বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১২ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

স্বপ্ন কখনো মরে না

স্বপ্ন কখনো মরে না। স্বপ্ন বেঁচে থাকে। স্বপ্ন মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে। কোনো স্বপ্নবাজ মানুষ জীবনে ব্যর্থ হয়েছে তার কোনো নজির নেই। যে কোনো সফল উদ্যোগের পেছনেই কিন্তু অনেক ব্যর্থতা থাকে। থাকে অনেক ঘাত-প্রতিঘাত, শ্রম-ঘাম। সফলতা আপনা থেকেই ধরা দেয়নি। তাকে ধরতে হলে অদম্য চেষ্টা চালিয়ে যেতে হয়। সেই চেষ্টার পেছনে থাকে স্বপ্ন। স্বপ্নই মানুষকে সফলতার দিকে ধাবিত করে। কেউই একবারে হিমালয়ের চূড়ায় উঠতে পারে না। হিমালয়ের চূড়ায় আরোহন করতে হলে অনেক বাধা-বিপত্তি পেরুতে হয়। পর্বতারোহীকে প্রথমে ছোটো ছোটো পাহাড়ে উঠে নিজেকে তৈরি করতে হয়। নিজের মানসিক শক্তি, শারীরিক শক্তি বাড়াতে হয়। অনেক সময় দেখা যায়, হিমালয়ে আরোহন করতে গিয়ে বৈরি আবহাওয়ার কবলে পড়তে হয়। তখন তিনি কি করেন? হতাশ হয়ে হিমালয়ে আরোহনের চেষ্টা বাদ দেন? তাহলে তো কখনোই তার হিমালয় জয় করা সম্ভব হবে না।


অন্যভাবে যদি বলি; দেশের বড় বড় ব্যবসায়ীরা শুরুতেই কি বড় ছিল? আমাদের দেশে খুব কম সংখ্যক বড় ব্যবসায়ী আছেন, যারা বাপ-দাদার রেখে যাওয়া ব্যবসার হাল ধরেছেন। বেশির ভাগই প্রথম জেনারেশনের ব্যবসায়ী। এ প্রসঙ্গে একটা উদাহরণ দিই। একবার এপেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান সৈয়দ মঞ্জুর এলাহীর সঙ্গে কথা হলো। তাঁর উত্থানের পেছনের গল্প বলছিলেন। তিনি পড়ালেখা শেষ করে শুরুতে চাকরিতে যোগ দিলেন। কিন্তু তাতে তিনি উৎসাহবোধ করছিলেন না। ব্যবসা তাকে চুম্বকের মতো টানছিল। তিনি ব্যবসা করবেন বলে মনস্থির করলেন। কিন্তু ব্যবসার জন্য যে পূঁজি দরকার তা তাঁর ছিল না। তারপরও তিনি দমলেন না। খুব অল্প পূঁজি নিয়ে ব্যবসা শুরু করলেন। তিনি ফ্রান্স থেকে চামড়া আমদানির একজন এজেন্ট ছিলেন। সফলতা কিছুতেই ধরা দিচ্ছিল না। তিনিও হাল ছাড়লেন না। ধৈর্য ধরতে লাগলেন। আস্তে আস্তে তার তিনি সফলতার মুখ দেখলেন। তাঁর পূঁজি বাড়তে থাকল। তিনি এক পর্যায়ে ওরিয়েন্ট ট্যানারী কিনে নিলেন। দিনে দিনে সেই ব্যবসা প্রসার লাভ করতে থাকল। তিনি ধীরে ধীরে এগিয়ে গেলেন। সফলতা তাকে ধরা দিল। তিনি দেশের একজন খ্যাতিমান ব্যবসায়ী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করলেন।

সরকারের একজন উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা বা সচিব হওয়ার জন্য তাকে কিন্তু অনেক কঠিন পথ পাড়ি দিতে হয়। একজন সেকশন অফিসার থেকে নিজেকে তিলতিল করে গড়ে তুলতে হয়। উঁচু পদে যাওয়ার পথটি সরলসোজা কোনো পথ নয়। সেখানে থাকে অনেক কষ্ট, অবহেলা, অবজ্ঞা আর বেদনার নানা কাহিনি। আমরা সেগুলো দেখি না। দেখতে পাই না। কেউ সচিব কিংবা রাষ্ট্রদূত হলে বাহবা দিই। আমাদের সামনে উঠে আসেন একজন সফল মানুষ। কিন্তু তার সফলতার পেছনে যে কত শ্রম ঘাম মেধা ক্ষয় করতে হয়েছে তা দেখি না।

