শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

‘বাংলাদেশিদের ভালোবাসা ও অর্জনে শেখর এক বন্ধুজন’

রবিবার (৩০ এপ্রিল) থেকে শুরু হলো নিউইয়র্ক সিটির ডিস্ট্রিক্ট ২৫ এর কাউন্সিলম্যান শেখর কৃ্ষ্ণানের আগামী নির্বাচনী ক্যাম্পেইন। আগামী ২৭ জুন কাউন্সিলম্যানের পুনঃনির্বাচনী ভোটগ্রহণ। আগাম ভোটগ্রহণ (আর্লি ভোটিং) চলবে ১৭ জুন থেকে ২৫ জুন পর্যন্ত।

রবিবার সকাল সাড়ে ৯টায় কুইন্সের ৩৪ এভিনিউয়ের ৭৯ স্ট্রিট ও ৮০ স্ট্রিটের চৌমোহনায় ‘ফাইট ফর আওয়ার ফিউচার (আমরা আমাদের ভবিষ্যতের জন্য লড়ছি)’ শীর্ষক লিফলেট বিতরণের অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন কুইন্স কমিউনিটি বোর্ড ডিস্ট্রিক্ট ৪ এর সদস্য, যুক্তরাষ্ট্র প্রেসিডেন্টের স্বর্ণপদকপ্রাপ্ত জনসেবক ও বাংলাদেশি সমাজে হোম কেয়ার সেবার পথিকৃৎ আবু জাফর মাহমুদ।

তিনি বলেছেন, শেখর কৃষ্ণানের পুনঃনির্বাচনী ক্যাম্পেইনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকাটা আমার কাছে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কাউন্সিলম্যান শেখর কৃষ্ণান আমাদের মানুষ। আমেরিকান সমাজে তিনি আমাদের দক্ষিণ এশীয় প্রতিনিধি। বাংলাদেশি আমেরিকানদের অতি আপনজন। তার আসন্ন পুনঃনির্বাচনের ক্যাম্পেইন সূচনায় বাংলাদেশ কমিউনিটি থেকে তার প্রতি আমাদের আশীর্বাদ ও সমর্থন রয়েছে।

সেসময় বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু জাফর মাহমুদের সঙ্গে ছিলেন বাংলাদেশি কমিউনিটির মিলন রহমান। শেখর কৃষ্ণানের সঙ্গে ছিলেন সিএনএনের সাবেক রিপোর্টার ও কুইন্স কমিউনিটি বোর্ড ৩ এর সদস্য ডন সিফ ও কাউন্সিলম্যানের নতুন ক্যাম্পেইন ম্যানেজার জেস মন্টগোমেরি এবং তার চিফ অব স্টাফ চাক পার্ক।

উল্লেখ্য, নিউইয়র্কের কুইন্স বরোর আওতাধীন ডিস্ট্রিক্ট ২৫ এর নির্বাচিত কাউন্সিলম্যান শেখর কৃষ্ণান। তার নির্বাচনী এলাকা জ্যাকসন হাইটস, এল্মহার্স্ট ও উডসাইট নিয়ে গঠিত।

আবু জাফর মাহমুদ বলেন, লিফলেট বিতরণ দিয়ে যে পুনঃনির্বাচনী প্রচারণার সূত্রপাত তা অনেক বেশি তাৎপর্যপূর্ণ। বিশেষ করে প্রতিটি বাংলাদেশি আমেরিকানের কাছে এর গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। শেখর কৃষ্ণান হচ্ছেন সেই জনপ্রতিনিধি যিনি বাংলাদেশি কমিউনিটির জন্য সবচেয়ে আন্তরিক। গত ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসে তিনি বাংলাদেশকে দিয়েছেন অসাধারণ উপহার। জ্যাকসন হাইটসের ৭৩ স্ট্রিটের নামকরণ করেছেন 'বাংলাদেশ স্ট্রিট'। নামফলক উন্মোচনের সময় উচ্ছ্বসিত বাংলাদেশিরা তাকে কাঁধে তুলে নিয়েছিলেন। তার মুখে তখন ধ্বনিত হচ্ছিল ‘বাংলাদেশ’, ‘বাংলাদেশ’। সেই ঐতিহাসিক ছবিটিই মূর্ত হয়ে উঠেছে তার ক্যাম্পেইনের প্রথম লিফলেটে।

