শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৫ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

সিরিজ জিততে পারল না বাংলাদেশ

হলো না। একটি জয় পেলে বাংলাদেশের অনেকগুলো অর্জন পূর্ণ হতো। কিন্তু আফগানিস্তানকে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচে হারাতে না পারাতে সবই থেকে গেছে অপূর্ণ। করা হয়নি আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ আবার জেতা হয়নি সিরিজ। উঠা হয়নি আফগানিস্তানকে পেছনে ফেলে র‌্যাঙ্কিংয়ে আটে।

এ সবই হয়েছে আফগানিস্তানের কাছে ৮ উইকেটে হেরে যাওয়াতে। বাংলাদেশের ৯ উইকেটে করা ১১৫ রান আফগানিস্তান অতিক্রম করে ১৭ দশমিক ২ ওভারে ২ উইকেট ১২১ রান করে। জয়সূচক রান আসে শূন্য রানে জীবন পাওয়া হযরতউল্লাহ জাজাইয়ের ব্যাট থেকে।

সিরিজ হয়েছে ১-১ ড্র। ফলে আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলােেদশর আর সিরিজ জেতা হলো না। এর আগে ২০১৯ সালেও দুই দেশের সিরিজ ১-১ ড্র হয়েছিল। সেবার আফগানিস্তান প্রথম ম্যাচ জিতেছিল। বাংলাদেশ দ্বিতীয় ম্যাচ জিতে সিরিজ ড্র করেছিল। ২০১৮ সালে তো ভারতের দেরাদুনে ৩ ম্যাচের সিরিজে বাংলাদেশই হোয়াইটওয়াশ হয়েছিল। ম্যাচ সেরা ও সিরিজ সেরা সব পুরস্কারই গিয়েছে আফগানদের শিবিরে। ম্যাচ সেরা হয়েছেন হযরতউল্লাহ জাজাই। সিরিজ সেরা ফজলহক ফারুকী।

বাংলাদেশ যতটা সহজে হেরেছে, ততটা সহজে হয়তো হারতে হতো না। কিংবা অন্য রকমও হতে পারত ম্যাচের চিত্রনাট্য। যদি প্রথম ম্যাচের জয়ের নায়ক নাসুম আহমেদ নিজের ও ইনিংসের তৃতীয় বলে হযরতউল্লাহ জাজাইয়ের ক্যাচ ফেলে না দিতেন। তখন রানের খাতাই খুলতে পারেনি আফগানরা। সেই হযরতউল্লাহ জাজাই পরে দলকে জয়ী করে বিজয়ীর বেশে ফিরেন ৪৫ বলে ৩ চার ও ৫ ছক্কায় ৫৯ রানে অপরাজিত থেকে। তিনি ৩৭ বলে তুলে নেন হাফ সেঞ্চুরি। এই ক্যাচ নাসুম ধরতে পারলে পরের ওভারে আবার মেহেদি হাসান ফিরিয়ে দিয়েছিলেন রহমানউল্লাহ গুরবাজকে। কাভারে তার ক্যাচ ধরেছিলেন মাহমুদল্লাহ। তখন শুরুতেই ২ উইকেট হারিয়ে চাপেই থাকত আফগানিস্তান। এদিকে ক্যাচ ফেলার ঘটনা আরও আছে। দলীয় ৭৭ রানে ডিপ স্কয়ার লেগে ওসানা গনির ক্যাচ ফেলেন আফিফ। এ সময় ওসমান গনির রান ছিল ৩৯। এই মেহেদির বলে ডিপ স্কায়ার লেগে সেই ওসমান গনির ক্যাচ ফেলেন পরে মোহাম্মদ নাঈম। পরে হয়ে যায় বাউন্ডরি। ওসমান গনির রান ছিল ৪১। পরে হয়ে যায় ৪৫। ওসমান গনিকে পরে আউট করেন বল হাতে তুলে নিয়েই মাহমুদউল্লাহ। মোট ৪৮ বলে তিনি ৪৭ রান করেন। তার আউটে শুধুই জয়ের ব্যবধান কমে আফগানদের।

এদিন বাংলাদেশের বোলাররা মোটেই আফগানদের ওপর চাপ তৈরি করতে পারেননি। সবচেয়ে খরুচে ছিলেন সাকিব। ইনিংসে পাঁচ ছক্কার চারটিই এসেছে সাকিবের ওভার থেকে। ৩ ওভারে তিনি রান দেন ৩২। শরিফুল ৩ ওভারে রান দেন ২৫। নাসুম ২৩৯ রান দেন ৩.৪ ওভারে। তবে আটোসাটো বোালিং করেন মোস্তাফিজ ও মেহেদি। মোস্তাফিজ ৩ ওভারে ১৩ রান দেন। মেহেদি ৪ ওভারে ১৯ রান দিয়ে নেন ১ উইকেট। ডট বল দিয়েছেন ৪৯টি।