যে কোনো কাজে সফল হওয়ার জন্য চাই ধৈর্য। ধৈর্য না ধরতে পারলে সফলতা তাকে ধরা দেবে না। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনও তার বান্দাকে সবুর করার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, সবুরে মেওয়া ফলে। কিন্তু আমরা এই সবুরটুকু করতে চাই না। অতি অল্পতেই বিপুল টাকার মালিক হতে চাই। ধনী হতে চাই। শুধু তাই নয়, অতি দ্রুত যেকোনো উপায়ে বড়লোক হতে চাই। এই প্রবণতা আমাদের নীতি-নৈতিকতাকে ধুলোয় মিশিয়ে দিচ্ছে।

ছোটবেলায় আমরা আদর্শলিপিতে পড়েছি, লেখাপড়া করে যে, গাড়ি ঘোড়ায় চড়ে সে। কিন্তু এখন আমাদের অবস্থাটা এমন যে, লেখাপড়া না করেই গাড়ি ঘোড়ায় চড়তে চাই। এই মানসিকতার কারণেই আমরা যে কোনো উপায়ের ধান্দা করি। আবার শুধু লেখাপড়া করলেও হবে না। স্বপ্নও দেখতে হবে। বড় হওয়ার স্বপ্ন। যে স্বপ্ন আপনাকে সারাক্ষণ পেছন থেকে তাড়িয়ে বেড়াবে। ছাত্র অবস্থা থেকেই নিজেকে তৈরি করতে হবে। বর্তমান সময়ের উপযোগী করে তুলতে হবে। পাঠ্য বইয়ের মধ্যেই নিজেকে ডুবিয়ে রাখলে হবে না। সৃজনশীল বইও পড়তে হবে। নিজেকে সৃজনশীল করে তুলতে হবে। ভবিষ্যত পরিকল্পনার ছক এঁকেই এগোতে হবে। তাহলেই স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে। মনে রাখতে হবে, স্বপ্ন কখনো মরে না।

 

লেখক: প্রধান সম্পাদক, ঢাকাপ্রকাশ ও সাহিত্যিক।
mostofakamalbd@yahoo.com

 

 

Header Ad

বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে অবস্থান নিয়েছেন বিক্ষুব্ধ সাংবাদিকরা। ছবি: সংগৃহীত

অবাধে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর আগে অনুমতি ছাড়াই ঢুকতে পারলেও গত এক মাস যাবৎ সেখানে প্রবেশ করতে পারছিলেন না বলে অভিযোগ সাংবাদিকদের।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে বিক্ষুব্ধ সাংবাদিকরা বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে অবস্থান নেন।

তবে বিষয়টি সমাধানের জন্য সকাল ১১টার দিকে অর্থনীতি-বিষয়ক সাংবাদিকদের সংগঠন ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) সভাপতি মোহাম্মদ রেফায়েত উল্লাহ মীরধা ও সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারের সঙ্গে বৈঠক করেন।

বৈঠকে শেষে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক সাংবাদিকদের বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংক সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, এখন থেকে সাংবাদিকরা ব্যাংকের নির্দিষ্ট অনুমতিপত্র (প্রবেশ পাস) নিয়ে শুধু মুখপাত্রের কাছে যেতে পারবেন।

তিনি বলেন, যদি কোনো কর্মকর্তা সাংবাদিকদের পাস দেন, সেক্ষেত্রে তারা শুধু সেই কর্মকর্তার কাছে যেতে পারবেন। তবে আগের মতো তারা অবাধে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কোনো বিভাগে প্রবেশ করতে পারবেন না।

প্রতিটি সংসদীয় এলাকায় ‘এমপিরাজ’ তৈরি হয়েছে: রিজভী

বক্তব্য রাখছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

প্রতিটি সংসদীয় এলাকায় এমপিরাজ তৈরি হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে বিএনপির নয়াপল্টন কার্যালয়ে সাত দিন ধারাবাহিক কর্মসূচির প্রথম দিনে তীব্র তাপদাহে অতিষ্ঠ জনসাধারণের মাঝে বোতলজাত পানি, স্যালাইন বিতরণকালে তিনি এ কথা বলেন।