লিফলেটে আগামীর পুনঃনির্বাচনী প্রতিশ্রুতি হিসেবে শেখর যে বিষয়গুলোকে অগ্রাধিকার দিয়েছেন তার মধ্যে রয়েছে, জনস্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ বৃদ্ধি ও সবার জন্য আরও মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা; পার্ক, খোলা প্রাঙ্গণ ও খেলার মাঠের জায়গা বাড়ানো ও উন্নয়ন; শিশুসেবা থেকে শুরু করে পাবলিক স্কুল, নিউইয়র্ক সিটি ইউনিভার্সিটি ও বয়স্ক সেন্টারের জন্য তহবিল সংগ্রহ এবং নাগরিকদের সামগ্রিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। এক্ষেত্রে মানসিক স্বাস্থ্য, আবাসন, নিরাপদ সড়ক এবং তরুণদের বিভিন্ন কর্মসূচির দিকে বিশেষ দৃষ্টি দেওয়া হবে।

শেখর তার কর্মসাফল্যের যে জায়গাগুলো সামনে এনেছেন তার মধ্যে রয়েছে জ্যাকসন হাইটসের ৭৩ স্ট্রিটকে বাংলাদেশ স্ট্রিট নামকরণ, এল্মহার্স্ট হাসপাতালে নিউ ইনফেকশাস ডিজিস ক্লিনিক স্থাপন, ৫টি পাবলিক স্কুলের সামনে নিরাপদ ক্রীড়া সড়ক স্থাপন, প্রথমবারের মতো ট্রেভার্স পার্কে ‘পাবলিকডগ রান’ স্থাপন, লিটিল থাইল্যান্ড ওয়ে স্থাপন এবং পার্ক কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে পার্কগুলোর জন্য এ যাবতকালের সর্বোচ্চ বাজেট নিশ্চিত করা।

উল্লেখ্য, শেখর কৃ্ষ্ণান ধর্মমতের ঊর্ধ্বে থেকে মানবতা ও ভালোবাসাকেই সবচেয়ে গুরুত্ব গিয়ে আসছেন। তার ২৫ ডিস্ট্রিক্ট আওতাধীন এলাকার বাংলাদেশি আমেরিকান মুসলিম কমিউনিটির সঙ্গে তার অন্তরঙ্গ যোগাযোগ রয়েছে। এখানকার মসজিদ ও ইসলামিক সেন্টারগুলোর প্রত্যাশা প্রাপ্তি ও প্রয়োজনীয়তার বিষয়গুলো অত্যন্ত আন্তরিকতার সঙ্গে মূল্যায়ন করেন তিনি। সম্প্রতি তিনি জ্যাকসন হাইটস ইসলামী কসেন্টার ও মস্কে গিয়ে মুসল্লিদের সঙ্গে নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। গত ১৭ এপ্রিল জ্যাকসনহাইটসের পিএস ৬৯ এ তার দেওয়া ইনক্লুসিভ ইফতার ও ইন্টারফেইথ ডিনার অনুষ্ঠানে ওই মসজিদের খতিব মাওলানা আব্দুস সাদিককে বিশেষ সম্মাননা প্রদান করেন। তার এই আন্তরিক ভূমিকাগুলো বাংলাদেশি মুসলমানদের কাছে অনেক বেশি গুরুত্বের দাবি রাখে।

এসজি

 

Header Ad
Header Ad

‘জমি পাওয়ার জন্য ড. ইউনূস স্যারকেও বাবা ডাকতে রাজি আছি’

অভিনেতা ও উপস্থাপক শাহরিয়ার নাজিম জয়। ছবি: সংগৃহীত

মা সবসময় সন্তানের চাহিদা পূরণে চেষ্টা করেন এবং সাধারণত সন্তানকে নিরাশ করেন না। ঠিক তেমনই, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি তাঁর মমতাপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গিকে মনে রেখে আলোচিত-সমালোচিত অভিনেতা ও উপস্থাপক শাহরিয়ার নাজিম জয় একবার নিজেকে তাঁর সুযোগ্য সন্তান হিসেবে দাবি করে একটি আবদার জানিয়েছিলেন।

শেখ হাসিনার কাছে রাজধানীর নিকটস্থ পূর্বাচলে একটি প্লটের আবেদন করেছিলেন অভিনেতা জয়। সেই আবেদনপত্রের একটি ছবি এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল, যা এর আগেও কয়েক দফায় ভাইরাল হয়েছিল ফেসবুকে।

২০১৪ সালে পূর্বাচলে জায়গা পাওয়ার জন্য তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আবেদন জানিয়েছিলেন অভিনেতা, যা ২০১৯ সালে দ্বিতীয়বার ভাইরাল হয়। সাম্প্রতিক রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট বদলের পর সেই আবেদনপত্রটি ফের ভাইরাল হয়।

এদিকে দীর্ঘদিন পর রাজনৈতিক স্যাটায়ার বানিয়েছেন দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা ও অন্তবর্তী সরকারের সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। দেশের রাজনীতিবিদদের নিয়ে তৈরি গল্পে ‘৮৪০’ ওয়েব সিনেমা বানিয়েছেন তিনি। শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) বিভিন্ন প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে এই সিনেমা। এর আগেই বুধবার (১১ ডিসেম্বর) আয়োজন করা হয় ‘৮৪০’-এর বিশেষ প্রিমিয়ার শো।

