বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ওমরাহ পালনের সংক্ষিপ্ত বিবরণ

এহরাম
প্রয়োজনীয় সাফাই এবং অজু গোসলের পর এহরামের কাপড় পরুন। টুপি মাথায় দিয়ে এহরামের নিয়তে দু’রাকাত নামাজ পড়ুন।

নিয়ত: নাওয়াইতুয়ান উসাল্লিয়া লিল্লাহি তায়ালা রাকায়াতায় সালাতিল এহরাম, সুন্নত রাসুলিল্লাহি তায়ালা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কা’ব বাতিশ শরিফাতি আল্লাহু আকবার।

প্রথম রাকাতে সুরা কাফেরূন এবং দ্বিতীয় রাকাতে সুরা এখলাস পড়ুন। সালাম ফিরিয়ে এবার টুপি খুলে এভাবেই বসে থেকে যে যার নিয়ত করুন।

ওমরার নিয়ত: হে আল্লাহ আমি ওমরাহ করার নিয়ত করছি। আমার জন্য তা সহজ করে দাও এবং কবুল কর।

এবার অনুচ্চ কণ্ঠ (মহিলারা ফিস ফিসিয়ে) তিনবার তাবলিয়া পড়ুন।
তাবলিয়া: লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইকা লা শারিকা লাকা লাব্বাইক, ‘ইন্নাল হামদা ওয়ান্নি’মাতা লাকা ওয়াল মুলক, লা শারিকা লাক।

