শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪ | ১৫ চৈত্র ১৪৩০
Dhaka Prokash

৭ মার্চের ভাষণের বিশ্বস্বীকৃতি বাঙালির জন্য বিরল: প্রধানমন্ত্রী

ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের বিশ্বস্বীকৃতি আজ বাঙালি জাতির জন্য এক বিরল সম্মান ও গৌরবের স্মারক বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সবাইকে জাতির পিতার মহান আদর্শ অনুসরণ করে তার স্বপ্নের ‘সোনার বাংলাদেশ’ বিনির্মাণে ব্রতী হওয়ার আহ্বানও জানিয়েছেন তিনি।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘জাতির পিতার ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের বিশ্বস্বীকৃতি আজ বাঙালি জাতির জন্য এক বিরল সম্মান ও গৌরবের স্মারক। ’৭৫ থেকে ’৯৬ সাল পর্যন্ত এদেশে এই ভাষণ প্রচার নিষিদ্ধ ছিল, যেমনটা করেছিল পাকিস্তানের সামরিক শাসকগোষ্ঠী-তারাও সেদিন রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে এ ভাষণ প্রচার করতে দেয়নি। কিন্তু সত্য সর্বদাই অনিরুদ্ধ। তাই, নিপীড়িত-নির্যাতিত বাঙালিদের মুক্তির এই মহামন্ত্র শুধু বাংলাদেশেই নয়- বিশ্বজুড়ে সমাদৃত হচ্ছে, অনুপ্রেরণা দিয়ে যাচ্ছে।’

রবিবার (৬ মার্চ) তিনি ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে এ আহ্বান জানান।

বাঙালি জাতির জীবনে ৭ মার্চ এক অবিস্মরণীয় দিন উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের এই দিনে ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দান বর্তমানে শহিদ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে দাঁড়িয়ে বজ্রকণ্ঠে রচনা করেছিলেন ১৮ মিনিটের এক মহাকাব্য।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘গত বছর আমরা এই মহাভাষণের সুবর্ণজয়ন্তী এবং আমাদের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন করেছি। এ বছর আমরা ভাষা-আন্দোলনের ৭০ বছর এবং মুজিববর্ষ উদযাপন করছি। এমনই এক মাহেন্দ্রক্ষণে আমি গভীর শ্রদ্ধায় প্রথমেই স্মরণ করছি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করছি জাতীয় চার নেতা, মহান মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহিদ, দু’লাখ সম্ভ্রমহারা মা-বোন এবং অগণিত বীর মুক্তিযোদ্ধাকে-যাদের মহান আত্মত্যাগের বিনিময়ে অর্জন করেছি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। ’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব এবং বাংলাদেশ সমার্থক শব্দ। পূর্ব বাংলার মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায় এবং পৃথিবীর মানচিত্রে তাদের জন্য একটি স্বাধীন ভূখন্ড প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে জাতির পিতা পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে দীর্ঘ ২৪ বছর লড়াই-সংগ্রাম করেছেন, জেল-জুলুম-অত্যাচার সহ্য করেছেন এবং সকল আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন।

একমাত্র তিনিই ছিলেন হাজার বছরের শোষিত-বঞ্চিত বাঙালিদের মধ্যে সবচেয়ে বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ’৭০-এর নির্বাচনে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে। কিন্তু, পাকিস্তানিরা আওয়ামী লীগের হাতে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব অর্পণ না করে নানা টালবাহানা শুরু করে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষকে নিয়ে পাকিস্তানি শাসকদের বিরুদ্ধে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘৭ই মার্চের ভাষণের মাধ্যমে তিনি আমাদের ‘স্বাধীনতা’ নামের এক অমরবাণী শুনান এবং সংগ্রামের মাধ্যমে শৃঙ্খলমুক্তির পথ দেখান। শুধু তাই নয়, তিনি বীর বাঙালিদের অবশ্যম্ভাবী বিজয়কে উৎকীর্ণ করেন ভাষণের শেষ দু’টি শব্দে-‘জয় বাংলা’ শ্লোগানে।

