বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আহলান সাহলান মাহে রমজান

শুভেচ্ছা স্বাগতম মাহে রমজান। কুরআন নাজিলের মাস রমজান। আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা বলেন, ‘রমজান মাস, এতে মানুষের দিশারী এবং সৎপথের স্পষ্ট নিদর্শন ও সত্যাসত্যের পার্থক্যকারীরূপে কুরআন অবতীর্ণ হয়েছে। সুতরাং তোমাদের মধ্যে যারা এই মাস পাবে তারা যেন এই মাসে রোজা পালন করে।’ তাকওয়ার মাস রমজান। আল্লাহ তাআলা কুরআন মাজিদে বলেন, ‘হে মুমিনগণ! তোমাদের জন্য রোজার বিধান দেওয়া হলো, যেমন বিধান তোমাদের পূর্ববর্তীগণকে দেওয়া হয়েছিল; যাতে তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পারো।’ (সূরা-২ বাকারা, আয়াত: ১৮৫ ও ১৮৩)

রহমত মাগফিরাত ও নাজাতের সুসংবাদ নিয়ে এলো মাহে রমজান। প্রিয় নবী (স.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি ঈমানসহ সওয়াবের নিয়াতে রমজানে রোজা পালন করে, তার পূর্বে গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়।’ ‘যে ব্যক্তি ঈমানের সহিত সওয়াবের আশায় রমজানে রাত জেগে ইবাদাত করে, তার পূর্বে গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়।’ ‘যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে সওয়াবের আশায় কদরের রাতে জেগে ইবাদাত করবে, তার অতীতের গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে।’ (বুখারী, প্রথম খণ্ড, হাদীস: ৩৭, ৩৬ ও ৩৪)

রজব ও শাবান দুইমাসব্যাপী আমরা দোয়া করে আসছি–‘হে আল্লাহ রজব ও শাবান মাস আমাদের জন্য বরকতময় করুন এবং রমজান আমাদের নসীব করুন!’ এই প্রার্থনা কবুল হলো। তাই সবাই বলছি- ‘আহলান সাহলান মাহে রমজান, সুস্বাগতম রমজান মাস’। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা করেন, রসূলুল্লাহ (স.) বলেন: যখন রমজান মাস আসে তখন জান্নাতের দরজা খুলে দেওয়া হয়, জাহান্নামের দরজা বন্ধ করে দেওয়া হয়; শয়তানকে শৃঙ্খলিত করা হয়। (বুখারী, খণ্ড: ৩, হাদীস: ১,৭৭৮)

‘সওম’ অর্থ বিরত থাকা; বহুবচন হলো ‘সিয়াম’। ফার্সি, উর্দু, হিন্দি ও বাংলায় সওমকে ‘রোজা’ বলা হয়। পরিভাষায় সওম বা রোজা হলো ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ইবাদাতের উদ্দেশ্যে পানাহার ও যৌন সম্ভোগ থেকে বিরত থাকা। আল্লাহ তাআলা কুরআন হাকীমে বলেন, ‘আর তোমরা পানাহার করো যতক্ষণ রাত্রির কৃষ্ণ রেখা হতে উষার শুভ্র রেখা স্পষ্টরূপে তোমাদের নিকট প্রতিভাত না হয়। অতঃপর নিশাগম পর্যন্ত সিয়াম পূর্ণ করো।’ (সূরা-২ বাকারা, আয়াত: ১৮৭)

প্রাপ্তবয়স্ক তথা সাবালক, সাধারণ বুদ্ধিমত্তা বা স্বাভাবিক জ্ঞানসম্পন্ন, রোজা পালনে সক্ষম সুস্থ সব নারী ও পুরুষের জন্য রমজান মাসে রোজা পালন করা বাধ্যতা মূলক ফরজ ইবাদত। ঋতুবতী নারী, সন্তান প্রসবকারী মা, অসুস্থ ব্যক্তিগণ এই রোজা পরবর্তী সময়ে কাজা আদায় করবেন। এমন অক্ষম ব্যক্তি যিনি পুনরায় সুস্থ হয়ে রোজা পালনের সামর্থ লাভের সম্ভাবনা বিদ্যমান নেই, তারা রোজার জন্য ফিদিয়া প্রদান করবেন। অর্থাৎ প্রতিটি রোজার জন্য একটি সদকাতুল ফিতরের সমান দান করবেন। জাকাত গ্রণের উপযুক্তদেরই এই ফিদইয়া প্রদান করা যাবে।

