বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২৭ ভাদ্র ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

১৫ আগস্ট নিয়ে যে বার্তা দিলেন শেখ হাসিনা

১৫ আগস্ট নিয়ে আবেগঘন বার্তা দিয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবি: সংগৃহীত

১৫ আগস্ট নিয়ে আবেগঘন বার্তা দিয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই বার্তাটি নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্ট করেছেন সজীব ওয়াজেদ জয়।

পাঠকদের জন্য শেখ হাসিনার পুরো বার্তাটি তুলে ধরা হলো-

শেখ হাসিনা বার্তার শুরুতে বলেছেন, ‘প্রিয় দেশবাসী, আসসালামু আলাইকুম। ভাই ও বোনেরা, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নির্মমভাবে হত্যা করে। তার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই। একই সঙ্গে আমার মা বেগম ফজিলাতুন্নেসা, আমার তিন ভাই মুক্তিযোদ্ধা ক্যাপ্টেন শেখ কামাল, মুক্তিযোদ্ধা লেফটেনেন্ট শেখ জামাল, কামাল ও জামালের নবপরিণীতা বধূ সুলতানা কামাল ও রোজী জামাল, আমার ছোট ভাই যার বয়স মাত্র ১০ বছর ছিল শেখ রাসেলকে নির্মমভাবে হত্যা করে। আমার একমাত্র চাচা মুক্তিযোদ্ধা পঙ্গু শেখ নাসের, রাষ্ট্রপতির মিলিটারি সেক্রেটারি ব্রিগেডিয়ার জামিল উদ্দিন, পুলিশ অফিসার সিদ্দিকুর রহমানকে নির্মমভাবে হত্যা করে। আমি তাদের সবার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই।

মুক্তিযোদ্ধা শেখ ফজলুল হক মনি ও তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী আরজু মনি, কৃষিমন্ত্রী মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রব সেরনিয়াবাত, তার ১০ বছরের ছেলে আরিফ, ১৩ বছরের মেয়ে বেবি, ৪ বছরের নাতি সুকান্ত, ভাইয়ের ছেলে মুক্তিযোদ্ধা সাংবাদিক শহীদ সেরনিয়াবাত, ভাগ্নে রেন্টুসহ অন্যান্য অনেককে নির্মমভাবে হত্যা করে। ১৫ আগস্ট যারা শাহাদাত বরণ করেছেন তাদের সবার আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং শহীদের প্রতি আমার শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি।

গত জুলাই মাস থেকে আন্দোলনের নামে যে নাশকতা, অগ্নি সন্ত্রাস ও সহিংসতার কারণে অনেকগুলি তাজা প্রাণ ঝরে যাচ্ছে। ছাত্র, শিক্ষক, পুলিশ এমন কী অন্তঃসত্ত্বা নারী পুলিশ, সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক সেবী, কর্মজীবী মানুষ, আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী, পথচারী এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত যারা সন্ত্রাসী আগ্রাসনের শিকার হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন তাদের প্রতি শোক জ্ঞাপন করছি এবং তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।

স্বজনহারা বেদনা নিয়ে আমার মতো যারা বেঁচে আছেন তাদের প্রতি সহমর্মিতা জানাই। আমি এ হত্যাকাণ্ড ও নাশকতার সঙ্গে জড়িতদের যথাযথ তদন্ত সাপেক্ষে দোষীদের চিহ্নিত করে উপযুক্ত শাস্তিমূলক ব্যবস্থার দাবি জানাচ্ছি।

প্রিয় দেশবাসী, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ধানমন্ডি বঙ্গবন্ধু ভবনে যে নারকীয় হত্যার ঘটনা ঘটেছিল সেই স্মৃতি বহনকারী বাড়িটি আমরা দুই বোন বাংলার মানুষকে উৎসর্গ করেছিলাম। গড়ে তোলা হয়েছিল স্মৃতি জাদুঘর। দেশের সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে দেশ-বিদেশের গণ্যমান্য ব্যক্তিরা এ বাড়িতে এসেছেন। স্বাধীনতার স্মৃতিবহনকারী এ জাদুঘরটি।

অত্যন্ত দুঃখের বিষয়, স্মৃতিটুকু বুকে ধারণ করে আপনজন হারাবার সব ব্যথা-বেদনা বুকে চেপে রেখে বাংলাদেশের দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাবার লক্ষ্য নিয়ে প্রিয় দেশবাসী আপনাদের সেবা করে যাচ্ছি। তার শুভ ফলও আপনারা পেতে শুরু করেছেন। বাংলাদেশ বিশ্বে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত হয়েছে। আজ তা ধুলিসাৎ হয়ে গেছে। আর যে স্মৃতিটুকু আমাদের বেঁচে থাকার অবলম্বন ছিল তা পুড়িয়ে ছাই করে দেওয়া হয়েছে। চরম অবমাননা করা হয়েছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি, যার নেতৃত্বে আমরা স্বাধীন জাতি হিসেবে আত্মমর্যাদা পেয়েছি আত্মপরিচয় পেয়েছি স্বাধীন দেশ পেয়েছি। লাখো শহীদের রক্তের প্রতি অবমাননা করেছে। আমি দেশবাসীর কাছে এর বিচার চাই।

