সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৩১ ভাদ্র ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ঘূর্ণিঝড় ড্যানিয়েলে লিবিয়ায় ২০ হাজার মৃত্যুর শঙ্কা

ঘূর্ণিঝড় ও এর পরে বন্যায় ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে লিবিয়ার বন্দরনগরী দারনা। ছবি: সংগৃহিত

পথে পথে মরদেহ। মৃত মানুষ ভেসে আসছে সমুদ্র থেকেও। পচা দেহের গন্ধ আর স্বজন হারানোর আর্তনাদ মিশে ক্রমশ ভারী হচ্ছে লিবিয়ার বাতাস।এই খবর লেখা পর্যন্ত ৫ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যুর কথা জানা গেছে। তবে নিখোঁজের সুনির্দিষ্ট সংখ্যা এখনও বলতে পারছে না কর্তৃপক্ষ। তবে দেশটির আল-বায়দা মেডিকেল কলেজের পরিচালক আব্দুল রহিম মাজিক দাবি করেছেন, মৃতের সংখ্যা ২০ হাজারের ঘরে পৌঁছাবে।

গত রোববার লিবিয়ার উত্তর উপকূলে আঘাত হানে ভয়াবহ এক ঘূর্ণিঝড়। ড্যানিয়েল নামের এ ঘূর্ণিঝড়ের পর দেখা দেয় বন্যা। এতেই তৈরি হয় বিপর্যয়। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এক লাখ বাসিন্দার বন্দরনগরী দারনা। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ বলেছে, দারনা শহরে প্রাণহানি হয়েছে সবচেয়ে বেশি।

লিবিয়ায় ২০ হাজার মৃত্যুর শঙ্কা, সমুদ্র থেকে ভেসে আসছে একের পর এক মৃতদেহ।সমুদ্রের তীরে ভেসে আসছে একের পর এক লাশ। গত রোববার লিবিয়ার দেরনা শহরে প্রলয়ংকরী একটি ঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে সমুদ্রে ভেসে গিয়েছিলেন এই মানুষগুলো। এখন পর্যন্ত সাড়ে পাঁচ হাজার মানুষের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেলেও লিবিয়ার কর্তৃপক্ষ বলছে আরও ১০ হাজারের বেশি মানুষ এখনো নিখোঁজ রয়েছে। তবে দেশটির আল-বায়দা মেডিকেল কলেজের পরিচালক আব্দুল রহিম মাজিক দাবি করেছেন, মৃতের সংখ্যা ২০ হাজারের ঘরে পৌঁছাবে।

স্বজনেরা যাতে শনাক্ত করতে পারেন এ জন্য সড়কে যত্রতত্র ফেলে রাখা হয়েছে মরদেহ

বুধবার রাতে দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেরনা শহরের রাস্তা-ঘাটে এখনো মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখা যাচ্ছে। জলোচ্ছ্বাস ডেনিয়েলের আঘাতে দেরনা এলাকার অসংখ্য পরিবারের সব সদস্যই মারা গেছেন। বেশ কিছু বিচ্ছিন্ন গ্রামীণ জনপদ পুরোপুরি নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। এ অবস্থায় কত সংখ্যক মানুষের মৃত্যু হয়েছে তা নিরূপণ করা অত্যন্ত কঠিন হবে বলে মনে করছে কর্তৃপক্ষ।

কর্মকর্তারা প্রাথমিকভাবে যে ধারণা করেছিলেন, তার চেয়ে ক্ষয়ক্ষতি যে অনেক বেশি হয়েছে, দিন যতই যাচ্ছে ধীরে ধীরে তা আরও স্পষ্ট হতে শুরু করেছে। জনবহুল বন্দরনগরী দারনাসহ ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলো পরিণত হয়েছে ধ্বংসস্তূপে। গৃহহীন হয়ে পড়েছে হাজার হাজার পরিবার।

দেশটির পূর্বাঞ্চলে রয়েছে পৃথক প্রশাসন। সেই প্রশাসনের বেসরকারি বিমান চলাচলবিষয়ক মন্ত্রী হিশেম আবু কিওয়াত। বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে তিনি বলেন, ‘সাগর থেকে একের পর এক লাশ ভেসে আসছে। আমাদের হিসাবে ৫ হাজার ৩০০ জনের প্রাণহানি হয়েছে। এ সংখ্যা বেড়ে আরও অনেক বেশি এমনকি দ্বিগুণ হতে পারে। কারণ, এখনো হাজার হাজার মানুষ নিখোঁজ।’ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্যে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এগিয়ে আসার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন আবু কিওয়াত। তিনি বলেন, এ ধরনের একটি বিপর্যয় মোকাবিলা করার মতো অভিজ্ঞতা লিবিয়ার নেই।

