সুপারহিরোদের হার মানানো একজন সারাহ ইসলাম

২১ জানুয়ারি ২০২৩, ০১:৪০ এএম | আপডেট: ০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৯:০৬ এএম


সুপারহিরোদের হার মানানো একজন সারাহ ইসলাম

তেমন কোনো পরিচিত মুখ নন। বিখ্যাত কোনো তারকাও নন। এমনকি নেট দুনিয়ায়ও ছিলনা তার নামে কোনো চর্চা। সারাজীবন ছিলেন পর্দার অন্তরালে। কিন্তু পর্দার আড়ালে থাকা এই মানুষটিই হয়ে উঠলেন মহামানবী। হয়ে উঠলেন বাস্তবের সুপারহিরো। পর্দায় যে সুপার হিরোদের আমরা দেখি বাস্তবে তাদের দেখা না মিললেও মাত্র ২০ বছরের জীবনে সারা যা করে গেছেন তা পর্দার সুপারহিরোদের সুপার পাওয়ারকেও হার মানায়। আজ দেশের প্রতিটি গণমাধ্যমের শিরোনাম তিনি। সব শ্রেণি পেশার মানুষদের প্রধান আলোচনার বিষয়বস্তু একটি নাম, সারাহ ইসলাম।

সারাহ'র নাম উঠে আসে গণমাধ্যমে একটি সংবাদ প্রকাশের পর। গেল ১৯ জানুয়ারি একজন ব্রেন ডেথ রোগীর দুটি কিডনি সফলভাবে দুজনের শরীরে প্রতিস্থাপন করা হয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) প্রক্টর এবং ইউরোলোজি বিভাগের অধ্যাপক ডা. হাবিবুর রহমান দুলালের নেতৃত্বে এই অপারেশনের পর জানা যায় সেই ব্রেন ডেথ রোগীর নাম সারাহ ইসলাম। যিনি ক্ষণজন্মা জীবন নিয়ে পৃথিবী ছেড়ে চলে গেলেন ঠিকই কিন্তু যেতে যেতে দুজন মানুষের জীবন প্রদীপ জ্বালিয়ে দিয়ে গেলেন। শুধু তাই নয় মৃত্যুর আগে পুরো দেহটাই দান করে গেছেন তিনি।

মৃত্যুর পর যতটা উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়েছেন সারাহ ইসলাম, বেঁচে থাকতে এর চেয়েও বেশি লড়াই করতে হয়েছে তাকে। জন্মের মাত্র ১০ মাসের মাথায় দুরারোগ্য টিউবেরাস স্কোলোরোসিস রোগে আক্রান্ত হন সারা। এ রোগের সঙ্গে তিনি লড়াই করেছেন দীর্ঘ ১৯টি বছর। তবে এই লড়াইয়ের মাঝেও কোনো কিছুই থেমে থাকেনি। অগ্রণী গার্লস স্কুল থেকে মাধ্যমিক ও হলিক্রস কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক দুটিতেই ভালো রেজাল্ট করেন সারাহ। স্বপ্ন ছিল কার্টুনিস্ট হবেন, সে স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে ভর্তি হন ইউনিভার্সিটি অফ ডেভলভমেন্ট অলটারনেটিভ (ইউডা) এর ফাইন আর্টস বিভাগে। প্রথম বর্ষেই শিক্ষকদের প্রিয় ছাত্রী হয়ে উঠেছিলেন।

মৃত্যুর চারদিন আগে ব্রেন অপারেশনের জন্য একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয় সারাহকে। সেখানে অবস্থা খারাপ হলে নিয়ে যাওয়া হয় বিএসএমএমইউ তে। কিন্তু যখন সারাহ বুঝতে পারেন তার অবস্থা ভালো না, হাতে আর খুব বেশি সময় নেই, সেই মুহূর্তে মাকে বলে যান মৃত্যুর পর যেন তার অঙ্গ দান করা হয়।

