বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫ | ৭ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মহাবিশ্বের মহৎ সত্তা

আকৃতিগত দিক দিয়ে এই মহাবিশ্বের প্রেক্ষাপটে মানুষ হিসেবে আমাদের অবস্থান কোথায়? এক বাক্যে হয়ত সবাই উত্তর দেবে—আমরা মানুষরা খুবই ক্ষুদ্র। কিন্তু কতটুকু ক্ষুদ্র? আমাদের থেকেও তো কত ক্ষুদ্র প্রাণীর অস্তিত্ব রয়েছে চারপাশে এই পৃথিবীতেই। যে সব প্রাণী আকৃতিগত দিক দিয়ে ছোট তাদের আমরা কোন দৃষ্টিতে দেখি? একটা পিঁপড়ার জীবন নিয়ে আমরা কতটুকু উদ্বিগ্ন হই? আমরা মানুষরা যখন আমাদের চেয়েও আকৃতিতে বড় এবং হিংস্র বন্য প্রাণীদের পোষ মানাই তখন অহংকার করে নিজেদের অনেক বড় ভাবি! আমরা নিজেদের খুবই গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দাবি করি। আমরা আসলে এই জগত সংসারে কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ?

সাগর তলের ওই অতি ক্ষুদ্র অনুবিক্ক্ষণিক প্ল্যাঙ্কটন প্রাণিকূল যদি বিলীন হয়ে যায় কোনোদিন তাহলে এই পৃথিবীর সর্ববৃহৎ প্রাণী নীল তিমিও বিলুপ্ত হয়ে যাবে! কেননা নীল তিমি যে বেঁচে থাকে ওই অতিক্ষুদ্র প্ল্যাঙ্কটন খেয়েই। আমরা মানুষরা যদি একদিন বিলুপ্ত হয়ে যাই এই পৃথিবীর বুক থেকে তাহলে কি হবে? শক্তিশালী ডাইনোসরও তো সব বিলুপ্ত হয়ে গেছে, তাতে কি কোনো ক্ষতি হয়েছে আমাদের ইকো সিস্টেম বা বাস্তু জগতের? মানুষরা কি বাস্তু জগতের কোনো অপরিহার্য অংশ, নাকি এই সৌরজগত টিকে থাকার জন্য আমাদের কোনো প্রয়োজন আছে?

মানুষরাই কি জৈব বিবর্তনে শেষ ধাপ না কি কালের বিবর্তনে জৈব বিবর্তনও এগিয়ে যাবে এবং একদিন আমাদের থেকেও আরও চতুর কোনো প্রাণীর আবির্ভাব হবে এই পৃথিবীতে? তখন ওই নব বিবর্তিত প্রাণিকূল কি আমাদের নিম্ন শ্রেণির কোনো প্রাণী ভাববে, যেমনটি আমরা ভাবি ইথুপিয়া পাহাড়ের ওই বেবুন সম্প্রদায়কে? জৈব বিবর্তনের তত্ত্ব অনুসারে যারা আমাদের পূর্বপুরুষ!

