শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫ | ৮ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

দরকার টেকসই সামাজিক পরিবেশ

অধ্যাপক রাজীব হোসেন,বিভাগীয় প্রধান, পরিবেশ বিজ্ঞান ও দূর্যোগ ব্যাবস্থাপনা বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

‘বিশ্ব পরিবেশ দিবস’ ৫ জুন। বিশ্বব্যাপী কর্মোদ্যোগ, জনঅংশগ্রহণ ও গণমাধ্যমের কার্যক্রম এবং জনসচেতনতার মাধ্যমে পালিত হয়। বিশেষ এই দিনে জাতিসংঘের পরিবেশ কনফারেন্স শুরু হয়েছিল। তাদের অনেক, অনেক কাজ আছে পরিবেশ উন্নয়ন ও বাঁচাতে। পরিবেশ কনফারেন্সের প্রথম তারিখ হলো-১৯৭২ সালের ৫ থেকে ১৬ জুন। মোট ১১ দিনের বিরাট, বিপুল ও বিশ্বনন্দিত আয়োজন। এই কনফারেন্স কার্যক্রম প্রতিবছরই করছে জাতিসংঘ। তখন থেকে প্রতি বৎসর দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। আলাদা, আলাদা প্রয়োজনীয় শ্লোগান ও সার্বজনীন কার্যক্রমে।
গত বছরের কর্মসূচি ‘বাস্তুতন্ত্র পুনরুদ্ধার’ চলবে টানা ২০৩০ সাল। পুরো এক দশকের অতি প্রয়োজনীয় কর্মযজ্ঞ। বাস্তুসংস্থান অদৃশ্য, দৃশ্যমান দুই ধরনের সুবিধাই আমাদের দিয়ে থাকে। জীবনদায়ী অক্সিজেন, হাজার প্রাণপ্রকৃতির বসবাস, জীবনধারণের জন্য জল, খাবার, মসলা, কাপড়, উপকরণ, আশ্রয়স্থল, ওষুধ সবই আনে পরিবেশ। এই বিশ্বের সব মানুষ ও বিশ্ব প্রকৃতির পুরোটায় অবলম্বন করে পরিবেশকে। সবকিছুর মূলে রয়েছে সবার আলাদা, অপরিহার্য এবং কার্যকর বাস্তুতন্ত্র।
বাংলাদেশে অপরিকল্পিত শিল্পায়ন, নগরায়ণ ও প্রকৃতি ধ্বংসের ফলে আমাদের প্রাকৃতিক বাস্তুতন্ত্রগুলো কমে যাচ্ছে। দুর্ভাগ্যক্রমে, সারা বিশ্বেই জাতীয় এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে বাস্তুসংস্থান সংরক্ষণ, পুনরুদ্ধারে আমরা কম গুরুত্ব দিয়ে চলেছি। ফলে পৃথিবী ত্রিমুখী সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে দিন, দিন-জলবায়ু পরিবর্তনে তাপমাত্রা বৃদ্ধি, বাসস্থানের অপরিসীম ক্ষতি হচ্ছে। তাতে প্রায় ১ মিলিয়ন বা ১০ লাখ প্রাণ বিলুপ্তিতে। সারা দুনিয়াতে পানি, বায়ু পুরোপুরি দূষণে। বৈশ্বিক এই দুটিসহ পরিবেশের সব সমস্যা ও উত্তোরণ এবং সমাধানের জন্য কাজ করে চলেছেন সবাই। তবে সামগ্রিক সমাধান প্রয়োজন। টুকরো, টুকরো সমাধান পৃথিবীতে এসব সমস্যা অনেক কাটিয়েছে। তবে টেকসই জীবনযাপনের জন্য সামগ্রিক সমাধান করতে হবে। পরিবেশ সমস্যাগুলোর সমাধানের জন্য করণীয় হলো-১. শুধুমাত্র সরকার পারে ক্রস-সেক্টরাল ট্রান্সফরমেটিভ সিস্টেম বাস্তবায়ন করতে। তাতে অনেক উপকার হবে। আঞ্চলিক, জাতীয় ও বৈশ্বিক সব স্তরেই সরকারই স্থায়িত্ব কার্যক্রমের মূল