রিজভী বলেন, আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নেতারাও সুযোগ পাচ্ছে না। মন্ত্রী-এমপির আত্মীয়দের কারণে জিম্মি স্থানীয় জনগণ। প্রতিটি সংসদীয় এলাকায় এমপিরাজ তৈরি হয়েছে, তাও ডামি এমপি। আজকে ডামি এমপির স্বজনদের দিয়ে সৃষ্টি করা হচ্ছে এমপিরাজ।

রিজভী বলেন, আমাদের বিশেষজ্ঞ ও বিজ্ঞানীরা বারবার বলেছেন, কয়লা দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করবেন না। কিন্তু গণবিরোধী প্রধানমন্ত্রী গণবিরোধী প্রজেক্ট করেছেন। বিশেষজ্ঞদের মতামত উপেক্ষা গলাচিপা, বাউফলে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরি করেছেন।

দেশকে অর্থনৈতিকভাবে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে জিয়াউর রহমান রেশনিং ব্যবস্থা তুলে নিয়েছিলেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, আজ দেশের অর্থনীতিকে লুটতরাজ করে ভঙ্গুর করে ফেলেছে। মুখে স্বয়ংসম্পূর্ণের কথা বলে আবার রেশনিং ব্যবস্থা চালু করেছেন। তাও সাধারণ মানুষ এর আওতায় নয়, আওয়ামী গোষ্ঠী এই রেশনিং কার্ডও দলীয়করণ করেছে।

জনসাধারণের মাঝে বোতলজাত পানি, স্যালাইন বিতরণ অনুষ্ঠান। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

তিনি বলেন, প্রতিদিন দ্রব্যমূল্য বেড়েই চলছে। আদা, রসুন ও পেঁয়াজ ডলারের দামে আমদানি করতে হচ্ছে। মানুষ পেট ভরে ভাত খেতে পারছে না। আজকে সন্তান বিক্রি করে পেট চালাতে হচ্ছে।

রিজভী বলেন, ফরিদপুরে ছাত্রলীগের সভাপতির কাছে ২ হাজার কোটি টাকা..., সমাজকল্যাণ মন্ত্রীর ভাই নাকি ১৫ হাজার কোটি টাকা অর্জন করেছেন। এই আলাদীনের চেরাগ কই থেকে আসলো। কানাডা, দুবাই, মালয়েশিয়ায় এত বাড়ি-ঘরের মালিক কীভাবে হলেন? একসময় আজিমপুর কবরস্থানে যেতে হবে, সেটা তারা ভুলে গেছেন।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের প্রসঙ্গ টেনে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, সাংবাদিকরা তার কাছে জানতে চেয়েছেন বিএনপির কর্মসূচির দিন কেন আপনারা পাল্টা কর্মসূচি দেন? তিনি বললেন, বিএনপিকে মানসিকভাবে বাধা দেওয়ার জন্য আমরা পাল্টা কর্মসূচি দেই। এতেই প্রমাণ হয়, ওবায়দুল কাদেরের মানসিক সমস্যা রয়েছে। তিনি সন্ত্রাসী ভাষায় কথা বলেন। উনি (ওবায়দুল কাদের) চাঁদাবাজ ও গুন্ডাদের গডফাদার।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ, স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সপু, ঢাকা মহানগর উত্তরের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল হক, সহ অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক মাহমুদুর রহমান সুমন, বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন প্রমুখ। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. মোহন, হাজী মনির হোসেন ও সদস্য দফতরের দায়িত্বে সাইদুর রহমান মিন্টু প্রমুখ।

অনুমতি মিললে ঈদের আগেই গরু আমদানি সম্ভব: ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত

ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত পাউলো ফারনান্দ ফেরেস। ছবি: সংগৃহীত