এ বিষয়ে বিএসএমএমইউ'র প্রক্টর অধ্যাপক হাবিবুর রহমান দুলাল বলেন, মৃত্যুর পর তার মা আমাদের বিষয়টি জানান। তার সম্মতিতেই পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয়। সারাহ তার পুরো অঙ্গটাই দান করে গেছেন। আমাদের দেশে হার্ট ও লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্ট এখনও সেভাবে শুরু হয়নি বলে এ দুটি অঙ্গ নেওয়া হয়নি। সেগুলোর ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন। সারাহকে বীরের মর্যাদা দেওয়া উচিত। মরণোত্তর কিডনি দানে উদ্বুদ্ধ করতে সারাহ'র এই দান মানুষের কাছে উদাহরণ হয়ে থাকবে।

বিএসএমএমইউ উপাচার্য মো. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘প্রথম অঙ্গদাতা সারাহ ইসলামের নাম চিকিৎসাক্ষেত্রে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। তার এ ত্যাগের মাধ্যমে মানুষের মাঝে সচেতনতা তৈরি হবে। অনেক মানুষ নতুন জীবন পাবে। ইতোপূর্বে আমরা এ ধরনের একাধিক রোগীর ক্ষেত্রে সফল হতে গিয়েও অঙ্গদানে রাজী করাতে পারিনি। কিন্তু প্রচেষ্টা চালিয়ে গেছি। তারই ধারাবাহিকতায় আজ সফল হয়েছি। বাংলাদেশের চিকিৎসা শাস্ত্রের জগতে ইতিহাস সৃষ্টি করতে পেরেছি।

জানা গেছে, সারাহ ইসলামের দুটি কিডনির একটি মিরপুরের বাসিন্দা ৩৪ বছর বয়সী শামীমা আক্তারের শরীরে এবং আরেকটি কিডনি ফাউন্ডেশনে অন্য আরেকজনের শরীরে প্রতিস্থাপন করা হয়। এ ছাড়া সারাহ'র দুটি কর্নিয়া দুজনের চোখে লাগানো হয়। একজনের অস্ত্রোপচার হয় বিএসএমএমইউতে, অন্যজনের সন্ধানী চক্ষু হাসপাতালে।

পেশায় শিক্ষক মা শবনম সুলতানা ও বাবা শহীদুল ইসলাম দম্পতির বড় সন্তান সারাহ। পুরো নাম সারাহ ইসলাম ঐশ্বর্য। সারাহ'র দেহদান সম্পর্কে তার মা বলেন, ‘সারাহ সত্যি সত্যি স্বর্গীয় সন্তান ছিল। যেখানে যেত, ব্যবহার দিয়ে সবাইকে মোহিত করে রাখত। ও বলেছিল, ‘আমার সবকিছু গবেষণার জন্য দিয়ে দিতে পারো মা। সারাহ'র ইচ্ছা ছিল, ওর ব্রেন নিয়ে গবেষণা হোক।’

১৯ জানুয়ারি সকাল ৮টায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে তার জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিএসএমএমইউ উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্তরের শিক্ষক, চিকিৎসক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অংশ নেন। এরপর তার মরদেহ আজিমপুর কবরস্থানে দাফন করা হয়।

সদ্য কৈশর পেরুনো একজন নারী অথচ কি দারুণ তার মহানুভবতা। দুখু মিঞা বলেছিলেন 'এমন জীবন তুমি করিও গঠন, মরিয়া হাসিবে তুমি কাঁদিবে ভুবন'। পংক্তিদ্বয় হয়তো সারাহকে উদ্দেশ্য করেই লিখেছিলেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম। যা আজ সত্য হল।

বিদায় সারাহ ইসলাম। আপনি বেঁচে থাকবেন বাংলাদেশের কোটি প্রাণের ভালোবাসায়। স্মরণীয় হয়ে থাকবেন নিজের মহানুভবতায়। প্রজন্মের কাছে হয়ে থাকবেন অনুসরনীয়।

[লেখক: সাংবাদিক]

/এএস


বিভাগ : মতামত



খালেদা জিয়াকে নিয়ে তুরস্কের গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ

০২ অক্টোবর ২০২৩, ০৮:৪৯ পিএম | আপডেট: ০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৯:৩৩ এএম


খালেদা জিয়াকে নিয়ে তুরস্কের গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া । ফাইল ছবি

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করেছে তুরস্কের গণমাধ্যম। দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা আনাদুলু এজেন্সি ‘বিরোধীদলীয় নেতাকে বিদেশে চিকিৎসা নিতে বাধা দিচ্ছে বাংলাদেশ’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

