শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪ | ১৫ চৈত্র ১৪৩০
Dhaka Prokash

শুধু ঢাকার ভোটাররাই পাবেন জীবনমান উন্নয়ন প্রকল্পের সুবিধা: মেয়র তাপস

ঢাকায় বসবাসরত প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে নেওয়া প্রকল্পের সুবিধা শুধুমাত্র যারা ঢাকার ভোটার তারাই পাবেন বলে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।

বুধবার (২৩ মার্চ) দুপুরে ডেমরার রানীমহল মিলনায়তনে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ব্যবসায়িক মঞ্জুরি বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ডিএসসিসি মেয়র এ কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে ৬৭, ৬৮ ও ৬৯ নম্বর ওয়ার্ডের ১৮০ জন মহিলার প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে মোট ১৮ লাখ টাকা ব্যবসায়িক অনুদান বিতরণ করা হয়।

ডিএসসিসি মেয়র বলেন, আমি যখন দায়িত্বভার গ্রহণ করি তখন দেখলাম প্রকল্পের সুবিধাভোগীদের মধ্যে অনেকেই ঢাকাবাসী ছিলেন না। কিন্তু প্রকল্পের আওতাধীন এলাকা যেহেতু দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, তাই ঢাকাবাসী নয় এবং ঢাকার ভোটার নয় এমন অনেককেই তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। কারণ প্রকৃত প্রাপ্যতা যাদের রয়েছে শুধু তাদেরই আমরা প্রকল্পের উপকারভোগী হিসেবে দেখতে চাই। সেটি নিশ্চিত করতে এই কার্যক্রমে আমরা কাউন্সিলরদের সম্পৃক্ত করেছি।

প্রকল্পের একটি পয়সাও যেন ঢাকার বাইরে যেতে না পারে সে বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সবাইকে সচেতন থাকার আহ্বান জানিয়ে ডিএসসিসি মেয়র বলেন, যারা গ্রামে বা অন্যান্য শহরে বসবাস করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অন্য আরও অনেকগুলো প্রকল্পের মাধ্যমে তাদের জীবনমান উন্নয়ন করে চলেছেন। কিন্তু ঢাকাবাসীর জীবনমান উন্নয়নে এই একটিই প্রকল্প।

এর আগে ডিএসসিসি মেয়র সাপ্তাহিক নিয়মিত পরিদর্শন কার্যক্রমের অংশ হিসেবে শাহবাগের ফুল মার্কেট, বাসাবো বৌদ্ধ মন্দির থেকে কালিবাড়ি পর্যন্ত সংযোগ সড়ক, নন্দীপাড়া-কদমতলা খাল পরিদর্শন করেন।

এ সময় অন্যান্যের মধ্যে ঢাকা-৫ আসনের সংসদ সদস্য কাজী মনিরুল ইসলাম মনু, দক্ষিণ সিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফরিদ আহাম্মদ, প্রধান প্রকৌশলী সালেহ আহম্মেদ, সচিব আকরামুজ্জামান, প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা রাসেল সাবরিন, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা আরিফুল হক, সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডগুলোর কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলররা, এলআইইউপিসি প্রকল্পের টাউন ম্যানেজার ডা. সোহেল ইকবাল উপস্থিত ছিলেন।

আরইউ/আরএ/

আজকের সেহরির শেষ সময় (ঢাকা)

0

ঘণ্টা

0

মিনিট

0

সেকেন্ড

ফিলিস্তিনি নারীদের অন্তর্বাস নিয়ে অশ্লীল খেলায় মেতেছে ইসরায়েলি সেনারা

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় প্রায় ছয় মাস ধরে চলছে দখলদার ইসরায়েলের আগ্রাসন। আর এতে অঞ্চলটিতে নিহতের মোট সংখ্যা দাড়িয়েছে ৩২ হাজার ৫৫২ জনে। সাথে দেখা দিয়েছে তীব্র মানবিক সংকট। এই অঞ্চলে সম্ভাব্য দুর্ভিক্ষ মোকাবিলায় ইসরায়েলকে নির্দেশও দিয়েছে আন্তর্জাতিক আদালত।

