
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে আইআইআর পেশাজীবিদের নিয়োগ দেওয়া যেতে পারে
২১ সেপ্টেম্বর ২০২২, ১০:৩৪ পিএম | আপডেট: ০১ অক্টোবর ২০২৩, ১১:২৭ পিএম

নব চিন্তা আমাদের এগিয়ে দেয়। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে তর্কের কোনো শেষ নেই। কোনোদিন হবেও না বোধহয়। তাদের মান, লেখাপড়ার পদ্ধতি, নতুন বিশ্ববিদ্যালয় খোলা, কাজ ও চাকরির ব্যবস্থা করা এই হলো চিরকালের আলোচনা। এই আলোচনায় নতুন ঘি ঢেলেছেন দারুণ এক লেখায় বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মৎস্যবিজ্ঞান বিভাগের মেধাবী ছাত্র খায়রুল ইসলাম
বাংলাদেশে ইতিমধ্যে ৪৬টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম চলছে। আরও তিনটি অনুমোদন আছে। এখনও কার্যক্রম শুরু করতে পারেনি। এর মধ্যিই নতুন বেসরকারী ও সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় অনুমোদন পাচ্ছে। অনুমোদন পাওয়া পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে- নারায়ণগঞ্জে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে একটি পূর্ণাঙ্গ সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, নাটোর সদর উপজেলায় ড. ওয়াজেদ আলী মিয়ার নামে একটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, নাটোরের সিংড়া উপজেলায় একটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, মেহেরপুরের গাংনী উপজেলায় আরেকটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এবং জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের নির্বাচনী এলাকা মেহেরপুরে একটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।
দেশে আবাদি জমির যে সংকট, তার ওপর নিত্যনতুন আবাসন, কলকারখানা, বাজার, শহর, অফিস আদালত হচ্ছে যার অধিকাংশই অপরিকল্পিত। জনসংখ্যা বাড়ছে। অথচ আবাদি জমি কমছে। আমাদের এদিকে কোনো ভ্রক্ষেপ নেই। আবার পাঁচটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করে জমির ওপর বিপুল চাপ সৃষ্টি করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।
অথচ বাংলাদেশে হাতেগোনা কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় মান সম্মত শিক্ষাপ্রদান করছে। সেগুলোতে মোটামুটি শিক্ষাদানের পরিবেশ রয়েছে। অধিকাংশগুলোতেই তা নেই। আবার প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় আমাদের দেশে একটি চলমান বাস্তবতা। অনেক ভালো বেসরকারী স্কুল, কলেজ মাদ্রাসা, ভোকেশনাল প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান রয়েছে। বিদ্যালয় কলেজ লেভেলে বাংলাদেশে সরকারী প্রতিষ্ঠানগুলোতে তেমন কোনো পড়ালেখা হয় না-এই হলো বহুকালের চলমান বিশ্বাস। আবার সরকারী ডিগ্রি ও অনাস লেভেলের কলেজগুলোর মান খুব খারপ এই হলো বাস্তব ধারণাগত বহুকালের অবস্থা। পড়াতে হলে সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে তখন যেতে হবে।
রাষ্ট্র আমাদের দেশের বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে বিনিয়োগ করতে পারে। তারা নচেৎ আইইআরের শিক্ষা বিশেষজ্ঞ পেশাজীবিদের সেখান নিয়োগ দিতে পারেন। নতুন পদ ও ভালো কাজ হতে পারে।
রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগ হলে একদিকে যেমন জবাবদিহিতা সৃষ্টি হবে, যেগুলো পুরোপুরি অধ্যাপক নিয়ন্ত্রিত, তাদের অর্থনৈতিক সক্ষমতা ভালো পথে বৃদ্ধি পাবে। মানসম্মত শিক্ষাদানে তারা আরও বেশি উৎসাহিত হবেন। রাষ্ট্রীয় অর্থনীতিতেও অবদান রাখতে পারবে। উচ্চশিক্ষার জন্য শিক্ষার্থীদের বিদেশে যেতে হবে না অনেককেই। সেটি আরেকটি চল।
চীনে সমাজতান্ত্রিক দল ক্ষমতায় আসার পর নাকি দেশের বহু বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করে দিয়েছিল। তারা হিসেব করে দেখেছিলো, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের হওয়া গ্রাজুয়েটদের কর্মসংস্থান করা আসলেই কঠিন কাজ। বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের চেয়ে তারা কারিগরি শিক্ষার প্রতি জোর দিয়েছেন। আমাদের দেশে সেটি ভালোভাবে বিশ্ববিদ্যালয় পযায়ে কারিগরি বা প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় তৈরির আগে ছিল না। এখন এই বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আমাদের নতুন পথে নিয়ে যবে। কারিগরি শিক্ষা থেকে বের হয়ে শিক্ষার্থীরা রাষ্ট্রের কাছে চাকরির জন্য ধর্না দেবেন না, রাষ্ট্রকে জিম্মি করবে না ও নতুন কারিগরি খাতে আয় ও সম্পদ বাড়াবেন।
চীন কারিগরি শিক্ষা ও প্রকৌশল বিদ্যায় কতটা এগিয়েছে সেটি আমরা দেখতে পাচ্ছি। আমাদের যেসব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে, সেগুলোর দিকে রাষ্ট্রীয় নজর আরো দিলে আমরা আরো বিশ্বমানের শিক্ষাদান করতে পারব। তবে চাপানো যাবে না। আমরা আমাদের চলতি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর দিকে যদি আসলেই নজর দিই তাহলে সেগুলো আরো বিশ্বমানের শিক্ষার্থী, গবেষক, চাকরিজীবি তৈরি করবে।
আামাদের দেশের বিশ্বিবদ্যালয় ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বেকার তৈরীর কারখানায় পরিণত হচ্ছে? অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জগুলো, জীবনের চাহিদাগুলো মোকাবিলায় বিশ্ববিদ্যালয়গুলো কতটুকু সময় উপযোগী? উৎপাদন সক্ষম, আত্মনির্ভশীল গ্র্যাজুয়েটদের তৈরির দিকে বিশ্ববিদ্যালয় ও নীতিনির্ধারকদের মনোযোগ আরো বাড়ানো সময় উপযোগী সিদ্ধান্ত হবে বলে মনে করছি |
মো: খায়রুল ইসলাম, ছাত্র, ফিশারিজ বিভাগ, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, জামালপুর।
ছবি : চুয়েটের স্থবির ক্যাম্পাসের অনিন্দ্য ছবি, চুয়েট ফটোগ্রাফিক সোসাইটির ফেসবুক পেইজ থেকে নেওয়া।
ওএফএস/

