শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪ | ৭ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

জিয়াউর রহমানের নেতৃত্ব ছিল অবিস্মরণীয়: ফখরুল

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর উত্তমের ৪২তম শাহাদাত বার্ষিকীতে আমি তার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি। শহীদ জিয়ার প্রবর্তিত কালজয়ী দর্শন ‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ’ ও তার কালোত্তীর্ণ আদর্শ বাংলাদেশের মানুষের মনে প্রবল উদ্দীপনা জাগিয়ে তোলে। আমাদের জাতীয় স্বাধীনতা ও জাতীয় ঐক্য এবং বহুদলীয় গণতন্ত্রকে সুরক্ষার চেতনা, বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ থেকে উৎসারিত। জাতির ক্রান্তিকালে জিয়াউর রহমানের সাহসী নেতৃত্ব ছিল অবিস্মরণীয়। তিনি জাতীয় সব সংকটে দেশ ও জনগণের পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করেন। স্বাধীনতা যুদ্ধের ময়দানে বীরোচিত ভূমিকা এবং একটি নতুন গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নির্মাণে তার অনবদ্য অবদানের কথা আমি গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি।

সোমবার (২৯ মে) বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বাণীতে বিএনপি মহাসচিব এ সব কথা বলেন। ৩০ মে জিয়াউর রহমানের ৪২তম শাহাদতবার্ষিকী।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, স্বাধীনতা যুদ্ধের শুরুতে রাজনৈতিক নেতৃত্বের দোদুল্যমানতায় দেশের মানুষ যখন দিশেহারা ঠিক সেই মুহূর্তে ২৬ মার্চ কালুরঘাট বেতার কেন্দ্রে মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা পুরো জাতিকে স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে উজ্জীবিত করেছে। এই ঘোষণায় দেশের তরুণ, যুবকসহ নানা স্তরের মানুষ মরণপণ যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে।

তিনি বলেন, স্বাধীনতা যুদ্ধের শেষে জাতি বিদেশি শাসন থেকে মুক্তি লাভ করে। বিজয় অর্জনের অব্যবহিত পরে স্বৈরাচারী শাসকগোষ্ঠীর দুর্বিনীত দুঃশাসনে মানুষের নাগরিক স্বাধীনতা ও কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্র মাটিচাপা পড়ে। একের পর এক দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার, বহুমত ও পথের অনুশীলন মাটিচাপা দেওয়া হয়। হরণ করা হয় স্বাধীনতা। দেশ একদলীয় সামন্ততান্ত্রিক শাসনের নিষ্ঠুর কবলে পড়ে পিষ্ট হতে থাকে। সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করে মানুষের বাক ও চিন্তার স্বাধীনতাকে খর্ব করা হয়। সেই সময় দেশের সর্বত্র বীভৎস অরাজকতা নেমে আসে। গণতন্ত্র হত্যা ও অরাজকতার অমানিশার দুর্যোগের মুখে দেশের সিপাহী-জনতার মিলিত শক্তির মিছিলে জিয়াউর রহমান জাতীয় রাজনীতির পাদপ্রদীপের আলোয় উদ্ভাসিত হন। ফিরিয়ে দেন বহুদলীয় গণতন্ত্র এবং সংবাদপত্র ও নাগরিক স্বাধীনতা। তিনি দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব সুরক্ষা করেন। উৎপাদনের রাজনীতির মাধ্যমে দেশীয় অর্থনীতিকে সমৃদ্ধশালী করেন। বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুড়ির আখ্যা থেকে খাদ্য রপ্তানীকারক দেশে পরিণত করেন।

