বুধবার, ১৪ মে ২০২৫ | ৩১ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

কৃষক বাবাকে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানিয়ে পুলিশের এএসপি হন শতকোটি টাকার মালিক হারুন

সাবেক ডিবি প্রধান হারুন অর রশীদ। ছবি: সংগৃহীত

মিঠামইন উপজেলার ঘাগড়া ইউনিয়নের হোসেনপুর গ্রামের দরিদ্র কৃষক পরিবারে জন্ম সাবেক ডিবি প্রধান হারুন অর রশীদের। ২০তম বিসিএসে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কোটায় পুলিশে যোগ দিলেও তার বাবা মো. হাসিদ ভূঁইয়া প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন না। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে তার বাবার নাম মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়, যা পরে হারুনের পুলিশের চাকরির ক্ষেত্রে সহায়তা করে।

২০১১ সালের ৬ জুলাই সংসদ ভবনের সামনে তৎকালীন বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ বিএনপি নেতা জয়নুল আবদীন ফারুককে মারধর করে আলোচনায় আসেন হারুন। এ ঘটনার পর তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আস্থা অর্জন করেন তিনি এবং তার পর থেকেই একের পর এক পদোন্নতির মাধ্যমে পুলিশের অন্যতম প্রভাবশালী কর্মকর্তায় পরিণত হন।

হারুন অর রশীদ ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাতারাতি সম্পদের পাহাড় গড়েন। বলা হয়, সাধারণত হেলিকপ্টার ছাড়া তিনি বাড়িতে আসতেন না। তার বিরুদ্ধে দেশ ও বিদেশে কোটি কোটি টাকা পাচারের অভিযোগও ওঠে। মিঠামইনে নিজ গ্রামের বাড়িতে শতকোটি টাকা ব্যয়ে গড়ে তোলেন বিলাসবহুল 'প্রেসিডেন্ট রিসোর্ট', যেখানে রয়েছে হেলিপ্যাড এবং অত্যাধুনিক সুইমিং পুল।

প্রেসিডেন্ট রিসোর্টটি একসময় ধনাঢ্য ও প্রভাবশালী ব্যক্তিদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল হিসেবে পরিচিত ছিল। তবে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর রিসোর্টের জৌলুসও কমে যায় এবং অবশেষে রিসোর্টের সব কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। এখন সেখানে জনমানবহীন ভূতুড়ে পরিবেশ বিরাজ করছে।

সরেজমিনে দেখা যায়, হারুনের রিসোর্টটির জন্য এলাকার সংখ্যালঘু ও অন্যান্য ভূমি মালিকদের ভয় দেখিয়ে জমি দখল করা হয়েছিল এবং অধিকাংশ মালিক এখনো তাদের জমির মূল্য পাননি। স্থানীয় সংখ্যালঘু প্রতিনিধি দীলিপ চৌধুরী জানান, তার কোটি টাকার মূল্যমানের জমি হারুন ভয় দেখিয়ে দখল করেছেন, কিন্তু টাকা পরিশোধ করেননি। একইভাবে মানিক মিয়া নামে আরেক ব্যক্তি তার ৫ একর জমির কোনো মূল্যই পাননি।

স্থানীয়রা বলছেন, ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগের রাজনীতি করা হারুন পুলিশি ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাতারাতি বিত্তবৈভবের মালিক হয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতকে সার্বভৌমত্ব প্রতি সম্মান জানানোর কথা বললেন প্রেস সচিব

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নির্বাচন সম্পূর্ণরূপে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় উল্লেখ করে সবাইকে দেশের জনগণের সার্বভৌম ইচ্ছার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

গণমাধ্যমকে দেওয়া এক বক্তব্যে তিনি বলেন, “জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান একটি অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়া, এতে বাহ্যিক হস্তক্ষেপের কোনো সুযোগ নেই। আমরা প্রত্যাশা করি, সবপক্ষ আমাদের জনগণের সার্বভৌম মতামত ও ইচ্ছার প্রতি সম্মান প্রদর্শন করবে।”

ভারতের পক্ষ থেকে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে প্রেস সচিব বলেন, “আওয়ামী লীগ কর্তৃক সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের কারণে সৃষ্ট ক্ষত এখনও জাতির হৃদয়ে জ্বলন্ত বাস্তবতা।”

তিনি আরও বলেন, “আমরা প্রত্যক্ষ করেছি কীভাবে আওয়ামী লীগ গত ১৫ বছরে দেশের গণতান্ত্রিক কাঠামোকে ভেঙে দিয়েছে, রাজনৈতিক পরিসরকে সংকুচিত করেছে এবং দুর্নীতির মাধ্যমে দেশকে একটি লুটপাটের রাজ্যে পরিণত করেছে। এই স্বৈরাচারী শাসনের ফলে দেশের সার্বভৌমত্ব আপসের মুখে পড়েছে।”

