বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫ | ১০ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ভোলার অধিকাংশ ফার্মেসির নেই লাইসেন্স-ফার্মাসিস্ট, নির্বাক প্রশাসন

ভোলায় নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করেই যত্রতত্র ভাবে গড়ে উঠেছে নিষিদ্ধ ওষুধসহ ওষুধের দোকান । ওষুধের মান এবং দাম নিয়ে সংশয় বোধ করছেন ক্রেতারা। একাধিক ফার্মেসির মালিক ওষুধ বিক্রি করছে কোম্পানির নাম জানার উপরে কিন্তু তারা ওষুধের জেনেটিক নাম, ডোজ ও ইন্ডিকেশন জানেন না । এক ওষুধ বিক্রেতাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল "এজিথ" কি? সে এজিথ একমি কোম্পানির ওষুধ বলেই জানালেন । এজিথ কোন জেনারেশনের প্রডাক্ট, জেনেটিক নাম, ডোজ বা ইন্ডিকেশন কিছুই না জানলেও তার দোকানে এসব ওষুধ বিক্রি চলছে বেশ ধুমধামে। তাকে জানতে চাওয়া হয়েছিল পিপিআই কি ? সে জানান এটিও একমি কোম্পানির গ্যাসের ওষুধ, পিপিআই কিসের সংক্ষিপ্ত রুপ বা এর পূর্ণ রুপ কি? তাও জানেন না এই ফার্মেসির মালিক । নির্দিষ্ট প্রশিক্ষণ ড্রাগ লাইসেন্স, কেমিস্ট ও ফার্মাসিস্ট সনদপত্র ছাড়াই চলছে দেদারসে ওষুধ ব্যবসা । সরকারি রেজিস্ট্রার্ড চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র ছাড়াও এন্টিবায়োটিক ওষুধসহ সব ধরনের ওষুধ বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা। এমন কি মুদি দোকানেও মিলছে চতুর্থ জেনারেশনের এন্টিবায়োটিক ওষুধ।

ওষুধ প্রশাসনের কোনও রকম নজরদারি না থাকায় আইনের তোয়াক্কা না করে ভোলার আনাচে কানাচে, গ্রামের চিপায় চাপায় এমনকি মাছঘাট বা খেঁয়া ঘাটেও গড়ে উঠেছে ওষুধের দোকান। এসব দোকানেও রয়েছে ট্রাইজন, সেফুক্লেভের মতো হাই এন্টিবায়োটিক ওষুধ। কিন্ত বিক্রেতা শুধু নামই জানেন, উপাদান কি, ডোজ কত, কার্যকারিতা কি কিছুই জানেন না তারা । নিজেকে ডাঃ হিসেবে জাহির করার জন্য প্রেসক্রিপশন ও লিখেন অনেকে ।

আবার অনেক ফার্মেসিতে কেমিস্ট বা ফার্মাসিস্ট না থাকলেও সব ধরনের রোগের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে নির্বিঘ্নে । কোন কোন ফার্মেসিতে দেখা যায় আরএমপি, এলএমএএফ এর সনদ সাঁটানো রয়েছে। তবে তাদের কেউ যানেন না আরএমপি, এলএমএএফ এর পূর্ণরুপ কি। এসব দোকানে অবাধে বিক্রি হচ্ছে যৌন উত্তেজক ট্যাবলেট ও মহিলাদের গর্ভপাতের ওষুধও। এতে করে মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকির মধ্যে পড়ছে ক্রেতা সাধারণ ।

এভাবে ব্যবসা পরিচালনার জন্য ওষুধ প্রশাসনের উদাসীনতাই প্রধান কারণ বলে মনে করেন সুশীল সমাজ । বর্তমানে কিচু ওষুধের মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে অনেক দোকানেই পূর্বের মূল্য কেটে নতুন দাম সংযুক্ত করতে দেখা গেছে।

উল্লেখ্য, ফার্মেসি ব্যবসা করার জন্য বাধ্যতামূলক হচ্ছে, ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর থেকে ড্রাগ লাইসেন্স নেওয়া এবং প্রত্যেক ফার্মেসিতে একজন সনদপ্রাপ্ত ফার্মাসিস্ট থাকা। অথচ ভোলা সদর উপজেলার ১৩টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় রয়েছে ১৫ শতাধিক ওষুধের দোকান। এর মধ্যে অধিকাংশ ফার্মেসিতে নেই ড্রাগ লাইসেন্স কিংবা সনদপ্রাপ্ত ফার্মাসিস্ট। এদের অনেকের বিরুদ্ধে চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র ছাড়াই রোগীদের অ্যান্টিবায়োটিকসহ বিভিন্ন রোগের স্পর্শকাতর ওষুধ বিক্রিরও অভিযোগ রয়েছে। তবে উপজেলার বিভিন্ন ফার্মেসিতে মাঝে মধ্যে অভিযান পরিচালনা করা হয় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ভোলা জেলা কার্যালয়ের পক্ষ থেকে।

