বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | ৫ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

স্বপ্ন দেখাচ্ছে ইবরা মৌ খামার

সরিষার রূপ আর গন্ধে মাতোয়ারা চারিদিক। হলুদের এমন দৃষ্টিনন্দন দৃশ্য দেখতে প্রকৃতি প্রেমিরা যেমন ছুটছেন ঠিক তেমনিভাবে ব্যস্ত সময় পার করছেন মৌ খামারিরা। ইবরা মৌ খামারে বসানো হয়েছে শতাধিক বক্স। মৌমাছিরা ফুলে ফুলে ঘুরে মধু নিয়ে এই বাক্সেই জমায়। আর সেই মধু সংগ্রহ করে বিক্রি করে মৌ চাষিরা।

ফেনী সদর উপজেলার ফাজিলপুর ইউনিয়নের কালিদাস পাহালিয়া নদীর তীর সংলগ্ন ১৬ একর জায়গাজুড়ে ৮ বন্ধু গড়ে তুলেন কে.পাহালিয়া এগ্রো পার্ক। এখানকার ৬ একর জায়গায় সরিষা আবাদ করছেন তারা। ক্ষেতের পাশে মৌ বক্স বসিয়ে মধু সংগ্রহ করছেন মৌ-খামারিরা। ৫ বছর ধরে মৌ-বক্স বসিয়ে মধু সংগ্রহ করেন তারা।

খামার এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, ইবরা মৌ খামারে মৌ চাষিরা ১০০ বক্স বসিয়েছেন। খামার থেকে ৫০০ টাকা কেজি দরে একদম খাঁটি মধু বিক্রি হচ্ছে। স্থানীয় লোকজনদের পাশাপাশি বিভিন্ন ছোট খাটো কোম্পানিও এখান থেকে মধু সংগ্রহ করছেন।

ইবরা মৌ-খামারের পরিচালক মেজবাহ উদ্দিন শামীম বলেন, ৫ বছর যাবত তারা এই পেশায় জড়িত। বছরের ৫-৭ মাস মৌমাছিদের চিনিযুক্ত খাবার দিতে হয়। আর এই মৌমাছি থেকে তারা আয় করেন।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানায়, গত বছর জেলায় সরিষার আবাদ হয়েছিল ১ হাজার ৮০৬ হেক্টর জমিতে। চলতি বছরে চাষ হয়েছে ৩ হাজার ৪৯৪ হেক্টর। লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়ে আবাদের পরিমাণ বেড়েছে ১ হাজার ১৪৭ হেক্টর। চলতি বছরের চাষাবাদের হিসেবে ৪ হাজার ৬৭০ মেট্রিক টন সরিষা উৎপাদন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। প্রতি কেজি সরিষা থেকে ৪০০ গ্রাম সরিষার তেল পাওয়া যায়। এখানে বারি সরিষা-৯, বারি সরিষা-১০, বারি সরিষা-১১, বারি সরিষা-১২, বারি সরিষা-১৩, বারি সরিষা-১৪, বারি সরিষা-১৫, বারি সরিষা-১৬, বারি সরিষা-১৭, বিনা সরিষা-৪, বিনা সরিষা-৭, বিনা সরিষা-৮, বিনা সরিষা-৯ এবং বিনা সরিষা-১০ জাতের সরিষাও চাষাবাদ করছেন কৃষকরা।

অধিদপ্তর আর জানায়, জেলায় সরিষা আবাদের জন্য ১৩ হাজার ৫০০ জন কৃষককে প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। প্রতি জনে ১ বিঘা জমির জন্য সার ও বীজ সরবরাহ করা হয়েছে। সরিষার আবাদ বাড়ার জন্য ৪৬৭টি প্রদর্শনী করা হয়েছে। সেসব কৃষককে বিনামূল্যে দেওয়া হয়েছে সার, বীজ, ট্রেনিংসহ যাবতীয় সহযোগিতা।

