শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪ | ৭ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

সাহিত্যে স্বাধীনতা পুরস্কার পাওয়া আমির হামজা কে?

১০ বিশিষ্ট ব্যক্তি ও একটি প্রতিষ্ঠান‌কে ‘স্বাধীনতা পুরস্কার ২০২২’ দি‌চ্ছে সরকার। আজ মঙ্গলবার (১৫ মার্চ) সকালে মন্ত্রিপ‌রিষদ বিভা‌গ থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। সাহিত্যক্ষেত্রে পুরস্কার দেওয়া হয়েছে মরহুম মো. আমির হামজাকে। এই আমির হামজার পরিচয় কী, কী তার সাহিত্যকর্ম? এ নিয়ে কৌতুহল দেখা দিয়েছে।

সাধারণত জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ প্রতি বছর স্বাধীনতা পুরস্কার দেওয়া হয়ে থাকে। এটিই রাষ্ট্রে সর্বোচ্চ পদক।

সাহিত্যিক হিসেবে মো. আমির হামজা নামের কারো সন্ধান পাওয়া যায়নি। গুগলে সার্চ দিয়েও এই নামের কোনো সাহিত্যিকের খোঁজ পাওয়া যায়নি। দেশের কবি-সাহিত্যিকদের কাছ থেকে খোঁজ নিয়েও কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।

আমির হামজা সম্পর্কে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি মুহম্মদ নূরুল হুদার কাছে জানতে চাইলে তিনি এই নামে কোনো সাহিত্যিকের নাম শুনেননি বলে ঢাকাপ্রকাশকে জানান। এই নামের ব্যক্তিকে স্বাধীনতা পুরস্কার দেওয়া হয়েছে জানানো হলে তিনি বিস্ময় প্রকাশ করেন।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও এরই মধ্যে বিষয়টি আলোচনায় এসেছে। অনেকেই এ নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপন করেছেন। 

নাট্যজন অলক বসু লিখেছেন, ‘সাহিত্যে এবার স্বাধীনতা পুরস্কার পেলেন মরহুম মো. আমির হামজা। কে এই আমির হামজা? নামই শুনিনি। কেউ কি আমাকে তার সম্পর্কে বলবেন?’

লিটলম্যাগ ‘ক্ষ্যাপা’র সম্পাদক পাভেল রহমান লিখেছেন, ‌‘সাহিত্যে স্বাধীনতা পুরস্কার পেলেন মরহুম মো. আমির হামজা। উনার বই পড়তে চাই। কেউ উনাকে চিনলে বইয়ের নাম উল্লেখ করেন। উনাকে ঠিক চিনতে পারছি না। শুনেছি, সেলিম আল দীনের জন্য এবার আবেদন জমা পড়েছিল। সেলিম আল দীনকে স্বাধীনতা পুরস্কার না দিয়ে আমির হামজাকে দেওয়া হয়েছে। নিশ্চয় তিনি অনেক বড় সাহিত্যিক। নাকি সয়াবিন তেলের সিণ্ডিকেটই এবার স্বাধীনতা পুরস্কারের তালিকা করেছে? তাই কি সয়াবিন তেলের প্রভাব পড়েছে স্বাধীনতা পুরস্কারে।’

কথাসাহিত্যিক স্বকৃত নোমান লিখেছেন, ‘এর আগে সাহিত্যে রইজ উদ্দিনকে স্বাধীনতা পদক দিয়েই দিচ্ছিল। প্রতিবাদের মুখে বাতিল করতে বাধ্য হয়। এবার একই ক্যাটাগরিতে দেওয়া হচ্ছে মরহুম মো. আমির হামজাকে। কে এই আমির হামজা? সাহিত্যে কী তার অবদান? একটি রাষ্ট্রীয় পুরস্কার নিয়ে আমলারা এসব ইয়ার্কি কবে বন্ধ করবে? এই মূর্খ আমলাদের বিচারের আওতায় আনা উচিত।’

লেখক-সাংবাদিক মোস্তাফা হোসাইন লিখেছেন, ‘আমির হামজা নামের একজন সাহিত্যে স্বাধীনতা পুরস্কার ২০২২ পেলেন। তাঁর কোনো লেখা পড়ার সুযোগ পাইনি। নাম শুনেছেন এই লেখকের?’

