শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪ | ৭ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

সুপারহিরোদের হার মানানো একজন সারাহ ইসলাম

তেমন কোনো পরিচিত মুখ নন। বিখ্যাত কোনো তারকাও নন। এমনকি নেট দুনিয়ায়ও ছিলনা তার নামে কোনো চর্চা। সারাজীবন ছিলেন পর্দার অন্তরালে। কিন্তু পর্দার আড়ালে থাকা এই মানুষটিই হয়ে উঠলেন মহামানবী। হয়ে উঠলেন বাস্তবের সুপারহিরো। পর্দায় যে সুপার হিরোদের আমরা দেখি বাস্তবে তাদের দেখা না মিললেও মাত্র ২০ বছরের জীবনে সারা যা করে গেছেন তা পর্দার সুপারহিরোদের সুপার পাওয়ারকেও হার মানায়। আজ দেশের প্রতিটি গণমাধ্যমের শিরোনাম তিনি। সব শ্রেণি পেশার মানুষদের প্রধান আলোচনার বিষয়বস্তু একটি নাম, সারাহ ইসলাম।

সারাহ'র নাম উঠে আসে গণমাধ্যমে একটি সংবাদ প্রকাশের পর। গেল ১৯ জানুয়ারি একজন ব্রেন ডেথ রোগীর দুটি কিডনি সফলভাবে দুজনের শরীরে প্রতিস্থাপন করা হয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) প্রক্টর এবং ইউরোলোজি বিভাগের অধ্যাপক ডা. হাবিবুর রহমান দুলালের নেতৃত্বে এই অপারেশনের পর জানা যায় সেই ব্রেন ডেথ রোগীর নাম সারাহ ইসলাম। যিনি ক্ষণজন্মা জীবন নিয়ে পৃথিবী ছেড়ে চলে গেলেন ঠিকই কিন্তু যেতে যেতে দুজন মানুষের জীবন প্রদীপ জ্বালিয়ে দিয়ে গেলেন। শুধু তাই নয় মৃত্যুর আগে পুরো দেহটাই দান করে গেছেন তিনি।

মৃত্যুর পর যতটা উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়েছেন সারাহ ইসলাম, বেঁচে থাকতে এর চেয়েও বেশি লড়াই করতে হয়েছে তাকে। জন্মের মাত্র ১০ মাসের মাথায় দুরারোগ্য টিউবেরাস স্কোলোরোসিস রোগে আক্রান্ত হন সারা। এ রোগের সঙ্গে তিনি লড়াই করেছেন দীর্ঘ ১৯টি বছর। তবে এই লড়াইয়ের মাঝেও কোনো কিছুই থেমে থাকেনি। অগ্রণী গার্লস স্কুল থেকে মাধ্যমিক ও হলিক্রস কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক দুটিতেই ভালো রেজাল্ট করেন সারাহ। স্বপ্ন ছিল কার্টুনিস্ট হবেন, সে স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে ভর্তি হন ইউনিভার্সিটি অফ ডেভলভমেন্ট অলটারনেটিভ (ইউডা) এর ফাইন আর্টস বিভাগে। প্রথম বর্ষেই শিক্ষকদের প্রিয় ছাত্রী হয়ে উঠেছিলেন।

মৃত্যুর চারদিন আগে ব্রেন অপারেশনের জন্য একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয় সারাহকে। সেখানে অবস্থা খারাপ হলে নিয়ে যাওয়া হয় বিএসএমএমইউ তে। কিন্তু যখন সারাহ বুঝতে পারেন তার অবস্থা ভালো না, হাতে আর খুব বেশি সময় নেই, সেই মুহূর্তে মাকে বলে যান মৃত্যুর পর যেন তার অঙ্গ দান করা হয়।

