিকের মতে এই স্থানে বসে কাজী (বিচারক) বিচারকার্য পরিচালনা করতেন। এই মঞ্চে উঠার জন্য উত্তর পার্শ্বে পাথরের তৈরি একটি সিঁড়ি পথ রয়েছে। বহু গম্বুজ, ধনুকবক্র কার্নিশ, গম্বুজ, ছাদ পর্যন্ত কর্নার টারেটের ব্যবহার, বাদশাহ-কি-তাখ্ত, পাথর দ্বারা আবৃত মসজিদটি সুলতানি আমলে নির্মিত বাংলার ছোট সোনা মসজিদ, বাঘা শাহী মসজিদ, দারসবাড়ি মসজিদের সঙ্গে তুলনীয়। মসজিদের সামনের অংশে ৭৭ বিঘার একটি বিশাল প্রাচীন দিঘি রয়েছে যা মুসল্লিদের অজু ও গোসলের কাজে ব্যবহৃত হতো। মসজিদটি ৯৬৬ হিজরি বা ১৫৫৮ খ্রিস্টাব্দে তৈরি। শেরশাহের বংশধর আফগান সুলতান প্রথম গিয়াস উদ্দিন বাহাদুর শাহের শাসনামলে (১৫৫৮-১৫৬০) সালে জনৈক সোলায়মান কর্তৃক নির্মিত হয়েছিল বলে জানা যায়।

মসজিদটির গুরুত্ব উপলব্ধি করে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর মসজিদটিকে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি হিসেবে ঘোষণা করে এবং অর্থ মন্ত্রণালয় ১৯৭২ সালে পাঁচ টাকার নোটে মসজিদটির ছবি মুদ্রিত করে মুদ্রা চালু করে।

সংরক্ষিত ঐতিহাসিক স্থাপনাটি দেখভাল করে থাকে প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ। মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মান্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও)। ১৫ বছর ধরে স্থানীয় বাসিন্দা ইমাম আলী মসজিদের মূল খাদেম হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

মসজিদটি বাংলার স্থাপত্যরীতিতে নির্মিত। ইটের গাঁথুনি, সামান্য বক্র কার্নিশ এবং সংলগ্ন অষ্টকোনাকৃতির পার্শ্ববুরুজ প্রভৃতি এ রীতিকে সমর্থন করে।

কুসুম্বা মসজিদে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের জন্য ইমামের দায়িত্বে আছেন ওবায়দুল হোসেন, আর শুক্রবার জুমার নামাজের ইমামতির দায়িত্ব পালন করছেন মোস্তফা আলী। সম্প্রতি কথা হয় তাদের সঙ্গে। তারা জানালেন, ১৮৯৭ সালের ভূমিকম্পে এ মসজিদের তিনটি গম্বুজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

ওবায়দুল হোসেন ও মোস্তফা আলী আরও জানান, মসজিদের ভেতরে চারটি কাতারে প্রায় ৮০ জন মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারেন। এ ছাড়া মসজিদের সামনের অংশে খোলা স্থানে প্রায় ৭০০ মুসল্লি জামাতে নামাজ আদায় করতে পারেন। প্রতি শুক্রবার ও বছরে দুই ঈদের জামাতে মসজিদের ভেতর ও বাইরের পুরো চত্বর মুসল্লিতে ভরে যায়। এ ছাড়া পবিত্র রমজানে তারাবিহর নামাজও পড়া হয় এখানে।

এ বিষয়ে পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহারের কাস্টোডিয়ান মুহাম্মদ ফজলুল করিম আরজু ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, কুসুম্বা মসজিদটি নওগাঁর ঐতিহাসিক স্থানগুলোর মধ্যে অন্যতম। এখানে প্রতিদিন শত শত দর্শনার্থী আসেন মসজিদটি দেখার জন্য। দর্শনার্থীদের সুযোগ-সুবিধার জন্য অজু ও গোসলের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তা ছাড়াও পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা রয়েছে। দর্শনার্থীদের আরও সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির জন্য এরইমধ্যে পিকনিক স্পট ও বিশ্রামাগার নির্মাণ হয়েছে। দর্শনার্থীদের জন্য আরও বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।

