বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পবিত্র কোরবানি হোক আত্নার পরিশুদ্ধি

মুসলিম সম্প্রদায়ের বড় আনন্দের ও ত্যাগের মহিমায় ভাস্বর, প্রভুভক্তির পরম ভক্তি প্রকাশের অন্যতম মাধ্যম পবিত্র কোরবানি। শুধু দৃশ্যমান পশু নয়, বরং এর মাধ্যমে আল্লাহ তা'য়ালার সন্তুষ্টি অর্জনই মুমিনের আসল লক্ষ্য। যার সূচনা হয় প্রথম মানব-মানবীর প্রিয় পুত্রদ্বয় হাবিল-কাবিলের হাত ধরে। আর পূর্ণতা পায় জাতির পিতা হয়রত ইব্রাহিম(আঃ) ও তার পুত্র ইসমাইল (আঃ)-এর ত্যাগের মহিমায় উদ্ভাসিত ঘটনার মধ্য দিয়ে 'জান্নাতি দুম্বা কুরবানির মাধ্যমে'।

পশু নয়, পশুত্ব দমন কুরবানির মূল লক্ষ্য। স্রষ্টার প্রেমে বিলীন হওয়ার এটা অন্যতম মোক্ষম মুহূর্ত। বরাবরের মতোই কুরবানি নামক এ মহান পরীক্ষা আমাদের সামনে। এ পরীক্ষার কেন্দ্র হৃদয়ের ছোট্ট কুটিরে ও তার সাবজেক্টের নাম তাকওয়া।

আল্লাহ তা'য়ালা বলেন- 'ঐ সমস্ত পশুর রক্ত, গোশত আমার কাছে কিছুই পৌঁছে না, বরং পৌঁছে তোমাদের তাকওয়া'। (সূরা হজ-৩৭)। এ আয়াত থেকে সুস্পষ্ট, আমাদের খোদাভীরুতা ও তাকওয়া অর্জনই কুরবানি কবুলের পূর্বশর্ত। পশুটির গঠন ও দাম কোনটাই আল্লাহর কাছে বিবেচ্য বিষয় নয়। বরং বিবেচ্য বিষয় কু-প্রবৃত্তি পরিশুদ্ধকরণের মাধ্যমে তাকওয়া অর্জন।

পশুর রক্ত প্রবাহিত হওয়ার আগেই আল্লাহর কাছে পৌছে আমাদের তাকওয়া তাই আত্নার পরিশুদ্ধির মাধ্যমে তাকওয়া অর্জনই হোক কুরবানী মূল লক্ষ্য। কুরবানি করা মাংস তিন ভাগ করে এক ভাগ নিজের জন্য রেখে বাকি ২ ভাই আত্নীয় ও গরীবদের মাঝে বন্টন করার মানেই হলো ভোগে নয়, ত্যাগেই প্রকৃত সুখ- যা কোরবানির অন্যতম শিক্ষা।

আমাদের জীবন ও সম্পদের একমাত্র মালিক আল্লাহ। এ দুটি জিনিস আল্লাহর ইচ্ছা অনুযায়ী ব্যয় করাই ইমানের অপরিহার্য দাবি এবং জান্নাত লাভের পূর্বশত। আল্লাহ তা'য়ালা বলেন, 'নিশ্চয় আল্লাহ মুমিনের জীবন ও সম্পদ জান্নাতের বিনিময়ে কিনে নিয়েছেন'। (সূরা তাওবা-১১০)।

আমাদের জীবন-সম্পদ আল্লাহর কাছে উৎসর্গ করার প্রতিশ্রুতিই গ্রহণ করি পবিত্র কুরবানির মাধ্যমে। কুরবানি দেয়ার মধ্যে মৌলিক যে কথাটি আমরা বিশ্বাস করি তা হল- আমার নামাজ, আমার কোরবানি, আমার জীবন ও মৃত্যু সারা জাহানের 'রব' আল্লাহর জন্য'। (সূরা আল আনআম-১৬২)।

কাজেই আমাদের জীবন ও সম্পদ একমাত্র আল্লাহর এবং তা আমাদের কাছে তার আমানত। আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে ও তার পছন্দনীয় পথে ব্যয় করাই একান্ত কর্তব্য। কুরবানি এই কর্তব্য পালনের অন্যতম সেরা মাধ্যম।