জেলার ওষুধ তত্ত্বাবধায়কের সূত্র মতে, অ্যালোপ্যাথিক, হোমিওপ্যাথিক ও ইউনানি মিলে ভোলায় প্রায় ২২০ থেকে ২৩০টি দোকানে ড্রাগ লাইসেন্স আছে। তিনি ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, যার ফার্মাসিস্ট ট্রেনিং আছে ওষুধ তিনিই বিক্রি করতে পারবে এবং যিনি ড্রাগ লাইসেন্স পেয়েছেন। ড্রাগ লাইসেন্স ছাড়া ওষুধের ব্যবসা সম্পূর্ণ অবৈধ এবং আইনগতভাবে দণ্ডনীয় অপরাধ।

সরেজমিনে দেখা যায়, ভোলা সদরস্থ ও উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে গড়ে উঠেছে অবৈধ ফার্মেসি ব্যবসা। চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র ছাড়াই ক্রেতাদের এন্টিবায়োটিকসহ যৌন উত্তেজক ট্যাবলেট অবাধে বিক্রি করা হচ্ছে।

একই চিত্র দেখা যায় জেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের বিভিন্ন বাজারে গড়ে ওঠা ফার্মেসিগুলোতেও।

ভোলার নতুন বাজারস্থ ভোলা ফার্মেসি, বিসমিল্লা ফার্মেসির মালিক ইব্রাহিম জানান, আমাদের ওষুধের দোকানে সব সময় ফার্মাস্টি থাকে এবং রেজির্স্টাট চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন ছাড়া এন্টিবায়েটিক ওষুধ দেওয়া হয় না।

নামপ্রকাশ না করার শর্তে এক ফার্মেসির মালিক বলেন, ‘ড্রাগ লাইসেন্স পাওয়াটা অনেক কঠিন ব্যাপার। তাই লাইসেন্সের জন্য আবেদন করিনি। শুনেছি, আবেদন করলে নানা অজুহাতে অফিসের লোকজন টাকা-পয়সা চায়। এ ছাড়া লাইসেন্স ছাড়াই তো ওষুধ বিক্রয় করছি,কোনও সমস্যা তো হচ্ছে না। ওষুধ প্রশাসনের লোকজন এদিকে আসে না আর যদি কখনও আসে তখন এক ব্যবস্থা হবেই ।

কি ব্যবস্থা হতে পারে?-এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এসব এখন সিস্টেমে বোঝেন না !’

এ বিষয়ে কথা বলার জন্য ভোলা জেলায় কর্তব্যরত ড্রাগ সুপার ইব্রাহিমকে ফোন করলে সে প্রতিবারই তার শরীর অসুস্থ জানিয়ে লাইনচ্যুত করে দেন ।

এ ব্যাপারে জানতে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. কে এম সফিকুজ্জামানকে একাধিক বার কল করলে তিনিও কল রিসিভ না করায় তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

স্বৈরাচারের দোসররাই ভাস্কর মানবেন্দ্রর বাড়িতে আগুন দিয়েছে: রিজভী

ছবি: সংগৃহীত

স্বৈরাচারের ঘাপটি মারা দোসররাই ভাস্কর মানবেন্দ্র ঘোষের বাড়িতে আগুন দিয়েছেন বলে দাবি করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

বুধবার সকালে মানিকগঞ্জের গড়পাড়া মানবেন্দ্র ঘোষের বাড়ি পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি এ দাবি করেন।

এ সময় তিনি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে মানবেন্দ্র ঘোষের পরিবারকে আর্থিক সহযোগিতা তুলে দেন।

রুহুল কবির রিজভী আওয়ামী লীগ প্রসঙ্গে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বলতে চাই; আপনারা আওয়ামী লীগ নিয়ে কী করবেন? উপদেষ্টা অনেক কথাই বলেন, তারা রাজনীতি করবে কি করবে না সেটা আইন আদালতের ব্যাপার। আপনারা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনও আইনের বলে? আপনাদের সমস্ত গণতন্ত্রকামী মানুষ সমর্থন দিয়েছে। কিন্তু কনস্টিটিউশনালি বা আইনগতভাবে অন্তর্বর্তী সরকারের কোনও ভিত্তি নেই।

