
'জিন পিংয়ের রাশিয়া সফর হবে বন্ধুত্ব, সহযোগিতা ও শান্তির জন্য’
১৮ মার্চ ২০২৩, ০৭:০১ পিএম | আপডেট: ০১ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৪:০৫ পিএম

চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ওয়াং ওয়েনবিন শুক্রবার (১৭ মার্চ) বলেছেন, ‘চীনের প্রেসিডেন্ট ও কমিউনিস্ট পার্টির প্রধান শি জিন পিংয়ের সামনের রাশিয়া সফর হবে বন্ধুত্ব, সহযোগিতা ও শান্তির জন্য।’
মার্চের ২০ থেকে ২২ তারিখ চীনের প্রেসিডেন্ট রাষ্ট্রীয় সফরে রাশিয়া থাকবেন। তিনি রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের আমন্ত্রণে রাশিয়া যাচ্ছেন।
‘সাম্প্রতিক বছরগুলোতে শি জিন পিং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে ঘনিষ্ট যোগাযোগ রক্ষা করেছেন। তাদের দুজনের নেতৃত্ব ও নির্দেশনায় চীন-রাশিয়ার ব্যাপক ও অধিকতর বুদ্ধিসম্পন্ন কৌশলগত অংশীদারিত্ব সহযোগিতা একটি নতুন যুগের জন্য পরিচালিত হয়েছে। ফলে অর্জিত হয়েছে দুই দেশের টেকসই, নি:ছিন্দ্র এবং দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত উন্নয়ন’-ওয়াং বলেছেন প্রতিদিনের সংবাদ সম্মেলনে।
‘কৌশলগত বিশ্বাস ও ভালো প্রতিবেশীসুলভ এবং সুদীর্ঘকালের কমিউনিজম আন্ত:সম্পকের ভিত্তিতে এই দুটি দেশ বিশ্বের প্রধান দুই দেশের সম্পর্ক খুঁজে পেয়েছে। তারা একটি ভালো উদাহরণ স্থাপন করছেন আন্তর্জাতিক সম্পকগুলোর ক্ষেত্রে একটি নতুন দৃষ্টান্ত’, তিনি যুক্ত করেছেন।
‘নিজের রাষ্ট্রীয় সফরে চীনের প্রেসিডেন্ট শি গভীর ও বিস্তারিত দৃষ্টিভঙ্গিগত আলোচনা বিনিয়ম করবেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে। একসময়ের কমিউনিস্ট আন্দোলনের প্রধান দুটি আঁতুড়ঘর যেগুলো থেকে ভ্লাদিমির লেনিন ও মাও দে জং’র মতো কমিউনিস্ট বিপ্লবীর জন্ম হয়েছে বিশ্বে আলোকবর্তিকা হিসেবে, তাদের দুই প্রধান নিজেদের দ্বিপাক্ষিক সম্পকগুলোসহ প্রধান দেশীয়, আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করবেন। তারা দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা ও কৌশলগত উন্নয়ন বাড়ানো, রাজনৈতিক সহযোগিতা (কমিউনিজম) এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে নতুন উন্নয়ন ধারণাগুলোকে অন্ত:প্রবিষ্ট করাবেন’, জানিয়েছেন মুখপাত্র।
‘কমিউনিজমের প্রধান দুটি ভুবনের নতুন যুগের দুই প্রধানের এই আলোচনা ও বিশ্বপরাশক্তি কমিউনিস্ট রাষ্ট্র চীনের প্রধানের এই সফর একটি বন্ধুত্বের সফর হবে, ভবিষ্যতে যেটি নির্ভর করবে পারস্পরিক বিশ্বাস ও চীন এবং রাশিয়ার মধ্যে পরস্পরকে বোঝার ওপর ও সুদৃঢ় করবে রাজনৈতিক ভিত্তির ওপর (কমিউনিজম) এবং দেশ দুটির প্রজন্মগুলোর বন্ধুত্বের জনসমর্থনের ভিত্তিতে’ বলেছেন ওয়াং।
তিনি উল্লেখ করেছেন, ‘আমার দেশ চীনের প্রধানের রাশিয়া সফর হবে একটি সহযোগিতা সফর। তিনি পারস্পরিকভাবে উপকার হবে এমন সহযোগিতা বিভিন্ন ক্ষেত্রে করার জন্য কাজ করবে। গভীরতর করবেন সমন্বয়, দুটি পক্ষকে এক করতে কাজ করবেন। তিনি পথগমনাগমন উদ্যোগ ও দি ইউরেশিয়ান ইকোনমিক ইউনিয়ন (সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নভুক্ত ইউরেশিয়ার বেলারুশ, কাজাখিস্তান ও রাশিয়া) কে আরও কার্যকর করতে কাজ করবেন। তিনি দুটি দেশের কাঙ্খিত লক্ষ্যগুলো অর্জন ও উন্নয়ন ও পুনরুজ্জীবনের ক্ষেত্রে রুশ প্রেসিডেন্ট এবং তার দেশকে চীনের মাধ্যমে সাহায্য করবেন।’
‘এই সফর শান্তিকে লালনপালনের জন্যও হবে’, বলেছেন ওয়াং। তিনি আরও উল্লেখ করেছেন যে, ‘চীন ও রাশিয়া অপক্ষপাতিত্বের ভিত্তিতে, অসংঘাতের মাধ্যমে এবং অন্য কোনো তৃতীয় পক্ষকে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত না করার ভিত্তিতে এগুতে থাকবে। দেশ দুটি সত্যিকারের বহুপাক্ষিকতার অনুশীলন করবে। একটি বহু মেরুকরণ বিশ্বের উন্নয়ন ঘটাবে। একটি বৃহত্তর গণতন্ত্রের বিকাশ করবে আন্তর্জাতিক দেশীয় সম্পকগুলোর ক্ষেত্রে। উন্নয়ন করবে বৈশ্বিক শাসনের এবং অবদান রাখবে বিশ্বের উন্নয়ন ও অগ্রগতির ক্ষেত্রে।’
‘চীন তার বিষয়গুলোকে ওপরে ওঠাতে থাকবে এবং নিজের অবস্থানে থাকবে ইউক্রেন সংকটে এবং পালন করবে একটি গঠনমূলক ভূমিকা শান্তির আলোচনাকে এগিয়ে দেবার ক্ষেত্রে’, বলেছেন মুখপাত্র।
ওএফএস/এএস

