বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪ | ১০ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

‘আওয়ামী লীগকে কোথাও খুঁজে পাবেন না’

দেশের চলমান অর্থনৈতিক সংকটের সমাধান কোন পথে। সামনে আরও কঠিন পরিস্থিতি অপেক্ষা করছে কি না? আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণ পেতে কি কি শর্ত পালন করতে হবে-ঢাকাপ্রকাশ-এর জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক শাহজাহান মোল্লাকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে এসব বিষয়ে কথা বলেছেন গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক ড. রেজা কিবরিয়া। তিনি মনে করেন পরবর্তী সরকারকে বিপদে ফেলতে সরকার ইচ্ছে করে ঋণ নিচ্ছে। দুই পর্বের সাক্ষাৎকারের আজ থাকছে শেষ পর্ব।

ঢাকাপ্রকাশ: চলমান বৈশ্বিক সংকটে অস্থির পুরো বিশ্ব। আমরাও তার বাইরে নয়। বাংলাদেশের সামনে কী আরও গভীর সংকট আসতে পারে?

ড. রেজা কিবরিয়া: এই সরকার যাওয়ার সময় সব ফুরিয়ে যাবে। অর্থনীতিকে শেষ করে যাবে। এমন কিছু কাজ করছে তারা, যে কারণে সামনে যারা আসবে তাদের অর্থনীতি পরিচালনা করতে অসুবিধা হবে। এটা তারা ইচ্ছাকৃতভাবে করছে। এতে জনগণ কষ্ট পাচ্ছে, এটা তারা বোঝে না। এই সরকার বেশিদিন থাকলে এবং আমরা যদি শ্রীলঙ্কার অবস্থায় পড়ি তখন এটা থেকে উত্তোরনের মেয়াদ হয়তো ১৫-২০ বছর লেগে যাবে। এই সরকার তো সারাক্ষণ মিথ্যা কথা বলে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নিয়ে বিরাট মিথ্যাচার চালিয়েছে। বৈদেশিক রিজার্ভ নিয়ে খুবই সন্দেহ হচ্ছে। বৈদেশিক রিজার্ভের পরিসংখ্যান যদি ঠিক হয় তাহলে তো আইএমএফ এর কাছে যাওয়ার কথা নয়। আইএমএফ এর হাতে দেশটা ঠেলে দিচ্ছে। এটা খুশির খবর না। একটা দেশের খুবই খারাপ অবস্থা না হলে আইএমএফ এর কাছে যায় না। তাদের শর্ত মেনে নেওয়ার মতো সামর্থ্য আছে কি না জানি না।

ঢাকাপ্রকাশ: তাহলে আপনার কাছে কি মনে হয়েছে সরকার বিদায় নিতে যাচ্ছে?

ড. রেজা কিবরিয়া: তাদের কাজ দেখে তাই মনে হয়। তারা এমন লোন নিয়েছে যেটা সামনের সরকারের জন্য একটা বিরাট বিপদ। তারা যদি ভাবত তারা নিজেরা ক্ষমতায় থাকবে তাহলে এই ধরনের লোন তারা নিত না। অকার্যকর প্রজেক্টগুলো তারা নিত না। তারা এসব নিয়েছে সামনের সরকারের উপর মাথা ব্যথা করার জন্য। তারা জানে তারা বেশিদিন নেই। যা পারি দেশটাকে ক্ষতি করে যাই। যেন সামনের সরকারের অসুবিধা হয়। এটা আওয়ামী লীগের স্ট্র্যাটেজি হতে পারে, শেখ হাসিনা ওয়াজেদের স্ট্র্যাটেজি হতে পারে।

ঢাকাপ্রকাশ: যে আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিল, সেই আওয়ামী লীগ দেশ ধ্বংস করবে আপনি বিশ্বাস করেন?

ড. রেজা কিবরিয়া: হ্যাঁ, আমি করি। আওয়ামী লীগের পতন হলে ইতিহাসের পাতায় তাদের খুঁজতে হবে। আর কোথাও তাদের পাবেন না। মুসলিম লীগের মতো হবে।

ঢাকাপ্রকাশ: সরকার কি কোনো ভুল পদক্ষেপ নিয়েছে?

ড. রেজা কিবরিয়া: নিশ্চয়ই। তারা তো কথায় কথায় মিথ্যা কথা বলে।

ঢাকাপ্রকাশ: এই সংকট থেকে বের হওয়ার উপায় কী?