খালেদা জিয়াকে নিয়ে তুরস্কের গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ
০২ অক্টোবর ২০২৩, ০৮:৪৯ পিএম | আপডেট: ০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৯:৪৯ এএম

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করেছে তুরস্কের গণমাধ্যম। দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা আনাদুলু এজেন্সি ‘বিরোধীদলীয় নেতাকে বিদেশে চিকিৎসা নিতে বাধা দিচ্ছে বাংলাদেশ’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
সোমবার (২ অক্টোবর) প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, বিরোধীদলীয় নেত্রী ও দুইবারের প্রধানমন্ত্রী অসুস্থ খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে বাধা দিয়েছে বাংলাদেশ সরকার।
প্রতিবেদনে চিকিৎসকদের বরাতে বলা হয়, গত ৯ আগস্ট থেকে ঢাকার একটি হাসপাতালে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে চিকিৎসাধীনে রয়েছেন ৭৮ বছর বয়সী খালেদা জিয়া।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক জিয়ার পরিবারের পক্ষ থেকে ফরোয়ার্ড করা আপিলকে ‘না’ জানিয়ে বলেছেন, মন্ত্রণালয় বিদ্যমান আইন অনুযায়ী তাকে বিদেশ ভ্রমণের অনুমতি দিতে পারে না। সরকারের আইনগত অনুমতি দেওয়ার সুযোগ নেই। সব কাজ আইনি কাঠামো অনুযায়ী করতে হবে। আইনকে বাইপাস করা, যে কোনো ক্ষেত্রেই একটি খারাপ উদাহরণ তৈরি করে।
প্রতিবেদনে বলা আরও বলা হয়, ৭৮ বয়সী বেগম জিয়া বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন গত ৯ আগস্ট থেকে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এবং উচ্চ লিভার সিরোসিস, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ এবং শ্বাসকষ্টসহ বিভিন্ন রোগে ভুগছেন।
প্রতিবেদনে গত শনিবার ভয়েস অব আমেরিকায় প্রচারিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাক্ষাৎকারের কথা উল্লেখ করে বলা হয়, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, বিদেশে চিকিৎসার অনুমোদন নেওয়ার আগে খালেদা জিয়াকে অবশ্যই কারাগারে ফিরে যেতে হবে।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর বরাতে প্রতিবেদনে বলা হয়, জিয়ার দল অবশ্য তার বিরুদ্ধে আদালতের রায় প্রত্যাখ্যান করেছে এবং খালেদা জিয়াকে তার অবস্থা গুরুতর উল্লেখ করে অবিলম্বে বিদেশে পাঠানোর দাবি জানিয়েছে।
খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেনের বরাতে বলা হয়, খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য গঠিত মেডিকেল বোর্ড লিভার ট্রান্সপ্লান্টের সুপারিশ করেছে এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব তাকে বিদেশে একটি উন্নত মাল্টি-ডিসিপ্লিনারি সেন্টারে পাঠানো দরকার।
প্রতিবেদনে বলা হয়, সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের বিধবা স্ত্রী দুর্নীতির দুই মামলায় সাজাপ্রাপ্ত। কোভিড মহামারি চলাকালে ২০২০ সালের ২৫ মার্চ, বর্তমান সরকার তাকে একটি নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে বাড়িতে থাকা এবং দেশ ছেড়া যাবে না এই দুই শর্তে মুক্তি দেওয়া হয়।