একটা পিঁপড়ের দৃষ্টি সীমার বাইরে আমাদের দৈহিক আকৃতি, সম্ভবত পিঁপড়ে সম্প্রদায়ের কাছে মানুষই সর্ববৃহৎ প্রাণী! আমাদের কাছে ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া হচ্ছে সবচেয়ে ক্ষুদ্র জীব, কেননা মাইক্রোস্কোপ ছাড়া খালি চোখে ওদের আমরা দেখতে পাই না। এই পৃথিবীতে মানুষরা দানব আর ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া হলো নগণ্য ক্ষুদ্র কোনো জৈবিক অস্তিত্ব। হাবল টেলিস্কোপ দিয়ে যখন পৃথিবীর ছবি তোলা হয় তখন কিন্তু পৃথিবীর বুকে আমাদের অর্থাৎ মানুষের বিচরণ দৃষ্টিগোচর হয় না। পৃথিবীর স্বাপেক্ষে আমরা হয়ে পরি অতি ক্ষুদ্র নগণ্য। আবার, এই পৃথিবী কিন্তু মিল্কিওয়ে নামক এক গ্যালাক্সি বা ছায়াপথের বাসিন্দা। আর এই ছায়াপথের স্বাপেক্ষে পৃথিবীর আকৃতি অতি ক্ষুদ্র অনুবিক্ষণিক— অনেকটা আমাদের কাছে ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়ার আকৃতি যেমন। তাহলে ছায়াপথের স্বাপেক্ষে মানুষের আকৃতি কতটুকু হবে? আমাদের জানা মহাবিশ্বে শত শত কোটি গ্যালাক্সি বা ছায়াপথ রয়েছে। আর এই মহাবিশ্বের স্বাপেক্ষে আমাদের নিজস্ব ছায়াপথ মিল্কিওয়ের আকৃতি হবে অতিশয় ক্ষুদ্র! তাহলে এই মহাবিশ্বের স্বাপেক্ষে আমাদের আকৃতি কতটুকু? বিজ্ঞানের ভাষায় বলতে গেলে বলতে হয় মানুষের আকৃতি ও অবস্থান এই মহাবিশ্বে নেগলিজিবল বা নগণ্য অথবা তুচ্ছ!

এই দীনতার অবস্থানগত সত্ত্বেও আমাদের রয়েছে দর্শনতত্ত্ব, বিজ্ঞানতত্ত্ব এবং ধর্মতত্ত্ব— যা নিয়ে আমরা বড়াই করি এবং নিজেদের খুবই গুরুত্বপূর্ণ এক অস্তিত্ব রূপে দাড় করাই। আমরা আমাদের এতটাই গুরুত্বপূর্ণ ভাবি যে আমরা বলি সৃষ্টিকর্তা স্বয়ং নিজে তার সব ফেরেস্তাকুল নিয়ে ব্যস্ত আমরা কে কি করছি তা দেখার জন্য! আমরা খুনোখুনিতে লিপ্ত হই এই সৃষ্টি কর্তাকে কেন্দ্র করেই! সৃষ্টিকর্তার কি অন্য কোনো কাজ নেই? বিগ ব্যাং এর মাধ্যমে এই মহাবিশ্বের সৃষ্টি হয় ১৩.৭ বিলিয়ন বছর আগে আর আমাদের এই পৃথিবীর বয়স ৪.৫ বিলিয়ন বছর। এই ভূপৃষ্ঠে মানুষের আবির্ভাব ঘটে মাত্র ৪.৪ মিলিয়ন বছর আগে। এই মহাবিশ্বে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটেছে আমাদের অস্তিত্বের আবির্ভাবের পূর্বে। প্রায় ১৩ বিলিয়ন বছর সৃষ্টিকর্তা ব্যস্ত ছিলেন তার সৃষ্টিকর্ম নিয়ে। তিনি এখনো ব্যস্ত আছেন ক্রমবর্ধমান তার এই সৃষ্টিজগত তদারকিতে। আমার ধারণা স্বয়ং সৃষ্টিকর্তার কাছেও আমরা অতি তুচ্ছ নগণ্য। মানুষের অস্তিত্ব সম্পর্কে বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং একবার বিবিসির এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন—
‘We are such insignificant creatures on a minor planet of a very average star in the outer suburbs of one of a hundred billion galaxies. So it is difficult to believe in a God that would care about us or even notice our existence.’