রাজনীতির কালজয়ী কবি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব এই ভাষণের মাধ্যমে দেশের শাসনভার জনগণের হাতেই তুলে দেন, ক্ষমতাকে কি করে নিয়ন্ত্রিতভাবে সকলের কল্যাণে ব্যবহার করতে হয় তাও বুঝিয়ে দেন, শিখিয়ে দেন আত্মরক্ষামূলক কিংবা প্রতিরোধক সমরনীতি, যুদ্ধকালীন সরকার ব্যবস্থা এবং অর্থনীতি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সেই মর্মস্পর্শী বজ্রনিনাদ ৭ কোটি বাঙালির হৃদয়কে বিদ্যুৎ গতিতে আবিষ্ট করেছিল। একটি ব্রিটিশ পত্রিকা বঙ্গবন্ধু ভবনকে ১০-ডাউনিং স্ট্রিটের সঙ্গে তুলনা করেছিল-এমনকি ঢাকায় রাষ্ট্রপতির বাসভবনে বাঙালি বাবুর্চি ইয়াহিয়া খানের জন্য রান্না বন্ধ করে দিয়েছিল। ২৫ মার্চ পর্যন্ত দেশের প্রতিটি মানুষ ইয়াহিয়ার শাসনকে অগ্রাহ্য করে শেখ মুজিবের নির্দেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছিল। সেই রাতে পাকিস্তানি শাসক তাকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তার হওয়ার পূর্বেই তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।

তিনি বলেন, বাংলার দামাল ছেলেরা নয় মাস যুদ্ধ করে পাকিস্তানিদের বাংলার মাটিতে পরাস্ত করে ১৬ ডিসেম্বর স্বাধীনতার লাল সূর্য ছিনিয়ে আনে। বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব পাকিস্তানে বন্দীদশা থেকে মুক্তি পেয়ে ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি দেশে ফিরে আসেন এবং তার স্বপ্নের স্বাধীন বাংলাদেশ পুনর্গঠনে আত্মনিয়োগ করেন। মাত্র সাড়ে তিন বছরেই তিনি যুদ্ধবিধস্ত দেশটিকে একটি উন্নয়নশীল দেশে রূপান্তরিত করেন। দুর্ভাগ্য, ’৭৫-এর ১৫ই আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার মধ্য দিয়ে ’৭১-এর পরাজিত শত্রুদের এদেশীয় দোসররা তাদের পরাজয়ের প্রতিশোধ নেয়। মুজিব বিহীন বাংলাদেশ কান্ডারিহীন নৌকার মতো হত্যা-ক্যু-ষড়যন্ত্রের দোলাচলে দীর্ঘ ২১টি বছর ভাসতে থাকে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণের পর খুনি মোস্তাক-জিয়ার আনীত দায়মুক্তি অধ্যাদেশ বাতিল করে এবং জাতির পিতা হত্যাকান্ডের বিচার শুরু করে। পরবর্তীতে আমরা ২০০৯ সাল থেকে পরপর তিন দফা সরকার গঠন করে জাতির পিতার আদর্শে দেশের সার্বিক উন্নয়নে আত্মনিয়োগ করি।’

জাতির পিতা হত্যার বিচারের রায় কার্যকরের মধ্য দিয়ে দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করি। ফলে জাতি গ্লানিমুক্ত হয়। আমরা সংবিধান (পঞ্চদশ সংশোধন) আইন, ২০১১ প্রণয়ন করে ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণকে সংবিধানের ১৫০ (২) অনুচ্ছেদের পঞ্চম তফশিলে অন্তর্ভুক্ত করি, বাণীতে যোগ করেন তিনি।

এমএমএ/

 

আজকের ইফতারের সময় (ঢাকা)