ড. রেজা কিবরিয়া: সরকারের ভেতরের অবস্থা জানা নেই। তারা নিশ্চয়ই খুবই দুরবস্থায় আইএমএফকে ডেকেছে। অনেক কিছু তারা মিথ্যা বলেছে। না হলে তারা আইএমএফ-এ যেত না। সেজন্য যে পরিসংখ্যান তারা দিচ্ছে সেটাতে মনে হয় না আইএমএফ এর কাছে যাওয়া এই মুহূর্তে দরকার ছিল। সরকারের এই সিদ্ধান্তে দেশে-বিদেশে ভাবমূর্তিতে একটা খারাপ প্রভাব পড়বে; কোনো সন্দেহ নাই। আইএমএফ বেল-আউট এটার অর্থনীতি বিপদে পড়ে গেছে। ওরা (সরকার) দেশের অর্থনীতি ঠিক মতো চালাতে পারে না। তাদের হাতে অর্থনীতি থাকলে আমরা বিপদে পড়ব, এটা অনেক আগে থেকেই জানি।

ঢাকাপ্রকাশ: তাহলে আপনি বলছেন আইএমএফ টাকা দেবে না?

ড. রেজা কিবরিয়া: আমি সেটা জানি না। তবে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। আমি আইএমএফ-এ কাজ করেছি আমার অভিজ্ঞতা আছে। আইএমএফ কাগজপত্র স্টাফরা তৈরি করবে। আইএমএফ বোর্ডে তিন থেকে ৫ মাস পরে সেটা তারা উপস্থাপন করবে। তাদের প্রস্তাবনাটা ৩০ দিন সার্কুলেট করবে। তারপর প্রস্তাবটার উপরে ভোট হবে, সেই ভোটে যদি হ্যাঁ ভোট পড়ে ৫০ শতাংশ তাহলে আমরা লোনটা পাব। তাও কিস্তিতে পাব। একবারে পাব না। দিল্লী দূর আছে।

ঢাকাপ্রকাশ: আপনি যেহেতু আইএমএফ-এ কাজ করেছেন তাহলে একটু বলবেন ‘আইএমএফ’ এর কোন কোন শর্ত যেটা দেশের মানুষের ক্ষতি হতে পারে?

ড. রেজা কিবরিয়া: দেশের মানুষকে কষ্ট করতে হবে। এই বিপদে সরকার ফেলেছে কষ্ট তো করতেই হবে। আইএমএফ দেশকে ক্ষতি করার জন্য করবে না। আইএমএফ চাইবে গ্রোথ রেট কমানো, চাকরির বাজার কঠিন হয়ে যাবে। গ্রোথ রেট কমালে আমদানি বাধাগ্রস্ত হয়। আমদানি রপ্তানিতে প্রভাব পড়বে। অর্থনীতি তাদের (সরকারের) হাতে থাকা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ কাজ। তারা ব্যাংকিং খাতে দুর্নীতি কমাতে বলবে। এই সরকার তো দুর্নীতির উপরে চলে। তারা এই শর্ত মানতে পারবে না। আইএমএফও তাদের কথা বিশ্বাস করবে না। খরচ কমাতে বলবে, কর বাড়াতে বলবে। অর্থনৈতিক সংকট থেকে উঠে আসতে কিছু আত্মত্যাগ করতে হয়। এই মুহূর্তে আইএমএফ তাদের (সরকারকে) ধরতেও চায় না। সংস্কার না করলে লোন দিতে চায় না। আলোচনাতেই নামতে চায় না, তারা বলছে প্রথমে সংস্কার করেন। সরকার তো সংস্কার করবে না। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বেশ ঝামেলায় আছে, তার কারণে দেশটা ১০০ থেকে ৭০-এ চলে গেছে।

ঢাকাপ্রকাশ: আপনার কাছে কোনো তথ্য আছে সরকারের কেউ টাকা পাচার করেছে?

