মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫ | ৪ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

এমপির সঙ্গে তর্ক, সেই পুলিশ কর্মকর্তা প্রত্যাহার

বরগুনায় শোক দিবসের অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষ থামাতে পুলিশের লাঠিচার্জের ঘটনার পর আলোচনায় আসা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এসপি) মহরম আলীকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। তাকে বরিশাল রেঞ্জ ডিআইজি কার্যালয়ে সংযুক্ত করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৬ আগস্ট) রেঞ্জ ডিআইজি এস এম আক্তারুজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, সার্বিক দিক বিবেচনা করে ও তদন্তের স্বার্থে মহরম আলীকে বরিশালে আমার কার্যালয়ে নিযুক্ত করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, সোমবার (১৫ আগস্ট) দুপুর ১২টার দিকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি কমপ্লেক্সে ফুল দিতে যান জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক। বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে ফেরার সময় শিল্পকলা একাডেমির সামনে পৌঁছালে তাদের উপর হামলা চালায় ছাত্রলীগের পদবঞ্চিতরা। এতে দুই গ্রুপের নেতা-কর্মীরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।

এসময় পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে লাঠিচার্জ করে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এ ছাড়া শিল্পকলা একাডেমি ভবনে আটকে গণহারে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের পেটায় পুলিশ।

এ ঘটনায় জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু পুলিশের বিরুদ্ধে ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের লাঠিপেটা ও তার সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণের অভিযোগ এনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এসপি) মহরম আলীকে প্রত্যাহার ও বিচার দাবি করেন।

উল্লেখ্য, দীর্ঘ ৮ বছর পর গত ১৭ জুলাই বরগুনা জেলা ছাত্রলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। গত ২৪ জুলাই রাতে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক জেলা ছাত্রলীগের নতুন কমিটির অনুমোদন দেন। এতে জেলা কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ ৩৩ সদস্যের নাম প্রকাশ করা হয়। এরপর থেকেই সদ্য ঘোষিত এ কমিটি প্রত্যাখ্যান করে বরগুনা শহরে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল করে পদবঞ্চিতরা।

এসজি/

Header Ad
Header Ad

ছাত্রদের নতুন দলের সঙ্গে জামায়াতের কোনো সম্পর্ক নেই: মাসুদ সাঈদী

পিরোজপুর-১ আসনে জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী মাসুদ সাঈদী। ছবি: সংগৃহীত

জামায়াতে ইসলামীর প্রয়াত নেতা মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ছেলে এবং পিরোজপুর-১ আসনে জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী মাসুদ সাঈদী বলেছেন যে, ছাত্রদের নতুন দলের সঙ্গে জামায়াতে ইসলামের কোনো সম্পর্ক নেই। তিনি বলেন, ছাত্ররা জুলাই বিপ্লব এবং ফ্যাসিস্ট সরকার পতনের জন্য যে ভূমিকা পালন করেছে, সেই সম্ভাবনাকে তারা বাস্তবায়ন করতে চায়।

মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) পিরোজপুর সদর উপজেলা পরিষদের শহীদ ওমর ফারুক অডিটরিয়ামে আয়োজিত সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

মাসুদ সাঈদী আরও বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো সরকারে থাকা অবস্থায় অনেক প্রতিশ্রুতি দেয়, আবার সরকারে যাওয়ার আগেও দেয়। কিন্তু ক্ষমতায় বসার পর সেই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করে না। ছাত্ররা এই অতীত ইতিহাস খুব ভালোভাবেই মনে রেখেছে এবং এজন্যই তারা সরকার কিংবা যেকোনো রাজনৈতিক দলের কথায় আস্থা রাখতে পারছে না। সম্ভবত তাদের দাবির বাস্তবায়নের লক্ষ্যে তারা নতুন দল গঠন করেছে।

তিনি উল্লেখ করেন, জামায়াতে ইসলাম একটি সুসংগঠিত দল, যেখানে কোনো বিবাদ, মতভেদ বা চেয়ার ভাঙাভাঙি নেই। সংগঠনটি যাকে যোগ্য মনে করে তাকে মনোনয়ন দেয় এবং সবাই তা মেনে নেয়। দলীয় মনোনয়ন দেওয়ার ক্ষেত্রে দলটি পরিবারতন্ত্রের কোনো সুযোগ দেয় না এবং ব্যক্তিগত ইচ্ছার ভিত্তিতে কোনো সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় না।

সভায় পিরোজপুর জেলা জামায়াতে ইসলামীর মিডিয়া বিভাগের সম্পাদক সোহরাব হোসেন জুয়েলের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন জেলা আমির অধ্যক্ষ তাফাজ্জল হোসাইন ফরিদ, জেলা নায়েবে আমির মাওলানা আব্দুর রব, এবং জেলা সেক্রেটারি অধ্যক্ষ জহিরুল হক।

মতবিনিময় সভায় পিরোজপুর প্রেস ক্লাবের সভাপতি এস এম রেজাউল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক এস এম তানভীর আহমেদসহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