0

ঘণ্টা

0

মিনিট

0

সেকেন্ড

বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে লরি-কাভার্ডভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ১

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে লরি ও কাভার্ডভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে মো. আব্দুর রহিম (৩০) নামে এক কাভার্ডভ্যানের চালক নিহত হয়েছেন। এ সময় দুটি গাড়িতেই আগুন ধরে যায়।

নিহত মো. আব্দুর রহিম তিনি রংপু্র জেলার বদরগঞ্জ উপজেলার শ্যামগঞ্জ গ্রামের মৃত মুনছের আলীর ছেলে। এছাড়াও এই ঘটনায় আরও দুইজন আহত হয়েছেন। তারা হলেন- কাভার্ডভ্যান চালকের সহকারী শাকিল (২৫) ও নোমান (২৪)। আহত দুইজনই একই উপজেলার বাসিন্দা বলে জানা গেছে।

বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ৩ টার দিকে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কের জোকার চর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব থানার ওসি আলমগীর আশরাফ জানান, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা কনটেইনারবাহী লরি ও উত্তরবঙ্গ থেকে ছেড়ে আসা কাভার্ডভ্যান জোকারচর এলাকায় পৌঁছালে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে দুই গাড়িতেই আগুন ধরে যায়। পরে আহত দুইজনকে উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় একজনের মৃত্যু হয়।

তিনি জানান, দূর্ঘটনার কারণে মহাসড়কে দুইপাশের সড়কে পরিবহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে ক্ষতিগ্রস্থ গাড়ি দুইটি সড়ক থেকে সড়িয়ে নেয়ার পর মহাসড়কে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়।

সন্তানের মুখ দেখার আগেই ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল বাবার

সজিবুল ইসলাম সুজন। ছবি: সংগৃহীত

টাঙ্গাইলে ট্রাকচাপায় সজিবুল ইসলাম সুজন (৩০) নামে একজন নিহত হয়েছেন। তিনি মোটরসাইকেলযোগে ঢাকা থেকে বাড়ির ফিরছিলেন। আগামী ১৫ এপ্রিল তার বাবা হওয়ার কথা থাকলেও সন্তানের মুখ দেখার আগেই তার মৃত্যু হয়।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) রাতে গোড়াই-সখীপুর সড়কের তক্তারচালা বাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনায় ঘটে।

নিহত সুজন সখীপুর উপজেলার বড়চওনা চটানপাড়া গ্রামের আবদুল বাছেদ মেলেটারির ছেলে। সুজন বড়চওনা বাজারের ব্যবসায়ী ছিলেন। আগামী ১৫ এপ্রিল সুজনের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীর সন্তান প্রসব হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সন্তানের মুখ দেখার আগেই মৃত্যু হয় তাঁর।

প্রত্যক্ষদর্শী ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে মোটরসাইকেল চালিয়ে ঢাকা থেকে বাড়ি ফিরছিলেন সুজন। রাত ৮টার দিকে গোড়াই-সখীপুর সড়কের তক্তারচালা বাজার এলাকায় পৌঁছলে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাক তাঁকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি।

সখীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ শাহিনুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, তার মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

আগুনে পুড়লো ‘ভূঞাপুর থানা’ মার্কেটের ৪ দোকান

ভূঞাপুর থানা মার্কেটে আগুনে পুড়ে যাওয়া ক্ষতিগ্রস্থ দোকান। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর থানা মার্কেটে অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে পুড়ে ৪টি দোকান ক্ষতিগ্রস্থ হয়। বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিটের কারণে এই আগুনের সূত্রপাত বলে ধারণা করছে ফায়ার সার্ভিস।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) ভোররাতে থানা মার্কেটের এই অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। আগুনে প্রায় ৮ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। মার্কেটের লামিয়া স্টোর পুরোপুরি ক্ষতি হয়েছে। এছাড়া মৌ কনফেকশনারী, উৎসব মডেল মেডিসিন ও মা-বাবার দোয়া ফ্যাশনের আংশিক ক্ষতিগ্রস্থ হয়।