‘৮৪০’ শিরোনামের ওয়েব সিনেমাটিতে একটি চরিত্রে অভিনয় করেছেন শাহরিয়ার নাজিম জয়। সিনেমটির প্রিমিয়ার শো অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তিনি।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে জমি চাওয়া প্রসঙ্গে তার কাছে জানতে চাইলে শাহরিয়ার নাজিম জয় গণমাধ্যমকে বলেন, আমার জমির প্রয়োজন আছে। তাই ড. ইউনুস স্যারকে বাবা ডাকতে হলেও ডাকবো। সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে মা বলে জমি চাওয়াতে আমি মোটেও অনুতপ্ত না। একটা জিনিস পাওয়ার জন্য বাবা, দাদা, মা ডাকা যায়। আর আমি আমার কাজের জন্য ভবিষ্যতেও ডাকবো। তবে হ্যাঁ আমি তখনও বলেছি বিগত সরকার যেভাবে স্বৈরাচার হয়ে উঠেছিল আর তাদের পতনের জন্য যত লোক প্রাণ দিয়েছে তা অনেক সেন্সেটিভ ইস্যু হয়ে গিয়েছে। আর ওই সকাররের প্রধানকে আমি মা বলেছি সেটার জন্য আমি অনুতপ্ত।

Header Ad
Header Ad

বেনাপোল বন্দরে এলো আমদানিকৃত ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

বেনাপোল বন্দরে এলো আমদানিকৃত ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

দেশের উর্ধ্বমুখী আলু বাজার নিয়ন্ত্রণে ভারত থেকে বেনাপোল বন্দরে গতকাল বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু আমদানি করা হয়েছে। এই আলুগুলো মালবাহী ট্রেনে করে ভারতের মেসার্স আতিফ এক্সপোর্ট সুজাপুর কালিয়াচক মালদা শহর থেকে আমদানি হয়ে বেনাপোল রেল স্টেশনে পৌঁছেছে।

রাজশাহীর চাঁপাইনবাবগঞ্জের মেসার্স টাটা ট্রেডার্স নামক একটি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান এই আলু আমদানি করেছেন। আগামীকাল শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) পণ্য চালানটি বেনাপোল বন্দর অথবা নওয়াপাড়া থেকে খালাস করা হবে।

সি এন্ড এফ এজেন্ট আলম এন্ড সন্সের প্রতিনিধি নাজমুল আরেফিন জনি বলেন, ভারত থেকে ট্রেনের একটি রেক-এ ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু আমদানি করা হয়েছে। পণ্য চালানটি ছাড় করানোর জন্য আগামীকাল শনিবার বেনাপোল কাস্টম হাউজে কাগজপত্র সাবমিট করা হবে। কাস্টমস ও রেলস্টেশনের কার্যক্রম সম্পন্নের পর বেনাপোল বন্দর অথবা নওয়াপাড়ায় আনলোড করা হবে। নওয়াপাড়া থেকে আলুগুলো ঢাকা এবং চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় পাঠানো হবে।

বেনাপোল স্টেশন মাস্টার সাইদুজ্জামান জানান, রাজশাহীর চাঁপাইনবাবগঞ্জের টাটা ট্রেডার্স নামক এক আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান এই আলু আমদানি করেন। ভারতের মালদার আতিপ এক্সপোর্ট নামক রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান আলুর চালানটি রপ্তানি করেছেন। একটি ট্রেনের রেক-এ ৯৪৬০ ব্যাগ আলু আমদানি হয়েছে। যার ওজন ৪৬৮০০০ কেজি। পণ্য চালানটির আমদানি মূল্য ১০৭৬৪০ মার্কিন ডলার।

Header Ad
Header Ad

কারচুপিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারতীয় দাবাড়ু, অভিযোগ রাশিয়ার

ভারতীয় দাবাড়ু ডি গুকেশ। ছবি: সংগৃহীত

চীনা দাবাড়ু ডিং লিরেনকে হারিয়ে দাবার বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ জিতেছেন ভারতীয় দাবাড়ু ডি গুকেশ। এর মধ্য দিয়ে প্রথম ভারতীয় এবং সর্বকনিষ্ঠ দাবাড়ু হিসেবে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়ার রেকর্ড গড়লেন তিনি। ১৮ বছর বয়সী গুকেশ ৭.৫-৬.৫ স্কোরে জিতেছেন।

কিন্তু গুকেশের অভাবনীয় এ অর্জনের উল্লাসে পানি ঢেলে দিল রাশিয়ান দাবা ফেডারেশন। বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হওয়ার এক দিন না যেতেই বিতর্ক উঠেছে ডিং লিরেনের বিপক্ষে হওয়া গুকেশের ম্যাচটি নিয়ে।