এ বিষয়ে বিএসএমএমইউ'র প্রক্টর অধ্যাপক হাবিবুর রহমান দুলাল বলেন, মৃত্যুর পর তার মা আমাদের বিষয়টি জানান। তার সম্মতিতেই পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয়। সারাহ তার পুরো অঙ্গটাই দান করে গেছেন। আমাদের দেশে হার্ট ও লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্ট এখনও সেভাবে শুরু হয়নি বলে এ দুটি অঙ্গ নেওয়া হয়নি। সেগুলোর ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন। সারাহকে বীরের মর্যাদা দেওয়া উচিত। মরণোত্তর কিডনি দানে উদ্বুদ্ধ করতে সারাহ'র এই দান মানুষের কাছে উদাহরণ হয়ে থাকবে।

বিএসএমএমইউ উপাচার্য মো. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘প্রথম অঙ্গদাতা সারাহ ইসলামের নাম চিকিৎসাক্ষেত্রে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। তার এ ত্যাগের মাধ্যমে মানুষের মাঝে সচেতনতা তৈরি হবে। অনেক মানুষ নতুন জীবন পাবে। ইতোপূর্বে আমরা এ ধরনের একাধিক রোগীর ক্ষেত্রে সফল হতে গিয়েও অঙ্গদানে রাজী করাতে পারিনি। কিন্তু প্রচেষ্টা চালিয়ে গেছি। তারই ধারাবাহিকতায় আজ সফল হয়েছি। বাংলাদেশের চিকিৎসা শাস্ত্রের জগতে ইতিহাস সৃষ্টি করতে পেরেছি।

জানা গেছে, সারাহ ইসলামের দুটি কিডনির একটি মিরপুরের বাসিন্দা ৩৪ বছর বয়সী শামীমা আক্তারের শরীরে এবং আরেকটি কিডনি ফাউন্ডেশনে অন্য আরেকজনের শরীরে প্রতিস্থাপন করা হয়। এ ছাড়া সারাহ'র দুটি কর্নিয়া দুজনের চোখে লাগানো হয়। একজনের অস্ত্রোপচার হয় বিএসএমএমইউতে, অন্যজনের সন্ধানী চক্ষু হাসপাতালে।

পেশায় শিক্ষক মা শবনম সুলতানা ও বাবা শহীদুল ইসলাম দম্পতির বড় সন্তান সারাহ। পুরো নাম সারাহ ইসলাম ঐশ্বর্য। সারাহ'র দেহদান সম্পর্কে তার মা বলেন, ‘সারাহ সত্যি সত্যি স্বর্গীয় সন্তান ছিল। যেখানে যেত, ব্যবহার দিয়ে সবাইকে মোহিত করে রাখত। ও বলেছিল, ‘আমার সবকিছু গবেষণার জন্য দিয়ে দিতে পারো মা। সারাহ'র ইচ্ছা ছিল, ওর ব্রেন নিয়ে গবেষণা হোক।’

১৯ জানুয়ারি সকাল ৮টায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে তার জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিএসএমএমইউ উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্তরের শিক্ষক, চিকিৎসক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অংশ নেন। এরপর তার মরদেহ আজিমপুর কবরস্থানে দাফন করা হয়।

সদ্য কৈশর পেরুনো একজন নারী অথচ কি দারুণ তার মহানুভবতা। দুখু মিঞা বলেছিলেন 'এমন জীবন তুমি করিও গঠন, মরিয়া হাসিবে তুমি কাঁদিবে ভুবন'। পংক্তিদ্বয় হয়তো সারাহকে উদ্দেশ্য করেই লিখেছিলেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম। যা আজ সত্য হল।

বিদায় সারাহ ইসলাম। আপনি বেঁচে থাকবেন বাংলাদেশের কোটি প্রাণের ভালোবাসায়। স্মরণীয় হয়ে থাকবেন নিজের মহানুভবতায়। প্রজন্মের কাছে হয়ে থাকবেন অনুসরনীয়।

[লেখক: সাংবাদিক]

/এএস

সাবমেরিন ক্যাবলে ত্রুটি, সারাদেশে ইন্টারনেটে ধীরগতি

সাবমেরিন ক্যাবলে ত্রুটি। ছবি: সংগৃহীত

দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবলে (সিমিউই-৫) সরবরাহ বন্ধ হওয়ায় ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হচ্ছে। শুক্রবার রাত ১২টার পর থেকে কুয়াকাটায় স্থাপিত এই সাবমেরিন ক্যাবলে সমস্যার শুরু হয়েছে।