এ ব্যাপারে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মো. আমির হামজাকে সাহিত্য পুরস্কার দেওয়ার জন্য প্রস্তাব করেছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ।

আমির হামজার পরিচয়ে তার ঠিকানা মাগুরার শ্রীপুর বলে উল্লেখ করা হয়েছে। তার উল্লেখযোগ্য সাহিত্য কর্ম হিসেবে তিনটি বইয়ের নাম দেওয়া হয়েছে। এ গুলো হলো–‘বাঘের থাবা’ (২০১৮), ‘পৃথিবীর মানচিত্রে একটি মুজিব তুমি’ (২০২০) ও ‘একুশের পাঁচালি’(২০২১)।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ‘বাঘের থাবা’ বইটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিবেদিত কাব্যগ্রন্থ। আর ‘পৃথিবীর মানচিত্রে একটি মুজিব তুমি’ বঙ্গবন্ধুকে নিবেদিত ৫২টি গানের সংকলন। এটি প্রকাশ করেছে অন্যপ্রকাশ। এই বইয়ের ফ্ল্যাপ লিখেছেন জনপ্রিয় কবি নির্মলেন্দু গুণ।

ফ্ল্যাপে দেওয়া তথ্য অনুসারে আমির হামজার জন্ম ৩ মে ১৯৩১। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা অষ্টম শ্রেণি। তিনি মুক্তিযুদ্ধে শ্রীপুর বাহিনীর যোদ্ধা ছিলেন। ২৩ জানুয়ারি ২০১৯ সালে তিনি প্রয়াত হন। তাঁর সাহিত্যিক পরিচয় হিসেবে কবি, গীতিকার ও সুরকার বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

নির্মলেন্দু গুণ লিখেছেন, ‘কবি আমির হামজার বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা গানে দেখা যায়, তিনি প্রকৃতির সান্নিধ্যে শেখ মুজিবকে খুঁজছেন। আবার নিজের অস্তিত্বেও তিনি বঙ্গবন্ধুকে অনুভব করেছেন। আমি বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কবি আমির হামজার গানগুলোর বহুল প্রচার কামনা করি।’

এ বছর পুরস্কার পাওয়া অন্যরা হচ্ছেন–স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে বীর মুক্তিযোদ্ধা ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরী, শহীদ কর্নেল খন্দকার নাজমুল হুদা (বীর বিক্রম), আব্দুল জলিল, সিরাজ উদ্দীন আহমেদ, প্রয়াত মোহাম্মদ ছহিউদ্দিন বিশ্বাস এবং প্রয়াত সিরাজুল হক।

চিকিৎসাবিদ্যায় পুরস্কার পাচ্ছেন অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া ও অধ্যাপক ডা. মো. কামরুল ইসলাম।

স্থাপত্যে প্রয়াত স্থপতি সৈয়দ মাইনুল হোসেন।

গবেষণা ও প্রশিক্ষণে পুরস্কার পাচ্ছে বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিডাব্লিউএমআরআই)।

পুরস্কারজয়ী প্রত্যেকে পাবেন ১৮ ক্যারেট মানের পঞ্চাশ গ্রাম ওজনের একটি স্বর্ণপদক, পাঁচ লাখ টাকার চেক ও একটি সম্মাননাপত্র।

জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ১৯৭৭ সাল থেকে প্রতিবছর স্বাধীনতা পুরস্কার দিচ্ছে সরকার।

এসএ/

মানুষ কি হাঁস-মুরগির মতো সাপের ডিমও খেতে পারে?

ছবি: সংগৃহীত

ডিম খেতে সকলেই কম-বেশি ভালোবাসে৷ ছোট থেকে বড় সকলেই ভালোবাসে ডিম খেতে৷ হাঁস হোক বা মুরগি ডিমের পুষ্টিগুণের কথা সকলেরই জানা৷ কিন্তু সাপের ডিমও কি হাঁস-মুরগির ডিমের মতো খাওয়া যায়?