বাণীতে বলা হয়, এই মহান জাতীয়তাবাদী নেতার জনপ্রিয়তা দেশি-বিদেশি চক্রান্তকারীরা কখনোই মেনে নিতে পারেনি। এই চক্রান্তকারীরা ১৯৮১ সালের ৩০ মে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে হত্যা করে। এই মর্মান্তিক ঘটনার মধ্য দিয়ে দেশবাসী একজন মহান দেশপ্রেমিককে হারায়। তবে চক্রান্তকারীরা যতই চেষ্টা করুক কেন ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ককে পৃথিবী থেকে সরিয়ে দিলেই তিনি বিস্মৃত হন না বরং নিজ দেশের জনগণের হৃদয়ে চিরজাগরুক হয়ে অবস্থান করেন। জাতীয় জীবনের চলমান সংকটে শহীদ জিয়ার প্রদর্শিত পথ ও আদর্শ বুকে ধারণ করেই আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে এবং জাতীয় স্বার্থ, বহুমাত্রিক গণতন্ত্র এবং জনগণের অধিকার সুরক্ষায় ইস্পাতকঠিন গণঐক্য গড়ে তুলতে হবে।

মির্জা ফখরুল বলেন, বর্তমান সরকার দেশে একদলীয় শাসনব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেছে। কর্তৃত্ববাদী শাসনের নির্মমতা চারদিকে বিদ্যমান। বিরোধী দলের অধিকার, চিন্তা ও মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে সবচেয়ে বড় শত্রু মনে করে বর্তমান সরকার। সেজন্য গণতন্ত্রের আপোসহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় অন্যায়ভাবে সাজা দিয়ে বন্দী করে রাখা হয়েছে। তার মিথ্যা মামলা ও সাজা প্রত্যাহার করে নিঃশর্ত মুক্তি দিতে হবে।

দেশে গণতন্ত্রকামী প্রায় ৪০ লক্ষ রাজনৈতিক নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে জনগণের ন্যায়সঙ্গত গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে দমন করাা হচ্ছে। হত্যা, খুন, গুম ও বিনা বিচারে হত্যা এবং অমানবিক নির্যাতনের মধ্য দিয়ে অবৈধ একদলীয় ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করার লক্ষ্যে বর্তমান অবৈধ আওয়ামী লীগ সরকার রাষ্ট্রের সকল গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে ভেঙে দিয়ে কর্তৃত্ববাদী একনায়কতান্ত্রিক ফ্যাসিবাদী শাসন চিরস্থায়ী করার চক্রান্ত করছে।

তিনি বলেন, রণাঙ্গনের অনন্য মুক্তিযোদ্ধা, নির্ভীক, নির্মোহ রাষ্ট্রনায়ক শহীদ জিয়ার বিরুদ্ধে গণতন্ত্র ও জাতীয় স্বার্থবিরোধী শক্তির ক্রমাগত বিদ্বেষপূর্ণ আক্রমণের পটভূমিতে তার অম্লান স্মৃতিকে বুকে ধারণ করে এবার ৩০ মে মহান নেতার শাহাদতবার্ষিকী যথাযথ মর্যাদায় উদযাপনের জন্য দল, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মী, সমর্থক, শুভানুধ্যায়ী ও বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনসহ সব স্তরের জনগণের প্রতি আমি উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি।

এমএইচ/আরএ/

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিল বার্বাডোস

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে ক্যারিবীয় দ্বীপরাষ্ট্র বার্বাডোস। এ নিয়ে ক্যারিবিয়ান কমিউনিটির (ক্যারিকম) ১১তম দেশ থেকে এই স্বীকৃতি এলো।

শনিবার (২০ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা জানায়, আনুষ্ঠানিকভাবে বার্বাডোস ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকার করে নিয়েছে। বার্বাডোসের পররাষ্ট্র ও বৈদেশিক বাণিজ্যমন্ত্রী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

পররাষ্ট্র ও বৈদেশিক বাণিজ্যমন্ত্রী কেরি সিমন্ডস বলেছেন, দেশটির মন্ত্রিসভা মনে করে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের আনুষ্ঠানিক কূটনৈতিক স্বীকৃতি দেওয়ার সময় এসেছে।

তিনি বলেন, বার্বাডোস সর্বদা জাতিসংঘের নীতি মেনে চলে। আমরা মনে করি, চলমান সংঘাত নিরসনে একটি দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধান হওয়া উচিত। কিন্তু আমরা মুখে একটি দ্বিরাষ্ট্র সমাধান দেখতে চাওয়ার কথা বললেও হাস্যকরভাবে বার্বাডোস নিজেই ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেয়নি।

