মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫ | ৪ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

ভয়াবহ আগুনে পুড়ছে শত শত মানুষ, মোবাইলে ব্যস্ত জনতা!

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় হতাহতদের উদ্ধার কাজে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী আর ফায়ার সার্ভিসের লোকজন সেইসঙ্গে স্থানীয় কিছু মানবিক মানুষ। মানুষের জীবন বাঁচাতে ছোটাছুটি শুরু সবার। কিন্তু এ সময় ব্যস্ত হয়ে পড়েছে আমাদের কিছু বাংলার মানুষ! তারা অগ্নিকাণ্ড রোধে নয়, নিজের মোবাইল ফোনে ‘সেলফি, ভিডিও, ফেসবুক লাইভে তারা ব্যস্ত। এটা আবার কেমন সোনার বাংলাদেশ! যে সোনার ছেলেরা অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় বিএম কনটেইনার ডিপোতে আগুনের তাপে জ্বলে পুড়ে ছাই হচ্ছে, এটা কোনো চিন্তার বিষয় না! তাদরে কিছু আসে যায় না। কারণ, আমাদের তো সোশ্যাল মিডিয়ায় জনপ্রিয় হতে হবে।

জ্বলে পুড়ে মরছে বিষয়টা তাদের কাছে বড় নয়। সোশ্যাল মিডিয়ার এই যুগে কার আগে কে আপলোড দিতে পারে তাই নিয়ে ব্যস্ত। শুধু কি তাই বিএম কনটেইনার ডিপোতে আগুনে জ্বলে পুড়ে মরছে অসংখ্যা মানুষ। এটা দেখা বড় নয়, পকেট থেকে স্মার্টফোন বের করে দ্রুত ছবি, ভিডিও, লাইভ ইত্যাদি হচ্ছে দেখার বিষয়!

ডিপোতে শত শত মানুষের আবেগময় কান্না আর কিছু জ্ঞানহীন মানুষের সেলফি আর মোবাইলে ভিডিও করা নিয়ে ব্যস্ত। আবার দেখা যায় অসংখ্যা মানুষ নিজের প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে এই সময় উদ্ধার কাজে সহযোগিতা করছেন। এমনকি ফায়ার সার্ভিসের যারা প্রথম পযার্য়ে কাজে যোগ দিয়েছিলেন তারা মুহূর্তে উড়ে যান। এরপর জীবন বাজি রেখে তারা আগুন নিয়ন্ত্রণে আর মানুষের জীবন বাঁচাতে কাজ করেছেন। যাতে ডিপোর ভিতরে আটকে পড়া মানুষগুলো যেন সুস্থভাবে বেঁচে আসতে পারে। তারা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য এদিক-সেদিক ছোটাছুটি করছে। যাতে জ্বলন্ত আগুনে কিছু পানি দিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, ফায়ার সার্ভিস থেকে শুরু করে সকল কাজে তাদের সহযোগিতার ছোট হাত বাড়িয়ে দিয়ে প্রাণের বিনিময়ে কাজ করছে। তারা সেলফি, ভিডিও নয় এ সময় আগুনের যন্ত্রণা থেকে ডিপোতে থাকা সেই ভাগ্যহীন মানুষগুলো যেন নিজের পরিবারের মা বাবার বুকে ফিরে চলে আসতে পারে। তার জন্য কাজ করে যাচ্ছিলেন। আবার ডিপোর বাইরে এবং চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অনেক মানুষ করছে ছোটাছুটি কোনো সময় চোখের পানি ফেলে আল্লাহ্, আল্লাহ্, তুমি রক্ষা কর, যে যার ধর্মের প্রভু’কে একবার হলেও বলছে আপনি মহান, এই অসহায় প্রাণ গুলোকে আপনি একটু রক্ষা করুন মালিক। কোনো সময় টিভির পর্দায় কোটি কোটি মানুষ সরাসরি দেখছে ডিপোর ঘটনা, এই সময় অনেকেই খাবার পর্যন্ত খেতে পারেনি, টিভির পর্দায় বসে দেখা মানুষগুলো হয়তো চোখের পানি ফেলছে, নয়তো নফল নামাজ পড়ে আবেদন করেছেন আল্লাহর কাছে, এমন কোনো মানুষ নেই তার প্রভুকে স্মরণ করেনি। যে যার মত করে সৃষ্টিকর্তা স্মরণ করেছেন। যেন মানুষ গুলো নিরাপদে বেঁচে আসতে পারে। অন্যদিকে গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশ, রাজনীতি বিভিন্ন নেতাকর্মী ও নানা সামাজিক সংগঠনগুলো দেখা যায় তার চোখে মুখে দেশ প্রেমের একটি ভাব প্রকাশ হচ্ছে। তারা আমাদের শিক্ষা দিচ্ছে ছবি, ভিডিও ইত্যাদি তুলে নয় এখানে দূঃসময়ের আপনাদের যে যার মতো কাজ করে বিপদে পড়া মানুষগুলো যাতে আমাদের মাঝে ফিরে আসতে পারে।

স্যালুট জানাই বিশেষ করে ফায়ার সার্ভিসের পাশাপাশি উদ্ধার কাজ থেকে শুরু করে ওষুধ খাদ্য দিয়ে মানুষ পাশে ছিল গাউসীয় কমিটি বাংলাদেশ মানবিক টিম এবং নানা সামাজিক সংগঠনগুলো।

অন্যদিকে নিজের প্রাণের সকল ঝূুঁকি নিয়ে কাজ করেছে আমাদের ফায়ারসার্ভিস টিম। এরা জীবন্ত অবস্থায় কিছু শ্রমিকে নানা কৌশলে নিয়ে আটকে পড়া লোকজনকে বাঁচাতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। বলা যেতে পারে ফায়ার সার্ভিস দল আমাদের দেশের অহংকার। তারা সেই মুহূর্তে তাদের সহকর্মীর মৃত্যু দেখেছেন, কিন্তু দায়িত্বে একবিন্দু হাল ছাড়েনি। হ্যাঁ আপনি ছবি তুলবেন, ভিডিও প্রকাশ করবেন কিন্তু এ সময় আপনাকে সেলফি তোলা মানায় না, হয়তো আপনার তোলা ছবি বা ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়া ছড়িয়ে পড়লে স্থানীয় লোকজন উদ্ধার কাজে এগিয়ে আসতে পারে। আবার দেখা যায় উদ্ধার কাজ থেকে বেশি জনতা আগ্রহ প্রকাশ করে তার মোবাইল ফোনে ক্যাপশনবিহীন মতামত প্রকাশ করা, যা একটি ঘটনাস্থলে সহজে মেনে নেওয়া যায় না। যে সময়ে উদ্ধার কাজে ব্যস্ত সময় পার করবে, সেই সময় মোবাইলে ব্যস্ত আমাদের হাজার হাজার জনতা। আমাদের সমাজিক যোগাযোগ ব্যবহারে সুন্দর পরিবেশ তৈরি করতে হবে। তা নাহলে কোনো ঘটনাস্থলে মানুষের জীবন না বাঁচিয়ে, সাধারণ জনতা ব্যবস্ত থাকবে মোবাইলে। সে সময়ে ছবি ভিডিও ইত্যাদি নিয়ে যেখানে দেশের মিডিয়ার লোকজন সঠিক সংবাদ প্রদান করবেন, সেই স্থানে সেই সময় আমাদের সোশ্যাল মিডিয়ার লোকজন উদ্ধার কাজে ব্যস্ত না হয়ে তারা ছবি, ভিডিও, লাইভে ব্যস্ত। পরিবর্তন হোক এমন মানসিকতা।

লেখক: আমির হামজা, সংবাদকর্মী, সংগঠক ও শিক্ষার্থী সরকারি হাজী মুহাম্মদ মহসিন কলেজ

 

Header Ad
Header Ad

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় এক রাতে নিহত ৪০০ ছাড়াল, আহতের সংখ্যা ৬৬০

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের গাজায় গতকাল রাতে দখলদার ইসরায়েলের ভয়াবহ হামলায় নিহতের সংখ্যা ৪০০ ছাড়িয়ে গেছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ তথ্যমতে, হামলায় ৪১৩ জন প্রাণ হারিয়েছেন এবং অন্তত ৬৬০ জন আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) এই তথ্য জানানো হয়।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সোমবার রাত ২টার দিকে ইসরায়েল আকস্মিকভাবে গাজায় বোমা হামলা চালানো শুরু করে। কয়েক ঘণ্টার তাণ্ডবে মুহূর্তের মধ্যেই ঝরে যায় শত শত মানুষের প্রাণ। হামলায় বহু ভবন ধসে পড়ে এবং সেগুলোর নিচে আটকে পড়েন আরও অনেকে, যাদের নাম এখনো আহত বা নিহতের তালিকায় যুক্ত করা হয়নি।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আহতের সংখ্যা এত বেশি যে সেখানকার সব হাসপাতালে সাধারণ মানুষকে রক্তদানের অনুরোধ জানানো হয়েছে। রক্তের সংকটের পাশাপাশি চিকিৎসকরা পেইনকিলার ও ব্যান্ডেজের সংকটেও ভুগছেন।