বাংলাদেশের সামনে আফগানিস্তান ‘ভীতি ছিল তাদের স্পিন ত্রয়ী। যদিও আগের ম্যাচে সেই জুজুর ভয় কাটিয়ে উঠেেত পেরেছিল। কিন্তু এই ম্যাচে ৯ উইকেটে মাত্র ১১৫ রান করলেও সেখানে ছিল না কিন্তু স্পিন ভীতি। স্পিন ত্রয়ীর একজন মুজিব উর রহমান ইনজুরির কারণে সেরা একাদশেই ছিলেন। রশিদ খানও ভীতি ছড়াতে পারেনি। ৪ ওভারে ৩০ রান দিয়ে নিয়েছেন ১ উইকেট। দলপতি মোহাম্মদ নবী অবশ্য বেশ ঝেকে ধরেছিলেন ৪ ওভারে ১৪ রানে ১ উইকেট নিয়ে। আসল ভীতি ছড়িয়েছেন দুই পেসার ফজলহক ফারকী ও আজমতউল্রাহ ওমরজাই। দুই জনেই তিনটি করে উইকেট তুলে নেন যথাক্রমে ৪ ওভার বোলিং করে ১৮ ও ২২ রানে। সঙ্গে ডট বল ছিল প্রায় অর্ধেক ৫৮টি। এই যখন হয় বোলিং পক্ষের আক্রমণের পরি সংখ্যান, সেখানে ব্যাটিং পক্ষের আর করার কী থাকতে পারে? সর্বোচ্চ রানে আসে দ্বিতীয় বাংলাদেশি হিসেবে শততম টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলা মুশফিকুর রহিমের ব্যাট থেকে ৩০। এরপর দলপতি মাহমুদউল্লাহ করেন ২১ রান। ১৩ রান করে করেন লিটন দাস ও মোহাম্মদ নাঈম। আর কেউ দুই অংকের রান করতে পারেনি।

সংক্ষিপ্ত স্কোর

বাংলাদেশ ১১৫/৯, ওভার ২০ ( মুশফিকুর রহিম ৩০, মাহমুদউল্লাহ ২১, মোহাম্মদ নাঈম ১৩, লিটন দাস ১৩, সাকিব ৯, আফিফ হোসেন ৭, মোস্তাফিজ ৬*, নাসুম আহমেদ ৫*, মুনিম শাহরিয়ার ৪, মেহেদি হাসান ০, শরিফুল ০, ফজলহক ফারুকী ৩/১৮, আজমতউল্লাহ ওমরজাই ৩/২২, মোাহম্মদ নবী ১/১৪, রশিদ খান ১/৩০)।

আফগানিস্তান: ১২১/২, ওভার ১৭.৪( হযরতউল্বলাহ জাজাই ৫৯* ওসমান গনি ৪৭, দারউইস রাসুল ৯*রহমানউল্লাহ গুরবাজ ৩. মেহেদি হাসান ৪-০-১৯-১, মোস্তাফিজ ৩-০-১৩-০, শরিফুল ৩-০-২৫-০ নাসুম আহমেদ ৩.৪-০-২৯-০, সাকিব ৩-০-৩২-০)।

এমপি/এমএমএ/

নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ, ডিপজলকে শোকজ

ডিপজল। ছবি: সংগৃহীত

রাত পোহালেই বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন। এ নিয়ে এফডিসিতে উৎসবের আমেজ বইছে। এরইমধ্যে ডিপজলের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিয়েছেন সাদিয়া মির্জা নামে এক অভিনেত্রী।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) বিকেলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার খোরশেদ আলম খসরু বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, আমাদেরকে ভিডিও প্রমাণসহ এমন অভিযোগ করেন সাদিয়া মির্জা নামক এক প্রার্থী। বিষয়টি নিয়ে সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী ডিপজলকে ৬ ঘণ্টার মধ্যে একটি কারণ দর্শানোর চিঠি দিয়েছি। এদিকে সঠিক কারণ দর্শাতে না পারলে ডিপজলের প্রার্থিতা বাতিল বলে গণ্য হবে বলে জানান বর্তমান নির্বাচন কমিশনার খসরু।

এছাড়াও যদি অভিযোগ প্রমাণিত হয় ডিপজলের প্রার্থিতা বাতিল হয়ে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়লাভ করার সম্ভাবনা রয়েছে সাধারণ সম্পাদক পদে থাকা নিপুণ আক্তারের।