ড. রেজা কিবরিয়া: আমার কাছে সেই কাগজগুলো নেই। সরকারে গেলে কাগজগুলো পাব। দেশকে বাঁচাতে এই সরকারকে সরাতে হবে। যদি এই সরকারকে আরও দেড় দুই বছর রাখেন, শ্রীলঙ্কার মতো অবস্থা হলে ২০ বছর লাগবে সেখান থেকে ফিরে আসতে।

ঢাকাপ্রকাশ: দীর্ঘক্ষণ সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

ড. রেজা কিবরিয়া: আপনার মাধ্যমে ঢাকাপ্রকাশ-এর সকলকে ধন্যবাদ।

এনএইচবি/এমএমএ/

 

কাতার ও বাংলাদেশের মধ্যে সামুদ্রিক পরিবহন সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষর

চুক্তিতে স্বাক্ষর করছেন কাতারের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সুলতান বিন সাদ আল মুরাইখি এবং নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। ছবি: পিআইডি

কাতার ও বাংলাদেশের মধ্যে সামুদ্রিক পরিবহন সংক্রান্ত চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন কাতারের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সুলতান বিন সাদ আল মুরাইখি এবং নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত চুক্তি সই অনুষ্ঠানে কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উপস্থিত ছিলেন। এসময় দুই দেশের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা জোরদার করতে আজ মোট পাঁচটি চুক্তি ও পাঁচটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে।

চুক্তিগুলো হলো- কাতার এবং বাংলাদেশের মধ্যে সমুদ্র পরিবহন, বাংলাদেশ ও কাতারের মধ্যে আয়ের ক্ষেত্রে দ্বৈত কর পরিহার এবং রাজস্ব ফাঁকি প্রতিরোধ, বাংলাদেশ সরকার এবং কাতার রাষ্ট্রের মধ্যে আইনি ক্ষেত্রে সহযোগিতা, বাংলাদেশ ও কাতারের মধ্যে পারস্পরিক বিনিয়োগ উন্নয়ন ও সুরক্ষা এবং বাংলাদেশ-কাতার যৌথ ব্যবসায়িক পরিষদ প্রতিষ্ঠা।

চুক্তি ছাড়াও পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে জনশক্তি কর্মসংস্থান (শ্রম), বন্দর (এমব্লিউএএনআই কাতার এবং চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ), বাংলাদেশ ও কাতারের মধ্যে শিক্ষা, উচ্চশিক্ষা ও বৈজ্ঞানিক গবেষণা, যুব ও ক্রীড়া ক্ষেত্রে এবং বাংলাদেশ ও কাতারের মধ্যে কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সহযোগিতার স্মারকও স্বাক্ষরিত হয়।

কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান প্রত্যক্ষ করেন।

এর আগে কাতারের আমির প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমিরকে টাইগার গেটে ফুলের তোড়া দিয়ে স্বাগত জানান। তারা সেখানে একান্ত বৈঠকেও মিলিত হন। পরে দুই নেতা পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন।

পুলিশ সদস্যদের পদমর্যাদাভিত্তিক প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন

পুলিশ সদস্যদের পদমর্যাদাভিত্তিক প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

বাংলাদেশ পুলিশের সকল সদস্যের পদমর্যাদাভিত্তিক প্রশিক্ষণের আওতাভুক্ত চুয়াডাঙ্গা জেলায় নায়েক ও কনস্টেবলদের 'দক্ষতা উন্নয়ন কোর্স'-এর  উদ্বোধন করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে ১৫তম ব্যাচে ৪২ জন পুলিশ সদস্যের অংশগ্রহণে সপ্তাহব্যাপী পদমর্যাদা ভিত্তিক প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে। প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন করেন পুলিশ সুপার চুয়াডাঙ্গা  আর এম ফয়জুর রহমান, পিপিএম-সেবা।

পুলিশ সদস্যদের পদমর্যাদাভিত্তিক প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

বাংলাদেশ পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন, বিপিএম (বার), পিপিএম'র সার্বিক নির্দেশনায় ইন-সার্ভিস ট্রেনিং সেন্টার, কুষ্টিয়ার পরিচালনায় বাংলাদেশ পুলিশের সকল পদমর্যাদার সদস্যরা এ প্রশিক্ষণ কোর্সে অংশ নিচ্ছেন।

পুলিশ সুপার আর এম ফয়জুর রহমান উদ্‌বোধনী ক্লাসে প্রশিক্ষণার্থীদের উদ্দেশ্যে পোশাকের মর্যাদা, সৌজন্যতা ও মার্জিত আচরণ, সহকর্মী ও সেবা প্রত্যাশীদের সাথে পেশাগত আচরণ ও করণীয়-বর্জনীয় সম্পর্কে আলোকপাত করেন।

পুলিশ সদস্যদের পদমর্যাদাভিত্তিক প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