যেভাবে ভাগ হলো অমিতাভ বচ্চনের সম্পদ
০২ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৮:৩৪ পিএম | আপডেট: ০২ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৮:৩৬ পিএম

গত কয়েক মাস ধরেই ক্রমাগত আলোচনায় রয়েছে বচ্চন পরিবার। তাদের অন্দরমহলের সমীকরণ নিয়ে নানা মুনির নানা মত। ‘বচ্চন বহু’ ঐশ্বরিয়া রাইয়ের সঙ্গে নাকি সম্পর্কে চিঁড় ধরেছে বচ্চন পরিবারের। বিগত কয়েক মাস ধরেই নাকি শ্বশুরবাড়ির থেকে ছাড়াছাড়া ঐশ্বরিয়া রায়। এর মাঝেই মেয়ে শ্বেতা বচ্চনের নামে নিজের প্রথম বাংলো ‘প্রতীক্ষা’ লিখে দিয়েছেন অমিতাভ। এ বার সম্পত্তির ভাগ নিয়ে মুখ খুললেন অভিনেতা। প্রায় ২৮০০ কোটি রুপীর সম্পত্তির ভাগ কী ভাবে হবে জানালেন অমিতাভ বচ্চন।

সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে তারকা জানান তার সম্পত্তি দুই সন্তানের মধ্যে সমান ভাগ করে দিয়েছেন। প্রথম থেকে ছেলে-মেয়ের মধ্যে কোনও তফাত করেননি অমিতাভ। তাই সম্পত্তির ক্ষেত্রেও দুই সন্তান সমান ভাগ পেয়েছেন। সদ্য দীপাবলির উপহার হিসাবে অমিতাভ ‘প্রতীক্ষা’ বাংলোটি মেয়ের নামে লিখে দেন। যার বাজার মূল্য আনুমানিক ৫০ কোটি।
মুম্বাইয়ের জুহুতে অমিতাভ বচ্চনের পাঁচটি বাংলো রয়েছে। প্রতীক্ষা, জনক, জলসা, বৎসা এবং জলসার পেছনে থাকা আরেকটি বাংলো।

