মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৩ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

ইসি গঠন হোক সংবিধানের আলোকে

একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশন গঠনের লক্ষ্যে সকল রাজনৈতিক দল ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সংলাপ শুরু করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। গত সোমবার (২০ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রপতি বঙ্গভবনে প্রথম বৈঠক করেন জাতীয় পার্টির সঙ্গে। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের নেতৃত্বে আট সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সংলাপে বসেন।

সংলাপ শেষ হওয়ার পর রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন জানিয়েছেন, রাষ্ট্রপতি একটি স্বাধীন, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য, শক্তিশালী ও কার্যকর নির্বাচন কমিশন গঠনের বিষয়ে আলোচনা করেছেন। জাতীয় পার্টির নেতারা বলেছেন, নির্বাচন কমিশন গঠনে সংবিধানের আলোকে আইন প্রণয়নের জন্য তারা রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন জানিয়েছেন। তারা বলেছেন, সময়ের স্বল্পতার কারণে আইন প্রণয়ন করা সম্ভব না হলে রাষ্ট্রপতির নির্বাহী আদেশে আইনটি বলবৎ হতে পারে। তবে জাপা নেতারা বিকল্প প্রস্তাবও দিয়েছেন। তারা বলেছেন, আইন প্রণয়ন করা সম্ভব না হলে সার্চ কমিটি গঠন করা যেতে পারে।

জাপার প্রতিনিধি দলের অন্য সদস্যরা হলেন, জাতীয় পার্টির সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ এমপি, মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু এমপি, কো-চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশীদ এমপি, কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি, কো-চেয়ারম্যান সালমা ইসলাম এমপি, সংসদে বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ ও জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য মশিউর রহমান রাঙ্গা এমপি। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনে তাদের প্রস্তাবনা তুলে ধরেন। সার্চ কমিটি গঠনের লক্ষে জাতীয় পার্টি পাঁচজনের নাম প্রস্তাব করেন।

বর্তমান নির্বাচন কমিশনের মেয়াদ ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২২-এ শেষ হবে। ইসি গঠনের বিষয়ে সংবিধানে আইন প্রণয়নের কথা বলা হলেও তা ৫০ বছরেও করা হয়নি। এর আগে ২০১২ ও ২০১৭ সালে সার্চ কমিটির মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠন করেন রাষ্ট্রপতি। এবারও সার্চ কমিটি গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তবে রাজনৈতিক দলগুলো চাইলে রাষ্ট্রপতি নির্বাহী ক্ষমতাবলে অধ্যাদেশ জারি করতে পারেন। সবই নির্ভর করছে সরকার এবং রাজনৈতিক দলগুলোর সদিচ্ছার ওপর। অবশ্য সংলাপ শুরুর পরও দেখছি, কিছু রাজনৈতিক দল এবং নির্বাচন বিশ্লেষকদের কেউ কেউ হতাশা ব্যক্ত করে বলেছেন, এই সংলাপ তামাশা ছাড়া আর কিছুই নয়।

প্রথম দিনের আলোচনার পর নির্বাচন বিশ্লেষকদের কেউ কেউ বলেছেন, এটা লোক-দেখানো সংলাপ। এসব করে কোনো কিছুই হবে না। বিএনপির সিনিয়র নেতা খন্দকার মোশাররফ হোসেন সোমবার বিজয় দিবসের আলোচনা সভায় নির্বাচন প্রসঙ্গে কথা বলেন। তিনি বলেন, শেখ হাসিনা সরকার যতদিন আছে, কোনো নির্বাচন কমিশন এ দেশে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে পারবে না। সার্চ কমিটি গঠনের নামে আলোচনা তামাশা ও নাটক। একই অনুষ্ঠানে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও উপস্থিত ছিলেন। তিনিও সংলাপের বিষয়ে হতাশা প্রকাশ করে বলেছেন, ইসি গঠন নিয়ে রাষ্ট্্রপতির সংলাপ এক ধরনের তামাশা।

রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ২৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত আরো আটটি দলের সঙ্গে সংলাপ করবেন। ইতিমধ্যেই তাদেরকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ) তরীকত ফেডারেশন, খেলাফত মজলিশ ও ওয়ার্কার্স পার্টি। সংলাপে অংশ নেওয়ার জন্য বিএনপি নেতাদেরকেও নিশ্চয়ই ডাকা হবে। এ প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেছেন, তারা এখনো রাষ্ট্রপতির চিঠি পাননি। চিঠি পাওয়ার পর তারা স্থায়ী কমিটির বৈঠকে বসবেন। সংলাপে যাওয়া না যাওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে দলের স্থায়ী কমিটি।

আমরা মনে করি, রাষ্ট্রপতির সংলাপে বিএনপি নেতাদের অংশ নেওয়া উচিত। তারা সংলাপে অংশ নিয়ে তাদের প্রস্তাব পেশ করতে পারেন। তারা রাষ্ট্রপতিকে বলতে পারেন, নিরপেক্ষ ও স্বাধীন নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য আইন প্রণয়ন করুন। বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা আইন প্রণয়নের দাবি করলে রাষ্ট্রপতি নিশ্চয়ই তা বিবেচনা করবেন। সংবিধানে যেহেতু আইন প্রণয়নের কথা বলা আছে; সেহেতু সব রাজনৈতিক দল এ বিষয়টির ওপর গুরুত্ব দিতে পারে। জাতীয় পার্টিও এ বিষয়টির ওপরই বেশি গুরুত্ব দিয়েছে।

আমরা রাষ্ট্রপতির উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। ইসি গঠনে আইন প্রণয়ন করতে হলেও রাজনৈতিক দল ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের মতামতের প্রয়োজন রয়েছে। রাষ্ট্রপতি নিজের ক্ষমতাবলে অধ্যাদেশ জারি করতে পারেন। তিনি আলোচনা না করে আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নিলেও প্রশ্ন উঠতে পারে। সেজন্যই রাষ্ট্রপতির এই সংলাপ তাৎপর্যপূর্ণ। বিএনপি কিংবা বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো রাষ্ট্রপতির উদ্যোগকে একটি সুযোগ হিসেবে নিতে পারে। রাষ্ট্রপতি নিশ্চয়ই রাজনৈতিক দলগুলোর প্রস্তাবের আলোকে সিদ্ধান্ত নেবেন এবং বেশির ভাগের মতামতকে গুরুত্ব দেবেন। এটাই সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা। রাষ্ট্রপতি এককভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েও নির্বাচন কমিশন গঠন করতে পারতেন। এটা তাঁর এখতিয়ারের মধ্যেই পড়ে। তারপরও তিনি যেহেত সংলাপে ডেকেছেন সেহেতু তার আহ্বানের প্রতি সবার সম্মান দেখানো উচিত।

আমরা একটি নিরপেক্ষ ও স্বাধীন নির্বাচন কমিশন দেখতে চাই। আগামী নির্বাচনে যাতে সব রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে সেটা নিশ্চিত করতে রাষ্ট্রপতিকেই উদ্যোগ নিতে হবে। তিনি দেশের অভিভাবক। সবপক্ষের মতামতের ভিত্তিতে তিনি নিশ্চয়ই সবার কাছে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন কমিশন গঠন করতে সক্ষম হবেন বলে আমরা আশা করি। আমরা বিশ্বাস করি, রাষ্ট্রপতির প্রতি সব রাজনৈতিক দলের যে আস্থা রয়েছে; তার প্রতিফলন ইসি গঠন প্রক্রিয়ায় পরিলক্ষিত হবে।

 

লেখক: প্রধান সম্পাদক, ঢাকাপ্রকাশ ও সাহিত্যিক।

সেনা অভিযানে কেএনএফের ৮ সদস্য আটক, অস্ত্র উদ্ধার

সেনা অভিযানে কেএনএফের ৮ সদস্য আটক। ছবি: সংগৃহীত

সেনাবাহিনীর অভিযানে বান্দরবানের দোপানিছড়াপাড়া থেকে সশস্ত্র গোষ্ঠী কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) ৮ সদস্যকে আটক করা হয়েছে। এ সময় বেশ কয়েকটি অস্ত্র উদ্ধারের তথ্যও জানিয়েছে সেনাবাহিনী।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) বান্দরবান রিজিয়নের ১৬ ইস্ট বেঙ্গলের ধুপানিছড়া পাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন সুংসাং পাড়া আর্মি ক্যাম্পের মেজর রাজীব।