সাপের নাম শুনলেই ভয়ে শিউরে ওঠেন সকলেই৷ শুধু তাই নয়, সাপ কতটা বিষাক্ত সেটাও সকলে জানেন৷ তবে সাপের ডিম খাওয়া নিয়ে অনেকেরই ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে৷ সত্যিই কি সাপের ডিম খাওয়া যায়৷ সাপের ডিম খেলে শরীরে কী প্রভাব পড়বে তা জানলে রীতিমতো চমকে যাবেন৷

সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম Quora-তে অনেকেই অদ্ভুত প্রশ্ন করে৷ এবং সেখানেই একজন প্রশ্ন করেছেন,মানুষ কি মুরগির মতো সাপের ডিমও খেতে পারে?

উত্তরে জানা গেছে, সাপের ডিম ঠিকমতো রান্না করে খাওয়া যায়। এটি অনেক দেশে খাওয়া হয়। সুমিত কুমার নামে এক ব্যবহারকারী জানান, যে সাপের ডিম নিষিক্ত হয়নি সেগুলো খাওয়া যায়। এসবই সোশ্যাল মিডিয়ায় দেওয়া প্রশ্নের উত্তর। এবার জেনে নিন নির্ভরযোগ্য সূত্রগুলি এই সম্পর্কে কী বলে।

ওয়াইল্ডলাইফ ইনফরমার ওয়েবসাইটের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাপের ডিম সঠিকভাবে রান্না করে খাওয়া প্রয়োজন। মুরগির ডিমের মতো, সাপের ডিমেও প্রচুর প্রোটিন থাকে এবং খুব পুষ্টিকরও হয়।

সাপের ডিম খেলে শরীরে কী প্রভাব পড়বে? জানা গেছে, সাপের ডিম বিষাক্ত নয়। তবে ঠিকমতো রান্না করা সাপের ডিম না খেলে পেট ব্যথা বা অন্য কোনও সমস্যায় ভুগতে পারেন। এমন অনেক দেশ আছে যেখানে সাপ ও সাপের ডিম খাওয়া হয়। যেমন-ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, চীন, জাপানের মতো কিছু দেশ আছে যেখানে সাপ এবং ডিম উভয়ই খাওয়া হয়। সূত্র: নিউজ১৮ বাংলা

হাত-পা বেঁধে স্বামীর গোপনাঙ্গ কেটে গৃহবধূর আত্মহত্যা

সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। ছবি: সংগৃহীত

সাতক্ষীরায় পারিবারিক কলহের জেরে হাত-পা বেঁধে স্বামীর গোপনাঙ্গ কেটে ফেলে এক গৃহবধূ আত্মহত্যা করেছেন বলে খবর পাওয়া গেছে।

শনিবার (২০ এপ্রিল) ভোরে জেলার কলারোয়া উপজেলার সোনাবাড়িয়া পাঁচপোতা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- ওই গ্রামের আজাহারুল ইসলাম ও তার স্ত্রী ঝর্না খাতুন।

কলারোয়া থানার অফিসার ইনচার্জ রফিকুল ইসলাম জানান, আজহারুল ইসলামের দ্বিতীয় স্ত্রী ঝর্না। প্রথম স্ত্রীকে নিয়ে সম্প্রতি দ্বিতীয় স্ত্রী ঝর্নার সঙ্গে তার দ্বন্দ্ব চলছিল। শনিবার রাতে আজহারুলকে ভাতের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে দেয় ঝর্না। পরে ঘুমন্ত স্বামীর হাত-পা বেঁধে গোপনাঙ্গ কেটে নেয়। এক পর্যায়ে ঝর্নাও ঘুমের ওষুধ খেয়ে অজ্ঞান হয়ে পড়ে। ভোরে ঘটনাটি জানাজানি হলে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে কলারোয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। সেখানে তাদের অবস্থা অবনতি হলে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (সামেক) ভর্তি করা হয়।

হাসপাতালের রেজিস্টার ডা. মানস কুমার জানান, সামেক হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার আগে ঝর্না খাতুন মারা গেছেন। স্বামীর অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।

একাত্তরের শরণার্থীদের স্মরণে নওগাঁয় প্রতীকী পদযাত্রা ‘রোড টু বালুরঘাট’

