মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৩ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

রাজধানীর বিভিন্ন মন্দিরে কল্পারম্ভ ও বিহিতপূজা অনুষ্ঠিত

সনাতন ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজায় সকালে কল্পারম্ভ ও বিহিতপূজার মাধ্যমে শুরু হয়েছে মহা নবমীর আনুষ্ঠানিকতা। এ দিনে আনন্দের মাঝে বিষাদের ছায়াও পড়েছে দেবী ভক্তদের মনে।

মঙ্গলবার (৪ অক্টোবর) সকালে শুরু হওয়া কল্পারম্ভ ও বিহিতপূজা শেষে ভক্তরা দেবীর চরণে অঞ্জলি নিবেদন করেন যা এখনো চলমান রয়েছে।

সনাতন ধর্মমতে, দেবীদুর্গা আর একদিন পরেই কৈলাসে ফিরে যাবেন। দশমীর দিন দেওয়া হবে প্রতিমা বিসর্জন, অশ্রুশিক্ত চোখে ভক্তরা বিদায় দেবেন দেবীদুর্গাকে।

দেখা গেছে, রাজধানীর ঢাকেশ্বরী মন্দির, কালী মন্দির, রামকৃষ্ণ মিশন মন্দির, রমনা কালী মন্দির, বনানী পূজা মণ্ডপ ও মহাখালী মন্দির সহ রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে এই পূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (১ অক্টোবর) ষষ্ঠী তিথিতে দেবীর আমন্ত্রণের মধ্যদিয়ে শুরু হয় দুর্গোৎসবের আনুষ্ঠানিকতা। দেবীর বাহন এবার গজ বা হাতি। আর দশমীতে বুধবার (৫ অক্টোবর) নৌকায় চড়ে কৈলাসে ফিরবেন দেবী।

সনাতন ধর্মমতে, নবমীর পুণ্য তিথিতে অশুভ শক্তির বিনাশ ঘটিয়ে বিশ্বে শুভ শক্তির প্রকাশ ঘটিয়েছিলেন দেবী দুর্গা।

নবমী তিথি শুরু হয় সন্ধিপূজার মধ্যদিয়ে। অষ্টমীর শেষ ২৪ মিনিট ও নবমীর প্রথম ২৪ মিনিট সর্বমোট ৪৮ মিনিটে সন্ধিপূজা হয়।

মূলত দেবী চামুণ্ডার পূজা করা হয় এ সময়। এ সময়েই দেবীদুর্গার হাতে বধ হয়েছিল মহিষাসুর, আর রাম বধ করেছিলেন রাবণকে।

এদিনই দুর্গাপূজার অন্তিম দিন হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কারণ পরের দিন কেবল বিসর্জনের পর্ব। নবমীর রাতেই মূলত শেষ হয় উৎসব। এ সময় মণ্ডপে মণ্ডপে বাজে বিদায়ের ঘণ্টা।

কেএম/আরএ/

মিলছে না দর্শক, ৪ দিনেই হল থেকে নামলো ঈদের তিন সিনেমা!

৪ দিনেই হল থেকে নামলো ঈদের তিন সিনেমা। ছবি: সংগৃহীত

এবারের ঈদে যে পরিমাণ ছবি মুক্তি পেয়েছে, তেমনটা নিকট অতীতে দেখা যায়নি। ঈদে ছবি মুক্তি দেওয়ার জন্য যেন সর্বোচ্চ চেষ্টাও চালিয়েছেন প্রযোজকেরা। তবে এক ঈদে এত ছবি মুক্তির বিষয়টি ভালোভাবে দেখেননি চলচ্চিত্রসংশ্লিষ্ট অনেকে ও প্রেক্ষাগৃহ কর্তৃপক্ষ। তাঁদের মতে, দেশে যে পরিমাণ প্রেক্ষাগৃহ আছে, তাতে তিন বা সর্বোচ্চ চারটি ছবি মুক্তি পেলে ভালো হতো।

একসঙ্গে এত ছবি মুক্তির খেসারত গুনছেন প্রযোজকেরা। প্রেক্ষাগৃহমালিকেরাও এড়াতে পারেননি অর্থনৈতিক ক্ষতি। তাই বাধ্য হয়ে মুক্তির চার দিনের মাথায় তিনটি ছবির প্রদর্শনী বন্ধ করে দিয়েছে স্টার সিনেপ্লেক্স কর্তৃপক্ষ।