রাশিয়ার দাবা সংস্থার প্রধান আন্দ্রে ফিলাতভের অভিযোগ, ডিং লিরেন ইচ্ছাকৃতভাবে ম্যাচ হেরেছেন। যে কারণে ফিডেকে তদন্ত শুরু করতে অনুরোধ করেছেন তিনি। এক সংবাদ সংস্থা এমনটা জানিয়েছে।

গতকাল (বৃহস্পতিবার) বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে গুকেশ হারিয়ে দেন লিরেনকে। ১৪তম ক্লাসিকাল ম্যাচটি জেতেন ভারতীয় দাবাড়ু। ১৩তম ম্যাচ শেষে দু’জনের পয়েন্ট সমান ছিল। শেষ ম্যাচ জিততেই সর্বকনিষ্ঠ দাবাড়ু হিসেবে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হন গুকেশ।

কিন্তু সেই জয় নিয়েই উঠছে প্রশ্ন। ফিলাতভের অভিযোগ, ‘বিশ্বচ্যাম্পিয়নশিপের শেষ ম্যাচ সকলকে অবাক করে দিয়েছে। চীনের দাবাড়ু যেভাবে হেরেছেন তা সন্দেহজনক। এটা নিয়ে ফিডের তদন্ত করা উচিত। লিরেন ম্যাচটা যে জায়গা থেকে হেরেছে, তা একজন প্রথম শ্রেণীর দাবাড়ুর পক্ষেও হারা কঠিন। চীনের দাবাড়ুর এই হার ইচ্ছাকৃত বলে মনে হচ্ছে।’’

 

এবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নশিপে দেখা গিয়েছে, বেশিরভাগ ম্যাচেই আক্রমণাত্মক খেলেছেন গুকেশ। অন্যদিকে লিরেন বরাবরই রক্ষণাত্মক খেলছিলেন। শেষ ম্যাচেও সেটাই দেখা গেল। সময়ের চাপে সমস্যায় পড়েন লিরেন। প্রথম ৪০ চালের পর শেষ দিকে সময় কমছিল লিরেনের। তখন বোর্ডে গুকেশের রাজা ও দু’টি বোড়ে পড়ে ছিল। অন্য দিকে লিরেনের ছিল রাজা ও একটি বোড়ে। দেখে মনে হচ্ছিল, খেলা ড্র হবে। সেখানেই ভুল করে বসেন চীনা দাবাড়ু।

এদিকে, ম্যাচ শেষে লিরেন বলেছেন, ‘চাপের মধ্যে একটা চালে ভুল করে ফেলি। তারপরই গুকেশের মুখ দেখে বুঝতে পারছিলাম, ও কতটা আনন্দ পেয়েছে। তখন আর আমার কিছু করার ছিল না।’ গুকেশ বলেন, ‘আমি বুঝতে পারিনি যে লিরেন এত বড় ভুল করেছে। কয়েক সেকেন্ড পরে বুঝতে পারি। সেটা কাজে লাগাই।’

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘জমি পাওয়ার জন্য ড. ইউনূস স্যারকেও বাবা ডাকতে রাজি আছি’
বেনাপোল বন্দরে এলো আমদানিকৃত ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
কারচুপিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারতীয় দাবাড়ু, অভিযোগ রাশিয়ার
রাগের বশে ২ বছরের শিশু সন্তানকে হত্যা করে পুকুরে ফেলেন মা!
দ্রোহ ও প্রেমের কবি হেলাল হাফিজ মারা গেছেন
শহীদ বুদ্ধিজীবীরা ছিলেন দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান: তারেক রহমান
যদি রাজনীতিবিদরাই সংস্কার করেন, তাহলে ৫৩ বছর তারা কী করেছেন: রিজওয়ানা
পদত্যাগ করলেন পাকিস্তান টেস্ট দলের প্রধান কোচ
অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তার
লেবানন থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৮৫ বাংলাদেশি
তামিলনাড়ুতে হাসপাতালে আগুন, নারী-শিশুসহ ৬ জনের মৃত্যু
ভারতীয় গণমাধ্যমে বাংলাদেশবিরোধী অপপ্রচারের নিন্দা ৫৩ নাগরিকের
বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা ইস্যুতে যা জানাল আমেরিকা
মৃদু শৈত্যপ্রবাহে কাঁপছে চুয়াডাঙ্গা, আজও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৩০ ফিলিস্তিনি
গণমাধ্যমই দেশের ভালো-মন্দের অতন্দ্র প্রহরী: শাকিল উজ্জামান
পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে কুবি উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি
কুবির দুই ছাত্রলীগ কর্মীকে পুলিশের কাছে তুলে দিলো শিক্ষার্থীরা
তিন পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নেমে শুরুতেই দুই উইকেট