গত ১৭ দিন ধরে গাজায় সবধরনের ত্রাণ ও সহায়তা প্রবেশে বাধা দিয়েছে ইসরায়েলি দখলদাররা। সেখানকার মানুষকে সকল ধরনের সহায়তা থেকে বঞ্চিত করে নির্মম ও কাপুরুষোচিত এই হামলা চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের দাবি, হামাস তাদের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছিল এবং তারা তাদের জিম্মিদের মুক্তি দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। তাই এই হামলা চালানো হয়েছে। অন্যদিকে হামাস জানায়, পূর্বের চুক্তি অনুযায়ী ইসরায়েল যদি গাজা যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় ধাপে প্রবেশ করে, তাহলে তারা সব জিম্মিকে একসঙ্গে মুক্তি দেবে। তবে ইসরায়েল এই চুক্তিতে সম্মত হয়নি।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরার তথ্যমতে, গাজায় নতুন করে নির্বিচার হামলা চালানোর পরিকল্পনা কয়েক সপ্তাহ আগেই ঠিক করা হয়েছিল। তাই ইসরায়েলের দাবি যে, হামাস জিম্মিদের মুক্তি দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে বলে হামলা চালানো হয়েছে, সেটি সত্য নয়।

গাজার পরিস্থিতি ক্রমেই অবনতির দিকে যাচ্ছে এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এই সহিংসতা বন্ধে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

১৫ দিনের মধ্যে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি গণঅধিকার পরিষদের

উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফের পদত্যাগ দাবিতে গণঅধিকার পরিষদের আলটিমেটাম। ছবি: সংগৃহীত

গণঅধিকার পরিষদ, অন্তর্বর্তী সরকারের দুই উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার পদত্যাগের জন্য ১৫ দিনের আলটিমেটাম দিয়েছে। তারা জানিয়েছেন, এই সময়ের মধ্যে উপদেষ্টারা পদত্যাগ না করলে, তারা গণঅভ্যুত্থানের সমস্ত শক্তি নিয়ে কঠোর কর্মসূচি পালন করবেন।

মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে রাজধানীর পুরানা পল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এই দাবি জানান গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান।

রাশেদ খান আরও দাবি করেন, জুলাই মাসের গণঅভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতার ওপর গণহত্যা চালানোর জন্য আওয়ামী লীগ দলকে নিষিদ্ধ করতে হবে। তিনি বলেন, "সম্প্রতি ওয়াসা নিয়োগ নিয়ে যে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে, তা বাতিল করা উচিত এবং সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে ছাত্র প্রতিনিধি হিসেবে যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তাদের নিয়োগও বাতিল করতে হবে।"

গণঅধিকার পরিষদের সহ-সভাপতি ফারুক হাসান সংবাদ সম্মেলনে বলেন, "ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে সরকার নিরপেক্ষতা হারিয়েছে। তাই ছাত্রদের মধ্যে যারা উপদেষ্টা পরিষদে রয়েছেন, তাদের পদত্যাগ করতে হবে।"

এছাড়া, তিনি দাবি করেন, হাইকোর্টের নির্দেশে ড. ইউনূসের নেতৃত্বে একটি তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করতে হবে এবং প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে। তিনি ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২৪ সালের নির্বাচন বাতিল ঘোষণা করতে এবং 'ডামি এমপি'দের সম্পদ জব্দ করার কথাও উল্লেখ করেন।

সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন- দলের উচ্চ পরিষদ সদস্য দপ্তর সম্পাদক শাকিল উজ্জামান ও গণমাধ্যম সম্পাদক আবু হানিফ।

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তানের কল সেন্টারে জনতার তাণ্ডব, শত শত ল্যাপটপসহ ইলেকট্রনিক পণ্য লুট!