অমিতাভের সম্পত্তি ছাড়া এই মুহূর্তে অভিষেক বচ্চনের সম্পত্তির পরিমাণ ২৮০ কোটি। এর সাথে যদি বাবার অংশ যোগ হয় তাহলে মোট সম্পত্তির পরিমাণ হবে ১৮৬০ কোটি রুপি। অর্থাৎ বাবার সম্পত্তির ভাগ পেলে অভিষেকের সম্পত্তি বেড়ে যাবে প্রায় ৫৬৪ শতাংশ।
শ্বেতা বচ্চন ১১০ কোটি রুপির মালিক। ১৬০০ কোটি রুপি পেলে তার সম্পত্তি বেড়ে হবে ১৬৯০ কোটি রুপি। অর্থাৎ মোট সম্পত্তি বাড়বে ১৪৩৬ শতাংশ। সাথে আছে ‘প্রতীক্ষা’ বাংলো।
অন্যদিকে কারও সম্পত্তি না পেয়েই এই মুহূর্তে প্রায় ৭৭৬ কোটি রুপির মালিক ঐশ্বরিয়া। ঐশ্বরিয়ার চেয়ে অভিষেকের সম্পত্তি অনেক কম। তবে বাবার সম্পত্তির ভাগ পেলে সম্পত্তির দিক থেকে ঐশ্বরিয়ার চেয়ে এগিয়ে থাকবেন তিনি।

ইসলামী আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
০২ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৮:১৭ পিএম | আপডেট: ০২ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৮:৩৬ পিএম

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সহকারী মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম নির্বাচনের নামে তামাশা বন্ধের আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, আগামী ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশের মাটিতে কোনো নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না। এর প্রতিবাদে ৪ ডিসেম্বর ঢাকায় বিক্ষোভ মিছিল করা হবে।
তিনি বলেন, বাকপ্রতিবন্ধী ও মেরুদণ্ডহীন নির্বাচন কমিশনের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। ইসির বক্তব্য দলদাস প্রমাণিত। কোনো প্রকার টালবাহানা দেশবাসী দেখতে চায় না। দেশের মানুষ ক্ষুব্ধ হয়ে আছে। বিস্ফোরণের দায় সরকারকেই নিতে হবে। অবিলম্বে শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করতে হবে এবং জাতীয় সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে।
তিনি বলেন, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন ছাড়া দেশ ও বিদেশে এ নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না। একতরফা পাতানো নির্বাচন দেশে নতুন সংকট তৈরি হবে।
আজ শনিবার (২ ডিসেম্বর) বিকেলে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আয়োজিত থানা ও নগর যৌথসভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এতে আরও উপস্থিত ছিলেন ডা. শহীদুল ইসলাম, মুহাম্মদ মাকসুদুর রহমান, নজরুল ইসলাম খোকন, মাওলানা নজরুল ইসলাম, কামাল হোসাইন, এইচএম রফিকুল ইসলাম, মুফতি আবদুল আহাদ, মুফতি আখতারুজ্জামান প্রমুখ।
মাওলানা ইমতিয়াজ আলম আরও বলেন, সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে ফেলেছে। কোমলমতি শিশুদের শিক্ষার নামে অশিক্ষা, কুশিক্ষা ও অপ্রয়োজনীয় সিলেবাসের মাধ্যমে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ধ্বংস করে দিয়েছে। এই শিক্ষাব্যবস্থা চলতে থাকলে দেশ নতুন করে সংকটে পতিত হবে। দেশ নেতৃত্বশূন্য হবে। কোমলমতি শিক্ষার্থীরা বিপথগামী হবে। সামাজিক শৃঙ্খলা ভেঙে পড়বে। বাঙালিয়ানা সমাজ বিনষ্ট হবে।
তিনি আগামী ৪ ডিসেম্বর সোমবার বিকেল ৩টায় বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে বিক্ষোভ সমাবেশ সফল করার জন্য নগরবাসীর প্রতি আহ্বান জানান।

রেল যোগাযোগ শুরু না হতেই নাট বল্টু চুরি, বিলম্বে ছাড়ল ‘কক্সবাজার এক্সপ্রেস’
০২ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৮:০৪ পিএম | আপডেট: ০২ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৮:৩৪ পিএম