সেনাবাহিনী জানিয়েছে, কেএনএফ সন্ত্রাসীদের অবস্থানের গোপন খবর পেয়ে এলাকাটি ঘেরাও করে সেনা সদস্যরা। পরে আটজনকে আটক করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে ৯টি এলজি, ১৯টি এলজি কার্টিজ, ২টি মোবাইল ফোন ও ২টি আইডি কার্ড উদ্ধার করা হয়।

এর আগে, গত ২ এপ্রিল রাতে তারাবিহ নামাজের সময় বান্দরবানের রুমা শাখা সোনালী ব্যাংক ও আশপাশের এলাকা ঘিরে ফেলে শতাধিক সশস্ত্র দুর্বৃত্ত। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, মসজিদ থেকে ব্যাংক ম্যানেজার নেজাম উদ্দিনকে ধরে নিয়ে ব্যাংকের ভেতরে মারধর করে তারা। পরে তাকে অপহরণ করে নিয়ে যায়।

এ সময় ব্যাংকের নিরাপত্তায় নিয়োজিত ১০ পুলিশ ও ৪ আনসার সদস্যকে নিরস্ত্র করে আটটি চাইনিজ অটোমেটিক রাইফেল, দুটি এসএমজি, চারটি শটগান ও ৪১৫ রাউন্ড গুলি ছিনিয়ে নেয় দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় ২ পুলিশ সদস্য আহত হন। এর পরদিন থানচিতে আরও দুটি ব্যাংকে ডাকাতি হয়।

এর রেশ কাটতে না কাটতেই ওইদিন মধ্যরাতে আলীকদমের ২৬ মাইল ডিম পাহাড় এলাকায় যৌথবাহিনীর চেক পোস্টে হামলা হয়। সবগুলো ঘটনার সঙ্গেই কেএনএফ জড়িত বলে ধারণা করা হচ্ছে।

চুয়াডাঙ্গায় রেললাইনের পাশ থেকে রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার

রেললাইনের পাশ থেকে রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গার দর্শনায় রেললাইনের পাশ থেকে দিলীপ কুমার হালদার (২৮) নামে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে রেলওয়ে পুলিশ।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকালে দর্শনা হল্ট রেলওয়ে স্টেশনের অদূরে রেললাইনের পাশ থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়।  মরদেহের পাশ থেকে একটি মোটরসাইকেলও উদ্ধার করা হয়েছে।

দিলীপ কুমার হালদার মেহেরপুর জেলার মুজিবনগর উপজেলার মহাজনপুর ইউনিয়নের কোমরপুর গ্রামের কার্তিক হালদারের ছেলে।

দর্শনা রেলওয়ে পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) আতাউর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, মঙ্গলবার সকালে খবর পেয়ে রেললাইনের পাশ থেকে অজ্ঞাত যুবকের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে পরিচয় পাওয়া গেছে। ধারণা করা হচ্ছে আনুমানিক রাত ১টার দিকে ট্রেনের ধাক্কায় তার মৃত্যু হয়েছে। মরদেহের পাশ থেকে একটি মোটরসাইকেল উদ্ধার করেছে দর্শনা থানা পুলিশ। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।

ইসরায়েল পাল্টা হামলা চালালে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে জবাব দেবে ইরান

ইরানের রাজনীতিবিষয়ক উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী আলি বাঘেরি কানি। ছবি: সংগৃহীত