তাই বার্বাডোসের নীতির আলোকেই ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে বলে জানান মন্ত্রী। তবে সিদ্ধান্তটি ইসরায়েলের সঙ্গে বার্বাডোসের সম্পর্কে প্রভাব ফেলবে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

বার্বাডোস স্বীকৃতি দেওয়ায় জাতিসংঘের ১৯৩টি সদস্য রাষ্ট্রের মধ্যে ১৪০টি এখন ফিলিস্তিনকে একটি রাষ্ট্র হিসেবে বিবেচনা করে।

এদিকে জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্য পদ পাওয়ার সুযোগ ফের আটকে গেল। কারণ, রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রস্তাবে ভেটো দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। শুক্রবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে উত্থাপিত খসড়া প্রস্তাবে ১৯৩ সদস্যের সাধারণ পরিষদকে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছিল।

এই প্রস্তাবে বলা হয়েছিল, 'ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে জাতিসংঘের সদস্যপদ দেওয়া হোক'।

নিরাপত্তা পরিষদের ১৫ সদস্যের মধ্যে ১২ সদস্য ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার পক্ষে ভোট দেয়। ভোটদানে বিরত থাকে যুক্তরাজ্য ও সুইজারল্যান্ড। পাঁচ স্থায়ী সদস্যের অন্যতম যুক্তরাষ্ট্রের ভেটোতে এই প্রস্তাব বাতিল হয়ে যায়।

পাবনায় চা পানের সময় ‘হিটস্ট্রোকে’ একজনের মৃত্যু

প্রতীকী ছবি

তীব্র থেকে তীব্র দাবদাহ পুড়ছে পাবনা জেলা। অসনীয় গরমে অতিষ্ঠ জেলার জনজীবন। এদিকে তীব্র দাবদাহে পাবনা শহরে চা পানের সময় হিটস্ট্রোকে সুকুমার দাস (৬০) নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (২০ এপ্রিল) দুপুরে শহরের রূপকথা রোডের পাশের একটি দোকানে এ ঘটনা ঘটে। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক সুকুমারকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহত সুকুমার শহরের শালগাড়িয়া জাকিরের মোড়ের বাসিন্দা ছিলেন।

এদিকে পাবনার ঈশ্বরদীতে ৪১.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ডকরা হয়েছে, যা পাবনা জেলায় চলতি মৌসুমের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।

পাবনা জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার (আরমও) ডা. জাহিদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই রোগীর মৃত্যু হয়েছিল সঠিকভাবে এখনো বলা যাচ্ছে না মৃত্যুর কারণ তবে প্রাথমিকভা বে ধারণা করা হচ্ছে, হিট স্টকে মারা যেতে পারে সুকুমার দাস।

এদিকে ঈশ্বরদী আবহাওয়া অফিসের সহকারী পর্যবেক্ষক নাজমুল হক রঞ্জন জানান, কয়েকদিন ধরেই পাবনায় ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপর তাপমাত্রা রেকর্ডকরা হয়েছে। আজকে রেকর্ডকরা হয়েছে ৪১ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে , এ বছর এতো তাপমাত্রা রেকর্ডহয়নি। এ তাপমাত্রা আরও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, ‘দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা এখনই বলা যাচ্ছে। সন্ধ্যার পর অন্যান্য জেলার তথ্য নিয়ে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে বিস্তারিত জানানো হবে।

মানুষ কি হাঁস-মুরগির মতো সাপের ডিমও খেতে পারে?

ছবি: সংগৃহীত

ডিম খেতে সকলেই কম-বেশি ভালোবাসে৷ ছোট থেকে বড় সকলেই ভালোবাসে ডিম খেতে৷ হাঁস হোক বা মুরগি ডিমের পুষ্টিগুণের কথা সকলেরই জানা৷ কিন্তু সাপের ডিমও কি হাঁস-মুরগির ডিমের মতো খাওয়া যায়?

