শনিবার, ১৮ জানুয়ারি ২০২৫ | ৪ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জাপানে ভবনে আগুন, ২৭ জনের মৃত্যুর আশঙ্কা

জাপানের ওসাকার শহরতলীর একটি ভবনে আগুন লেগে অন্তত ২৭ জনের মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছে। শুক্রবার সকালে ওই বানিজ্যিক ভবনটিতে আগুন লাগে। আগ্নিকাণ্ডের কারণ অনুসন্ধান করছে পুলিশ।

ফায়ার সার্ভিসের এক কর্মকর্তা জানান, ওই ২৭ জন কার্ডিওপালমোনারিতে আক্রান্ত হয়েছেন। দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন একজন। আগুন লাগার ৩০ মিনিটের মধ্যে ওই সব লোকদের বের করে আনতে সক্ষম হয়েছে ফায়ার সার্ভিস। এনএইচকে জানায়।

স্থানীয় সময় সকাল ১০টার দিকে ভবনটির ৫ম তলায় অবস্থিত একটি মনোরোগ ক্লিনিকের জানালা দিয়ে ধোঁয়া বেরুতে দেখা যায়। ক্লিনিকটি খোলার আধা ঘন্টা পর ভবনটিতে আগুন লাগে। 

কেএফ/

Header Ad
Header Ad

সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া স্থাপনের কারণ জানালো ভারত

ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জসওয়াল। ছবি: সংগৃহীত

ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের অপরাধমুক্ত সীমান্ত নিশ্চিত করতে কাঁটাতারের বেড়া স্থাপন অপরিহার্য বলে উল্লেখ করেছেন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জসওয়াল। শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।

জসওয়াল জানান, পণ্যের চোরাচালান, মানুষ ও গবাদিপশু পাচার রোধে সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া স্থাপনসহ সীমানা লাইট এবং প্রযুক্তিগত ডিভাইস স্থাপনের মতো পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। ভারতের আশা, বাংলাদেশ এই বিষয়ে দু’দেশের মধ্যে প্রতিষ্ঠিত প্রটোকল ও চুক্তিগুলোকে সম্মান করবে।

সম্প্রতি সীমান্তে কাঁটাতারের বিষয়টি নিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টি হলে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী মন্তব্য করেন, ঢাকা এ বিষয়ে অতীতের সব চুক্তি পর্যালোচনা করতে চায়।

জসওয়াল জানান, ১৩ জানুয়ারি নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার নুরুল ইসলামকে তলব করে ভারতের অবস্থান পরিষ্কার করা হয়েছে। তিনি বলেন, সীমান্তে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে ভারত সব সময় প্রটোকল ও চুক্তি মেনে চলে।

জসওয়াল আরও বলেন, ভারত চায় সীমান্তে শান্তি ও নিরাপত্তা বজায় রাখতে বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতামূলক সম্পর্ক এগিয়ে নিতে। পণ্য চোরাচালান ও অপরাধমুক্ত সীমান্ত নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকারের ইতিবাচক অংশগ্রহণেরও আশা প্রকাশ করেন তিনি।

ভারতে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত এরিক গারসেটির সাম্প্রতিক মন্তব্যে, যেখানে তিনি বলেছেন ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র যত দ্রুত সম্ভব বাংলাদেশে নির্বাচন দেখতে চায়, এ প্রসঙ্গে জসওয়াল জানান, বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের বিষয়ে ভারতের অবস্থান সবসময় ইতিবাচক। ভারতের লক্ষ্য, বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ককে এমনভাবে এগিয়ে নেওয়া যা বাংলাদেশের জনগণের স্বার্থে উন্নতি বয়ে আনবে।

Header Ad
Header Ad

গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে অনুমোদন দিল ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা

ছবি: সংগৃহীত

গাজায় দীর্ঘ ১৫ মাসের রক্তক্ষয়ী সংঘাত অবসানের পথে। শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) ইসরায়েলের জাতীয় নিরাপত্তাবিষয়ক মন্ত্রিসভা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন করেছে। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জানিয়েছেন, সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী রবিবার থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে।