প্রতীকী পদযাত্রা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর নির্মম হত্যাযজ্ঞ ও নৃশংস অত্যাচার থেকে রক্ষা পেতে ভারতে শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় নিয়ে দুর্বিষহ জীবন-যাপন করেছিল কোটি কোটি মানুষ। মুক্তিযুদ্ধের সময় নওগাঁর অধিকাংশ মানুষ শরণার্থী হিসেবে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাট শহরে আশ্রয়ে নেন।

ওই সব শরণার্থীদের দুর্ভোগ-দুর্দশার চিত্র তুলে ধরতে ‘রোড টু বালুরঘাট’ নামে প্রতীকী পদযাত্রার আয়োজন করে নওগাঁর সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন একুশে পরিষদ নওগাঁ।

প্রতীকী পদযাত্রা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টায় শহরের তাজের মোড় থেকে এ প্রতীকী পদযাত্রা শুরু হয়।

প্রতীকী পদযাত্রাটি শহরের ব্রিজের মোড়, বই পট্টি হয়ে শহরের পুরাতন কালেক্টরেট চত্বর মাঠে গিয়ে শেষ হয়। একুশে পরিষদ নওগাঁর সদস্যসহ স্থানীয় বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ এ পদযাত্রায় অংশ নিয়ে একাত্তরে ভারতে শরণার্থী হিসেবে গমনকারী বাঙালিদের দুঃখ-দুর্দশার চিত্র ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেন।

প্রতীকী পদযাত্রা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

একুশে পরিষদের সভাপতি ডি এম আব্দুল বারী জানান, ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের এ দেশীয় দোসরদের বর্বরোচিত অত্যাচার, নিপীড়ন, গণহত্যা থেকে বাচঁতে যুদ্ধের শুরু থেকেই নওগাঁ থেকে হাজার হাজার মানুষ শরণার্থী হিসেবে ভারতের বালুরঘাট শহরে আশ্রয় নেন।

প্রতীকী পদযাত্রা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

সে সময় চলার পথে অনেকেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। শরণার্থীদের ক্লান্তি ও দুর্ভোগ দুর্দশার স্মরণ করতে এবং সেসব চিত্র নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতেই এমন আয়োজন করা হয়েছে।

সর্বশেষ সংবাদ

মানুষ কি হাঁস-মুরগির মতো সাপের ডিমও খেতে পারে?
হাত-পা বেঁধে স্বামীর গোপনাঙ্গ কেটে গৃহবধূর আত্মহত্যা
একাত্তরের শরণার্থীদের স্মরণে নওগাঁয় প্রতীকী পদযাত্রা ‘রোড টু বালুরঘাট’
অনিবন্ধিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল বন্ধ করে দেওয়া হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
স্বর্ণের দাম কমলো
উপজেলা নির্বাচন: আওয়ামী লীগের সম্মেলন ও কমিটি গঠন বন্ধ ঘোষণা
তীব্র গরম, চুয়াডাঙ্গায় হিটস্ট্রোকে যুবকের মৃত্যু
প্রেমিকাকে জীবনসঙ্গী করে পেতে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি
হাসপাতালে ভর্তি বিএনপি নেতা আউয়াল মিন্টু
শ্যালক রুবেলকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের নির্দেশ দিলেন প্রতিমন্ত্রী পলক
তীব্র তাপপ্রবাহ: সারাদেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৭ দিনের ছুটি ঘোষণা
এক গরুর দাম কোটি টাকা, কারণ ‘বংশমর্যাদা’
ঈদযাত্রার ১৫ দিনে সড়কে ঝরেছে ৪০৭ প্রাণ
শিল্পী সমিতির নির্বাচন: কে কত ভোট পেলেন?
সাবমেরিন ক্যাবলে ত্রুটি, সারাদেশে ইন্টারনেটে ধীরগতি
চাঁদপুরে চলন্ত লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে নদীতে ঝাঁপ যাত্রীদের
গরমে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অ্যাসেম্বলি না করার নির্দেশ
ফেসবুকে ভিডিও বার্তায় যা জানালেন বেনজীর আহমেদ
স্বামীর প্রশংসা করার দিন আজ
টাঙ্গাইলে বিয়ে করে হেলিকপ্টারে বউ আনলেন ছাত্রলীগ নেতা