সোমবার, ১৩ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৯ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

প্রাপ্তবয়স্ক ছেলে-মেয়েকে বিয়ে না দেওয়া প্রসঙ্গে ইসলাম যা বলে

ছবি: সংগৃহীত

আমাদের দেশের আইনানুযায়ী বিয়ের বয়স মেয়ে ১৮, ছেলে ২১ বছর। আবার একটি ধারণা প্রচলিত রয়েছে যে, ছেলে প্রতিষ্ঠিত না হয়ে বিয়ে করতে পারবে না। আর মেয়ের বয়সও হতে হবে ১৮। যদিও তবে বিবাহের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোনো বয়সের কথা ইসলাম বলে নি।

হাদিস শরিফে এসেছে, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন,
ﻳَﺎﻣَﻌْﺸَﺮَ ﺍﻟﺸَّﺒَﺎﺏِ ﻣَﻦِ ﺍﺳْﺘَﻄَﺎﻉَ ﻣِﻨْﻜُﻢُ ﺍﻟْﺒَﺎﺀَﺓَ ﻓَﻠْﻴَﺘَﺰَﻭَّﺝْ، ﻓَﺈِﻧَّﻪُﺃَﻏَﺾُّ ﻟِﻠْﺒَﺼَﺮِ ﻭَﺃَﺣْﺼَﻦُ ﻟِﻠْﻔَﺮْﺝِ ﻭَﻣَﻦْ ﻟَﻢْ ﻳَﺴْﺘَﻄِﻊْ ﻓَﻌَﻠَﻴْﻪِﺑِﺎﻟﺼَّﻮْﻡِ ﻓَﺈِﻧَّﻪُ ﻟَﻪُ ﻭِﺟَﺎﺀٌ

হে যুবসমাজ! তোমাদের মধ্যে যারা বিবাহের সামর্থ্য রাখে, তাদের বিবাহ করা কর্তব্য। কেননা বিবাহ হয় দৃষ্টি নিয়ন্ত্রণকারী, যৌনাঙ্গের পবিত্রতা রক্ষাকারী। আর যার সামর্থ্য নেই সে যেন রোজা পালন করে। কেননা রোজা হচ্ছে যৌবনকে দমন করার মাধ্যম। (বুখারী ৫০৬৫; মুসলিম ১৪০০)

উক্ত হাদিস থেকে বুঝা যায়, কোনো ব্যক্তি সামর্থ্যবান হলেই বিয়ে করে নেয়া উচিত। আর যেহেতু ব্যক্তি হিসেবে শক্তি সামর্থ্য ভিন্ন হয়ে থাকে; অনেকে অল্প বয়সেই সামর্থ্যবান হয়ে যায়, অনেকের একটু সময় লাগে, তাই যৌক্তিকতার দাবী হল, এর জন্য বয়স ঠিক না করা। এজন্য ইসলামে বিয়ের বয়স নির্ধারণ করা হয় নি।

তবে হ্যাঁ, ছেলে মেয়ে বিয়ের ক্ষেত্রে দেরি করা ঠিক নয়। কেননা, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন,

من وُلِدَ لَهُ وَلَدٌ فَلْيُحْسِنِ اسْمَهُ وَأَدَبَهُ فَإِذَا بَلَغَ فَلْيُزَوِّجْهُ فَإِنْ بَلَغَ وَلَمْ يُزَوِّجْهُ فَأَصَابَ إِثْمًا فَإِنَّمَا إثمه على أَبِيه

তোমাদের মাঝে যার কোনো (পুত্র বা কন্যা) সন্তান জন্ম হয় সে যেন তার সুন্দর নাম রাখে এবং তাকে উত্তম আদব কায়দা শিক্ষা দেয়; যখন সে বালেগ অর্থাৎ সাবালক/সাবালিকা হয়, তখন যেন তার বিয়ে দেয়; যদি সে বালেগ হয় এবং তার বিয়ে না দেয় তাহলে, সে কোনো পাপ করলে উক্ত পাপের দায়ভার তার পিতার উপর বর্তাবে। (বাইহাকি ৮১৪৫)

আর ছেলে মেয়ের বয়সের মাঝে বেশি পার্থক্য থাকা উচিত নয়; বরং বয়সের পার্থক্য কম থাকা উত্তম। এটা বুঝা যায় হজরত ফাতিমা (রাযি.) এর বিয়ের দিকে তাকালে। তাকে বিয়ে করার প্রস্তাব হজরত আবু বকর (রাযি.) এবং হজরত উমর (রাযি.)-ও দিয়েছিলেন। যাদের শ্রেষ্ঠত্ব ও মর্যাদার কথা বলার অপেক্ষা রাখে না। তারা ছিলেন উম্মতের শ্রেষ্ঠতম ব্যক্তি। কিন্তু রাসূলুল্লাহ (সা.) তাদের কাছে কম বয়সী ফাতিমা (রাযি.)-কে বিবাহ দেন নি। দিয়েছেন কাছাকাছি বয়স্ক হজরত আলী (রাযি.)-এর সঙ্গে। (মওসূআতু হায়াতুস সাহাবিয়্যাত ৬২১)