জাতীয় নিরাপত্তাবিষয়ক মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্তকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন ইসরায়েলের প্রেসিডেন্ট আইজ্যাক হেরজগ। তিনি এক্সে দেওয়া বার্তায় জানিয়েছেন, চুক্তি পূর্ণ মন্ত্রিসভায় অনুমোদিত হলে যুদ্ধবিরতি শুরু হবে। তবে তিনি সতর্ক করেছেন, চুক্তি বাস্তবায়নে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে পারে ইসরায়েল।

যদি এই চুক্তি সফলভাবে কার্যকর হয়, তাহলে গাজার সংঘাতে বিপর্যস্ত মানুষের জন্য এটি স্বস্তি বয়ে আনবে। একই সঙ্গে মধ্যপ্রাচ্যে চলমান অস্থিতিশীলতা কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। গত কয়েক মাসে লেবানন, ইয়েমেন ও ইরাকসহ বিভিন্ন অঞ্চলে হিজবুল্লাহ ও হুতির মতো ইরানপন্থি গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে সংঘাতে জড়িয়েছে ইসরায়েল, যা এই চুক্তির গুরুত্ব আরও বাড়িয়েছে।

গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইসরায়েল ও হামাসের ঐকমত্যের খবর প্রথম প্রকাশ করে মধ্যস্থতাকারী দেশ কাতার। পরে শুক্রবার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় এক বিবৃতিতে জানায়, চুক্তি বাস্তবায়নের পাশাপাশি জিম্মি মুক্তির বিষয়টিও নির্ধারিত কাঠামো অনুযায়ী এগোবে। আশা করা হচ্ছে, রবিবার থেকেই জিম্মিদের মুক্তি শুরু হবে।

এর আগে ২০২৩ সালের অক্টোবরের সহিংসতার শুরুতে একবার স্বল্প সময়ের জন্য যুদ্ধবিরতি হয়েছিল। কিন্তু এরপর কয়েক দফা আলোচনা সত্ত্বেও আর কোনো সমঝোতায় পৌঁছানো সম্ভব হয়নি। সাম্প্রতিক উদ্যোগে হামাস ও ইসরায়েল একমত হলেও ইসরায়েলের কট্টর ডানপন্থি নেতারা চুক্তির বিরোধিতা করছেন।

যুদ্ধবিরতির বিরোধিতা করে জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন-গভির এবং অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মরিচ পদত্যাগের হুমকি দিয়েছেন। তবুও মন্ত্রিসভার বেশিরভাগ সদস্য চুক্তির পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন।

চুক্তি নিয়ে বৃহস্পতিবার মন্ত্রিসভায় ভোট হওয়ার কথা থাকলেও হামাসের কয়েকটি শর্ত মানা নিয়ে বিতর্কের কারণে তা একদিন পিছিয়ে দেওয়া হয়। সব পক্ষের সমঝোতায় চুক্তি কার্যকর হলে এটি মধ্যপ্রাচ্যে স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠার এক বড় পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হবে।

Header Ad
Header Ad

বৈষম্যহীন দু:শাসনমুক্ত বাংলাদেশ কায়েম না হওয়া পর্যন্ত আমরা থামবো না: জামায়াত আমির

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, বৈষম্যহীন, মানবিক, দুর্নীতি,দু:শাসনমুক্ত বাংলাদেশ কায়েম না পর্যন্ত আমরা থামবো না। অর্থাৎ বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী থামবে না। জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মজলুম দল। সাড়ে ১৫ বছর জামায়াতের নেতাদের মিথ্যা মামলায় ফাঁসি দেওয়া হয়েছে, হাজার হাজার নেতাকর্মীকে খুন করা হয়েছে। ক্রস ফায়ারের নামেও হত্যা করা হয়েছে। হাট-ঘাট, মসজিদ-মাদরাসা এমনকি মন্দিরেও লুটপাট চালিয়েছে আওয়ামী লীগ ও তার দোসররা। কিন্তু ৫ আগস্ট ছাত্রজনতার আন্দোলনের মুখে আওয়ামী লীগ ও তার দোসররা চাটিবাটি নিয়ে পালিয়ে গেছে। দুর্নীতিবাজ সবাই পালিয়েছে।

শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৩ টায় চুয়াডাঙ্গা জেলা শহরের ঐতিহাসিক টাউন ফুটবল মাঠে জেলা জামায়াতে ইসলামীর কর্মি সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।

আওয়ামী লীগের শাসনামলের প্রতি ইঙ্গিত করে আমিরে জামায়াত বলেন, ‘ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে তারা দেশের জ্ঞানী, শিক্ষিত, মার্জিত ও অভিজ্ঞ মানুষদের হত্যা করেছে। হাজারো মানুষকে নির্যাতন করেছে। তারা শত শত মানুষকে গুম করেছে, খুন করেছে। মানুষের ইজ্জত লুণ্ঠন করেছে। তারা দেশের সম্পদও লুট করেছে। তারা উন্নয়নের বুলি শুনিয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘পর পর তিন তিনটি নির্বাচনে মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। জুলাই-আগস্টে আমাদের সন্তানেরা বিপ্লব ঘটিয়ে ২৪-এ স্বাধীনতা এনেছেন। ফলে স্বৈরাচার দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে। দেশের মানুষের সামনে দাঁড়ানোর মতো সৎ সাহস শেখ হাসিনার ছিল না। যে কারণে তিনিসহ তার দোসররা পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়। যারা আমাদের সন্তানদের ওপর গুলি চালিয়েছে, গণহত্যা চালিয়েছে জনগণ তাদেরকে একদফা দিয়ে দেশ থেকে বিতাড়িত করেছে।

ছাত্র-জনতার অবদানকে স্মরণ করে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘ছাত্র-জনতার নেতৃত্বে এই জাতি দেশবিরোধী যেকোনো ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে দেবে, ইনশাআল্লাহ। তরুণ-যুব সমাজ চাঁদাবাজমুক্ত, দখলবাজমুক্ত ও পেশীশক্তিমুক্ত নতুন দেশ চায়। আমরাও সাম্যের বাংলাদেশ চাই। এই প্রজন্ম বুকের রক্ত দিয়ে নতুন স্বাধীনতা এনে দিয়েছে। প্রয়োজনে আমরাও রক্ত দিয়ে হলেও এই স্বাধীনতা ধরে রাখব, ইনশাআল্লাহ।

এ সময় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমরা কারো টাকার কাছে নিজেদের ভোট বিক্রি করব না। ষড়যন্ত্র চলছে, নির্বাচন কেন্দ্রিক সকল ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করতে হবে। আগামী নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ। কালো টাকা ও পেশীশক্তির কাছে আমরা মাথানত করব না। যারা কালো টাকা দিয়ে ভোটের মাঠে আসবে, তাদেরকে না বলে দিতে হবে।

আওয়ামী লীগ সরকারের সমালোচনা করে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ' বিগত সাড়ে ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ ও তার দোসররা ২৬ লাখ কোটি টাকা বাংলাদেশ থেকে বিদেশে পাচার করেছে। এসব টাকা জাল ফেলে তন্ন তন্ন করে খুঁজে বের করে দেশে ফেরত আনতে হবে। আওয়ামী লীগ ও তার দোসরদের খুঁজে খুঁজে এনে ওই কাশিমপুর জেলে পাঠাতে হবে। তাদের বিচার নিশ্চিত করতে হবে।

চুয়াডাঙ্গা জেলা জামায়াতের আমির রুহুল আমিনের সভাপতিত্বে সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জামায়াতে ইসলামীর নির্বাহী পরিষদের সদস্য ও যশোর-কুষ্টিয়া অঞ্চলের পরিচালক মোবারক হোসাইন, যশোর-কুষ্টিয়া অঞ্চলের টিম সদস্য খন্দকার আলী মোহসিন, ঝিনাইদহ জেলা আমির আবু বকর মুহা. আলী আজম, কুষ্টিয়া জেলা আমির মাওলানা অধ্যাপক আবুল হাশেম, মেহেরপুর জেলা আমির মাওলানা তাজ উদ্দীন খাঁন, নড়াইল জেলা আমির আবু বক্কর সিদ্দিক , চুয়াডাঙ্গা জেলা জামায়াতের সাবেক আমির আনোয়ারুল হক মালিক, জেলা জামায়াতের জয়েন্ট সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট মাসুদ পারভেজ রাসেল ও আব্দুল কাদের এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার আহ্বায়ক আসলাম হোসেন অর্ক।

জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামানের সঞ্চালনায় কর্মীসভার উদ্বোধন ঘোষণা করেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত চুয়াডাঙ্গার শহীদ প্রকৌশলী শাহরিয়ার শুভর বাবা আবু সাঈদ মন্ডল।

সভাপতির বক্তব্যে চুয়াডাঙ্গা জেলা জামায়াত আমীর রুহুল আমিন বলেন, মানুষের মৌলিক চাহিদা কীভাবে পূরণ করা যায়, সেটা জাতির সামনে কীভাবে পেশ করা যায়, তারই এক মাইলফলক হয়ে থাকবে জেলা জামায়াতের আজকের সম্মেলন। মানবতার কল্যাণে জামায়াত কাজ করবে এবং করে আসছে। জামায়াতে ইসলামী মানুষের ভোটাধিকার ও স্বাধীনতা, ভাতের অধিকার, সার্বভৌমত্বের অধিকার ফেরানোর জন্য কাজ করছে।

উল্লেখ্য, বিগত ২০ বছরে চুয়াডাঙ্গাতে এত বড় কর্মি সম্মেলন হয়নি। জেলা জামায়াতের সকল কর্মপরিষদের সদস্য, জেলার ৫ থানার সাংগঠনিক ৮ জন থানা আমীর, স্থানীয় জামায়াত নেতাসহ প্রায় লক্ষাধিক নেতাকর্মী এ কর্মী সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া স্থাপনের কারণ জানালো ভারত
গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে অনুমোদন দিল ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা
বৈষম্যহীন দু:শাসনমুক্ত বাংলাদেশ কায়েম না হওয়া পর্যন্ত আমরা থামবো না: জামায়াত আমির
দুই পাকিস্তানির দাপটে টানা ৮ জয়ে শীর্ষস্থান মজবুত রংপুর রাইডার্সের
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রশংসায় হিউম্যান রাইটস ওয়াচ
ট্রাম্পের শপথে শি জিনপিং আমন্ত্রিত, বাদ পড়লেন মোদি!
টাঙ্গাইলের মধুপুর-ঢাকা রুটে চালু হলো বিআরটিসির বাস, খুশি যাত্রীরা
সংবাদমাধ্যমে কপিরাইট ইনফোর্সমেন্ট খুবই জরুরি: প্রেস সচিব
‘পারিবারিক জিনের’ কারণে যুক্তরাজ্যেও দুর্নীতিতে জড়িয়েছে টিউলিপ: রিজভী
সুদানের সেনাপ্রধানের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
রাজধানীর হাজারীবাগ বাজারের আগুন নিয়ন্ত্রণে
ছাত্রদলের ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.১ শতাংশে নামবে: বিশ্বব্যাংক
জনগণ চাইলে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী সারজিস আলম
লিটনের পরিত্যক্ত বাসায় কলেজছাত্রকে আটকে রেখে মুক্তিপণ দাবি, গ্রেপ্তার ৩
বিয়ের দাওয়াত থেকে ফেরার পথে মহাসড়কে ঝরল তিনজনের প্রাণ
ইমরান খানের ১৪ ও তার স্ত্রী বুশরা বিবির ৭ বছরের কারাদণ্ড
হাজারীবাগ বাজারে ট্যানারি গোডাউনে ভয়াবহ আগুন
মুক্তিযুদ্ধে অন্যান্য দলের থেকে আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণ কম ছিল: রিজভী
ম্যাচ জয়ের আনন্দের মাঝেই মায়ের মৃত্যুর খবর পেলেন খালেদ