এ ব্যাপারে উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. আবু তৈয়ব বলেন, মৌমাছির পরাগায়নের ফলে সরিষার ১০-১২ ভাগ ফলন বৃদ্ধি পায়। ফুল থেকে অতিরিক্ত একটা মধু আহরিত হয়। এতে একদিকে সরিষার উৎপাদন বাড়ছে অপরদিকে এই ফুল থেকে মধু আহরণ করা যাচ্ছে। সমন্বিত এই চাষে সরিষা চাষি ও মৌ চাষি উভয়ই লাভবান হচ্ছেন।

ফেনী সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শারমীন আক্তার মধু আহরণ সম্পর্কে বলেন, এই সরিষার ক্ষেত (ইবরা মৌ খামার) থেকে গত বছরও মধু আহরণ হয়েছিল ৫০০ কেজি। এই বছরে ইতিমধ্যে ৩০০ কেজি মধু সংগ্রহ হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় গতবারের তুলনায় এবার আরও বেশি মধু আহরণ সম্ভব হবে।

ফেনীস্থ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর উপ-পরিচালক মো. একরাম উদ্দিন বলেন, ভোজ্য তেলের দাম রেকর্ড পরিমাণ বেড়েছে। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ চাহিদার ৯০ শতাংশই আমদানি করতে হয়। তবে সরকার চাইছে আমদানি নির্ভরতা কিছুটা কমিয়ে দেশেই উৎপাদন বৃদ্ধি করতে। সরকারের লক্ষ্য হলো আগামী তিন বছরের মধ্যে ভোজ্য তেল আমদানী ৫০ শতাংশ কমিয়ে নিয়ে আসা। এ জন্য সরিষার উৎপাদন বাড়াতে প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। অপরদিকে সরিষার ফুল থেকে মধু আহরণ করে বাড়তি আয় করছে চাষিরা।

এসআইএইচ 

ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক

ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুকের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপি নেতারা। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকায় নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুকের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপি নেতারা।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) রাজধানীর বারিধারায় ব্রিটিশ হাইকমিশনারের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

বৈঠকের পর ব্রিটিশ হাইকমিশন বাংলাদেশের এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্ট করা হয়। সেখানে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সাংগঠনিক সম্পাদক শ্যামা ওবায়েদ সঙ্গে সারাহ কুকের একটি হাস্যোজ্জ্বল ছবি দেখা যায়।

ওই পোস্টের ক্যাপশনে লেখা হয়, বিএনপির রাজনৈতিক কৌশল নিয়ে দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন সারাহ কুক।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান বলেন, দুপুরের দিকে বৈঠক হয়েছে বলে আমি জানি। তবে, বৈঠকের বিষয়বস্তু সম্পর্কে কিছু জানা নেই।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জাতিসংঘের 'প্রিমিয়াম টিম': সেনাপ্রধান

সেমিনারে বক্তব্য রাখছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে প্রিমিয়াম টিম বলে মনে করা হয়। জাতিসংঘের যেকোনো শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ এখন আলাদা সম্মানের জায়গা দখল করে আছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ (বিআইআইএসএস) মিলনায়তনে ‘ডিফেন্স ডিপ্লোমেসি: স্ট্র্যাটেজি ফর বাংলাদেশ’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

সেনাপ্রধান বলেন, এটি অস্বীকার করার কোনও উপায় নেই যে সরকারের সব সংস্থাই দেশের স্বার্থের জন্য কাজ করে। সুযোগ খুঁজে বের করা এবং সহায়ক পরিবেশে কাজ করা হচ্ছে সবচেয়ে ভালো বিষয়। একা একা সফলতা অর্জন করা অসম্ভব। কীভাবে সবার সঙ্গে সহযোগিতা করা যায়, সেটি হচ্ছে বড় চ্যালেঞ্জ।

দেশের স্বার্থ ও কৌশলের জন্য সামরিক কৌশল দরকার এবং এর মাধ্যমে বিভিন্ন ইস্যুতে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে আমাদের অবস্থান ঠিক করি। বিচ্ছিন্নভাবে এটি অর্জন করার সুযোগ নেই। মাঝে মাঝে আমাদের তাই ভাবনা আসে কে নেতৃত্ব দেবে বা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব কার হাতে থাকবে। এটি কখনও কখনও সমস্যার তৈরি করে বলে তিনি জানান।