জাতীয় নিরাপত্তা, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বাদী ও সাক্ষীদের সুরক্ষা এবং জুলাই আন্দোলনের কর্মীদের নিরাপত্তার স্বার্থে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা জরুরি বলে মন্তব্য করেন তিনি।

শফিকুল আলম আরও জানান, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বর্তমানে দেশের গণতান্ত্রিক কাঠামো পুনর্গঠনের জন্য একটি সমন্বিত সংস্কার প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করছে। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে জনগণের মৌলিক অধিকার, রাজনৈতিক স্বাধীনতা এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছে সরকার।

Header Ad
Header Ad

ছুরিকাঘাতে ঢাবি শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে আটক ২

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছুরিকাঘাতে নিহত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্য (২৫) হত্যার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে দুইজনকে আটক করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তারা একটি ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ছিলেন, সেখান থেকেই তাদের আটক করা হয়।

মঙ্গলবার (১৩ মে) দিবাগত রাত ১২টার দিকে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। রক্তাক্ত অবস্থায় সাম্যকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

নিহত সাম্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের ২০১৮-১৯ সেশনের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ছিলেন। পাশাপাশি তিনি ছাত্রদলের স্যার এ এফ রহমান হল শাখার সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করতেন। তার বাড়ি সিরাজগঞ্জ জেলার উল্লাপাড়া থানায়।

ঘটনার বিষয়ে রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম জানান, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের কালীমন্দিরের পাশে মোটরসাইকেল ধাক্কাকে কেন্দ্র করে তিন যুবকের সঙ্গে সাম্যের কথা-কাটাকাটি ও মারামারির ঘটনা ঘটে। একপর্যায়ে তারা ধারালো অস্ত্র দিয়ে সাম্যকে এলোপাথাড়ি ছুরিকাঘাত করে। এ ঘটনায় হামলাকারীরাও আঘাতপ্রাপ্ত হন এবং পরবর্তীতে একটি ক্লিনিকে চিকিৎসা নিতে যান। সেখান থেকেই পুলিশ দুইজনকে আটক করে। তবে তাদের নাম-পরিচয় এখনও প্রকাশ করা হয়নি। হামলায় জড়িত আরও একজন পলাতক রয়েছে, তাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

ছাত্রদলের দপ্তর সম্পাদক ওয়াসী তামী জানান, নিহত সাম্য সংগঠনের স্যার এ এফ রহমান হল শাখার সাহিত্য ও প্রকাশনাবিষয়ক সম্পাদক ছিলেন।

ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়ার পর রাতেই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভিড় জমাতে থাকেন ছাত্রদলের নেতাকর্মী এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। মধ্যরাতেও হাসপাতালের জরুরি বিভাগ ও চত্বরে উত্তেজনা বিরাজ করছিল।

এ ঘটনায় ছাত্রসমাজ ও সহপাঠীদের মাঝে শোক ও ক্ষোভের ছায়া নেমে এসেছে। হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত ও দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন ছাত্রদলসহ বিভিন্ন ছাত্রসংগঠন। 

Header Ad
Header Ad

গ্যাস কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ: চলছে প্রস্তুতি, বাড়ছে সম্ভাবনা

ছবি: সংগৃহীত

দেশের স্থলভাগে গ্যাস অনুসন্ধান ও কূপ খনন কার্যক্রমে গতি আনতে রিগ (গ্যাস অনুসন্ধান যন্ত্র) কিনছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। ইতোমধ্যে এ লক্ষ্যে একটি উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (ডিপিপি) বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। একনেকে অনুমোদনের পরপরই বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রোডাকশন কোম্পানি লিমিটেড (বাপেক্স) টেন্ডার প্রক্রিয়ায় যাবে। জানা গেছে, সেই টেন্ডার প্রস্তাব আগেই প্রস্তুত রাখা হয়েছে।

পেট্রোবাংলার এক দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, প্রথম ধাপে একটি রিগ কেনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি আরও দুটি রিগ কেনার জন্য ফিজিবিলিটি স্টাডি চলছে। তবে বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলছেন, কেবল রিগ কেনা যথেষ্ট নয়—এর সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে দক্ষ জনবল গড়ে তোলা অত্যন্ত জরুরি। তা না হলে রিগগুলো এক সময় অকার্যকর হয়ে ‘সাদা হাতি’তে পরিণত হতে পারে।

বাপেক্সের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে দেশে মোট পাঁচটি রিগ রয়েছে। এর মধ্যে একটি রিগ ১৯৮৭ সালে কেনা হয়, যা এখন অনেকটাই পুরোনো। বিদ্যমান রিগগুলোর ক্ষমতা সর্বোচ্চ ২ হাজার হর্স পাওয়ার পর্যন্ত।