আল্লাহর রাসূল (সা.) বলেন, হে যুব সম্প্রদায় তোমাদের মধ্যে যে বিবাহের সামর্থ্য রাখে সে যেন বিয়ে করে নেয়, কেননা তা চক্ষুকে আনত রাখে এবং লজ্জাস্থানকে হেফাজতে রাখে। বোখারী, মুসলিম) রাসুলুল্লাহ (সাঃ) আরও বলেন, যে যখন বান্দা বিবাহ করল,নিশ্চই সে তার দ্বীনের অর্ধেক পূরণ করল এবং বাকি অর্ধেক সম্পর্কে আল্লাহকে ভয় করবে। মেশকাত শরীফ

আল্লাহ বলেন- وَأَنكِحُوا الْأَيَامَى مِنكُمْ وَالصَّالِحِينَ مِنْ عِبَادِكُمْ وَإِمَائِكُمْ إِن يَكُونُوا فُقَرَاء يُغْنِهِمُ اللَّهُ مِن فَضْلِهِ وَاللَّهُ وَاسِعٌ عَلِيمٌ

বিয়ে করো,তোমায় প্রতিষ্ঠিত করার দায়িত্ব আমি আল্লাহর। অভাবে আছো অভাব দূর করে দেব। আল্লাহ বলেন ধনী হতে চাও বিয়ে করো।

তিন ব্যক্তিকে সাহায্য করা আল্লাহ তায়ালার জন্য কর্তব্য হয়ে যায়।

১। আল্লাহ তায়ালার রাস্তায় জিহাদকারী,

২। চুক্তিবদ্ধ গোলাম যে তার মনিবকে চুক্তি অনুযায়ী সম্পদ আদায় করে মুক্ত হতে চায়

৩। ওই বিবাহিত ব্যক্তি যে (বিবাহ করার মাধ্যমে) পবিত্র থাকতে চায়।

অল্প বয়সে বিয়ে করলে যে উপকারগুলো পাবেন-

১. যেনা ব্যাভিচার থেকে ফিরে থাকা যায়, যুবক বয়সেই আল্লাহ পাকের খুব প্রিয় হওয়া যায় এবং ইবাদতে স্বাদ পাওয়া যায় আজে বাজে চিন্তা থাকে না।

২. আপনি যদি বয়স ৩০ পার করে বিয়ে করেন, তাহলে স্বাভাবিক ভাবেই আপনার বয়সের কারণে আপনার মধ্যে যে গাম্ভীর্য চলে আসবে তার জন্য সম্পর্ক খুব বেশি ঘনিষ্ঠ ও মধুর হবে না, বরং ব্যাপারটি তখন এমন হবে যে বিয়ে করার কথা ছিল তাই বিয়ে করেছি, এ কারণেই আবেগ থাকতেই বিয়ে করা উত্তম।

৩. বেশি বয়সে বিয়ে করলে স্বামী স্ত্রী নিজেদের জন্য খুব বেশি সময় পান না। বরং বছর ঘুরতেই সন্তান দায়িত্ব এসে কাঁধে এসে পরে, আর একবার সন্তান হয়ে গেল দু'জনে একান্তে কাটানোর মতো সময় হয়ে উঠে না, তাই অল্প বয়সে বিয়ে করলে সঙ্গীর সঙ্গে একান্ত কাটানোর মতো অনেকটা সময় পাওয়া যায়, যার ফলে সম্পর্ক ভালো ও মধুর থাকে।

৪. অল্প বয়সে বিয়ে করলে স্বামী স্ত্রী ২ জনে মিলে জীবনের সবকিছু ভাগাভাগি করে নেয়া যায় এবং প্রত্যেকের মানসিক ও কম অনুবভ হয়।

৫. মানুষের গড় আয়ু কিন্তু কমছে, আর আপনি দেরীতে বিয়ে করলে সন্তান মানুষ করার বিষয়টাও পিছিয়ে যাবে এবং আপনার মানসিকতা ও কিন্তু দিন দিন নষ্ট হতে থাকবে, তাই একটু কম বয়সে বিয়ে করলে সন্তানের জন্য খুব ভালো পিতা উদাহরণ হতে পারবেন।

 

Header Ad
Header Ad

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনের বিরুদ্ধে এক নারীর গুরুতর অভিযোগ