আকৃতিগত এই মহাবিশ্বে দিক থেকে হতে পারি আমরা অতি তুচ্ছ নগণ্য অপ্রয়োজনীয় এক জৈবিক অস্তিত্ব। কিন্তু বৈচিত্র্যের দিক দিয়ে আমরা মানুষরা কি এক বিস্ময়কর প্রাণী নই? আমরাই তো একমাত্র প্রাণী যারা বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে গান রচনা করি, অথবা সাগর পাড়ে দাঁড়িয়ে লিখে ফেলি পাতার পর পাতা কবিতা। আমাদের মাঝেই তো জন্ম নেয় রবীন্দ্র-নজরুল-সুকুমার। সেক্সপেয়ার লিখে ওথেলো অথবা জন্ম দেয় রোমিও-জুলিয়েটের! বিথোফেন বাঁধে সুর। আমরা মানুষরাই তো ভালবাসি, ভালোবাসার জন্য মৃত্যুকে বরণ করি হাসি মুখে। আমরা মানুষরাই তো যৌনতাকে উপভোগ করি চুম্বন অথবা বৈচিত্র্যময় সঙ্গম লীলায়। আমরা মানুষরাই তো মাতৃভাষার দাবিতে বুক পেতে দেই বন্দুকের সামনে। আমরা মানুষরাই তো কেও হই নেলসন ম্যান্ডেলা অথবা মাদার তেরেসা। আমরাই তো সেই মানুষ, যে তার শরীর কেটে অঙ্গ দান করে আরেক মানুষের জন্য। আকৃতিগত সকল তুচ্ছতাকে ছাপিয়ে আমাদের মাঝে এবং এই মহাবিশ্বে আমরাই শ্রেষ্ঠ এবং অতি তাৎপর্যপূর্ণ এক মহৎ সত্তা।

আরএ/

Header Ad
Header Ad

জার্মান চ্যান্সেলরের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক

জার্মান চ্যান্সেলরের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক। ছবি: সংগৃহীত

সুইজারল্যান্ডের ডাভোসে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের শীর্ষ সম্মেলনে জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ স্কোলজের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বৈঠকে পারস্পরিক সহযোগিতা এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় উভয় দেশের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা হয়।

এর আগে, ড. ইউনূস মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) বিকেল ৫টা ২০ মিনিটে এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে সুইজারল্যান্ডের জুরিখে পৌঁছান। তাকে স্বাগত জানান জেনেভার রাষ্ট্রদূত মো. আরিফুর রহমান। ডাভোসে পৌঁছে তিনি ডব্লিউইএফের বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নেন।

চার দিনের এই সফরে ড. ইউনূস ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার স্টাব, বেলজিয়ামের রাজা ফিলিপ এবং থাই প্রধানমন্ত্রী পায়েংটার্ন শিনাওয়াত্রার সঙ্গেও দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন। এছাড়াও তিনি সংযুক্ত আরব আমিরাতের শেখা লতিফা বিনতে মোহাম্মদ, মেটার গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্সের প্রেসিডেন্ট স্যার নিক ক্লেগ, এবং অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাগনেস ক্যালামার্ডের সঙ্গে বৈঠকে মিলিত হবেন।

সফরের অংশ হিসেবে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামে বাংলাদেশের উন্নয়ন সম্ভাবনা নিয়ে একটি পৃথক সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২৫ জানুয়ারি ড. ইউনূসের দেশে ফেরার কথা রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ব্যর্থতা স্বীকার করে ইসরায়েলি সেনাপ্রধানের পদত্যাগ

ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর প্রধান মেজর জেনারেল হার্জি হালেভি ব্যর্থতা স্বীকার করে পদত্যাগ করেছেন। ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর প্রধান মেজর জেনারেল হার্জি হালেভি ব্যর্থতা স্বীকার করে পদত্যাগ করেছেন। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার সময় সেনাবাহিনীর ব্যর্থতার দায় স্বীকার করে তিনি মঙ্গলবার পদত্যাগ করেন। ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

পদত্যাগপত্রে হালেভি উল্লেখ করেছেন, হামাসের সঙ্গে যুদ্ধের সময় সেনাবাহিনীর কিছু উল্লেখযোগ্য সাফল্য থাকলেও যুদ্ধের সব লক্ষ্য এখনও অর্জিত হয়নি। তিনি বলেন, হামাসের সামরিক সক্ষমতাকে আরও ধ্বংস করা এবং জিম্মিদের নিরাপদে ফেরানোর জন্য লড়াই অব্যাহত থাকবে।