তবে শনিবার (২০ এপ্রিল) বিকেলের পর জানা যাবে কবে নাগাদ এই অবস্থা স্বাভাবিক হবে। রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যান্ডউইথ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস পিএলসিও (বিএসসিপিএলসি) এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছে।

বিএসসিপিএলসি জানিয়েছে, সিঙ্গাপুরে ফাইবার ক্যাবল ‘ব্রেক’ করায় এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।

প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মির্জা কামাল আহমেদ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘সিমিউই-৫ দিয়ে দেশে ১ হাজার ৬০০ জিবিপিএস ব্যান্ডউইথ সরবরাহ হয়। এর পুরোটাই এখন বন্ধ আছে। আমরা চেষ্টা করছি সিমিউই-৪ (প্রথম সাবমেরিন ক্যাবল) দিয়ে বিকল্প ব্যবস্থা করতে। সিঙ্গাপুরে ফাইবার ক্যাবল ব্রেক করায় বাংলাদেশের পাশাপাশি আরও কয়েকটি দেশে একই অবস্থা তৈরি হয়েছে। আজ শনিবার বিকালের মধ্যে জানা যাবে, এটা কবে নাগাদ স্বাভাবিক হবে।‘

দেশের মোট ব্যান্ডউইথ ব্যবহার হয় এখন ৫ হাজার জিবিপিএস। দুই সাবমেরিন ক্যাবলের বাইরে প্রায় ২ হাজার ৭০০ জিবিপিএস ব্যান্ডউইথ আন্তর্জাতিক টেরেস্ট্রিয়াল কেবল (আইটিসি) মাধ্যমে স্থল সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে আমদানি করা হয়। ২০২৫ সালের মধ্যে তৃতীয় সাবমেরিন ক্যাবল সিমিউই ৬ থেকে আরও ১৩ হাজার ২০০ জিবিপিএস ব্যান্ডউইথ যুক্ত হবে।

চাঁদপুরে চলন্ত লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে নদীতে ঝাঁপ যাত্রীদের

চাঁদপুরে চলন্ত লঞ্চে আগুন। ছবি: সংগৃহীত

ভোলা থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা এমভি কর্ণফুলী-৩ লঞ্চের ইঞ্জিনরুমে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে আতঙ্কিত হয়ে যাত্রীদের অনেকে নদীতে ঝাঁপ দিয়েছেন। এ সময় হুড়োহুড়িতে ৭ যাত্রী আহত হয়েছেন।

শনিবার বেলা ১১টার দিকে চাঁদপুর নীলকমল চরের কাছাকাছি এ ঘটনা ঘটে। পরে তাদের উদ্ধারে কর্ণফুলী-১৪ লঞ্চ ছুটে যায়।

লঞ্চ ম্যানেজার মো. জসিম জানান, লঞ্চটি সকাল সাড়ে ৮টায় ৫শত যাত্রী নিয়ে ভোলার ইলিশাঘাট ছাড়ে। চাঁদপুর নীলকমল চরের কাছাকাছি লঞ্চের ইঞ্জিন কক্ষে আগুনের সূত্রপাত হয়। এতে যাত্রীদের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। যাত্রীদের অনেকে নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়েন। পরে চরে যাত্রীদের নামানো হয়।

জেলা প্রশাসক আরিফুজ্জামান জানান, ইঞ্জিন কক্ষে আগুন লাগে। আগুন নিয়ন্ত্রণ ও যাত্রী উদ্ধারে লঞ্চ স্টাফদের পাশাপাশি কোস্টগার্ড ও নৌ পুলিশ কাজ শুরু করে। ওই রুটের অপর দুটি লঞ্চ এমভি সম্পদ ও এম়ভি কর্ণফুলী-১৪ যাত্রীদের নিরাপদে উদ্ধার করে। কোন প্রাণহানি ঘটেনি। তবে তাড়াহুড়োতে নামতে গিয়ে কিছু যাত্রী আহত হন।