চালক। তাদের যৌথ ধারাবাহিক নীতি, প্রতিশ্রুতিবদ্ধ নেতৃত্ব পরিবেশের উন্নয়নে অপরিসীম অবদান রাখে। ২. প্রাকৃতিক অবক্ষয় রোধ ও বন্ধ করতে কাজ করতে হবে। ৩. স্থল ও সাগরের বাস্তুতন্ত্র আবার ফিরিয়ে আনতে সরকারদের জাতীয় ও বৈশ্বিক, বিশ্বব্যাপী শক্তিশালী পদক্ষেপগুলো নিতে হবে। ৪. অতীতের লক্ষ্যমাত্রাগুলো মিস করা হয়েছে বলে নতুন লক্ষ্যমাত্রাগুলোকে শক্তিশালী কর্মপরিকল্পনা, আর্থিক সহায়তা ও কার্যক্রমে সম্পন্ন করতে হবে। ৫. জলবায়ু বিপর্যয় এড়াতে ও গ্রিন হাউস ইফেক্ট রোধে প্যারিস চুক্তি অনুসারে দেশগুলোর সরকারদের তাদের প্রতিশ্রুতিগুলো সম্পন্ন করতে হবে। ৬. বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি শহরে বাস করেন। শহরগুলোকে অতিরিক্ত মানুষের ধাক্কা সহ্য করতে হয়। সরকারকে তাই সামাজিক টেকসই পরিবেশ কর্মকৌশল বাস্তবায়ন করতে হবে। ৭. এই শহুরে বাস্ততন্ত্র ফিরিয়ে আনতে জীববৈচিত্র্যপূর্ণ বাসস্থান, সহনীয় তাপপ্রবাহ, বন্যা, খরা, বায়ু দূষণ মোকাবেলার জন্য জনসচেতনতার কোনো বিকল্প নেই। তাদের কাজের কোনো সীমা নেই। শহরগুলোতে জলাভূমি সৃষ্টি, সবুজ করিডোর তৈরি টেকসই প্রাকৃতিক উন্নয়নের অপরিহায শর্ত। যেকোনো স্থায়ীত্বের জন্য জন্য অর্থ বিরাট নিয়ামক। বাংলাদেশের শিল্পকারখানাগুলো নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহার, সৌরবিদুৎ, দূষণ রোধে পদক্ষেপ গ্রহণ করে প্রকৃতি ও তার বসবাসকারীদের বাঁচনোর কাজ করতে হবে। বিনিয়োগ অবশ্যই এমন কার্যকলাপে প্রবাহিত করতে হবে, যাতে প্রকৃতি বাঁচে ও পরিবেশের ক্ষতি না হয়। সবার সমৃদ্ধি আসে। উন্নয়নশীল দেশলোকে আরো দীর্ঘমেয়াদের অনুদান দিতে হবে এ খাতে। তাতে তারা টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রাগুলো অর্জনের প্রয়োজনীয় সক্ষমতা, পরিসেবা, অবকাঠামো ও মানব মূলধন তৈরি করতে পারবেন। ব্যবসায়ী নেতাদের এজন্য আগ্রহী হতে হবে, উদ্যোগ থাকতে হবে। বাংলাদেশের অন্যতম শিল্প উদ্যোক্তা স্কয়ারের এমন কার্যক্রম রয়েছে। বসুন্ধরার আহমেদ আকবর সোবহান, যমুনার নূরুল ইসলাম, হারুনার রশীদ মুন্নু, কুমুদিনী, অঞ্জন চৌধুরীর অবদান সুবিদিত। টেকসই পরিবেশবান্ধব পরিবহন ব্যবস্থা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পরিশেষে আমরা আমাদের সমাজ, অর্থনীতির পরিবর্তন করতে পারবো না, যদি না ওপরের কাজগুলো সম্পন্ন করতে না পারি। আগামী প্রজন্মকে ইতিবাচক পরিবর্তনগুলোতে কাজ করতে সাহায্য করে যেতে হবে। জ্ঞান, সরঞ্জাম, কর্ম উদ্যোগ থাকতে হবে। এই কারণেও আমাদের অর্থনীতি ও সমাজের পরিবর্তনের প্রচেষ্টায় বিজ্ঞানের দরকার। এই শিক্ষা ও জ্ঞান অপরিহার্য।