মক্কা শরীফে করণীয়
১. মসজিদা হারামে ঢোকার পর যখনই কালো গিলাফে ঢাকা বায়তুল্লাহ নজরে পড়বে তখনই তিনবার বলুন আল্লাহু আকবার লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু এবং সঙ্গে সঙ্গে দাঁড়িয়ে মোনাজাত করুন।
২. হজরে আসোয়াদের বরাবর কালো দাগের একটু আগে এসে তালবিয়া পড়া বন্ধ করে দিন। এজতেবা করুন, অর্থাৎ আপনার চাদরের ডান অংশকে ডান বগলের নিচ দিয়ে বাম কাঁধের উপর রেখে দিন। এখন তাওয়াফের নিয়ত করুন।
নিয়ত: হে আল্লাহ আমি পবিত্র ঘর তাওয়াফের নিয়ত করছি। আমার জন্য তা সহজ করে দাও এবং আমার পক্ষ থেকে সেই সাতপাক তাওয়াফ কবুল করে নাও।
৩. এবার কালো দাগের উপর পা দিয়ে কাবার দিকে মুখ করে দাঁড়িয়ে নিম্নের দোয়া পড়তে পড়তে দু’হাত কান পর্যন্ত তলুন (মহিলারা বুক পর্যন্ত) এবং বাম হাত নামিয়ে এনে হজরে আসোয়াদের চুমু খান। দোয়া: বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ।
৪. এবার ডান দিকে ঘুরে তাওয়াফ শুরু করুন। প্রথম তিন চক্করে রমল করুন। দৃষ্টি মাটির দিকে রাখুন। এ অবস্থায় নিচের দোয়াটি পড়তে থাকুন এবং আরও যা যা দোয়া কালাম পড়তে মন চায় পড়ুন।
দোয়া: লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু আ শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়াহুয়া আলাকুল্লি শাইয়্যান ক্বাদির।
৫. রোকনে ইয়ামানি থেকে কালো দাগের (পায়ের দিকে দেখুন) একটু আগ পর্যন্ত নিম্নের দোয়াটি পড়তে থাকুন।
দোয়া: রাব্বানা আতিনা ফিদ্দুনিয়া হাছানাতাও ওয়াফিল আখিরাতি হাছানাতাও ওয়াকিনা আজাবান্নার, ওয়াআদ খিলনাল জান্নাতা মা’আল আবরার, ইয়া আজিজু ইয়া গাফফার, ইয়া রাব্বাল আলামিন।
৬. এখন এক চক্কর হলো। এবার ৩ নম্বর দোয়া পড়তে পড়তে কালো দাগের উপর পা দিয়ে ইশারায় চুমু খেয়ে দ্বিতীয় চক্কর শুরু করে আগের মতই শেষ করুন।
৭. সাত চক্কর শেষ করে ইশারায় অষ্টম চুমুটি খেয়ে এজতেবা খুলে কাঁধ ঢেকে মাকামে ইব্রাহিমের পিছনে দু’রাকাত সালাতিল তাওয়াফ (ওয়াজিব) নামাজ পড়ুন।
নিয়ত: নাওয়াইতুয়ান উসাল্লিয়া লিল্লাহি তায়ালা রাকায়াতায় সালাতিত তাওয়াফ, ওয়াজিবুল্লাহি তায়ালা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কা’বা বাতিশ শরিফাতি আল্লাহু আকবার।
প্রথম রাকাতে সুরা কাফিরূন এবং দ্বিতীয় রাকাতে সুরা এখলাছ পড়ুন।
৮. এবার জম জম কুয়ার কাছে যান। পেট ভরে পানি খান। পানি খাওয়ার সময় নিম্নের দোয়াটি পড়ুন। দোয়া: হে আল্লাহ! আমি তোমার নিকট উপকারী ইলম (জ্ঞান) প্রশস্ত রিজিক, নেক আমল এবং সমস্ত বিমারি হইতে আরোগ্য প্রার্থনা করিতেছি।
৯. জম জম খেয়ে সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠে হজরে আসোয়াদের বরাবর (কালোদাগ) দাঁড়িয়ে ‘বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার’ বলে হজরে আসোয়াদকে ইশারায় নবম চুমু খান।
১০. এবার সাঈ এর জন্য সাফা পাহাড়ের দিকে অগ্রসর হোন। একটু উপরে উঠলেই ক্বাবা শরীফ আপনার নজরে পড়বে। ক্বাবা শরীফের দিকে মুখ করে দোয়ার জন্য হাত তুলে তিনবার বলুন’ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবার লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু’ এবং যা মন চায় দোয়া করুন।
১১. দোয়া বাদ ডান দিকে সরে গিয়ে মারওয়া পাহাড়ের দিকে মুখ করে সাঈ শুরু করার স্থানে দাঁড়িয়ে সাঈ এর নিয়ত করুন।
নিয়ত: হে আল্লাহ আমি তোমার জন্য সাফা-মারওয়ার সাঈ সাত চক্করের মাধ্যমে আদায় করার নিয়ত করছি। আমার জন্য ইহা সহজ করে দাও এবং কবুল করে নাও।
১২. স্বাভাবিক গতিতে মারওয়া পাহাড়ের দিকে অগ্রসর হোন। সবুজ বাতি ও সবুজ খাম্বাদ্বয়ের মাঝখানের জায়গাটি শুধু পুরুষরা দ্রুত গতিতে পার হোন (অন্যেরা দৌড়াচ্ছে দেখুন) এরপর স্বাভাবিক গতিতে চলুন। ৪ নম্বর অনুরুপ দোয়া পড়ুন।
১৩. মারওয়া পাহাড়ের সামান্য উচুতে উঠে ক্বাবা শরীফের দিকে ফিরে থেমে যান। যদিও ক্বাবা শরীফ নজরে না পড়ে। এবার সাফা পাহাড়ের অনুরূপভাবে ১০ নম্বর দোয়া পড়ুন।
১৪. সাফা থেকে মারওয়া এক চক্কর হল। পুনরায় মারওয়া থেকে সাফা হবে দ্বিতীয় চক্কর। এভাবে মারওয়াতে সাত চক্কর শেষ হবে। প্রতিবারেই যথা নিয়মে শেষ করবেন।
১৫. সাঈ এর মাথা মুন্ডনের জন্য নাপিতের দোকানে (সাফার দিকে) চলে আসুন। সম্পূর্ণ মাথা মুন্ডন করাই সর্বোত্তম।

 

সূত্র: মনসুর আহমেদ চৌধুরী, প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ইমপেক্ট ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ

আরএ/

Header Ad
Header Ad

এবার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈষম্যবিরোধী সমন্বয়কের ওপর হামলা!