কুরবানী করা সত্ত্বেও আমরা অনেকেই আছি যারা:
রাস্তার পাশে, রেললাইনের ধারে অনাহারে-অর্ধাহারে পড়ে থাকা মানুষগুলোর প্রতি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিই না, টাকার অভাবে চিকিৎসা করতে ব্যর্থ প্রতিবেশী রোগাক্রান্ত মানুষটির দুর্দশা লাঘবে অর্থ ব্যয় করি না। নিজের পাশের বাড়ির এতিম- অসহায় শিশুদের প্রতি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে কুন্ঠাবোধ করি। আমানত এবং ওয়াদা রক্ষা করিনা। অহরহ এবং প্রতিনিয়তই মিথ্যা কথা বলেই যাচ্ছি। লোভ-লালসা, অতিভোগ, অর্থ, দূর্নীতি, সম্পদ আর আভিজাত্য অর্জনের পেছনে লাগামহীন এক অসুস্থ প্রতিযোগিতায় বিরামহীন ছুটে মনুষ্যত্বের মহত্তম গুন থেকে পশুর চেয়েও অধম অবস্থানে নেমে এসেছি।

আমাদের সমাজে এখনো সত্যিকারের সাম্য, ভ্রাতৃত্ব এবং মানবিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠিত না হওয়ার প্রকৃত কারণ হচ্ছে আমরা পশু কুরবানি দিলেও আমাদের মনের ভেতরে লুকায়িত উপরিউক্ত কু- প্রবৃত্তি বিসর্জন দিতে পারিনি। আমাদের ভেতর লুকিয়ে থাকা শয়তানরূপী পশুটাই সত্য ও সুন্দরের পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। এই পশুত্বই আমাদের মনের সকল মানবিক মূল্যবোধ ধ্বংস করে দিচ্ছে।

পবিত্র ঈদুল আজহায় প্রতি বছর কুরবানি আসে, কুরবানি যায়, আল্লাহর নামে লক্ষ লক্ষ পশু জবাই হয়, কয়েক দিন আনন্দ করে অতঃপর সবাই স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যায়। কিন্তু আমাদের সমাজে কোনো পরিবর্তন আসে না, ন্যায়বিচার আজও নির্বাসিত। পশু কুরবানির পাশাপাশি আমাদের ভিতরের পাশবিকতা, নির্মমতা কি বিসর্জন করতে পেরেছি? সম্ভবত পারিনি- যার জন্য পৃথিবীতে অন্যায়-অত্যাচার, মারামারি, হানা-হানি, হিংসা-বিদ্বেষ, খুন-রাহাজানিসহ দিনদিন অনেক অপরাধ বেড়ে যাচ্ছে। তাই পশু কুরবানির পাশাপাশি মনুষ্যত্ববোধ জাগ্রত করার মধ্য দিয়ে সকল অশুভ শক্তি দমন করতে হবে।

অনেকেই বাহ্বা পাওয়ার জন্য ও আলোচিত ব্যক্তিত্ব হওয়ার লক্ষ্যে লক্ষাধিক টাকার গরু বা উট কিনে গলায় মালা পরিয়ে, মাথায় লাল ফিতা বেঁধে পথে পথে ঘোরান। এটা যেমন ঠিক নয়, তেমনি কোনো ধনাঢ্য ব্যক্তির জন্য জীর্ণশীর্ণ কম দামি পশু কোরবানিও অনুচিত। আমাদের সমাজে প্রচলিত রয়েছে যে, 'কুরবানি না দিতে পারলে লজ্জার ও কূরবানি দেওয়া গর্ব ও অহংকারের- আসলে দুটির কোনটিই সত্য নয়।

ঈদ-উল-আজহায় কোরবানির পশু জবাই দেয়া ওয়াজিব। যার সামর্থ্য আছে সে কুরবানি দিবে, যার সামর্থ্য নেই তার জন্য বাধ্যবাধকতা নেই। সে ঈদের অন্যান্য নিয়মকানুন মেনে চলবে। দেখা গেছে কিছু মানুষ কুরবানীর ওয়াজিব বিধান পালন করতে গিয়ে আসল ফরজ বিধানের প্রতি বে-খবর। নামাজের খবর নেই গরু নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছে। এ ফরজ নামাজ মিস হলে লক্ষ ওয়াজিব দিয়ে পূরণ করা আধৌ কি সম্ভব?