পেট্রোবাংলার পরিচালক (প্রোডাকশন শেয়ারিং কন্ট্রাক্ট) এবং বাপেক্সের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শোয়েব বলেন, “আমরা যেসব রিগ কিনতে চাইছি, তার মধ্যে একটি হচ্ছে ওয়ার্কওভার রিগ, বাকিগুলো ড্রিলিং রিগ। এগুলো কেবলমাত্র স্থলভাগের গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য কেনা হচ্ছে।” তিনি জানান, সরকার ৫০টি কূপ খননের যে পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে তা বাস্তবায়নের পথে এগিয়ে চলছে। সিলেট গ্যাস ফিল্ড, বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ড কোম্পানি লিমিটেড (বিজিএফসিএল) এবং বাপেক্স ইতোমধ্যে কয়েকটি স্থানে কূপ খননের কার্যক্রম শুরু করেছে।

জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান জানান, “আমরা গ্যাস অনুসন্ধানে গুরুত্ব দিচ্ছি। যদি পরিকল্পিত ৫০টি কূপ সফলভাবে খনন করা যায়, তবে সেখান থেকে প্রতিদিন অতিরিক্ত ৫০০ মিলিয়ন ঘনফুট (এমএমসিএফডি) গ্যাস আহরণ সম্ভব হবে। এজন্য নতুন রিগ কেনা ছাড়াও ভোলায় নতুন করে সিসমিক সার্ভে ও ড্রিলিং কার্যক্রম চালানো হচ্ছে।”

তিনি আরও জানান, বর্তমানে দেশে যে রিগগুলো রয়েছে সেগুলো পর্যাপ্ত গভীরতায় পৌঁছাতে সক্ষম নয়। এজন্য একটি গভীর গ্যাস কূপ খননের উপযোগী ডিপ রিগ কেনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ড. ইজাজ হোসেন বলেন, “নতুন রিগ কেনা নিঃসন্দেহে ইতিবাচক উদ্যোগ। তবে রিগ পরিচালনার জন্য যেসব বিশেষজ্ঞ জনবল দরকার তা আমাদের দেশে বর্তমানে খুবই সীমিত। সেক্ষেত্রে দক্ষ জনবল তৈরি করা অথবা বিদেশি ক্রুদের নিয়ে একটি আলাদা কোম্পানি গঠন করে রিগ ভাড়া দিয়ে গ্যাস উত্তোলনের কাজ করা যেতে পারে।”

দেশের জ্বালানি নিরাপত্তা ও গ্যাস নির্ভরতার প্রেক্ষাপটে এই উদ্যোগকে সময়োপযোগী হিসেবে দেখছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, পরিকল্পনা বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে দক্ষতা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা গেলে গ্যাস উৎপাদনে বাংলাদেশ নতুন মাত্রা যোগ করতে পারবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতকে সার্বভৌমত্ব প্রতি সম্মান জানানোর কথা বললেন প্রেস সচিব
ছুরিকাঘাতে ঢাবি শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে আটক ২
গ্যাস কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ: চলছে প্রস্তুতি, বাড়ছে সম্ভাবনা
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছুরিকাঘাতে ঢাবি শিক্ষার্থী নিহত
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
নওগাঁ জেলা যুবদলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন
কৃষি সচিবের সঙ্গে বৈঠক ফলপ্রসূ হয়নি, বাকৃবিতে ফের রেলপথ অবরোধ
ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে আবারও বন্দুকযুদ্ধ, নিহত ৩
জাপান যেতে আগ্রহীদের জন্য সুখবর, জেনেন নিন খুঁটিনাটি
জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি জুলাই ঐক্যের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করায় উদ্বিগ্ন ভারত, দ্রুত নির্বাচনের তাগিদ
খাদ্য অধিদপ্তরে ১৭৯১ পদে বিশাল নিয়োগ, আবেদন অনলাইনে
চুয়াডাঙ্গায় ভুট্টাখেত থেকে নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার
চোখ রাঙাচ্ছে ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, বাংলাদেশে আঘাত হানবে কবে?
ভারতের পেট্রাপোলে বিজিবি-বিএসএফের সীমান্ত বৈঠক অনুষ্ঠিত
এনবিআর বিলুপ্ত প্রসঙ্গে যা জানালেন অর্থ উপদেষ্টা
বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে আশ্রয় নিলেন মমতাজ
দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে বিএনপির ২ নেতা বহিষ্কার
ব্রাজিল কোচ হিসেবে বছরে ১২১ কোটি টাকা বেতন, প্রাইভেট জেট পাচ্ছেন আনচেলত্তি
পাকিস্তান-বাংলাদেশ সিরিজের নতুন সূচি প্রকাশ