সরকারি কাজ সমন্বয়ের জন্য একটি সংস্থার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব দিয়ে তিনি বলেন, অনেক বিষয় আছে যেটি আমরা শুরু করেছিলাম, কিন্তু শেষ করতে পারিনি। কারণ পরবর্তীতে সেটি আমাদের হাতে থাকেনি। যখনই আমি ব্যবসা খাতের জন্য একটি সম্ভাবনা খুঁজে বের করলাম, সেটি পরবর্তীতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে চলে যায়। কাজেই এখানে যে প্রস্তাব এসেছে সেটি আমি সমর্থন করি এবং মনে করি একটি সংস্থা দরকার যেটি সমন্বিত উদ্যোগ নিশ্চিত করবে যার মাধ্যমে যেটি অর্জন করা হয়েছে সেটি হারিয়ে যাবে না এবং এর ভবিষ্যৎ কার্যক্রম ঠিক করবে।

‘ডিফেন্স ডিপ্লোমেসি: স্ট্র্যাটেজি ফর বাংলাদেশ’ শীর্ষক সেমিনার। ছবি: সংগৃহীত

নিজস্ব সক্ষমতা বৃদ্ধির ওপর জোর দিয়ে তিনি বলেন, অভিপ্রায় হঠাৎ করে বদলে যেতে পারে। কিন্তু সক্ষমতা হঠাৎ করে বদলায় না। আজ একজন বন্ধু আছে, কিন্তু কাল সে বন্ধু নাও থাকতে পারে। জাতীয় স্বার্থ ও মাতৃভূমি সুরক্ষার জন্য আমাদের তৈরি থাকতে হবে। পররাষ্ট্রনীতির মূলমন্ত্র—সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারো সঙ্গে বৈরিতা নয়। আর সামরিক বাহিনী পররাষ্ট্রনীতির উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য সবকিছু করছে।

মিয়ানমারের নেতৃত্বের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, আসলে তাদের সঙ্গে আমরা যুক্ত আছি এবং সবকিছু করছি। মিয়ানমারের নেতৃত্বের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ আছে। কিন্তু আপনারা জানেন যে মিয়ানমারের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখাটা নিজেদের ঝুঁকিতে ফেলে দেওয়ার মতো। কারণ সবদেশই আমাদের বন্ধু। কাজেই একটি বন্ধু রাষ্ট্রকে খুশি করতে গিয়ে অন্য রাষ্ট্রের বিরাগভাজন হতে পারি না। এই বাস্তবতাটি আমাদের বিবেচনায় রাখতে হয়।

সামরিক বাহিনীর মূল কাজ হচ্ছে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা এবং আমরা এটি কখনও ভুলি না। আমরা সবসময় এটির জন্য তৈরি, তিনি উল্লেখ করেন।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বিআইআইএসএস চেয়ারম্যান রাষ্ট্রদূত এ এফ এম গওসোল আযম সরকার ও মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. আবু বকর সিদ্দিক খান।

আগামীকাল ঢাকা মাতাবেন আতিফ আসলাম

সংগীতশিল্পী আতিফ আসলাম। ছবি: সংগৃহীত

বেশ কিছুদিন আগেই বাংলাদেশে আসার কথা জানিয়েছিলেন পাকিস্তানের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী আতিফ আসলাম। গত ২৮ মার্চ নিজের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে একটি পোস্টের মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছিলেন এই গায়ক।

সংগীতশিল্পী আতিফ আসলাম। ছবি: সংগৃহীত

তখন থেকেই দেশের সংগীতপ্রেমী মানুষ অপেক্ষায় ছিলেন কবে আসবেন। এবার অপেক্ষার পালা শেষ হতে যাচ্ছে। রাত পোহালেই বাংলার মানুষের সামনে হাজির হবেন জনপ্রিয় এই গায়ক। রোববার (১৪ এপ্রিল) আতিফ আসলাম তার অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে জানিয়েছেন তিনি ১৯ এপ্রিল বাংলাদেশে আসছেন। ভক্তদের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন বসুন্ধরা ক্রিকেট গ্রাউন্ডে।