এক পরিবারেই ৩০ জনের মৃত্যু :

দেরনা শহরের বাসিন্দা মুস্তাফা সালিম। তিনি জানান, তার পরিবারের ৩০ জন সদস্যের মৃত্যু হয়েছে। মুস্তাফা সালিম বলেন, ‘সেই রাতে সবাই ঘুমাচ্ছিল। এমন বিপর্যয় যে আসবে, এর জন্য প্রস্তুত ছিল না কেউ। আমার পরিবারেরই ৩০ জনের মৃত্যু হয়েছে।’
দেরনা শহরে জন্ম ওয়ালিদ আবদুলাতির। এখন তিনি ত্রিপোলিতে। ওয়ালিদ জানতে পেরেছেন, দেরনায় তার পরিবারের বেশিরভাগ সদস্য হয় মারা গেছেন, নয়তো নিখোঁজ। তিনি বলেন, ‘প্রতিটি পরিবার ১০ জন পর্যন্ত স্বজন হারিয়েছে।’

লিবিয়ায় এই ঘূর্ণিঝড় ও বন্যাকে ‘নজিরবিহীন বিপর্যয়’ বলছেন আল-জাজিরার মালিক ত্রেইনা। তিনি জানান, ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে দারনা। সৈকতে লাশ ভেসে আসতে দেখা যাচ্ছে। কিন্তু এসব লাশের বর্তমান অবস্থা এমনই যে এখন আর তা উদ্ধার করার মতো অবস্থায় নেই।

৬ বাংলাদেশি নিহত :

লিবিয়ায় অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় ও বন্যার তাণ্ডবে লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলে বসবাসরত ছয়জন বাংলাদেশি নাগরিক মৃত্যুবরণ করেছে। তাদের মধ্য থেকে চারজনের প্রাথমিক পরিচয় পাওয়া গেছে। তারা হলেন রাজবাড়ী জেলার শাহীন ও সুজন এবং নারায়ণগঞ্জ জেলার মামুন ও শিহাব। দূতাবাসের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত অবশিষ্ট দুজনের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া সম্ভব হয়নি। এ ছাড়া দেরনা শহরে বসবাসরত আরও কিছু সংখ্যক বাংলাদেশি নিখোঁজ থাকার আশঙ্কা করা যাচ্ছে।

Header Ad

মুহাম্মদ (সা.) বিশ্ব মানবতার জন্য অনুসরণীয় আদর্শ: প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) মানব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে; প্রতিটি ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে তিনি বিশ্ব মানবতার জন্য অনিন্দ্য সুন্দর অনুসরণীয় শিক্ষা ও আদর্শ রেখে গেছেন; যা প্রতিটি যুগ ও শতাব্দীর মানুষের জন্য মুক্তির দিশারি হিসেবে পথ দেখাবে।

সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) ‘পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)’ উপলক্ষে আজ রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) দেওয়া এক বাণীতে প্রধান উপদেষ্টা এ কথা বলেন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব, বিশ্বমানবতার মুক্তির দিশারি, মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর জন্ম ও ওফাতের পবিত্র স্মৃতিবিজড়িত ১২ রবিউল আউয়াল ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) বিশ্ববাসী বিশেষত মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত পবিত্র ও মহিমান্বিত দিন। এ উপলক্ষে আমি বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল মুসলিম উম্মাহকে আন্তরিক মোবারকবাদ জানাচ্ছি।