এ নিয়ে মিশা-ডিপজল প্যানেলের চিত্রনায়ক আলেকজান্ডার বোকে প্রশ্ন করলে তিনি জানান, আমরা এমনটি আভাস পেয়েছি নির্বাচনের আগেই একটি পক্ষ নির্বাচন বাঞ্চালের চেষ্টা করবে। তবে আমরা চাইবো সুষ্ঠ নির্বাচন হোক। এমন অভিযোগ আমরা অন্য প্যানেল থেকেও অনেক পেয়েছি কিন্তু তাতে আমরা গুরুত্ব দেইনি।

তিনি আরও বলেন, ডিপজল ভাই মহৎ মানুষ এমনিতেই দানবীর, সবাইকে টাকা-পয়সা দান করে থাকেন। এটা নিয়ে নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করলে বিষয়টি সুখকর হবে না।

তবে এ বিষয় নিয়ে কলি-নিপুণ প্যানেলের কেউ মুখ খোলেননি। কথা বলতে চাননি মিশা-ডিপজল পরিষদের অন্য সদস্যরাও।

নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকাল ৯টায় শিল্পী সমিতির কার্যালয়ে ভোটগ্রহণ শুরু হবে। দুপুরে বিরতি দিয়ে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত চলবে এই ভোট। পরে ভোট গণনা শেষে একইদিন ফলাফল প্রকাশ করা হবে। নির্বাচন উপলেক্ষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা বেশ জোরদার করা হয়েছে।

টাঙ্গাইলে সেরা ওসি হলেন আহসান উল্লাহ্, পেলেন শ্রেষ্ঠ সম্মাননা পুরস্কার

টাঙ্গাইলে সেরা ওসি হলেন আহসান উল্লাহ্। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

মাদক, সন্ত্রাস, বাল্যবিয়ে, ইভটিজিং- জুয়ারোধ, চাঞ্চল্যকর হত্যাকন্ডের দ্রুত সময়ে রহস্য উদ্‌ঘাটন করে আসামিদের গ্রেফতার, অপরাধ দমন এবং সর্বাধিক ওয়ারেন্ট তামিল লক্ষ্য পূরণ করাসহ ভালো কাজের বিশেষ ভূমিকা রাখার স্বীকৃতি স্বরূপ টাঙ্গাইল জেলার মধ্যে আবারও শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন মো. আহসান উল্লাহ্। তিনি জেলার ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।

এ নিয়ে জেলার মধ্যে চতুর্থবারের মতো সেরা ওসি নির্বাচিত হলেন তিনি। একইসাথে ভূঞাপুর থানাও শ্রেষ্ঠ হয়েছে এবং থানার এসআই, এএসআই ও কনস্টেবলসহ ৯ জন ক্রেস্ট সম্মাননা পেয়েছেন। তার এই অর্জনে উপজেলার সুধীজন, বিভিন্ন সামাজিক সেবামূলক সংগঠনের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সকালে জেলা পুলিশের উদ্যোগে পুলিশ লাইন্স মাল্টিপারপাস শেডে আয়োজিত মাসের কল্যাণ সভায় তাকে শ্রেষ্ঠ ওসির সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।

এ সময় ওসি আহসান উল্লাহ্’র হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট (পুরস্কার) তুলে দেন জেলা পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সার (বিপিএম) (অ্যাডিশনাল ডিআইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত)। এতে জেলা পুলিশের অন্যান্য কর্মকর্তাসহ জেলার বিভিন্ন থানার কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আহসান উল্লাহ্ বলেন, জেলা পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সার মহোদয় (অ্যাডিশনাল ডিআইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) এর দিক-নির্দেশনায় মাদক, সন্ত্রাস, বাল্য বিয়ে, ইভটিজিংরোধ ও চাঞ্চল্যকর হত্যাকন্ডের দ্রুত সময়ে রহস্য উদ্‌ঘাটন ও আসামিদের গ্রেফতারসহ বিশেষ অবদানের জন্য চতুর্থ বার আমাকে শ্রেষ্ঠ ওসি ও ভূঞাপুর থানাকে শ্রেষ্ঠ নির্বাচিত করা হয়।

ওসি আহসান উল্লাহ্ আরও বলেন- ভূঞাপুর থানার কর্মরত সকল পুলিশ সদস্য এবং উপজেলার সকলের সার্বিক সহযোগিতায় ভূঞাপুর থানার এমন এক সাফল্যময় গৌরব অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। এই অর্জন সকলের। তাছাড়া জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি ও থানা নির্বাচিত হওয়ায় আমাদের দায়িত্ববোধ আরও বেড়ে গেল। ভূঞাপুর থানা সকলের জন্য উন্মুক্ত। আগামী দিনগুলোতে আরও ভালো কিছু করতে ভূঞাপুর উপজেলাবাসীর সার্বিক সহযোগিতা সহযোগিতা কামনা করছি।