উদ্‌বোধনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন মো. রিয়াজুল ইসলাম, (পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতি প্রাপ্ত) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ); চুয়াডাঙ্গা; মো. নাজিম উদ্দিন আল আজাদ, পিপিএম-সেবা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস্); চুয়াডাঙ্গা; আনিসুজ্জামান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল); চুয়াডাঙ্গা; আবদুল আলীম, আরওআই, রিজার্ভ অফিস, চুয়াডাঙ্গা; আমিনুল ইসলাম, আরআই, পুলিশ লাইন্স, কুষ্টিয়া ইনসার্ভিস ট্রেনিং সেন্টারের প্রতিনিধিসহ চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের বিভিন্ন পদমর্যাদার প্রশিক্ষণার্থী পুলিশ সদস্যবৃন্দ।

গোবিন্দগঞ্জে ১৪ জনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা

আব্দুল লতিফ প্রধান ও শাকিল আকন্দ বুলবুল। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৭ জনের মনোনয়ন পত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১১ টায় জেলা প্রশাসকের কনফারেন্স রুমে যাচাই-বাছাই শেষে রিটানিং অফিসার মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করেন। গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা নির্বাচন অফিসার মো. সাখাওয়াত হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

যাচাই-বাছাই শেষে যাদের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয় তারা হলেন- চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল লতিফ প্রধান, সাপমারা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি শাকিল আকন্দ বুলবুল। ভাইস চেয়ারম্যান পদে মো. মেসবাহ নাহিফুদ দৌলা, উপজেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি গোবিন্দগঞ্জ নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক মো: আব্দুল মতিন মোল্লা, পাপন মিয়া, মাহাবুর রহমান ও বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান শরিফুল ইসলাম তাজু। আর মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন দাখিল করেছেন পাপিয়া রানী দাস, মমতা বেগম, আফরুজা খাতুন, সাকিলা বেগম, ফাতেমা বেগম, উম্মেজাহান, সাথী আক্তার।

উল্লেখ্য, ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে এই উপজেলার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ লক্ষ্যে আগামী ৩০ এপ্রিল প্রার্থীতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ও ২ মে সকল প্রার্থীকে প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হবে। আর ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২১ মে।

সর্বশেষ সংবাদ

কাতার ও বাংলাদেশের মধ্যে সামুদ্রিক পরিবহন সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষর
পুলিশ সদস্যদের পদমর্যাদাভিত্তিক প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন
গোবিন্দগঞ্জে ১৪ জনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা
রাজধানীতে ছাদ থেকে লাফিয়ে ট্রান্সজেন্ডার নারীর আত্মহত্যা
ভাড়া বাড়াইনি, শুধু ভর্তুকি প্রত্যাহার করেছি: রেলমন্ত্রী
নবাবগঞ্জে জাল দলিলে জমি দখলের চেষ্টা, সাবেক ও বতর্মান চেয়ারম্যান জেলহাজতে
ঢাকা ছাড়লেন কাতারের আমির, গেলেন নেপাল
নওগাঁর মান্দায় বিদ্যুতের আগুনে পুড়ল ৮ বসতবাড়ি
ইন্টারনেটের ধীরগতি নিয়ে দুঃসংবাদ, এক মাস চলতে পারে ভোগান্তি
উপজেলা নির্বাচন: প্রথম ধাপে বিনা ভোটে ২৬ প্রার্থী নির্বাচিত
'রূপান্তর' বিতর্ক: জোভান-মাহিসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত দুই চুয়েট শিক্ষার্থীর পরিবার পাবে ১০ লাখ টাকা
সাঘাটায় নির্বাচনের আগেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলেন টিটু
এফডিসিতে সাংবাদিকদের ওপর হামলা, চরম উত্তেজনা
দিনাজপুরে বাঁশফুল থেকে পাওয়া যাচ্ছে চাল, রান্না হচ্ছে ভাত-পোলাও-পায়েস
পদ্মায় নিখোঁজ তিন কিশোরের লাশ উদ্ধার
বাড়তে পারে তাপমাত্রা
আজ রাতেই দেখা মিলবে ‘গোলাপী’ চাঁদের
চতুর্থ ধাপের তফসিল ঘোষণা করলো ইসি
দুই মাসের মধ্যে বেনজীরের দুর্নীতি অনুসন্ধানের প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