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুন-অর-রশিদ। ছবি: সংগৃহীত

সংবাদ সম্মেলন করে সাবেক ডিবিপ্রধান হারুন-অর-রশিদসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ তুলেছেন জান্নাতুল ফেরদৌস নামে এক ভুক্তভোগী নারী। তিনি দাবি করেন, একটি মামলায় তার কাছ থেকে দুই কোটি টাকা দাবি করেন হারুন-অর-রশিদ। টাকা দিতে না পারায় মামলার চার্জশিটে তার পরিবারের সদস্যদের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

সোমবার (১৩ জানুয়ারি) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সাগর-রুনি মিলনায়তনে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

অভিযোগকারী ওই নারী জানান, তার স্বামী মৃত হাসান আহমেদ ছিলেন পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্সের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান। পৈতৃক সূত্রে তিনি একজন জুট মিলস ব্যবসায়ীও ছিলেন।

জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, ২০২০ সালে ব্রেইন স্ট্রোকজনিত কারণে অসুস্থ হয়ে শয্যাশায়ী হয়ে পড়েন তার স্বামী। সে সময়ে তার দেবর কবির আহমেদ ও মুসা এবং তাদের কর্মচারী বিদ্যুৎ ঘোষ বিভিন্ন অজুহাতে কোম্পানির বিভিন্ন ডকুমেন্টস সরাতে শুরু করেন। কোম্পানির চেয়ারম্যানের পদ থেকে অপসারণ করা হয় তার স্বামীকে। এ অবস্থা বুঝতে পেরে তার স্বামী তার প্রতিষ্ঠান ও সম্পত্তি রক্ষায় ভিডিও বার্তায় কান্নায় ভেঙে পড়েন এবং শুভাকাঙ্ক্ষীদের সহায়তা কামনা করেন। বিষয়টি নিয়ে তিনি রাজধানীর মতিঝিল থানায় জিডিও করেন।

সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, ২০২২ সালের ২৪ জানুয়ারি তার স্বামী মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুর পর অভিযুক্তরা পরিবারের আটজনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা রুজু করেন। এ মামলা পল্টন থানা পুলিশ তদন্ত করে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেয়। পরে এ তদন্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে নারাজি দিলে আদালত তা ফের তদন্তে দেয় ডিবিকে।

জান্নাতুল ফেরদৌস দাবি করেন, ডিবিপ্রধান হারুন তাকে ডেকে নিয়ে দুই কোটি টাকা চান। অন্যথায় তাদের বিরুদ্ধে চার্জশিট দেওয়া হবে বলে জানান। টাকা দিতে না পারায় এবং প্রভাবিত হয়ে এ মামলায় চার্জশিট দেয় ডিবি। পরে আত্মসমর্পণ করে জামিন নেন তারা। মামলাটি এখন চার্জ শুনানির জন্য ধার্য রয়েছে।

তিনি বলেন, আমরা ডিসচার্জ আবেদন করছি। এর ওপর শুনানি হবে। আমরা ন্যায়বিচার পাব বলে আশা করছি। তার স্বামীর বেতনভুক্ত কর্মচারী বেইলি রোডে কয়েক কোটি টাকার ফ্ল্যাটসহ বিপুল অর্থের মালিক। এসবই তার স্বামীর অসুস্থতার সুযোগে আত্মসাৎ করা অর্থ বলে দাবি ওই নারীর। এ ছাড়া দেবররা তার স্বামীর মৃত্যুর পরে তাদের বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছেন বলে অভিযোগ তার।

তিনি বলেন, আত্মসাৎ, প্রতারণা ও জালিয়াতির অভিযোগে দেবর ও কর্মচারীর বিরুদ্ধে মতিঝিল থানায় ২০২৪ সালের ৩ জুলাই মামলা করি। মামলায় আসামি গ্রেপ্তারের পর আমাদের (বাদী) জিম্মায় জামিন দেওয়া হয়। জামিনের শর্ত ছিল যে, আইন অনুযায়ী তার স্বামীর সম্পত্তি বুঝিয়ে দেওয়া হবে। কিন্তু তা তারা প্রতিপালন না করে ভয়ভীতি হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন। এ বিষয়ে বেশ কটি এসএমএসও গণমাধ্যমকর্মীদের দেখান এ ভুক্তভোগী।

সংশ্লিষ্টদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে পরিবার ও সম্পত্তির নিরাপত্তা এবং ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় আর্তনাদ জানান ভুক্তভোগী ওই নারী, তার শিশু সন্তান, ৯০ বছরের বৃদ্ধা মাসহ পরিস্থিতির শিকার ব্যক্তিরা।

Header Ad
Header Ad

জাপানে ৬.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

ছবি: সংগৃহীত

জাপানে ৬.৮ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। সোমবার রাতে দেশটির দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে এই কম্পন অনুভূত হয় বলে জানিয়েছে মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস)। ভূমিকম্পের পর জাপানের আবহাওয়া সংস্থা (জেএমএ) কিউশু অঞ্চলের মিয়াজাকি প্রিফেকচারের উপকূলে সুনামি সতর্কতা জারি করেছে।