তিনি আরও বলেন, যারা গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেছে তারা প্রত্যেকেই আপনাদের সমর্থন করেছে, সে অনুযায়ী আপনারা দেশ চালাচ্ছেন। এখন আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎ কী হবে? আওয়ামী লীগ কীভাবে রাজনীতি করবে, সেটা নির্ধারণ করার দায়িত্ব আপনাদের। কারণ প্রশাসন আপনাদের হাতে, অন্য সব স্টেট মেশিনারি আপনাদের হাতে। আওয়ামী লীগকে নিয়ে আপনারা কী করবেন সেটা আপনাদেরই ঠিক করতে হবে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ইঙ্গিত করে রহুল কবির রিজভী বলেন, তার দোসররা এখনও দেশের ভেতর ঘাপটি মেরে আছে। তাদের কাছে আছে ব্যাংক লুটসহ অবৈধভাবে আয়করা বিপুল অঙ্কের টাকা। এইসব অবৈধ টাকা দিয়ে তারা সারাদেশে নাশকতা করছে।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, আওয়ামী লীগের দোসরদের অনুসারীরা ঘাপটি মেরে আছে তৃণমূলে, সমাজের নানা জায়গায়। ওদের কাছে পেট্রোল কিনে বাড়ি পুড়িয়ে দেওয়ার যে অর্থ, মানুষকে হত্যা করার জন্য যে অস্ত্র লাগে তার অর্থ তাদের কাছে আছে। সেটাকে দমন করতে অন্তর্বর্তী সরকার কী আইন প্রণয়ন করতে চায় সেটা আপনারা জনগণের কাছে খোলাসা করুন। যেহেতু প্রশাসন আপনাদের হাতে।

তিনি বলেন, দোসরদের অনেকেই পালিয়ে গেছে পার্শ্ববর্তী দেশসহ অনেক দেশে। কিন্তু যারা নৈরাজ্য ছড়াচ্ছে তারা প্রশ্রয় পাচ্ছে কার দ্বারা। প্রশাসনের ব্যক্তিবর্গের তো এটা জানার কথা। যারা ১৫ বছর যাবত শেখ হাসিনাকে পাহারা দিয়েছে, ব্যাংক লুট করেছে, অন্যের সম্পদ লুট করেছে, টাকা পাচার করেছে তারা আজ এই জনসমুদ্রের ভেতর কোথায় লুকিয়ে আছে অন্তর্বর্তী সরকার যদি খুঁজে বের করতে না পারে তাহলে তো এই সরকারকে মানুষ ব্যর্থ সরকার বলবে।

রিজভী আরো বলেন, এই সরকার নির্বাচন নিয়ে কী তালবাহানা করছে তা আমরা দেখছি। এই সরকার তো গণতন্ত্র সংগ্রামের ফসল। তার তো প্রতিটি ক্ষেত্রে জবাবদিহিতা থাকতে হবে। জনগণের কাছে জবাবদিহিতা করতে হবে যে মানবেন্দ্র ঘোষের বাড়িতে আগুন লাগলো কী করে। ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে তার চিত্রকর্ম দিয়ে, শৈল্পিক চেতনা দিয়ে তিনি সেটাকে প্রতিবাদ করেছেন। মানবেন্দ্র ঘোষের মতো আরো কত লোক যে সামনে ক্ষতিগ্রস্ত হবে যারা গণতন্ত্রের কথা বলেছে, বহুদলীয় গণতন্ত্রের কথা বলেছে, যারা লড়াই করেছে, গুলির সামনে বুক চেতিয়ে দাঁড়িয়েছে, এখনো যারা ক্ষত বরে বেড়াচ্ছে। তারা এক এক করে তাদের ওপর আক্রমণ করবে।

প্রসঙ্গত, পহেলা বৈশাখে আনন্দ শোভাযাত্রার মোটিফ তৈরির শিল্পী মানবেন্দ্র ঘোষের বাড়ি গত ১৬ এপ্রিল দিবাগত রাতে কে বা করা পুড়িয়ে দেয়। এ ঘটনায় মানবেন্দ্রের দায়ের করা মামলায় এ পর্যন্ত আটজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় আসামি গ্রেপ্তারে লাগবে না অনুমতি

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ঘটনায় মামলায় আসামিদের গ্রেপ্তারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি লাগবে না। এ সংক্রান্ত ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) সার্কুলার তিন মাসের জন্য স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট।