আহত সমন্বয়ক নুরুল ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়ক নুরুল ইসলাম শহীদের ওপর হামলা চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) দিবাগত রাত ১১টায় নগরীর হেতেম খাঁ এলাকায় এ হামলা চালানো হয়।

এদিকে এ ঘটনার প্রতিবাদে আজ বুধবার দুপুর দেড়টায় দুর্বৃত্তদের অতর্কিত হামলা ও সন্ত্রাসীদের গ্রেফতারের দাবিতে মানববন্ধনের আয়োজন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।

আহত সমন্বয়ক নুরুল ইসলাম রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রাফট সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।

হামলা ও সন্ত্রাসীদের গ্রেফতারের দাবিতে মানববন্ধনের আয়োজন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা রাশেদ রাজন বলেন, ‌‘শহীদরা কয়েকজন মিলে মহানগরীর হেতেমখাঁ এলাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে মেস করে থাকেন। সেখানে মঙ্গলবার রাত ১১টায় শহীদ রাতের খাবার খাচ্ছিলেন। এ সময় অতর্কিতে ২০ থেকে ২৫ জন দুর্বৃত্ত বাড়িতে প্রবেশ করে লোহার রোড দিয়ে এলোপাতাড়ি মারধর করে।’

স্টুডেন্ট রাইটস এসোসিয়েশনের সভাপতি মেহেদী সজীব বলেন, ‘গতকাল রাতে নুরুল ইসলাম শহীদের উপর যে অতর্কিত হামলা করা হয়েছে তা প্রমাণ করে আমি আপনি এবং বিপ্লবী সবার প্রতি এই হামলা ধেয়ে আসছে। প্রধান উপদেষ্টাসহ উপদেষ্টামণ্ডলী ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে আবেদন রাখতে চাই যারা জুলাই অভ্যুত্থানে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছে তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। জুলাই বিপ্লবের সম্মুখ সারির নেতারা যদি ক্ষতিগ্রস্ত হয় তাহলে আপনাদের চেয়ারও খুব বেশিদিন টিকে থাকবে না।’

এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মাসুম বিল্লাহ বলেন, ‘রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের নানা প্রান্তে যারা জুলাই আন্দোলনের নেতৃত্বে দিয়েছে তাদের উপর হামলা, গুপ্ত হামলা এবং নানাভাবে হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। আমরা উপদেষ্টাদের কেন বসিয়েছিলাম? তাদের কি খালি জায়গা পূরণ করতে বসিয়েছি? যতই দিন যাচ্ছে ততই মনে হচ্ছে বিপ্লবটা চুরি হয়ে যাচ্ছে। যারা অপরাধের সাথে যুক্ত তাদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। আমাদের যদি নিরাপত্তাও না থাকে তাহলে বাংলাদেশে থেকে আমাদের কি লাভ? আমাদের নিরাপত্তার যা কিছু দরকার প্রশাসনকে সেই সব পদক্ষেপ নিতে হবে।’

Header Ad
Header Ad

জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা সাক্ষাৎ

জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। ছবিঃ সংগৃহীত

সুইজারল্যান্ডের দাভোসে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের সম্মেলনের ফাঁকে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) প্রধান উপদেষ্টার ফেসবুক পেইজ থেকে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

তবে তাদের মাঝে কোনো সুনির্দিষ্ট বিষয়ে আলাপ হয়েছে কি না সে বিষয়ে জানানো হয় নি।

উল্লেখ্য, প্রধান উপদেষ্টা সোমবার (২০ জানুয়ারি) দিনগত রাত ১টায় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সুইজারল্যান্ডের জুরিখের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হন। স্থানীয় সময় বিকেল ৫টা ২৫ মিনিটে তিনি সেখানে পৌঁছান। সুইজারল্যান্ডে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি তারিক মোহাম্মদ আরিফুল ইসলাম তাকে স্বাগত জানান।

Header Ad
Header Ad

আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না আওয়ামী লীগ

প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশগ্রহণ করার গুঞ্জন থাকলেও দলটি ফিরতে পারবে না বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। বুধবার (২২ জানুয়ারি) তার নিজস্ব ফেসবুক প্রোফাইলে এক পোস্টে এই কথা জানান তিনি।