সাদ্দাম-ইনানসহ ঢাবির বহিষ্কৃত ১২৮ ছাত্রলীগ নেতার নাম-পরিচয় প্রকাশ

ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের সময় ১৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত আন্দোলনকারীদের ওপর হামলায় জড়িত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৮ জন শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় হামলা সংক্রান্ত তথ্যানুসন্ধান কমিটির প্রতিবেদনের আলোকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীরা নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত বলে জানা গেছে। বহিষ্কৃত ছাত্রদের তালিকায় নিষিদ্ধ ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক ওয়ালি আসিফ ইনানসহ ১২৮ জনের নামের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) এই তালিকা প্রকাশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

বহিষ্কৃত অন্য শিক্ষার্থীদের মধ্যে রয়েছেন ঢাবি ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন, সলিমুল্লাহ মুসলিম হল শাখা ছাত্রলীগের ইমন খান জীবন, বিজয় একাত্তর হল শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইমরান শেখ, বিজয় একাত্তর হলের দর্শন বিভাগের শিক্ষার্থী এম সাকিব, সূর্যসেন হল ছাত্রলীগের সহসভাপতি এস এইচ স্বাধীন, বঙ্গবন্ধু হল ছাত্রলীগের প্রচার সম্পাদক ওমর ফারুক, বিজয় একাত্তর হল ছাত্রলীগের উপসম্পাদক ওমর ফারুক শুভ, জগন্নাথ হলের দর্শন বিভাগের শিক্ষার্থী ওয়েলস সরকার; পালি অ্যান্ড বুড্ডিস্ট স্টাডিজ বিভাগের কাউসার হাসান, উর্দু বিভাগের কৌশিক হাসান পরশ, অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগের খালিদ মাহমুদ মিরাজ, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক তানভীর আলম চৌধুরী, সূর্যসেন হল ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তুষার হোসেন, সূর্যসেন হল ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তৌহিদ হাসান অপি, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাজিম উদ্দিন, ম্যানেজমেন্ট বিভাগের নাবিন হোসেন, মনোবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী নাহিদ, অর্থনীতি বিভাগের নাহিদ ভূইয়া, ইতিহাস বিভাগের নায়েব শাহরিয়ার, অপরাধ বিজ্ঞানের নিঝুম ইফতার, আরবি বিভাগের নিয়াজ, সলিমুল্লাহ মুসলিম হল ছাত্রলীগ কর্মী নুরুল আমিন, বিজয় একাত্তর হল ছাত্রলীগ কর্মী নূরে আলম বিশ্বাস; কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের হুসাইন মোহাম্মদ সোহান, ফিন্যান্স বিভাগের হাসান সাইদ, দর্শন বিভাগের হারুন অর রশিদ, ঢাবি ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক স্বাগত আহমেদ, আইন বিভাগের সৈয়দ ইশতিয়াক ফারদিন, জসীমউদ্দীন হল ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ওয়ালিউল সুমন, জগন্নাথ হলের সুমন নন্দী, আইন বিভাগের শাহরিয়ার অনন, সূর্যসেন হলের শাহরিয়ার অভি, সূর্যসেন হল ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহরিয়ার উদ্দিন, বঙ্গবন্ধু হল ছাত্রলীগের উপদফতর সম্পাদক শাহাবুদ্দিন বিজয়, স্বাস্থ্য ও অর্থনীতি বিভাগের শুভ আলম, দর্শন বিভাগের শেখ নাসির উদ্দিন, আরবি বিভাগের শোয়াইব আহসান, বিজয় একাত্তর হল ছাত্রলীগ নেতা সজিবুর রহমান সজিবসহ ১২৭ জন শিক্ষার্থী।

বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীদের মধ্যে রানিং শিক্ষার্থীর পাশাপাশি রয়েছেন কয়েক বছর আগে অনার্স-মাস্টার্স শেষ করা শিক্ষার্থীরাও।

এ বিষয়ে ঢাবির প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমদ বলেন, ১২৮ জনকে সাময়িক বহিষ্কার করে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক ড. তাজমেরী এস ইসলামকে প্রধান করে একটি তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। পরে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে জড়িতদের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

এর আগে বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খানের কাছে তদন্ত প্রতিবেদন হস্তান্তর করেন অনুসন্ধান কমিটির আহ্বায়ক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কাজী মাহফুজুল ইসলাম।

প্রতিবেদনে অনেক সাবেক শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধেও হামলায় জড়িত থাকার বিষয়টি উঠে এসেছে। অপরাধের মাত্রা বিবেচনায় তাদের একাডেমিক সনদ বাতিলের সুপারিশ করা হয়েছে প্রতিবেদনে।

তদন্ত কমিটির দেওয়া এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০২৪ সালের ১৫ জুলাই হামলার সবচেয়ে খারাপ বিষয় হলো নারী শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মেডিক্যাল সেন্টার এবং ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের জরুরি বিভাগে যাওয়ার পথে আহত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা। এ ছাড়া জরুরি বিভাগের ভেতরে আহতদের ওপর হামলা করা হয়েছে এবং তাদের চিকিৎসায় বাধা দেওয়া হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় এক রাতে নিহত ৪০০ ছাড়াল, আহতের সংখ্যা ৬৬০