তবে ইসরায়েলি সেনারা মত্ত অন্য কাজে। তারা গাজায় ফিলিস্তিনিদের বাড়িতে পাওয়া নারীদের অন্তর্বাসের সঙ্গে অশ্লীল অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে খেলা করছে। আর সেই কাজের ছবি এবং ভিডিও অনলাইনে পোস্টও করছে ইসরায়েলি সৈন্যরা।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি সৈন্যরা ফিলিস্তিনিদের বাড়িতে পাওয়া নারীদের অন্তর্বাসের সাথে অশ্লীলভাবে নিজেদের খেলা করার ছবি এবং ভিডিও পোস্ট করছে।

একটি ভিডিওতে, একজন ইসরায়েলি সৈন্যকে গাজার একটি ঘরে আর্মচেয়ারে বসে হাসতে দেখা যায়। তার এক হাতে বন্দুক এবং অন্য হাতে সাদা সাটিনের অন্তর্বাস ঝুলছে। তিনি মূলত পাশের সোফায় শুয়ে থাকা আরেক সেনার খোলা মুখের ওপর সেই অন্তর্বাস নাড়াচাড়া করছেন।

অন্য এক ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, ইসরায়েলি এক সেনা ট্যাংকের ওপর বসে আছে। এসময় নারীদের একটি ম্যানিকুইনকে (পোশাকের দোকানের পুতুল) কালো ব্রা এবং হেলমেট পরিয়ে ধরে রেখে সেই সেনা বলছে, ‘আমি সুন্দর স্ত্রী পেয়েছি। গাজায় সম্পর্কে জড়িয়ে গেছি, সুন্দরী নারী।’

রয়টার্স বলছে, ইসরায়েলি সৈন্যদের ধারণ করা অনেকগুলো ভিডিও ও ছবির মধ্যে এ দুটি ভিডিও রয়েছে। এ রকম বহু পোস্ট রয়েছে যেখানে ইসরায়েলি সৈন্যদের ফিলিস্তিনি নারীদের অন্তর্বাস, ম্যানিকুইনকে এবং কিছু ক্ষেত্রে দুটোই প্রদর্শন করতে দেখা যাচ্ছে। অন্তর্বাসের এসব ছবি অনলাইনে দেখা হয়েছে কয়েক হাজারবার।

ইউটিউব এবং ইনস্টাগ্রামে এ রকম আটটি পোস্টের সত্যতা যাচাই করেছে রয়টার্স। এ বিষয়ে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসের মুখপাত্র রাভিনা শামদাসানি বলেছেন, ‘এই ধরনের ছবি পোস্ট করা ফিলিস্তিনি নারীদের এবং সমস্ত নারীদের জন্য অবমাননাকর।’

যত জঙ্গি গ্রেপ্তার করেছি, একজনও মাদরাসার ছাত্র নন : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, জঙ্গিবিরোধী অভিযানে আমরা যত জঙ্গি গ্রেপ্তার করেছি, তার মধ্যে একজনও মাদরাসার ছাত্র নন।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বিকেলে এক আলোচনা সভা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, জঙ্গিবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার জঙ্গিদের একজনও মাদরাসার ছাত্র নন। তারা সম্ভ্রান্ত পরিবারের ও অন্য ব্যাকগ্রাউন্ডের মানুষ। সে সময় আমরা সব ধর্মের ধর্মগুরুদের নিয়ে প্রতি বিভাগে সভা করলাম। খুব অল্প দিনের মধ্যে আমরা দেশকে সে জায়গা থেকে বাঁচিয়ে এনেছি। এখন পৃথিবীর যেখানে যাই, সবাই বলে তোমরা অসম্ভবকে সম্ভব করেছ।

তিনি বলেন, দেশে জঙ্গি উত্থান হয়েছিল। আমরা দেখলাম অরাজক পরিস্থিতির সৃষ্টি হলো। সবারই কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে যাওয়ার অবস্থা। কিন্তু শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা সেই পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে পেরেছিলাম।

আসাদুজ্জামান খান বলেন, ধর্মমন্ত্রী ফরিদুল হক খান সে সময় আপনাদের নিয়ে কাজ করেন। ইসলামে যে মানুষ হত্যার স্থান নেই, এ বিষয়ে তিনি আপনাদের দিয়ে জায়গায় জায়গায় সভা করেছেন। তখন আমরা সবাই এক হয়ে গিয়েছিলাম।

তিনি আরও বলেন, মুসলিমদের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস আছে। এতে জ্ঞানে-বিজ্ঞানে মুসলিমরা ছিলেন অনন্য। আর আজ আমরা একে অপরের বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা করি। আপনারা এখন বিষয়টি নিয়ে কথা বলুন, যাতে আমরা আবার সেই জায়গাটাতে পৌঁছাতে পারি। আমরা সবাই যদি একত্রে থাকি, তাহলে আমরা নিশ্চয়ই আমাদের গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে পারব।

ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশে (আইডিইবি) আদর্শ সমাজ গঠনে সামাজিক সংগঠনের ভূমিকা শীর্ষক আলোচনা সভা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে দ্বীনি সেবা ফাউন্ডেশন। মুফতি মুহাম্মাদ আবুল বাশার নোমানির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান ও সরকারি প্রতিষ্ঠানবিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মো. আবুল কালাম আজাদকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার বিরোধিতা করায় সাংবাদিকের কারাদণ্ড

ফাইল ছবি

ইউক্রেন যুদ্ধের বিরোধিতা করায় রাশিয়ার এক সাংবাদিককে ২ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে দেশটির আদালত। রাশিয়া-ইউক্রেনের দন্দ্বে পূর্ণ-মাত্রার রুশ সামরিক আক্রমণের নিন্দা করেছিলেন তিনি। এই অপরাধেই বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) রাশিয়ার একটি আদালত তাকে এই কারাদণ্ড দেয়।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা এএফপি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার একটি রাশিয়ান আদালত ইউক্রেনে মস্কোর পূর্ণ-মাত্রার সামরিক আক্রমণের নিন্দা করার জন্য একজন সাংবাদিককে দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে। অন্যদিকে মস্কোর পুলিশ ২৪ ঘণ্টা সময়কালে আরও পাঁচজন সাংবাদিককে আটক করেছে।

দুই বছরেরও বেশি সময় আগে ইউক্রেনে সৈন্য পাঠিয়ে আগ্রাসন শুরু করে রাশিয়া। এরপর থেকে রাশিয়া অন-দ্য গ্রাউন্ড রিপোর্টিংকে ক্রমবর্ধমানভাবে বিপজ্জনক এবং অবৈধ করে তুলেছে এবং এই অপরাধে ক্রেমলিনের সুরের সঙ্গে সুর মেলাতে ব্যর্থ হওয়া ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার ও জরিমানাও করা হয়েছে।

এএফপি বলছে, ইউক্রেন যুদ্ধের বিরোধিতা করায় কারাদণ্ডপ্রাপ্ত রুশ ওই সাংবাদিকের নাম মিখাইল ফেল্ডম্যান। পশ্চিমাঞ্চলীয় কালিনিনগ্রাদের একটি আদালত বলেছে, এই সাংবাদিক ভিকন্টাক্টে সোশ্যাল নেটওয়ার্কে একাধিক পোস্টে রাশিয়ার সশস্ত্র বাহিনীকে অসম্মান করেছেন।

মূলত রুশ ওই সাংবাদিকের আইনজীবীর বরাত দিয়ে একথা জানিয়েছে পর্যবেক্ষক সংস্থা ওভিডি-ইনফো। সংস্থাটি বলেছে, ‘প্রসিকিউশন তার বিরুদ্ধে ঠিক এই শাস্তিই চেয়েছিল। কারাবাসের পাশাপাশি ফেল্ডম্যানকে দুই বছরের জন্য ওয়েবসাইট পরিচালনা থেকেও নিষিদ্ধ করা হয়েছে।’

বার্তাসংস্থা বলছে, ইউক্রেনের বিরুদ্ধে অভিযানের বিরোধিতাকারী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে রাশিয়ায় শত শত ফৌজদারি মামলা দায়ের করা হয়েছে। সামরিক সেন্সরশিপ আইনের অধীনে, রাশিয়ানদের যারা অনলাইনে আক্রমণাত্মক সমালোচনা করেন বা যে সাংবাদিকরা রাশিয়ান কর্মকর্তাদের দেওয়া তথ্য ব্যতীত অন্য কোনও তথ্য ব্যবহার করেন তাদের বছরের পর বছর জেল হতে পারে।

এদিকে বৃহস্পতিবার ওভিডি-ইনফো জানিয়েছে, মস্কোর পুলিশ গত ২৪ ঘণ্টায় পাঁচজন সাংবাদিককে আটক করেছে। যাদের মধ্যে একজন বলেছেন, তাকে মারধরও করা হয়েছে।