এদিকে ঢালিউডের জন্য আরাধ্য প্ল্যাটফর্ম হলো স্টার সিনেপ্লেক্স। নির্মাতারা মনে করেন, এই মাল্টিপ্লেক্সে তাদের ছবি স্থান পাওয়া মানে মান রক্ষা! ফলে ঈদে (১১ এপ্রিল) মুক্তি পাওয়া ১১ ছবির ৮টিকেই সাদরে জায়গা করে দিয়েছে স্টার কর্তৃপক্ষ।

হতাশার বিষয় এই, ৪ দিনের মাথায় (১৫ এপ্রিল) এরমধ্যে নেমে গেলো ৩টি ছবি! কারণ দর্শক খরা। ছবি তিনটি হলো ফুয়াদ চৌধুরী পরিচালিত ‘মেঘনা কন্যা’, ছটকু আহমেদের ‘আহারে জীবন’ ও কাজী হায়াত পরিচালিত ‘গ্রিন কার্ড’। ১৫ এপ্রিল বিকালে তথ্যটি নিশ্চিত করেন প্রতিষ্ঠানটির জ্যেষ্ঠ বিপণন কর্মকর্তা মেসবাহ উদ্দিন আহমেদ।

সাধারণত, একটি ছবি এক সপ্তাহ চালায় প্রেক্ষাগৃহগুলো। কিন্তু সেই সময়টিও নিজেদের টিকিয়ে রাখতে পারেনি ছবিগুলো। অথচ মাল্টিপ্লেক্সগুলোতে ঈদের প্রথম দিন থেকে এখনও চলছে টিকিট সংকট। তবুও কেন নামতে হলো ছবিগুলোকে?

জবাবে মেসবাহ উদ্দিন আহমেদ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘দেখুন আমরা পারলে ১১টি ছবিই চালাতাম। কিন্তু সবগুলো ছবির শো-টাইম ম্যানেজ করতে পারিনি বলে সেটা সম্ভব হয়নি। এরমধ্যে যে ৮টি ছবি আমরা নিয়েছি তারমধ্যেও রয়েছে দর্শকদের বাচ-বিচার। এমন সিনেমা আছে দর্শক টিকিট পাচ্ছে না। আবার এমনও আছে যেগুলোর নির্ধারিত শো চালানোর মতো দর্শক খুঁজে পাচ্ছি না। বলতে পারেন দর্শকদের চাহিদার কথা বিবেচনা করে ঈদের ৫ম দিনে এসে আমরা তিনটি ছবি ড্রপ করেছি। দর্শকরা চাইলে আবারও এই ছবিগুলো আমরা দেখাবো।’

ঈদের দিন থেকে এই মাল্টিপ্লেক্সের সবগুলো শাখায় এখনও চলছে হিমেল আশরাফ নির্মিত ‘রাজকুমার’, মিশুক মনির ‘দেয়ালের দেশ’, মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ পরিচালিত ‘ওমর’, গিয়াস উদ্দিন সেলিমের ‘কাজলরেখা’ এবং কামরুজ্জামান রোমান পরিচালিত ‘মোনা: জ্বীন ২’। এই ৫টি ছবিরই দর্শক রয়েছে কম-বেশি আশানুরূপ। এরমধ্যে দর্শক চাহিদায় এগিয়ে আছে শাকিব খানের ‘রাজকুমার’ এবং শরিফুল রাজের ‘ওমর’। চাহিদা রয়েছে হলিউডের ‘গডজিলা ভার্সেস কং’র প্রতিও।

স্টার সিনেপ্লেক্সের জ্যেষ্ঠ বিপণন কর্মকর্তা মেসবাহ উদ্দিন আহমেদ হতাশা নিয়ে আরও একটি তথ্য জানান। বলেন, ‘‘আমরা ঈদের প্রথম দিন থেকে সবচেয়ে আশাবাদী ছিলাম ‘দেয়ালের দেশ’ ছবিটি নিয়ে। এটির সর্বোচ্চ ১৭টি শো আমরা চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। কিন্তু ঈদের পর সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে হয়েছে। দর্শক চাহিদা কম থাকায় শো কমাতে হয়েছে। বাড়াতে হয়েছে ‘রাজকুমার’ ও ‘ওমর’-এর। ফলে আমাদের হাতে আসলে কিছু নেই, সবই দর্শকদের চাহিদার ওপর নির্ভর করছে।’’

বলা দরকার, ঈদের দিন থেকে ‘মেঘনা কন্যা’ দুটি, ‘গ্রিন কার্ড’ দুটি এবং ‘আহারে জীবন’-এর তিনটি করে শো চালিয়ে আসছিলো স্টার সিনেপ্লেক্স।

শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে স্থায়ী জামিনের আবেদন করলেন ড. ইউনূস

শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে স্থায়ী জামিনের আবেদন করলেন ড. ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ৬ মাসের সাজাপ্রাপ্ত নোবেল জয়ী ড. ইউনূস শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে স্থায়ী জামিন চেয়ে আবেদন করেছেন। সাজার বিরুদ্ধে তার আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তিনি জামিন চেয়েছেন।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকাল ১১টার দিকে গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. ইউনূসসহ কোম্পানির তিন শীর্ষ কর্মকর্তা ঢাকার শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে এই আবেদন করেন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আইনজীবী আবদুল্লাহ আল মামুন গণমাধ্যমকে জানান, তারা আদালতে উপস্থিত হয়ে এই মামলায় আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত অস্থায়ী জামিনের মেয়াদ বাড়ানোর আবেদন করেন।

গত ২৮ জানুয়ারি শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের করা মামলার রায় চ্যালেঞ্জ করে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনকে জামিন দেন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেন আদালত। সেদিন শ্রম আদালতের দেওয়া সাজা স্থগিত করেন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল।

এর আগে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে জামিন চেয়েছিলেন তিনি। সেই সঙ্গে শ্রম আইন লঙ্ঘন মামলার রায়ে ৬ মাসের সাজার বিরুদ্ধে ২৫টি যুক্তি দেখিয়ে খালাস চেয়ে আপিলও করেছিলেন তিনি।

শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় গত ১ জানুয়ারি ৬ মাসের সাজা হয় ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চার আসামির। রায় প্রদানকারী বিচারক শেখ মেরিনা সুলতানার স্বাক্ষরের পর ৮৪ পৃষ্ঠার এ রায় প্রকাশ করা হয়।

পূর্ণাঙ্গ রায়ে বলা হয়েছে, আসামিরা শ্রম আইন ২০০৬ এর ধারা ৪(৭) (৮), ১১৭, ২৩৪ এর বিধান লঙ্ঘন করে আইনের ৩০৩(৫) ও ৩০৭ ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। তা প্রমাণিত হওয়ায় রাষ্ট্রপক্ষ আসামিদের বিরুদ্ধে অপরাধ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছেন। এ অবস্থায় আসামি গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইউনূস, ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুরজাহান বেগম ও মো. শাহজাহানের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ এর ধারা ৪(৭) (৮), ১১৭, ২৩৪ ও বিধি ১০৭ লঙ্ঘনের জন্য ৩০৩(৩) ও ৩০৭ ধারার অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় তাদের ওই আইনের ৩০৩ (৩) ধারার অপরাধে ০৬ (ছয়) মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৫,০০০/-(পাঁচ হাজার) টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ১০ (দশ) দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৩০৭ ধারার অপরাধে ২৫,০০০/-(পঁচিশ হাজার) টাকা অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে অতিরিক্ত ১৫ (পনেরো) দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হলো।

গত ১ জানুয়ারি শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত। তবে আপিল করার শর্তে ড. ইউনূসসহ আসামিদের ১ মাসের জামিন দেওয়া হয়।

অ্যাপলকে পেছনে ফেলে বিশ্বের শীর্ষ স্মার্টফোন নির্মাতা এখন স্যামসাং

অ্যাপলকে পেছনে ফেলে বিশ্বের শীর্ষ স্মার্টফোন নির্মাতা এখন স্যামসাং। ছবি: সংগৃহীত

আইফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যাপলের স্মার্টফোন রপ্তানি ১০ শতাংশ কমেছে। যা চলতি বছরের শুরুতে অ্যাপলের জন্য বড় ধাক্কা। এর ফলে প্রতিষ্ঠানটি শীর্ষ ফোন নির্মাতার স্থানও হারিয়েছে। এ স্থান দখলে নিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার অ্যান্ড্রয়েড ফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান স্যামসাং।

গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল ডেটা সেন্টার (আইডিসি) রবিবার (১৪ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। খবর রয়টার্সের

চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী স্যামসাং স্মার্টফোনের বিপণন গত বছরের তুলনায় ৭.৮% বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮ কোটি ৯৪ লাখে। তাদের মার্কেট শেয়ারের পরিমাণ ২০.৮%।