এসএন

Header Ad
Header Ad

বিতর্কিত তিন নির্বাচন আয়োজনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ আমলে অনুষ্ঠিত বিতর্কিত তিন জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনে জড়িত সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিবদের ভূমিকা তদন্তে অবিলম্বে একটি কমিটি গঠনের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।

সোমবার (১৬ জুন) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের এক বৈঠকে এ সংক্রান্ত আলোচনা শেষে এ নির্দেশ দেন প্রধান উপদেষ্টা ও কমিশন প্রধান প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ-এ এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. ইফতেখারুজ্জামান, সফর রাজ হোসেন ও ড. মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব সিরাজ উদ্দিন মিয়া ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।

বৈঠকে কমিশন সদস্যরা জুলাই সনদ তৈরির কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করেন। কমিশনের সহ-সভাপতি প্রফেসর আলী রীয়াজ বলেন, ‘বেশকিছু বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে। খুব শিগগিরই সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে সনদ চূড়ান্ত করে ফেলা সম্ভব হবে।’

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘সবাই জুলাই সনদের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। আমি আশা করি আগামী জুলাই মাসের মধ্যে আমরা এটি জাতির সামনে উপস্থাপন করতে পারব।’

বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা তার লন্ডন সফরের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে বলেন, ‘লন্ডনে বাংলাদেশি কমিউনিটির যাদের সঙ্গেই দেখা হয়েছে তারা সংস্কার নিয়ে জানতে চেয়েছে। বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা খুব আগ্রহী। তারা বিস্তারিতভাবে ঐকমত্য কমিশনের কাজ নিয়ে আমার সঙ্গে আলোচনা করেছে, মতামত দিয়েছে। যেখানেই গিয়েছি সেখানকার প্রবাসী বাংলাদেশিরা আমাকে জিজ্ঞেস করছেন, ‘আমরা আগামী নির্বাচনে ভোট দিতে পারব তো?’ আমাদের প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতের জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে। পোস্টাল ব্যালট এবং আর কী কী অপশন আছে সেগুলো নিয়ে ভাবতে হবে, সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে হবে।’

বৈঠকে নির্বাচন কমিশন সংস্কার কমিশন প্রধান বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘সব রাজনৈতিক একমত হয়েছে যে, অতীতের তিনটি বিতর্কিত নির্বাচন আয়োজনে কর্মকর্তাদের ভূমিকা তদন্ত ও জবাবদিহিতার আওতায় আনা প্রয়োজন।’

 

Header Ad
Header Ad

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়রের দায়িত্ব দেওয়ার দাবিতে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) নগর ভবনে ঈদের বিরতির পর ফের অবস্থান নিয়েছেন  ইশরাকের অনুসারীরা। 

ইশরাক হোসেন জানিয়েছেন, আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের দৈনন্দিন কার্যক্রম চলবে, জনগণের যাতে ভোগান্তি না হয়।

এ বিষয়ে স্থানীয় সরকার বিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেছেন, ‘ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ইস্যুতে স্থানীয় সরকার বিভাগ কোনো আইন ভঙ্গ করেনি।

বিষয়টি বিচারাধীন থাকা অবস্থায় গেজেটের মেয়াদ এবং পরবর্তীতে সিটি করপোরেশনের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় স্থানীয় সরকার বিভাগের শপথ দেওয়ার কোনো আইনি সুযোগ নেই।’

তিনি বলেন, ‘তবে এভাবে ক্ষমতা প্রদর্শন করে নগর ভবন দখল করে দক্ষিণ ঢাকার দৈনন্দিন নাগরিক সেবায় বিঘ্ন ঘটানো দায়িত্বহীনতা এবং আইনের শাসনের প্রতি অবমাননাকর।’

বিজ্ঞপ্তিতে আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী লড়াইয়ের একজন নেতার থেকে এমন দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণ প্রত্যাশা করিনি। অবরোধের কারণে বিগত মাসে স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় ৩০-৪০ শতাংশ নাগরিক সেবা হ্রাস পেয়েছে। আমাদের অফিসাররা ওয়াসা অফিসে বসে সিটি করপোরেশনের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন যাতে নাগরিক সেবা বাধাগ্রস্ত না হয়।’