রাসুলুল্লাহ (স.) বলেন, ‘জান্নাতে রায়্যান নামক একটি দরজা আছে। এ দরজা দিয়ে কিয়ামতের দিন শুধু রোজাদারেরাই প্রবেশ করবে। তাদের প্রবেশের পরে এই দরজাটি বন্ধ করে দেওয়া হবে, তারা ছাড়া আর কেউ এই দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে না।’ (বুখারী, খণ্ড: ৩, হাদীস: ১,৭৭৫)। রমজান মাসে প্রতিটি নেক আমলের ফজিলত সত্তরগুণ বৃদ্ধি করা হয়। একেকটি নফল ইবাদাতের সওয়াব ফরজ ইবাদাতের সমান দান করা হয়।

রমজান মাসে একটি ফরজ, পূর্ণ একমাস রোজা পালন করা। রমজানের সাথে সম্পৃক্ত দুটি ওয়াজিব–সদকাতুল ফিতর প্রদান ও ঈদের নামাজ আদায় করা। রমজানের বিশেষ সুন্নাতসমূহ হলো–রজব মাস ও শাবান মাস বরকতের জন্য এবং রমজান প্রাপ্তির জন্য দোয়া করতে থাকা; রজব ও শাবান মাস থেকে রমজানের প্রস্তুতি গ্রহণ করা, রজব ও শাবান মাসে অধিক পরিমাণে নফল রোজা রাখা ও নফল নামাজ আদায় করা, শাবান মাসের চাঁদের তারিখের হিসাব রাখা; রমজানের চাঁদ দেখা; সাহরী খাওয়া, তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করা, ইফতার করা ও করানো, বিশ রাকাত তারাবীহ নামাজ আদায় করা, কুরআন কারীম বেশি বেশি তিলাওয়াত করা এবং ইতিকাফ করা; রমজানের শেষ দশকের বেজোড় রাতগুলোয় শবে কদর সন্ধান করা, ঈদের জন্য শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা।

তারাবীহ নামাজ রমজানের বিশেষ আমল। এতে কুরআন তিলাওয়াত ও রাত্রি জাগরণের আমলও হয়। পুরুষগণ তারাবীহ নামাজ মসজিদে জামাআতে আদায় করা সুন্নাত। ওজরের কারণে মসজিদে যাওয়া সম্ভবপর না হলে এবং জামাআত করা না গেলে; তখন একা পড়লেও পূর্ণ সওয়াব পাওয়া যাবে। অনুরূপ পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজও বিশেষ অবস্থায় একাকী আদায় করা যাবে। এতেও পরিপূর্ণ সওয়াব পাওয়া হবে।

তারাবীহ নামাজে পূর্ণ কুরআন শরীফ একবার পাঠ করা সুন্নাত। একে খতম তারাবীহ বলা হয়। যারা সব সময় খতম তারাবীহ পড়ে থাকেন বা পড়ার ইচ্ছা রাখেন, তারা বিশেষ কোনো কারণে তা করতে না পারলেও এর পুর্ণ সওয়াব লাভ করবেন। হাদীস শরীফে রয়েছে, ‘কাজের ফলাফল নিয়াতের উপর নির্ভরশীল।’ (বুখারী, হাদীস: ১)।

রমজানের পবিত্রতা রক্ষা করুন। রমজানে ইবাদাতের পরিবেশ বজায় রাখুন। রমজানের ফরজ ওয়াজিব ও সুন্নাতসমূহ পালন করুন। নিজে নেক আমল করুন অন্যদেরও নেক আমলে উদ্বুদ্ধ ও সহায়তা করুন। দুনিয়ার শান্তি ওপরকালের মুক্তি নিশ্চিত করুন। রমজানের রোজা পালন ও ইবাদাতের মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ এবং কোপ ও রোষ থেকে নিষ্কৃতি ও বালা মুসিবত থেকে মুক্তির চেষ্টা করুণ। হাদীসে কুদসীতে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘রোজা অমারই জন্য, আমিই এর বিনিময় প্রতিদান দেবো।’ (বুখারী, খণ্ড: ২, পৃষ্ঠা: ২২৬)

এসএ/

Header Ad
Header Ad

এবার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈষম্যবিরোধী সমন্বয়কের ওপর হামলা!