২০২৩ সালের শেষ চার মাসে রীতিমতো সুবাতাস বইছিল অ্যাপল স্মার্টফোনের পালে। ওই বছরের ডিসেম্বরে স্যামসাংকে হারিয়ে শীর্ষ ফোন বিক্রেতা হয় তারা। বর্তমানে ১৭.৩% মার্কেট শেয়ার নিয়ে তারা নেমে গেছে দ্বিতীয় অবস্থানে। এদিকে, বাজারে নিজেদের অবস্থান আরও একটু শক্ত করে নিয়েছে শাওমি ও হুয়াওয়ের মতো কোম্পানিগুলো।

এ বছরের প্রথম চার মাসে মার্কেটে ১৪.১% শেয়ার নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে চীনের শীর্ষ স্মার্টফোন নির্মাতা শাওমি। দক্ষিণ কোরীয় প্রতিষ্ঠান স্যামসাং ২০২৪-এর শুরুতে বাজারে আনে তাদের সর্বশেষ ফ্ল্যাগশিপ এস-২৪ সিরিজ। একই সময়ের মধ্যে এই সিরিজের ছয় কোটি ফোন বিপণন হয় বিশ্বজুড়ে।

বাজারে আসার প্রথম তিন সপ্তাহে বিশ্বব্যাপী এস-২৪ সিরিজের বিক্রি তার পূর্বসুরী ২৩ সিরিজের তুলনায় ৮% বেশি ছিল। আইডিসি জানায়, এ বছরের প্রথম চতুর্থাংশে অ্যাপল বিপণন করে পাঁচ কোটি ইউনিট ফোন। অথচ গত বছর একই সময়ে তারা বিশ্বজুড়ে সাড়ে পাঁচ কোটি ইউনিট ফোন সরবরাহ করেছিল।

২০২২-এর শেষ চতুর্থাংশের তুলনায় ২০২৩ সালে চীনে অ্যাপল স্মার্টফোনের সরবরাহ কমে ২.১%।

চীন অ্যাপল ফোনের তৃতীয় বৃহত্তম বাজার। কিন্তু কিছু চীনা প্রতিষ্ঠান তাদের কর্মচারীদের অ্যাপল ডিভাইস ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করে। চীনা অ্যাপ ব্যবহারে মার্কিন সরকারের কড়াকড়ি আরোপের পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত নেয় শি জিন পিং প্রশাসন।

সর্বশেষ সংবাদ

মিলছে না দর্শক, ৪ দিনেই হল থেকে নামলো ঈদের তিন সিনেমা!
শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে স্থায়ী জামিনের আবেদন করলেন ড. ইউনূস
অ্যাপলকে পেছনে ফেলে বিশ্বের শীর্ষ স্মার্টফোন নির্মাতা এখন স্যামসাং
খতনার সময় শিশুর লিঙ্গ কেটে ফেললেন হাজাম, ঢামেকে প্রতিস্থাপন
ধর্ষণ মামলা: আওয়ামী লীগ থেকে বড় মনিকে অব্যাহতি
ফরিদপুরে বাস ও পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ১৩
নাবিক সাব্বিরের মুক্তির খবরে পরিবার ও স্বজনদের মাঝে বইছে খুশির বন্যা!
উপজেলা নির্বাচন: বিরামপুর ও ঘোড়াঘাটে ৩৫ প্রার্থীর মনোনয়ন দাখিল
নওগাঁয় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে বিএনপির ৯ নেতাকর্মী কারাগারে
প্রথম ধাপে ১৫০ উপজেলায় ১৮৯১ প্রার্থীর মনোনয়ন দাখিল
ইরানের হামলার পর কমলো তেলের দাম
হিলি স্থলবন্দরে টানা বন্ধের পর আমদানি-রপ্তানি শুরু
মুস্তাফিজের আইপিএলে খেলার ছুটি বাড়াল বিসিবি
নরসিংদীতে ইউপি সদস্যকে প্রকাশ্যে গুলি করে ও গলা কেটে হত্যা
৫৪ জেলায় বইছে তাপপ্রবাহ, তিন বিভাগে বৃষ্টির আভাস
‘একীভূত হচ্ছে পাঁচ ব্যাংক, বাকি সিদ্ধান্ত পরে’
ঢাকায় পৌঁছেছেন টাইগারদের নতুন কোচ নাথান কিয়েলি
বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে ধ্বংস করার জন্য বিএনপির জন্ম: ওবায়দুল কাদের
গোবিন্দগঞ্জে অটোচালকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
চট্টগ্রামে ২টি বস্তিতে আগুন, পুড়ল ২০০ ঘর