এর আগে রোববার (৭ এপ্রিল) আতিফ আসলাম তার অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে জানিয়েছিলেন বাংলাদেশে আসার তারিখটি। আর তখন থেকেই প্রিয় গায়কের পোস্টে অসংখ্য ভক্তের বন্দনা ছড়িয়ে পড়েছে। সবাই যেন অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন প্রিয় শিল্পীকে নিজ চোখে একবার দেখার জন্য। তার গানের জাদুতে ঈদের আবহ ভরে তুলবেন দেশের মাটিতে।

এর আগে আতিফ তার ভেরিফায়েড ফেসবুকে ১২ সেকেন্ডের একটি ভিডিও শেয়ার করেছিলেন। ভিডিওতে দেখা গিয়েছিল, নিজের ছবি যুক্ত করে ছবির ওপরে লেখা, ‘বাংলাদেশ, চলো একসঙ্গে সংগীত উপভোগ করি।’

প্রসঙ্গত, চলতি বছরেই সংগীত ক্যারিয়ারের ২০ বছর পূর্ণ করবেন আতিফ আসলাম। সুরের জাদুকর আতিফ আসলামের জনপ্রিয়তা দেশ ছাড়িয়েছে। বলিউডেও তার খ্যাতি কম নয়।

ভারতীয় উপমহাদেশে অগণিত ভক্ত আছে তার। ২০০৫ সালে ‘জহর’ ছবির হিট গান ‘ওহ লামহে’ দিয়ে শুরু হয়েছিল পাকিস্তানি গায়ক আতিফ আসলামের বলিউড জার্নি। পরবর্তী দেড় দশক মুম্বাইয়ের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে গান দিয়ে মাতিয়েছেন ভারতবর্ষ।

সর্বশেষ সংবাদ

ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জাতিসংঘের 'প্রিমিয়াম টিম': সেনাপ্রধান
আগামীকাল ঢাকা মাতাবেন আতিফ আসলাম
এমপি-মন্ত্রীর স্বজনদের উপজেলা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে আ.লীগের নির্দেশনা
নওগাঁয় শান্ত বাহিনীর শাস্তির দাবিতে ঝাড়ু মিছিল ও মানববন্ধন
বিএনপি এখনও টার্গেটে পৌঁছাতে পারেনি: রিজভী
বিরামপুরে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত
বোতলজাত সয়াবিনের দাম বাড়ল, কমল খোলা তেলের
মুস্তাফিজের বদলে ইংল্যান্ড পেসারকে দলে নিল চেন্নাই!
যে কারণে দুবাইয়ে এমন ভারী বৃষ্টিপাত ও ভয়াবহ বন্যা
গায়েব হয়ে গেল জোভান-মাহির ফেসবুক ফ্যানপেজ!
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইরান একাই যথেষ্ট: চীন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ধান শুকানোর জায়গা দখল নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ৫০
ইসরায়েলের সঙ্গে গুগলের চুক্তি, প্রতিবাদ করায় চাকরি হারালেন ২৮ কর্মী
আইপিএল থেকে বিরতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রিকেটে ম্যাক্সওয়েল
নারী কয়েদির সঙ্গে কারারক্ষীর অবৈধ কার্যকলাপ, দেখে ফেলায় হাজতিকে নির্যাতন!
পরীমণির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা চেয়ে আবেদন
রোমাঞ্চকর টাইব্রেকারে ম্যানসিটিকে বিদায় করে সেমিতে রিয়াল মাদ্রিদ
বিএনপির চিন্তাধারা ছিল দেশকে পরনির্ভরশীল করা: প্রধানমন্ত্রী
ফেসবুক লাইভে অস্ত্রাগার দেখানোয় চাকরি হারালেন এসপি রানা