সাপের নাম শুনলেই ভয়ে শিউরে ওঠেন সকলেই৷ শুধু তাই নয়, সাপ কতটা বিষাক্ত সেটাও সকলে জানেন৷ তবে সাপের ডিম খাওয়া নিয়ে অনেকেরই ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে৷ সত্যিই কি সাপের ডিম খাওয়া যায়৷ সাপের ডিম খেলে শরীরে কী প্রভাব পড়বে তা জানলে রীতিমতো চমকে যাবেন৷

সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম Quora-তে অনেকেই অদ্ভুত প্রশ্ন করে৷ এবং সেখানেই একজন প্রশ্ন করেছেন,মানুষ কি মুরগির মতো সাপের ডিমও খেতে পারে?

উত্তরে জানা গেছে, সাপের ডিম ঠিকমতো রান্না করে খাওয়া যায়। এটি অনেক দেশে খাওয়া হয়। সুমিত কুমার নামে এক ব্যবহারকারী জানান, যে সাপের ডিম নিষিক্ত হয়নি সেগুলো খাওয়া যায়। এসবই সোশ্যাল মিডিয়ায় দেওয়া প্রশ্নের উত্তর। এবার জেনে নিন নির্ভরযোগ্য সূত্রগুলি এই সম্পর্কে কী বলে।

ওয়াইল্ডলাইফ ইনফরমার ওয়েবসাইটের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাপের ডিম সঠিকভাবে রান্না করে খাওয়া প্রয়োজন। মুরগির ডিমের মতো, সাপের ডিমেও প্রচুর প্রোটিন থাকে এবং খুব পুষ্টিকরও হয়।

সাপের ডিম খেলে শরীরে কী প্রভাব পড়বে? জানা গেছে, সাপের ডিম বিষাক্ত নয়। তবে ঠিকমতো রান্না করা সাপের ডিম না খেলে পেট ব্যথা বা অন্য কোনও সমস্যায় ভুগতে পারেন। এমন অনেক দেশ আছে যেখানে সাপ ও সাপের ডিম খাওয়া হয়। যেমন-ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, চীন, জাপানের মতো কিছু দেশ আছে যেখানে সাপ এবং ডিম উভয়ই খাওয়া হয়। সূত্র: নিউজ১৮ বাংলা

সর্বশেষ সংবাদ

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিল বার্বাডোস
পাবনায় চা পানের সময় ‘হিটস্ট্রোকে’ একজনের মৃত্যু
মানুষ কি হাঁস-মুরগির মতো সাপের ডিমও খেতে পারে?
হাত-পা বেঁধে স্বামীর গোপনাঙ্গ কেটে গৃহবধূর আত্মহত্যা
একাত্তরের শরণার্থীদের স্মরণে নওগাঁয় প্রতীকী পদযাত্রা ‘রোড টু বালুরঘাট’
অনিবন্ধিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল বন্ধ করে দেওয়া হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
স্বর্ণের দাম কমলো
উপজেলা নির্বাচন: আওয়ামী লীগের সম্মেলন ও কমিটি গঠন বন্ধ ঘোষণা
তীব্র গরম, চুয়াডাঙ্গায় হিটস্ট্রোকে যুবকের মৃত্যু
প্রেমিকাকে জীবনসঙ্গী করে পেতে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি
হাসপাতালে ভর্তি বিএনপি নেতা আউয়াল মিন্টু
শ্যালক রুবেলকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের নির্দেশ দিলেন প্রতিমন্ত্রী পলক
তীব্র তাপপ্রবাহ: সারাদেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৭ দিনের ছুটি ঘোষণা
এক গরুর দাম কোটি টাকা, কারণ ‘বংশমর্যাদা’
ঈদযাত্রার ১৫ দিনে সড়কে ঝরেছে ৪০৭ প্রাণ
শিল্পী সমিতির নির্বাচন: কে কত ভোট পেলেন?
সাবমেরিন ক্যাবলে ত্রুটি, সারাদেশে ইন্টারনেটে ধীরগতি
চাঁদপুরে চলন্ত লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে নদীতে ঝাঁপ যাত্রীদের
গরমে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অ্যাসেম্বলি না করার নির্দেশ
ফেসবুকে ভিডিও বার্তায় যা জানালেন বেনজীর আহমেদ