তিনি আরো বলেন, ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী লড়াইয়ের অংশীজনদের থেকে আমরা আরো দায়িত্বশীল এবং পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি।

 

Header Ad
Header Ad

এবার ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে হামলা করেছে ইসরায়েল

ছবি: সংগৃহীত

এবার ইরানের রাজধানী তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টিভিতে হামলা করেছে ইসরাইল। ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন জানিয়েছে যে ইরানের রাজধানী তেহরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার সর্বশেষ ধাপে ইসরায়েল তাদের উপর হামলা চালিয়েছে।

হামলার আগে দেশটি দাবি করেছিল, তেহরানের আকাশ পুরোপুরি তারা নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে। খবর আল-জাজিরা ও আনাদোলু এজেন্সির।

আল-জাজিরা জানিয়েছে, ইরানের রাজধানী তেহরানের পূর্ব ও পশ্চিমাঞ্চলের সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে হামলা হয়েছে।

ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলের হাসপাতালে হামলা করেছে ইরান। যা যুদ্ধাপরাধের শামিল।

এদিকে ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু দাবি করেছেন, ইসরাইল ইরানের ‘বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে’ অবস্থান করছে। কেননা তেহরানের আকাশ এখন সম্পূর্ণ ইসরাইলের নিয়ন্ত্রণে।

ইরান-ইসরাইল সংঘাতের সূত্রপাত ঘটে গত শুক্রবার। ইসরাইল একযোগে ইরানের বিভিন্ন সামরিক ও পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালায়। এর পাল্টা জবাবে ইরানও মিসাইল ও ড্রোন হামলা শুরু করে।

ছবি: সংগৃহীত

ইসরাইলি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, শুক্রবার থেকে ইরানের হামলায় অন্তত ২৪ জন নিহত হয়েছেন এবং শত শত মানুষ আহত হয়েছেন।

অন্যদিকে, ইরান বলছে, ইসরাইলি হামলায় এখন পর্যন্ত ২২৪ জন নিহত হয়েছেন, যার মধ্যে নারী ও শিশু রয়েছে, এবং ১,০০০-র বেশি মানুষ আহত।

এ সংঘাত ক্রমেই নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে বলে আশঙ্কা করছেন আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা। পরিস্থিতি দ্রুত শান্ত না হলে মধ্যপ্রাচ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধ শুরু হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিতর্কিত তিন নির্বাচন আয়োজনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
এবার ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে হামলা করেছে ইসরায়েল
ঢাবিতে ভর্তির জন্য দুই শিক্ষার্থীকে শিক্ষা সহায়তা দিল নওগাঁ জেলা প্রশাসন
১০ সদস্যবিশিষ্ট ডাকসু নির্বাচন কমিশন গঠন
১ লাখ ৮২২ জন শিক্ষক নিয়োগে গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
ঈদযাত্রায় যমুনা সেতুতে ১৬ কোটি ৭৯ লাখ টাকার টোল আদায়
পারমাণবিক অস্ত্র চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসার প্রস্তুতি নিচ্ছে ইরান
সাকিব আল হাসানসহ ১৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
দেশে ধেয়ে আসছে শক্তিশালী বৃষ্টিবলয় ‘রিমঝিম’
নগরভবনে সভা করলেন ইশরাক, পরিচয়ে লেখা ‘মাননীয় মেয়র’
রাতে নাক ডাকলে ডিভোর্স! সালমানের বিস্ফোরক মন্তব্য
ঈদযাত্রার সড়ক, রেল ও নৌ-পথে নিহত ৪২৭, আহত ১১৯৪
ব্যারিস্টার সুমনের সঙ্গে কারাগারেও ফাউল করছেন সালাম মুর্শেদী
পুলিশ খুঁজে পায়নি হাসিনাকে, পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
ভারতীয় শিক্ষার্থীদের ইরান থেকে সরিয়ে নিচ্ছে নয়াদিল্লি
মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান
স্পষ্ট করে বলতে চাই, আমি অসুস্থ প্রতিযোগিতায় নেই : অপু
বিএনপির এমপি মনোনয়ন পেতে লাগবে তিন যোগ্যতা
রামুতে বাস-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে বাবা-ছেলেসহ নিহত ৩