প্রিয় দেশবাসী, আপনাদের কাছে আবেদন জানাই যথাযথ মর্যাদার সঙ্গে ভাব গম্ভীর পরিবেশে জাতীয় শোক দিবস ১৫ আগস্ট পালন করুন। বঙ্গবন্ধু ভবনে পুষ্পমাল্য অর্পণ ও দোয়া মোনাজাত করে সবার আত্মার মাগফিরাত কামনা করুন। মহান আল্লাহ রাব্বুল আল আমিন বাংলাদেশের মানুষের মঙ্গল করুন। খোদা হাফেজ। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু।’

এর আগে ৫ আগস্ট ছাত্র ও জনতার রোষের মুখে পদত্যাগ করে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নয়াদিল্লি থেকে ১১ আগস্ট তার নেতা কর্মীদের উদ্দেশে একটি বার্তা দিয়েছেন, সেখানে তিনি তার দলের নেতাকর্মীদের মনোবল না হারাতে বলেছিলেন।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী তার দলের নেতা কর্মীদের বলেন, আশা হারাবেন না, মনোবল শক্ত করুন। আমি শিগগিরই ফিরে আসবো। আমি হেরে গেছি কিন্তু বাংলাদেশের মানুষ জিতেছে।

Header Ad

সাবেক বিদ্যুৎ ও জ্বালানী উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী গ্রেফতার

ফাইল ছবি

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিষয়ক উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরি গ্রেফতার হয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর গুলশান থেকে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) একটি দল তাকে গ্রেফতার করে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। তবে, তাকে কোন মামলায় বা কী অভিযোগে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে, সে সম্পর্কে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো তথ্য মেলেনি।

তিনি বর্তমানে ডিবি কার্যালয়ে আছেন বলে জানা গেছে। তার বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া চলমান বলেও জানিয়েছে ডিএমপি।

তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পর থেকে তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরীও আত্মগোপনে ছিলেন।

এরপর ৮ আগস্ট প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস শপথ নেন। এরপর ১৩ আগস্ট থেকে সারা দেশে একের পর এক মামলা শুরু হয়। এসব মামলায় এখন পর্যন্ত সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, সাবেক আইজিপি, সরকারি কর্মকর্তাসহ বেশ কয়েকজন গ্রেফতার হয়েছেন।

এবার শেখ হাসিনাসহ জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে রাজধানীতে মাহমুদুল হাসান জয় নামে এক কিশোর নিহতের ঘটনায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দায়ী করে ৩৭ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাদ্দাম হোসেনের আদালতে নিহত কিশোরের পূর্বপরিচিত দাবিকারী রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানার সাত মসজিদ হাউজিংয়ের বাসিন্দা মো. রবিউল আউয়াল এই মামলা করেন। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে অভিযোগটি যাত্রাবাড়ী থানাকে এজাহার হিসেবে নেওয়ার নির্দেশ দেন।

মামলার অপর আসামিরা হলেন— শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানা, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, সাবেক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, সাবেক ডিবি প্রধান হারুন অর রশীদ, পুলিশের সাবেক যুগ্ম-কমিশনার বিপ্লব কুমার, সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী মো. হাসান মাহমুদ, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর শিল্প ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, সাবেক প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জোনায়েদ আহমেদ পলক, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, হামিম গ্রুপের স্বত্বাধিকারী ও সাবেক সংসদ সদস্য এ কে আজাদ, সাবেক পানিসম্পদ মন্ত্রী এনামুল হক শামীম, জিএম কাদের স্ত্রী শেরিফা কাদের, সুজন হোসেন, স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা আতিকুল রহমান ভুঁইয়া, যুবলীগ নেতা মনির হোসেন, তারেক খালদুন বিন আরিফ, তাজরিন হোসেন, ইঞ্জি. রবিউল আলম, হাবিবুর রহমান ভুঁইয়া ওরফে হাবু, রফিকুল ইসলাম শান্ত, সাইদুর রহমান বাবুল, আবু বকর, মমিন, শাহজালাল, আবুল কালাম আজাদ, আকবর হোসেন, চিত্তরঞ্জন দাস, নজরুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম রফিক ও মো. আফজাল হোসেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ১৪ বছরের কিশোর মাহমুদুল হাসান জয় একজন সক্রিয় সদস্য ছিলেন। গত ৫ আগস্ট সে ছাত্র আন্দোলনের ডাকা মার্চ টু ঢাকা কর্মসূচিতে যোগ দেয়। ওই দিন সকাল ১১টায় যাত্রাবাড়ীর শনির আখড়া ব্রিজের কাছে পৌঁছালে অন্যান্যদের সঙ্গে মাহমুদুল হাসান জয়ও গুলিবিদ্ধ হন। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