আল্লাহ পবিত্র কোরআনে স্পষ্ট বলে দিয়েছেন, কোরবানির পশুর মাংস, রক্ত কিছুই আল্লাহর দরবারে পৌঁছে না; পৌঁছে একমাত্র তাকওয়া। আর এই তাকওয়ার উপস্থিতি না থাকলে পশু কুরবানির কোনো সার্থকতা নেই। এজন্য নিষ্পাপ পশুর গলায় ছুরি চালানোর আগে নিজের মনের পশুটাকে কোরবানি দিতে হবে। বছরের পর বছর ধরে মনের কোণে ঘাপটি মেরে থাকা অসভ্য পশুটি জবাই না দিতে পারলে গতানুগতিক পশু কোরবানিতে কোনোই ফায়দা নেই।

পশু কুরবানীর পাশাপাশি ক্রোধ, হিংসা, বিদ্বেষ, পরশ্রীকাতরতা, শত্রুতা ইত্যাদি দমনের মাধ্যমে তাকওয়া, আত্মমর্যাদা, মমতা-ভালোবাসা, ত্যাগের মানসিকতা ও মূল্যবোধ অর্জন করতে হবে। তাই শুধু পশু নয় মনের পশুত্বকে বিসর্জন দিয়ে সকল মানবিক মূল্যবোধ অর্জনের মাধ্যমে আত্নার পরিশুদ্ধির মধ্য দিয়ে সমাজে শান্তির সুবাতাস ছড়িয়ে দেওয়াই হোক কুরবানীর প্রকৃত শিক্ষা।

লেখক- ইঞ্জিনিয়ার ফকর উদ্দিন মানিক
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
সভাপতি - সিএসই এলামনাই এসোসিয়েশন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যাল।
/এএজেড

Header Ad
Header Ad

চলতি বছরই নির্বাচন চায় বিএনপি ও খেলাফত মজলিস

ছবিঃ সংগৃহীত

চলতি বছরেই নির্বাচন করাসহ ৭ বিষয়ে ঐকমত পোষন করেছে বিএনপি ও একসময়ের ‘জোটচ্যুত’ দল খেলাফত মজলিস। চলমান রাজনৈতিক অবস্থা আর আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে বৈঠক করে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয় এই শীর্ষ দুই দল।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) গুলশানের বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়েছে।

প্রায় দুই ঘণ্টা বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনার পর দুই দলই দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে ২০২৫ সালের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করাসহ সাতটি বিষয়ে একমত হয়েছে।

গত কয়েকদিন ধরে রাজনীতির মাঠে চর্চা ইসলামিক দলগুলো নির্বাচনী মোর্চা। তারই প্রেক্ষাপটে গতকাল মঙ্গলবার বরিশালে জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের দুই শীর্ষ নেতার বৈঠকের পর বৃহত্তর ইসলামী জোট গঠনের আলোচনা আরও জোরদার হয়।

এমন পরিস্থিতিতে ২০ দলীয় জোটের সাবেক জোটসঙ্গী খেলাফত মজলিসের সঙ্গে দীর্ঘ বছর পর গুলশান চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠক করে বিএনপি। বৈঠক শেষে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, গনতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার কাজ এখনো অবশিষ্ট আছে। কোনো ইসলামী জোট নিয়ে দুশ্চিন্তা দেখছে না তাদের দল।

এসময় খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ডক্টর আহমদ আব্দুল কাদের বলেন, জাতীয় ঐক্যে সুসংহত করতে আন্তঃদলীয় সংলাপ অব্যাহত থাকবে। সংস্কার শেষে দ্রুত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানে বিএনপির সঙ্গে ঐকমত্য আছে তাদের।

 

Header Ad
Header Ad

৮টি খাতে ভ্যাট হ্রাস, ৪টি খাতে বর্ধিত ভ্যাট প্রত্যাহার

ছবি: সংগৃহীত

রেস্তোরাঁ, ওষুধ, মোবাইল ফোন সেবা, ইন্টারনেট, মোটরগাড়ির গ্যারেজ ও পোশাকসহ বিভিন্ন খাতে বাড়তি ভ্যাট প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। বুধবার (২২ জানুয়ারি) এনবিআরের জারি করা প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ওষুধ শিল্পে ব্যবসায়িক পর্যায়ে ভ্যাট আগের মতো ২.৪ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। মোবাইল সিম/রিম কার্ড ও আইএসপি সেবার ওপর সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার করা হয়েছে। পাশাপাশি, তিন, চার এবং পাঁচ-তারকা হোটেল ছাড়া অন্যান্য রেস্তোরাঁয় ভ্যাট তুলে দেওয়া হয়েছে।