ছবি : চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মায়া হরিণ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ফটোগ্রাফিক সোসাইটির সৌজন্যে।

ওএস।

Header Ad
Header Ad

বারিধারায় চলছে বাড়ির সংস্কার, শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান    

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবিঃ সংগৃহীত

চিকিৎসা শেষে দেশে ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। তার কিছুদিনের মধ্যেই দেশে ফিরতে পারেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। 

বুধবার (১৯ মার্চ) লন্ডনের স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় বেগম খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় নোয়াখালী জাতীয়তাবাদী ফোরাম ইউকে আয়োজিত এক ইফতার মাহফিল শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি এম এ মালেক।

তিনি বলেন, আমরা বেগম খালেদা জিয়াকে অনুরোধ করেছিলাম ঈদ করে দেশে যেতে। তিনি আমাদের অনুরোধ রেখেছেন। এখন তিনি ঈদের পরে এপ্রিলের মাঝামাঝি সময়ে দেশে ফিরবেন।

এম এ মালেক বলেন, ডাক্তাররাও সে অনুপাতে প্রস্তুতি নিয়ে ম্যাডামকে সেভাবেই চিকিৎসা দিচ্ছেন। তবে এখানে ফ্লাইটেরও একটি বিষয় আছে। ফ্লাইট যদি নির্ধারিত সময়ে না পাওয়া যায়, তাহলে দুই-এক দিন এদিক-সেদিক হতে পারে। তবে ম্যাডাম দেশে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছেন।

এসময় তারেক রহমানের দেশে ফেরার বিষয়ে যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি বলেন, আমাদের লিডারের দেশে যাওয়ার সময় নিয়ে এখনো নিশ্চিত বলতে পারছি না। ম্যাডাম খালেদা জিয়া যাওয়ার কিছুদিন পরে হয়তো তিনি দেশে ফিরবেন। একসাথে দুইজন অবশ্যই যাবেন না, এটা আমি বিশ্বাস করি।

অবশ্য, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দেশে ফেরার ব্যাপারটি বেশ জোর দিয়েই জানিয়েছেন খালেদা জিয়ার চিকিৎসক ও দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন।

তিনি বলেন, এটি এখন সম‌য়ের ব‌্যাপার মাত্র। তারেক রহমান নির্বাচনী প্রক্রিয়া শুরুর আগেই দেশে ফিরবেন। ঢাকায় তার থাকার জন্য বাসা সংস্কারসহ সব প্রস্তু‌তি চলছে।

বাড়ির বিষয়ে জানা গেছে, তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমান ও তার বড় বোন শাহীনা জামান বিন্দুর উত্তরাধীকার সূত্রে বারিধারা ডিওএইচএসে এক‌টি বাড়ি আছে। বাড়িটি তারেক রহমানের শ্বশুর সাবেক মন্ত্রী ও সাবেক নৌবাহিনী প্রধান রিয়ার অ্যাডমিরাল (অব.) মাহবুব আলী খানের সূত্রে পাওয়া। মাত্র ৪৯ বছর বয়সে ১৯৮৪ সালে ঢাকায় মারা যান তিনি। বাড়িটি দীর্ঘদিন ধরে অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে ছিল। তারেক রহমান সস্ত্রীক ঢাকায় গিয়ে এই বাড়িতেই উঠতে চান। সেই লক্ষ্যে বাড়িটিতে বড় ধরনের সংস্কার কাজ চলছে। বাড়ির কিচেন, বাথরুমসহ অনেক অংশ ভেঙে আধু‌নিক ডিজাইনে কাজ করানো হচ্ছে।