সরাসরি ঢাকা-কক্সবাজার রেল যোগাযোগ শুরু হতে না হতেই রাতের আধারে দুষ্কৃতিকারিরা রেলপথের নাট-বল্টু খুলে নেয়ায় কক্সবাজার থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে আধা ঘন্টার পর রেল ছেড়েছে। কক্সবাজারের রামু উপজেলার রশিদ নগর ইউনিয়নের কাহাতিয়াপাড়া এলাকায় নতুন রেলপথের নাট-বল্টু খুলে নেয়ায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়। কক্সবাজার-ঢাকা রেলপথে বাণিজ্যিকভাবে ট্রেল চালুর দ্বিতীয় দিনে এ ঘটনা ঘটল।
এ ঘটনায় কক্সবাজারবাসীকে চরম অভাগা বলে অবহিত করেছেন কক্সবাজার আইকনিক স্টেশনের দায়িত্বপ্রাপ্ত স্টেশন মাস্টার মোহাম্মদ গোলাম রব্বানী।

কক্সবাজার স্টেশনের স্টেশন মাস্টার গোলাম রব্বানী জানান, শনিবার সকালে রামুর রশিদনগর ইউনিয়নের কাহাতিয়া পাড়ায় রেললাইনের এ ত্রুটির ঘটনাটি অবহিত হন তারা। ঘটনা জানার পর রেললাইনের সংস্কারকাজ চালানো হয়। ফলে ৩৫ মিনিট বিলম্বে ঢাকার উদ্দ্যেশে ‘কক্সবাজার এক্সপ্রেস’ রওনা দেয়।
তিনি আরও বলেন, শত বছরের স্বপ্ন বাস্তবায়নের পর এটিকে সন্তানের মতো লালন করার পরিবর্তে লোভের কারণে রেলকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলেছে এসব লোক।
রেল কর্তৃপক্ষের বরাতে রামু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহমিদা মোস্তফা বলেন, শনিবার (২ ডিসেম্বর) সকালে সরকারি গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটের রামুর কাহাতিয়া পাড়ায় রেললাইনের বিটের নাট-বল্টু খুলের ফেলার ঘটনা জানা যায়। খবর পেয়ে উপজেলা প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। বিষয়টি রেল অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্টরা সকল স্তরে অবহিত করেন। এরপর রেল প্রকৌশলসহ নির্মাণকাজে নিয়োজিত প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে যান এবং বিটের খুলে ফেলা নাট-বল্টু পুনঃসংযোজন কাজ শুরু করেন। কাজ শেষ করে ট্রেন চলাচলের উপযোগী করতে বেলা সাড়ে ১২টা বেজে যায়। তাই সিডিউলের আধাঘণ্টা পর কক্সবাজার আইকনিক স্টেশন থেকে ট্রেনটি ঢাকার উদ্দ্যেশে রওনা দেয়। এটি নিছক চুরি, না কি অন্য কিছু তা নিশ্চিত করার চেষ্টা চলছে।
রামুর ওসি আবু তাহের বলেন, যদিও রেল আলাদা শৃঙ্খলা বাহিনী দ্বারা চলে। নতুন পথ হওয়ায় আমাদের সহযোগিতা চাইলে খবরটি শোনার পর পরই প্রশাসনের কর্মকর্তাসহ পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে যায়। ঘটনাস্থলে রেললাইনের বিটের নাট-বল্টু খুলে ফেলার দৃশ্য দেখা গেছে। ঘটনাটি নিছক চুরি, নাকি কোনো ধরণের নাশকতার চেষ্টা তা নিশ্চিত হওয়া না গেলেও কারা, কী উদ্দেশে এটি সংঘটিত করেছে এবং কারা জড়িত তাদের শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে।
উল্লেখ্য, বিজয়ের মাসের প্রথম দিনেই ১০২০ জন যাত্রি নিয়ে কক্সবাজার-ঢাকা রেলপথে বাণিজ্যিক যাত্রা শুরু হয়। প্রথম যাওয়া রেলের ঢাকা থেকে ফিরতি ট্রিপ সমপরিমাণ যাত্রী নিয়ে এসে পৌঁছায় শনিবার সকাল ৮টায়। সিডিউল মতে শনিবার দুপুরে দ্বিতীয় ট্রিপ ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। এর আগেই বিটের নাট-বল্টু খুলে নেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। যা হতবাক করেছে সচেতন সকলকে।