এএফপি বলছে, রাশিয়ায় আটককৃত পাঁচজন সাংবাদিকের একজন হচ্ছেন আন্তোনিনা ফাভরস্কায়া। প্রয়াত বিরোধী রুশ রাজনীতিক আলেক্সি নাভালনির সমাধিতে ফুল দেওয়ার জন্য তিনি সম্প্রতি ১০ দিনের জন্য জেল খাটেন। বুধবার গভীর রাতে এই সোটাভিশন (SOTAvision) সাংবাদিককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তুলে নিয়ে যাওয়া হয়।

সোটাভিশন জানিয়েছে, ফাভরস্কায়ার সহকর্মী আলেকজান্দ্রা আস্তাখোভা এবং আনাস্তাসিয়া মুসাতোভা আটক কেন্দ্রে তার সাথে দেখা করতে আসলে তাদেরও পুলিশ আটক করে।

এরপর বৃহস্পতিবার ভোরে পুলিশ সোটাভিশন থেকে সাংবাদিক একেতেরিনা অ্যানিকিয়েভিচ এবং রুসনিউজ থেকে কনস্ট্যান্টিন ঝারভকে গ্রেপ্তার করে। তারা ফাভরস্কায়ার বাড়ির কাছে চিত্রগ্রহণ করেছিলেন।

কনস্ট্যান্টিন ঝারভ বলেন, ‘তারা আমাকে লাথি মেরেছে, আমার মাথায় পা রেখেছে, আমার আঙ্গুলগুলোকে পেঁচিয়ে রেখেছিল এবং আমি যখন উঠার চেষ্টা করি তখন আমাকে উপহাসও করেছিল। পরে তারা আমার ব্যাগও দেখতে চেয়েছিল, যেন এতে বিস্ফোরক থাকতে পারে।’

এএফপি বলছে, ইউক্রেনে আক্রমণ শুরু করার পর থেকে দেশে পরিচালিত প্রায় সমস্ত স্বাধীন মিডিয়া সংস্থাকে নিষিদ্ধ না হয় অবরুদ্ধ বা সেন্সর করার চেষ্টা করেছে রাশিয়া। আর এই দমনপীড়নের পরিপ্রেক্ষিতে অনেক স্বাধীন সাংবাদিক রাশিয়া ছেড়ে পালিয়ে গেছেন।

আর যারা এখনও দেশটিতে রয়ে গেছের তারা ঝুঁকির সম্মুখীন হয়েছেন।

এছাড়া মার্কিন সাংবাদিক ইভান গারশকোভিচ এবং আলসু কুরমাশেভা বর্তমানে বিচারের অপেক্ষায় রাশিয়ার কারাগারে রয়েছেন।

সর্বশেষ সংবাদ

ফিলিস্তিনি নারীদের অন্তর্বাস নিয়ে অশ্লীল খেলায় মেতেছে ইসরায়েলি সেনারা
যত জঙ্গি গ্রেপ্তার করেছি, একজনও মাদরাসার ছাত্র নন : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার বিরোধিতা করায় সাংবাদিকের কারাদণ্ড
বাতিঘরের শ্যুটিংয়ে হিমাচলে শিরোনামহীন ব্যান্ড
যৌনস্বাস্থ্য ভালো রাখতে প্রতিদিন খাদ্যতালিকায় রাখুন এ সব
গাজায় নিহত আরও অর্ধশতাধিক ফিলিস্তিনি
৮ এপ্রিলের ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু আজ
ডিজিটাল হুন্ডির মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকা পাচার, গ্রেপ্তার ৫
দূষণে বাংলাদেশে বছরে ২ লাখ ৭২ হাজার মানুষের অকালমৃত্যু: বিশ্বব্যাংক
বরিশালে নামাজ চলাকালে মসজিদে এসি বিস্ফোরণ
নওগাঁয় পরীক্ষার রুটিন পরিবর্তনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
গুলি করে মারা হলো বিশ্বের সবচেয়ে বড় সেই সাপটিকে
দুঃসময় অতিক্রম করছি, সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে: মির্জা ফখরুল
মাকে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়ায় শিক্ষক কারাগারে
বাংলাদেশ থেকে আম-কাঁঠাল-আলু নিতে চায় চীন
ঢাবির ভর্তি পরীক্ষায় চার ইউনিটে প্রথম হলেন যারা
বাংলাদেশে আসছেন সংগীতশিল্পী আতিফ আসলাম
চট্টগ্রামে ফিশিং বোটে আগুন, দগ্ধ ৪
ঢাবি ভর্তি পরীক্ষার ৪ ইউনিটের ফল প্রকাশ, ৮৯ শতাংশই ফেল
ভারত থেকে ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ আসছে শুক্রবার!