সোমবার (২ অক্টোবর) প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, বিরোধীদলীয় নেত্রী ও দুইবারের প্রধানমন্ত্রী অসুস্থ খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে বাধা দিয়েছে বাংলাদেশ সরকার।

প্রতিবেদনে চিকিৎসকদের বরাতে বলা হয়, গত ৯ আগস্ট থেকে ঢাকার একটি হাসপাতালে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে চিকিৎসাধীনে রয়েছেন ৭৮ বছর বয়সী খালেদা জিয়া।

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক জিয়ার পরিবারের পক্ষ থেকে ফরোয়ার্ড করা আপিলকে ‘না’ জানিয়ে বলেছেন, মন্ত্রণালয় বিদ্যমান আইন অনুযায়ী তাকে বিদেশ ভ্রমণের অনুমতি দিতে পারে না।‌ সরকারের আইনগত অনুমতি দেওয়ার সুযোগ নেই। সব কাজ আইনি কাঠামো অনুযায়ী করতে হবে। আইনকে বাইপাস করা, যে কোনো ক্ষেত্রেই একটি খারাপ উদাহরণ তৈরি করে।

প্রতিবেদনে বলা আরও বলা হয়, ৭৮ বয়সী বেগম জিয়া বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন গত ৯ আগস্ট থেকে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এবং উচ্চ লিভার সিরোসিস, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ এবং শ্বাসকষ্টসহ বিভিন্ন রোগে ভুগছেন।

প্রতিবেদনে গত শনিবার ভয়েস অব আমেরিকায় প্রচারিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাক্ষাৎকারের কথা উল্লেখ করে বলা হয়, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, বিদেশে চিকিৎসার অনুমোদন নেওয়ার আগে খালেদা জিয়াকে অবশ্যই কারাগারে ফিরে যেতে হবে।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর বরাতে প্রতিবেদনে বলা হয়, জিয়ার দল অবশ্য তার বিরুদ্ধে আদালতের রায় প্রত্যাখ্যান করেছে এবং খালেদা জিয়াকে তার অবস্থা গুরুতর উল্লেখ করে অবিলম্বে বিদেশে পাঠানোর দাবি জানিয়েছে।

খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেনের বরাতে বলা হয়, খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য গঠিত মেডিকেল বোর্ড লিভার ট্রান্সপ্লান্টের সুপারিশ করেছে এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব তাকে বিদেশে একটি উন্নত মাল্টি-ডিসিপ্লিনারি সেন্টারে পাঠানো দরকার।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের বিধবা স্ত্রী দুর্নীতির দুই মামলায় সাজাপ্রাপ্ত। কোভিড মহামারি চলাকালে ২০২০ সালের ২৫ মার্চ, বর্তমান সরকার তাকে একটি নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে বাড়িতে থাকা এবং দেশ ছেড়া যাবে না এই দুই শর্তে মুক্তি দেওয়া হয়।

 


রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

০২ অক্টোবর ২০২৩, ০৭:৩৯ পিএম | আপডেট: ০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৯:৩৩ এএম


রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। আজ সন্ধ্যা ৬টা ৪৭ মিনিটে এ ভূমিকম্প অনুভূত হয়। তাৎক্ষণিকভাবে এতে ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।

এই ভূমিকম্পের উৎসস্থল ভারতের মেঘালয় রাজ্য। আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্র জানিয়েছে, রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৩।

গত সেপ্টেম্বর মাসে তিনবার দেশে ভূমিকম্প অনুভূত হয়। এর মধ্যে গত ১৭ সেপ্টেম্বর ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় ভূমিকম্প অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৪ দশমিক ২। এর উৎপত্তিস্থল ছিল ঢাকা থেকে ৫৯ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে টাঙ্গাইলে।

এর আগে ১১ সেপ্টেম্বর সিলেট অঞ্চলে ভূমিকম্প অনুভূত হয়। এর উৎপত্তিস্থল ছিল ভারত–মিয়ানমার সীমান্ত। এ ছাড়া ৯ সেপ্টেম্বর আরেকটি ভূমিকম্প অনুভূত হয়। এর উৎপত্তিস্থল ছিল ভারতের আসামের কাছাড় এলাকা।