গত ২০ মার্চ হাইকোর্ট থেকে সব মামলায় খালাস পেয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। দলটির আইনজীবীরা বলছেন, এখন তিনি দেশে ফিরে সরাসরি রাজনীতিতে অংশ নিতে পারবেন।

 

Header Ad
Header Ad

গণঅভ্যুত্থানে সামরিক বাহিনী পাশে না দাঁড়ালে গৃহযুদ্ধের পরিস্থিতি হতো: নুর    

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর। ছবিঃ সংগৃহীত

২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সামরিক বাহিনী যদি জনগণের পাশে এসে না দাঁড়াত তাহলে দেশে একটি গৃহযুদ্ধের পরিস্থিতি তৈরি হতো বলে মন্তব্য করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর। তিনি বলেন, কিছু বুদ্ধিজীবী কৌশলে গণঅভ্যুত্থানে সেনা কর্মকর্তাদের অবদান অস্বীকার করে বিভাজন তৈরি করতে চায়। এতে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে। সে কারণে সবাইকে এই বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

শুক্রবার (২১ মার্চ) রাজধানীর পুরানা পল্টনে গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

সমাবেশ শেষে গণঅধিকার পরিষদের পক্ষ থেকে একটি গণমিছিলের আয়োজন করা হয়। মিছিলটি পল্টন থেকে শুরু হয়ে পল্টন মোড় ও জাতীয় প্রেসক্লাব প্রদক্ষিণ করে আবার গণ অধিকারের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়।

সমাবেশে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবি জানিয়ে গণ অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান বলেন, নতুন করে এটা নিয়ে জাতীয় ঐকমত্যের প্রয়োজন নেই। আওয়ামী লীগের রাজনীতি বন্ধে ৫ আগস্টেই জনগণ রায় দিয়েছে। আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করা মানে শহীদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করা।

গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও দপ্তর সম্পাদক শাকিল উজ্জামানের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন- উচ্চতর পরিষদের সদস্য ফারুক হাসান, হাসান আল-মামুন, ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন, যুব অধিকার পরিষদের সভাপতি মনজুর মোর্শেদ মামুন, ছাত্র অধিকারের সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা ও শ্রমিক অধিকার পরিষদের সভাপতি আবদুর রহমানসহ দলের বিভিন্ন স্তরের নেতারা।

Header Ad
Header Ad

সুদানের প্রেসিডেন্ট প্রাসাদ দখলের ঘোষণা সেনাবাহিনীর  

ছবিঃ সংগৃহীত

সুদানের প্রেসিডেন্ট প্রাসাদ ফের প্যারালিমিটারি বাহিনীর হাত থেকে দখলে নিয়েছে দেশটির সেনাবাহিনী। দেশটির সেনাবাহিনী দীর্ঘদিন ধরে ব্যাকফুটে ছিল। তবে সম্প্রতি সাফল্য অর্জন করতে শুরু করে এবং আধাসামরিক র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেসের (আরএসএফ) কাছ থেকে দেশের কেন্দ্রস্থল পুনরুদ্ধার করেছে।

এদিকে আরএসএফ পশ্চিমাঞ্চলে নিয়ন্ত্রণ সুসংহত করেছে, যুদ্ধে তাদের অবস্থান শক্ত করেছে এবং দেশকে কার্যত বিভক্তির দিকে নিয়ে যাচ্ছে। আরএসএফ তাদের নিয়ন্ত্রিত এলাকাগুলোতে একটি সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করছে।