বাজারের নৈশ প্রহরী মিন্টু জানান, রাতে বাজারে টহলরত অবস্থায় দেখতে পাই থানা মার্কেটের একটি মুদিখানা দোকান থেকে ব্যাপক ধোয়া বের হচ্ছিল। পরে মুহুর্তেই আগুন ছড়িয়ে পরে। বিষয়টি থানায় অবহিত করা হয়।

ভূঞাপুর ফায়ার স্টেশন সার্ভিসের টিম লিডার স্বপন আলী জানান, খবর পাওয়ার পরই ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। এতে একটি দোকানের পুরোপুরি ক্ষতি হয়েছে। এছাড়া আরও ৩ টি দোকান আংশিক ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। এতে প্রায় ৮ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। যেখানটিতে আগুন লেগেছে তার কয়েক মিটার পরেই ভূঞাপুর থানা ভবন।

তিনি আরও জানান, থানা মার্কেটের পাশে ভূমি অফিসের পুকুর থেকে পানি পাওয়া না গেলে আরও বড় ধরণের ক্ষয়ক্ষতি হতো। এতে ঝুঁকিতে পড়তো থানা ভবনও। তবে- ওই পুকুরের পানিতে ব্যাপক ময়না-আবর্জনা থাকায় পানি তুলতে অনেক কষ্ট হয়েছে।

এ ঘটনায় ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আহসান উল্লাহ বলেন, থানা মার্কেটে আগুন লাগার খবরটি বাজারের নৈশ প্রহরী জানানোর পর তাৎক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসকে জানানো হয়। পরে ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। আগুনে কয়েকটি দোকান ঘর ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে।

সর্বশেষ সংবাদ

বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে লরি-কাভার্ডভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ১
সন্তানের মুখ দেখার আগেই ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল বাবার
আগুনে পুড়লো ‘ভূঞাপুর থানা’ মার্কেটের ৪ দোকান
পছন্দের শীর্ষে ভারতীয় নায়ক-নায়িকাদের নামে দেশে তৈরি পোশাক
‘জিম্মি নাবিকদের মুক্তিপণের বিষয়ে এখনো কথা হয়নি’
প্রাথমিকের শেষ ধাপের পরীক্ষা আজ
সেতু থেকে খাদে পড়ে ৪৫ বাসযাত্রী নিহত, অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল শিশু
স্বাস্থ্যমন্ত্রীর আশ্বাসে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি স্থগিত
ফিলিস্তিনি নারীদের অন্তর্বাস নিয়ে অশ্লীল খেলায় মেতেছে ইসরায়েলি সেনারা
যত জঙ্গি গ্রেপ্তার করেছি, একজনও মাদরাসার ছাত্র নন : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার বিরোধিতা করায় সাংবাদিকের কারাদণ্ড
বাতিঘরের শ্যুটিংয়ে হিমাচলে শিরোনামহীন ব্যান্ড
যৌনস্বাস্থ্য ভালো রাখতে প্রতিদিন খাদ্যতালিকায় রাখুন এ সব
গাজায় নিহত আরও অর্ধশতাধিক ফিলিস্তিনি
৮ এপ্রিলের ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু আজ
ডিজিটাল হুন্ডির মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকা পাচার, গ্রেপ্তার ৫
দূষণে বাংলাদেশে বছরে ২ লাখ ৭২ হাজার মানুষের অকালমৃত্যু: বিশ্বব্যাংক
বরিশালে নামাজ চলাকালে মসজিদে এসি বিস্ফোরণ
নওগাঁয় পরীক্ষার রুটিন পরিবর্তনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
গুলি করে মারা হলো বিশ্বের সবচেয়ে বড় সেই সাপটিকে