তিনি বলেন, মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন হজরত মুহাম্মদ (সা.) কে বিশ্বজগতের হেদায়েত ও নাজাতের জন্য ‘রাহমাতুল্লিল আলামিন’ তথা সারা জাহানের রহমত হিসেবে প্রেরণ করেছেন। নবী করিম (সা.) সম্পর্কে পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘হে নবী, আমি আপনাকে সমগ্র বিশ্বজগতের জন্য কেবল রহমতরূপে প্রেরণ করেছি’ (সূরা আল-আম্বিয়া, আয়াত: ১০৭)। মুহাম্মদ (সা.) এসেছিলেন তওহিদের মহান বাণী নিয়ে। সব ধরনের কুসংস্কার, অন্যায়, অবিচার, পাপাচার ও দাসত্বের শৃঙ্খল ভেঙে মানবসত্তার চিরমুক্তি, শান্তি, প্রগতি ও সামগ্রিক কল্যাণের বার্তা নিয়ে এসেছিলেন তিনি। বিশ্ববাসীকে তিনি মুক্তি ও শান্তির পথে আসার আহ্বান জানিয়ে অন্ধকার যুগের অবসান ঘটিয়েছিলেন এবং সত্যের আলো জ্বালিয়েছেন।

প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, আজকের দ্বন্দ্ব-সংঘাতময় বিশ্বে মহানবীর (সা.) অনুপম জীবনাদর্শ, তার সর্বজনীন শিক্ষা ও সুন্নাহর অনুসরণ এবং ইবাদতের মাধ্যমেই বিশ্বের শান্তি, ন্যায় এবং কল্যাণ নিশ্চিত হতে পারে বলে আমি মনে করি। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, ধর্মীয় ও পার্থিব জীবনে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর সুমহান আদর্শ ও সুন্নাহ বিশ্ববাসীর জন্য সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ, উৎকৃষ্টতম অনুসরণীয় ও অনুকরণীয় এবং এর মধ্যেই মুসলমানদের অফুরন্ত কল্যাণ, সফলতা ও শান্তি নিহিত রয়েছে।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস ‘পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)’ উপলক্ষে দেশ, জাতি ও মুসলিম উম্মাহ তথা বিশ্ববাসীর শান্তি, মঙ্গল ও সমৃদ্ধি কামনা করে বলেন, মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে মহানবী (সা.) এর সুমহান আদর্শ ও সুন্নাহ যথাযথভাবে অনুসরণের মাধ্যমে দেশ, জাতি ও মানবতার কল্যাণে কাজ করার তৌফিক দান করুন। আমিন।

সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ে যৌক্তিক সমালোচনা করার কথা বললেন নওগাঁর ডিসি আব্দুল আউয়াল

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁয় কর্মরত অনলাইন, ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় কর্মরত সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন নবাগত জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল।

রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর ) বিকেলে জেলা প্রশাসকের অফিস কক্ষে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় নওগাঁয় বিদ্যমান সমস্যা-সম্ভাবনা তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন- নওগাঁয় অনলাইন, ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় কর্মরত সাংবাদিকরা।

এতে বক্তারা নওগাঁর সুখ্যাতি সম্পন্ন ধান, আম, পর্যটনসহ বিভিন্ন সম্ভাবনা তুলে ধরে সড়ক যোগাযোগ,শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবার প্রভৃতি সমস্যা সমাধানে জেলা প্রশাসকের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এসময় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল যৌক্তিক সমালোচনা করুন উল্লেখ করে বলেন, ‘কাজে সমালোচনা থাকবে। তবে সেটা হতে হবে যৌক্তিক। প্রশংসা যেমন আমাদের অনুপ্রাণিত করে, তেমনি সমালোচনা থেকে শিখতেও পারি। তবে অবশ্যই সেটা হতে হবে যৌক্তিক। আমার চলার পথে কোন ভুল হলে ধরিয়ে দিবেন, যাতে সঠিকভাবে কাজ করতে পারি।’

তিনি আরোও বলেন, ‘আমি সততা ও নিষ্ঠার সাথে কাজ করতে চাই। জনগণ যাতে সেবা নিতে এসে কোন ধরনের হয়রানি না হয় এবং কাঙ্খিত সেবা পায় সে ব্যাপারে আমি সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো। সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে কথা বলবো। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন না হলে পর্যটন শিল্পের বিকাশ হবে না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

স্বাস্থ্য সেবার মান,দুর্নীতি রোধে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে কথা বলা হবে। বিষয়গুলো নিয়ে আমরা এক সঙ্গে কাজ করতে চাই।’

এ সময় তিনি নওগাঁর সার্বিক উন্নয়নে সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করেন।