ক্যাপশন: সম্মাননা ক্রেস্ট গ্রহণ করছেন টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আহসান উল্লাহ্।

দেশে প্রতিদিন সড়কে প্রাণ হারাচ্ছেন ১৬ জনের বেশি

সড়ক দুর্ঘটনা। ফাইল ছবি

দেশে বেড়েই চলেছে সড়ক দুর্ঘটনা। লম্বা হচ্ছে মৃত্যুর মিছিল। ফরিদপুরে ঈদের পরদিন সড়কে মৃত্যু হয় ১৪ জনের। এই রেশ কাটতে না কাটতেই ঝালকাঠিতে সড়কে প্রাণ ঝরে আরও ১৪ জনের। গত তিন মাসের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, প্রতিদিন সড়কে প্রাণ যাচ্ছে ঝরছে ১৬ জনের বেশি।

বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ জানাচ্ছে, এ বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত দেশে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ১ হাজার ৬৩০টি। এতে মৃত্যু হয়েছে ১ হাজার ৪৭৭ জনের। আহত হয়েছেন ১ হাজার ৯২০ জন।

বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) তথ্য অনুযায়ী, এ বছরের জানুয়ারিতে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ৪৩৭টি, এতে মৃত্যু হয়েছে ৪০৪ জনের আর আহত হয়েছেন ৫১৪ জন। ফেব্রুয়ারিতে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ৫৬৯টি। এতে মারা গেছেন ৫২৩ জন আরও আহত হয়েছেন ৭২২ জন।

মার্চে সড়ক দুর্ঘটনা বেড়ে হয় ৬২৪টি। এতে আহত হন ৬৮৪ জন। মারা গেছেন ৫৫০ জন। এপ্রিল মাসের ১৬ দিনে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ২৬৯টি আর মৃত্যু হয়েছে ২৮৪ জনের। গড়ে প্রতিদিন সড়কে মৃত্যু হচ্ছে ১৬ জনেরও বেশি।

গত ৩ মাসে সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ঘটেছে মোটরসাইকেলে, যার সংখ্যা ৫৫৪টি, আর এতে মৃত্যু ৫০৪ জনের। আর সার্বিকভাবে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু চট্টগ্রাম বিভাগে।

বিআরটিএ বলছে, গেল বছরের প্রথম তিন মাসের তুলনায় দুর্ঘটনা এবং মৃত্যু দুটোই এবছর প্রথম তিন মাসে বেড়েছে।

সর্বশেষ সংবাদ

নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ, ডিপজলকে শোকজ
টাঙ্গাইলে সেরা ওসি হলেন আহসান উল্লাহ্, পেলেন শ্রেষ্ঠ সম্মাননা পুরস্কার
দেশে প্রতিদিন সড়কে প্রাণ হারাচ্ছেন ১৬ জনের বেশি
টানা তিনদিন চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড, হিট অ্যালার্ট জারি
তীব্র গরমে পশ্চিমবঙ্গে স্কুল ছুটি ঘোষণা
ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জাতিসংঘের 'প্রিমিয়াম টিম': সেনাপ্রধান
আগামীকাল ঢাকা মাতাবেন আতিফ আসলাম
এমপি-মন্ত্রীর স্বজনদের উপজেলা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে আ.লীগের নির্দেশনা
নওগাঁয় শান্ত বাহিনীর শাস্তির দাবিতে ঝাড়ু মিছিল ও মানববন্ধন
বিএনপি এখনও টার্গেটে পৌঁছাতে পারেনি: রিজভী
বিরামপুরে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত
বোতলজাত সয়াবিনের দাম বাড়ল, কমল খোলা তেলের
মুস্তাফিজের বদলে ইংল্যান্ড পেসারকে দলে নিল চেন্নাই!
যে কারণে দুবাইয়ে এমন ভারী বৃষ্টিপাত ও ভয়াবহ বন্যা
গায়েব হয়ে গেল জোভান-মাহির ফেসবুক ফ্যানপেজ!
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইরান একাই যথেষ্ট: চীন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ধান শুকানোর জায়গা দখল নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ৫০
ইসরায়েলের সঙ্গে গুগলের চুক্তি, প্রতিবাদ করায় চাকরি হারালেন ২৮ কর্মী
আইপিএল থেকে বিরতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রিকেটে ম্যাক্সওয়েল