এই পদত্যাগের পাশাপাশি ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলীয় সামরিক কমান্ডের প্রধান মেজর জেনারেল ইয়ারন ফিঙ্কেলম্যানও পদত্যাগ করেছেন। কাতার, যুক্তরাষ্ট্র ও মিসরের মধ্যস্থতায় গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকরের কয়েক দিনের মধ্যেই এই পদত্যাগের ঘটনা ঘটল।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাস ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে অভূতপূর্ব হামলা চালায়, যেখানে এক হাজার ২১০ জন নিহত এবং ২৫১ জনকে জিম্মি করা হয়। এর জবাবে ইসরায়েল ১৫ মাস ধরে গাজায় বিমান ও স্থল হামলা চালায়। জাতিসংঘের প্রতিবেদন অনুসারে, এসব হামলায় গাজায় ৪৬ হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন, যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু।

যুদ্ধবিরতি কার্যকরের পর বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিরা তাদের বাড়িঘরে ফিরতে শুরু করেছেন। তবে যুদ্ধের ধ্বংসযজ্ঞ এবং মানবিক সংকট এখনো গাজা উপত্যকায় বিরাজমান।

Header Ad
Header Ad

সুইজারল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস

সুইজারল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের (ডব্লিউইএফ) বার্ষিক সম্মেলনে অংশ নিতে সুইজারল্যান্ডে পৌঁছেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) বাংলাদেশ সময় বিকেল ৫টা ২০ মিনিটে তিনি জুরিখ শহরে পৌঁছান। স্থানীয় সময় সকাল ১০টায় জুরিখ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান সুইজারল্যান্ডে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. আরিফুর রহমান।

চার দিনের সফরের অংশ হিসেবে প্রধান উপদেষ্টা সোমবার ভোরে দেশ ছাড়েন। সফরকালে তিনি সুইজারল্যান্ডের দাভোসে ২০-২৪ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের বার্ষিক সম্মেলনে অংশ নেবেন। সম্মেলনে অংশগ্রহণের পাশাপাশি তিনি জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস, বেলজিয়ামের রাজা ফিলিপ এবং থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রার সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন। এছাড়াও অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাগনেস ক্যালামার্ডসহ বিভিন্ন সংস্থা ও কোম্পানির শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করার কথা রয়েছে।

ড. ইউনূস সম্মেলনের সাইডলাইনে একাধিক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দেবেন। সফর শেষে আগামী ২৪ জানুয়ারি দাভোস থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হবেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জার্মান চ্যান্সেলরের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক
ব্যর্থতা স্বীকার করে ইসরায়েলি সেনাপ্রধানের পদত্যাগ
সুইজারল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
তুরস্কে হোটেলে ভয়াবহ আগুন, নিহত ৬৬
ভোটের মাঠে ইসলামের পক্ষে একটিই বাক্স পাঠানোর প্রত্যয়
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তাকে বদলি
এবার জার্সিতে ‘পাকিস্তান’ লেখা নিয়ে ভারতের আপত্তি, খেপেছে পিসিবি
ভারত থেকে শেখ হাসিনাকে ফেরত এবং গায়েবি ও রাজনৈতিক মামলা নিয়ে যা বললেন আইন উপদেষ্টা
কেন ভ্যাট বাড়িয়েছি, কিছুদিন পর জানবেন: অর্থ উপদেষ্টা
পুতিন রাশিয়াকে ধ্বংস করছেন : ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাবা হারালেন সংগীতশিল্পী মনির খান
শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তারে ইন্টারপোলে রেড অ্যালার্ট জারি
বিয়ে করতে আর ট্যাক্স দিতে হবে না: আইন উপদেষ্টা
বৈষম্যবিরোধীদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দুই গ্রুপের মারামারি,নারীসহ আহত ৭
দেশের এক টুকরো অংশও ভারতকে দখল করতে দেবো না: সীমান্তের বাসিন্দারা
নওগাঁয় বিএনপির দুই নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বেনজীরের মালিকানাধীন সাভানা রিসোর্টে এনবিআরের অভিযান
বিরামপুর সীমান্তে ১২ টি স্বর্ণের বার সহ আটক ১
সমন্বয়ক রাফির ওপর হামলা, থানায় অভিযোগ
ন্যূনতম সংস্কার শেষে নির্বাচন চাই: মির্জা ফখরুল