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
০২ অক্টোবর ২০২৩, ০৭:৩৯ পিএম | আপডেট: ০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৯:৪৬ এএম

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। আজ সন্ধ্যা ৬টা ৪৭ মিনিটে এ ভূমিকম্প অনুভূত হয়। তাৎক্ষণিকভাবে এতে ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।
এই ভূমিকম্পের উৎসস্থল ভারতের মেঘালয় রাজ্য। আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্র জানিয়েছে, রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৩।
গত সেপ্টেম্বর মাসে তিনবার দেশে ভূমিকম্প অনুভূত হয়। এর মধ্যে গত ১৭ সেপ্টেম্বর ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় ভূমিকম্প অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৪ দশমিক ২। এর উৎপত্তিস্থল ছিল ঢাকা থেকে ৫৯ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে টাঙ্গাইলে।
এর আগে ১১ সেপ্টেম্বর সিলেট অঞ্চলে ভূমিকম্প অনুভূত হয়। এর উৎপত্তিস্থল ছিল ভারত–মিয়ানমার সীমান্ত। এ ছাড়া ৯ সেপ্টেম্বর আরেকটি ভূমিকম্প অনুভূত হয়। এর উৎপত্তিস্থল ছিল ভারতের আসামের কাছাড় এলাকা।
আগস্ট মাসে দুই দফায় বাংলাদেশে ভূমিকম্প অনুভূত হয়। এর মধ্যে একটি অনুভূত হয় ২৯ আগস্ট। এর উৎপত্তিস্থল ছিল সিলেট। এর আগে ১৪ আগস্ট আরেকবার ভূমিকম্প অনুভূত হয়। এর কেন্দ্রস্থল ছিল বাংলাদেশ–ভারত সীমান্তবর্তী সিলেটের কানাইঘাট এলাকায়।

কোভিড-১৯ টিকার জন্য চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পেলেন দুই বিজ্ঞানী
০২ অক্টোবর ২০২৩, ০৪:২৬ পিএম | আপডেট: ০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৯:৪৬ এএম

চিকিৎসাবিজ্ঞানে অবদান রাখায় এ বছর নোবেল পুরস্কার জিতলেন কাতালিন ক্যারিকো ও ড্র ওয়াইজম্যান। সুইডেনের নোবেল অ্যাসেমব্লি অ্যাট ক্যারোলিনস্কা ইন্সটিটিউট সোমবার (২ অক্টোবর) বাংলাদেশ সময় বিকাল ৩টা ৪৫ মিনিটে তাদের নাম ঘোষণা করে।
নোবেল পুরস্কারের ওয়েবসাইটে জানানো হয়, নিউক্লিওসাইড বেজ মডিফিকেশন সংক্রান্ত আবিষ্কারের জন্য চিকিৎসায় ২০২৩ সালের নোবেল পুরস্কার দেয়া হয়েছে কাতালিন কারিকো ও ড্রু ওয়েইজম্যানকে। তাদের এ আবিষ্কারের ওপর ভর করে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে কার্যকর এমআরএনএ টিকা উদ্ভাবন করা হয়।
১৯০১ সাল থেকে চিকিৎসায় নোবেল পুরস্কার দেয়া হচ্ছে। এ যাবত ১২ জন নারী চিকিৎসায় নোবেল পেয়েছেন।
চিকিৎসায় সর্বকনিষ্ঠ নোবেলজয়ী হরেন ফ্রেডরিক জি. ব্যান্টিং। তিনি ইনসুলিন আবিষ্কারের জন্য ১৯২৩ সালে নোবেল পেয়েছিলেন। চিকিৎসায় সবচেয়ে বেশি বয়সী নোবেলজয়ীর নাম পেটন রৌস। তিনি ৮৭ বছর বয়সে এ পুরস্কার পান।
সুইডিশ বিজ্ঞানী আলফ্রেড নোবেলের নামে ও তার রেখে যাওয়া অর্থে ১৯০১ সাল থেকে নোবেল পুরস্কার দেয়া শুরু হয়। প্রতি বছর চিকিৎসা, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, সাহিত্য, শান্তি ও অর্থনীতিতে দেয়া হয় বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ এই পুরস্কার। ১৮৯৫ সালে এক উইলে ‘মানবজাতির সর্বোচ্চ সেবায় অবদান রাখা’ ব্যক্তিদের জন্য এই পুরস্কার নিবেদিত করেছেন তিনি।
নোবেল পুরস্কারের মধ্যে চিকিৎসাশাস্ত্রের পুরস্কারটি সোমবার সুইডেনের স্টকহোমে ঘোষণা করা হয়। মঙ্গলবার ঘোষণা করা হবে পদার্থবিজ্ঞানের পুরস্কার। বুধবার রসায়ন ও বৃহস্পতিবার ঘোষণা করা হবে সাহিত্যের পুরস্কার।
আগামী শুক্রবার অসলো থেকে ঘোষণা করা হবে বহুল কাঙ্ক্ষিত নোবেল শান্তি পুরস্কার। আর অর্থনীতির পুরস্কারটি ঘোষণা করা হবে ৯ অক্টোবর।