বুধবার বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজী সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

একইসঙ্গে আসামিদের গ্রেপ্তারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি নিতে হবে মর্মে ডিএমপি কমিশনারের পক্ষে স্বাক্ষরিত অফিস আদেশ কেন বেআইনি হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল। তিনি বলেন, দেশ ও জাতির স্বার্থে এই মামলায় বিনা পয়সায় লড়েছি।

এর আগে গত ১০ এপ্রিল বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় আসামি গ্রেপ্তারের আগে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে হবে বলে অফিস আদেশ জারি করে ডিএমপি।

Header Ad
Header Ad

সিলেট টেস্ট চলাকালে হার্ট অ্যাটাক, বিসিবি কর্মকর্তার মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে টেস্ট চলাকালে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের সিকিউরিটি কো-অর্ডিনেটর মো. ইকরাম চৌধুরী মারা গেছেন (ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাইহি রাজিউন)।

জানা গেছে, আজ (বুধবার) সিলেট টেস্টের চতুর্থ দিন সকালে স্টেডিয়ামে দায়িত্ব পালন করা অবস্থায় হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন মো. ইকরাম চৌধুরী। এরপর পাশ্ববর্তী আল-হারামাইন হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তার নিকটজনদের ভাষ্যমতে, হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হয়েছিলেন।

এদিকে,আরও একটাবার টেলএন্ডারদের নিয়ে জাকের আলীর সংগ্রামের দৃশ্য দেখতে হলো বাংলাদেশকে। টপঅর্ডারে বড় রান না থাকার পর নাজমুল হোসেন শান্তর ফিফটি, মিডল অর্ডারে বাকিদের ব্যর্থতা আর শেষে জাকেরের প্রতিরোধ– সিলেট টেস্টে বাংলাদেশের দ্বিতীয় ইনিংসের সারাংশ মোটাদাগে এমনই। চতুর্থ দিনে বাংলাদেশ সবমিলিয়ে স্কোরবোর্ডে তুলেছে ৭১ রান।

শেষ ব্যাটার হিসেবে আউট হয়েছেন জাকের আলী অনিক। থেমেছেন ৫৮ রান করে। বাংলাদেশ অলআউট হলো ২৫৫ রানে। লিড ১৭৩ রানে। সিলেটে সিরিজের প্রথম টেস্টে জয় পেতে জিম্বাবুয়ের দরকার ১৭৪ রান।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

স্বৈরাচারের দোসররাই ভাস্কর মানবেন্দ্রর বাড়িতে আগুন দিয়েছে: রিজভী
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় আসামি গ্রেপ্তারে লাগবে না অনুমতি
সিলেট টেস্ট চলাকালে হার্ট অ্যাটাক, বিসিবি কর্মকর্তার মৃত্যু
আমাকে দেখলেই মানুষ বলে ‘শাকিব খানের বউ’: টিকটকার রিমু
ভয়েস অফ আমেরিকা বন্ধে ট্রাম্পের প্রচেষ্টা আটকে দিলেন মার্কিন বিচারক
এসএসসি পাসেই বিমানে চাকরি, নেবে ৬৬২ জন
সৌদি সফর কাটছাঁট করে দেশে ফিরেই কঠোর হুঁশিয়ারি মোদির
কুয়েট ক্যাম্পাসে শিক্ষা উপদেষ্টা, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে চলছে আলোচনা
বিসিবির চাকরি ছাড়ছেন এলিট প্যানেলের আম্পায়ার সৈকত
ট্রেনে কাটা পড়ে ৩ যুবকের মৃত্যু
ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা বাতিল
‘নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন’ এর প্রতিবেদন বাতিল চান আজহারী
রাজধানীতে বড় সমাবেশ ডেকেছে বিএনপি
সাবেক গোয়েন্দা কর্মকর্তা নাজমুলকে গ্রেপ্তারে পরোয়ানা জারি
কাশ্মীরে পর্যটকদের ওপর বন্দুক হামলা, নিহত ২৬
পালিয়ে গিয়েও থেমে নেই আড্ডা, কলকাতায় দেখা মিলল সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরের
বাবা হতে যাচ্ছেন নির্মাতা কাজল আরেফিন অমি
পারভেজ হত্যা মামলায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার
সংস্কারের নামে নাটক না করে দ্রুত নির্বাচন দিন: রুমিন ফারহানা
সমালোচনার মুখে পদত্যাগ করলেন উত্তর সিটির প্রশাসকের উপদেষ্টা ড. আমিনুল