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের গাজায় গতকাল রাতে দখলদার ইসরায়েলের ভয়াবহ হামলায় নিহতের সংখ্যা ৪০০ ছাড়িয়ে গেছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ তথ্যমতে, হামলায় ৪১৩ জন প্রাণ হারিয়েছেন এবং অন্তত ৬৬০ জন আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) এই তথ্য জানানো হয়।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সোমবার রাত ২টার দিকে ইসরায়েল আকস্মিকভাবে গাজায় বোমা হামলা চালানো শুরু করে। কয়েক ঘণ্টার তাণ্ডবে মুহূর্তের মধ্যেই ঝরে যায় শত শত মানুষের প্রাণ। হামলায় বহু ভবন ধসে পড়ে এবং সেগুলোর নিচে আটকে পড়েন আরও অনেকে, যাদের নাম এখনো আহত বা নিহতের তালিকায় যুক্ত করা হয়নি।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আহতের সংখ্যা এত বেশি যে সেখানকার সব হাসপাতালে সাধারণ মানুষকে রক্তদানের অনুরোধ জানানো হয়েছে। রক্তের সংকটের পাশাপাশি চিকিৎসকরা পেইনকিলার ও ব্যান্ডেজের সংকটেও ভুগছেন।

গত ১৭ দিন ধরে গাজায় সবধরনের ত্রাণ ও সহায়তা প্রবেশে বাধা দিয়েছে ইসরায়েলি দখলদাররা। সেখানকার মানুষকে সকল ধরনের সহায়তা থেকে বঞ্চিত করে নির্মম ও কাপুরুষোচিত এই হামলা চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের দাবি, হামাস তাদের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছিল এবং তারা তাদের জিম্মিদের মুক্তি দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। তাই এই হামলা চালানো হয়েছে। অন্যদিকে হামাস জানায়, পূর্বের চুক্তি অনুযায়ী ইসরায়েল যদি গাজা যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় ধাপে প্রবেশ করে, তাহলে তারা সব জিম্মিকে একসঙ্গে মুক্তি দেবে। তবে ইসরায়েল এই চুক্তিতে সম্মত হয়নি।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরার তথ্যমতে, গাজায় নতুন করে নির্বিচার হামলা চালানোর পরিকল্পনা কয়েক সপ্তাহ আগেই ঠিক করা হয়েছিল। তাই ইসরায়েলের দাবি যে, হামাস জিম্মিদের মুক্তি দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে বলে হামলা চালানো হয়েছে, সেটি সত্য নয়।

গাজার পরিস্থিতি ক্রমেই অবনতির দিকে যাচ্ছে এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এই সহিংসতা বন্ধে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ছাত্রদের নতুন দলের সঙ্গে জামায়াতের কোনো সম্পর্ক নেই: মাসুদ সাঈদী
সাদ্দাম-ইনানসহ ঢাবির বহিষ্কৃত ১২৮ ছাত্রলীগ নেতার নাম-পরিচয় প্রকাশ
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় এক রাতে নিহত ৪০০ ছাড়াল, আহতের সংখ্যা ৬৬০
১৫ দিনের মধ্যে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি গণঅধিকার পরিষদের
পাকিস্তানের কল সেন্টারে জনতার তাণ্ডব, শত শত ল্যাপটপসহ ইলেকট্রনিক পণ্য লুট!
নগরবাসীকে স্বস্তি দিতে দাঁড়িয়েই ট্রাফিক পুলিশদের ইফতারি (ভিডিও)
যমুনা রেলসেতুতে দুর্নীতি হলে খতিয়ে দেখা হবে: রেলপথ সচিব
এবার খলনায়ক হয়ে ফিরছেন শাহরুখ খান, থাকছেন আল্লু অর্জুন!
জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এর নতুন প্রধান মহিউল ইসলাম
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় পাগলা কুকুরের কামড়ে শিশুসহ আহত ৬
আপনি কি পরিবারের বড় সন্তান? আপনাকে অভিনন্দন!
টিসিবির জন্য রাইস ব্রান তেল ও মসুর ডাল কেনার সিদ্ধান্ত সরকারের
ভারত থেকে আরও ৫০ হাজার টন চাল কিনবে সরকার
শেখ হাসিনা ও রেহানার পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা জব্দ
ফেসবুক স্টোরি থেকেও আয়ের সুযোগ
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়াধীনে একাধিক পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
‘যায়যায়দিন’ পত্রিকার ডিক্লেয়ারেশন ফিরে পেলেন শফিক রেহমান
নতুন দলের নিবন্ধন বিষয়ে ইসির জারিকৃত গণবিজ্ঞপ্তি হাইকোর্টে স্থগিত
সাবেক আইজিপি সৈয়দ সিরাজুল ইসলাম মারা গেছেন
বাংলাদেশ নিয়ে প্রশ্নে যা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র