নজিরবিহীন হামলার পর এবার ইসরায়েলকে কঠোর হুমকি দিল ইরান। হামলার জবাব দিতে তেহরান ১২ দিন অপেক্ষা করবে না। এমনকি ঘণ্টাও দেরি করবে না, কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই জবাব দেবে ইসরাইলকে।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) ইরানের রাজনীতিবিষয়ক উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী আলি বাঘেরি কানি এই হুমকি দিয়েছেন। তিনি বলেন, ইসরাইল যদি পাল্টা হামলা চালায়, ইরান কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে জবাব দেবে।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, ১ এপ্রিল সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে ইরানের কনস্যুলেটে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় ইসরাইল। এই হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর বিদেশে কার্যক্রম পরিচালনাকারী কুদস ফোর্সের জ্যেষ্ঠ কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ রেজা জাহেদিসহ কয়েকজন সামরিক কর্মকর্তা নিহত হন।

বদলা হিসেবে ইরান গত শনিবার রাতভর ইসরাইলে শত শত ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়। ইরানের বেশির ভাগ ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র ইসরাইলি ভূখণ্ডে পৌঁছানোর আগেই ধ্বংস করা হয় বলে দাবি তেল আবিবের।

ইসরাইলে হামলার মধ্য দিয়ে বদলার বিষয়টির রফাদফা হয়ে গেছে বলে মনে করছে ইরান। তবে ইসরাইলি সামরিক বাহিনীর চিফ অব স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল হারজি হালেভি বলেছেন, ইরানের হামলার জবাব দেওয়া হবে।

ইরানের হামলার জবাবে ইসরাইল ঠিক কী পদক্ষেপ নেবে, তা নির্দিষ্ট করেননি জেনারেল হারজি। তা ছাড়া কবে, কখন ইসরাইল এই জবাব দেবে, তার কোনো সময়সীমা উল্লেখ করেননি তিনি।

ইসরাইলের মিত্ররা ইরানের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। তবে তারা এই হামলার পরিপ্রেক্ষিতে ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনঞ্জামিন নেতানিয়াহুর সরকারকে সংযম দেখানোর আহ্বান জানিয়েছে।

সর্বশেষ সংবাদ

সেনা অভিযানে কেএনএফের ৮ সদস্য আটক, অস্ত্র উদ্ধার
চুয়াডাঙ্গায় রেললাইনের পাশ থেকে রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার
ইসরায়েল পাল্টা হামলা চালালে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে জবাব দেবে ইরান
উপজেলা নির্বাচন: এমপি-মন্ত্রীদের যে নির্দেশনা দিলেন প্রধানমন্ত্রী
গোবিন্দগঞ্জে কোরআন পোড়ানোর অভিযোগে যুবক আটক
টেস্ট পরীক্ষার নামে অতিরিক্ত ফি নিলে কঠোর ব্যবস্থা: শিক্ষামন্ত্রী
নওগাঁয় পরকীয়ায় আসক্ত স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন
শিল্পী সমিতির নির্বাচন: দুই প্যানেলে লড়ছেন যারা
তীব্র গরমের পর রাজধানীতে হঠাৎ স্বস্তির বৃষ্টি
টি-২০ বিশ্বকাপ নিয়ে বেশি প্রত্যাশা না রাখার অনুরোধ শান্তর
আরও সোয়া লাখ টন চাল আমদানির অনুমতি পাচ্ছে ৫০ প্রতিষ্ঠান
পাপ মোচনে যমুনা নদীতে স্নান করতে পুণ্যার্থীদের ঢল
অনিবন্ধিত অনলাইন নিউজ পোর্টালের বিরুদ্ধে পদক্ষেপের ঘোষণা তথ্য প্রতিমন্ত্রীর
'ডিগবাজি' এখন ব্র্যান্ড হয়ে গেছে: জায়েদ খান
নেতানিয়াহু এ যুগের হিটলার, তার চেয়েও ভয়ংকর: ওবায়দুল কাদের
ঘুম বঞ্চিত দেশের তালিকায় শীর্ষে জাপান, পরের অবস্থানে ভারত ও সৌদি আরব
সাগরে ভাসমান নৌকায় মিলল ২০ পচা-গলা লাশ
নওগাঁয় প্রকাশ্যে ঠিকাদারকে কুপিয়ে জখম; ভিডিও ভাইরাল
পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টি ও বজ্রপাতে ৩৯ জনের মৃত্যু
ফরিদপুরে নিহতদের পরিবার পাচ্ছে ৫ লাখ টাকা, আহতরা ৩