আহত সমন্বয়ক নুরুল ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়ক নুরুল ইসলাম শহীদের ওপর হামলা চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) দিবাগত রাত ১১টায় নগরীর হেতেম খাঁ এলাকায় এ হামলা চালানো হয়।

এদিকে এ ঘটনার প্রতিবাদে আজ বুধবার দুপুর দেড়টায় দুর্বৃত্তদের অতর্কিত হামলা ও সন্ত্রাসীদের গ্রেফতারের দাবিতে মানববন্ধনের আয়োজন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।

আহত সমন্বয়ক নুরুল ইসলাম রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রাফট সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।

হামলা ও সন্ত্রাসীদের গ্রেফতারের দাবিতে মানববন্ধনের আয়োজন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা রাশেদ রাজন বলেন, ‌‘শহীদরা কয়েকজন মিলে মহানগরীর হেতেমখাঁ এলাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে মেস করে থাকেন। সেখানে মঙ্গলবার রাত ১১টায় শহীদ রাতের খাবার খাচ্ছিলেন। এ সময় অতর্কিতে ২০ থেকে ২৫ জন দুর্বৃত্ত বাড়িতে প্রবেশ করে লোহার রোড দিয়ে এলোপাতাড়ি মারধর করে।’

স্টুডেন্ট রাইটস এসোসিয়েশনের সভাপতি মেহেদী সজীব বলেন, ‘গতকাল রাতে নুরুল ইসলাম শহীদের উপর যে অতর্কিত হামলা করা হয়েছে তা প্রমাণ করে আমি আপনি এবং বিপ্লবী সবার প্রতি এই হামলা ধেয়ে আসছে। প্রধান উপদেষ্টাসহ উপদেষ্টামণ্ডলী ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে আবেদন রাখতে চাই যারা জুলাই অভ্যুত্থানে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছে তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। জুলাই বিপ্লবের সম্মুখ সারির নেতারা যদি ক্ষতিগ্রস্ত হয় তাহলে আপনাদের চেয়ারও খুব বেশিদিন টিকে থাকবে না।’

এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মাসুম বিল্লাহ বলেন, ‘রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের নানা প্রান্তে যারা জুলাই আন্দোলনের নেতৃত্বে দিয়েছে তাদের উপর হামলা, গুপ্ত হামলা এবং নানাভাবে হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। আমরা উপদেষ্টাদের কেন বসিয়েছিলাম? তাদের কি খালি জায়গা পূরণ করতে বসিয়েছি? যতই দিন যাচ্ছে ততই মনে হচ্ছে বিপ্লবটা চুরি হয়ে যাচ্ছে। যারা অপরাধের সাথে যুক্ত তাদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। আমাদের যদি নিরাপত্তাও না থাকে তাহলে বাংলাদেশে থেকে আমাদের কি লাভ? আমাদের নিরাপত্তার যা কিছু দরকার প্রশাসনকে সেই সব পদক্ষেপ নিতে হবে।’

Header Ad
Header Ad

জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা সাক্ষাৎ

জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। ছবিঃ সংগৃহীত

সুইজারল্যান্ডের দাভোসে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের সম্মেলনের ফাঁকে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) প্রধান উপদেষ্টার ফেসবুক পেইজ থেকে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

তবে তাদের মাঝে কোনো সুনির্দিষ্ট বিষয়ে আলাপ হয়েছে কি না সে বিষয়ে জানানো হয় নি।

উল্লেখ্য, প্রধান উপদেষ্টা সোমবার (২০ জানুয়ারি) দিনগত রাত ১টায় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সুইজারল্যান্ডের জুরিখের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হন। স্থানীয় সময় বিকেল ৫টা ২৫ মিনিটে তিনি সেখানে পৌঁছান। সুইজারল্যান্ডে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি তারিক মোহাম্মদ আরিফুল ইসলাম তাকে স্বাগত জানান।