অনুমতি মিললে ঈদের আগেই ব্রাজিল থেকে গরু আমদানি সম্ভব বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত পাউলো ফারনান্দ ফেরেস।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) জাতীয় প্রেসক্লাবে ডিপ্লোম্যাটিক করেসপনডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ (ডিক্যাব) আয়োজিত ডিক্যাব টকে এ কথা বলেন তিনি।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে রাষ্ট্রদূত বলেন, ব্রাজিলের খামারগুলো রপ্তানির লক্ষ্যে প্রচুর পরিমাণ পশু প্রস্তুত করেছে। দীর্ঘদিন থেকে ব্রাজিল সারা বিশ্বে গোমাংস রপ্তানি করে আসছে। এর আগে বাংলাদেশে মাংস রপ্তানির আগ্রহ দেখিয়েছিল। কিন্তু বাংলাদেশে জীবন্ত পশুর বিশাল চাহিদা রয়েছে। বাংলাদেশ সরকার অনুমতি দিলে আগামী জুনের ভেতর জীবন্তু গরু আনা সম্ভব।

বক্তব্য রাখছেন ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত পাউলো ফারনান্দ ফেরেস

এদিকে আগামী জুলাইয়ে জি টোয়েন্টি সম্মেলনের আগেই ব্রাজিলে দ্বিপাক্ষিক সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সফরে খেলা, নিরাপত্তা, কারিগরি সহযোগিতা নিয়ে সমঝোতা স্মারক সই হতে পারে বলে জানিয়েছেন ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত। এছাড়া রাজধানী ঢাকাতে ব্রাজিলের ভিসা সেন্টার চালুর পরিকল্পনা রয়েছে বলেও জানান তিনি।

ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত বলেন, ঢাকায় ব্রাজিলের ভিসা সেন্টার খোলার ব্যাপারে কাজ চলছে। আগামী ২ থেকে ৩ মাসের মধ্যে দৃশ্যমান হতে পারে ভিসা সেন্টার।

ফেরেস বলেন, বাংলাদেশ ও ব্রাজিলের মধ্যে বাণিজ্যের বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর জুনে ব্রাজিল সফরের কথা রয়েছে। যদি সেটা হয় তাহলে আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রীর সফরে যে চুক্তিগুলো সম্ভব হয়নি তা হয়ত স্বাক্ষর হতে পারে।

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনকেও গুরুত্ব দিতে হবে বলে মনে করেন রাষ্ট্রদূত। বলেন, বিশ্বে অনেক সমস্যা থাকলেও রোহিঙ্গা সমস্যাকে হারিয়ে যেতে দেয়া যাবেনা। আন্তর্জাতিক আইন মেনেই চলবে ব্রাজিল। ফলে আইপিএস কিংবা বিআরআই নিয়ে আপাতত ব্রাজিলের কোনো ভাবনা নেই বলেও জানান তিনি।

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
প্রতিটি সংসদীয় এলাকায় ‘এমপিরাজ’ তৈরি হয়েছে: রিজভী
অনুমতি মিললে ঈদের আগেই গরু আমদানি সম্ভব: ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত
আবারও ঢাকাই সিনেমায় কলকাতার পাওলি দাম
ময়মনসিংহে সড়ক দুর্ঘটনায় সাবেক কৃষকলীগ নেতাসহ নিহত ২
গোবিন্দগঞ্জে বৃষ্টির জন্য ইস্তিসকার নামাজ আদায়
বেনজীর ও তার পরিবারের সদস্যদের নগদ অর্থের তথ্য চেয়ে চিঠি দুদকের
ভূমি মন্ত্রণালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, নেবে ২৩৮ জন
জয়কে আজীবন বয়কট, ২ জনকে সাময়িক বহিষ্কার
বৃষ্টির আশায় নওগাঁর বিভিন্ন উপজেলায় ইসতিসকার নামাজ আদায়
নওগাঁয় ঔষধ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে হয়রানি মূলক মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে পঁচা মাংস বিক্রি, ব্যবসায়ীকে জরিমানা
‘উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ক্ষুণ্ণ হতে পারে’
শপথ নিলেন আপিল বিভাগের নতুন ৩ বিচারপতি
তীব্র গরমে দুঃসংবাদ দিলো আবহাওয়া অফিস
মনোনয়ন প্রত্যাহার না করা মন্ত্রী-এমপির স্বজনদের সময়মত ব্যবস্থা
মিয়ানমার সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
বিশ্বজুড়ে চলমান যুদ্ধ বন্ধে বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
আরও ৩ দিন হিট অ্যালার্ট জারি
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয়ের গল্প আসছে বাংলাদেশের পর্দায়