আগস্ট মাসে দুই দফায় বাংলাদেশে ভূমিকম্প অনুভূত হয়। এর মধ্যে একটি অনুভূত হয় ২৯ আগস্ট। এর উৎপত্তিস্থল ছিল সিলেট। এর আগে ১৪ আগস্ট আরেকবার ভূমিকম্প অনুভূত হয়। এর কেন্দ্রস্থল ছিল বাংলাদেশ–ভারত সীমান্তবর্তী সিলেটের কানাইঘাট এলাকায়।


কোভিড-১৯ টিকার জন্য চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পেলেন দুই বিজ্ঞানী

০২ অক্টোবর ২০২৩, ০৪:২৬ পিএম | আপডেট: ০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৯:৩৩ এএম


কোভিড-১৯ টিকার জন্য চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পেলেন দুই বিজ্ঞানী
নোবেল পুরস্কারজয়ী কাতালিন কারিকো ও ড্রু ওয়েইজম্যান

চিকিৎসাবিজ্ঞানে অবদান রাখায় এ বছর নোবেল পুরস্কার জিতলেন কাতালিন ক্যারিকো ও ড্র ওয়াইজম্যান। সুইডেনের নোবেল অ্যাসেমব্লি অ্যাট ক্যারোলিনস্কা ইন্সটিটিউট সোমবার (২ অক্টোবর) বাংলাদেশ সময় বিকাল ৩টা ৪৫ মিনিটে তাদের নাম ঘোষণা করে।

নোবেল পুরস্কারের ওয়েবসাইটে জানানো হয়, নিউক্লিওসাইড বেজ মডিফিকেশন সংক্রান্ত আবিষ্কারের জন্য চিকিৎসায় ২০২৩ সালের নোবেল পুরস্কার দেয়া হয়েছে কাতালিন কারিকো ও ড্রু ওয়েইজম্যানকে। তাদের এ আবিষ্কারের ওপর ভর করে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে কার্যকর এমআরএনএ টিকা উদ্ভাবন করা হয়।

১৯০১ সাল থেকে চিকিৎসায় নোবেল পুরস্কার দেয়া হচ্ছে। এ যাবত ১২ জন নারী চিকিৎসায় নোবেল পেয়েছেন।

চিকিৎসায় সর্বকনিষ্ঠ নোবেলজয়ী হরেন ফ্রেডরিক জি. ব্যান্টিং। তিনি ইনসুলিন আবিষ্কারের জন্য ১৯২৩ সালে নোবেল পেয়েছিলেন। চিকিৎসায় সবচেয়ে বেশি বয়সী নোবেলজয়ীর নাম পেটন রৌস। তিনি ৮৭ বছর বয়সে এ পুরস্কার পান।

সুইডিশ বিজ্ঞানী আলফ্রেড নোবেলের নামে ও তার রেখে যাওয়া অর্থে ১৯০১ সাল থেকে নোবেল পুরস্কার দেয়া শুরু হয়। প্রতি বছর চিকিৎসা, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, সাহিত্য, শান্তি ও অর্থনীতিতে দেয়া হয় বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ এই পুরস্কার। ১৮৯৫ সালে এক উইলে ‘মানবজাতির সর্বোচ্চ সেবায় অবদান রাখা’ ব্যক্তিদের জন্য এই পুরস্কার নিবেদিত করেছেন তিনি।

নোবেল পুরস্কারের মধ্যে চিকিৎসাশাস্ত্রের পুরস্কারটি সোমবার সুইডেনের স্টকহোমে ঘোষণা করা হয়। মঙ্গলবার ঘোষণা করা হবে পদার্থবিজ্ঞানের পুরস্কার। বুধবার রসায়ন ও বৃহস্পতিবার ঘোষণা করা হবে সাহিত্যের পুরস্কার।

আগামী শুক্রবার অসলো থেকে ঘোষণা করা হবে বহুল কাঙ্ক্ষিত নোবেল শান্তি পুরস্কার। আর অর্থনীতির পুরস্কারটি ঘোষণা করা হবে ৯ অক্টোবর।


বিভাগ : সারাবিশ্ব

বিষয় : নোবেলজয়ী


অনুসরণ করুন