এছাড়া, মোটরগাড়ির গ্যারেজ ও ওয়ার্কশপ, নিজস্ব ব্র্যান্ডের বাইরে পোশাক বিপণন, এবং নন-এসি হোটেল ও মিষ্টির দোকানে ভ্যাট কমিয়ে ১০ শতাংশ করা হয়েছে।

কমানো ভ্যাটের সুবিধা
১. ওষুধের সহজলভ্যতা বাড়ানো।
২. রেস্তোরাঁর খাবার সুলভ রাখা।
৩. ডিজিটালাইজেশন কার্যক্রমের গতি ধরে রাখা।
৪. গ্যারেজ ও পোশাক ব্যবসায়ীদের খরচ কমানো।

এর আগে বিভিন্ন পণ্য ও সেবায় ভ্যাট বৃদ্ধির কারণে সংশ্লিষ্ট খাতগুলোতে ক্ষোভ দেখা দেয়। অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা ও জাতীয় নাগরিক কমিটি এই ভ্যাট বৃদ্ধির সমালোচনা করেছিল। এনবিআরের সাম্প্রতিক পদক্ষেপটি ব্যবসায়িক খরচ ও ভোক্তাদের ব্যয় কমাতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সালমান এফ রহমানের ঘনিষ্ঠ তারেক আলম আটক

ছবিঃ সংগৃহীত

দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এর কাছে আটক হলেন বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমানের ঘনিষ্ঠ তারেক আলম। তার বিরুদ্ধে হাজার কোটি টাকা পাচার করার অভিযোগ আছে।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তাকে আটক করা হয়।

তারেক আলমের বিরুদ্ধে ৩০০ কোটি টাকার ঋণ জালিয়াতির অভিযোগ রয়েছে। তিনি ব্রিটিশ পাসপোর্টধারী।

জানা গেছে, দুদকের সহকারী পরিচালক সাজ্জাদ হোসেনের নেতৃত্বে একটি টিম তাকে আদালতে হাজির করতে যাচ্ছে।

অনিয়ম, দুর্নীতি, প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে ব্যাংকিং নিয়মাচার ভেঙে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে, এমন অভিযোগে বেক্সিমকো গ্রুপের বিরুদ্ধে দুদকে অনুসন্ধান চলমান রয়েছে। একইসঙ্গে অনিয়ম, দুর্নীতি, অর্থপাচারের অধিকতর অনুসন্ধান ও তদন্ত করতে তিন সংস্থার সমন্বয়ে যৌথ টিমও কাজ করছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চলতি বছরই নির্বাচন চায় বিএনপি ও খেলাফত মজলিস
৮টি খাতে ভ্যাট হ্রাস, ৪টি খাতে বর্ধিত ভ্যাট প্রত্যাহার
সালমান এফ রহমানের ঘনিষ্ঠ তারেক আলম আটক
২৮ জানুয়ারি থেকে সারাদেশে চলবে না ট্রেন!
বাবার জানাজার মাঠ থেকে কণ্ঠশিল্পী মনির খানের আইফোন চুরি
মোবাইল ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের ওপর আরোপিত কর প্রত্যাহার
বিএনপি ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাতির কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ: আমীর খসরু
বাবা-মা চাচ্ছিলেন না আমি পৃথিবীতে আসি : অপু বিশ্বাস
৪ দফা দাবিতে ম্যাটস শিক্ষার্থীদের শাহবাগ মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ
নিজের সিনেমায় নিজের লেখা গান গাইলেন মোশাররফ করিম
আদালতে চকলেট খেতে চাইলেন সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী
আগামী ৩ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস নিয়ে যা জানা গেল
৯ বছরেও শেষ হয়নি রিজার্ভ চুরির মামলার তদন্ত, দায়িত্ব নিতে চায় দুদক
গাজায় ধ্বংসস্তূপ সরাতেই বেরিয়ে আসছে কঙ্কাল, পচাগলা ১২০ মরদেহ উদ্ধার
বোমা পাওয়া যায়নি বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে, নিরাপদে নামলো যাত্রীরা
কারওয়ান বাজারে পুলিশের সাথে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি
প্রথমবার ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে বিশ্বকাপের আশা বাঁচিয়ে রাখল বাংলাদেশ
৭ টেলিকম প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল
বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে বোমা হামলার হুমকি, চলছে তল্লাশি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গাছ থেকে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার