বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১২ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

জনগণ চায় না এমন সরকারকে রাখা হবে না: গয়েশ্বর

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, 'জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার চেষ্টা করছে বিএনপি। যুগপৎ কিংবা যে পন্থায় হোক ঐক্য গড়ে তোলা হবে। ভোটাধিকার ফিরিয়ে নিতে দাবি আদায়ে খুব শিগগিরই এই বিষয়ে সুরাহা হবে। জাতীয় ঐক্যের মধ্যে দিয়ে সরকারের পতন নিশ্চিত করা হবে। প্রথমে সরকার পতনের মাধ্যমে নির্বাচন আদায় করা হবে। এরপর আগামীর রাষ্ট্র মেরামতে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। সবাই মিলে সরকার হটিয়ে জবাবদিহিমূলক সরকার গঠন করা হবে, রাষ্ট্রের অনেক সংস্কার করা প্রয়োজন। সম্মিলিত প্রয়াস প্রয়োজন।'

বৃহস্পতিবার (২২ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক স্মরণ সভায় তিনি এসব কথা বলে। স্বাধীনতা ফোরাম নামে একটি সংগঠন এই স্মরণ সভার আয়োজন করে।

গয়েশ্বর চন্দ্র বলেন, 'একটি দেশ ও জাতি যখন বিপদগ্রস্ত হয়ে পড়ে তখন দেশের সমগ্র মানুষ ঐক্যবদ্ধ একটি প্রচেষ্টা চালায়। অতীতে যতবার জাতীয় ঐক্য গড়ে উঠেছে সেই জাতীয় ঐক্য কখনো বৃথা যায়নি, জাতীয় ঐক্যের প্রাপ্ত ফসল কার গোলায় গেছে সেটা হচ্ছে বড় কথা। তাই এবার জাতীয় ঐক্যের ফসল যাতে জনগণের গোলায় যায় সেই চিন্তা ভাবনা বিএনপি করছে। ইতিমধ্যে আপনারা জাতীয় ঐক্যের বিষয় শুনেছেন আমিও আমার দলের পক্ষ থেকে আশ্বস্ত করতে চাই যে, একসঙ্গে পথ চলা পাশাপাশি পথ চলা অথবা আলাদা আলাদা মঞ্চে আলাদা আলাদা রাস্তায় আমরা একযোগে কাজ করতে চাই। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা জনগণের ইচ্ছায় সেটা হতে পারে যুগপৎ। সেটা হতে পারে কখনো কখনো আলাদা আন্দোলন কখনো কখনো একসঙ্গে এক মঞ্চে আন্দোলন। আমরা যদি দেশে একটি অবাধ সুস্থ গ্রহণযোগ্য নির্বাচন এবং ফ্যাসিবাদী সরকারকে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের মধ্য দিয়ে সরাতে চাই তাহলে ন্যূনতম কর্মসূচির ভিত্তিতেই আমরা যে ধরনের আলোচনা করছি সেটা খুব শিগগিরই অগ্রসর হবে। পাশাপাশি একটি কথা আছে অতীতের যে তিক্ততা যে প্রতারণা সেজন্য জাতীয় রূপরেখায় জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদী সরকারের পতন নিশ্চিত করতে কাজ করা হচ্ছে। আমরা এর মাধ্যমে পরে রাষ্ট্রের গুণগত পরিবর্তন করতে চাই। তাহলে আমরা চূড়ান্ত রায়ের আগেই পারব কিন্তু সাজানো গোছানো নিয়ে যদি মত দেখা দেয় তাহলে সম্ভব নয়।'

তিনি বলেন, স্বৈরাচারেরও লজ্জাবোধ থাকে, কিন্তু আজকের এই লুণ্ঠনকারী সরকার তারা বুক টান করে বলে, যারা ক্ষমতায় থাকে সম্পদ লুণ্ঠনে ব্যস্ত থাকে তাদের চোখে ছানি পড়েছে তারা চোখে কিছু দেখে না। এই সরকার এককভাবে ক্ষমতায় থাকতে তারা যে লুণ্ঠনকারীর ভূমিকায় তাদের পরিণতি কী হবে আমি বলতে পারব না। তবে ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় নৈতিক অবক্ষয়, দাম্ভিকতা, অহংকার ও লুণ্ঠনকারী জনগণকে প্রতারণা করার ফলাফল অত্যন্ত ভয়ানক হয়েছে। এমন ভয়ানক হয়েছে যে মৃত্যুর পরেও মানুষ কাঁদতে ভয় পেয়েছে।

আজকের জঙ্গিবাদের তকমা দেওয়া হয় হত্যা করা হয় কিন্তু দেশে যদি জঙ্গিবাদ থাকে কিংবা দেশগুলোর দিকে তাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে সম্মিলিতভাবে ঐক্যবদ্ধ হতে হয়। কাজেই জঙ্গিবাদকে ব্যবহার করে যারা দেশটাকে লুটপাট করছে তাদের বিরুদ্ধেও রুখে দাঁড়ানো একইভাবে ঐক্যবদ্ধ হতে হয়।

প্রশাসনের উদ্দেশে গয়েশ্বর চন্দ্র বলেন, 'আপনারা যারা প্রশাসনে আছেন এই সরকারের লুটপাটের অংশীদার অথবা কিছু না কিছু পেয়েছেন, তাদের বলব চাকরি যাবে না। এখন থেকে আপনারা সরকারের অবৈধ কাজে যাবেন না। আপনার চাকরির স্বাভাবিক যে দায়িত্ব সেই স্বাভাবিক কাজটা করেন, সরকার রক্ষা করার দায়িত্ব প্রশাসনের পোশাকধারী অপোশাকধারী যেই হোন না কেন, এখনো সময় আছে জনগণের পক্ষে আসেন। আপনাদের চাকরি আপনারাই করবেন, আমরা চাকরি করতে যাব না। কিন্তু যে সরকারকে জনগণ চায় না সেই সরকারকে টিকিয়ে রাখার ক্ষেত্রে যেই হোক তাকে কোনো প্রকার ছাড় দেওয়া হবে না।'

সরকার ক্ষমতায় থাকতে সবরকম চেষ্টা করছে, দেশে-বিদেশে ছুটছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

এসএন

Header Ad

বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে অবস্থান নিয়েছেন বিক্ষুব্ধ সাংবাদিকরা। ছবি: সংগৃহীত

অবাধে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর আগে অনুমতি ছাড়াই ঢুকতে পারলেও গত এক মাস যাবৎ সেখানে প্রবেশ করতে পারছিলেন না বলে অভিযোগ সাংবাদিকদের।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে বিক্ষুব্ধ সাংবাদিকরা বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে অবস্থান নেন।

তবে বিষয়টি সমাধানের জন্য সকাল ১১টার দিকে অর্থনীতি-বিষয়ক সাংবাদিকদের সংগঠন ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) সভাপতি মোহাম্মদ রেফায়েত উল্লাহ মীরধা ও সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারের সঙ্গে বৈঠক করেন।

বৈঠকে শেষে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক সাংবাদিকদের বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংক সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, এখন থেকে সাংবাদিকরা ব্যাংকের নির্দিষ্ট অনুমতিপত্র (প্রবেশ পাস) নিয়ে শুধু মুখপাত্রের কাছে যেতে পারবেন।

তিনি বলেন, যদি কোনো কর্মকর্তা সাংবাদিকদের পাস দেন, সেক্ষেত্রে তারা শুধু সেই কর্মকর্তার কাছে যেতে পারবেন। তবে আগের মতো তারা অবাধে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কোনো বিভাগে প্রবেশ করতে পারবেন না।

প্রতিটি সংসদীয় এলাকায় ‘এমপিরাজ’ তৈরি হয়েছে: রিজভী

বক্তব্য রাখছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

প্রতিটি সংসদীয় এলাকায় এমপিরাজ তৈরি হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে বিএনপির নয়াপল্টন কার্যালয়ে সাত দিন ধারাবাহিক কর্মসূচির প্রথম দিনে তীব্র তাপদাহে অতিষ্ঠ জনসাধারণের মাঝে বোতলজাত পানি, স্যালাইন বিতরণকালে তিনি এ কথা বলেন।

রিজভী বলেন, আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নেতারাও সুযোগ পাচ্ছে না। মন্ত্রী-এমপির আত্মীয়দের কারণে জিম্মি স্থানীয় জনগণ। প্রতিটি সংসদীয় এলাকায় এমপিরাজ তৈরি হয়েছে, তাও ডামি এমপি। আজকে ডামি এমপির স্বজনদের দিয়ে সৃষ্টি করা হচ্ছে এমপিরাজ।

রিজভী বলেন, আমাদের বিশেষজ্ঞ ও বিজ্ঞানীরা বারবার বলেছেন, কয়লা দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করবেন না। কিন্তু গণবিরোধী প্রধানমন্ত্রী গণবিরোধী প্রজেক্ট করেছেন। বিশেষজ্ঞদের মতামত উপেক্ষা গলাচিপা, বাউফলে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরি করেছেন।

দেশকে অর্থনৈতিকভাবে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে জিয়াউর রহমান রেশনিং ব্যবস্থা তুলে নিয়েছিলেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, আজ দেশের অর্থনীতিকে লুটতরাজ করে ভঙ্গুর করে ফেলেছে। মুখে স্বয়ংসম্পূর্ণের কথা বলে আবার রেশনিং ব্যবস্থা চালু করেছেন। তাও সাধারণ মানুষ এর আওতায় নয়, আওয়ামী গোষ্ঠী এই রেশনিং কার্ডও দলীয়করণ করেছে।

জনসাধারণের মাঝে বোতলজাত পানি, স্যালাইন বিতরণ অনুষ্ঠান। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

তিনি বলেন, প্রতিদিন দ্রব্যমূল্য বেড়েই চলছে। আদা, রসুন ও পেঁয়াজ ডলারের দামে আমদানি করতে হচ্ছে। মানুষ পেট ভরে ভাত খেতে পারছে না। আজকে সন্তান বিক্রি করে পেট চালাতে হচ্ছে।

রিজভী বলেন, ফরিদপুরে ছাত্রলীগের সভাপতির কাছে ২ হাজার কোটি টাকা..., সমাজকল্যাণ মন্ত্রীর ভাই নাকি ১৫ হাজার কোটি টাকা অর্জন করেছেন। এই আলাদীনের চেরাগ কই থেকে আসলো। কানাডা, দুবাই, মালয়েশিয়ায় এত বাড়ি-ঘরের মালিক কীভাবে হলেন? একসময় আজিমপুর কবরস্থানে যেতে হবে, সেটা তারা ভুলে গেছেন।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের প্রসঙ্গ টেনে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, সাংবাদিকরা তার কাছে জানতে চেয়েছেন বিএনপির কর্মসূচির দিন কেন আপনারা পাল্টা কর্মসূচি দেন? তিনি বললেন, বিএনপিকে মানসিকভাবে বাধা দেওয়ার জন্য আমরা পাল্টা কর্মসূচি দেই। এতেই প্রমাণ হয়, ওবায়দুল কাদেরের মানসিক সমস্যা রয়েছে। তিনি সন্ত্রাসী ভাষায় কথা বলেন। উনি (ওবায়দুল কাদের) চাঁদাবাজ ও গুন্ডাদের গডফাদার।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ, স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সপু, ঢাকা মহানগর উত্তরের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল হক, সহ অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক মাহমুদুর রহমান সুমন, বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন প্রমুখ। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. মোহন, হাজী মনির হোসেন ও সদস্য দফতরের দায়িত্বে সাইদুর রহমান মিন্টু প্রমুখ।

অনুমতি মিললে ঈদের আগেই গরু আমদানি সম্ভব: ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত

ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত পাউলো ফারনান্দ ফেরেস। ছবি: সংগৃহীত

অনুমতি মিললে ঈদের আগেই ব্রাজিল থেকে গরু আমদানি সম্ভব বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত পাউলো ফারনান্দ ফেরেস।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) জাতীয় প্রেসক্লাবে ডিপ্লোম্যাটিক করেসপনডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ (ডিক্যাব) আয়োজিত ডিক্যাব টকে এ কথা বলেন তিনি।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে রাষ্ট্রদূত বলেন, ব্রাজিলের খামারগুলো রপ্তানির লক্ষ্যে প্রচুর পরিমাণ পশু প্রস্তুত করেছে। দীর্ঘদিন থেকে ব্রাজিল সারা বিশ্বে গোমাংস রপ্তানি করে আসছে। এর আগে বাংলাদেশে মাংস রপ্তানির আগ্রহ দেখিয়েছিল। কিন্তু বাংলাদেশে জীবন্ত পশুর বিশাল চাহিদা রয়েছে। বাংলাদেশ সরকার অনুমতি দিলে আগামী জুনের ভেতর জীবন্তু গরু আনা সম্ভব।

বক্তব্য রাখছেন ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত পাউলো ফারনান্দ ফেরেস

এদিকে আগামী জুলাইয়ে জি টোয়েন্টি সম্মেলনের আগেই ব্রাজিলে দ্বিপাক্ষিক সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সফরে খেলা, নিরাপত্তা, কারিগরি সহযোগিতা নিয়ে সমঝোতা স্মারক সই হতে পারে বলে জানিয়েছেন ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত। এছাড়া রাজধানী ঢাকাতে ব্রাজিলের ভিসা সেন্টার চালুর পরিকল্পনা রয়েছে বলেও জানান তিনি।

ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত বলেন, ঢাকায় ব্রাজিলের ভিসা সেন্টার খোলার ব্যাপারে কাজ চলছে। আগামী ২ থেকে ৩ মাসের মধ্যে দৃশ্যমান হতে পারে ভিসা সেন্টার।

ফেরেস বলেন, বাংলাদেশ ও ব্রাজিলের মধ্যে বাণিজ্যের বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর জুনে ব্রাজিল সফরের কথা রয়েছে। যদি সেটা হয় তাহলে আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রীর সফরে যে চুক্তিগুলো সম্ভব হয়নি তা হয়ত স্বাক্ষর হতে পারে।

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনকেও গুরুত্ব দিতে হবে বলে মনে করেন রাষ্ট্রদূত। বলেন, বিশ্বে অনেক সমস্যা থাকলেও রোহিঙ্গা সমস্যাকে হারিয়ে যেতে দেয়া যাবেনা। আন্তর্জাতিক আইন মেনেই চলবে ব্রাজিল। ফলে আইপিএস কিংবা বিআরআই নিয়ে আপাতত ব্রাজিলের কোনো ভাবনা নেই বলেও জানান তিনি।

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
প্রতিটি সংসদীয় এলাকায় ‘এমপিরাজ’ তৈরি হয়েছে: রিজভী
অনুমতি মিললে ঈদের আগেই গরু আমদানি সম্ভব: ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত
আবারও ঢাকাই সিনেমায় কলকাতার পাওলি দাম
ময়মনসিংহে সড়ক দুর্ঘটনায় সাবেক কৃষকলীগ নেতাসহ নিহত ২
গোবিন্দগঞ্জে বৃষ্টির জন্য ইস্তিসকার নামাজ আদায়
বেনজীর ও তার পরিবারের সদস্যদের নগদ অর্থের তথ্য চেয়ে চিঠি দুদকের
ভূমি মন্ত্রণালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, নেবে ২৩৮ জন
জয়কে আজীবন বয়কট, ২ জনকে সাময়িক বহিষ্কার
বৃষ্টির আশায় নওগাঁর বিভিন্ন উপজেলায় ইসতিসকার নামাজ আদায়
নওগাঁয় ঔষধ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে হয়রানি মূলক মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে পঁচা মাংস বিক্রি, ব্যবসায়ীকে জরিমানা
‘উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ক্ষুণ্ণ হতে পারে’
শপথ নিলেন আপিল বিভাগের নতুন ৩ বিচারপতি
তীব্র গরমে দুঃসংবাদ দিলো আবহাওয়া অফিস
মনোনয়ন প্রত্যাহার না করা মন্ত্রী-এমপির স্বজনদের সময়মত ব্যবস্থা
মিয়ানমার সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি
বিশ্বজুড়ে চলমান যুদ্ধ বন্ধে বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
আরও ৩ দিন হিট অ্যালার্ট জারি
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয়ের গল্প আসছে বাংলাদেশের পর্দায়