ফেসবুক পোস্টে উল্লেখ করে তিনি জানান, গণহত্যা সমর্থনকারী আওয়ামী লীগের সমর্থকরা ভ্রান্তিতে আছেন যে, দেশ নির্বাচনের দিকে ফিরে গেলে তারা রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় ফিরতে পারবেন। কিন্তু মানবতাবিরোধী অপরাধের দায় স্বীকার না করলে এবং খুন ও গুমের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের নির্মূল না করা পর্যন্ত এটি সম্ভব না। পাশাপাশি ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে সংঘটিত হত্যাকাণ্ড এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িত আওয়ামী লীগের সদস্য এবং এর সহযোগীদেরও বিচার হবে।

সাম্প্রতিক মাসগুলোতে বিভিন্ন বিদেশি কূটনীতিক এবং কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছে জানিয়ে তিনি আরও লিখেছেন, তারা খুব কমই সমঝোতার বিষয়ে আহ্বান জানিয়েছেন। তারাও বুঝতে পেরেছেন যে, অপরাধীরা যদি তাদের অপরাধ স্বীকার না করে, তাহলে কীভাবে সমঝোতার আহ্বান জানানো যায়? বরং তারা সংস্কার এবং দেশের প্রতিষ্ঠানগুলোকে ঠিক করার বিষয়ে বেশি সমর্থন জানিয়েছেন।

বছর বছর আওয়ামী লীগের সমর্থকরা ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষ, রক্ষীবাহিনীর হত্যাকাণ্ড এবং শেখ মুজিবের একদলীয় শাসনের স্মৃতি মুছে ফেলতে চেষ্টা চালিয়ে গেছে বলেও স্ট্যাটাসে অভিযোগ করেন শফিকুল আলম।

আরও জানান, বর্তমান প্রজন্ম এবার জেগে উঠেছে এবং তারা স্বৈরশাসনের প্রতিটি মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে সজাগ রয়েছে। তাদের প্রচেষ্টা প্রতিদিন পুরোনো স্মৃতিকে সতেজ করছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এবার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈষম্যবিরোধী সমন্বয়কের ওপর হামলা!
জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা সাক্ষাৎ
আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না আওয়ামী লীগ
চলতি বছরই নির্বাচন চায় বিএনপি ও খেলাফত মজলিস
৮টি খাতে ভ্যাট হ্রাস, ৪টি খাতে বর্ধিত ভ্যাট প্রত্যাহার
সালমান এফ রহমানের ঘনিষ্ঠ তারেক আলম আটক
২৮ জানুয়ারি থেকে সারাদেশে চলবে না ট্রেন!
বাবার জানাজার মাঠ থেকে কণ্ঠশিল্পী মনির খানের আইফোন চুরি
মোবাইল ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের ওপর আরোপিত কর প্রত্যাহার
বিএনপি ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাতির কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ: আমীর খসরু
বাবা-মা চাচ্ছিলেন না আমি পৃথিবীতে আসি : অপু বিশ্বাস
৪ দফা দাবিতে ম্যাটস শিক্ষার্থীদের শাহবাগ মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ
নিজের সিনেমায় নিজের লেখা গান গাইলেন মোশাররফ করিম
আদালতে চকলেট খেতে চাইলেন সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী
আগামী ৩ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস নিয়ে যা জানা গেল
৯ বছরেও শেষ হয়নি রিজার্ভ চুরির মামলার তদন্ত, দায়িত্ব নিতে চায় দুদক
গাজায় ধ্বংসস্তূপ সরাতেই বেরিয়ে আসছে কঙ্কাল, পচাগলা ১২০ মরদেহ উদ্ধার
বোমা পাওয়া যায়নি বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে, নিরাপদে নামলো যাত্রীরা
কারওয়ান বাজারে পুলিশের সাথে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি
প্রথমবার ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে বিশ্বকাপের আশা বাঁচিয়ে রাখল বাংলাদেশ