উল্লেখ, নওগাঁ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল তার জন্ম রংপুর জেলার মিঠাপুর উপজেলায়। তিনি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স, মাষ্টার্স করেন এবং ২৫ তম ব্যাচে বিসিএস এর মাধ্যমে প্রশাসন ক্যাডারে যোগ দেন। তার পিতা একজন শিক্ষক ও মাতা একজন গৃহিনী, তিনি দুই সন্তানের জনক।

তিনি তার বর্ণাঢ্য জীবনে দূদুক সহ বিভিন্ন জেলায় গুরুত্বপূর্ণ দ্বায়িত্ব পালন শেষে গত ১৪ সেপ্টেম্বর নওগাঁ জেলা প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত হোন।

আর্থিক খাত সংস্কারে ১০০ কোটি ডলার দেবে বিশ্বব্যাংক

ছবি: সংগৃহীত

গত ১৫ বছর একের পর এক অনিয়মে ভঙ্গুর বাংলাদেশের আর্থিক খাত সংস্কারে প্রায় ১০০ কোটি ডলার ঋণ সহায়তা দেবে বিশ্বব্যাংক।

রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।

বাংলাদেশকে ১০০ কোটি বা ১ বিলিয়ন ডলার ঋণ সহায়তা দেবে বিশ্বব্যাংক জানিয়ে হুসনে আরা শিখা বলেন, এই মধ্যে পলিসি বেসড লোন হিসেবে ৭৫০ মিলিয়ন ডলার এবংইনভেস্টমেন্ট লোন ও গ্যারান্টি ফ্যাসিলিটি হিসেবে ২৫০ মিলিয়ন ডলারের ঋণ সহায়তা দেওয়া হবে।

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বিশ্বব্যাংকের বোর্ডে এ ঋণ অনুমোন হওয়ার কথা রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, তবে এই ঋণ পেতে তিনটি শর্ত পালন করতে হবে বাংলাদেশকে।

বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, বেসরকারি খাতে অ্যাসেস ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি করা, আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে খেলাপি ঋণের নতুন সংজ্ঞায়ন করা, নতুন গঠিত টাস্কফোর্সের অডিট ফার্মের কার্যবিবরণী বিশ্বব্যাংকে উপস্থাপন করার শর্ত মানতে হবে।

সর্বশেষ সংবাদ

মুহাম্মদ (সা.) বিশ্ব মানবতার জন্য অনুসরণীয় আদর্শ: প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ে যৌক্তিক সমালোচনা করার কথা বললেন নওগাঁর ডিসি আব্দুল আউয়াল
আর্থিক খাত সংস্কারে ১০০ কোটি ডলার দেবে বিশ্বব্যাংক
এবার ডিম ও মুরগির দাম ধার্য করে দিল সরকার
পদত্যাগ চাইলে রাগে সোহেল তাজকে গান শুনিয়েছিলেন শেখ হাসিনা
বাংলাদেশিদের নিয়ে তোপ দাগলেন নরেন্দ্র মোদি
‘শিল্পী কল্যাণ ট্রাস্ট’-এর সদস্য কনকচাঁপা-নিপুণ-নওশাবা
মারধরের পর সাবেক এমপি শাহে আলমকে থানায় দিলো উত্তেজিত জনতা
সংসদ থেকে খোয়া গেছে ৯০ লাখ টাকা, ফেরত আনার সিদ্ধান্ত
পুলিশের মনোবল ফেরানোই এখন বড় চ্যালেঞ্জ বলে মন্তব্য করেছেন কমিশনার
আওয়ামী লীগ সরকার পতনে চল্লিশা আয়োজন ইবি শিক্ষার্থীদের
দেশ পুনর্গঠনে যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
বৃষ্টি থামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
নওগাঁয় ডিবির অভিযানে দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল
কুড়িগ্রামের রাজিবপুরে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ ও ধর্ষণ চেষ্টা মামলায় ৪ আসামি এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে
ভারত বধের লক্ষ্য নিয়ে দেশ ছাড়ল বাংলাদেশ দল
টাঙ্গাইলে বঙ্গবন্ধু টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে অধ্যক্ষ নিয়োগের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার প্রমাণ পেলেই ব্যবস্থা: ত্রাণ উপদেষ্টা
এমপি ফজলে করিমের ২৪ বছরের গুম-খুনের রাজত্ব