 

এবার মাশরাফী ও তার বাবার বিরুদ্ধে মামলা

ফাইল ছবি

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলার অভিযোগে এবার ক্রিকেটার ও আওয়ামী লীগের সাবেক সাংসদ মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা ও তার বাবা গোলাম মোর্ত্তজা স্বপনসহ ৯০ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।

মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) রাতে নড়াইল সদর থানায় মামলাটি দায়ের করেন শেখ মোস্তফা আল-মুজাহিদুর রহমান পলাশ।

মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, কোটা সংস্কার আন্দোলনকালে ছাত্র-জনতাকে রুখতে মাশরাফী ও তার বাবার নেতৃত্বে আসামিরা গত ৪ আগস্ট দুপুর আড়াইটার দিকে রামদা, ছুরি, চাইনিজ কুড়াল ও লোহার রডের মতো দেশীয় অস্ত্রের পাশাপাশি শর্টগান, বন্দুক-পিস্তল ও বোমা নিয়ে নড়াইল চৌরাস্তায় সমাবেশ করে। সমাবেশ চৌরাস্তা থেকে চিত্রা নদীর ওপর রাসেল সেতুর পূর্বপাড় পর্যন্ত বিস্ততৃ ছিল। ওই সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা ও নিরীহ শান্তিকামী জনতা স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারের পদত্যাগের দাবিতে মিছিল নিয়ে শহর অভিমুখে আসছিল।

রাসেল সেতুর কাছাকাছি পৌঁছাতেই মাশরাফী ও তার বাবার নেতৃত্বে আসামিরা আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতার ওপর হামলা চালায়। রামদা, ছুরি, চাইনিজ কুড়াল ও লোহার রড দিয়ে হামলার পাশাপাশি আন্দোলনকারীদের ওপর শর্টগান ও পিস্তল থেকে গুলিবর্ষণ করা হয়। বিস্ফোরণ ঘটানো হয় বোমার। বৃষ্টির মতো নিক্ষেপ করা হয় ইট-পাটকেল।

এতে বহু আন্দোলনকারী গুরুতর আহত হন। তাদের অনেকেই পঙ্গুত্ব বরণ করেছেন এবং এখনও চিকিৎসাধীন।

সর্বশেষ সংবাদ

সাবেক বিদ্যুৎ ও জ্বালানী উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী গ্রেফতার
এবার শেখ হাসিনাসহ জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা
এবার মাশরাফী ও তার বাবার বিরুদ্ধে মামলা
গুলিতে নিহত শ্রী জয়ন্ত'র মরদেহ ফেরত দিয়েছে বিএসএফ
দিল্লি হয়ে ঢাকায় আসছেন ডোনাল্ড লু
রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইজিপি এ কে এম শহীদুল হক
টেন্ডার ছাড়াই ওরাকলকে ২০৭ কোটি টাকার কাজ দেন পলক
সেন্টমার্টিনে যাত্রীবাহী ট্রলারে মিয়ানমার থেকে গুলি
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৫৩৪ জন
প্রতিটি প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে গেছেন শেখ হাসিনা: ড. ইউনূস
৩ বছরে ৫৫০ কোটি টাকা ঘুষ নিয়েছেন তিতাসের সাবেক এমডি হারুন!
চট্টগ্রামে নতুন জেলা প্রশাসক ফরিদা খানম
সালমান এফ রহমান ও এস আলমের শেয়ার কারসাজি তদন্তে কমিটি গঠন
আইডিয়ালের সাইনবোর্ড খুলে নিয়ে গেল ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা
পাওনা ৮০ কোটি ডলার চেয়ে ড. ইউনূসকে চিঠি দিলেন গৌতম আদানি
ভল্ট থেকে ৭৫ লাখ টাকা নিয়ে উধাও অগ্রণী ব্যাংকের কর্মকর্তা
জেনে নিন ফেসবুক পোস্টের রিচ কমার কারণ ও তা বাড়ানোর কৌশল
মণিপুরে কারফিউ জারি, ৫ দিনের জন্য মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ
২৫ জন ডিসির সবাই ছিল ছাত্রলীগের: রিজভী
শিবলী রুবাইয়াত ও তার সহযোগী ৮ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে নেমেছে দুদক