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে একটি চীনা নাগরিকদের পরিচালিত কল সেন্টারে স্থানীয় জনতার তাণ্ডবের ঘটনা ঘটেছে। পাকিস্তানের ফেডারেল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (এফআইএ) যখন ইসলামাবাদের সেক্টর এফ-১১ এলাকায় এই অবৈধ কল সেন্টারে অভিযান চালাচ্ছিল, তখন স্থানীয় জনতা সেখানে ঢুকে পড়ে এবং ব্যাপক লুটপাট চালায়।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির তথ্য অনুযায়ী, ওই কল সেন্টারটি সম্পূর্ণ অবৈধভাবে পরিচালিত হচ্ছিল এবং কোনো বৈধতা ছাড়াই কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছিল। এফআইএর অভিযানের সময়ই স্থানীয়রা ভেতরে প্রবেশ করে এবং যা কিছু পায় তা লুট করে নিয়ে যায়।

সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, তরুণ থেকে শুরু করে বয়স্ক ব্যক্তিরা পর্যন্ত যে যেভাবে পারছে, সেভাবেই ল্যাপটপ, মনিটর, ডেস্কটপ, কিবোর্ড, এক্সটেনশনসহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ বের করে নিয়ে যাচ্ছে। এমনকি কেউ কেউ ফার্নিচার, থালা-বাসন ও চামচ পর্যন্ত নিয়ে চলে যাচ্ছেন। ভিডিওটি মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্স-এ শেয়ার করে একজন মন্তব্য করেছেন, “ইসলামাবাদে চীনাদের পরিচালিত একটি কল সেন্টারে লুটপাট করেছে পাকিস্তানিরা। পবিত্র রমজান মাসে শত শত ল্যাপটপ ও ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশসহ আসবাবপত্র চুরি হয়েছে।”

 

এই অভিযানে এফআইএ মোট ১৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে, যাদের মধ্যে চীনা নাগরিক ছাড়াও আরও কয়েকটি দেশের নাগরিক রয়েছেন। তবে অভিযানের সময় বেশ কয়েকজন পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছেন।

স্থানীয়দের এমন তাণ্ডব নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা চলছে। অনেকেই বলছেন, পবিত্র রমজান মাসে এমন লুটপাট অনুচিত এবং অনৈতিক। কর্তৃপক্ষ ঘটনাটির তদন্ত শুরু করেছে এবং দোষীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার কথা জানিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় এক রাতে নিহত ৪০০ ছাড়াল, আহতের সংখ্যা ৬৬০
১৫ দিনের মধ্যে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি গণঅধিকার পরিষদের
পাকিস্তানের কল সেন্টারে জনতার তাণ্ডব, শত শত ল্যাপটপসহ ইলেকট্রনিক পণ্য লুট!
নগরবাসীকে স্বস্তি দিতে দাঁড়িয়েই ট্রাফিক পুলিশদের ইফতারি (ভিডিও)
যমুনা রেলসেতুতে দুর্নীতি হলে খতিয়ে দেখা হবে: রেলপথ সচিব
এবার খলনায়ক হয়ে ফিরছেন শাহরুখ খান, থাকছেন আল্লু অর্জুন!
জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এর নতুন প্রধান মহিউল ইসলাম
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় পাগলা কুকুরের কামড়ে শিশুসহ আহত ৬
আপনি কি পরিবারের বড় সন্তান? আপনাকে অভিনন্দন!
টিসিবির জন্য রাইস ব্রান তেল ও মসুর ডাল কেনার সিদ্ধান্ত সরকারের
ভারত থেকে আরও ৫০ হাজার টন চাল কিনবে সরকার
শেখ হাসিনা ও রেহানার পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা জব্দ
ফেসবুক স্টোরি থেকেও আয়ের সুযোগ
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়াধীনে একাধিক পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
‘যায়যায়দিন’ পত্রিকার ডিক্লেয়ারেশন ফিরে পেলেন শফিক রেহমান
নতুন দলের নিবন্ধন বিষয়ে ইসির জারিকৃত গণবিজ্ঞপ্তি হাইকোর্টে স্থগিত
সাবেক আইজিপি সৈয়দ সিরাজুল ইসলাম মারা গেছেন
বাংলাদেশ নিয়ে প্রশ্নে যা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র
‘যমুনা রেল সেতু’র উদ্বোধন সম্পন্ন, হুইসেল বাজিয়ে ছুটল উদ্বোধনী ট্রেন
বকেয়ার বেতন ও ঈদের ছুটি বাড়ানোর দাবিতে গাজীপুরে শ্রমিকদের বিক্ষোভ