গরমে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অ্যাসেম্বলি না করার নির্দেশ

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অ্যাসেম্বলি। ছবি: সংগৃহীত

দেশজুড়ে চলতে থাকা তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে দুর্বিসহ হয়ে ওঠেছে জনজীবন। দেশব্যাপী তিনদিনের ‘হিট অ্যালার্ট’ জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এই পরিস্থিতিতে আগামীকাল রোববার (২১ এপ্রিল) দেশজুড়ে খুলছে সব স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।

তবে স্কুল খুললেও প্রচণ্ড গরম থেকে রক্ষা পেতে আপাতত প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

শনিবার (২০ এপ্রিল) মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিনের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, দেশজুড়ে বহমান তাপদাহের ওপর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় নজর রাখছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অ্যাসেম্বলি পরবর্তী নির্দেশনা দেওয়া না পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।

এদিকে, তীব্র তাপপ্রবাহে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আরও সাতদিন বন্ধের দাবি জানিয়েছে অভিভাবক ঐক্য ফোরাম। শিক্ষকরাও গরমে স্কুল বন্ধ রাখার পক্ষে। তবে এ নিয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেনি শিক্ষাপ্রশাসন।

গরমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আরও কিছুদিন বন্ধ হবে কি না, তা নিয়ে আলোচনা চলছে বলে জানিয়েছেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক শাহেদুল খবির চৌধুরী।

আর প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত জানিয়েছেন, তারা এক দফা আলোচনা করেছেন। আবার বসে সিদ্ধান্ত নেবেন।

অন্যদিকে লম্বা ছুটি শেষে রোববার থেকে পুরোদমে চালু হচ্ছে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। যে সময়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে, তখন দেশের ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপপ্রবাহ।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা (হিট অ্যালার্ট) জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এতে বলা হয়েছে, দেশের ওপর দিয়ে চলমান তাপপ্রবাহ শুক্রবার থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা অব্যাহত থাকতে পারে এবং তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী- শুক্রবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল চুয়াডাঙ্গায় ৪১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটিই চলতি গ্রীষ্ম মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। খুলনা বিভাগের সবগুলো জেলাতেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে, অর্থাৎ তীব্র তাপপ্রবাহ বইছে। এদিন ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

সর্বশেষ সংবাদ

সাবমেরিন ক্যাবলে ত্রুটি, সারাদেশে ইন্টারনেটে ধীরগতি
চাঁদপুরে চলন্ত লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে নদীতে ঝাঁপ যাত্রীদের
গরমে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অ্যাসেম্বলি না করার নির্দেশ
ফেসবুকে ভিডিও বার্তায় যা জানালেন বেনজীর আহমেদ
স্বামীর প্রশংসা করার দিন আজ
টাঙ্গাইলে বিয়ে করে হেলিকপ্টারে বউ আনলেন ছাত্রলীগ নেতা
চিন্তাও করিনি মাত্র ১৬ ভোটে হারবো: নিপুণ
সিরিয়ায় আইএসের হামলায় ২৮ সেনা নিহত
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার রেকর্ড ২৭ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নেতৃত্বে মিশা-ডিপজল
২৪ ঘণ্টায় আরও ১৬ জনের করোনা শনাক্ত
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা, হিট অ্যালার্ট জারি
জামায়াতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
শহরে কৃষক লীগের প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না: ওবায়দুল কাদের
রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত
হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে কেনিয়ার সেনাপ্রধানসহ নিহত ১০
পালিয়ে আসা ২৮৫ সেনা সদস্যকে ২২ এপ্রিল ফেরত নেবে মিয়ানমার: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন: ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা
সারাদেশে ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি
বিমানবন্দরের বাউন্ডারি ভেঙে ঢুকে পড়ল বাস, প্রকৌশলী নিহত