যদিও তারা বড় আকারে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাবে না বলেই ধারণা করা হচ্ছে। সেনাবাহিনী জানিয়েছে, তারা মধ্য খার্তুমের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ভবনের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। সামরিক সূত্র জানিয়েছে, আরএসএফ যোদ্ধারা প্রায় ৪০০ মিটার দূরে সরে গেছে।

প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে সেনা সদস্যদের উল্লাস করার ভিডিও শেয়ার করেছে সেনাবাহিনী। ভিডিওতে দেখা গেছে, প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের জানালার কাচ ভেঙে গেছে এবং দেওয়াল বুলেটের দাগে ভরা।রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে সেনাবাহিনীর মুখপাত্র নাবিল আবদাল্লাহ জানিয়েছেন, সেনাবাহিনীর প্রাসাদের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে নিয়েছে।

আবদাল্লাহ জানিয়েছেন, আমাদের বাহিনী শত্রু যোদ্ধাদের পুরো সরিয়ে দিয়েছে এবং তাদের বিরাট অস্ত্র বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। জয় পুরোপুরি না আসা পর্যন্ত এই লড়াই চলবে। তবে এনিয়ে আরএসএফে মন্তব্য পাওয়া যায়নি। এর আগে সশস্ত্র বাহিনীতে আধাসামরিক বাহিনীর একীকরণকে কেন্দ্র করে ২০২৩ সালের এপ্রিলে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর আরএসএফ দ্রুত খার্তুমের প্রাসাদসহ শহরের বাকি অংশও দখল করে নেয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বারিধারায় চলছে বাড়ির সংস্কার, শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান    
গণঅভ্যুত্থানে সামরিক বাহিনী পাশে না দাঁড়ালে গৃহযুদ্ধের পরিস্থিতি হতো: নুর    
সুদানের প্রেসিডেন্ট প্রাসাদ দখলের ঘোষণা সেনাবাহিনীর  
আওয়ামী লীগ পুনর্গঠন নিয়ে আমার সাথে আলোচনা হয়নি : সোহেল তাজ
দুপুরের মধ্যে তিন বিভাগে কালবৈশাখী আঘাত হানবে  
গাজার একমাত্র ক্যান্সার হাসপাতালও ধ্বংস করে দিল ইসরায়েল  
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে দেশব্যাপী বিক্ষোভের ডাক এনসিপির
ইসরায়েলজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ: নেতানিয়াহুর সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে জনগণের ক্ষোভ
শেখ হাসিনার মতো নব্য ফ্যাসিবাদীরা জাতীয় পার্টিকে ব্ল্যাকমেইল করছে: জি এম কাদের
ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগের মিছিল, যুবলীগ নেত্রীসহ আটক ৩
তাসকিনের আইপিএল অভিষেকের সম্ভাবনা, যোগাযোগে মিলেছে ইতিবাচক সাড়া!
স্বৈরাচারের দোসররা পুনর্বাসনের সুযোগ পায়, এমন পদক্ষেপ নেওয়া উচিত হবে না: তারেক রহমান
ট্রেনের ১৩০ টিকিটসহ নৌবাহিনী কর্মচারী আটক
জনগণ সুযোগ দিলে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে বিএনপির কিছু বলার নেই: রিজভী
বিচারের আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার সুযোগ নেই : মামুনুল হক
টাঙ্গাইলে আগুনে পুড়ল ২১ দোকান, ৮০ লাখ টাকার ক্ষতি
ব্যাংককে ড. ইউনূস-মোদির মধ্যে বৈঠক হচ্ছে না
রাত ১টার মধ্যে ৯ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
পৃথিবীর সর্বত্র আজ দিন-রাত সমান
নরসিংদীতে আ. লীগ-বিএনপির সংঘর্ষে নিহত ২, গুলিবিদ্ধসহ আহত ১০