Header Ad
Header Ad

আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না আওয়ামী লীগ

প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশগ্রহণ করার গুঞ্জন থাকলেও দলটি ফিরতে পারবে না বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। বুধবার (২২ জানুয়ারি) তার নিজস্ব ফেসবুক প্রোফাইলে এক পোস্টে এই কথা জানান তিনি।

ফেসবুক পোস্টে উল্লেখ করে তিনি জানান, গণহত্যা সমর্থনকারী আওয়ামী লীগের সমর্থকরা ভ্রান্তিতে আছেন যে, দেশ নির্বাচনের দিকে ফিরে গেলে তারা রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় ফিরতে পারবেন। কিন্তু মানবতাবিরোধী অপরাধের দায় স্বীকার না করলে এবং খুন ও গুমের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের নির্মূল না করা পর্যন্ত এটি সম্ভব না। পাশাপাশি ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে সংঘটিত হত্যাকাণ্ড এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িত আওয়ামী লীগের সদস্য এবং এর সহযোগীদেরও বিচার হবে।

সাম্প্রতিক মাসগুলোতে বিভিন্ন বিদেশি কূটনীতিক এবং কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছে জানিয়ে তিনি আরও লিখেছেন, তারা খুব কমই সমঝোতার বিষয়ে আহ্বান জানিয়েছেন। তারাও বুঝতে পেরেছেন যে, অপরাধীরা যদি তাদের অপরাধ স্বীকার না করে, তাহলে কীভাবে সমঝোতার আহ্বান জানানো যায়? বরং তারা সংস্কার এবং দেশের প্রতিষ্ঠানগুলোকে ঠিক করার বিষয়ে বেশি সমর্থন জানিয়েছেন।

বছর বছর আওয়ামী লীগের সমর্থকরা ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষ, রক্ষীবাহিনীর হত্যাকাণ্ড এবং শেখ মুজিবের একদলীয় শাসনের স্মৃতি মুছে ফেলতে চেষ্টা চালিয়ে গেছে বলেও স্ট্যাটাসে অভিযোগ করেন শফিকুল আলম।

আরও জানান, বর্তমান প্রজন্ম এবার জেগে উঠেছে এবং তারা স্বৈরশাসনের প্রতিটি মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে সজাগ রয়েছে। তাদের প্রচেষ্টা প্রতিদিন পুরোনো স্মৃতিকে সতেজ করছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এবার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈষম্যবিরোধী সমন্বয়কের ওপর হামলা!
জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা সাক্ষাৎ
আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না আওয়ামী লীগ
চলতি বছরই নির্বাচন চায় বিএনপি ও খেলাফত মজলিস
৮টি খাতে ভ্যাট হ্রাস, ৪টি খাতে বর্ধিত ভ্যাট প্রত্যাহার
সালমান এফ রহমানের ঘনিষ্ঠ তারেক আলম আটক
২৮ জানুয়ারি থেকে সারাদেশে চলবে না ট্রেন!
বাবার জানাজার মাঠ থেকে কণ্ঠশিল্পী মনির খানের আইফোন চুরি
মোবাইল ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের ওপর আরোপিত কর প্রত্যাহার
বিএনপি ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাতির কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ: আমীর খসরু
বাবা-মা চাচ্ছিলেন না আমি পৃথিবীতে আসি : অপু বিশ্বাস
৪ দফা দাবিতে ম্যাটস শিক্ষার্থীদের শাহবাগ মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ
নিজের সিনেমায় নিজের লেখা গান গাইলেন মোশাররফ করিম
আদালতে চকলেট খেতে চাইলেন সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী
আগামী ৩ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস নিয়ে যা জানা গেল
৯ বছরেও শেষ হয়নি রিজার্ভ চুরির মামলার তদন্ত, দায়িত্ব নিতে চায় দুদক
গাজায় ধ্বংসস্তূপ সরাতেই বেরিয়ে আসছে কঙ্কাল, পচাগলা ১২০ মরদেহ উদ্ধার
বোমা পাওয়া যায়নি বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে, নিরাপদে নামলো যাত্রীরা
কারওয়ান বাজারে পুলিশের সাথে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি
প্রথমবার ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে বিশ্বকাপের আশা বাঁচিয়ে রাখল বাংলাদেশ