স্থানীয় সময় রাত ৯টা ১৯ মিনিটে মিয়াজাকি উপকূলে ভূমিকম্পের পর তিন ফুট উচ্চতার সুনামি ঢেউয়ের সম্ভাবনা সম্পর্কে সতর্ক করা হয়। যদিও ইউএসজিএস জানিয়েছে, এই ভূমিকম্প সুনামির বড় কোনো হুমকি সৃষ্টি করবে না, তবে জেএমএ উপকূলীয় এলাকা থেকে দূরে থাকার আহ্বান জানিয়েছে।

সংস্থাটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে সতর্কবার্তা দিয়ে জানিয়েছে, “সুনামি বারবার আঘাত হানতে পারে। দয়া করে সমুদ্রের দিকে যাবেন না এবং উপকূলীয় এলাকার কাছাকাছি অবস্থান করবেন না।” পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে স্থানীয় প্রশাসন জনগণকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছে। সূত্র: এএফপি

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশে কিছুই নেই, ওই দেশে দরিদ্র মানুষ বেশি: বিজেপি নেতা

ছবি: সংগৃহীত

‘বাংলাদেশে কিছুই নেই। পুরো দেশ ভারতের উপর নির্ভরশীল। ওই দেশে দরিদ্র মানুষ এতো বেশি যে, কিছু দরিদ্র এখানে (ভারতে) পাঠানো হচ্ছে। আর এখানে এসে তারা মাদ্রাসা তৈরি করতে চায়, জঙ্গি তৈরি করতে চায়, উগ্র এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চায়।’

বাংলাদেশ নিয়ে এভাবেই কটাক্ষ করেছেন পশ্চিমবঙ্গের বিরোধীদলীয় নেতা ও বিজেপি সভাপতি শুভেন্দু অধিকারী। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘তালিবানি, উগ্রবাদী ও মৌলবাদী’ বলেও কটাক্ষ করেছেন।

এ সময় সাম্প্রতিক ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত ইস্যু নিয়ে তিনি বলেন, ভারত সরকারের উচিত আমাদের সীমান্ত, সেনা এবং সীমান্তে বসবাসকারী দেশের জনগণকে রক্ষা করা।

এর আগেও তিনি বাংলাদেশকে নিয়ে বেশ কয়েকবার কটাক্ষ করেছেন। সম্প্রতি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের ‘নাবালক’ বলেও উপহাস করেছেন তিনি।

শুভেন্দুর এসব মন্তব্যে অনেকটা ‘বিরক্ত’ বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ ও নেটিজেনরা। সামাজিক মাধ্যমে শুভেন্দুকেও অনেকে তুলোধুনো করতে ছাড়েন না।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনের বিরুদ্ধে এক নারীর গুরুতর অভিযোগ
জাপানে ৬.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
বাংলাদেশে কিছুই নেই, ওই দেশে দরিদ্র মানুষ বেশি: বিজেপি নেতা
গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাব প্রত্যাহারের আহ্বান জামায়াতের
ভারতে পালানোর সময় ইডেন ছাত্রলীগ নেত্রী সুস্মিতা গ্রেপ্তার
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন ১৭ ফেব্রুয়ারি
সীমান্তে উত্তেজনা: নয়া দিল্লিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতকে তলব
পুলিশে বড় রদবদল, ৭৫ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
৫ আগস্ট ‘সার্বক্ষণিক যোগাযোগে’ ছিলেন বাংলাদেশ ও ভারতের সেনাপ্রধান
জাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ প্রকাশ, তফসিল ১ ফেব্রুয়ারি
বিপিএলে টানা তিন জয়ে উড়ছে চট্টগ্রাম কিংস
প্রথমবার বিদেশি লিগে খেলার সুযোগ পেলেন পেসার নাহিদ রানা
সচিবালয়ের সামনে এসআইদের আমরণ অনশনের ডাক
সচিবালয় ঘেরাও করলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীদের মাল্টিপল-এন্ট্রি ভিসা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
বেরোবিতে ইউজিসির নিয়মকে ‘বৃদ্ধাঙ্গুলি’ দেখিয়ে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক নিয়োগ
দাবানলের আগুনে প্রাণ হারালেন হলিউড তারকা ররি স্কাইজ
বদলগাছীতে সংঘর্ষ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
বাংলাদেশ আমাদের প্রতিবেশী, একসঙ্গেই থাকতে হবে: ভারতীয় সেনাপ্রধান
বিরামপুরে বিজ্ঞান ও তারুণ্য মেলার উদ্বোধন